শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৭ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

শ্রীলঙ্কায় নতুন প্রেসিডেন্ট : সামনে সাত বড় চ্যালেঞ্জ

ড. ইকবাল কবীর মোহন
শ্রীলঙ্কায় নতুন প্রেসিডেন্ট : সামনে সাত বড় চ্যালেঞ্জ

ছোট্ট দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কা। সবাইকে অবাক করে দেশটির প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন বামপন্থি নেতা অনূঢ়া কুমারা দিশানায়েকে। এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দিশানায়েকে দীর্ঘদিনের প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দল ও পরিচিত ব্যক্তিকে হারিয়ে বিস্ময়কর বিজয় লাভ করেছেন। ফলে তার এ বিজয়ের মধ্য দিয়ে দেশটিতে নতুন রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিবর্তনের আভাস লক্ষ্য করা যাচ্ছে। শ্রীলঙ্কায় স্বাধীনতার পর যে দুই প্রধান দল ইউনাইটেড ন্যাশনাল পার্টি ও ফ্রিডম পার্টি দেশটির দন্ডমুন্ডের হর্তাকর্তা ছিল, এবারের নির্বাচনে তাদের বিপর্যয় হলো। আর ক্ষমতার শীর্ষে ওঠে এলেন এমন এক প্রেসিডেন্ট যা নিয়ে কারও তেমন উচ্ছ্বাস ছিল না।

উল্লেখ্য, শ্রীলঙ্কার এবারের নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ছিলেন ৩৯ জন। তবে দ্বিতীয় দফা নির্বাচন শেষে তিনজন আলোচনায় আসেন। তারা হলেন- ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে, সাবেক প্রেসিডেন্ট রানাসিংহে প্রেমাদাসার ছেলে সাজিথ প্রেমাদাসা এবং নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট অনূঢ়া কুমারা দিশানায়েকে। প্রথম দফায় ১ কোটি ৭০ লাখ ভোটারের মধ্যে মার্কসবাদী বামপন্থি রাজনীতিবিদ অনূঢ়া কুমারা দিশানায়েকে ৩৯.৬৫ শতাংশ ভোট পেয়ে এগিয়ে ছিলেন। বিরোধীদলীয় নেতা (এসজেবি) সাজিথ প্রেমাদাসা ৩৪.০৯ শতাংশ ভোট নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থান লাভ করেন। তবে দ্বিতীয় দফায় তুমুল গতিতে এগিয়ে যান অনূঢ়া কুমারা দিশানায়েকে। তিনি লাভ করেন ৪২.৩১ শতাংশ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সাজিথ প্রেমাদাসার ভোট কমে দাঁড়ায় ৩২.৭৬ শতাংশ। আর ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে লাভ করেন মাত্র ১৭ শতাংশ ভোট। উল্লেখ্য, ক্ষমতাচ্যুত রাজাপাকসের পরিবারের নবীন সদ্য হিসেবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন নামাল রাজাপাকসে। তবে তিনি পান মাত্র ২.৫৭ শতাংশ ভোট। মোট ভোটারের ৭০ শতাংশ ভোটে অংশগ্রহণ করেছিল। মজার বিষয় হলো- ২০২০ সালে অনূঢ়া কুমারা দিশানায়েকের দল সংসদে ২২৫ আসনের মধ্যে মাত্র তিনটি আসন লাভ করেছিল এবং তাদের ভোটের অংশগ্রহণ ছিল মাত্র ৩ শতাংশ। আর মাত্র চার বছরের মাথায় তা দাঁড়িয়েছে ৪২.৩১ শতাংশে।

দীর্ঘদিন শ্রীলঙ্কা শাসন করেছিল দুটি রাজনৈতিক পরিবার ও দল ইউনাইটেড ন্যাশনাল পার্টি ও ফ্রিডম পার্টি। ২০২২ সালে গণবিপ্লবে রাজাপাকসে পরিবারের ক্ষমতাচ্যুতির পর শ্রীলঙ্কার রাজনীতিতে পরিবর্তনের আভাস পরিলক্ষিত হয়। এরই প্রেক্ষাপটে বামপন্থি দলের উত্থান ঘটে। ১৯৬৮ সালে জন্মগ্রহণকারী মার্কসবাদী নেতা দিশানায়েকে এরই মধ্যে নীরবে ও অলক্ষ্যে এগিয়ে আসেন। তিনি ছাত্রজীবন থেকেই রাজনীতিতে সক্রিয় হয়ে ওঠেন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তিনি শ্রীলঙ্কার রাজাপাকসে পরিবারের দুর্নীতি ও দুর্বল শাসনের কঠোর সমালোচনায়মুখর হন এবং সাধারণ মানুষের কাছে ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। ১৯৯৫ সালে দিশানায়েকে জনতা বিমুক্তি পেরামুনার (জেভিপি) পলিটব্যুরোতে যোগ দেন। ২০০০ সালে তিনি প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০৪ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত দিশানায়েকে সরকারের কৃষি, প্রাণিসম্পদ, ভূমি ও সেচমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৫ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত তিনি প্রধান বিরোধী হুইপ হিসেবে কাজ করেন। দুর্দান্ত ও যোগ্য নেতা হিসেবে দিশানায়েকে ২০১৪ সালে জেভিপির নেতা হিসেবে নির্বাচিত হন। তার এ দীর্ঘ রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা, সফল নেতৃত্ব এবং জনসম্পৃক্ততা তাকে শ্রীলঙ্কার রাজনৈতিক অঙ্গনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ও প্রভাবশালী অবস্থানে পৌঁছে দিয়েছে।

বামপন্থি দলের নেতা দিশানায়েকের জনপ্রিয়তা এবং প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পেছনে অনেক কারণ রয়েছে। প্রথমত মাহিন্দা রাজাপাকসে পরিবারের একচ্ছত্র আধিপত্যের প্রতি মানুষের ক্ষোভ। এ পরিবারের সীমাহীন দুর্নীতি ও অপশাসনের ফলে ২০২২ সালে গণপ্রতিরোধের মুখে সরকারের পতন ঘটে। তখন রাজাপাকসে পরিবারের সমর্থন নিয়ে ক্ষমতায় বসেন রনিল বিক্রমাসিংহে। উল্লেখ্য, রাজাপাকসের পতনের পর তারই প্রতিনিধি রনিল বিক্রমাসিংহের বিভিন্ন পদক্ষেপ সাধারণ মানুষের কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। অর্থনীতির চাকাকে সচল করতে গিয়ে তিনি আয়কর বৃদ্ধি করেন। নিত্যপণ্যের ওপর করারোপ করেন এবং ভর্তুকি কমানোর মতো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন, যা জনমনে ক্ষোভ তৈরি করে। এতে সাধারণ ভোটারদের কাছে তিনি অপ্রিয় হয়ে ওঠেন। যার প্রভাব পড়ে এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে।

দ্বিতীয়ত, ২০২২ সালে গোতাবায়ে সরকারের বিরুদ্ধে যে জনরোষ তৈরি হয় সেই বিক্ষোভে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে দিশানায়েকের দল জেভিপি। আন্দোলনের পর জেভিপি বৃহত্তর পরিবর্তনের ডাক দেয়। বিশেষ করে সামাজিক ন্যায়বিচার ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে দলটির অনড় অবস্থানের কারণে সাধারণ মানুষ দিশানায়েকের নেতৃত্বের প্রতি আস্থাশীল হয়ে ওঠে। তা ছাড়া দিশানায়েকের ব্যক্তিত্ব ও বলিষ্ঠতা মানুষকে আগ্রহী করে তুলে। ফলে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তার প্রতি ব্যাপক ভোটের জোয়ার তৈরি হয়।

তৃতীয়ত, বামপন্থি দলটি গত শতকের সত্তর ও আশির দশকে দুটি বিদ্রোহের নেতৃত্ব দিয়েছিল। ফলে তাদের ওপর নেমে আসে সরকারের চরম জুলুম ও নির্যাতন। এতে দলটি গণগ্রেপ্তার, নির্যাতন, অপহরণ ও গণহত্যার শিকার হয় এবং দলের কমপক্ষে ৬০ হাজার মানুষ নিহত হয়। তখন তারা মানুষের কিছুটা সহানুভূতি লাভ করেন। এদিকে এ সহিংসতা থেকে বেরিয়ে এসে দিশানায়েকের নেতৃত্বে জেভিপি গঠনমূলক রাজনৈতিক কর্মকান্ড পরিচালনা করলে মানুষের মাঝে দলের গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি পায়। এবারের নির্বাচনে দলের নির্বাচনি কৌশল বিশেষ করে রাজাপাকসের আমলের অর্থনৈতিক দুর্দশা থেকে দেশকে উদ্ধার ও ৬০ দিনের মধ্যে আগের আমলের সংসদ ভেঙে দিয়ে নতুন রাজনৈতিক নেতৃত্ব গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দিশানায়েকেকে অগ্রগামী করে এবং তিনি বিপুল ভোটে নির্বাচিত হন।

চতুর্থত, বর্তমান সরকারের কয়েকটি উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনা সরকারের প্রতি মানুষকে ক্ষুব্ধ করে তুলে। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে, সমুদ্র থেকে উদ্ধার করা জায়গা নিয়ে কলম্বো পোর্ট সিটি নির্মাণ, হাম্বানটোটা সমুদ্রবন্দর প্রকল্প, হাম্বানটোটায় নতুন বিমানবন্দর নির্মাণ এবং ৯৯ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যরে এক্সপেসওয়ে নির্মাণ। এগুলোর বাস্তবায়নের জন্য সরকার চীনের কাছ থেকে ১০ বিলিয়ন ডলারের বেশি ঋণ নিয়েছে। এ বিশাল ঋণের বোঝা বহন করার মতো ক্ষমতা ও সামর্থ্য আদতে সরকারের নেই। জনগণ দেশের জন্য এ উচ্চাভিলাষী প্রকল্প ভালোভাবে গ্রহণ করেনি। তাই এই সরকারের বিকল্প হিসেবে তারা অনূঢ়া কুমারার মতো গঠনমূলক বামপন্থি ব্যক্তিত্বকে বেছে নিয়েছে বলে বিশ্লেষকরা মনে করেন।

পঞ্চমত, দিশানায়েকের সৎ এবং সোজাসাপটা রাজনীতির কারণে সাধারণ মানুষের কাছে তিনি ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। ক্ষমতার জন্য নয়, বরং সমাজের শোষিত, বঞ্চিত ও নিপীড়িত মানুষের জন্য লড়াই করার তার সংকল্প তাকে অন্যদের চেয়ে আলাদা করে তোলে। তার দুর্নীতিবিরোধী অবস্থান, আর্থিক ন্যায়বিচার এবং দেশের অর্থনৈতিক পুনর্গঠনের আহ্বান তাকে বিশেষভাবে পরিচিত করে তুলেছে। দিশানায়েকে নিজেকে একজন সাধারণ মানুষের প্রতিনিধি হিসেবে তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছেন। প্রকৃতপক্ষে তিনি কোনো ধনী বা ক্ষমতাশীল পরিবারের সদস্য নন, যা তাকে ভোটারদের কাছে গ্রহণযোগ্য করে তুলেছে।

প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েই দিশানায়েকে ২২৫ সদস্যের পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়ে অঙ্গীকার অনুযায়ী দুই দিনের মাথায় নতুন সংসদ নির্বাচনের দিন-তারিখ ঘোষণা করেছেন। আগামী ১৪ নভেম্বর সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে তিনি অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করেছেন তার দলের হরিণী অমরাসুরিয়াকে।  যিনি দেশটির তৃতীয় নারী প্রধানমন্ত্রী। তা ছাড়া নিজ দলের তিন সংসদ সদস্যের সমন্বয়ে একটি ছোট্ট মন্ত্রিপরিষদ গঠন করেছেন, যারা নির্বাচনের আগ পর্যন্ত দেশ পরিচালনা করবেন।

পরিশেষে বলা যায়, শ্রীলঙ্কার নতুন প্রেসিডেন্ট অনূঢ়া কুমারা দিশানায়েকে দেশের মানুষের কল্যাণে অনেক প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় এসেছেন।  অর্থনৈতিক দুর্দশা থেকে মুক্তি ও উচ্চ দ্রব্যমূল্যের চাপ থেকে পরিত্রাণের আশায় দেশের বিরাট জনগোষ্ঠী বিশেষ করে তরুণ সমাজ নতুন প্রেসিডেন্টকে নির্বাচিত করেছে। তাই দিশানায়েকেকে সামগ্রিকভাবে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার, ভূ-রাজনৈতিক সম্পর্কে ভারসাম্য রক্ষা, বেকারত্ব দূর করা, কর ও ভ্যাটের উচ্চহার থেকে মানুষকে পরিত্রাণসহ অনেক সংস্কার পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। পূরণ করতে হবে দেশের মানুষের প্রত্যাশা। আগামী দিনগুলো তাই নতুন প্রেসিডেন্টের জন্য মসৃণ হবে না বলেই মনে হয়।

 

লেখক : শিশুসাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক, বিশ্লেষক ও ব্যাংকার

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্যসেবা
স্বাস্থ্যসেবা
নির্বাচন বিতর্ক
নির্বাচন বিতর্ক
বাণী
বাণী
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বায়ুদূষণ
বায়ুদূষণ
বেকারত্ব
বেকারত্ব
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
ছেলেবেলার ভুবনখানি
ছেলেবেলার ভুবনখানি
সর্বশেষ খবর
বাউবির এইচএসসির (নিশ-১) ফল প্রকাশ
বাউবির এইচএসসির (নিশ-১) ফল প্রকাশ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের সাক্ষাৎ
পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের সাক্ষাৎ

২ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

বৈষম্যহীন দেশ গড়ার প্রত্যাশা
বৈষম্যহীন দেশ গড়ার প্রত্যাশা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে বিএনপির গণসংযোগ ও সভা
চাঁদপুরে বিএনপির গণসংযোগ ও সভা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংকের চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩২ বছর নির্ধারণ
ব্যাংকের চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩২ বছর নির্ধারণ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

দাবি পূরণ না হলে ১ জানুয়ারি থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ: পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন
দাবি পূরণ না হলে ১ জানুয়ারি থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ: পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের মুদ্রা ও ইয়াবাসহ আটক ১
মিয়ানমারের মুদ্রা ও ইয়াবাসহ আটক ১

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের মাটি ও পতাকা রক্ষা করার দায়িত্ব আমাদের: বাউবি উপাচার্য
বাংলাদেশের মাটি ও পতাকা রক্ষা করার দায়িত্ব আমাদের: বাউবি উপাচার্য

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ৩
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ৩

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকারই জনগণকে সাথে নিয়ে রাষ্ট্র সংস্কার ও দেশ পরিচালনা করবে: আমিনুল হক
নির্বাচিত সরকারই জনগণকে সাথে নিয়ে রাষ্ট্র সংস্কার ও দেশ পরিচালনা করবে: আমিনুল হক

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রত্যেক বাংলাদেশি এখন তারেক রহমানের নেতৃত্ব চায়: মির্জা ফখরুল
প্রত্যেক বাংলাদেশি এখন তারেক রহমানের নেতৃত্ব চায়: মির্জা ফখরুল

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে তারেক রহমানের পক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ
সিলেটে তারেক রহমানের পক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ

৩৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নোয়াখালীতে এলজিইডি ৯৩টি গ্রুপের ইজিপি ওপেন অনলাইন টেন্ডার
নোয়াখালীতে এলজিইডি ৯৩টি গ্রুপের ইজিপি ওপেন অনলাইন টেন্ডার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাটখিলে ট্রাক চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী কিশোরের মৃত্যু
চাটখিলে ট্রাক চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী কিশোরের মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বুদ্ধিজীবীরা কোনো নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর নয়, তারা জাতি ও রাষ্ট্রের সম্পদ’
‘বুদ্ধিজীবীরা কোনো নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর নয়, তারা জাতি ও রাষ্ট্রের সম্পদ’

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে, চোখ কান খোলা রাখতে হবে’
‘অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে, চোখ কান খোলা রাখতে হবে’

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে ইসলামী আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে ইসলামী আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নওগাঁয় বিএনপির সম্প্রীতি সমাবেশ
নওগাঁয় বিএনপির সম্প্রীতি সমাবেশ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৬ ছিনতাইকারী গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৬ ছিনতাইকারী গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নদী ও বনভূমি দখলকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
নদী ও বনভূমি দখলকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভোলায় উপকূলের শীতার্তদের মধ্যে শীতবস্ত্র বিতরণ
ভোলায় উপকূলের শীতার্তদের মধ্যে শীতবস্ত্র বিতরণ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিতর্ক প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন প্রাণিবিদ্যা বিভাগ
বগুড়ায় বিতর্ক প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন প্রাণিবিদ্যা বিভাগ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নবায়নযোগ্য জ্বালানি অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কমিটি; সভাপতি মোস্তফা, সা. সম্পাদক আতাউর
নবায়নযোগ্য জ্বালানি অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কমিটি; সভাপতি মোস্তফা, সা. সম্পাদক আতাউর

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে 'রেড সি' চলচ্চিত্র উৎসবে পুরস্কার জিতলেন যারা
সৌদিতে 'রেড সি' চলচ্চিত্র উৎসবে পুরস্কার জিতলেন যারা

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মুসলমানদের ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দিতে কথিত বুদ্ধিজীবীরা যুগ যুগ ধরে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত: চরমোনাই পীর
মুসলমানদের ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দিতে কথিত বুদ্ধিজীবীরা যুগ যুগ ধরে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত: চরমোনাই পীর

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশকে আরও উন্নত ও শক্তিশালী করতে আমরা বদ্ধপরিকর: প্রধান উপদেষ্টা
দেশকে আরও উন্নত ও শক্তিশালী করতে আমরা বদ্ধপরিকর: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের মহড়া অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের মহড়া অনুষ্ঠিত

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

মাত্র একজন ডোম দিয়ে ফেনী হাসপাতালে
১৫ হাজার লাশের ময়নাতদন্ত
মাত্র একজন ডোম দিয়ে ফেনী হাসপাতালে ১৫ হাজার লাশের ময়নাতদন্ত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জ সদরে বিএনপির সভাপতি সোহেল, সম্পাদক ইসরাইল
কিশোরগঞ্জ সদরে বিএনপির সভাপতি সোহেল, সম্পাদক ইসরাইল

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া
৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

২২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে
পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

১১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

১৫ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা
ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
সেই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা
কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ
দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল
আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার
২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার

১১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান
সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা
হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা

৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার
ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের
নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের

১০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জ শহরে বিএনপির মোটর শোভাযাত্রা
গোপালগঞ্জ শহরে বিএনপির মোটর শোভাযাত্রা

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’
‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা
আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা

৬ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর

২৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা জামায়াতে ইসলামীর
বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা জামায়াতে ইসলামীর

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা
গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা
কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা

মাঠে ময়দানে

১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি
শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন