শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৪, মঙ্গলবার, ১৭ মার্চ, ২০২০

করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই এবং জাস্টিন ট্রুডোর বক্তৃতা

শওগাত আলী সাগর
অনলাইন ভার্সন
করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই এবং জাস্টিন ট্রুডোর বক্তৃতা

১. জাতির উদ্দেশে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর বক্তৃতা দেয়ার কথা দুপুর ১টায়। সরকারিভাবেই এই তথ্যটা জানানো হয়েছিলো। সেল্ফ আইসোলেশনে থাকা জাস্টিন ট্রুডো রিডো হল কটেজের পোডিয়ামের সামনে আসেন প্রায় ৪০ মিনিট পর। এমন গুরুত্বপূর্ণ এবং স্পর্শকাতর সময়ে বক্তৃতা শুরু করতে ৪০ মিনিট দেরি হলো কেন?

সপ্তাহের শেষ দিন শুক্রবার পর্যন্ত সবকিছুই অনেকটা ঠিকঠাক ছিলো। কানাডার টপ ফিজিশিয়ান ( প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা) থেরেসা ট্যামের রবিবারের বক্তৃতাটাই কি পুরো রাষ্ট্রযন্ত্রকে অস্থির করে দিলো। করোনা ভাইরাস নিয়ে ফেডারেল পর্যায়ে নিয়মিত ব্রিফিংটা তিনিই করেন। 

রবিবারের ব্রিফিং এ তিনি ঘোষণা দিলেন, Our window to flatten the COVID-19 curve is narrow’ . তিনি বললেন, কানাডীয়ানদের এক্ষুনি পদক্ষেপ নিতে হবে, নইলে ভাইরাসের বিস্তৃতি রোধ করা কঠিন হয়ে পড়বে। তার বক্তৃতা ব্রেকিং নিউজ হয়ে যায় মিডিয়ায়। নাগরিকদের মধ্যে উদ্বেগ দানা বাধে। পুরো রাষ্ট্রই যেনো নড়েচড়ে বসে। সাপ্তাহিক ছুটির দিনেই বসে যায় মন্ত্রীপরিষদের জরুরী বৈঠক।

২.মন্ত্রীপরিষদের বৈঠকের আলোচনায় ছিলো বিমানবন্দরে স্ক্রিনিং জোরদার করা, চারটি প্রধান বিমানবন্দরে সব আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের উঠানামা সীমিত রাখা। সোমবার সকালেও সেই আলোচনাই ছিলো। মর্নিং হেডলাইনে বেশ কয়েকটি মিডিয়া ট্রুডোর ঘোষণার আগাম নিউজেও তাই বলেছিলো।

সোমবারের সকালটা অবশ্য অটোয়ার সীমাহীন ব্যস্ততায় কেটেছে। বৈঠকের পর বৈঠক। শলা পরামর্শ। সেই শলাপরামর্শ চূড়ান্ত করতে ভাষণের সময় পেরিয়ে যায়। ট্রুডো চিকিৎসা বিশেষজ্ঞদের মতামত চান, থেরেসা ট্যামের সিদ্ধান্ত জানতে চান। চল্লিশ মিনিট পর পোডিয়ামে এসে তিনি আমেরিকা, মেক্সিকো বাদে বিদেশি নাগরিকরা কানাডায় প্রবেশ নিষিদ্ধের ঘোষণা দেন। আগের দিন, এমনকি সকালেও এতোটা কঠোর পদক্ষেপ আলোচনায় ছিলো না। হলে এই সিদ্ধান্ত কেন নিতে হলো? একজন সাংবাদিক তাকে এই প্রশ্ন করেছিলেন। 

ট্রুডোর দ্বিধাহীনভাবে জানিয়েছেন, করোনা সংকটের শুরু থেকেই আমরা কানাডার বেস্টক্লাশ চিকিৎসক, স্বাস্থ্যসেবাকর্মী, বিজ্ঞানী এবং বিশেষজ্ঞদের মতামতের ভিত্তি্তে প্রতিটি সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তাদের পরামর্শেই সোশ্যাল ডিসটেন্স এর পরামর্শ দেয়া হয়েছিলো। চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা যখন বলেছেন, সোশ্যাল ডিসটেন্সের সাথে বিদেশি প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ করা দরকার। আমরা তাই করেছি। আমাদের কাছে কানাডীয়ানদের নিরাপত্তা এবং সুস্থতা হচ্ছে জরুরী এবং অগ্রাধিকার। তা হলে, কি এ নিয়ে কোনো মতভিন্নতা ছিলো। লকডাউন বা কানাডাকে বিচ্ছিন্ন করার পক্ষে ট্রুডো ছিলেন না। একাধিকবার তিনি এমনি ধারণা দিয়েছেন। তবে প্রতিবারই তিনি বলেছেন, আমাদের বিশেষজ্ঞরা, চিকিৎসকরা যেটি বলবেন- কানাডীয়ানদের স্বার্থরক্ষায় আমি সেটিই করবো। ধারণা করা হচ্ছে, চিকিৎসকদের বিশেষ করে থেরেসো ট্যামের জোরালো সুপারিশেই জাস্টিন ট্রুডো বিদেশিদের প্রবেশ বন্ধের ঘোষণা দিয়েছেন।

৩. তুমুল এক সংকটের কালে দেয়া প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর ভাষণটি কি কেবল নিছক কোনো সরকার প্রধানের ভাষণ? প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সময়ে রাষ্ট্রের প্রধান ব্যক্তির বক্তব্য যদি নাগরিকদের মনে আস্থা তৈরি না করে, ভরসা না জাগায়- তা হলে তিনি কিসের নেতা! ট্রুডোর বক্তৃতাটা কেবল একজন নেতার বক্তৃতাই ছিলো না, এটি ছিলো দুর্যোগকালে পরিবারের প্রধান অভিভাবকের বাকী সদস্যদের বুকে আগলে রাখার মতো ব্যাপার। এর আগের বক্তৃতায় তিনি নিজেকে কানাডীয়ানদের পরিবারের ‘এল্ডারলি মেম্বার’ হিসেবে দাবি করেছিলেন। আজকের বক্তৃতায় তিনি যেনো নিজেকে সেই অভিভাবকের জায়গায় দাঁড় করিয়ে দিয়েছেন।

৪. করোনা ভাইরাসের সংক্রমণরোধে হিমসিম খাওয়া বিশ্বপরিস্থিতি আতংকিত নাগরিকদের সামনে দাঁড়িয়েছেন তিনি নির্ভরতার প্রতীক হয়ে। বলেছেন, সংকটের গোড়া থেকেই দেশের সেরা চিকিৎসক, বিজ্ঞানীদের পরামর্শের ভিত্তিতে প্রতিটি পদক্ষেপ নিয়েছি। তোমাদের স্বাস্থ্য এবং নিরাপত্তা আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। তোমাদের আশ্বস্থ করতে চাই, পরিস্থিতির পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বিশেষজ্ঞদের মতামদের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় প্রতিটি পদক্ষেপই আমরা নেবো।

বিদেশিদের কানাডায় প্রবেশের নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দিয়েছেন। একইসঙ্গে ব্যবসা বাণিজ্য সংক্রান্ত বিমান, মেক্সিকো, আমেরিকার সাথে যোগযোগ স্বাভাবিক রেখেছেন। কানাডার খাদ্যপণ্যসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের সিংহভাগই আসে মেক্সিকো, আমেরিকা থেকে। সেইপণ্যের সরবরাহ যাতে বিঘ্নিত না হয় সেই ব্যবস্থা তিনি রেখেছেন। স্পষ্ট করেই বলেছেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের সরবরাহ নির্বিঘ্ন রাখার সব ব্যবস্থাই তিনি করবেন।

কানাডার নাগরিকদের কথা ভাবতে গিয়ে তিনি বিশ্বের বিভিন্নদেশে বসবাস বা ভ্রমণে থাকা নাগরিকদের কথা ভুলে যাননি। তিনি বলেন, আমি জানি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত কিংবা ভ্রমণরত কানাডীয়ানদের নিয়ে তোমরা উদ্বিগ্ন হয়ে উঠবে। আমি তোমাদের কথা দিতে চাই, দেশের বাইরে থাকা একজন কানাডীয়ানও আমাদের সহযোগিতার বাইরে থাকবে না। তাদের বিমান পেতে, ঘরে ফিরে আসার খরচের জন্য যদি সহায়তা দিতে হয় সেটি আমি করবো। ইতিমধ্যে সে জন্য বিশেষ সহায়তা প্রকল্পও হাতে নেয়া হয়েছে। দেশের বাইরে থাকা কানাডীয়ানদের উদ্দেশ্যে তিনি উদ্ধাত্ত আহ্বান জানান, যারা দেশের বাইরে আছো, এখনি সময় ঘরে ফিরে আসার, তোমরা ঘরে ফিরে এসো। যারা মাত্র ফিরেছো, তোমারা ঘরে থাকো। কেবল নিজেকেই সুস্থ রাখার জন্যই না, আমাদের স্বাস্থ্যকর্মীরা যাতে দরকারি জায়গায় সেবা এবং মনোযোগ দিতে পারে সেটা্ নিশ্চিত করতে তোমরা ঘরে থাকো।

ট্রুডো যখন এই কথাগুলো বলছিলেন, তখন মনে হচ্ছিলো বিদেশ বিভূঁইয়ে আটকেপড়া সন্তানের পিতা, সন্তানের মঙ্গল ভাবনায় উদ্বিগ্ন হয়ে আছেন। নইলে এমন সংকটকালে দেশের প্রধানমন্ত্রী কী না তাদের দেশে ফিরে আসার আহ্বান জানাচ্ছেন, তাদের আর্থিক সহায়তা পর্যন্ত দেয়ার ঘোষণা দিচ্ছেন। সত্যিকার অর্থেই ‘পরিবারের এল্ডারলি মেম্বার’ না হলে কি এটা সম্ভব!

৫. নাগরিকদের তিনি ধমক দিচ্ছেন না, নির্দেশ দিচ্ছেন না, হুমকি দিচ্ছেন না। তিনি তাদের ঘরে থাকার জন্য অনুপ্রাণিত করছেন। তিনি বলছেন, নিজেকে ঘরে রেখে তুমি শুধু তোমার সুস্থতাই নিশ্চিত করছো না, তোমার পরিবারের, তোমার চারপাশের মানুষগুলোর সুস্থতাই নিশ্চিত করছো না, স্বাস্থ্যসেবা কর্মীদের প্রযোজনের দিকে মনোযোগ দেয়ার সুযোগও করে দিচ্ছো। এটা একধরনের এডজাস্টমেন্ট আমাদের। তিনি পরামর্শ দিচ্ছেন, ঘরে থাকার, সোশ্যাল ডিসটেন্স এর মানে কিন্তু এই না যে কারো সাথে কথাবার্তাই হবে না। টেলিফোনটা হাতে তুলে না্ও, কথা বলো, ইমেইল করো।আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তিই তো হচ্ছে পরষ্পরের কাছে আসতে পারার ক্ষমতা, একে অপরের যত্ন নিতে পারার ক্ষমতা। দৈব দুর্বিপাকের সময় তো এটা আরো বেশি জরুরী। কাজেই তোমার বন্ধুদের ফোন করো, চেনাজানা মানুষদের ফোন করো। গ্রোসারী স্টোরে যাবার সময় তোমার প্রতিবেশির খোঁজ নাও, দেখো তার কিচু লাগবে কী না। আর হ্যাঁ, তোমার নিজের জন্য প্রয়োজনের বেশি এখন কিনো না। আরেকটা কথা বলি, বিশেষ প্রয়োজনে যখনি বাইরে যাও ফ্রন্ট লাইনে কাজ করা কর্মীটির কাছে গিয়ে তাকে একটা ধন্যবাদ দাও। তুমুল এই সংকটের কালে দেশের ফ্রন্টলাইনের এই কর্মীরাই কিন্তু সমাজটাকে সচল রেখেছে। তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাও।

৬. জাস্টিন ট্রুডো তার বক্তৃতার প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত নিজের কিংবা তার সরকারের কোনো কৃতিত্ব দাবি করেননি। তিনি বরং চিকিৎসকদের, স্বাস্থ্যসেবা কর্মীদের প্রশংসা করেছেন, প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা থেরেসা ট্যাম এর নাম উল্লেখ করেই তাকে বাহবা দিয়েছেন। শুধু কি প্রধানমন্ত্রী নিজে, তার বক্তৃতা শেষ হওয়ার পর গুরুত্বপূর্ণমন্ত্রীরা মুখোমুখি হয়েছিলেন সাংবাদিকদের। প্রত্যেকেই নিজেদের মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বের কথা বলেছেন। মজার ব্যাপার হচ্ছে উপপ্রধানমন্ত্রীসহ চারজন গুরুত্বপূর্ণমন্ত্রী, সরকারের ট্রেজারি বোর্ডের প্রধান, ক্যাবিনেট কমিটির ভাইসচেয়ার সেখানে বক্তৃতা করেছেন। কিন্তু কেউই একটিবারের জন্য প্রধানমন্ত্রীর নাম উচ্চারণ করেননি, তাকে কোনো বাহবা দেননি, তিনি কি কি করছেন তার বিবরণ দেননি। প্রত্যেকেই বরং স্বাস্থ্যসেবা কর্মীদের প্রশংসা করেছেন, বিশেষজ্ঞদের প্রশংসা করেছেন। প্রত্যেকেই প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা থেরেসা ট্যামের নাম নিয়ে তার প্রশংসা করেছেন। মন্ত্রীদের কথায় মনে হচ্ছিলো কানাডার করোনা ভাইরাস বিরোধী লড়ইয়ের মূল নেতাই বোধ হয় থেরেসা ট্যাম।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

লেখক: প্রকাশক ও সম্পাদক, নতুন দেশ ডটকম।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্প প্রশাসনে হাজারো কর্মী ছাঁটাই শুরু
ট্রাম্প প্রশাসনে হাজারো কর্মী ছাঁটাই শুরু

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প প্রশাসনে হাজারো কর্মী ছাঁটাই শুরু
ট্রাম্প প্রশাসনে হাজারো কর্মী ছাঁটাই শুরু

৯ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির আভাস, জানাল আবহাওয়া অফিস
রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির আভাস, জানাল আবহাওয়া অফিস

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিখোঁজ ১৮, সবার নিহতের শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিখোঁজ ১৮, সবার নিহতের শঙ্কা

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিজ বাঁচানোর লড়াইয়ে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচানোর লড়াইয়ে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে বাংলাদেশ

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৬ হাজার, মৃত্যু ২৬ জনের
গত ১০ দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৬ হাজার, মৃত্যু ২৬ জনের

৪৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বায়ুদূষণে শীর্ষে লাহোর, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণে শীর্ষে লাহোর, ঢাকার অবস্থান কত?

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেক্সিকোতে এক সপ্তাহ ধরে ভারী বৃষ্টি, ২৭ জনের মৃত্যু
মেক্সিকোতে এক সপ্তাহ ধরে ভারী বৃষ্টি, ২৭ জনের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস আজ
আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হকি বিশ্বকাপ দলে ডাক পেলেন ঢাবি ছাত্রদল নেতা
হকি বিশ্বকাপ দলে ডাক পেলেন ঢাবি ছাত্রদল নেতা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘৮ ঘণ্টার বেশি কাজ নয়’— সিদ্ধান্তে অটল দীপিকা
‘৮ ঘণ্টার বেশি কাজ নয়’— সিদ্ধান্তে অটল দীপিকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩
অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ৭ জন নিহত
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ৭ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১০
শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মান ঝড়ে উড়ে গেল লুক্সেমবার্গ
জার্মান ঝড়ে উড়ে গেল লুক্সেমবার্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু
বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা
ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজারবাইজানকে উড়িয়ে দিয়ে বিশ্বকাপে এক পা ফ্রান্সের
আজারবাইজানকে উড়িয়ে দিয়ে বিশ্বকাপে এক পা ফ্রান্সের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানযাত্রী নিহত, আহত ২
গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানযাত্রী নিহত, আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান: কুতুবদিয়ায় ১১ ফিশিং বোট জব্দ
মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান: কুতুবদিয়ায় ১১ ফিশিং বোট জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে সুনামির ১৪ বছর পর দেহাবশেষের পরিচয় শনাক্ত
জাপানে সুনামির ১৪ বছর পর দেহাবশেষের পরিচয় শনাক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা
শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ
কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ
বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর
জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!
ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি
গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা
এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ
‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল
হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত
বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯
হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা
ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়

সম্পাদকীয়

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট
অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা