শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১৮, বৃহস্পতিবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২০

এখন লুকোচুরির সময় না, মানুষ গুলোকে বাঁচানোর সময়

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
এখন লুকোচুরির সময় না, মানুষ গুলোকে বাঁচানোর সময়

আজ বাংলাদেশে ১১২ জন নতুন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে। কতো দ্রুত এই সংখ্যা বাড়ছে সেটা নিশ্চয় এখন সবাই বুঝতে পারছে।

আমেরিকায় মৃত্যুর সংখ্যা এর মাঝেই স্পেনের মৃত্যু সংখ্যাকে ছাড়িয়ে গিয়েছে। অথচ মাত্র দেড় সপ্তাহ আগেও এরা মনের আনন্দে ঘুরে বেড়িয়েছে। এখন সেখানে মৃত্যুর মিছিল চলছে। আগামীকালের মাঝেই আমেরিকায় মৃত্যুর সংখ্যা ইতালিকেও ছাড়িয়ে যাবে। ইংল্যান্ডেও মৃত্যুর সংখ্যা কয়দিন পর ইতালি-স্পেনকে ছাড়িয়ে যাবে।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে ইংল্যান্ড-আমেরিকায় কেন মৃত্যুর সংখ্যা এতো বেশি?

প্রথম কারন-এরা চায়না, ইতালি-স্পেন থেকে শিক্ষা নেয়নি। এরা সবাই ঘুরে বেড়িয়েছে। যখন সব কিছু বন্ধ করেছে; অনেক দেরি হয়ে গিয়েছে তখন।

দ্বিতীয় কারণ হচ্ছে-এই দেশ গুলোতে, বিশেষ করে এদের বড় বড় শহর গুলোতে অনেক মানুষ এক সাথে বাস করে কিংবা ঘুরে বেড়ায়।

আমরা যখন এক মাস আগে বলেছিলাম-কারফিউ দিন, সব কিছু বন্ধ করে দিন; কেউ শুনেনি।
তো, আমাদের দেশেও এখন ভাইরাসটি ছড়িয়ে গিয়েছে। ঢাকা শহরের প্রায় প্রতিটি প্রান্তে এখন করোনা রোগী পাওয়া গিয়েছে। কারণ, আমরাও ঘুরে বেড়িয়েছি, এমনকি এখনও অনেকে ঘুরে বেড়াচ্ছে! আমি জানি, বাংলাদেশের মতো দেশে সবাইকে ঘরে বন্দী করে রাখা কতো'টা কঠিন কাজ। সুতরাং আমি কাউকেই দোষ দিচ্ছি না। ভাইরাসটা যেহেতু ছড়িয়েই পড়ছে; এখন যা যা করতে হবে, সেটার দিকে নজর দেয়াই ভালো।

গত সপ্তাহেই লিখেছিলাম-এই ভারাস কোন বৈষম্য করে না। সবাইকেই আক্রমণ করে। ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী আজ তিন দিন হয় আইসিইউতে যুদ্ধ করছেন বেঁচে থাকার জন্য। আজ পত্রিকায় পড়লাম, সৌদি রাজ পরিবারের প্রায় ১৫০ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। আমি গত সপ্তাহে লিখেছিলাম- বাংলাদেশেও এমনটা হবে। অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হয়ত করোনায় আক্রান্ত হবে। এর মাঝে মন্ত্রী-এমপি থেকে শুরু করে ডাক্তার-নার্সও থাকবে। তাই সব কিছুতেই আমাদের প্ল্যান "বি" তৈরি করে রাখতে হবে।

একজন না থাকলে, অন্য কে দায়িত্ব পালন করবে; কিভাবে পালন করবে; এই সব পরিকল্পনা যদি এখনও না করে থাকেন; তাহলে আজই করে ফেলুন। কারন যেই আক্রান্ত হবে; তাকেই কিন্তু ঘরে বসে থাকতে হবে। তার পক্ষে ঘুরে বেড়িয়ে কাজ করা সম্ভব হবে না। অনেকে হয়ত মোরেও যেতে পারে।
গতকাল রাতে জানতে পারলাম নারায়ণগঞ্জের জেলা প্রশাসক (ডিসি) এবং পুলিশের এসপি কোয়ারেন্টাইনে গিয়েছেন। কারণ জেলা প্রশাসকের শরীরে করোনার লক্ষন দেখা দিয়েছে। তার নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। জানি না রেজাল্ট কি এসছে।

আমরা সবাই জানি, ঢাকা এবং নারায়ণগঞ্জ হচ্ছে হটস্পট। এই দুই শহরেই সব চাইতে বেশি করোনা রোগী পাওয়া গিয়েছে। তাহলে এখন নারায়ণগঞ্জ জেলার দায়িত্ব কে পালন করবে জেলা প্রশাসক যদি আইসোলেসনে থাকে? কিংবা পুলিশ সুপারের দায়িত্ব অন্য যেই পালন করুক; তাদের ভূমিকা কি হবে? কিভাবে সেই দায়িত্ব পালন করতে হবে? দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে তারাও আবার আক্রান্ত হতে পারে। তাই এইসব নিয়ে আজ এবং এক্ষুনি পরিষ্কার একটা প্ল্যান করে ফেলতে হবে এবং যদি সম্ভব হয় সাধারণ মানুষকে একটা ধারণা দিয়ে দিতে হবে।

গতকাল জানতে পারলাম সিলেটে এক ডাক্তার করোনায় আক্রান্ত হয়ে আইসিইউ সুবিধা পায়নি নিজেই। সেখানে নাকি কোন ভেন্টিলেটরও নেই। তাকে নাকি ঢাকায় নিয়ে আসা হয়েছে! এই যদি অবস্থা হয়, তাহলে তো ডাক্তাররা সবাই অসুস্থ হয়ে নিজেরাই হাসপাতালে পড়ে থাকবে। এই মুহূর্তে আমাদের এই ডাক্তারদের ছাড়া তো চলবে না কোন ভাবেই।

আজ খানিক আগে আপনাদের মন্ত্রী ঘোষণা দিয়েছেন-সকল বেসরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এখন থেকে সকল রোগীকে চিকিৎসা দিবে। এই বিষয়টা পরিষ্কার করার জন্য ধন্যবাদ। আমি চার দিন আগেই পত্রিকায় লিখেছিলাম, সরকারি এবং বেসরকারি হাসপাতাল গুলোকে সমন্বয় করতে হবে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে-ডাক্তার, নার্স কিংবা ওয়ার্ড বয়রা কি সব রকম সুযোগ সুবিধা পাচ্ছে? আমার আপন বোনের মেয়ে, মানে আমার ভাগ্নি ডাক্তার; তার অনেক বন্ধু-বান্ধব ডাক্তার। এরা অনেকে আমাকে গতকাল মেসেজ করে লিখেছে-তাদের আসলে কোন সুযোগ সুবিধাই দেয়া হচ্ছে না।

ডাক্তাররা প্রটেক্টটিভ ইকুইপমেন্ট পেলে, নার্সরা পাচ্ছেন না; আবার নার্সরা পেলে ওয়ার্ড বয়রা পাচ্ছে না! এছাড়া ইকুইপমেন্টের সংখ্যাও অনেক কম। ঢাকার বাইরের অনেক ডাক্তারদের নাকি বাড়িওয়ালারা বের করে দিচ্ছে। অনেক ডাক্তারদের নাকি এমনকি কাজে যেতে সমস্যা হচ্ছে লকডাউন থাকাতে। অনেকে পায়ে হেঁটেও ঠিক মতো যেতে পারছে না; জায়গায় জায়গায় নাকি নাজেহাল হতে হচ্ছে।

আমি কাউকে দোষারোপ করছি না। কিন্তু এই সমস্যা গুলো মেটাতে না পারলে ডাক্তাররা স্বাচ্ছন্দ্যে চিকিৎসা করতে পারবে না। আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। গতকাল আমি প্রাইভেট মেডিকেল গুলো নিয়ে একটা লেখা লিখেছিলাম; আজ আপনাদের মন্ত্রী এসে নিজেই ঘোষণা দিয়েছেন-সব প্রাইভেট মেডিকেল কলেজে চিকিৎসা দেয়া হবে। কিন্তু সেই সঙ্গে সকল ডাক্তার'; সেটা সরকারি কিংবা বেসরকারি ডাক্তারদের সুযোগ সুবিধা গুলো নিশ্চিত করুন।

শুধু ডাক্তারদের সুযোগ সুবিধা না; নার্স, ওয়ার্ড বয় থেকে শুরু করে; হাসপাতালে যারাই কাজ করে; সবার সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। নইলে তো ওয়ার্ড বয় করোনায় আক্রান্ত হয়ে অন্য সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে পারে। এই রোগ তো কাউকেই ছাড়ছে না।

গতকাল ডাক্তারদের নিয়ে একটা লেখা লিখেছিলাম; তারা দল বেধে এসে আমার সমালোচনা করেছে। সমালোচনা করুক তারা। এতেও যদি সুযোগ সুবিধা গুলো নিশ্চিত হয়; মানুষ গুলো যদি বেঁচে যায়; আমার আপত্তি নেই। তারা আমার সমালোচনা করতে থাকুক। আমি জানি পৃথিবীর সব চাইতে উন্নত দেশ গুলোও পারছে না ডাক্তারদেরকে সব সুযোগ সুবিধা দিতে। ইকুইপমেন্টেরও অভাব আছে। কিন্তু এর মাঝেও সর্বোচ্চ চেষ্টা টুকু করতে হবে।

ডাক্তারদের নেতারা এসে সরকারকে তেল দেয়ার জন্য বলবে সব কিছু ঠিক আছে; আর যেই ডাক্তাররা ফ্রন্ট লাইনে কাজ করছে, তাদের কাছে আসলে কিছুই নেই; এমনটা যেন না হয়। না থাকলে; সোজা বলে দিন-আমাদের অভাব আছে; আমরা চেষ্টা করছি যতটা সম্ভব সাপ্লাই জোগাড় করার। উন্নত দেশরাই তো পারছে না; সেখানে আপনারা সব কিছু পেয়ে যাবেন; এমন তো না। তাই না থাকলে সেটা বলে দিন। নইলে যেটা হবে-আপনাদের নিজেদের মাঝেই ভুল বুঝাবুঝির সৃষ্টি হবে। এর কোনই দরকার নেই। এখন লুকোচুরির সময় না। এখন সময় মানুষ গুলোকে বাঁচানোর।

তবে একটা কথা বলে নেই- যতই হাসপাতালের সংখ্যা বাড়ান; ডাক্তার-নার্সের সংখ্যা বাড়ান কিংবা ইকুইপমেন্টের সংখ্যা বাড়ান; এরত কিন্তু শেষ রক্ষা হবে না। কারণ এই রোগ খুব দ্রুত ছড়ায়। আজ ১১২ জন। এক সপ্তাহ পর দেখবেন ১০ হাজার জন। দুই সপ্তাহ পর লাখ ছাড়িয়ে যাবে। এতো রোগীকে কি এক সাথে চিকিৎসা দেয়া সম্ভব? অবশ্য'ই না। এই জন্য এই রোগের সব চাইতে ভালো চিকিৎসা হচ্ছে মানুষ গুলোকে যেভাবেই সম্ভব ঘরে বেঁধে রাখা। এতে করে রোগটা দ্রুত ছড়াবে কম। এটা অতি অবশ্যই ছড়াবে। কিন্তু দ্রুত ছড়াবে না যদি সবাই বাসায় থাকি।

এখন বাংলাদেশ যেই স্টেজে আছে; এটা ছড়িয়ে গিয়েছে এবং ছড়াতেই থাকবে। এর মাঝে যাতে খুব দ্রুত না ছড়ায়; যাতে হাসপাতাল গুলোতে জায়গা সংকুলান হয়; যাতে ডাক্তার কিংবা স্বাস্থ্য কর্মীরা অন্তত চিকিৎসা টুকু দিতে পারে; এর জন্য আমাদের সবাইকে ঘরে থাকতে হবে। এতে করে ছড়িয়ে যাবার গতি কিছুটা কমবে। মানুষ গুলো যাতে কোন ভাবেই বের না হয়। দরকার হয় কারফিউ দিন।
কাল জানতে পারলাম অগ্রণী ব্যাংকের এক কর্মকর্তা আক্রান্ত হয়েছেন। আমি জানি দেশের অর্থনীতি সচল রাখার জন্য ব্যাংক গুলো চালু রাখার দরকার। কিন্তু এই জরুরি প্রয়োজনে সকল ব্যাংকের সকল শাখা খোলা রাখা আসলে কতোটা যৌক্তিক? এছাড়া আরো অনেক কল-কারখানা খোলা আছে। খাদ্য, ওষুধ সামগ্রী অথবা জরুরি প্রয়োজনীয় জিনিস ছাড়া আর কোনো কিছুর সাথে সম্পৃক্ত কিছুই খোলা রাখার দরকার নেই।

মানুষ চিড়া-মুড়ি খেয়েও দিনের পর দিন বেঁচে থাকতে পারে। অন্তত এই খাবার গুলো, যারা দরিদ্র, যাদের পক্ষে এটাও জোগাড় করা সম্ভব না; তাদের পৌঁছে দিন। বাদ বাকী সবাই নিজেদের মতো করে খেয়ে-পড়ে বেঁচে থাকবে। পোলাউ-কোর্মা খাবার দরকার নেই। চিড়া-মুড়ি খেয়ে দিন পার করুন।
আবারও বলছি- এটা ভয়াবহ যুদ্ধ। আমেরিকা যদি আজ বাংলাদেশ আক্রমণ করতো; আমরা নিশ্চয় বসে থাকতাম না; নিজ দেশকে শত্রু'র হাত থেকে বাঁচানোর জন্য আমি মোটামুটি নিশ্চিত সকল ভেদাভেদ ভুলে আমরা সবাই ঝাপিয়ে পড়তাম।

সমস্যাটা এখানেই। এই যুদ্ধে যে শত্রুকে দেখা যাচ্ছে না। তবে এই শত্রু আমেরিকার চাইতেও শক্তিশালী শত্রু। এই শত্রু মুহূর্তে দেশের প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে রাজা-মহারাজাকে আক্রমণ করে বসতে পারে। তাই আমাদের যতটুকু সামর্থ্য আছে; সেই সামর্থ্য নিয়েই ঝাপিয়ে পড়তে হবে।
আমাদের বাসায় থাকতে হবে এবং বাসাতেই থাকতে হবে। এর মাঝেই আমরা বিশাল বড় ভুল করে ফেলেছি। এর ভুলের মাশুল যাতে আমাদের খুব বেশি দিতে না হয়; এই জন্য ঘরে থাকতে হবে। আমরা যখন এক মাসে আগে লিখেছি, শুনেন নাই। এখন অন্তত শুনুন। দরকার হয় সোজা কারফিউ দিয়ে দিন। নইলে বাংলাদেশের মতো দেশের ভাগ্যে কি অপেক্ষা করছে এক মাত্র সৃষ্টিকর্তাই ভালো জানেন।
ইংল্যান্ড-আমেরিকায় কিন্তু বাংলাদেশি কমিউনিটির মাঝে এই রোগ খুব বেশি পরিমাণে ছড়িয়েছে।
এর কারণ আমাদের জীবন-যাত্রা। আমরা এক সঙ্গে দল বেধে চলতে পছন্দ করি। আড্ডা দিতে পছন্দ করি। আমিতো মনে করি-এটাই আমাদের চমৎকার বৈশিষ্ট্য। আমারা যেন দেশে আবার সবাই বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজন, প্রিয়জন মিলে এক সঙ্গে ঘুরে বেড়াতে পারি; চায়ের দোকানে আড্ডা দিতে পারি; বিয়ে বাড়িতে আনন্দ-উৎসব করতে পারি; সবাই মিলে যে যার ধর্মীয় উপাসনালয়য়ে যেতে পারি; ঈদের সময় দল বেধে বাড়ি যেতে পারি অন্তত এই জন্য হলেও এখন আমাদের সবাইকে ঘরে থাকতে হবে।
নইলে হয়ত আমারা আমাদের মাঝে অনেক প্রয়োজনকে হারিয়ে ফেলব। তখন হয়ত বেঁচে থেকেও এই আড্ডা গুলোকে আর আড্ডা মনে হবে না। 

তাই মানুষ গুলোকে ঘরে বন্দী করে রাখুন। স্রেফ ধরে নিন-আমেরিকা কিংবা রাশিয়া আকাশ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র মারছে। ঘরের বাইরে গেলেই নিশ্চিত মৃত্যু।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়

মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত
মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়

সম্পাদকীয়

চটগ্রাম ও বগুড়ায় আলোচনা সভা
চটগ্রাম ও বগুড়ায় আলোচনা সভা

নগর জীবন