শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ জুলাই, ২০২৫

বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে

গত এপ্রিলের মাঝামাঝি এক ভোরে ঢাকা থেকে রওনা হলাম। গন্তব্য দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের এক প্রত্যন্ত গ্রাম। নাম মাসকাটা। অবস্থান বাগেরহাট জেলার ফকিরহাট উপজেলার বেতাগা ইউনিয়নে। সেই গ্রামের এক তরুণ কামরুজ্জামান সোহেল বেশ কয়েকবার ফোন করেছিলেন তাঁর গ্রামে যাওয়ার আমন্ত্রণ জানিয়ে। সম্প্রতি তিনি এক ভিন্ন রকম উদ্যোগের সূচনা করেছেন। বয়সে তরুণ, আইন বিষয়ে উচ্চশিক্ষা নিচ্ছেন, কিন্তু মনের গভীরে লালন করেন কৃষি নিয়ে স্বপ্ন। সেই স্বপ্ন সার্থক করে তুলতেই তিনি হাত দিলেন এক সাহসী কাজে। নিজ গ্রামে শুরু করেছেন লং বাসমতী-১১২১ ধানের পরীক্ষামূলক চাষ।

দেশে প্রতি বছর কোটি কোটি টাকার সুগন্ধি বাসমতী চাল আমদানি করা হয়। মূলত বিরিয়ানি বা পোলাওয়ের মতো অভিজাত খাদ্য তৈরির জন্য এই চালের ব্যবহার ব্যাপক। দামও প্রচলিত চালের তুলনায় বহু গুণ বেশি। কিন্তু এত দিন দেশে এ জাতের ধান চাষের উদ্যোগ ছিল না বললেই চলে। সেই অভাব পূরণের স্বপ্নই দেখেছিলেন সোহেল।

রৌদ্রকরোজ্জ্বল সকালে গিয়ে হাজির হলাম সবুজ-শ্যামল গ্রাম মাসকাটে সোহেলের বাড়িতে। কৈশোরে বাবাকে হারিয়ে দুই ভাইকে নিয়ে এক সংগ্রামী মায়ের সন্তান তিনি। কৃষিই ছিল তাঁদের একমাত্র অবলম্বন। এ বাস্তবতা থেকেই কৃষির প্রতি সোহেলের অনুরাগ। এলএলবির ছাত্র হয়েও কৃষিকে সঙ্গী করেই এগিয়ে চলেছেন তিনি। কয়েক বছর ধরে নিজের জমিতে হাইব্রিড ধানের আবাদ করলেও লাভজনক ফল পাননি। তখনই তাঁর মাথায় আসে বিদেশি বাসমতী ধানের কথা।

IARIনানা রকম অনুসন্ধান ও ইন্টারনেট ঘেঁটে তিনি আবিষ্কার করেন লং বাসমতী-১১২১ জাতটি বিশ্বে সবচেয়ে দীর্ঘ ও সুগন্ধি চাল হিসেবে পরিচিত। নয়াদিল্লির ইন্ডিয়ান এগ্রিকালচারাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট (IARI)-এর ল্যাব থেকে উদ্ভাবিত এ জাতটি উন্নত সংকরায়ণের মাধ্যমে তৈরি করা হয়েছে। রান্নার পর এ চালের দৈর্ঘ্য প্রায় দ্বিগুণ হয়ে যায়। সোহেলের ভাই একটি বহুজাতিক কোম্পানিতে চাকরি করেন। চাকরিসূত্রে ভারত যাওয়ার সুযোগ হলে তিনি ভাইকে অনুরোধ করেন বাসমতী-১১২১ ধানের বীজ নিয়ে আসতে।

সোহেল ১০ কেজি বীজ সংগ্রহ করে নিজেই বীজতলা তৈরি করেন। এরপর এক একর জমিতে রোপণ করেন। খরচ হয় প্রায় ৪০ হাজার টাকা। ফলন পান বিঘাপ্রতি ২৫-৩০ মণ। তবে হাইব্রিডের মতো বেশি উৎপাদন না হলেও বাজারমূল্য দিয়ে সবকিছু পুষিয়ে গেছে। কারণ প্রতি কেজি বাসমতী চালের দাম বাজারে প্রায় ৩৫০-৪০০ টাকা। ফলে একরপ্রতি সম্ভাব্য আয় প্রায় দেড় লাখ টাকা। এ যেন কৃষিতে সুগন্ধি স্বপ্নের বাস্তব রূপ। এ সফলতার খবর ছড়িয়ে পড়েছে চারদিকে। খুলনা, যশোর এমনকি বাগেরহাটের বিভিন্ন উপজেলা থেকে কৃষক ও কৃষি কর্মকর্তারা ছুটে আসছেন মাসকাট গ্রামে। সরেজমিনে দেখা গেছে, সোহেলের বাড়ির সামনের মাঠে কাটা ধান স্তূপ করে রাখা হয়েছে। মাড়াইয়ের কাজ চলছে। দূর থেকেও ধানের সুগন্ধ পাওয়া যাচ্ছিল। সোহেল ধান থেকে চাল ভাঙিয়ে আমাদের হাতে তুলে দেন। সেই চাল শুধু ঘ্রাণেই নয়, দেখতেও ছিল আকর্ষণীয়।

আমাদের আগমনে সোহেলের উঠোনে আয়োজন করা হয় বাসমতী চালের কাচ্চি বিরিয়ানি রান্নার। রান্নার সময় চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে অপূর্ব এক ঘ্রাণ। রান্না শেষে সবাই স্বাদ নিই সেই বিরিয়ানির। প্রতিটি দানায় ছিল সাফল্যের সুবাস। সোহেলের এ প্রয়াস শুধু ব্যক্তি উদ্যোগ নয়, এটি এক অঞ্চলের কৃষির গতিপথ বদলে দেওয়ার সম্ভাবনাময় দৃষ্টান্ত। এ অঞ্চলে লবণাক্ততা একটি বড় সমস্যা। তাই কৃষি বিভাগ ইতোমধ্যেই সোহেলের জমির মাটি সংগ্রহ করে ল্যাব টেস্ট শুরু করেছে। এ জাতটি যদি লবণসহিষ্ণু হয় তবে দক্ষিণাঞ্চলে এক নতুন সোনালি বিপ্লবের জন্ম দিতে পারে।

যত দূর জেনেছি এটা দক্ষিণাঞ্চলে প্রথম বাসমতী আবাদ। এ উদ্যোগের মাধ্যমে বুঝতে পারি, শুধু সরকারি প্রকল্প নয়, ব্যক্তি পর্যায়ের চিন্তা-চেতনা, গবেষণা ও ঝুঁঁকিপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণও দেশের কৃষি অর্থনীতিতে বড় পরিবর্তন আনতে পারে। বাংলাদেশে প্রতি বছর কোটি কোটি টাকার বাসমতী চাল আমদানি করা হয়। যদি সোহেলের মতো তরুণ উদ্যোক্তারা দেশেই এ জাতের ধান চাষে এগিয়ে আসেন, তবে বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় হবে, দেশের কৃষক লাভবান হবেন এবং ধীরে ধীরে আমরা হয়ে উঠতে পারি বাসমতী চালের রপ্তানিকারক।

তবে এর জন্য প্রয়োজন সরকারি সহায়তা, গবেষণা এবং দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা। বীজের মান নিশ্চিত করা, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যাচাই, মাটির উপযোগিতা বিশ্লেষণ এসব কিছুই করতে হবে সুনির্দিষ্টভাবে। প্রয়োজন হলে দেশেই বাসমতীর অনুরূপ জাত উদ্ভাবনের উদ্যোগ নিতে হবে।

একজন তরুণের হাত ধরে যদি একটি অঞ্চলের কৃষিতে এমন সম্ভাবনার আলো জ্বলে ওঠে, তবে তা সারা দেশের জন্য অনুসরণীয় হতে পারে। কামরুজ্জামান সোহেল প্রমাণ করেছেন, কৃষি কেবল মাঠে লাঙল ধরার বিষয় নয়, বরং এটি হতে পারে গবেষণা, বুদ্ধিমত্তা, পরিকল্পনা এবং সবচেয়ে বড় কথা সাহসিকতার ফসল। মনে পড়ে হরিপদ কাপালির কথা। ঝিনাইদহ সদর উপজেলার আসাদনগর গ্রামের এক প্রান্তিক কৃষক হরিপদ কাপালির হাত ধরে জন্ম নেয় ‘হরি ধান’ নামের এক নতুন ধানের জাত, যা এখন স্থানীয়ভাবে বিপুল জনপ্রিয়। প্রায় ছয়-সাত বছর আগে হরিপদ তাঁর জমিতে বিআর১১ জাতের ধান চাষের সময় কয়েকটি অজানা ধান গাছ দেখতে পান। আগাছা ভেবে ফেলেননি, বরং আগ্রহ নিয়ে রেখে দেন। পরের বছর সেই গাছের ধান আলাদা করে চাষ করে তিনি লক্ষ করেন, ফলন অন্য ধানের তুলনায় অনেক ভালো। ধীরে ধীরে প্রতিবেশী কৃষকদের মধ্যে সেই ধানের বীজ ছড়িয়ে পড়তে থাকে। ফলন ভালো, খরচ কম হওয়ায় কৃষকরা উৎসাহিত হয়ে এ ধান চাষে ঝুঁঁকে পড়েন।

এ ধান স্থানীয়ভাবে ‘হরি ধান’ নামে পরিচিতি পায়। ধানটি দেখতে মোটা, গাছ লম্বা ও শক্ত হওয়ায় পোকামাকড়ের আক্রমণ কম হয়। চিটা কম হয়, আর বিচালির দামও বেশি। প্রতি বিঘায় অন্যান্য জাতের চেয়ে অন্তত ২৪ মণ বেশি ফলন হয়। চাষের খরচ প্রায় অর্ধেক। চাল রান্নার পর দেখতে ভালো লাগে এবং খেতেও সুস্বাদু।

এখন ঝিনাইদহের আসাদনগরসহ আশপাশের অন্তত ১০-১২টি গ্রামে এবং চুয়াডাঙ্গা জেলার কিছু অংশে এ ধান ব্যাপক হারে চাষ হচ্ছে। আজ হরিপদ কাপালি নেই। কিন্তু তাঁর হরিধান এখনো কৃষকের মাঠে সমৃদ্ধির জানান দিচ্ছে।

সোহেলের উদ্যোগটি হরিপদ কাপালির মতো না হলেও চেষ্টাটি একই। ধানের উচ্চমূল্য নিশ্চিত করার চেষ্টায় কামরুজ্জামান সোহেলের চোখে দেখতে পাই আত্মবিশ্বাসের দীপ্তি। তাঁর মুখে হাসি, হাতে বাসমতী ধানের আঁটি, আর মনে দেশের কৃষিকে বদলে দেওয়ার অদম্য ইচ্ছা। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তরুণদের হাত ধরে যে নয়া কৃষির সূচনা হয়েছে, সেখানে উচ্চমূল্যের ফল-ফসল; হাঁস-মুরগি; গরু-বাছুর লালনপালন ও নতুন নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার হচ্ছে। অনেকেই ভিন দেশ থেকে স্ব-উদ্যোগে ব্যক্তি পর্যায়ে বীজ ও সায়ন এনে নতুন নতুন কৃষির উদ্যোগ নিচ্ছেন। এখানে প্রশ্ন থেকে যায়, ভিনদেশি নতুন ফল-ফসল আমাদের মাটি, আবহাওয়া ও পরিবেশের জন্য কতটা নিরাপদ! সেটি দেশের আবহমান কৃষিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে কি না, তা নিয়েও বিস্তর গবেষণা এবং চাষের উপযোগিতা সম্পর্কে যাচাইবাছাই প্রয়োজন।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

  [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
এখনো মব জাস্টিস
এখনো মব জাস্টিস
ডাকসু নির্বাচন
ডাকসু নির্বাচন
কোরআনের ইকরা রুমির বেশনো
কোরআনের ইকরা রুমির বেশনো
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন
দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন
থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
শিক্ষায় সংকট
শিক্ষায় সংকট
সর্বশেষ খবর
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে র‍্যাবের অভিযানে দুই ক্যাডার অস্ত্রসহ গ্রেফতার
কক্সবাজারে র‍্যাবের অভিযানে দুই ক্যাডার অস্ত্রসহ গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে দুই মানব পাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে দুই মানব পাচারকারী আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে মৎস্যচাষি ও জেলেদের সাথে মতবিনিময়
ঠাকুরগাঁওয়ে মৎস্যচাষি ও জেলেদের সাথে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বালতির পানিতে পড়ে শিশুর মৃত্যু
রাজধানীতে বালতির পানিতে পড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে শিশুদের গোপনীয়তা লঙ্ঘন, ক্ষতিপূরণ দেবে গুগল
ইউটিউবে শিশুদের গোপনীয়তা লঙ্ঘন, ক্ষতিপূরণ দেবে গুগল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত
যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেজগাঁও বিভাগে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬
তেজগাঁও বিভাগে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গরু চরাতে গিয়ে গ্রেনেডের খোঁজ
গরু চরাতে গিয়ে গ্রেনেডের খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের অনন্য উদ্যোগ
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের অনন্য উদ্যোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবসে ফটোওয়াক ও ফটো আড্ডা
জয়পুরহাটে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবসে ফটোওয়াক ও ফটো আড্ডা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় দুলাভাই-শ্যালিকা নিহত
রংপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় দুলাভাই-শ্যালিকা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্রিসে খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া মাহফিল
গ্রিসে খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া মাহফিল

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বুড়িচং থানায় ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত
বুড়িচং থানায় ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পৃথক দুই জায়গায় পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু
বরিশালে পৃথক দুই জায়গায় পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ভবিষ্যতের উদ্ভাবক বিষয়ক প্রদর্শনী
রূপগঞ্জে ভবিষ্যতের উদ্ভাবক বিষয়ক প্রদর্শনী

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবনার চতরা বিলে গোপন অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ২
পাবনার চতরা বিলে গোপন অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিনাধান নিয়ে কৃষক প্রশিক্ষণ
কুমিল্লায় বিনাধান নিয়ে কৃষক প্রশিক্ষণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচনের দাবি জামায়াতের
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচনের দাবি জামায়াতের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের আগে ব্যাংকিং সেক্টরে সাইবার নিরাপত্তা বড় চ্যালেঞ্জ’
‘নির্বাচনের আগে ব্যাংকিং সেক্টরে সাইবার নিরাপত্তা বড় চ্যালেঞ্জ’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’
‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের
১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ
চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও
শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের
ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন
ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র
১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা
নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?
ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি
দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়
নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা
ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ
৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভবনের ছাদে মিললো শটগান
রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভবনের ছাদে মিললো শটগান

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা