শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪২, রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫

ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে

গাজীউল হাসান খান
অনলাইন ভার্সন
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে

নিয়তি বলে যে কথাটি প্রচলিত রয়েছে, রাজনীতির ক্ষেত্রে তা কতটুকু প্রভাব ফেলে, আমার জানা নেই। পশ্চিমা জগতের কট্টরবাদী রাজনীতিক, যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান ৪৭তম প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প রাষ্ট্র পরিচালনায় এখন বহুমুখী অনভিপ্রেত চাপের মুখে নিয়তির খেলায় গা ভাসাতে বাধ্য হচ্ছেন বলে মনে করছেন। চার বছরের বিরতির শেষে প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বিতীয় টার্মের জন্য নির্বাচিত হওয়ার পর প্রথাগত রাজনীতির বাইরে থেকে আসা ডোনাল্ড ট্রাম্প মনে করেছিলেন আর রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব-সংঘর্ষ কিংবা যুদ্ধবিগ্রহ নয়। এবার তিনি শান্তি-শৃঙ্খলা ও বাণিজ্য-বিনিয়োগের দিকে মন দেবেন।

তিনি রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে চলমান দীর্ঘ সংঘর্ষের অবসান ও ক্রমে ক্রমে একটি স্থায়ী যুদ্ধবিরতির মাধ্যমে ইউরোপ তথা সমগ্র বিশ্বে শান্তিপূর্ণ অবস্থা ফিরিয়ে আনবেন। সে কারণে তিনি যথাশীঘ্র সাম্প্রতিক পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধ থামানোর জন্য একটি দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধবিরতির ব্যবস্থা করেছিলেন বলে দাবি করেছেন। কিন্তু নিয়তি তাঁকে কাঙ্ক্ষিত শান্তির পথে এগোতে দেয়নি বলে তিনি মনে করেন। ইরানের পরমাণু প্রকল্প নিয়ে একটি স্থায়ী সমঝোতায় উপনীত হওয়ার জন্য ট্রাম্প যখন দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছিলেন, ঠিক তখনই ইসরায়েলের ইহুদিবাদী প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ইরানের ওপর একতরফাভাবে একটি আক্রমণ করে বসেন।

অনেকে সেটিকে নেতানিয়াহু ও ট্রাম্পের একটি সাজানো নাটক বা পূর্বপরিকল্পিত বিষয় বলে উল্লেখ করলেও ট্রাম্প প্রশাসনের অনেকে বলছেন ভিন্ন কথা। সামাজিক গণমাধ্যমে এ বিষয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বহু প্রভাবশালী ব্যক্তি বলেছেন, সে সংঘর্ষে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক জড়িত করা হয়েছে। ইহুদিবাদী ইসরায়েলি শাসকগোষ্ঠী, যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতাধর ইহুদি ধনকুবের শ্রেণি এবং সর্বোপরি আমেরিকান ইসরায়েলি পাবলিক অ্যাফেয়ার্স কমিটির (এআইপিএসি) নেতারা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে বাধ্য করেছেন আক্রমণকারী ইসরায়েলের পক্ষে সর্বশক্তি নিয়ে দাঁড়াতে। অথচ যুক্তরাষ্ট্রব্যাপী চিন্তাশীল ও শান্তিপ্রিয় মানুষ ছিলেন সে সিদ্ধান্ত কিংবা অবস্থানের বিরুদ্ধে।

ফিলিস্তিনসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন বিবদমান ইস্যু নিয়ে বিগত কয়েক বছরে, বিশেষ করে গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলের চলমান গণহত্যার সময় যুক্তরাষ্ট্রের সাধারণ নাগরিকদের দৃষ্টিভঙ্গির ব্যাপক পরিবর্তন লক্ষ করা গেছে। এতে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প মানসিক দিক থেকে বেশ স্বস্তি বোধ করছিলেন বলে মনে হয়েছে। অনেকে ভেবেছিলেন, অবশেষে মধ্যপ্রাচ্যে ফিলিস্তিন সমস্যার একটি দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান হয়তো সম্ভব হতেও পারে।

ইচ্ছায় হোক আর অনিচ্ছায় হোক, শেষ পর্যন্ত ইরানের ওপর ১৩ জুন চাপিয়ে দেওয়া ইসরায়েলের একতরফা যুদ্ধে বিরাটভাবে অংশ নিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। ইরানের সঙ্গে পরমাণু বিষয়ে সমঝোতায় পৌঁছতে যুক্তরাষ্ট্রের একটি দ্বিপক্ষীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক চলাকালে ইসরায়েল হামলা চালিয়েছে, কিন্তু তার জন্য ন্যূনতম কোনো কৈফিয়ত চায়নি যুক্তরাষ্ট্র।

বরং আগ্রাসন ও সম্প্রসারণবাদী ইসরায়েলের পক্ষ হয়ে তার চাপিয়ে দেওয়া অন্যায় যুদ্ধে যোগ দিয়েছেন অপরিণামদর্শী ট্রাম্প। তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে ইরানের ওপর এক অঘোষিত যুদ্ধে যোগ দিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টকে কি বাধ্য করা হয়েছিল? তাহলে স্বাভাবিক কারণেই প্রশ্ন ওঠে, ক্ষুদ্র ইহুদি রাষ্ট্র ইসরায়েল বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তির দেশ যুক্তরাষ্ট্রকে চালায়, নাকি যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েল নামক বহু অভিযোগে অভিযুক্ত রাষ্ট্রটি পরিচালনা করে? নেতানিয়াহুর সংক্ষিপ্ত যুদ্ধের শেষ প্রান্তে এসে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পরমাণু স্থাপনার ওপর ব্যাপক বোমা হামলা চালায়। যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক সূত্রে বলা হয়েছে, তারা ইরানের পরমাণু স্থাপনাগুলো ধ্বংস করে দিয়েছে। সে কথা বারবার বলেছেন ‘বেশি কথা বলার মানুষ ডোনাল্ড ট্রাম্প’। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ বলেছেন, ইরান তার সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের অংশ সরিয়ে নিয়েছে এমন কোনো গোয়েন্দা তথ্যের কথা তাঁর জানা নেই। তিনি অত্যন্ত জোর দিয়ে বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের দানবীয় বি-৫২ বোম্বার থেকে ৩০ হাজার পাউন্ড ওজনের এক ডজনের বেশি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ব্যবহার করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থা (আইএইএ) এই বোমা (বাংকার বাস্টার) ব্যবহারের বৈধতা কিংবা অবৈধতা নিয়ে তেমন কোনো কথা বলেনি। তারা বারবার শুধু একটি কথাই বলেছে যে পরমাণু বোমা তৈরির জন্য ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ প্রক্রিয়া যে ৯০ শতাংশে পৌঁছানো প্রয়োজন, ইরান তার অনেক নিচে অর্থাৎ ৬০ শতাংশে ছিল। শান্তিপূর্ণ কাজ কিংবা মানবকল্যাণে ব্যবহার করার জন্য কোনো দেশের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের কাজ একটি নির্দিষ্ট পর্যায় পর্যন্ত অবৈধ নয়। ইরান আইএইএর সনদে স্বাক্ষরকারী একটি দেশ। তারা পরমাণু বোমা তৈরির কোনো প্রকাশ্য ঘোষণাও দেয়নি এবং এ ব্যাপারে কর্তৃপক্ষের কাছে কোনো গোপন তথ্যও নেই। তাহলে কেন এই হামলা? ইরান সে বিষয়গুলো নিয়ে এখন রাশিয়া ও চীনের সঙ্গে প্রয়োজনীয় মতবিনিময় করছে।

ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন গণমাধ্যম ইরানের পরমাণু স্থাপনার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বোমাবর্ষণ এবং তার কার্যকারিতা নিয়ে এখন অসংখ্য প্রশ্ন তুলেছে। তাদের জিজ্ঞাসা—যুক্তরাষ্ট্রের বোমাবর্ষণে ইরানের পরমাণু স্থাপনাগুলোর তেমন বিশেষ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে কি না? শুধু তা-ই নয়, তাদের ধারণা, বোমা ফেলার অনেক আগেই বিভিন্ন স্থাপনা থেকে ইরান তার ইউরেনিয়াম সরিয়ে নিয়েছে। সেসব স্থাপনা মেরামত কিংবা সরিয়ে নেওয়া ইউরেনিয়াম দিয়ে ইরান আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই তার কার্যক্রম পূর্ণাঙ্গভাবে আবার শুরু করতে সক্ষম হবে। সেসব কারণে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ঘোষিত যুদ্ধবিরতি মোটেও স্থায়ী হবে কি না, সেটি নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ দেখা দিয়েছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিভিন্ন সিদ্ধান্ত ও কর্মপদ্ধতিকে পশ্চিমা জগৎ এবং ইসরায়েলের অনেকে এখন বিতর্কিত করে তুলেছে। 

এই অবস্থায় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও তাঁর মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক বিশেষ উপদেষ্টা স্টিভ উইটকফ শিগগিরই ইরানের সঙ্গে একটি শান্তি আলোচনায় বসতে আগ্রহী বলে ঘোষণা করা হয়েছে। সে বৈঠক শেষে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হতে পারে বলেও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প উল্লেখ করেছেন। কিন্তু ট্রাম্পের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে এখন সর্বত্র বিভিন্ন স্পর্শকাতর প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। কোনো কিছুর মধ্যস্থতাকারী হিসেবে এখন কোথাও তাঁর তেমন গ্রহণযোগ্যতা নেই। কারণ তিনি স্বাধীনভাবে অর্থাৎ স্বেচ্ছায় কিছু করতে গেলেও ইসরায়েল ও তার প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু কিংবা আমেরিকান ইসরায়েলি শক্তিশালী লবির হুমকিতে তাৎক্ষণিকভাবে সেখান থেকে সরে আসেন। তাদের সঙ্গে প্রদত্ত কথা বা সিদ্ধান্তের কোনো ব্যত্যয় ঘটলে ট্রাম্পের রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত থাকাই দুঃসাধ্য হয়ে পড়বে। তারপর গাজাসহ ফিলিস্তিন সমস্যারও কোনো গ্রহণযোগ্য সমাধান ট্রাম্প দিতে সমর্থ হবেন না। 

তিনি মুখে যত বেশি কথাই বলুন না কেন, শেষ পর্যন্ত ইহুদিবাদীদের সিদ্ধান্তের বাইরে যেতে পারবেন না। তা ছাড়া ট্রাম্পের মতো মানুষকে অতি সহজেই অর্থ-সম্পদ দিয়ে কেনা অতি সহজ। কারণ তাঁর কোনো নীতি-আদর্শ নেই। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামি এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বেশ কয়েকবারের ঘোষিত দেউলে। আর ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য তিনি এখন গাঁটছড়া বেঁধেছেন গণহত্যার দায়ে অভিযুক্ত কট্টর ইহুদিবাদী প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সঙ্গে। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়িপ এরদোয়ান বলেছেন, নেতানিয়াহু জার্মানির ৬০ লাখ ইহুদি হত্যার নায়ক হিটলারের চেয়েও অনেক বেশি ভয়ংকর এবং অমানবিক।

সম্প্রতি নেদারল্যান্ডসের আমস্টারডামে অনুষ্ঠিত পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোর সম্মেলনে ব্রিটেন, তুরস্কসহ সদস্য দেশগুলোর ওপর ট্রাম্প তাদের জিডিপির যে ৫ শতাংশ প্রতিরক্ষা ব্যয় নির্ধারণ করে দিয়েছেন, বর্তমান বিশ্ব অর্থনীতির প্রেক্ষাপটে ন্যাটো সদস্যরা তা বাস্তবায়ন করতে অসমর্থ হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। কারণ ব্রিকস সদস্য দেশগুলোর (বৈশ্বিক দক্ষিণ) তুলনায় জি-৭ সদস্য দেশগুলোর জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার অর্ধেকেরও কমে নেমে যাচ্ছে। ব্রিকস দেশগুলোর প্রবৃদ্ধির হার গত বছর যেখানে ছিল ৩.৪ থেকে ৪ শতাংশ, জি-৭ দেশগুলোর প্রবৃদ্ধির হার সেখানে ছিল অর্ধেকেরও কম। বর্তমান অর্থবছরের প্রথম কোয়ার্টারে জার্মানির প্রবৃদ্ধি -০.২ শতাংশে নেমে গেছে। এই অবস্থায় ইউরোপের নিরাপত্তা বিধান করতে ন্যাটো দেশগুলো কিভাবে তাদের জিডিপির ৫ শতাংশ ব্যয় করবে এবং যুক্তরাষ্ট্র থেকে উন্নত প্রযুক্তির সমরাস্ত্র খরিদ করবে? প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সেখানেও খুব তাড়াতাড়িই হতাশ হবেন। ৩৭ ট্রিলিয়ন ডলার রাষ্ট্রীয় ঋণের বোঝা নিয়ে বিপর্যস্ত মার্কিন অর্থনীতি। তার দায়ভার যুদ্ধবাজ ইসরায়েলকেও নিতে হবে। কারণ সে অর্থের একটি অংশ ইসরায়েলে গেছে অনুদান হিসেবে। অন্যদিকে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে স্থায়ী যুদ্ধবিরতি কার্যকর করা কিংবা একটি অর্থবহ চুক্তিতে যেতে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের যথেষ্ট মতবিরোধ রয়েছে। এ বিষয়ে এখনো প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন কিংবা ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির সঙ্গে কোনো ঐকমত্যে পৌঁছার কাছাকাছিও আসতে পারেননি। পুতিন সামরিক কৌশলেই তাঁর চূড়ান্ত বিজয় ও সব সমস্যার সমাধান খুঁজে পেতে কাজ করছেন। অথচ ন্যাটো সদস্যরা জেলেনস্কির হয়ে পুতিনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে হুংকার দিচ্ছেন। এই অবস্থায় আর দেড় বছর পর যুক্তরাষ্ট্রের সিনেট ও কংগ্রেসে অনুষ্ঠিত হবে মধ্যবর্তী নির্বাচন। 

এতে ট্রাম্পের রিপাবলিকান পার্টি সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারালে প্রেসিডেন্ট হিসেবে তিনি পরিণত হবেন একজন ঠুঁটো জগন্নাথে। এখন কংগ্রেসে কোনো বিল পাস করিয়ে আনার ক্ষমতা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের আর থাকবে না। এতে যুক্তরাষ্ট্রের সর্বত্র দেখা দিতে পারে এক অসহনীয় পরিস্থিতি। সে অবস্থায় ইসরায়েলকে আগের মতো আর বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার অর্থ সাহায্য এবং সামরিক সরঞ্জাম দেওয়া সম্ভব হবে না। সে ক্ষেত্রে বিশ্বশান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়া কতটুকু সম্ভব হবে ট্রাম্পের পক্ষে? 

যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান অবস্থা এবং ভবিষ্যৎ পরিণতির জন্য ইসরায়েলকেই বহুলাংশে দায়ী হতে হবে বলে তথ্যাভিজ্ঞ মহলের ধারণা। তবু তাদের ইসরায়েলপ্রীতি এবং পক্ষপাতিত্ব কোনোভাবেই কমছে না। ট্রাম্পের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভাঁওতাবাজির কৌশল এবং অনৈতিকতা এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে।

(লেখক : বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক)

[email protected]

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
আরাফাত রহমান কোকো : এক নিভৃতচারী অমর ক্রীড়াশিল্পী
আরাফাত রহমান কোকো : এক নিভৃতচারী অমর ক্রীড়াশিল্পী
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড় তৈরির কারখানা
বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড় তৈরির কারখানা
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
সর্বশেষ খবর
শরীয়তপুরে পরিত্যক্ত ঘরে মিলল ৩৫টি হাতবোমা
শরীয়তপুরে পরিত্যক্ত ঘরে মিলল ৩৫টি হাতবোমা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখলো চালক সিন্ডিকেট, ভেতরে নবজাতকের মৃত্যু
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখলো চালক সিন্ডিকেট, ভেতরে নবজাতকের মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'প্রিজন সেলে অবহেলায় আল্লামা সাঈদীর মৃত্যু হয়'
'প্রিজন সেলে অবহেলায় আল্লামা সাঈদীর মৃত্যু হয়'

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার
লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন
বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারী উন্নয়ন শক্তির ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নারী উন্নয়ন শক্তির ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার
জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিএমপির সব থানায় অনলাইন জিডি চালু
ডিএমপির সব থানায় অনলাইন জিডি চালু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির সমন্বিত রূপরেখা প্রণয়নে কমিটি গঠন
ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির সমন্বিত রূপরেখা প্রণয়নে কমিটি গঠন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জেনেভায় প্লাস্টিক দূষণ রোধে বৈশ্বিক চুক্তি অনিশ্চিত
জেনেভায় প্লাস্টিক দূষণ রোধে বৈশ্বিক চুক্তি অনিশ্চিত

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নাটোরে গোসলে নেমে প্রাণ গেল দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
নাটোরে গোসলে নেমে প্রাণ গেল দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদ্ভাবন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কমনওয়েলথ স্কলারদের অভিজ্ঞতা বিনিময়
উদ্ভাবন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কমনওয়েলথ স্কলারদের অভিজ্ঞতা বিনিময়

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির হলগুলোতে ছাত্রদলের কমিটি বহাল থাকবে : রাকিব
ঢাবির হলগুলোতে ছাত্রদলের কমিটি বহাল থাকবে : রাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা শেষ পর্যন্ত দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা শেষ পর্যন্ত দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে : নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিস্ফোরক মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতাকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ
বিস্ফোরক মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতাকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে নকলসহ ধরা ৬ শিক্ষার্থী, কেন্দ্র থেকে বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে নকলসহ ধরা ৬ শিক্ষার্থী, কেন্দ্র থেকে বহিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি কাবাডি প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি কাবাডি প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরের ঐতিহ্যবাহী নারদ নদ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার উদ্বোধন
নাটোরের ঐতিহ্যবাহী নারদ নদ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে দুধকুমার নদের পানি বিপৎসীমার উপরে
কুড়িগ্রামে দুধকুমার নদের পানি বিপৎসীমার উপরে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলশী থানার ওসিকে বদলি
খুলশী থানার ওসিকে বদলি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোংলায় উপজেলা ভূমি কমিটি গঠন
মোংলায় উপজেলা ভূমি কমিটি গঠন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় ডাল কাটতে গিয়ে দিনমজুরের মৃত্যু
ভালুকায় ডাল কাটতে গিয়ে দিনমজুরের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত, আওয়ামী লীগ, জামায়াত— দেশের মূল শত্রু: মুক্তিযোদ্ধা দল
ভারত, আওয়ামী লীগ, জামায়াত— দেশের মূল শত্রু: মুক্তিযোদ্ধা দল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধ্বংসস্তূপের মধ্যে গড়ে উঠেছিল নতুন বসতি: পম্পেই খননে নতুন তথ্য
ধ্বংসস্তূপের মধ্যে গড়ে উঠেছিল নতুন বসতি: পম্পেই খননে নতুন তথ্য

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন
নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার
টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব
আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী
৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক
যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন
চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে
এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম
প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে
বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা
আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন
নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার
সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা
৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ
এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির
আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন
নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার
জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল
সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বাণিজ্য ঘাটতির রেকর্ড, ভীষণ চাপে অর্থনীতি
ভারতে বাণিজ্য ঘাটতির রেকর্ড, ভীষণ চাপে অর্থনীতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন
মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের কেরামতি
সাদাপাথরের কেরামতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড
এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত
বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে
ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে

নগর জীবন

‘ত্রিরত্নে’র বিদেশে সম্পদের পাহাড়
‘ত্রিরত্নে’র বিদেশে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কর্মচারীদের ধাওয়া হাসপাতাল ত্যাগ অনশনকারীদের
কর্মচারীদের ধাওয়া হাসপাতাল ত্যাগ অনশনকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছেই নদনদীর পানি, ডুবছে নতুন নতুন এলাকা
বাড়ছেই নদনদীর পানি, ডুবছে নতুন নতুন এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে বাড়ছে ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়া
সারা দেশে বাড়ছে ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটবলে মেয়েদের চোখ আরেক ট্রফিতে
ফুটবলে মেয়েদের চোখ আরেক ট্রফিতে

মাঠে ময়দানে

আজ ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘উইশ কার্ড’
আজ ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘উইশ কার্ড’

শোবিজ

রেকর্ড আমদানি সত্ত্বেও খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে দেশ
রেকর্ড আমদানি সত্ত্বেও খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেক ফেসবুক আইডিতে বিব্রত তারকারা
ফেক ফেসবুক আইডিতে বিব্রত তারকারা

শোবিজ

খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ
খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংসের শক্তি বেড়েছে কমেছে মোহামেডানের
কিংসের শক্তি বেড়েছে কমেছে মোহামেডানের

মাঠে ময়দানে

অবশেষে ফিরছেন তুষি
অবশেষে ফিরছেন তুষি

শোবিজ

প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের
প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

২৬ বছর পর ক্যামেরার সামনে চিত্রনায়িকা শবনম
২৬ বছর পর ক্যামেরার সামনে চিত্রনায়িকা শবনম

শোবিজ

হারে শুরু সোহানদের
হারে শুরু সোহানদের

মাঠে ময়দানে

বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে

নগর জীবন

সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন
সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবাদের ইংল্যান্ড সফরের সূচি ঘোষণা
যুবাদের ইংল্যান্ড সফরের সূচি ঘোষণা

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার
৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ
যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার
উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বনানীতে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বনানীতে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

টটেনহ্যামকে কাঁদিয়ে শিরোপা পিএসজির
টটেনহ্যামকে কাঁদিয়ে শিরোপা পিএসজির

মাঠে ময়দানে