শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৮, রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫

উদ্যোক্তাদের আস্থার অভাব শিল্প উৎপাদনকে প্রভাবিত করছে: ঢাকা চেম্বার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
উদ্যোক্তাদের আস্থার অভাব শিল্প উৎপাদনকে প্রভাবিত করছে: ঢাকা চেম্বার

দেশের সামগ্রিক আর্থিকখাত নানাবিধ প্রতিবন্ধকতায় জর্জরিত। যার উত্তরণে এখাতে আমূল কাঠামোগত সংষ্কারের কোনো বিকল্প নেই। একইসঙ্গে উদ্যোক্তাদের আস্থার অভাব, আর্থিক খাতে অস্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা ও খেলাপী ঋণ আদায়ের ধীরগতি প্রভৃতি বিষয়গুলো আমাদের শিল্প উৎপাদন, বিশেষকরে এসএমইখাতকে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করছে বলে মনে করে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই)।

শনিবার (২৮ জুন) ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) অডিটোরিয়ামে আয়োজিত ‘ব্যাংক খাতের বিদ্যমান চ্যালেঞ্জ: ঋণ গ্রহীতার প্রেক্ষিত’ শীর্ষক সেমিনারে বক্তারা এ সব কথা বলেন৷

অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ, অর্থ মন্ত্রণালয়) ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক (মুদ্রানীতি বিভাগ) ড. মো. ইজাজুল ইসলাম ওই অনুষ্ঠানে যথাক্রমে প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানের স্বাগত বক্তব্যে ঢাকা চেম্বারের সভাপতি তাসকীন আহমেদ বলেন, শিল্পায়ন ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে ব্যাংকখাতের ভূমিকা অনস্বীকার্য হলেও আমাদের সামগ্রিক আর্থিকখাত নানাবিধ প্রতিবন্ধকতায় জর্জরিত, যার উত্তরণে এখাতে আমূল কাঠামোগত সংষ্কারের কোন বিকল্প নেই। চলতি বছরের মধ্যমেয়াদে খেলাপী ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪.২ লাখ কোটি টাকা, এটি মোট অনাদায়ী ঋণের ২৪ শতাংশের বেশি, এ অবস্থা আর্থিক খাতের অব্যবস্থাপনারই প্রতিফলন, পাশাপাশি নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে স্থানীয় ও বিদেশি বিনিয়োগে।

তিনি বলেন, উদ্যোক্তাদের আস্থার অভাব, আর্থিক খাতে অস্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা ও খেলাপী ঋণ আদায়ের ধীরগতি প্রভৃতি বিষয়সমূহ আমাদের শিল্প উৎপাদন, বিশেষকরে এসএমইখাতকে মারাত্নকভাবে প্রভাবিত করছে, সেই সঙ্গে বেসরকারিখাতে ঋণ প্রবাহ ৭.৫ শতাংশে নেমে আসার এবং ১০ শতাংশের বেশি মূল্যস্ফীতির হার বিদ্যমান অবস্থাকে আরো অসহনীয় করে তুলেছে।

তাসকীন আহমেদ বলেন,এমতাবস্থায় উদ্যোক্তাদের আস্থা ফিরিয়ে আনা, বেসরকারিখাতে ঋণ প্রবাহ বাড়নোর মাধ্যমে একটি সহায়ক ব্যবসায়িক পরিবেশে নিশ্চিতের লক্ষ্যে মুদ্রানীতির পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট অন্যান্য নীতিমালার মধ্যকার কার্যকর সমন্বয় ও বাস্তবায়নের আহ্বান জানান ডিসিসিআই সভাপতি।

স্থানীয় ও  বৈশ্বিক বর্তমান পরিস্থতি বিবেচনায় দেশের দীর্ঘমেয়াদি ঋণ ও জমাকৃত সুদের পরিশোধে ৭ বছরের মেয়াদের সময়সীমা আরো ১ বছরের গ্রেস পিরিয়ড অন্তর্ভুক্ত থাকার প্রস্তাব করেন তাসকীন আহমেদ। একই সঙ্গে চলমান ঋণ শ্রেণিকরণের সময়সীমায় ৬ মাসের বর্ধিত করার আহ্বান জানান, যেন বেসরকারিখাত কার্যকর পুনরুজ্জীবন কৌশল গ্রহণ ও বাস্তবায়নে সক্ষম হয়।

প্রধান অতিথি’র বক্তব্যে ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী আর্থিক খাতের ঋণ দাতা ও গ্রহীতা উভয়কেই দায়িত্বশীল হতে হবে বলে তিনি মত প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, আমাদের অবশ্যই আনুষ্ঠানিক খাতকে রক্ষা করতে হবে, তা না হলে অনানুষ্ঠানিক খাতের উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হবে। সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতার স্বার্থে আর্থিক ও মুদ্রানীতির মধ্যে সমন্বয়ের ওপর তিনি জোরারোপ করে। সে সঙ্গে তিনি আর্থিক খাতের সংষ্কারের জন্য সংশ্লিষ্ট নীতির সমন্বয় ও নীতির অন্তর্ভুক্তির প্রস্তাব করেন।

তিনি আরও বলেন, বিদ্যমান পরিস্থতিতেও ভালো অবস্থায় থাকা ব্যাংকগুলো চাইলেই সুদের হার কিছুটা হলেও কমাতে পারে, যার ফলে ঋণ গ্রহীতারা বিশেষকরে এসএমই উদ্যোক্তারা কিছুটা হলেও স্বস্তি পাবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ড. মো. ইজাজুল ইসলাম বলেন, বিগত সময়ে আমাদের আর্থিক খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিশেষকিছু পরিবারের মধ্যে কুক্ষিতগত করা হয়েছিল, যার ফলে এখাতে অস্বচ্ছতা ও অস্থিতিশীলতা পরিলক্ষিত হয়েছে। তিনি বলেন, জুলাই-আগস্টের পট-পরিবর্তনের পর কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভের স্থিতিশীলতা ও মুদ্রা বিনিময় হার বাজার ভিত্তিক করার পর উদ্যোক্তাদের আস্থা ফিরে আসতে শুরু করেছে, এর সুফল বিশেষকরে দেশের বেসরকারিখাত দেখতে পাবে।

তিনি বলেন, আর্থিক খাতের বিদ্যমান অস্থিতিশীল পরিস্থিতি মোকাবিলায় বেশকিছু নীতিমালা সংষ্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, যা স্থিতিশীলতা আনায়নে সহায়তা করবে। বিদ্যমান পরিস্থিতিতেও বেশকিছু ব্যাংক বেশ ভালো ভাবে ব্যবসা পরিচালনা করছে, যদিও তাদের ঋণের সুদের হার অনেক বেশি এবং ব্যাংকগুলো চাইলে তা হ্রাস করতে পারে, ফলে উদ্যোক্তারা আরও স্বস্তিতে ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করতে সক্ষম হবেন।

তিনি জানান, গত বছরের আগস্টের পর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ হতে প্রথম ধাপে ২৩ হাজার কোটি টাকা এবং পরবর্তীতে ১৯ হাজার কোটি টাকা প্রদান করা হয়েছে, এর মাধ্যমে বেসরকরিখাতে ঋণ প্রবাহ বৃদ্ধি পাবে। তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, মুদ্রা বিনিময় হারে স্থিতিশীলতা আসলে সামগ্রিক মূল্যস্ফীতিও নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে, সেই সুদ হার বাজার ভিত্তিক করতে হবে।

অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধে ঢাকা চেম্বারের সদ্য প্রাক্তন সভাপতি ও পরিচালক আশরাফ আহমেদ বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে অর্থীনীতিকে বেশকিছু চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে, তার মধ্যে, টাকার অবমূল্যায়ন, ডলারের মূল্যবৃদ্ধি, সরবরাহ ঘাটতি, আমদানি নিষেধাজ্ঞা, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ সুদহার, বেসরকারিখাতে অপ্রতুল ঋণ প্রবাহ প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য। কেবলমাত্র অদক্ষতার কারণেই আন্তর্জাতিক বাজার হতে অতিরিক্ত দরে জ্বালানি ক্রয় করতে হচ্ছে এবং শিল্প উদ্যোক্তাদের এর জন্য উচ্চ মূল্য প্রদান করতে হচ্ছে।

এছাড়াও প্রয়োজনীয় গ্যাস সরবরাহের অভাবে শিল্পের উৎপাদন ৫০ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে, যদিও জ্বালানি সরবারাহ নিশ্চিত করা গেলে পণ্য উৎপাদন দ্বিগুণ করা সম্ভব ছিল বলে তিনি উল্লেখ করেন।

তিনি আরও বলেন, ২০২৫ সালে ঋণের সুদ হার গড়ে ৯ হতে ১৪ শতাংশ উন্নীত হওয়ার কারণে বেসরকারিখাতকে ১.৩৯ ট্রিলিয়ন টাকা অতিরিক্ত সুদ হিসেবে পরিশোধ হবে।

আশরাফ আহমেদ বলেন, ক্রমাবর্ধনমান খেলাপী ঋণের কারণে শিল্পখাতে ঋণ প্রবাহ সংকুচিত হয়, বিনিয়োগ হ্রাস পায়, ফলে বেসরকারিখাত ক্রমাগত দূর্বল হয়ে পড়ছে। দেশের ১৪টি ব্যাংকের খেলাপী ঋণের পরিমাণ প্রায় ৪০ শতাংশ, অন্যদিকে ভাল ব্যাংক হিসেবে অবশিষ্ট ৪৭টি ব্যাংকে যার পরিমাণ মাত্র ৫-৭ শতাংশ তাই এই সমস্যা কেবলমাত্র আর্থিক খাতের উপর দেয়া ঠিক হবেনা।  

তিনি বলেন, বেসরকারিখাতের উত্তরণের জন্য ঋণের পুণঃতফসিল ও পুণঃগঠনের সুযোগ থাকা বাঞ্চনীয়। এছাড়াও ব্যাংকখাতে সুশাসন নিশ্চিতকরণে ব্যাংক প্রশাসনের কাঠামোগত সংষ্কারের কোন বিকল্প নেই বলে তিনি মত প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ২০২২-২৫ সময়কালে কঠোর মুদ্রানীতির কারণে বর্তমানে প্রায় ৩১.৮ শতাংশ আমদানি সক্ষমতা হ্রাস পেয়েছে, এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে শিল্পখাতে।

এছাড়াও সেমিনারের নির্ধারিত আলোচনায় আনোয়ার গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের গ্রুপ ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি হোসেন খালেদ, বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব ব্যাংকস (বিএবি)-এর চেয়ারম্যান আব্দুল হাই সরকার, বিকেএমই’র নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম এহসান, মার্কেন্টাইল ব্যাংক পিএলসি’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক মতিউল হাসান এবং র‌্যাংগস মটরস লিমিটেড’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক সোহানা রউফ চৌধুরী অংশ নেন।

হোসেন খালেদ বলেন, এসএমইরা আমাদের মূল চালিকা শক্তি এবং বড় উদ্যোক্তদের সাপ্লইচেইনের অন্যতম অংশীদার, ফলে বৃহৎ শিল্প উদ্যোক্তারা ক্ষতিগ্রস্ত হলে, ব্র্যাকওয়ার্ড লিংকেজে এসএমইদের ওপর এর প্রভাব পড়বে। তিনি বলেন, ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে গতানুগতিক ব্যাংক-ঋণ গ্রহীতার সম্পর্কের চাইতে ব্যাংকগুলোকে তার গ্রহীতার সঙ্গে অংশীদারিত্বপূর্ণ সম্পর্কের ওপর জোর দিতে হবে।

তিনি আরও বলেন, খোলাপী ঋণ বৃদ্ধির কারণে চাহিদা ও সরবরাহের মধ্যকার ব্যবধান ক্রমশই বাড়ছে, যা অব্যাহত থাকলে আগামীতে কারখানা চালুর রাখাই কষ্টসাধ্য হয়ে পড়বে। একই সাথে বেসরকারিখাতে নেতিবাচক ঋণ প্রবাহের কারণে অর্থনীতি সংকুচিত হয়ে আসবে বলে তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করেন।

আব্দুল হাই সরকার বলেন, আইএমএফ সহ আন্তর্জাতিক দাতাসংস্থাগুলোর সঙ্গে সরকারের যোগাযোগ থাকলেও বেসরকারিখাতের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক ততটা সুদৃঢ় নয়, ফলে অনেকক্ষেত্রে তারা ব্যবসা ও বিনিয়োগের প্রকৃত পরিস্থিতি সম্পর্কে অবগত থাকেন না।

তিনি বলেন, সরকারের দূর্বল নীতির কারণে খেলাপী ঋণ ক্রমাগত বাড়ছে এবং খেলাপী ঋণ আদায়ের হারও বেশ স্লথ। এছাড়াও প্রয়োজনের তুলনায় অর্থঋণ আদালতের সংখ্যা কম থাকায় এক্ষেত্রে আইনি প্রক্রিয়া পরিচালনায় দীর্ঘসূত্রিতা পরিলক্ষিত হচ্ছে। খেলাপী ঋণ হ্রাসের লক্ষ্যে সরকারের নীতিনির্ধারক ও বাস্তবায়নকারী সংস্থাগুলোর মধ্যকার সমন্বয় আরো বাড়নো প্রয়োজন বলে তিনি মত প্রকাশ করেন। এছাড়াও সামগ্রিক বিনিয়োগ পরিস্থিতিতে যদি স্থানীয় উদ্যোক্তারা স্বস্তি না পান, তাহলে বিদেশি বিনিয়োগ প্রাপ্তি বেশ কষ্টসাধ্য হবে বলে তিনি অভিমত জ্ঞাপন করেন।

বিকেএমই’র নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম এহসান বলেন, ভালো ঋণ গ্রহীতারা আর্থিক খাত হতে প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা প্রাপ্তি হতে বঞ্চিত হয়ে থাকেন। তিনি উল্লেখ করেন, ডলারের রেট বৃদ্ধি হলেও উদ্যোক্তাদের ব্যাংক ক্রেডিট না বাড়ার কারণে বিশেষকরে এসএমইরা প্রয়োজনীয় ঋণ সুবিধা প্রাপ্তি হতে বঞ্চিত হচ্ছেন।

সোহানা রউফ চৌধুরী বলেন, ব্যবসায়ীদের সমস্যার অন্ত নেই এবং উৎপাদন খাতে এতবেশি সুদ হার দিয়ে টিকে থাকাই কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে। ব্যাংক ঋণের পরিশোধের সময়সীমা বাড়ানোর ওপর তিনি গুরুত্বারোপ করেন। সেই সঙ্গে স্থানীয়ভাবে যারা বৈদ্যুতিক গাড়ি উৎপাদনে আগ্রহী একটি স্বল্পসুদের তহবিল নিশ্চিত করতে পারলে এখাতে কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন আশা করা যায় বলে তিনি মত প্রকাশ করেন।

মতিউল হাসান বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাংক খাত সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, এর প্রভাব পড়ছে সামগ্রিক অর্থনীতিতে। খেলাপী ঋণ আদায়ে সরকারি-বেসরকারিখাতের যৌথ উদ্যোগে এ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানী প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে কার্যকর উদ্যোগ গ্রণের প্রস্তাব করেন, যার মাধ্যমে ব্যাংকগুলো কিছুটা হলেও খেলাপী ঋণ আদায়ে সক্ষম হবে। শিল্পখাতে প্রয়োজনীয় গ্যাস সরবরাহের অভাবে উৎপাদন ক্রমাগত ব্যাহত হচ্ছে, ফলে অনেক উদ্যোক্তাই খেলাপী ঋণে পড়তে পারেন, তাই সরকারকে এ বিষয়ে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।

অনুষ্ঠানে ডিসিসিআই ঊর্ধ্বতন সহ-সভাপতি রাজিব এইচ চৌধুরী, সহ-সভাপতি মো. সালিম সোলায়মানসহ পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডাররা উপস্থিত ছিলেন।

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাকশিল্পে সুষ্ঠু ও স্থিতিশীল শ্রম পরিবেশ বজায় রাখতে একসঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার
পোশাকশিল্পে সুষ্ঠু ও স্থিতিশীল শ্রম পরিবেশ বজায় রাখতে একসঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার
বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতি খুবই ভালো অবস্থায় আছে: বিশ্বব্যাংক
বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতি খুবই ভালো অবস্থায় আছে: বিশ্বব্যাংক
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি তৈরি হয়েছে: বিটিএমএ সভাপতি
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি তৈরি হয়েছে: বিটিএমএ সভাপতি
জুলাই মাসের প্রথম ১২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১০৭ কোটি ডলার
জুলাই মাসের প্রথম ১২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১০৭ কোটি ডলার
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
চলতি অর্থবছরে তৈরি পোশাক রফতানি ৮.৮৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
চলতি অর্থবছরে তৈরি পোশাক রফতানি ৮.৮৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
৪৩ পণ্য রপ্তানিতে আগের মতোই মিলবে নগদ প্রণোদনা
৪৩ পণ্য রপ্তানিতে আগের মতোই মিলবে নগদ প্রণোদনা
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
গার্মেন্টস অধ্যুষিত এলাকায় শ্রমিকদের জন্য হাসপাতাল করবে বিজিএমইএ
গার্মেন্টস অধ্যুষিত এলাকায় শ্রমিকদের জন্য হাসপাতাল করবে বিজিএমইএ
দুই বাণিজ্য সংগঠনে প্রশাসক নিয়োগ মন্ত্রণালয়ের
দুই বাণিজ্য সংগঠনে প্রশাসক নিয়োগ মন্ত্রণালয়ের
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সর্বশেষ খবর
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলের ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলের ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ক্রাইম জোন তিন সিটি
ক্রাইম জোন তিন সিটি

৫০ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পোশাকশিল্পে সুষ্ঠু ও স্থিতিশীল শ্রম পরিবেশ বজায় রাখতে একসঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার
পোশাকশিল্পে সুষ্ঠু ও স্থিতিশীল শ্রম পরিবেশ বজায় রাখতে একসঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বান্দরবানে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ নারীর মৃত্যু
বান্দরবানে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ নারীর মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৭ বছর পর গানে ফিরলেন আমির খান
২৭ বছর পর গানে ফিরলেন আমির খান

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ধ্বংসের চক্রান্ত চলছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ধ্বংসের চক্রান্ত চলছে : মির্জা ফখরুল

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় গোষ্ঠীগত সংঘর্ষে নিহত ৩০, আহত শতাধিক
সিরিয়ায় গোষ্ঠীগত সংঘর্ষে নিহত ৩০, আহত শতাধিক

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টেশন মাস্টারের ভুলে যাত্রী রেখে চলে গেলো চট্টলা এক্সপ্রেস!
স্টেশন মাস্টারের ভুলে যাত্রী রেখে চলে গেলো চট্টলা এক্সপ্রেস!

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণ-অভ্যুত্থানে নারীদের ভূমিকা নিয়ে আজ চলচ্চিত্র প্রদর্শনী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
গণ-অভ্যুত্থানে নারীদের ভূমিকা নিয়ে আজ চলচ্চিত্র প্রদর্শনী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

দুপুরে গণভবনে সংবাদ সম্মেলন করবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে গণভবনে সংবাদ সম্মেলন করবেন প্রধান উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সাকিবের নিষ্প্রভ দিনে দুবাইয়ের বড় হার
সাকিবের নিষ্প্রভ দিনে দুবাইয়ের বড় হার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যা: বিচার শুরুর আদেশ আজ
চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যা: বিচার শুরুর আদেশ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাটবট জেমিনিতে এলো নতুন ফিচার
চ্যাটবট জেমিনিতে এলো নতুন ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টিপাত ও বন্যায় প্রাণহানির সংখ্যা ছাড়াল ১০০
পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টিপাত ও বন্যায় প্রাণহানির সংখ্যা ছাড়াল ১০০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে বিএনপির ‘মনিটরিং সেল’
বন্যা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে বিএনপির ‘মনিটরিং সেল’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রাবিড়কে ছাড়িয়ে গিল, টেস্ট সিরিজে গড়লেন নতুন রেকর্ড
দ্রাবিড়কে ছাড়িয়ে গিল, টেস্ট সিরিজে গড়লেন নতুন রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলের লাগামহীন বর্বরতা, নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৮ হাজার
গাজায় ইসরায়েলের লাগামহীন বর্বরতা, নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৮ হাজার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পানির জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ৬ শিশুকে হত্যা করলো ইসরায়েল
পানির জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ৬ শিশুকে হত্যা করলো ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ ৬ বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকাসহ ৬ বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছেন নাইজেরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট মুহাম্মাদু বুহারি
মারা গেছেন নাইজেরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট মুহাম্মাদু বুহারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো স্বজনদের খুঁজে ফেরেন বসনিয়ার মুসলিমরা
এখনো স্বজনদের খুঁজে ফেরেন বসনিয়ার মুসলিমরা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘অপপ্রচার ষড়যন্ত্রের’ প্রতিবাদে বিএনপি রাজপথে নামছে আজ
‘অপপ্রচার ষড়যন্ত্রের’ প্রতিবাদে বিএনপি রাজপথে নামছে আজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯
মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা
৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির
স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের
মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ
ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’
প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ

সম্পাদকীয়

এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ
এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল
দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল

শোবিজ

বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা
বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়
কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা
স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা

নগর জীবন

সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ

সম্পাদকীয়

বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম
বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ

সম্পাদকীয়

নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস
স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস

নগর জীবন

যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা
যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা

শোবিজ

সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি
সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি

মাঠে ময়দানে

বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

নগর জীবন

সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি
সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে
ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে

শোবিজ

টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ৪২ বৈদেশিক মিশন
টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ৪২ বৈদেশিক মিশন

পেছনের পৃষ্ঠা

টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের
টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের

মাঠে ময়দানে

টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা
টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা

মাঠে ময়দানে

শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন
শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন

মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়
শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম
‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম

শোবিজ

টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা
টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন
ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন

মাঠে ময়দানে

১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে
১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা