শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪২, রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫

ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে

গাজীউল হাসান খান
অনলাইন ভার্সন
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে

নিয়তি বলে যে কথাটি প্রচলিত রয়েছে, রাজনীতির ক্ষেত্রে তা কতটুকু প্রভাব ফেলে, আমার জানা নেই। পশ্চিমা জগতের কট্টরবাদী রাজনীতিক, যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান ৪৭তম প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প রাষ্ট্র পরিচালনায় এখন বহুমুখী অনভিপ্রেত চাপের মুখে নিয়তির খেলায় গা ভাসাতে বাধ্য হচ্ছেন বলে মনে করছেন। চার বছরের বিরতির শেষে প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বিতীয় টার্মের জন্য নির্বাচিত হওয়ার পর প্রথাগত রাজনীতির বাইরে থেকে আসা ডোনাল্ড ট্রাম্প মনে করেছিলেন আর রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব-সংঘর্ষ কিংবা যুদ্ধবিগ্রহ নয়। এবার তিনি শান্তি-শৃঙ্খলা ও বাণিজ্য-বিনিয়োগের দিকে মন দেবেন।

তিনি রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে চলমান দীর্ঘ সংঘর্ষের অবসান ও ক্রমে ক্রমে একটি স্থায়ী যুদ্ধবিরতির মাধ্যমে ইউরোপ তথা সমগ্র বিশ্বে শান্তিপূর্ণ অবস্থা ফিরিয়ে আনবেন। সে কারণে তিনি যথাশীঘ্র সাম্প্রতিক পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধ থামানোর জন্য একটি দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধবিরতির ব্যবস্থা করেছিলেন বলে দাবি করেছেন। কিন্তু নিয়তি তাঁকে কাঙ্ক্ষিত শান্তির পথে এগোতে দেয়নি বলে তিনি মনে করেন। ইরানের পরমাণু প্রকল্প নিয়ে একটি স্থায়ী সমঝোতায় উপনীত হওয়ার জন্য ট্রাম্প যখন দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছিলেন, ঠিক তখনই ইসরায়েলের ইহুদিবাদী প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ইরানের ওপর একতরফাভাবে একটি আক্রমণ করে বসেন।

অনেকে সেটিকে নেতানিয়াহু ও ট্রাম্পের একটি সাজানো নাটক বা পূর্বপরিকল্পিত বিষয় বলে উল্লেখ করলেও ট্রাম্প প্রশাসনের অনেকে বলছেন ভিন্ন কথা। সামাজিক গণমাধ্যমে এ বিষয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বহু প্রভাবশালী ব্যক্তি বলেছেন, সে সংঘর্ষে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক জড়িত করা হয়েছে। ইহুদিবাদী ইসরায়েলি শাসকগোষ্ঠী, যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতাধর ইহুদি ধনকুবের শ্রেণি এবং সর্বোপরি আমেরিকান ইসরায়েলি পাবলিক অ্যাফেয়ার্স কমিটির (এআইপিএসি) নেতারা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে বাধ্য করেছেন আক্রমণকারী ইসরায়েলের পক্ষে সর্বশক্তি নিয়ে দাঁড়াতে। অথচ যুক্তরাষ্ট্রব্যাপী চিন্তাশীল ও শান্তিপ্রিয় মানুষ ছিলেন সে সিদ্ধান্ত কিংবা অবস্থানের বিরুদ্ধে।

ফিলিস্তিনসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন বিবদমান ইস্যু নিয়ে বিগত কয়েক বছরে, বিশেষ করে গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলের চলমান গণহত্যার সময় যুক্তরাষ্ট্রের সাধারণ নাগরিকদের দৃষ্টিভঙ্গির ব্যাপক পরিবর্তন লক্ষ করা গেছে। এতে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প মানসিক দিক থেকে বেশ স্বস্তি বোধ করছিলেন বলে মনে হয়েছে। অনেকে ভেবেছিলেন, অবশেষে মধ্যপ্রাচ্যে ফিলিস্তিন সমস্যার একটি দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান হয়তো সম্ভব হতেও পারে।

ইচ্ছায় হোক আর অনিচ্ছায় হোক, শেষ পর্যন্ত ইরানের ওপর ১৩ জুন চাপিয়ে দেওয়া ইসরায়েলের একতরফা যুদ্ধে বিরাটভাবে অংশ নিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। ইরানের সঙ্গে পরমাণু বিষয়ে সমঝোতায় পৌঁছতে যুক্তরাষ্ট্রের একটি দ্বিপক্ষীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক চলাকালে ইসরায়েল হামলা চালিয়েছে, কিন্তু তার জন্য ন্যূনতম কোনো কৈফিয়ত চায়নি যুক্তরাষ্ট্র।

বরং আগ্রাসন ও সম্প্রসারণবাদী ইসরায়েলের পক্ষ হয়ে তার চাপিয়ে দেওয়া অন্যায় যুদ্ধে যোগ দিয়েছেন অপরিণামদর্শী ট্রাম্প। তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে ইরানের ওপর এক অঘোষিত যুদ্ধে যোগ দিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টকে কি বাধ্য করা হয়েছিল? তাহলে স্বাভাবিক কারণেই প্রশ্ন ওঠে, ক্ষুদ্র ইহুদি রাষ্ট্র ইসরায়েল বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তির দেশ যুক্তরাষ্ট্রকে চালায়, নাকি যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েল নামক বহু অভিযোগে অভিযুক্ত রাষ্ট্রটি পরিচালনা করে? নেতানিয়াহুর সংক্ষিপ্ত যুদ্ধের শেষ প্রান্তে এসে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পরমাণু স্থাপনার ওপর ব্যাপক বোমা হামলা চালায়। যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক সূত্রে বলা হয়েছে, তারা ইরানের পরমাণু স্থাপনাগুলো ধ্বংস করে দিয়েছে। সে কথা বারবার বলেছেন ‘বেশি কথা বলার মানুষ ডোনাল্ড ট্রাম্প’। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ বলেছেন, ইরান তার সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের অংশ সরিয়ে নিয়েছে এমন কোনো গোয়েন্দা তথ্যের কথা তাঁর জানা নেই। তিনি অত্যন্ত জোর দিয়ে বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের দানবীয় বি-৫২ বোম্বার থেকে ৩০ হাজার পাউন্ড ওজনের এক ডজনের বেশি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ব্যবহার করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থা (আইএইএ) এই বোমা (বাংকার বাস্টার) ব্যবহারের বৈধতা কিংবা অবৈধতা নিয়ে তেমন কোনো কথা বলেনি। তারা বারবার শুধু একটি কথাই বলেছে যে পরমাণু বোমা তৈরির জন্য ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ প্রক্রিয়া যে ৯০ শতাংশে পৌঁছানো প্রয়োজন, ইরান তার অনেক নিচে অর্থাৎ ৬০ শতাংশে ছিল। শান্তিপূর্ণ কাজ কিংবা মানবকল্যাণে ব্যবহার করার জন্য কোনো দেশের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের কাজ একটি নির্দিষ্ট পর্যায় পর্যন্ত অবৈধ নয়। ইরান আইএইএর সনদে স্বাক্ষরকারী একটি দেশ। তারা পরমাণু বোমা তৈরির কোনো প্রকাশ্য ঘোষণাও দেয়নি এবং এ ব্যাপারে কর্তৃপক্ষের কাছে কোনো গোপন তথ্যও নেই। তাহলে কেন এই হামলা? ইরান সে বিষয়গুলো নিয়ে এখন রাশিয়া ও চীনের সঙ্গে প্রয়োজনীয় মতবিনিময় করছে।

ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন গণমাধ্যম ইরানের পরমাণু স্থাপনার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বোমাবর্ষণ এবং তার কার্যকারিতা নিয়ে এখন অসংখ্য প্রশ্ন তুলেছে। তাদের জিজ্ঞাসা—যুক্তরাষ্ট্রের বোমাবর্ষণে ইরানের পরমাণু স্থাপনাগুলোর তেমন বিশেষ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে কি না? শুধু তা-ই নয়, তাদের ধারণা, বোমা ফেলার অনেক আগেই বিভিন্ন স্থাপনা থেকে ইরান তার ইউরেনিয়াম সরিয়ে নিয়েছে। সেসব স্থাপনা মেরামত কিংবা সরিয়ে নেওয়া ইউরেনিয়াম দিয়ে ইরান আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই তার কার্যক্রম পূর্ণাঙ্গভাবে আবার শুরু করতে সক্ষম হবে। সেসব কারণে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ঘোষিত যুদ্ধবিরতি মোটেও স্থায়ী হবে কি না, সেটি নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ দেখা দিয়েছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিভিন্ন সিদ্ধান্ত ও কর্মপদ্ধতিকে পশ্চিমা জগৎ এবং ইসরায়েলের অনেকে এখন বিতর্কিত করে তুলেছে। 

এই অবস্থায় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও তাঁর মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক বিশেষ উপদেষ্টা স্টিভ উইটকফ শিগগিরই ইরানের সঙ্গে একটি শান্তি আলোচনায় বসতে আগ্রহী বলে ঘোষণা করা হয়েছে। সে বৈঠক শেষে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হতে পারে বলেও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প উল্লেখ করেছেন। কিন্তু ট্রাম্পের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে এখন সর্বত্র বিভিন্ন স্পর্শকাতর প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। কোনো কিছুর মধ্যস্থতাকারী হিসেবে এখন কোথাও তাঁর তেমন গ্রহণযোগ্যতা নেই। কারণ তিনি স্বাধীনভাবে অর্থাৎ স্বেচ্ছায় কিছু করতে গেলেও ইসরায়েল ও তার প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু কিংবা আমেরিকান ইসরায়েলি শক্তিশালী লবির হুমকিতে তাৎক্ষণিকভাবে সেখান থেকে সরে আসেন। তাদের সঙ্গে প্রদত্ত কথা বা সিদ্ধান্তের কোনো ব্যত্যয় ঘটলে ট্রাম্পের রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত থাকাই দুঃসাধ্য হয়ে পড়বে। তারপর গাজাসহ ফিলিস্তিন সমস্যারও কোনো গ্রহণযোগ্য সমাধান ট্রাম্প দিতে সমর্থ হবেন না। 

তিনি মুখে যত বেশি কথাই বলুন না কেন, শেষ পর্যন্ত ইহুদিবাদীদের সিদ্ধান্তের বাইরে যেতে পারবেন না। তা ছাড়া ট্রাম্পের মতো মানুষকে অতি সহজেই অর্থ-সম্পদ দিয়ে কেনা অতি সহজ। কারণ তাঁর কোনো নীতি-আদর্শ নেই। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামি এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বেশ কয়েকবারের ঘোষিত দেউলে। আর ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য তিনি এখন গাঁটছড়া বেঁধেছেন গণহত্যার দায়ে অভিযুক্ত কট্টর ইহুদিবাদী প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সঙ্গে। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়িপ এরদোয়ান বলেছেন, নেতানিয়াহু জার্মানির ৬০ লাখ ইহুদি হত্যার নায়ক হিটলারের চেয়েও অনেক বেশি ভয়ংকর এবং অমানবিক।

সম্প্রতি নেদারল্যান্ডসের আমস্টারডামে অনুষ্ঠিত পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোর সম্মেলনে ব্রিটেন, তুরস্কসহ সদস্য দেশগুলোর ওপর ট্রাম্প তাদের জিডিপির যে ৫ শতাংশ প্রতিরক্ষা ব্যয় নির্ধারণ করে দিয়েছেন, বর্তমান বিশ্ব অর্থনীতির প্রেক্ষাপটে ন্যাটো সদস্যরা তা বাস্তবায়ন করতে অসমর্থ হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। কারণ ব্রিকস সদস্য দেশগুলোর (বৈশ্বিক দক্ষিণ) তুলনায় জি-৭ সদস্য দেশগুলোর জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার অর্ধেকেরও কমে নেমে যাচ্ছে। ব্রিকস দেশগুলোর প্রবৃদ্ধির হার গত বছর যেখানে ছিল ৩.৪ থেকে ৪ শতাংশ, জি-৭ দেশগুলোর প্রবৃদ্ধির হার সেখানে ছিল অর্ধেকেরও কম। বর্তমান অর্থবছরের প্রথম কোয়ার্টারে জার্মানির প্রবৃদ্ধি -০.২ শতাংশে নেমে গেছে। এই অবস্থায় ইউরোপের নিরাপত্তা বিধান করতে ন্যাটো দেশগুলো কিভাবে তাদের জিডিপির ৫ শতাংশ ব্যয় করবে এবং যুক্তরাষ্ট্র থেকে উন্নত প্রযুক্তির সমরাস্ত্র খরিদ করবে? প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সেখানেও খুব তাড়াতাড়িই হতাশ হবেন। ৩৭ ট্রিলিয়ন ডলার রাষ্ট্রীয় ঋণের বোঝা নিয়ে বিপর্যস্ত মার্কিন অর্থনীতি। তার দায়ভার যুদ্ধবাজ ইসরায়েলকেও নিতে হবে। কারণ সে অর্থের একটি অংশ ইসরায়েলে গেছে অনুদান হিসেবে। অন্যদিকে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে স্থায়ী যুদ্ধবিরতি কার্যকর করা কিংবা একটি অর্থবহ চুক্তিতে যেতে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের যথেষ্ট মতবিরোধ রয়েছে। এ বিষয়ে এখনো প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন কিংবা ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির সঙ্গে কোনো ঐকমত্যে পৌঁছার কাছাকাছিও আসতে পারেননি। পুতিন সামরিক কৌশলেই তাঁর চূড়ান্ত বিজয় ও সব সমস্যার সমাধান খুঁজে পেতে কাজ করছেন। অথচ ন্যাটো সদস্যরা জেলেনস্কির হয়ে পুতিনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে হুংকার দিচ্ছেন। এই অবস্থায় আর দেড় বছর পর যুক্তরাষ্ট্রের সিনেট ও কংগ্রেসে অনুষ্ঠিত হবে মধ্যবর্তী নির্বাচন। 

এতে ট্রাম্পের রিপাবলিকান পার্টি সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারালে প্রেসিডেন্ট হিসেবে তিনি পরিণত হবেন একজন ঠুঁটো জগন্নাথে। এখন কংগ্রেসে কোনো বিল পাস করিয়ে আনার ক্ষমতা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের আর থাকবে না। এতে যুক্তরাষ্ট্রের সর্বত্র দেখা দিতে পারে এক অসহনীয় পরিস্থিতি। সে অবস্থায় ইসরায়েলকে আগের মতো আর বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার অর্থ সাহায্য এবং সামরিক সরঞ্জাম দেওয়া সম্ভব হবে না। সে ক্ষেত্রে বিশ্বশান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়া কতটুকু সম্ভব হবে ট্রাম্পের পক্ষে? 

যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান অবস্থা এবং ভবিষ্যৎ পরিণতির জন্য ইসরায়েলকেই বহুলাংশে দায়ী হতে হবে বলে তথ্যাভিজ্ঞ মহলের ধারণা। তবু তাদের ইসরায়েলপ্রীতি এবং পক্ষপাতিত্ব কোনোভাবেই কমছে না। ট্রাম্পের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভাঁওতাবাজির কৌশল এবং অনৈতিকতা এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে।

(লেখক : বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক)

[email protected]

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের
হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ

সম্পাদকীয়