শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৩৯, রবিবার, ০৬ জুলাই, ২০২৫

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

গত বছরের জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পর অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে। এরপর থেকে বিএনপি ‘অবিলম্বে সংসদ নির্বাচন’ অনুষ্ঠানের দাবিতে অনেকটা একগুঁয়েমি শুরু করেছিল। তখন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানসহ দলের অন্য নেতারা তাঁদের বক্তব্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য নির্বাচন কমিশনকে ‘যৌক্তিক সময়’ দেওয়ার কথা বলেন।

সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠকের পর দেশে ফিরে জাতির উদ্দেশে ভাষণে ২০২৬ সালের এপ্রিল মাসের প্রথম সপ্তাহের যে কোনো দিন নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেন। এতে জামায়াত সন্তোষ প্রকাশ করেছে। অর্থাৎ প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণা অনুযায়ী যখনই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে সেটিই নির্বাচন কমিশনকে দেওয়া জামায়াতের ‘যৌক্তিক সময়’। বেশ আগে থেকেই জামায়াত বিভিন্ন জেলায় তাদের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা প্রস্তুতির কাজ শুরু করে এবং কোনো কোনো স্থানে প্রার্থী চূড়ান্তও করে ফেলেছে।

কিন্তু ৪ জুলাই শুক্রবার রংপুর জিলা স্কুল মাঠে আয়োজিত সমাবেশে জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমানের ‘দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা কল্পনাও করা যায় না’ মর্মে বক্তব্যে প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে যে জামায়াত কি নির্বাচন থেকে ‘ইউটার্ন’ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে? হয়তো নেয়নি। কারণ ওই সমাবেশেই বৃহত্তর রংপুর অঞ্চলের আসনগুলোতে জামায়াতের ৩৩ জন সম্ভাব্য প্রার্থীর নামও ঘোষণা করা হয়েছে।

তবে জামায়াত আমিরের নতুন বক্তব্য যে রাজনৈতিক মহলে যথেষ্ট সংশয়ের সৃষ্টি করেছে, তা অস্বীকার করার উপায় নেই। আওয়ামী দুঃশাসনের সাড়ে পনেরো বছর পর বাংলাদেশের জনগণ মুক্তির উচ্ছ্বাসে উচ্ছ্বসিত হয়েছিল এবং আশাও করেছিল যে দেশ থেকে অরাজক পরিস্থিতির অবসান ঘটেছে। এবং সামনে অনাবিল সুখ ও শান্তি এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির ফলাফল ভোগ করার সময় এসেছে। কিন্তু মানুষের স্বপ্ন ও বাস্তবতার মধ্যে যে বিস্তর ফারাক, বাংলাদেশের ইতিহাসই তার সাক্ষী।

২৩ বছরের পাকিস্তানি নিপীড়ন থেকে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করার পরও জনগণ একই স্বপ্ন দেখেছিল; কিন্তু তা বাস্তবে রূপ লাভ করেনি। যুদ্ধবিধ্বস্ত একটি দেশে তা সম্ভবও ছিল না। ১৯৭২ সালে রাষ্ট্রের দায়িত্বভার হাতে নিয়ে শেখ মুজিবুর রহমানের মতো নেতার পক্ষেও উপলব্ধি করতে সময় লাগেনি যে দেশকে ‘সোনার বাংলা’য় পরিণত করার কথা বলে যুগ যুগ ধরে শোষিত মানুষের হৃদয়ে আশার প্রাসাদ গড়ে তোলা যত সহজ তাদের সেই আশার ছিটেফোঁটা পূরণ করাটা যে কঠিন। তিনি তার ব্যর্থতা স্বীকার করে বলতে বাধ্য হয়েছিলেন : ‘আগামী তিন বছরে আমি তোমাদের কিছুই দেবার পারব না।’

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!শেখ মুজিবের বিরুদ্ধে মানুষ ফুঁসে উঠেছিল। জরুরি অবস্থা জারি করে ক্ষুব্ধ মানুষকে দমন করতে হয়েছে। আকাশসম উচ্চ জনপ্রিয় একজন নেতা দেশ স্বাধীন হওয়ার তিন বছরের মধ্যে দেশে শান্তি-শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে ‘জরুরি অবস্থা’ জারি করবেন, এটা ধারণা করা যায়! কিন্তু তিনি তা করেছিলেন। তাতেও তাঁর জনপ্রিয়তায় ধস ঠেকানো সম্ভব হয়নি। অতএব ক্ষমতাকে নিরঙ্কুশ ও দানবীয় করতে ‘বাকশাল’ নামে দেশে একটি মাত্র রাজনৈতিক দল এবং সেই এক দলের শাসন প্রতিষ্ঠা করা ছাড়া তাঁর উপায় ছিল না। প্রয়াত আহমদ ছফা পরবর্তী সময়ে ‘শেখ মুজিবুর রহমান ও অন্যান্য প্রবন্ধ’ (প্রথম প্রকাশ : ১৯৮৯) শীর্ষক সংকলনে তাঁর এক প্রবন্ধ ‘শেখ মুজিবুর রহমান’-এ লিখেছেন, ‘তিনি বাঙালির মুক্তিসংগ্রামের সঙ্গে প্রতারণা করেছেন। মুক্তি ও স্বাধীনতার নামে তিনি বাংলার জনগণকে তাড়িত করে হতাশা এবং অন্ধকারের গোলকধাঁধার মধ্যে ছুড়ে দিয়েছেন। ইতিহাসের অন্যান্য প্রতারক ভিলেনের ভাগ্যে সচরাচর যা ঘটে থাকে, শেখ মুজিবের ভাগ্যেও তাই কি ঘটেছে?’ কারণ তিনি জনগণের কাছে তিন বছর সময় চেয়েছিলেন যে দেশের যে অবস্থা তাতে তাঁর পক্ষে জনগণের  জন্য ভালো কিছু করা সম্ভব নয়। তাঁর পক্ষে কখনো তা করা সম্ভব হয়নি, বরং ব্যর্থতার দায়ভার নিয়ে তাঁকে পৃথিবী থেকেই বিদায় নিতে হয়েছিল।

দেশের  স্বাধীনতা এনে দেওয়ার দাবিদার দল এবং একক ক্ষমতাধর শেখ মুজিবের পক্ষেই যদি তিন বছরেও কিছু করতে পারবেন না বলে নিজের অসহায়ত্ব প্রদর্শন করতে হয়, সে ক্ষেত্রে রাষ্ট্র পরিচালনার সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস অবস্থায় দেশের শাসনভার গ্রহণকারী একটি অরাজনৈতিক, অনির্বাচিত সরকারের কাছে রাজনৈতিক দলগুলো বাস্তবতাবর্জিত সব দাবি নিয়ে আসছে কেন, সেটিই বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিপ্লবের চেতনার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সরকার কিছু সংস্কার প্রস্তাব বিবেচনা করছে, কিন্তু প্রধান রাজনৈতিক দল সরকারের সংস্কার করার এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন উঠিয়েছে, সংবিধান পরিবর্তন বা সংশোধনের কোনো কথা তারা শুনতেও নারাজ।

সোজা কথা, সরকারের পক্ষ থেকে হোক আর অন্যান্য রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে হোক, বিএনপির পছন্দ না হলে যেন সবই যুক্তিহীন কথা। বড় দলগুলোর একগুঁয়েমির কারণেই দেশ শেষ পর্যন্ত মুখ থুবড়ে পড়ে। পাকিস্তান আমলেও এ বঙ্গে তা ঘটেছে, স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশেও তা একের পর এক ঘটে চলেছে। এবারও মনে হয় এর কোনো ব্যত্যয় ঘটবে না। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে-দেশ কি আরেকটি বিপর্যয়ের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে?

বাংলাদেশের ইতিহাসে রক্তক্ষয়ী এবং দৃশ্যত অরাজনৈতিক বিপ্লবের সাফল্যের পর প্রায় সব দল বিপ্লবের মালিকানা দাবি করেছে। এ সময়ের প্রধান ও আলোচিত দুটি দল বিএনপি এবং জামায়াতও দাবি করেছে। তাদের অবস্থান থেকে নিজ নিজ দলের কৃতিত্ব দাবি করার মধ্যে অন্যায় কিছু নেই। কিন্তু বিপ্লবের উদ্দেশ্য কী ছিল তা বিস্মৃত হয়ে তড়িঘড়ি ক্ষমতায় যাওয়ার বাসনায় অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলার অপচেষ্টাকে রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে সুবিবেচনাপ্রসূত ভাবা যেতে পারে না। তারা মনে হয় দেশকে অনিশ্চিত পরিস্থিতির মধ্যে রেখে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চায়।

বিশ্বে যেখানেই বিপ্লব সাধিত হয়েছে সেখানে বিপ্লব-উত্তর নৈরাজ্য সৃষ্টি হয়েছে, কিন্তু বাংলাদেশে সৌভাগ্যবশত তা হয়নি। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশই যেহেতু ২০২৪-এর আগস্ট-পূর্ব গত সাড়ে ১৫ বছর পর্যন্ত আওয়ামী লীগের সশস্ত্র ক্যাডার বাহিনী হিসেবে কাজ করেছে, সরকারবিরোধী ছোট-বড় সব রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের হত্যা, গুমের সঙ্গে জড়িত ছিল, যারা গায়েবি মামলায় লোকজনকে গ্রেপ্তার করে ‘বাণিজ্য’ করেছে এবং সবশেষে গত বছরের জুলাই-আগস্ট মাসে আন্দোলন দমানোর নামে শেখ হাসিনাকে সন্তুষ্ট করার উদ্দেশ্যে আন্দোলনকারীদের সরাসরি গুলি করে প্রায় দেড় হাজার লোককে হত্যা এবং ৩০ হাজারের বেশি লোককে আহত করার চরম বর্বরতা প্রদর্শন করেছে, বিপ্লবের সাফল্যে তাদের ওপর যে ধরনের নিগ্রহ নেমে আসার আশঙ্কা ছিল, দুই-একটি ব্যতিক্রম ছাড়া দেশে তা ঘটেনি।

ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হওয়ার পর মাস দুয়েক রাজনৈতিক দলগুলো দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করেছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে এবং চেইন অব কমান্ড ভেঙে পড়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোর মধ্যে আস্থা ফেরাতে সশস্ত্র বাহিনী যথেষ্ট ধৈর্যের সঙ্গে সহায়তা করেছে। এজন্য তারা যথার্থই প্রশংসার দাবিদার। যে কোনো দেশে স্বাভাবিক পরিস্থিতিতেও সাংবিধানিক উপায়ে নতুন একটি সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের পর নতুন প্রশাসনের সবকিছু সামলে নিতে কিছু সময় লাগে। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা রাজনীতিবিদ নন, জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিও নন এবং তাঁরা কোনো নির্বাচিত সরকারের মেয়াদ শেষে আরেকটি নির্বাচিত সরকারের ক্ষমতা গ্রহণের প্রচলিত পদ্ধতিতেও দায়িত্ব গ্রহণ করেননি। তারা বিপ্লবের চেতনা বাস্তবায়নের জন্য একেবারেই সাময়িক সময়ের জন্য রাষ্ট্রীয় দায়িত্বে আসা একটি সরকার।

যেহেতু রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারের এ সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে জানে, অতএব তারা এবং বিশেষ করে আওয়ামী লীগের অবর্তমানে প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি, যারা আগেও সরকারে ছিল তারা ‘অবিলম্বে’ নির্বাচনের দাবি উঠিয়ে ড. ইউনূসের সরকারকে ব্যতিব্যস্ত রাখার কৌশল অবলম্বন করেছে। এখনো তারা সেই কৌশলই প্রয়োগ করছে। বিতাড়িত আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের চাঁদাবাজির সব ক্ষেত্র-হাটবাজার, পরিবহন, ফেরিঘাট ও বালুমহাল দখল, সরকারি অফিসের টেন্ডার বাণিজ্য বিএনপির অঙ্গসংগঠনগুলোর হাতে চলে এসেছে। এসব ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিএনপির এক গ্রুপের সঙ্গে আরেক গ্রুপের মারামারি খুন-জখমের পর্যায়ে গড়ালেও প্রশাসন মুখ খুলে বিএনপিকে কিছু বলতে পারে না। অপরদিকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে সাহসী হয় না। কারণ তাদের ললাটের ‘আওয়ামী তিলক’ এখনো মুছে যায়নি।

অতএব তারা নিজেরা সার্বক্ষণিক সংশয় ও আতঙ্কের মধ্যে থাকে যে আগামী নির্বাচনে বিএনপি যদি বিজয়ী হয়ে ক্ষমতায় আসে তাহলে এখন চাঁদাবাজ বা অন্যবিধ অপরাধে বিএনপির কারও বিরুদ্ধে সংগত কারণেও কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলে তাদের অবশ্যম্ভাবীভাবে হয়রানির মধ্যে পড়তে হবে। সে কারণে মাত্র চার দিন আগে চাঁদাবাজিতে অভিযুক্ত দুজনকে ভ্রাম্যমাণ আদালত এক মাসের কারাদণ্ড দিয়ে লালমনিরহাটের পাটগ্রাম থানায় আটকে রাখলে উচ্ছৃঙ্খল জনতা থানায় হামলা চালিয়ে দণ্ডপ্রাপ্ত দুই ব্যক্তিকে ছিনিয়ে নিয়ে গেছে। থানা ভাঙচুর করেছে। এ ঘটনায় সাত পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। দণ্ডপ্রাপ্ত দুই ব্যক্তি স্বেচ্ছাসেবক দলের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এবং থানায় হামলাকারীরা বিএনপির কর্মী-সমর্থক বলে অভিযোগ উঠলেও স্থানীয় বিএনপি তা অস্বীকার করেছে। অভিযুক্ত হলে অস্বীকার করার এ রাজনৈতিক কৌশল ইতিহাসের মতোই পুরোনো। থানা ভাঙচুর করে দণ্ডিত ব্যক্তিদের ছিনিয়ে নিয়ে যাওয়ার ঘটনা সর্বত্র না ঘটলেও দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা কমবেশি এমনই। রাজনৈতিক পালাবদলে কী ঘটে তা দেখার অপেক্ষা করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলো।

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে পরিস্থিতি তত শোচনীয় হবে। জামায়াত আমিরের আশঙ্কা অমূলক নয় যে এ ধরনের পরিস্থিতিতে সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা কল্পনাও করা যায় না। যদিও তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে বলেছেন, তার দল ‘প্রশাসনিক ক্যু’ হতে দেবে না এবং ভোট কেন্দ্রে ‘মাস্তানতন্ত্র চলতে দেবে না, কিন্তু বক্তৃতার অন্যান্য অংশ থেকে স্পষ্ট যে তিনি মনে করছেন একটি দল ‘আওয়ামী ফ্যাসিবাদী আমলের মতো নির্বাচনের স্বপ্ন দেখছে’ এবং তার দল ‘সেই স্বপ্নকে দুঃস্বপ্নে পরিণত করবে।’ রাজনৈতিক সচেতন যে কোনো মানুষের বোঝা কঠিন নয় যে তিনি কোন দলের প্রতি ইঙ্গিত করেছেন।

জামায়াত কি নিজেও ক্ষমতায় যাওয়ার আশা পোষণ করেনি? এমন আশা পোষণ অবাস্তব হলেও তারা অন্তত তাদের প্রতি জনগণের নাড়ি যাচাই করার সুযোগ পাবে। নির্বাচনে জয়ী হওয়ার সম্ভাবনা আছে এমন আসনগুলোকে প্রাধান্য দিয়ে তারা ১৯৯৬ সালের মতো সংসদে আবারও ৩০০ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নির্বাচন নিয়ে বিগত মাসগুলোতে বিএনপির আচরণে জামায়াত কি ভয় করছে যে নির্বাচনে বিএনপি আওয়ামী লীগের মতো একতরফা ভোট বাগিয়ে নেবে এবং প্রশাসন আওয়ামী আমলের মতোই চোখকান বন্ধ রেখে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করবে! যদি তেমন আশঙ্কা থাকে তাহলে শুধু জামায়াত নয়, সব দলের উচিত পরিস্থিতির মোকাবিলার প্রস্তুতি নেওয়া। কারণ যে কোনো পরিস্থিতিতে ঘোষিত সময়েই নির্বাচন হওয়া উচিত। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর না করা পর্যন্ত দেশের রাজনৈতিক আকাশ ঘনকালো মেঘমুক্ত হবে না।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ

সম্পাদকীয়

জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা