শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ জুলাই, ২০২১

ষষ্ঠ শ্রেণির পড়াশোনা : বাংলা প্রথমপত্র

মেহেরুন্নেসা খাতুন, সিনিয়র শিক্ষিকা
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ষষ্ঠ শ্রেণির পড়াশোনা : বাংলা প্রথমপত্র

গদ্য

সততার পুরস্কার

-মুহম্মদ শহীদুল্লাহ

সৃজনশীল প্রশ্ন

কালাম, আবুল ও হাফিজ একই গ্রামে বাস করে। তাদের অবস্থা তেমন ভালো নয়। কোনো মতে দিন অতিবাহিত করে। হাজি মকবুল সাহেব তার জাকাতের টাকা দিয়ে আবুলকে একটা রিকশা, কালামকে একটা ভ্যান গাড়ি আর হাফিজকে একটা সেলাই মেশিন কিনে দেন আর বলেন, তোমরা পরিশ্রম করে খাও আর তোমাদের সাধ্যমতো গরিব মানুষের উপকার কর। কিছুদিন পর হাজি সাহেব তাদের পরীক্ষা করার জন্য এক ভিক্ষুককে পাঠালেন তাদের কাছে সাহায্য চাইতে। আবুল আর কালাম কোনো সাহায্যই করল না। কিন্তু হাফিজ বিনে পয়সায় ভিক্ষুকের জামাটা সেলাই করে দিল।

ক.  স্বর্গীয় দূত কতজন ইহুদিকে পরীক্ষা করেছিলেন?

    উত্তর : স্বর্গীয় দূত তিনজন ইহুদিকে পরীক্ষা করেছিলেন।

খ. স্বর্গীয় দূত মানুষের ছদ্মবেশ ধারণ করেছিলেন কেন?

    উত্তর : স্বর্গীয় দূত মানুষের ছদ্মবেশ ধারণ করেছিলেন যাতে কেউ তাকে চিনতে না পারে।

    মুহম্মদ শহীদুল্লাহ রচিত ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের ইহুদি বংশের তিনজন লোকের কাছে আল্লাহ তার ফেরেশতাকে পাঠান তাদের পরীক্ষার জন্য। তিনজনেরই শারীরিক ত্রুটি ছিল। প্রথমজন ছিল ধবল অর্থাৎ কুষ্ঠরোগে আক্রান্ত। দ্বিতীয়জনের মাথায় ছিল মস্ত টাক আর তৃতীয়জন ছিল অন্ধ। এই তিনজনকে পরীক্ষার জন্য আল্লাহর নির্দেশ পেয়ে ফেরেশতা মানুষের ছদ্মবেশ ধারণ করলেন, যাতে কেউ তাকে স্বর্গীয় দূত হিসেবে চিনতে না পারে।

গ. কালাম ও আবুলের কাজের মধ্যে ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের যে দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে, তা ব্যাখ্যা কর।

    উত্তর : কালাম ও আবুলের কাজের মধ্যে ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের যে দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে, তা হলো অকৃতজ্ঞতা।

    ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের ইহুদি বংশের তিনজন লোককে পরীক্ষা করার জন্য আল্লাহ একজন ফেরেশতা পাঠান। তাদের প্রথমজন ছিল কুষ্ঠরোগী, দ্বিতীয়জন টাকওয়ালা এবং তৃতীয়জন অন্ধ। ফেরেশতা মানুষের রূপে তাদের কাছে গিয়ে তাদের দুঃখ-কষ্টের কথা জানতে চাইলে তারা তাদের শারীরিক ত্র“টির কথা বলে এবং তার থেকে সুস্থতা প্রার্থনা করে। ফেরেশতার অনুগ্রহে সেই তিনজনেরই শারীরিক ত্র“টি দূর হয় এবং তারা সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন ফিরে পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে  ফেরেশতার কৃপায় প্রথমজন একটি গাভিন উট থেকে বহু উটের, দ্বিতীয়জন একটি গাভিন গাই থেকে বহু গাইয়ের এবং তৃতীয়জন একটি গাভিন ছাগল থেকে বহু ছাগলের মালিক হয়ে যায়। কিছুদিন পর ফেরেশতা আবার তাদের পরীক্ষার উদ্দেশ্যে যান গরিব বিদেশির ছদ্মবেশে। তিনি প্রথম দুজনের কাছে গিয়ে তাদের আগের অবস্থার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে তাকে কিছু সাহায্য করতে বলেন। কিন্তু প্রথম দুজন ব্যক্তিই তাদের আগের অবস্থার কথা অস্বীকার করে ফেরেশতাকে খালি হাতে বিদায় দেয়।

    উদ্দীপকের কালাম ও আবুলের হাজি সাহেবের সহায়তায় আর্থিক অবস্থার পরিবর্তন হলেও তারা হাজি সাহেবের প্রেরিত ভিক্ষুককে কোনো প্রকার সাহায্য-সহযোগিতা না করে ফিরিয়ে দেয়। তাদের এ কাজের মধ্যে ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের প্রথম দুজন ব্যক্তির অকৃতজ্ঞতার দিকটিই প্রতিফলিত হয়েছে।

ঘ. হাফিজের কাজের মধ্যে ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের মূল শিক্ষা নিহিত- কথাটি বিশ্লেষণ কর।

    উত্তর : হাফিজের কাজের মধ্যে ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের মূল শিক্ষা-আল্লাহ মানুষকে পরীক্ষা করেন এবং সে লক্ষে যথাযথ পুরস্কার দেন-গল্পের এই মূল শিক্ষা নিহিত।

    ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের ইহুদি বংশের শারীরিক ত্র“টিপূর্ণ তিনজন ব্যক্তির কাছেই আল্লাহ তার ফেরেশতাকে পাঠিয়েছিলেন পরীক্ষা করার জন্য। ফেরেশতা মানুষের ছদ্মবেশে গিয়ে তাদের দুঃখ-কষ্টের কথা শুনে তাদের শরীরে হাত বুলিয়ে তাদের সুস্থ ও সুন্দর করে তোলেন। শুধু তা-ই নয়, তাদের গাভিন উট, গাই ও ছাগল দিয়ে অভাব দূর করে সম্পদশালী করেন। কিন্তু পরবর্তী সময়ে ফেরেশতা গরিব বিদেশির ছদ্মবেশে তাদের কাছে গেলে প্রথম দুজন সব অস্বীকার করে। কিন্তু তৃতীয় অন্ধ ব্যক্তিটি সব স্বীকার করে আল্লাহর প্রতি তার কৃতজ্ঞতা প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে ফেরেশতাকে তার ইচ্ছে মতো সব কিছু দিতে রাজি হয়। লোকটির কৃতজ্ঞতায় আল্লাহ ও ফেরেশতা খুশি হলেন এবং তার সম্পদ তারই রয়ে যায়।

    অন্যদিকে উদ্দীপকের হাফিজও ভিক্ষুকের জামাটা সেলাই করে দিয়ে তাকে সাহায্য করে।

    উপর্যুক্ত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যায় যে হাফিজের কাজের মধ্যেই ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের সততা ও নৈতিক মূল্যবোধের পরিচয় ফুটে উঠেছে।

বহু নির্বাচনী প্রশ্ন

১. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?

    ক. ১৮৬৫      খ. ১৮৭৫   

    গ. ১৮৮৫      ঘ. ১৮৯৫

২. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ কী হিসেবে খ্যাত ছিলেন?

    ক. প্রাবন্ধিক ও পন্ডিত     

খ. প্রাবন্ধিক ও ভাষাবিদ

    গ. সাহিত্য গবেষক        

    ঘ. বহু ভাষাবিদ ও পন্ডিত

৩. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টর অব লিটারেচার ডিগ্রি লাভ করেছিলেন?

    ক. কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়

    খ. সরবন বিশ্ববিদ্যালয়

    গ. কলকাতা সিটি কলেজ   

    ঘ. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৪. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর অসাধারণ পান্ডিত্যের পরিচয় পাওয়া যায়-

    ক. সাহিত্য রচনায় খ. ব্যাকরণ

    গ. বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের ইতিহাস রচনায়

    ঘ. গল্প-উপন্যাস রচনায়

৫. কর্মজীবনে মুহম্মদ শহীদুল্লাহ অধ্যাপনা করেছেন-

    i. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে 

    ii. রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে

    iii. চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে

    নিচের কোনটি সঠিক?

    ক. i ও ii      খ. i ও iii   

    গ. ii ও iii     ঘ. i, ii ও iii

৬. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর অসামান্য কীর্তি কী?

    ক. গল্প মঞ্জুরী  

    খ. বাংলা ভাষার আঞ্চলিক অভিধান

    গ. শেষ নবীর সন্ধানে 

    ঘ. শিশু পত্রিকা ‘আঙুর’

৭. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ কত খ্রিস্টাব্দে ইন্তেকাল করেন?

    ক. ১৯৪৯      খ. ১৯৫৯   

    গ. ১৯৬৯      ঘ. ১৯৭৯

৮. মুহম্মদ শহীদুল্লাহকে কোথায় সমাহিত করা হয়?

    i. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে

    ii. শহীদুল্লাহ হল প্রাঙ্গণে

    iii. রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে

    নিচের কোনটি সঠিক?

    ক. i ও ii      খ. i ও iii   

    গ. ii ও iii     ঘ. i, ii ও iii

৯. ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের কহিনিটি কোথা থেকে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে?

    ক. কোরআন থেকে   

    খ. হাদিস থেকে

    গ. গল্পের বই থেকে  

    ঘ. নীতি শিক্ষামূলক বই থেকে

১০. ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের মূল বাণী কী?

    i. সততা ও নৈতিক মূল্যবোধের পরিচয়

    ii. আল্লাহ মানুষকে পরীক্ষা করেন

    iii. আল্লাহ সেলাককে যথাযথ পুরস্কার দেন

    নিচের কোনটি সঠিক?

    ক. i ও ii      খ. i ও iii   

    গ. ii ও iii     ঘ. i, ii ও iii

১১. স্বর্গীয় দূত মানুষের ছদ্মবেশে কাদের কাছে এসেছিল?

    ক. ১ জন লোকের কাছে

    খ. ২ জন লোকের কাছে

    গ. ৩ জন লোকের কাছে

    ঘ. ৪ জন লোকের কাছে

১২. ফেরেশতাকে আল্লাহ কেন পাঠিয়েছিলেন?

    ক. সাহায্য নেওয়ার জন্য

    খ. পরীক্ষা নেওয়ার জন্য

    গ. শিক্ষা দেওয়ার জন্য     

    ঘ. মূল্যায়নের জন্য

১৩. তৃতীয় ব্যক্তি ফেরেশতাকে সব কিছু দিতে রাজি হয়েছিল কেন?

    ক. আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞ থাকায়    

    খ. তার ছাগল বেশি হয়েছিল

    গ. তার আর ধন-সম্পদের দরকার ছিল না

    ঘ. সে অকৃপণ ছিল

১৪. প্রথম দুই ব্যক্তির আচরণে প্রকাশ পেয়েছে-

    i. সৃষ্টিকর্তার প্রতি আনুগত্য  

    ii. চরম অকৃতজ্ঞতা

    iii. উপকারীর উপকার স্বীকার করা

    নিচের কোনটি সঠিক?

    ক. i ও ii      খ. i ও iii   

    গ. ii ও iii     ঘ. i, ii ও iii

১৫. প্রথম ব্যক্তির কাছে ফেরেশতা গেলে সে তাকে তার কোন কষ্টের কথা বলে?

    ক. সকলে যে আমাকে বড় ঘৃণা করে          

    খ. আহা! আমার এই রোগ যদি সারিয়া যায়

    গ. আহা! আমার জীবন কত কষ্টের

    ঘ. আহা! আমার শরীর যদি সুস্থ হতো

১৬. তৃতীয় ব্যক্তির প্রার্থনায় কী ফল হলো?

    ক. তার গায়ের চামড়া ভালো হলো  

    খ. তার মাথায় চুল গজাল

    গ. তার টাক সেরে গেল

    ঘ. তার চোখ ভালো হয়ে গেল

 

উত্তর : ১.গ ২.ঘ ৩.খ ৪.গ ৫.ক ৬.খ ৭.গ ৮.ঘ ৯.খ ১০.গ ১১.গ ১২.খ ১৩.ক ১৪.খ ১৫.ক ১৬.ঘ।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে প্রাণ গেল পাঁচজনের
মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে প্রাণ গেল পাঁচজনের

২৯ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন
টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন

১১ মিনিট আগে | পরবাস

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে চেয়েছিলেন আমির
আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে চেয়েছিলেন আমির

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

‘সারা দেশের প্রেসক্লাবগুলো এক ছাতার নিচে আনার পরিকল্পনা চলছে’
‘সারা দেশের প্রেসক্লাবগুলো এক ছাতার নিচে আনার পরিকল্পনা চলছে’

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি ড্রোন হামলা, নিহত ৩
লেবাননে ইসরায়েলি ড্রোন হামলা, নিহত ৩

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাজমুল হোসেন শান্তর টেস্ট পরিসংখ্যান
নাজমুল হোসেন শান্তর টেস্ট পরিসংখ্যান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গোপালগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ মাস পর কিউই শিবিরে মিলনে
১৬ মাস পর কিউই শিবিরে মিলনে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় অপুষ্টিতে অন্তত ৬৬ শিশুর মৃত্যু
গাজায় অপুষ্টিতে অন্তত ৬৬ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি টেকাতে পারলেন না নিস্টলরয়
চাকরি টেকাতে পারলেন না নিস্টলরয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩২ মাস পর নতুন গান নিয়ে ফিরতে প্রস্তুত ‘ব্ল্যাকপিংক’
৩২ মাস পর নতুন গান নিয়ে ফিরতে প্রস্তুত ‘ব্ল্যাকপিংক’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিতর্কিত আম্পায়ারিং নিয়ে সমালোচনা, শাস্তি পেলেন ড্যারেন সামি
বিতর্কিত আম্পায়ারিং নিয়ে সমালোচনা, শাস্তি পেলেন ড্যারেন সামি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম আবার কমলো
স্বর্ণের দাম আবার কমলো

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উদ্যোক্তাদের আস্থার অভাব শিল্প উৎপাদনকে প্রভাবিত করছে: ঢাকা চেম্বার
উদ্যোক্তাদের আস্থার অভাব শিল্প উৎপাদনকে প্রভাবিত করছে: ঢাকা চেম্বার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত অন্তত ৮১
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত অন্তত ৮১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আরবে প্রেরিত পাঁচ নবী-রাসুল
আরবে প্রেরিত পাঁচ নবী-রাসুল

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নববর্ষে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার প্রত্যয় গ্রহণ করুন
নববর্ষে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার প্রত্যয় গ্রহণ করুন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জায়েদ ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর বীরত্ব
জায়েদ ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর বীরত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘হিজরি সপ্তাহ ১৪৪৭’ উদযাপন
‘হিজরি সপ্তাহ ১৪৪৭’ উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫১ বলে সেঞ্চুরি করে মান্ধানার অনন্য কীর্তি
৫১ বলে সেঞ্চুরি করে মান্ধানার অনন্য কীর্তি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ৬২
গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ৬২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিগন্যাল অমান্য করে রেললাইনে অটোরিকশা, ট্রেনের ধাক্কায় মা-ছেলের মৃত্যু
সিগন্যাল অমান্য করে রেললাইনে অটোরিকশা, ট্রেনের ধাক্কায় মা-ছেলের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প
এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের
ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা
আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন
পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না
মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল
ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট
ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ
বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ
এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের
সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনকে শোকজ
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনকে শোকজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন
সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত
বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?
ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?

পেছনের পৃষ্ঠা

দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের
দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা
দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে গাড়িমেলা
আইসিসিবিতে গাড়িমেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

অচল ব্যবসাবাণিজ্য
অচল ব্যবসাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের
পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’
মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’

শোবিজ

সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...
‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...

শোবিজ

হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’

সম্পাদকীয়

গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে
গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি
ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি

নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী
সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী

শোবিজ

চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন
চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার
ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা
তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা

শোবিজ

প্যাডেল স্ল্যাম-২৫
প্যাডেল স্ল্যাম-২৫

মাঠে ময়দানে

রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট
রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট

মাঠে ময়দানে

ফুটবলে অন্যরকম দিন
ফুটবলে অন্যরকম দিন

মাঠে ময়দানে

জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’
জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’

শোবিজ

নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন
নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে
বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে

মাঠে ময়দানে

মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া
মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা