শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১৮, বৃহস্পতিবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২০

এখন লুকোচুরির সময় না, মানুষ গুলোকে বাঁচানোর সময়

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
এখন লুকোচুরির সময় না, মানুষ গুলোকে বাঁচানোর সময়

আজ বাংলাদেশে ১১২ জন নতুন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে। কতো দ্রুত এই সংখ্যা বাড়ছে সেটা নিশ্চয় এখন সবাই বুঝতে পারছে।

আমেরিকায় মৃত্যুর সংখ্যা এর মাঝেই স্পেনের মৃত্যু সংখ্যাকে ছাড়িয়ে গিয়েছে। অথচ মাত্র দেড় সপ্তাহ আগেও এরা মনের আনন্দে ঘুরে বেড়িয়েছে। এখন সেখানে মৃত্যুর মিছিল চলছে। আগামীকালের মাঝেই আমেরিকায় মৃত্যুর সংখ্যা ইতালিকেও ছাড়িয়ে যাবে। ইংল্যান্ডেও মৃত্যুর সংখ্যা কয়দিন পর ইতালি-স্পেনকে ছাড়িয়ে যাবে।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে ইংল্যান্ড-আমেরিকায় কেন মৃত্যুর সংখ্যা এতো বেশি?

প্রথম কারন-এরা চায়না, ইতালি-স্পেন থেকে শিক্ষা নেয়নি। এরা সবাই ঘুরে বেড়িয়েছে। যখন সব কিছু বন্ধ করেছে; অনেক দেরি হয়ে গিয়েছে তখন।

দ্বিতীয় কারণ হচ্ছে-এই দেশ গুলোতে, বিশেষ করে এদের বড় বড় শহর গুলোতে অনেক মানুষ এক সাথে বাস করে কিংবা ঘুরে বেড়ায়।

আমরা যখন এক মাস আগে বলেছিলাম-কারফিউ দিন, সব কিছু বন্ধ করে দিন; কেউ শুনেনি।
তো, আমাদের দেশেও এখন ভাইরাসটি ছড়িয়ে গিয়েছে। ঢাকা শহরের প্রায় প্রতিটি প্রান্তে এখন করোনা রোগী পাওয়া গিয়েছে। কারণ, আমরাও ঘুরে বেড়িয়েছি, এমনকি এখনও অনেকে ঘুরে বেড়াচ্ছে! আমি জানি, বাংলাদেশের মতো দেশে সবাইকে ঘরে বন্দী করে রাখা কতো'টা কঠিন কাজ। সুতরাং আমি কাউকেই দোষ দিচ্ছি না। ভাইরাসটা যেহেতু ছড়িয়েই পড়ছে; এখন যা যা করতে হবে, সেটার দিকে নজর দেয়াই ভালো।

গত সপ্তাহেই লিখেছিলাম-এই ভারাস কোন বৈষম্য করে না। সবাইকেই আক্রমণ করে। ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী আজ তিন দিন হয় আইসিইউতে যুদ্ধ করছেন বেঁচে থাকার জন্য। আজ পত্রিকায় পড়লাম, সৌদি রাজ পরিবারের প্রায় ১৫০ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। আমি গত সপ্তাহে লিখেছিলাম- বাংলাদেশেও এমনটা হবে। অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হয়ত করোনায় আক্রান্ত হবে। এর মাঝে মন্ত্রী-এমপি থেকে শুরু করে ডাক্তার-নার্সও থাকবে। তাই সব কিছুতেই আমাদের প্ল্যান "বি" তৈরি করে রাখতে হবে।

একজন না থাকলে, অন্য কে দায়িত্ব পালন করবে; কিভাবে পালন করবে; এই সব পরিকল্পনা যদি এখনও না করে থাকেন; তাহলে আজই করে ফেলুন। কারন যেই আক্রান্ত হবে; তাকেই কিন্তু ঘরে বসে থাকতে হবে। তার পক্ষে ঘুরে বেড়িয়ে কাজ করা সম্ভব হবে না। অনেকে হয়ত মোরেও যেতে পারে।
গতকাল রাতে জানতে পারলাম নারায়ণগঞ্জের জেলা প্রশাসক (ডিসি) এবং পুলিশের এসপি কোয়ারেন্টাইনে গিয়েছেন। কারণ জেলা প্রশাসকের শরীরে করোনার লক্ষন দেখা দিয়েছে। তার নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। জানি না রেজাল্ট কি এসছে।

আমরা সবাই জানি, ঢাকা এবং নারায়ণগঞ্জ হচ্ছে হটস্পট। এই দুই শহরেই সব চাইতে বেশি করোনা রোগী পাওয়া গিয়েছে। তাহলে এখন নারায়ণগঞ্জ জেলার দায়িত্ব কে পালন করবে জেলা প্রশাসক যদি আইসোলেসনে থাকে? কিংবা পুলিশ সুপারের দায়িত্ব অন্য যেই পালন করুক; তাদের ভূমিকা কি হবে? কিভাবে সেই দায়িত্ব পালন করতে হবে? দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে তারাও আবার আক্রান্ত হতে পারে। তাই এইসব নিয়ে আজ এবং এক্ষুনি পরিষ্কার একটা প্ল্যান করে ফেলতে হবে এবং যদি সম্ভব হয় সাধারণ মানুষকে একটা ধারণা দিয়ে দিতে হবে।

গতকাল জানতে পারলাম সিলেটে এক ডাক্তার করোনায় আক্রান্ত হয়ে আইসিইউ সুবিধা পায়নি নিজেই। সেখানে নাকি কোন ভেন্টিলেটরও নেই। তাকে নাকি ঢাকায় নিয়ে আসা হয়েছে! এই যদি অবস্থা হয়, তাহলে তো ডাক্তাররা সবাই অসুস্থ হয়ে নিজেরাই হাসপাতালে পড়ে থাকবে। এই মুহূর্তে আমাদের এই ডাক্তারদের ছাড়া তো চলবে না কোন ভাবেই।

আজ খানিক আগে আপনাদের মন্ত্রী ঘোষণা দিয়েছেন-সকল বেসরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এখন থেকে সকল রোগীকে চিকিৎসা দিবে। এই বিষয়টা পরিষ্কার করার জন্য ধন্যবাদ। আমি চার দিন আগেই পত্রিকায় লিখেছিলাম, সরকারি এবং বেসরকারি হাসপাতাল গুলোকে সমন্বয় করতে হবে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে-ডাক্তার, নার্স কিংবা ওয়ার্ড বয়রা কি সব রকম সুযোগ সুবিধা পাচ্ছে? আমার আপন বোনের মেয়ে, মানে আমার ভাগ্নি ডাক্তার; তার অনেক বন্ধু-বান্ধব ডাক্তার। এরা অনেকে আমাকে গতকাল মেসেজ করে লিখেছে-তাদের আসলে কোন সুযোগ সুবিধাই দেয়া হচ্ছে না।

ডাক্তাররা প্রটেক্টটিভ ইকুইপমেন্ট পেলে, নার্সরা পাচ্ছেন না; আবার নার্সরা পেলে ওয়ার্ড বয়রা পাচ্ছে না! এছাড়া ইকুইপমেন্টের সংখ্যাও অনেক কম। ঢাকার বাইরের অনেক ডাক্তারদের নাকি বাড়িওয়ালারা বের করে দিচ্ছে। অনেক ডাক্তারদের নাকি এমনকি কাজে যেতে সমস্যা হচ্ছে লকডাউন থাকাতে। অনেকে পায়ে হেঁটেও ঠিক মতো যেতে পারছে না; জায়গায় জায়গায় নাকি নাজেহাল হতে হচ্ছে।

আমি কাউকে দোষারোপ করছি না। কিন্তু এই সমস্যা গুলো মেটাতে না পারলে ডাক্তাররা স্বাচ্ছন্দ্যে চিকিৎসা করতে পারবে না। আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। গতকাল আমি প্রাইভেট মেডিকেল গুলো নিয়ে একটা লেখা লিখেছিলাম; আজ আপনাদের মন্ত্রী এসে নিজেই ঘোষণা দিয়েছেন-সব প্রাইভেট মেডিকেল কলেজে চিকিৎসা দেয়া হবে। কিন্তু সেই সঙ্গে সকল ডাক্তার'; সেটা সরকারি কিংবা বেসরকারি ডাক্তারদের সুযোগ সুবিধা গুলো নিশ্চিত করুন।

শুধু ডাক্তারদের সুযোগ সুবিধা না; নার্স, ওয়ার্ড বয় থেকে শুরু করে; হাসপাতালে যারাই কাজ করে; সবার সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। নইলে তো ওয়ার্ড বয় করোনায় আক্রান্ত হয়ে অন্য সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে পারে। এই রোগ তো কাউকেই ছাড়ছে না।

গতকাল ডাক্তারদের নিয়ে একটা লেখা লিখেছিলাম; তারা দল বেধে এসে আমার সমালোচনা করেছে। সমালোচনা করুক তারা। এতেও যদি সুযোগ সুবিধা গুলো নিশ্চিত হয়; মানুষ গুলো যদি বেঁচে যায়; আমার আপত্তি নেই। তারা আমার সমালোচনা করতে থাকুক। আমি জানি পৃথিবীর সব চাইতে উন্নত দেশ গুলোও পারছে না ডাক্তারদেরকে সব সুযোগ সুবিধা দিতে। ইকুইপমেন্টেরও অভাব আছে। কিন্তু এর মাঝেও সর্বোচ্চ চেষ্টা টুকু করতে হবে।

ডাক্তারদের নেতারা এসে সরকারকে তেল দেয়ার জন্য বলবে সব কিছু ঠিক আছে; আর যেই ডাক্তাররা ফ্রন্ট লাইনে কাজ করছে, তাদের কাছে আসলে কিছুই নেই; এমনটা যেন না হয়। না থাকলে; সোজা বলে দিন-আমাদের অভাব আছে; আমরা চেষ্টা করছি যতটা সম্ভব সাপ্লাই জোগাড় করার। উন্নত দেশরাই তো পারছে না; সেখানে আপনারা সব কিছু পেয়ে যাবেন; এমন তো না। তাই না থাকলে সেটা বলে দিন। নইলে যেটা হবে-আপনাদের নিজেদের মাঝেই ভুল বুঝাবুঝির সৃষ্টি হবে। এর কোনই দরকার নেই। এখন লুকোচুরির সময় না। এখন সময় মানুষ গুলোকে বাঁচানোর।

তবে একটা কথা বলে নেই- যতই হাসপাতালের সংখ্যা বাড়ান; ডাক্তার-নার্সের সংখ্যা বাড়ান কিংবা ইকুইপমেন্টের সংখ্যা বাড়ান; এরত কিন্তু শেষ রক্ষা হবে না। কারণ এই রোগ খুব দ্রুত ছড়ায়। আজ ১১২ জন। এক সপ্তাহ পর দেখবেন ১০ হাজার জন। দুই সপ্তাহ পর লাখ ছাড়িয়ে যাবে। এতো রোগীকে কি এক সাথে চিকিৎসা দেয়া সম্ভব? অবশ্য'ই না। এই জন্য এই রোগের সব চাইতে ভালো চিকিৎসা হচ্ছে মানুষ গুলোকে যেভাবেই সম্ভব ঘরে বেঁধে রাখা। এতে করে রোগটা দ্রুত ছড়াবে কম। এটা অতি অবশ্যই ছড়াবে। কিন্তু দ্রুত ছড়াবে না যদি সবাই বাসায় থাকি।

এখন বাংলাদেশ যেই স্টেজে আছে; এটা ছড়িয়ে গিয়েছে এবং ছড়াতেই থাকবে। এর মাঝে যাতে খুব দ্রুত না ছড়ায়; যাতে হাসপাতাল গুলোতে জায়গা সংকুলান হয়; যাতে ডাক্তার কিংবা স্বাস্থ্য কর্মীরা অন্তত চিকিৎসা টুকু দিতে পারে; এর জন্য আমাদের সবাইকে ঘরে থাকতে হবে। এতে করে ছড়িয়ে যাবার গতি কিছুটা কমবে। মানুষ গুলো যাতে কোন ভাবেই বের না হয়। দরকার হয় কারফিউ দিন।
কাল জানতে পারলাম অগ্রণী ব্যাংকের এক কর্মকর্তা আক্রান্ত হয়েছেন। আমি জানি দেশের অর্থনীতি সচল রাখার জন্য ব্যাংক গুলো চালু রাখার দরকার। কিন্তু এই জরুরি প্রয়োজনে সকল ব্যাংকের সকল শাখা খোলা রাখা আসলে কতোটা যৌক্তিক? এছাড়া আরো অনেক কল-কারখানা খোলা আছে। খাদ্য, ওষুধ সামগ্রী অথবা জরুরি প্রয়োজনীয় জিনিস ছাড়া আর কোনো কিছুর সাথে সম্পৃক্ত কিছুই খোলা রাখার দরকার নেই।

মানুষ চিড়া-মুড়ি খেয়েও দিনের পর দিন বেঁচে থাকতে পারে। অন্তত এই খাবার গুলো, যারা দরিদ্র, যাদের পক্ষে এটাও জোগাড় করা সম্ভব না; তাদের পৌঁছে দিন। বাদ বাকী সবাই নিজেদের মতো করে খেয়ে-পড়ে বেঁচে থাকবে। পোলাউ-কোর্মা খাবার দরকার নেই। চিড়া-মুড়ি খেয়ে দিন পার করুন।
আবারও বলছি- এটা ভয়াবহ যুদ্ধ। আমেরিকা যদি আজ বাংলাদেশ আক্রমণ করতো; আমরা নিশ্চয় বসে থাকতাম না; নিজ দেশকে শত্রু'র হাত থেকে বাঁচানোর জন্য আমি মোটামুটি নিশ্চিত সকল ভেদাভেদ ভুলে আমরা সবাই ঝাপিয়ে পড়তাম।

সমস্যাটা এখানেই। এই যুদ্ধে যে শত্রুকে দেখা যাচ্ছে না। তবে এই শত্রু আমেরিকার চাইতেও শক্তিশালী শত্রু। এই শত্রু মুহূর্তে দেশের প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে রাজা-মহারাজাকে আক্রমণ করে বসতে পারে। তাই আমাদের যতটুকু সামর্থ্য আছে; সেই সামর্থ্য নিয়েই ঝাপিয়ে পড়তে হবে।
আমাদের বাসায় থাকতে হবে এবং বাসাতেই থাকতে হবে। এর মাঝেই আমরা বিশাল বড় ভুল করে ফেলেছি। এর ভুলের মাশুল যাতে আমাদের খুব বেশি দিতে না হয়; এই জন্য ঘরে থাকতে হবে। আমরা যখন এক মাসে আগে লিখেছি, শুনেন নাই। এখন অন্তত শুনুন। দরকার হয় সোজা কারফিউ দিয়ে দিন। নইলে বাংলাদেশের মতো দেশের ভাগ্যে কি অপেক্ষা করছে এক মাত্র সৃষ্টিকর্তাই ভালো জানেন।
ইংল্যান্ড-আমেরিকায় কিন্তু বাংলাদেশি কমিউনিটির মাঝে এই রোগ খুব বেশি পরিমাণে ছড়িয়েছে।
এর কারণ আমাদের জীবন-যাত্রা। আমরা এক সঙ্গে দল বেধে চলতে পছন্দ করি। আড্ডা দিতে পছন্দ করি। আমিতো মনে করি-এটাই আমাদের চমৎকার বৈশিষ্ট্য। আমারা যেন দেশে আবার সবাই বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজন, প্রিয়জন মিলে এক সঙ্গে ঘুরে বেড়াতে পারি; চায়ের দোকানে আড্ডা দিতে পারি; বিয়ে বাড়িতে আনন্দ-উৎসব করতে পারি; সবাই মিলে যে যার ধর্মীয় উপাসনালয়য়ে যেতে পারি; ঈদের সময় দল বেধে বাড়ি যেতে পারি অন্তত এই জন্য হলেও এখন আমাদের সবাইকে ঘরে থাকতে হবে।
নইলে হয়ত আমারা আমাদের মাঝে অনেক প্রয়োজনকে হারিয়ে ফেলব। তখন হয়ত বেঁচে থেকেও এই আড্ডা গুলোকে আর আড্ডা মনে হবে না। 

তাই মানুষ গুলোকে ঘরে বন্দী করে রাখুন। স্রেফ ধরে নিন-আমেরিকা কিংবা রাশিয়া আকাশ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র মারছে। ঘরের বাইরে গেলেই নিশ্চিত মৃত্যু।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম