শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৩৯, রবিবার, ০৬ জুলাই, ২০২৫

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

গত বছরের জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পর অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে। এরপর থেকে বিএনপি ‘অবিলম্বে সংসদ নির্বাচন’ অনুষ্ঠানের দাবিতে অনেকটা একগুঁয়েমি শুরু করেছিল। তখন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানসহ দলের অন্য নেতারা তাঁদের বক্তব্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য নির্বাচন কমিশনকে ‘যৌক্তিক সময়’ দেওয়ার কথা বলেন।

সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠকের পর দেশে ফিরে জাতির উদ্দেশে ভাষণে ২০২৬ সালের এপ্রিল মাসের প্রথম সপ্তাহের যে কোনো দিন নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেন। এতে জামায়াত সন্তোষ প্রকাশ করেছে। অর্থাৎ প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণা অনুযায়ী যখনই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে সেটিই নির্বাচন কমিশনকে দেওয়া জামায়াতের ‘যৌক্তিক সময়’। বেশ আগে থেকেই জামায়াত বিভিন্ন জেলায় তাদের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা প্রস্তুতির কাজ শুরু করে এবং কোনো কোনো স্থানে প্রার্থী চূড়ান্তও করে ফেলেছে।

কিন্তু ৪ জুলাই শুক্রবার রংপুর জিলা স্কুল মাঠে আয়োজিত সমাবেশে জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমানের ‘দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা কল্পনাও করা যায় না’ মর্মে বক্তব্যে প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে যে জামায়াত কি নির্বাচন থেকে ‘ইউটার্ন’ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে? হয়তো নেয়নি। কারণ ওই সমাবেশেই বৃহত্তর রংপুর অঞ্চলের আসনগুলোতে জামায়াতের ৩৩ জন সম্ভাব্য প্রার্থীর নামও ঘোষণা করা হয়েছে।

তবে জামায়াত আমিরের নতুন বক্তব্য যে রাজনৈতিক মহলে যথেষ্ট সংশয়ের সৃষ্টি করেছে, তা অস্বীকার করার উপায় নেই। আওয়ামী দুঃশাসনের সাড়ে পনেরো বছর পর বাংলাদেশের জনগণ মুক্তির উচ্ছ্বাসে উচ্ছ্বসিত হয়েছিল এবং আশাও করেছিল যে দেশ থেকে অরাজক পরিস্থিতির অবসান ঘটেছে। এবং সামনে অনাবিল সুখ ও শান্তি এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির ফলাফল ভোগ করার সময় এসেছে। কিন্তু মানুষের স্বপ্ন ও বাস্তবতার মধ্যে যে বিস্তর ফারাক, বাংলাদেশের ইতিহাসই তার সাক্ষী।

২৩ বছরের পাকিস্তানি নিপীড়ন থেকে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করার পরও জনগণ একই স্বপ্ন দেখেছিল; কিন্তু তা বাস্তবে রূপ লাভ করেনি। যুদ্ধবিধ্বস্ত একটি দেশে তা সম্ভবও ছিল না। ১৯৭২ সালে রাষ্ট্রের দায়িত্বভার হাতে নিয়ে শেখ মুজিবুর রহমানের মতো নেতার পক্ষেও উপলব্ধি করতে সময় লাগেনি যে দেশকে ‘সোনার বাংলা’য় পরিণত করার কথা বলে যুগ যুগ ধরে শোষিত মানুষের হৃদয়ে আশার প্রাসাদ গড়ে তোলা যত সহজ তাদের সেই আশার ছিটেফোঁটা পূরণ করাটা যে কঠিন। তিনি তার ব্যর্থতা স্বীকার করে বলতে বাধ্য হয়েছিলেন : ‘আগামী তিন বছরে আমি তোমাদের কিছুই দেবার পারব না।’

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!শেখ মুজিবের বিরুদ্ধে মানুষ ফুঁসে উঠেছিল। জরুরি অবস্থা জারি করে ক্ষুব্ধ মানুষকে দমন করতে হয়েছে। আকাশসম উচ্চ জনপ্রিয় একজন নেতা দেশ স্বাধীন হওয়ার তিন বছরের মধ্যে দেশে শান্তি-শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে ‘জরুরি অবস্থা’ জারি করবেন, এটা ধারণা করা যায়! কিন্তু তিনি তা করেছিলেন। তাতেও তাঁর জনপ্রিয়তায় ধস ঠেকানো সম্ভব হয়নি। অতএব ক্ষমতাকে নিরঙ্কুশ ও দানবীয় করতে ‘বাকশাল’ নামে দেশে একটি মাত্র রাজনৈতিক দল এবং সেই এক দলের শাসন প্রতিষ্ঠা করা ছাড়া তাঁর উপায় ছিল না। প্রয়াত আহমদ ছফা পরবর্তী সময়ে ‘শেখ মুজিবুর রহমান ও অন্যান্য প্রবন্ধ’ (প্রথম প্রকাশ : ১৯৮৯) শীর্ষক সংকলনে তাঁর এক প্রবন্ধ ‘শেখ মুজিবুর রহমান’-এ লিখেছেন, ‘তিনি বাঙালির মুক্তিসংগ্রামের সঙ্গে প্রতারণা করেছেন। মুক্তি ও স্বাধীনতার নামে তিনি বাংলার জনগণকে তাড়িত করে হতাশা এবং অন্ধকারের গোলকধাঁধার মধ্যে ছুড়ে দিয়েছেন। ইতিহাসের অন্যান্য প্রতারক ভিলেনের ভাগ্যে সচরাচর যা ঘটে থাকে, শেখ মুজিবের ভাগ্যেও তাই কি ঘটেছে?’ কারণ তিনি জনগণের কাছে তিন বছর সময় চেয়েছিলেন যে দেশের যে অবস্থা তাতে তাঁর পক্ষে জনগণের  জন্য ভালো কিছু করা সম্ভব নয়। তাঁর পক্ষে কখনো তা করা সম্ভব হয়নি, বরং ব্যর্থতার দায়ভার নিয়ে তাঁকে পৃথিবী থেকেই বিদায় নিতে হয়েছিল।

দেশের  স্বাধীনতা এনে দেওয়ার দাবিদার দল এবং একক ক্ষমতাধর শেখ মুজিবের পক্ষেই যদি তিন বছরেও কিছু করতে পারবেন না বলে নিজের অসহায়ত্ব প্রদর্শন করতে হয়, সে ক্ষেত্রে রাষ্ট্র পরিচালনার সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস অবস্থায় দেশের শাসনভার গ্রহণকারী একটি অরাজনৈতিক, অনির্বাচিত সরকারের কাছে রাজনৈতিক দলগুলো বাস্তবতাবর্জিত সব দাবি নিয়ে আসছে কেন, সেটিই বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিপ্লবের চেতনার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সরকার কিছু সংস্কার প্রস্তাব বিবেচনা করছে, কিন্তু প্রধান রাজনৈতিক দল সরকারের সংস্কার করার এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন উঠিয়েছে, সংবিধান পরিবর্তন বা সংশোধনের কোনো কথা তারা শুনতেও নারাজ।

সোজা কথা, সরকারের পক্ষ থেকে হোক আর অন্যান্য রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে হোক, বিএনপির পছন্দ না হলে যেন সবই যুক্তিহীন কথা। বড় দলগুলোর একগুঁয়েমির কারণেই দেশ শেষ পর্যন্ত মুখ থুবড়ে পড়ে। পাকিস্তান আমলেও এ বঙ্গে তা ঘটেছে, স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশেও তা একের পর এক ঘটে চলেছে। এবারও মনে হয় এর কোনো ব্যত্যয় ঘটবে না। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে-দেশ কি আরেকটি বিপর্যয়ের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে?

বাংলাদেশের ইতিহাসে রক্তক্ষয়ী এবং দৃশ্যত অরাজনৈতিক বিপ্লবের সাফল্যের পর প্রায় সব দল বিপ্লবের মালিকানা দাবি করেছে। এ সময়ের প্রধান ও আলোচিত দুটি দল বিএনপি এবং জামায়াতও দাবি করেছে। তাদের অবস্থান থেকে নিজ নিজ দলের কৃতিত্ব দাবি করার মধ্যে অন্যায় কিছু নেই। কিন্তু বিপ্লবের উদ্দেশ্য কী ছিল তা বিস্মৃত হয়ে তড়িঘড়ি ক্ষমতায় যাওয়ার বাসনায় অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলার অপচেষ্টাকে রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে সুবিবেচনাপ্রসূত ভাবা যেতে পারে না। তারা মনে হয় দেশকে অনিশ্চিত পরিস্থিতির মধ্যে রেখে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চায়।

বিশ্বে যেখানেই বিপ্লব সাধিত হয়েছে সেখানে বিপ্লব-উত্তর নৈরাজ্য সৃষ্টি হয়েছে, কিন্তু বাংলাদেশে সৌভাগ্যবশত তা হয়নি। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশই যেহেতু ২০২৪-এর আগস্ট-পূর্ব গত সাড়ে ১৫ বছর পর্যন্ত আওয়ামী লীগের সশস্ত্র ক্যাডার বাহিনী হিসেবে কাজ করেছে, সরকারবিরোধী ছোট-বড় সব রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের হত্যা, গুমের সঙ্গে জড়িত ছিল, যারা গায়েবি মামলায় লোকজনকে গ্রেপ্তার করে ‘বাণিজ্য’ করেছে এবং সবশেষে গত বছরের জুলাই-আগস্ট মাসে আন্দোলন দমানোর নামে শেখ হাসিনাকে সন্তুষ্ট করার উদ্দেশ্যে আন্দোলনকারীদের সরাসরি গুলি করে প্রায় দেড় হাজার লোককে হত্যা এবং ৩০ হাজারের বেশি লোককে আহত করার চরম বর্বরতা প্রদর্শন করেছে, বিপ্লবের সাফল্যে তাদের ওপর যে ধরনের নিগ্রহ নেমে আসার আশঙ্কা ছিল, দুই-একটি ব্যতিক্রম ছাড়া দেশে তা ঘটেনি।

ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হওয়ার পর মাস দুয়েক রাজনৈতিক দলগুলো দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করেছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে এবং চেইন অব কমান্ড ভেঙে পড়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোর মধ্যে আস্থা ফেরাতে সশস্ত্র বাহিনী যথেষ্ট ধৈর্যের সঙ্গে সহায়তা করেছে। এজন্য তারা যথার্থই প্রশংসার দাবিদার। যে কোনো দেশে স্বাভাবিক পরিস্থিতিতেও সাংবিধানিক উপায়ে নতুন একটি সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের পর নতুন প্রশাসনের সবকিছু সামলে নিতে কিছু সময় লাগে। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা রাজনীতিবিদ নন, জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিও নন এবং তাঁরা কোনো নির্বাচিত সরকারের মেয়াদ শেষে আরেকটি নির্বাচিত সরকারের ক্ষমতা গ্রহণের প্রচলিত পদ্ধতিতেও দায়িত্ব গ্রহণ করেননি। তারা বিপ্লবের চেতনা বাস্তবায়নের জন্য একেবারেই সাময়িক সময়ের জন্য রাষ্ট্রীয় দায়িত্বে আসা একটি সরকার।

যেহেতু রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারের এ সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে জানে, অতএব তারা এবং বিশেষ করে আওয়ামী লীগের অবর্তমানে প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি, যারা আগেও সরকারে ছিল তারা ‘অবিলম্বে’ নির্বাচনের দাবি উঠিয়ে ড. ইউনূসের সরকারকে ব্যতিব্যস্ত রাখার কৌশল অবলম্বন করেছে। এখনো তারা সেই কৌশলই প্রয়োগ করছে। বিতাড়িত আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের চাঁদাবাজির সব ক্ষেত্র-হাটবাজার, পরিবহন, ফেরিঘাট ও বালুমহাল দখল, সরকারি অফিসের টেন্ডার বাণিজ্য বিএনপির অঙ্গসংগঠনগুলোর হাতে চলে এসেছে। এসব ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিএনপির এক গ্রুপের সঙ্গে আরেক গ্রুপের মারামারি খুন-জখমের পর্যায়ে গড়ালেও প্রশাসন মুখ খুলে বিএনপিকে কিছু বলতে পারে না। অপরদিকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে সাহসী হয় না। কারণ তাদের ললাটের ‘আওয়ামী তিলক’ এখনো মুছে যায়নি।

অতএব তারা নিজেরা সার্বক্ষণিক সংশয় ও আতঙ্কের মধ্যে থাকে যে আগামী নির্বাচনে বিএনপি যদি বিজয়ী হয়ে ক্ষমতায় আসে তাহলে এখন চাঁদাবাজ বা অন্যবিধ অপরাধে বিএনপির কারও বিরুদ্ধে সংগত কারণেও কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলে তাদের অবশ্যম্ভাবীভাবে হয়রানির মধ্যে পড়তে হবে। সে কারণে মাত্র চার দিন আগে চাঁদাবাজিতে অভিযুক্ত দুজনকে ভ্রাম্যমাণ আদালত এক মাসের কারাদণ্ড দিয়ে লালমনিরহাটের পাটগ্রাম থানায় আটকে রাখলে উচ্ছৃঙ্খল জনতা থানায় হামলা চালিয়ে দণ্ডপ্রাপ্ত দুই ব্যক্তিকে ছিনিয়ে নিয়ে গেছে। থানা ভাঙচুর করেছে। এ ঘটনায় সাত পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। দণ্ডপ্রাপ্ত দুই ব্যক্তি স্বেচ্ছাসেবক দলের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এবং থানায় হামলাকারীরা বিএনপির কর্মী-সমর্থক বলে অভিযোগ উঠলেও স্থানীয় বিএনপি তা অস্বীকার করেছে। অভিযুক্ত হলে অস্বীকার করার এ রাজনৈতিক কৌশল ইতিহাসের মতোই পুরোনো। থানা ভাঙচুর করে দণ্ডিত ব্যক্তিদের ছিনিয়ে নিয়ে যাওয়ার ঘটনা সর্বত্র না ঘটলেও দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা কমবেশি এমনই। রাজনৈতিক পালাবদলে কী ঘটে তা দেখার অপেক্ষা করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলো।

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে পরিস্থিতি তত শোচনীয় হবে। জামায়াত আমিরের আশঙ্কা অমূলক নয় যে এ ধরনের পরিস্থিতিতে সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা কল্পনাও করা যায় না। যদিও তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে বলেছেন, তার দল ‘প্রশাসনিক ক্যু’ হতে দেবে না এবং ভোট কেন্দ্রে ‘মাস্তানতন্ত্র চলতে দেবে না, কিন্তু বক্তৃতার অন্যান্য অংশ থেকে স্পষ্ট যে তিনি মনে করছেন একটি দল ‘আওয়ামী ফ্যাসিবাদী আমলের মতো নির্বাচনের স্বপ্ন দেখছে’ এবং তার দল ‘সেই স্বপ্নকে দুঃস্বপ্নে পরিণত করবে।’ রাজনৈতিক সচেতন যে কোনো মানুষের বোঝা কঠিন নয় যে তিনি কোন দলের প্রতি ইঙ্গিত করেছেন।

জামায়াত কি নিজেও ক্ষমতায় যাওয়ার আশা পোষণ করেনি? এমন আশা পোষণ অবাস্তব হলেও তারা অন্তত তাদের প্রতি জনগণের নাড়ি যাচাই করার সুযোগ পাবে। নির্বাচনে জয়ী হওয়ার সম্ভাবনা আছে এমন আসনগুলোকে প্রাধান্য দিয়ে তারা ১৯৯৬ সালের মতো সংসদে আবারও ৩০০ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নির্বাচন নিয়ে বিগত মাসগুলোতে বিএনপির আচরণে জামায়াত কি ভয় করছে যে নির্বাচনে বিএনপি আওয়ামী লীগের মতো একতরফা ভোট বাগিয়ে নেবে এবং প্রশাসন আওয়ামী আমলের মতোই চোখকান বন্ধ রেখে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করবে! যদি তেমন আশঙ্কা থাকে তাহলে শুধু জামায়াত নয়, সব দলের উচিত পরিস্থিতির মোকাবিলার প্রস্তুতি নেওয়া। কারণ যে কোনো পরিস্থিতিতে ঘোষিত সময়েই নির্বাচন হওয়া উচিত। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর না করা পর্যন্ত দেশের রাজনৈতিক আকাশ ঘনকালো মেঘমুক্ত হবে না।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
সর্বশেষ খবর
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

১৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কুয়াকাটায় ক্যারিয়ার ও মোটিভেশনাল বিষয়ক সেমিনার
বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কুয়াকাটায় ক্যারিয়ার ও মোটিভেশনাল বিষয়ক সেমিনার

২৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিপ্রবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা
শাবিপ্রবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা

৩৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হাতীবান্ধায় হত্যা মামলায় চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাতীবান্ধায় হত্যা মামলায় চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত
খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে নিহত ৭৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে নিহত ৭৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সকাল ১০টায় বের হবে তাজিয়া মিছিল
পুরান ঢাকায় সকাল ১০টায় বের হবে তাজিয়া মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়াবা কারবারি চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
ইয়াবা কারবারি চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে