শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ জুলাই, ২০২৫

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

গত বছরের জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পর অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে। এরপর থেকে বিএনপি ‘অবিলম্বে সংসদ নির্বাচন’ অনুষ্ঠানের দাবিতে অনেকটা একগুঁয়েমি শুরু করেছিল। তখন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানসহ দলের অন্য নেতারা তাঁদের বক্তব্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য নির্বাচন কমিশনকে ‘যৌক্তিক সময়’ দেওয়ার কথা বলেন। সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠকের পর দেশে ফিরে জাতির উদ্দেশে ভাষণে ২০২৬ সালের এপ্রিল মাসের প্রথম সপ্তাহের যে কোনো দিন নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেন। এতে জামায়াত সন্তোষ প্রকাশ করেছে। অর্থাৎ প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণা অনুযায়ী যখনই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে সেটিই নির্বাচন কমিশনকে দেওয়া জামায়াতের ‘যৌক্তিক সময়’। বেশ আগে থেকেই জামায়াত বিভিন্ন জেলায় তাদের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা প্রস্তুতির কাজ শুরু করে এবং কোনো কোনো স্থানে প্রার্থী চূড়ান্তও করে ফেলেছে।

কিন্তু ৪ জুলাই শুক্রবার রংপুর জিলা স্কুল মাঠে আয়োজিত সমাবেশে জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমানের ‘দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা কল্পনাও করা যায় না’ মর্মে বক্তব্যে প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে যে জামায়াত কি নির্বাচন থেকে ‘ইউটার্ন’ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে? হয়তো নেয়নি। কারণ ওই সমাবেশেই বৃহত্তর রংপুর অঞ্চলের আসনগুলোতে জামায়াতের ৩৩ জন সম্ভাব্য প্রার্থীর নামও ঘোষণা করা হয়েছে। তবে জামায়াত আমিরের নতুন বক্তব্য যে রাজনৈতিক মহলে যথেষ্ট সংশয়ের সৃষ্টি করেছে, তা অস্বীকার করার উপায় নেই। আওয়ামী দুঃশাসনের সাড়ে পনেরো বছর পর বাংলাদেশের জনগণ মুক্তির উচ্ছ্বাসে উচ্ছ্বসিত হয়েছিল এবং আশাও করেছিল যে দেশ থেকে অরাজক পরিস্থিতির অবসান ঘটেছে। এবং সামনে অনাবিল সুখ ও শান্তি এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির ফলাফল ভোগ করার সময় এসেছে। কিন্তু মানুষের স্বপ্ন ও বাস্তবতার মধ্যে যে বিস্তর ফারাক, বাংলাদেশের ইতিহাসই তার সাক্ষী। ২৩ বছরের পাকিস্তানি নিপীড়ন থেকে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করার পরও জনগণ একই স্বপ্ন দেখেছিল; কিন্তু তা বাস্তবে রূপ লাভ করেনি। যুদ্ধবিধ্বস্ত একটি দেশে তা সম্ভবও ছিল না। ১৯৭২ সালে রাষ্ট্রের দায়িত্বভার হাতে নিয়ে শেখ মুজিবুর রহমানের মতো নেতার পক্ষেও উপলব্ধি করতে সময় লাগেনি যে দেশকে ‘সোনার বাংলা’য় পরিণত করার কথা বলে যুগ যুগ ধরে শোষিত মানুষের হৃদয়ে আশার প্রাসাদ গড়ে তোলা যত সহজ তাদের সেই আশার ছিটেফোঁটা পূরণ করাটা যে কঠিন। তিনি তার ব্যর্থতা স্বীকার করে বলতে বাধ্য হয়েছিলেন : ‘আগামী তিন বছরে আমি তোমাদের কিছুই দেবার পারব না।’

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!শেখ মুজিবের বিরুদ্ধে মানুষ ফুঁসে উঠেছিল। জরুরি অবস্থা জারি করে ক্ষুব্ধ মানুষকে দমন করতে হয়েছে। আকাশসম উচ্চ জনপ্রিয় একজন নেতা দেশ স্বাধীন হওয়ার তিন বছরের মধ্যে দেশে শান্তি-শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে ‘জরুরি অবস্থা’ জারি করবেন, এটা ধারণা করা যায়! কিন্তু তিনি তা করেছিলেন। তাতেও তাঁর জনপ্রিয়তায় ধস ঠেকানো সম্ভব হয়নি। অতএব ক্ষমতাকে নিরঙ্কুশ ও দানবীয় করতে ‘বাকশাল’ নামে দেশে একটি মাত্র রাজনৈতিক দল এবং সেই এক দলের শাসন প্রতিষ্ঠা করা ছাড়া তাঁর উপায় ছিল না। প্রয়াত আহমদ ছফা পরবর্তী সময়ে ‘শেখ মুজিবুর রহমান ও অন্যান্য প্রবন্ধ’ (প্রথম প্রকাশ : ১৯৮৯) শীর্ষক সংকলনে তাঁর এক প্রবন্ধ ‘শেখ মুজিবুর রহমান’-এ লিখেছেন, ‘তিনি বাঙালির মুক্তিসংগ্রামের সঙ্গে প্রতারণা করেছেন। মুক্তি ও স্বাধীনতার নামে তিনি বাংলার জনগণকে তাড়িত করে হতাশা এবং অন্ধকারের গোলকধাঁধার মধ্যে ছুড়ে দিয়েছেন। ইতিহাসের অন্যান্য প্রতারক ভিলেনের ভাগ্যে সচরাচর যা ঘটে থাকে, শেখ মুজিবের ভাগ্যেও তাই কি ঘটেছে?’ কারণ তিনি জনগণের কাছে তিন বছর সময় চেয়েছিলেন যে দেশের যে অবস্থা তাতে তাঁর পক্ষে জনগণের  জন্য ভালো কিছু করা সম্ভব নয়। তাঁর পক্ষে কখনো তা করা সম্ভব হয়নি, বরং ব্যর্থতার দায়ভার নিয়ে তাঁকে পৃথিবী থেকেই বিদায় নিতে হয়েছিল।

দেশের  স্বাধীনতা এনে দেওয়ার দাবিদার দল এবং একক ক্ষমতাধর শেখ মুজিবের পক্ষেই যদি তিন বছরেও কিছু করতে পারবেন না বলে নিজের অসহায়ত্ব প্রদর্শন করতে হয়, সে ক্ষেত্রে রাষ্ট্র পরিচালনার সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস অবস্থায় দেশের শাসনভার গ্রহণকারী একটি অরাজনৈতিক, অনির্বাচিত সরকারের কাছে রাজনৈতিক দলগুলো বাস্তবতাবর্জিত সব দাবি নিয়ে আসছে কেন, সেটিই বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিপ্লবের চেতনার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সরকার কিছু সংস্কার প্রস্তাব বিবেচনা করছে, কিন্তু প্রধান রাজনৈতিক দল সরকারের সংস্কার করার এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন উঠিয়েছে, সংবিধান পরিবর্তন বা সংশোধনের কোনো কথা তারা শুনতেও নারাজ। সোজা কথা, সরকারের পক্ষ থেকে হোক আর অন্যান্য রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে হোক, বিএনপির পছন্দ না হলে যেন সবই যুক্তিহীন কথা। বড় দলগুলোর একগুঁয়েমির কারণেই দেশ শেষ পর্যন্ত মুখ থুবড়ে পড়ে। পাকিস্তান আমলেও এ বঙ্গে তা ঘটেছে, স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশেও তা একের পর এক ঘটে চলেছে। এবারও মনে হয় এর কোনো ব্যত্যয় ঘটবে না। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে-দেশ কি আরেকটি বিপর্যয়ের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে?

বাংলাদেশের ইতিহাসে রক্তক্ষয়ী এবং দৃশ্যত অরাজনৈতিক বিপ্লবের সাফল্যের পর প্রায় সব দল বিপ্লবের মালিকানা দাবি করেছে। এ সময়ের প্রধান ও আলোচিত দুটি দল বিএনপি এবং জামায়াতও দাবি করেছে। তাদের অবস্থান থেকে নিজ নিজ দলের কৃতিত্ব দাবি করার মধ্যে অন্যায় কিছু নেই। কিন্তু বিপ্লবের উদ্দেশ্য কী ছিল তা বিস্মৃত হয়ে তড়িঘড়ি ক্ষমতায় যাওয়ার বাসনায় অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলার অপচেষ্টাকে রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে সুবিবেচনাপ্রসূত ভাবা যেতে পারে না। তারা মনে হয় দেশকে অনিশ্চিত পরিস্থিতির মধ্যে রেখে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চায়। বিশ্বে যেখানেই বিপ্লব সাধিত হয়েছে সেখানে বিপ্লব-উত্তর নৈরাজ্য সৃষ্টি হয়েছে, কিন্তু বাংলাদেশে সৌভাগ্যবশত তা হয়নি। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশই যেহেতু ২০২৪-এর আগস্ট-পূর্ব গত সাড়ে ১৫ বছর পর্যন্ত আওয়ামী লীগের সশস্ত্র ক্যাডার বাহিনী হিসেবে কাজ করেছে, সরকারবিরোধী ছোট-বড় সব রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের হত্যা, গুমের সঙ্গে জড়িত ছিল, যারা গায়েবি মামলায় লোকজনকে গ্রেপ্তার করে ‘বাণিজ্য’ করেছে এবং সবশেষে গত বছরের জুলাই-আগস্ট মাসে আন্দোলন দমানোর নামে শেখ হাসিনাকে সন্তুষ্ট করার উদ্দেশ্যে আন্দোলনকারীদের সরাসরি গুলি করে প্রায় দেড় হাজার লোককে হত্যা এবং ৩০ হাজারের বেশি লোককে আহত করার চরম বর্বরতা প্রদর্শন করেছে, বিপ্লবের সাফল্যে তাদের ওপর যে ধরনের নিগ্রহ নেমে আসার আশঙ্কা ছিল, দুই-একটি ব্যতিক্রম ছাড়া দেশে তা ঘটেনি।

ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হওয়ার পর মাস দুয়েক রাজনৈতিক দলগুলো দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করেছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে এবং চেইন অব কমান্ড ভেঙে পড়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোর মধ্যে আস্থা ফেরাতে সশস্ত্র বাহিনী যথেষ্ট ধৈর্যের সঙ্গে সহায়তা করেছে। এজন্য তারা যথার্থই প্রশংসার দাবিদার। যে কোনো দেশে স্বাভাবিক পরিস্থিতিতেও সাংবিধানিক উপায়ে নতুন একটি সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের পর নতুন প্রশাসনের সবকিছু সামলে নিতে কিছু সময় লাগে। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা রাজনীতিবিদ নন, জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিও নন এবং তাঁরা কোনো নির্বাচিত সরকারের মেয়াদ শেষে আরেকটি নির্বাচিত সরকারের ক্ষমতা গ্রহণের প্রচলিত পদ্ধতিতেও দায়িত্ব গ্রহণ করেননি। তারা বিপ্লবের চেতনা বাস্তবায়নের জন্য একেবারেই সাময়িক সময়ের জন্য রাষ্ট্রীয় দায়িত্বে আসা একটি সরকার। যেহেতু রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারের এ সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে জানে, অতএব তারা এবং বিশেষ করে আওয়ামী লীগের অবর্তমানে প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি, যারা আগেও সরকারে ছিল তারা ‘অবিলম্বে’ নির্বাচনের দাবি উঠিয়ে ড. ইউনূসের সরকারকে ব্যতিব্যস্ত রাখার কৌশল অবলম্বন করেছে। এখনো তারা সেই কৌশলই প্রয়োগ করছে। বিতাড়িত আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের চাঁদাবাজির সব ক্ষেত্র-হাটবাজার, পরিবহন, ফেরিঘাট ও বালুমহাল দখল, সরকারি অফিসের টেন্ডার বাণিজ্য বিএনপির অঙ্গসংগঠনগুলোর হাতে চলে এসেছে। এসব ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিএনপির এক গ্রুপের সঙ্গে আরেক গ্রুপের মারামারি খুন-জখমের পর্যায়ে গড়ালেও প্রশাসন মুখ খুলে বিএনপিকে কিছু বলতে পারে না। অপরদিকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে সাহসী হয় না। কারণ তাদের ললাটের ‘আওয়ামী তিলক’ এখনো মুছে যায়নি। অতএব তারা নিজেরা সার্বক্ষণিক সংশয় ও আতঙ্কের মধ্যে থাকে যে আগামী নির্বাচনে বিএনপি যদি বিজয়ী হয়ে ক্ষমতায় আসে তাহলে এখন চাঁদাবাজ বা অন্যবিধ অপরাধে বিএনপির কারও বিরুদ্ধে সংগত কারণেও কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলে তাদের অবশ্যম্ভাবীভাবে হয়রানির মধ্যে পড়তে হবে। সে কারণে মাত্র চার দিন আগে চাঁদাবাজিতে অভিযুক্ত দুজনকে ভ্রাম্যমাণ আদালত এক মাসের কারাদণ্ড দিয়ে লালমনিরহাটের পাটগ্রাম থানায় আটকে রাখলে উচ্ছৃঙ্খল জনতা থানায় হামলা চালিয়ে দণ্ডপ্রাপ্ত দুই ব্যক্তিকে ছিনিয়ে নিয়ে গেছে। থানা ভাঙচুর করেছে। এ ঘটনায় সাত পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। দণ্ডপ্রাপ্ত দুই ব্যক্তি স্বেচ্ছাসেবক দলের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এবং থানায় হামলাকারীরা বিএনপির কর্মী-সমর্থক বলে অভিযোগ উঠলেও স্থানীয় বিএনপি তা অস্বীকার করেছে। অভিযুক্ত হলে অস্বীকার করার এ রাজনৈতিক কৌশল ইতিহাসের মতোই পুরোনো। থানা ভাঙচুর করে দণ্ডিত ব্যক্তিদের ছিনিয়ে নিয়ে যাওয়ার ঘটনা সর্বত্র না ঘটলেও দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা কমবেশি এমনই। রাজনৈতিক পালাবদলে কী ঘটে তা দেখার অপেক্ষা করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলো।

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে পরিস্থিতি তত শোচনীয় হবে। জামায়াত আমিরের আশঙ্কা অমূলক নয় যে এ ধরনের পরিস্থিতিতে সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা কল্পনাও করা যায় না। যদিও তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে বলেছেন, তার দল ‘প্রশাসনিক ক্যু’ হতে দেবে না এবং ভোট কেন্দ্রে ‘মাস্তানতন্ত্র চলতে দেবে না, কিন্তু বক্তৃতার অন্যান্য অংশ থেকে স্পষ্ট যে তিনি মনে করছেন একটি দল ‘আওয়ামী ফ্যাসিবাদী আমলের মতো নির্বাচনের স্বপ্ন দেখছে’ এবং তার দল ‘সেই স্বপ্নকে দুঃস্বপ্নে পরিণত করবে।’ রাজনৈতিক সচেতন যে কোনো মানুষের বোঝা কঠিন নয় যে তিনি কোন দলের প্রতি ইঙ্গিত করেছেন।

জামায়াত কি নিজেও ক্ষমতায় যাওয়ার আশা পোষণ করেনি? এমন আশা পোষণ অবাস্তব হলেও তারা অন্তত তাদের প্রতি জনগণের নাড়ি যাচাই করার সুযোগ পাবে। নির্বাচনে জয়ী হওয়ার সম্ভাবনা আছে এমন আসনগুলোকে প্রাধান্য দিয়ে তারা ১৯৯৬ সালের মতো সংসদে আবারও ৩০০ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নির্বাচন নিয়ে বিগত মাসগুলোতে বিএনপির আচরণে জামায়াত কি ভয় করছে যে নির্বাচনে বিএনপি আওয়ামী লীগের মতো একতরফা ভোট বাগিয়ে নেবে এবং প্রশাসন আওয়ামী আমলের মতোই চোখকান বন্ধ রেখে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করবে! যদি তেমন আশঙ্কা থাকে তাহলে শুধু জামায়াত নয়, সব দলের উচিত পরিস্থিতির মোকাবিলার প্রস্তুতি নেওয়া। কারণ যে কোনো পরিস্থিতিতে ঘোষিত সময়েই নির্বাচন হওয়া উচিত। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর না করা পর্যন্ত দেশের রাজনৈতিক আকাশ ঘনকালো মেঘমুক্ত হবে না।

                লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
অশান্তি সৃষ্টির পাঁয়তারা
অশান্তি সৃষ্টির পাঁয়তারা
মানবাধিকার মিশন
মানবাধিকার মিশন
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
ট্যাগিং ট্রাবল
ট্যাগিং ট্রাবল
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

১৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা বরদাশত করা হবে না : তৃপ্তি
নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা বরদাশত করা হবে না : তৃপ্তি

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী, প্রশ্ন আমীর খসরুর
যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী, প্রশ্ন আমীর খসরুর

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের যুবাদের সিরিজ জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের যুবাদের সিরিজ জয়

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন
৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুন্দরবনে ট্রলারসহ হরিণ শিকারের বিপুল পরিমাণ ফাঁদ উদ্ধার
সুন্দরবনে ট্রলারসহ হরিণ শিকারের বিপুল পরিমাণ ফাঁদ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৫৭৭ গ্রাম স্বর্ণালঙ্কারসহ দুইজন আটক
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৫৭৭ গ্রাম স্বর্ণালঙ্কারসহ দুইজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে শহিদদের স্মরণে ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল
শাবিপ্রবিতে শহিদদের স্মরণে ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় লাইনচ্যুত পাহাড়িকা এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন
কুমিল্লায় লাইনচ্যুত পাহাড়িকা এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঋণের চাপে ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা
ঋণের চাপে ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে ৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল জব্দ
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে ৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৯ জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ
বাগেরহাটে ৯ জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিস্তায় ভাঙছে ২০০ মিটার, পাউবো জিওব্যাগ ফেলছে ৩৯ মিটারে
তিস্তায় ভাঙছে ২০০ মিটার, পাউবো জিওব্যাগ ফেলছে ৩৯ মিটারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় পুকুরে ধরা পড়ল ইলিশ!
কলাপাড়ায় পুকুরে ধরা পড়ল ইলিশ!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ
শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে আওয়ামী লীগ-বিএনপি সমর্থকদের সংঘর্ষে আহত ২০
নড়াইলে আওয়ামী লীগ-বিএনপি সমর্থকদের সংঘর্ষে আহত ২০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের দুর্ঘটনার খবরে স্ট্রোক করে মায়ের মৃত্যু
ছেলের দুর্ঘটনার খবরে স্ট্রোক করে মায়ের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে বৃক্ষমেলার উদ্বোধন
দিনাজপুরে বৃক্ষমেলার উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ লাখ টাকার চোরাই পণ্য উদ্ধার
১০ লাখ টাকার চোরাই পণ্য উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় বিএনপির বিক্ষোভ
বগুড়ায় বিএনপির বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘এক শহীদ, এক বৃক্ষ কর্মসূচি’ পালন
ভোলায় জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘এক শহীদ, এক বৃক্ষ কর্মসূচি’ পালন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
সাপের কামড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে ভুয়া ডিবি আটক
ঘোড়াঘাটে ভুয়া ডিবি আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ার যুবলীগ নেতা আমিনুল ঢাকায় গ্রেফতার
বগুড়ার যুবলীগ নেতা আমিনুল ঢাকায় গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’
‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সরকার গঠন করলে আমাদের প্রথম কাজ হওয়া উচিত হতাহতদের পুনর্বাসন'
'সরকার গঠন করলে আমাদের প্রথম কাজ হওয়া উচিত হতাহতদের পুনর্বাসন'

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক
জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’
‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?
কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা
জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক
আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা
ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান
আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের
‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের বিশাল শোডাউন
জামায়াতের বিশাল শোডাউন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা
ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা

নগর জীবন

মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই
মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই

নগর জীবন

বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়
বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা
সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি
বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি

নগর জীবন

শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে
শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ
নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

রকমারি

এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে
এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে

রকমারি

চট্টগ্রামে এনসিপির পদযাত্রা আজ
চট্টগ্রামে এনসিপির পদযাত্রা আজ

নগর জীবন

পপি কেন ফিরবেন না
পপি কেন ফিরবেন না

শোবিজ

উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা
উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা

শোবিজ

কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা
কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা

শোবিজ

আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়

সম্পাদকীয়

জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে
জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে

নগর জীবন

যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী
যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী

নগর জীবন

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

সম্পাদকীয়

শহীদদের রক্তের বিনিময়ে মুক্ত হয়েছে দেশ
শহীদদের রক্তের বিনিময়ে মুক্ত হয়েছে দেশ

নগর জীবন

বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের
বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সোশ্যাল মিডিয়ায় বাংলাদেশি নির্বাচনি প্রচারণার এআই ভিডিও
সোশ্যাল মিডিয়ায় বাংলাদেশি নির্বাচনি প্রচারণার এআই ভিডিও

রকমারি

দিল্লি নয় পিন্ডি নয়-এই দেশ আমার বাংলাদেশ
দিল্লি নয় পিন্ডি নয়-এই দেশ আমার বাংলাদেশ

নগর জীবন

১৫০ বস্তা সিমেন্টসহ পাঁচজন গ্রেপ্তার
১৫০ বস্তা সিমেন্টসহ পাঁচজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদ মোকাবিলায় সাংবাদিকদের ভূমিকা রাখতে হবে
ফ্যাসিবাদ মোকাবিলায় সাংবাদিকদের ভূমিকা রাখতে হবে

নগর জীবন

অশান্তি সৃষ্টির পাঁয়তারা
অশান্তি সৃষ্টির পাঁয়তারা

সম্পাদকীয়

৩১৯ গুলি খাওয়া সেই মেঘের সাফল্য
৩১৯ গুলি খাওয়া সেই মেঘের সাফল্য

দেশগ্রাম

সাংবাদিককে মাদক দিয়ে ফাঁসানোর অভিযোগ
সাংবাদিককে মাদক দিয়ে ফাঁসানোর অভিযোগ

দেশগ্রাম

তাহাদের ‘শাদী মোবারক’
তাহাদের ‘শাদী মোবারক’

শোবিজ

দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য

সম্পাদকীয়