শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৮, রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫

উদ্যোক্তাদের আস্থার অভাব শিল্প উৎপাদনকে প্রভাবিত করছে: ঢাকা চেম্বার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
উদ্যোক্তাদের আস্থার অভাব শিল্প উৎপাদনকে প্রভাবিত করছে: ঢাকা চেম্বার

দেশের সামগ্রিক আর্থিকখাত নানাবিধ প্রতিবন্ধকতায় জর্জরিত। যার উত্তরণে এখাতে আমূল কাঠামোগত সংষ্কারের কোনো বিকল্প নেই। একইসঙ্গে উদ্যোক্তাদের আস্থার অভাব, আর্থিক খাতে অস্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা ও খেলাপী ঋণ আদায়ের ধীরগতি প্রভৃতি বিষয়গুলো আমাদের শিল্প উৎপাদন, বিশেষকরে এসএমইখাতকে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করছে বলে মনে করে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই)।

শনিবার (২৮ জুন) ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) অডিটোরিয়ামে আয়োজিত ‘ব্যাংক খাতের বিদ্যমান চ্যালেঞ্জ: ঋণ গ্রহীতার প্রেক্ষিত’ শীর্ষক সেমিনারে বক্তারা এ সব কথা বলেন৷

অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ, অর্থ মন্ত্রণালয়) ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক (মুদ্রানীতি বিভাগ) ড. মো. ইজাজুল ইসলাম ওই অনুষ্ঠানে যথাক্রমে প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানের স্বাগত বক্তব্যে ঢাকা চেম্বারের সভাপতি তাসকীন আহমেদ বলেন, শিল্পায়ন ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে ব্যাংকখাতের ভূমিকা অনস্বীকার্য হলেও আমাদের সামগ্রিক আর্থিকখাত নানাবিধ প্রতিবন্ধকতায় জর্জরিত, যার উত্তরণে এখাতে আমূল কাঠামোগত সংষ্কারের কোন বিকল্প নেই। চলতি বছরের মধ্যমেয়াদে খেলাপী ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪.২ লাখ কোটি টাকা, এটি মোট অনাদায়ী ঋণের ২৪ শতাংশের বেশি, এ অবস্থা আর্থিক খাতের অব্যবস্থাপনারই প্রতিফলন, পাশাপাশি নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে স্থানীয় ও বিদেশি বিনিয়োগে।

তিনি বলেন, উদ্যোক্তাদের আস্থার অভাব, আর্থিক খাতে অস্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা ও খেলাপী ঋণ আদায়ের ধীরগতি প্রভৃতি বিষয়সমূহ আমাদের শিল্প উৎপাদন, বিশেষকরে এসএমইখাতকে মারাত্নকভাবে প্রভাবিত করছে, সেই সঙ্গে বেসরকারিখাতে ঋণ প্রবাহ ৭.৫ শতাংশে নেমে আসার এবং ১০ শতাংশের বেশি মূল্যস্ফীতির হার বিদ্যমান অবস্থাকে আরো অসহনীয় করে তুলেছে।

তাসকীন আহমেদ বলেন,এমতাবস্থায় উদ্যোক্তাদের আস্থা ফিরিয়ে আনা, বেসরকারিখাতে ঋণ প্রবাহ বাড়নোর মাধ্যমে একটি সহায়ক ব্যবসায়িক পরিবেশে নিশ্চিতের লক্ষ্যে মুদ্রানীতির পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট অন্যান্য নীতিমালার মধ্যকার কার্যকর সমন্বয় ও বাস্তবায়নের আহ্বান জানান ডিসিসিআই সভাপতি।

স্থানীয় ও  বৈশ্বিক বর্তমান পরিস্থতি বিবেচনায় দেশের দীর্ঘমেয়াদি ঋণ ও জমাকৃত সুদের পরিশোধে ৭ বছরের মেয়াদের সময়সীমা আরো ১ বছরের গ্রেস পিরিয়ড অন্তর্ভুক্ত থাকার প্রস্তাব করেন তাসকীন আহমেদ। একই সঙ্গে চলমান ঋণ শ্রেণিকরণের সময়সীমায় ৬ মাসের বর্ধিত করার আহ্বান জানান, যেন বেসরকারিখাত কার্যকর পুনরুজ্জীবন কৌশল গ্রহণ ও বাস্তবায়নে সক্ষম হয়।

প্রধান অতিথি’র বক্তব্যে ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী আর্থিক খাতের ঋণ দাতা ও গ্রহীতা উভয়কেই দায়িত্বশীল হতে হবে বলে তিনি মত প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, আমাদের অবশ্যই আনুষ্ঠানিক খাতকে রক্ষা করতে হবে, তা না হলে অনানুষ্ঠানিক খাতের উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হবে। সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতার স্বার্থে আর্থিক ও মুদ্রানীতির মধ্যে সমন্বয়ের ওপর তিনি জোরারোপ করে। সে সঙ্গে তিনি আর্থিক খাতের সংষ্কারের জন্য সংশ্লিষ্ট নীতির সমন্বয় ও নীতির অন্তর্ভুক্তির প্রস্তাব করেন।

তিনি আরও বলেন, বিদ্যমান পরিস্থতিতেও ভালো অবস্থায় থাকা ব্যাংকগুলো চাইলেই সুদের হার কিছুটা হলেও কমাতে পারে, যার ফলে ঋণ গ্রহীতারা বিশেষকরে এসএমই উদ্যোক্তারা কিছুটা হলেও স্বস্তি পাবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ড. মো. ইজাজুল ইসলাম বলেন, বিগত সময়ে আমাদের আর্থিক খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিশেষকিছু পরিবারের মধ্যে কুক্ষিতগত করা হয়েছিল, যার ফলে এখাতে অস্বচ্ছতা ও অস্থিতিশীলতা পরিলক্ষিত হয়েছে। তিনি বলেন, জুলাই-আগস্টের পট-পরিবর্তনের পর কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভের স্থিতিশীলতা ও মুদ্রা বিনিময় হার বাজার ভিত্তিক করার পর উদ্যোক্তাদের আস্থা ফিরে আসতে শুরু করেছে, এর সুফল বিশেষকরে দেশের বেসরকারিখাত দেখতে পাবে।

তিনি বলেন, আর্থিক খাতের বিদ্যমান অস্থিতিশীল পরিস্থিতি মোকাবিলায় বেশকিছু নীতিমালা সংষ্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, যা স্থিতিশীলতা আনায়নে সহায়তা করবে। বিদ্যমান পরিস্থিতিতেও বেশকিছু ব্যাংক বেশ ভালো ভাবে ব্যবসা পরিচালনা করছে, যদিও তাদের ঋণের সুদের হার অনেক বেশি এবং ব্যাংকগুলো চাইলে তা হ্রাস করতে পারে, ফলে উদ্যোক্তারা আরও স্বস্তিতে ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করতে সক্ষম হবেন।

তিনি জানান, গত বছরের আগস্টের পর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ হতে প্রথম ধাপে ২৩ হাজার কোটি টাকা এবং পরবর্তীতে ১৯ হাজার কোটি টাকা প্রদান করা হয়েছে, এর মাধ্যমে বেসরকরিখাতে ঋণ প্রবাহ বৃদ্ধি পাবে। তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, মুদ্রা বিনিময় হারে স্থিতিশীলতা আসলে সামগ্রিক মূল্যস্ফীতিও নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে, সেই সুদ হার বাজার ভিত্তিক করতে হবে।

অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধে ঢাকা চেম্বারের সদ্য প্রাক্তন সভাপতি ও পরিচালক আশরাফ আহমেদ বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে অর্থীনীতিকে বেশকিছু চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে, তার মধ্যে, টাকার অবমূল্যায়ন, ডলারের মূল্যবৃদ্ধি, সরবরাহ ঘাটতি, আমদানি নিষেধাজ্ঞা, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ সুদহার, বেসরকারিখাতে অপ্রতুল ঋণ প্রবাহ প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য। কেবলমাত্র অদক্ষতার কারণেই আন্তর্জাতিক বাজার হতে অতিরিক্ত দরে জ্বালানি ক্রয় করতে হচ্ছে এবং শিল্প উদ্যোক্তাদের এর জন্য উচ্চ মূল্য প্রদান করতে হচ্ছে।

এছাড়াও প্রয়োজনীয় গ্যাস সরবরাহের অভাবে শিল্পের উৎপাদন ৫০ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে, যদিও জ্বালানি সরবারাহ নিশ্চিত করা গেলে পণ্য উৎপাদন দ্বিগুণ করা সম্ভব ছিল বলে তিনি উল্লেখ করেন।

তিনি আরও বলেন, ২০২৫ সালে ঋণের সুদ হার গড়ে ৯ হতে ১৪ শতাংশ উন্নীত হওয়ার কারণে বেসরকারিখাতকে ১.৩৯ ট্রিলিয়ন টাকা অতিরিক্ত সুদ হিসেবে পরিশোধ হবে।

আশরাফ আহমেদ বলেন, ক্রমাবর্ধনমান খেলাপী ঋণের কারণে শিল্পখাতে ঋণ প্রবাহ সংকুচিত হয়, বিনিয়োগ হ্রাস পায়, ফলে বেসরকারিখাত ক্রমাগত দূর্বল হয়ে পড়ছে। দেশের ১৪টি ব্যাংকের খেলাপী ঋণের পরিমাণ প্রায় ৪০ শতাংশ, অন্যদিকে ভাল ব্যাংক হিসেবে অবশিষ্ট ৪৭টি ব্যাংকে যার পরিমাণ মাত্র ৫-৭ শতাংশ তাই এই সমস্যা কেবলমাত্র আর্থিক খাতের উপর দেয়া ঠিক হবেনা।  

তিনি বলেন, বেসরকারিখাতের উত্তরণের জন্য ঋণের পুণঃতফসিল ও পুণঃগঠনের সুযোগ থাকা বাঞ্চনীয়। এছাড়াও ব্যাংকখাতে সুশাসন নিশ্চিতকরণে ব্যাংক প্রশাসনের কাঠামোগত সংষ্কারের কোন বিকল্প নেই বলে তিনি মত প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ২০২২-২৫ সময়কালে কঠোর মুদ্রানীতির কারণে বর্তমানে প্রায় ৩১.৮ শতাংশ আমদানি সক্ষমতা হ্রাস পেয়েছে, এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে শিল্পখাতে।

এছাড়াও সেমিনারের নির্ধারিত আলোচনায় আনোয়ার গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের গ্রুপ ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি হোসেন খালেদ, বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব ব্যাংকস (বিএবি)-এর চেয়ারম্যান আব্দুল হাই সরকার, বিকেএমই’র নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম এহসান, মার্কেন্টাইল ব্যাংক পিএলসি’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক মতিউল হাসান এবং র‌্যাংগস মটরস লিমিটেড’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক সোহানা রউফ চৌধুরী অংশ নেন।

হোসেন খালেদ বলেন, এসএমইরা আমাদের মূল চালিকা শক্তি এবং বড় উদ্যোক্তদের সাপ্লইচেইনের অন্যতম অংশীদার, ফলে বৃহৎ শিল্প উদ্যোক্তারা ক্ষতিগ্রস্ত হলে, ব্র্যাকওয়ার্ড লিংকেজে এসএমইদের ওপর এর প্রভাব পড়বে। তিনি বলেন, ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে গতানুগতিক ব্যাংক-ঋণ গ্রহীতার সম্পর্কের চাইতে ব্যাংকগুলোকে তার গ্রহীতার সঙ্গে অংশীদারিত্বপূর্ণ সম্পর্কের ওপর জোর দিতে হবে।

তিনি আরও বলেন, খোলাপী ঋণ বৃদ্ধির কারণে চাহিদা ও সরবরাহের মধ্যকার ব্যবধান ক্রমশই বাড়ছে, যা অব্যাহত থাকলে আগামীতে কারখানা চালুর রাখাই কষ্টসাধ্য হয়ে পড়বে। একই সাথে বেসরকারিখাতে নেতিবাচক ঋণ প্রবাহের কারণে অর্থনীতি সংকুচিত হয়ে আসবে বলে তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করেন।

আব্দুল হাই সরকার বলেন, আইএমএফ সহ আন্তর্জাতিক দাতাসংস্থাগুলোর সঙ্গে সরকারের যোগাযোগ থাকলেও বেসরকারিখাতের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক ততটা সুদৃঢ় নয়, ফলে অনেকক্ষেত্রে তারা ব্যবসা ও বিনিয়োগের প্রকৃত পরিস্থিতি সম্পর্কে অবগত থাকেন না।

তিনি বলেন, সরকারের দূর্বল নীতির কারণে খেলাপী ঋণ ক্রমাগত বাড়ছে এবং খেলাপী ঋণ আদায়ের হারও বেশ স্লথ। এছাড়াও প্রয়োজনের তুলনায় অর্থঋণ আদালতের সংখ্যা কম থাকায় এক্ষেত্রে আইনি প্রক্রিয়া পরিচালনায় দীর্ঘসূত্রিতা পরিলক্ষিত হচ্ছে। খেলাপী ঋণ হ্রাসের লক্ষ্যে সরকারের নীতিনির্ধারক ও বাস্তবায়নকারী সংস্থাগুলোর মধ্যকার সমন্বয় আরো বাড়নো প্রয়োজন বলে তিনি মত প্রকাশ করেন। এছাড়াও সামগ্রিক বিনিয়োগ পরিস্থিতিতে যদি স্থানীয় উদ্যোক্তারা স্বস্তি না পান, তাহলে বিদেশি বিনিয়োগ প্রাপ্তি বেশ কষ্টসাধ্য হবে বলে তিনি অভিমত জ্ঞাপন করেন।

বিকেএমই’র নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম এহসান বলেন, ভালো ঋণ গ্রহীতারা আর্থিক খাত হতে প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা প্রাপ্তি হতে বঞ্চিত হয়ে থাকেন। তিনি উল্লেখ করেন, ডলারের রেট বৃদ্ধি হলেও উদ্যোক্তাদের ব্যাংক ক্রেডিট না বাড়ার কারণে বিশেষকরে এসএমইরা প্রয়োজনীয় ঋণ সুবিধা প্রাপ্তি হতে বঞ্চিত হচ্ছেন।

সোহানা রউফ চৌধুরী বলেন, ব্যবসায়ীদের সমস্যার অন্ত নেই এবং উৎপাদন খাতে এতবেশি সুদ হার দিয়ে টিকে থাকাই কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে। ব্যাংক ঋণের পরিশোধের সময়সীমা বাড়ানোর ওপর তিনি গুরুত্বারোপ করেন। সেই সঙ্গে স্থানীয়ভাবে যারা বৈদ্যুতিক গাড়ি উৎপাদনে আগ্রহী একটি স্বল্পসুদের তহবিল নিশ্চিত করতে পারলে এখাতে কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন আশা করা যায় বলে তিনি মত প্রকাশ করেন।

মতিউল হাসান বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাংক খাত সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, এর প্রভাব পড়ছে সামগ্রিক অর্থনীতিতে। খেলাপী ঋণ আদায়ে সরকারি-বেসরকারিখাতের যৌথ উদ্যোগে এ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানী প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে কার্যকর উদ্যোগ গ্রণের প্রস্তাব করেন, যার মাধ্যমে ব্যাংকগুলো কিছুটা হলেও খেলাপী ঋণ আদায়ে সক্ষম হবে। শিল্পখাতে প্রয়োজনীয় গ্যাস সরবরাহের অভাবে উৎপাদন ক্রমাগত ব্যাহত হচ্ছে, ফলে অনেক উদ্যোক্তাই খেলাপী ঋণে পড়তে পারেন, তাই সরকারকে এ বিষয়ে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।

অনুষ্ঠানে ডিসিসিআই ঊর্ধ্বতন সহ-সভাপতি রাজিব এইচ চৌধুরী, সহ-সভাপতি মো. সালিম সোলায়মানসহ পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডাররা উপস্থিত ছিলেন।

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাস না থাকায় শিল্পে উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে : বিজিএমইএ সভাপতি
গ্যাস না থাকায় শিল্পে উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে : বিজিএমইএ সভাপতি
ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর
ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর
জুলাই মাসে রাজস্ব আদায় ২৭,২৪৭ কোটি টাকা, প্রবৃদ্ধি ২৪.৩২ শতাংশ
জুলাই মাসে রাজস্ব আদায় ২৭,২৪৭ কোটি টাকা, প্রবৃদ্ধি ২৪.৩২ শতাংশ
আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোই বড় চ্যালেঞ্জ : গভর্নর
আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোই বড় চ্যালেঞ্জ : গভর্নর
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
৩ কার্গো এলএনজি ও ২ লাখ ৪৫ হাজার টন সার ক্রয় করবে সরকার
৩ কার্গো এলএনজি ও ২ লাখ ৪৫ হাজার টন সার ক্রয় করবে সরকার
একযোগে এনবিআরের ৪১ অতিরিক্ত কর কমিশনারকে বদলি
একযোগে এনবিআরের ৪১ অতিরিক্ত কর কমিশনারকে বদলি
এফবিসিসিআই প্রশাসকের সঙ্গে মার্কিন কমার্শিয়াল কাউন্সিলরের সাক্ষাৎ
এফবিসিসিআই প্রশাসকের সঙ্গে মার্কিন কমার্শিয়াল কাউন্সিলরের সাক্ষাৎ
ডিএসইর লেনদেন ছাড়াল হাজার কোটি টাকা
ডিএসইর লেনদেন ছাড়াল হাজার কোটি টাকা
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
এডিপি বাস্তবায়ন ১ শতাংশের নিচে
এডিপি বাস্তবায়ন ১ শতাংশের নিচে
উপকরণ আমদানিতে ধস, উৎপাদন ব্যাহত
উপকরণ আমদানিতে ধস, উৎপাদন ব্যাহত
সর্বশেষ খবর
অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য উৎপাদন, ঢাকা বেকারিকে জরিমানা
অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য উৎপাদন, ঢাকা বেকারিকে জরিমানা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডস সিরিজে থাকছেন জেসি
বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডস সিরিজে থাকছেন জেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
কক্সবাজারে গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনি জটিলতায় ওয়াসিম আকরাম
আইনি জটিলতায় ওয়াসিম আকরাম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা শহীদ জিয়ার সৈনিকেরা প্রতিহত করবে’
‘নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা শহীদ জিয়ার সৈনিকেরা প্রতিহত করবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণ মামলায় একজনের যাবজ্জীবন
নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণ মামলায় একজনের যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত ৩ আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত ৩ আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান
সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ
আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি
নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল
সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার
কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে
বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি
বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল
গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু
মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৪
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৪

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতির অভিযোগে চিতলমারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিস
দুর্নীতির অভিযোগে চিতলমারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না
ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না
জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে
ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ
ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

স্মৃতিকাতর হাবিব...
স্মৃতিকাতর হাবিব...

শোবিজ

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ এখন পছন্দমতো সরকার গঠন করতে চায়
মানুষ এখন পছন্দমতো সরকার গঠন করতে চায়

নগর জীবন

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে পর্যবেক্ষণ আছে
জুলাই সনদ নিয়ে পর্যবেক্ষণ আছে

নগর জীবন