শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪১, বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

একজন রাজীব এর জীবনী (১২)

দেবী গাফফার
অনলাইন ভার্সন
একজন রাজীব এর জীবনী (১২)

আমাদের বর্নাঢ্য জীবন আগাতে থাকে। গ্যারেজে তিনটা গাড়ি। চারজন কাজের লোক। প্রতিদিন ৩০/ ৪০ জন লোকের রান্না হচ্ছে। কাছের দূরের চার পাঁচজন বাসায় থাকছে। ঢাকা শহরে কাজের আশায়। ওরা প্রত্যেকে নিজের পায়ে দাঁড়িয়েছে।

এখানেই আমার স্বার্থকতা। যদি-ও রাজীব সাহেব মারা যাওয়ার পর ওরা কোনদিন আমার বাচ্চাদের খবর নেয়নি। তারপরও ওরা তো ভালো আছে। ভালো থাকুক কাছের দূরের স্বজনরা।

প্রতি বছর রাজীব সাহেব এর ৩২/৩৩ টা করে ছবি রিলিজ হচ্ছে। শিডিউল একদিনে চার ছবিতে। মাঝে মাঝে আমার বেড়ানোর জায়গা ছিলো শুটিং স্পট। ম্যারেজ ডের দিনগুলোতে বাসায় থাকতে পারতেন না বলে, আমাকে বলতেন, চলো আমার সাথে।
সারাদিন শুটিং এ কেটে যেতো। শুটিং বেশ কষ্টের কাজ, হাজার পাওয়ার লাইটের সামনে, গনগনে রোদে দাঁড়িয়ে কোট পরে মারামারি। যেহেতু উনি নেগেটিভ চরিত্রে অভিনয় করতেন, বেশিরভাগ সময় মারামারি বা ধর্ষণ দৃশ্যে থাকতো।

সোহরাব রুস্তম ছবির শুটিং এ, আমি সেটে বসা। ফাল্গুনী ভাবীর সাথে রোমান্টিক দৃশ্য। কাছে এসে কানে কানে বললেন, 'তুমি একটু অন্য সেট থেকে ঘুরে আসো।'
'কেনো?'
'তোমার সামনে অন্য কারো সাথে রোমান্টিক দৃশ্য আসবে না। লজ্জা লাগে।'

এ-ই কথায় উনার প্রতি শ্রদ্ধা বেড়েছে। ধর্ষণ দৃশ্য থাকলেও আমাকে লজ্জা পেতেন।

আমার সংসার কানায় কানায় পূর্ণ। ভারত, পাকিস্তান বাংলাদেশ মিলিয়ে একের পর এক ছবি রিলিজ হচ্ছে।
মানুষের সুখ চিরস্থায়ী হয় না, আমাদের ও হলো না। সুখের আলো নিভে দুঃখের চাদরে ঢেকে গেলো আমার পৃথিবী।

জয়-বিজয় এর বয়স নয় বছর এর মতো, অক্সফোর্ড এ ক্লাস ফোর এ পড়ে। ভালো রেজাল্ট করে। এখন স্কুল কি হবে? এতদূর ধানমন্ডি পাঠানো যাবে না। বাসায় টিচার রাখা হলো।  দুইদিন আগে একটা দাওয়াত ছিলো, যাবো কথা দিয়েছিলাম, নতুন বাসায় সংসার গোছানো তিন ছেলে সামলানো আমি একা, দাওয়াতে যাওয়া হয়নি, পরের দিন সকালেই যার শ্বশুর বাড়িতে দাওয়াত ছিলো সে হাজির, বিলাপ করে কাঁন্না।

মেয়েটা ছিলো আমার দূর সম্পর্কের আত্মীয়, এক সাথে প্রাইমারি স্কুলে পড়েছি। স্বামীর সাথে ডিভোর্স হ'য়ে যায়। আমার বাসায় আশ্রয় দিলাম, ছোটো বেলায় এক সাথে পড়েছি, কখনো অসম্মান করিনি। আলাদা রুম দেওয়া হলো, তার কাজ ছিলো বাচ্চাদের স্কুলে আনা নেওয়া।

কাঁচপুর ব্রিজ এর কাছে এক ছেলের সাথে প্রেম করে। নিজের পরিচয় দেয় রাজীব সাহেব এর শালি। আমি কিচ্ছু জানি না। পালিয়ে বিয়ে করে। রাজীব সাহেব এর শালি শুনে ছেলের বাড়ি মেনেও নেয়। আমিও ভাবি, আহা বেচারি সুখি হোক, আমাদের নাম দিয়ে যদি কারও সংসার হয়, ঠিকানা হয় ক্ষতি কি?

বললো, 'তোরা না গেলে আমার বিয়ে ভেঙে যাবে, গরু ছাগল কেনা হয়ে গেছে, রাজীব সাহেব এর সিডিউল নাই, বাড়ি ঘরের এই অবস্থা, যেতে পারি না, কি করি, ও বললো জয় বিজয় কে দে ওদের দেখলে আমার শ্বশুরবাড়ির লোকজন বিশ্বাস করবে আমি তোর বোন।

মনে মনে বলি আহা আমিও তো গরীব ছিলাম, বাচ্চাদের একদিনের জন্য যাওয়া যদি কারও সুখের কারণ হয় যাক না। রাজীব সাহেবকে ফোন দিয়ে সব বলি। বললেন, 'পাঠাও, কালকে সকালেই যেন চলে আসে।'

মেয়েটার বাড়ির সামনে মসজিদ, মসজিদ এর পুকুরে গোসল করতে নেমে আমার বাচ্চারা আর উঠেনি। সাঁতার জানতো না। সবাই বলছিলো ওই মহিলার নামে মামলা করতে, আমি করিনি। আমি ওকেও ক্ষমা করেছি। শর্ত ছিলো আজীবন আমার সামনে আসবে না। ওর অপরাধ ছিলো বাচ্চাদের ঠিকমতো খেয়াল রাখেনি। কাকে কি শাস্তি দিবো, আমার বাচ্চারা তো আর ফিরে আসবে না।

আমার বাচ্চারা হাসতে হাসতে গেলো, পরের দিন লাশ হয়ে ফিরলো। আমার বাবু আমি কেমন করে বাঁচবো? কি নিয়ে বাঁচবো?অন্যের উপকার করতে গিয়ে আমার জানের টুকরা, নয় বছরের প্রতিটি মুহূর্ত কেমন করে ভুলবো? আমার সাজানো সংসার,কত সাধনায় গড়া স্বপ্ন মুহূর্তে খান খান হয়ে গেলো। আমার বেঁচে থাকার আর কোন ইচ্ছাই রইলো না। মানসিকভাবে ভেঙে পড়ি।

জয় বিজয় চলে গেলো আমি একা হয়ে গেলাম, আমার পৃথিবীর সব আনন্দ ওরা নিয়ে গেলো। রাজীব সাহেব এর কান্না কে থামাবে? আমি ছাড়া তার কে আছে? নিজের হাহাকার এক পাশে সরিয়ে রেখে উনার হাল ধরলাম। দিনের পর দিন আমার ঘুম নাই, চোখ বন্ধ করলেই মা মা ডাক কানে আসে। সেই থেকে আজ-ও আমি সারারাত জেগে থাকি। প্রতিটা প্রহর যন্ত্রণার।

বাচ্চা হারানো একজন মায়ের কেমন লাগে এটা রাজীব সাহেব বুঝেছিলেন কি না আমি জানি না। কাঁদতেন আর বলতেন, সব দোষ তোমার, যেহেতু ওই মহিলা আমার দূর সম্পর্কে আত্মীয়। আমি আমার তুফান আড়াল করে, মায়ের মত, বন্ধুর মত উনার হাত ধরে রাখি। আমার যাই হোক, আমি রাজীব সাহেবকে একা হতে দিই নি। বিয়েতে দেওয়া ওয়াদা আমি অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছি। উনাকে সান্ত্বনা দিতে দিতে আমি চিৎকার করে, মাটিতে গড়াগড়ি করে এক বেলা কাঁদতেও পারিনি। আমার অসহায় লাগলে রাস্তায় নেমে জোরে দৌড়াতে ইচ্ছে করে, সেই অনন্ত কালের দৌড়, যতক্ষণ হুশ থাকবে। আমি সেই দৌড়টুকুও দিতে পারিনি। আমার পাশে কেউ ছিলো না।

একদিন আমার মা খেয়াল করেন, আমি গভীর রাতে ছাদে একা বসে থাকি, গাছের সাথে কথা বলি। ছোট বাচ্চা দীপ এর খবরও রাখি না, আমার ৩য় ছেলে দীপ। আমার বলতে কিছুই রইলো না। এই নতুন বাড়ী কেনার বয়স মাত্র ১৬ দিন। বাড়ি দিয়ে আমি কি করবো, আমি কেমন করে বাঁচবো? রাজীব সাহেব এর অভিযোগও থামলো না, কান্নাও থামলো না। আমি কোথায় যাবো? রাজীব সাহেব যেমন সন্তান হারিয়েছেন, আমিও তো হারিয়েছি, আমার মাথায় কে হাত রেখে বলবে, আমি তো আছি।

আমি অতলে তলিয়ে যাচ্ছি, কাউকে বুঝতে না দিয়ে,আমি উনাকে খাওয়াচ্ছি, ঘুম পাড়াচ্ছি। আমি তো আমার মধ্যে নেই। আমি উনাকে ক্ষমা করেছি। আমার কোনো অভিযোগ নেই। সবাই সব পরিস্থিতি সামাল দিতে পারেন না, হয়ত উনিও পারেননি।
হয়ত উনার ধারনা দেবী সহনশীল, নিজেকে সামাল দিতে পারবে, একাই পারবে। আমিও আমাকে সামাল দেওয়ার একাই চেষ্টা করেছিলাম। করতে হয়েছে।

উনি সব কিছুতেই আমার ওপর ভরসা করতেন। আমি যেন মা, উনি অবুঝ সন্তান। আমি একা জিন্দা লাশ হয়ে সংসারের দায়িত্ব পালন করতে থাকি। জীবনের সমস্ত কষ্ট যেনো চেখের সামনে এসে অট্টহাসি দিতে থাকে। কলিজার ভিতরে সারাক্ষণ মা মা ডাক শুনতে থাকি। এখনও শুনি। কোথাও গেলে সবাই যখন জানতে চায়, বলেন তো জয় বিজয় কিভাবে মারা গেলো? সাথে সাথে আমার ভিতরে সন্তান হারা মা জেগে ওঠে, দম বন্ধ হয়ে আসে, মাথা ঝিমঝিম করে সেই মা মা ডাক কানে বাজতে থাকে। অনেক কষ্টে আস্তে করে বলি। অন্য দিন বলি?

আমার এত পাওয়া, গাড়ি বাড়ি টাকা গয়না কোনকিছুরই আর মূল্য রইল না। আমার সাজানো সংসার শেষ হয়ে গেলো। মনের শান্তির জন্য হজ্ব করতে গেলাম, শান্তি কই?

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

২৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা
পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড
টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী
দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে