শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৩১, বৃহস্পতিবার, ১১ জুন, ২০২০

কোভিড-১৯ এর সঙ্গে ২১ দিন

ফরিদা ইয়াসমিন
অনলাইন ভার্সন
কোভিড-১৯ এর সঙ্গে ২১ দিন

মার্চ মাসের শেষ দিক থেকেই মোটামুটি আমরা ঘরে বন্দি। আমি আমার ছেলে মেয়ে। নঈম নিজাম স্বাভাবিক সময়ের মতই কাজ করতে শুরু করল। তাকে বারবার সতর্ক করলাম যে সময়টা অস্বভাবিক, সপ্তাহে সাতদিন এবং আগের মত দীর্ঘসময় না থেকে অফিসে সময় কম দাও, বাসা থেকে দিক নির্দেশনা দাও, হোম অফিস চালু কর। এসব কোনো কিছুই শুনল না। ছেলেমেয়েদের ধরলাম বাবাকে একটু বুঝাও। কোভিড-১৯ নিয়ে শুরু থেকে আমি সতর্ক ছিলাম, অনেকটা আতংকেও ছিলাম। 

আমার ডায়াবেটিসসহ কিছু জটিলতা আছে অর্থাৎ ঝুঁকির তালিকায় আছি। শুরুতেই আমি নানানভাবে সচেতনতা কার্যক্রম চালিয়েছি। ১৮ মার্চ জাতীয় প্রেস ক্লাব বন্ধ ঘোষণা করেই সাংবাদিকদের জন্য সচেতনতামূলক একটা ভিডিও বার্তা দিয়েছি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। সেখানেই আমি সামাজিক দূরত্বের কথা বলেছি, অনলাইন ব্রিফিংয়ের কথা বলেছি। পরে অনলাইন ব্রিফিং শুরু হয়। ২০ মার্চে বাংলাদেশ প্রতিদিনে আমার একটি লেখায় জরুরি ভিত্তিতে পুরো দেশকে লকডাউনের কথা বলেছি। আমাদের শুরুতে লকডাউন হলে হয়ত কোভিড-১৯ এর এত বিস্তৃতি ঘটতো না। নঈমকে নিয়ে বরাবর আমার ভয় ছিল, সে যতই বলত আমি খুব সতর্ক, সাবধান। ছেলেমেয়েরা তাকে কিছু বলতে নারাজ। ছেলে বলল, মা মাছকে যদি বল পানিতে যেওনা, সেকি শুনবে? বাবাকে বলে লাভ নাই। সেই সকালে বের হয়, রাতে ফিরে। যাইহোক, রমজান মাসে ইফতারের ঠিক আগে বাসায় আসত। এসে সোজা শাওয়ারে। প্রতিদিন নিজের কাপড় নিজে ধুয়েছে। আমরাও প্রতিদিন বডি ইনফ্রারেড থার্মোমিটার দিয়ে ওর তাপমাত্রা মাপতাম। ১৯ মে গায়ে জ্বর ছিল না। ২০ তারিখ সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি পাশে নেই। অন্যরুমে শুয়ে আছে। জিজ্ঞেস করলাম শরীর খারাপ? বলল না না ঠিক আছি। থার্মোমিটার কপালের কাছে ধরতেই লাল হয়ে গেল। তাপমাত্রা ৯৯। একটু পর ১০০ হলো। সোজা বেডরুমে পাঠিয়ে আমার প্রয়োজনীয় কিছু জিনিস নিয়ে বের হয়ে এলাম। কড়া নির্দেশ এই রুম থেকে বের হবে না। 

তখনকার স্বাস্থ্য সচিব আসাদ ভাই আমাদের সাংবাদিকতা বিভাগের বড় ভাই, তাকে ফোন দিয়ে বললাম আমার বাসায় টেস্ট করতে হবে। আমরা চারজন। তিনি জানালেন, সকালে লোক চলে যাবে। আমরা ধরে নিয়েছি তার কিছু হলে আমাদের চার জনেরই হবে। নঈম সম্ভবত সরকারি ব্যবস্থাপনার ওপর ভরসা রাখতে পারেননি। এভার কেয়ারের (অ্যাপোলো) সাথে যোগাযোগ করে। পরদিন স্বাস্থ্য অধিদফতরের কোনো লোক আসে না। দুপুরে স্বাস্থ্যসচিব আসাদ ভাই ফোন করে জানতে চাইলেন টেস্ট করার জন্য লোক এসেছে কিনা। তিনি বললেন, সকালেই তো যাওয়ার কথা, আমি দেখছি বলে ফোন রাখলেন। ইতিমধ্যে অ্যাপোলা থেকে নঈমের স্যাম্পল নিল। আমারটা নেয়ার কথা ছিল। নঈম ওভার কনফিডেন্ট, তার কিছু হয়নি, রাতে জ্বরও আসেনি। সে বলল খামাখা টেস্ট করছি, কিছু হয়নি। ওর কনফিডেন্ট লেভেল দেখে আমি বললাম করব না। আগে তোমার রেজাল্ট দেখি। পরে জানলাম সকালে স্বাস্থ্য অধিদফতরের লোক বাংলাদেশ প্রতিদিনে সবার টেস্ট করছে। বুঝলাম ভুল বুঝাবুঝি হয়েছে, সম্পাদকের অফিস চলে গেছে। চিফ রিপোর্টার মঞ্জুরুল ইসলাম ফোন করলেন, বললাম কাল সকালে পাঠিয়ে দিন। রাতেই অ্যাপোলো রিপোর্ট পাঠাল নঈম পজিটিভ। রিপোর্টের কপিটাও আমাদের তিনজনকে পাঠাল। তাৎক্ষণিক মনে হল, আমরা সবাই পজেটিভ। আমরা ঘুরে দাঁড়ানোর প্রস্তুতি নিলাম। তিনজনই ওকে আমাদের ভালবাসা, সাহস দেয়া, পাশে থাকা যত যত ভাল কথা আছে পজিটিভ ম্যাসেজ দিতে শুরু করলাম। বললাম আমরা ভাইরাসের কাছে হেরে যেতে পারি না, আমাদের জিততে হবে। দুই পরিবারের নিকটজনদের জানালাম, বললাম আমরা সবাই হয়ত পজিটিভ। পরদিন স্বাস্থ্য অধিদফতরের লোক আসলে আমাদের সঙ্গে ওর টেস্ট করতে দিলাম। দুরাশা ছিল আগের টেস্ট ভুলও হতে পারে। কিন্তু না আমাদের সবার নেগেটিভ রেজাল্ট এল তারটা পজিটিভ। প্রথম দিন অনেক কেঁদেছি। ছেলেমেয়েদের জন্য প্রার্থনা করেছি আমার জীবনের বিনিময়ে ওরা যেন সুস্থ থাকে। চিন্তা করেছি তাদের দূরে কোথাও পাঠিয়ে দিই। কিন্তু কোথায় পাঠাব? ওরা কোথাও যাবে না। এরা ব্যস্ত আমাকে কোথাও পাঠিয়ে দেবে আর ওরা বাবাকে টেককেয়ার করবে। ওদের কথা আমার ডায়বেটিস আমি ঝুঁকিতে আছি। ওদের বুঝালাম আমি যেতে পারি না। আমাদের একসঙ্গে লড়াইটা করতে হবে। ভাইবারে ফ্যামিলি গ্রুপ করলাম চারজনের। ওদের যতটা সম্ভব রুমে আটকে রাখার চেষ্টা করেছি। খাওয়ার সময় নির্ধারণ করে দিয়েছি, সময় মত খেতে হবে। লকডাউনের শুরু থেকে বাসার বাবুর্চি, সাহায্যকারী সব ছুটি দিয়ে দিয়েছি। রান্নাবান্না, ঘরদোর পরিষ্কার করা সব একা হাতে করতে হয়েছে। প্রতিদিন সব সারফেস ডিসইনফেক্ট করেছি. পর্দা থেকে শুরু করে আসবাবপত্র পর্যন্ত। সব রকমের গরম মসলা দিয়ে চা দিয়েছি। আমাদের এই মসলাগুলোর ওষুধি গুণ আছে। প্রচুর প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার তৈরি করেছি। সকালে দুটা ডিম অমলেট করেছি মাশরুম, টুনা, অলিভ, চিজ, গাজর টমেটো ইত্যাদি মিক্সড করে। সারাদিন ফলের জুস, চিনি ছাড়া লেবুর শরবত. নানান ধরনের বাদাম ফল মিক্সড করে কাস্টার্ড করেছি। প্রতিদিন মুরগীর স্যুপ, মাছ, মাংস ডাবল ডাবল করে খেতে দিয়েছি। প্যাকেটজাত পরোটা ঘরে ছিল, কিন্তু প্রসেস ফুড দেয়া ঠিক হবে না ভেবে প্রতিদিন লাল আটার রুটি বানিয়েছি। আমি যে রুটি বানাতে পারি সেটাইতো জানতাম না। ডাক্তাররা বারবার বলেছেন, ডাবল প্রোটিন খেতে হবে। ইনহেলার, নেবুলাইজার সব কিনে রেখেছি।দুইবেলা কমপক্ষে চারজন ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলেছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. আবদুল্লাহ সকাল-বিকাল দুইবেলা খোঁজ নিয়েছেন। খোঁজ নিয়েছেন অ্যাপোলার মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. মান্নান সরকার। ডা. হাবিবে মিল্লাত ফোন করে খোঁজ নিয়েছেন হাসপাতালের প্রয়োজন হলে আমাকে ফোন দেবেন আমি রেডি আছি। শুরুতে আত্মীয় স্বজন ছাড়া কাউকে কষ্টের ভাগ দিতে চাইনি, কাউকে বলতে চাইনি। একটি শীর্ষস্থানীয় অনলাইন নিউজ করতে চেয়েছিল, আমি বলেছি, এ আমাদের ব্যক্তিগত লড়াই। আমাদের অনেক শুভাকাঙ্ক্ষি আছেন যারা কষ্ট পাবেন, উদ্বিগ্ন হবেন আমরা এটা চাই না। তারা আমার বক্তব্যের মর্যাদা দিয়েছেন। শেষ পর্যন্ত নিউজ করেনি। এরই মধ্যে ক্লাব সদস্যদের খোঁজখবর নিয়েছি। সাধ্যমত সহযোগিতা করেছি, কারো ডাক্তার দরকার, কারো হাসপাতাল দরকার সাধ্যমত এটেন্ড করেছি। কাউকে নিজের অবস্থার কথা জানাইনি। ক্লাব সভাপতি সাইফুল আলম খোঁজ খবর নিয়েছেন। 

প্রবীণ রাজনীতিবিদ তোফায়েল আহমেদ স্কয়ারের মালিকের সঙ্গে কথা বলে নঈমকে ভর্তির জন্য পাঠিয়েছেন। কিন্তু ডাক্তার তাকে পরীক্ষা করে বললেন, বাসায় যত্নে থাকেন, হাসপাতালে অসুস্থ হয়ে যাবেন। ওর তেমন সিম্পটম ছিল না। শুনেছি শ্বাসকষ্ট হলে হাসপাতাল যেতেই হয়। তাই খোঁজ করেছি প্রয়োজনে আইসিইউ দিতে পারবে কি না অ্যাপোলো, ইউনাইটেড স্কয়ার কেউ রাজি হলো না, খালি নাই, খালি নাই। শুধু ডা. মিল্লাত ভরসা দিলেন। আল্লাহর অশেষ কৃপায় আমাদের হাসপাতালের প্রয়োজন পড়েনি। ইতিমধ্যে আমার মা অসুস্থ হয়ে পড়েন। আম্মাকে টেককেয়ার করত দুজন মহিলা, এদের একজনের জ্বর আসে। আবার তাদের বাসার সকলের টেস্টের ব্যবস্থা করি। আম্মার শরীরের অবস্থার অবনতি হলে আমার বোন ইউনাইটেড হাসপাতালে যোগাযোগ করল। আম্মা সেখানের নিয়মিত রোগী। কিন্তু তার ডাক্তার নাকি হাসপাতালেই আসেন না। পরে পপুলার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। যেহেতু করোনা টেস্ট করেছেন তাই তাকে করোনা সাসপেক্টড ক্যাবিনে রাখে। দুদিন পার হয়ে গেল রিপোর্ট পাওয়া যাচ্ছে না। শুরু করলাম নানা জায়গায় তদবির। রিপোর্ট এল আম্মার সাহায্যকারী একজনের, যিনি পজিটিভ। কিন্তু আম্মার রিপোর্ট না পাওয়া পর্যন্ত কেবিন শিফট করবে না। যা হোক অনেক তদবিরের পর রিপোর্ট পেলাম নেগেটিভ। কেবিন শিফট করে দিল। এটা আল্লাহর রহমত আর একদিন বাসায় থাকলে ওই মহিলা থেকে আম্মা পজিটিভ হয়ে যেত। এর মধ্যে কুয়েতে থাকা আমার ছোট ভাইয়ের করোনা পজিটিভ রিপোর্ট এল। সব মিলিয়ে আমাদের নাকাল অবস্থা। আম্মার আইসিইউ প্রয়োজন পড়ল। অক্সিজেন নিতে পারছেন না। ডাক্তাররা জানালেন পপুলারের এমডি ডা. মোস্তাফিজের স্ত্রী তাদের চেয়ারম্যান আইসিইউ-তে আছেন, তিনি কোভিড প্যাশেন্ট। সেখানে নন কোভিড প্যাশেন্টকে নেয়া যাবে না। অন্য কোথাও আইসিইউ পান কিনা দেখেন, তবে তার অবস্থা ভাল না। নাড়াচাড়া করে লাভ হবে না। তারপরেও আবার আইসিইউ খোঁজা শুরু হল। অ্যাপোলো ইউনাইটেড বঙ্গবন্ধু বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ করলাম। সরকারি হাসপাতালগুলো কোভিড প্যাশেন্ট দিয়ে ভরে গেছে। এর মধ্যে পপুলারের এইচডিও নাকি আইসিইউতে রুপান্তর করেছে। যাক নিশ্চিন্ত হলাম। 

১৪ দিন পরে আবার নঈমের একটা টেস্ট করতে দিই, আমরা ধরে নিয়েছিলাম এবার নেগেটিভ আসবে। কিন্তু আবারো পজেটিভ। নঈম ভেঙে পড়ে। আত্মবিশ্বাসী মানুষটাও আমাদের গ্রুপ ম্যাসেজে হতাশার কথা লিখে। আমরা ফ্যামিলি গ্রুপে সাহস দিতে থাকলাম, আমরা তার সঙ্গে লড়াইয়ে আছি, আমাদের জিততে হবে। আমরা আবার নতুন করে ঘুরে দাঁড়াই। মার্কিন অ্যাম্বাসি বিশেষ ফ্লাইটের ব্যবস্থা করে ঢাকা টু নিউইয়র্কের। সেখানে মেয়েকে ব্যবস্থা করে পাঠিয়ে দিই। জীবন থেমে থাকে না। জুন শেসন মিস করেছে জুলাইয়ে পরবর্তী ক্লাস। ইতিমধ্যে বোস্টনের খোঁজ খবর নিয়েছি, সব স্বাভাবিক হয়ে আসছে। ৩ জুন এয়ারপোর্টে মেয়েকে নামিয়ে দিয়ে আসি। দুই রুমের দুই বারান্দা দিয়ে বাপ বেটি কথা বলে। ঠিক সেদিন আম্মার অবস্থা খারাপ হতে থাকে। আম্মা হাসপাতালে যাওয়ার পর আম্মাকে দেখতে যাইনি। ভাইবোন সবাইকে নিষেধ করেছি আম্মার কাছে যেতে। আম্মার কোভিড পজিটিভ হলে আর বাঁচানো যাবে না। প্রেস ক্লাব লকডাউন করে ওই দিন আম্মাকে দেখে এসেছি, আর একদিনও যাইনি। সবাইকে সাবধান করেছি। অতিরিক্ত সাবধানতার জন্য আম্মাকে দেখতে যাইনি। ৩ তারিখ রাতে আম্মার অবস্থা খারাপ হতে থাকে। রাত সাড়ে ১২টার পর আম্মা চলে গেলেন। নঈম তার রুমে ঘুমাচ্ছে। ফ্যমিলি গ্রুপে ম্যাসেজ দিলাম, সাড়া নেই, ছেলে তার রুমে ঘুমাচ্ছে। মেয়ে ফ্লাইটে। কাতার গিয়ে ফোন করার কথা। ৫ ঘণ্টার মধ্যে ফোন করার কথা ৮/১০ ঘণ্টা হয়ে যাচ্ছে কোনো খবর নেই। আমার মা হাসপাতালে মারা গেছেন, আমি কারো সঙ্গে কিছু বলব, কাঁদব কেউ নেই। ভোরে ঘুম ভেঙে নঈম জানতে পারে আম্মা নেই। আব্বার মৃত্যুর পর দাফন কাফনের সব ব্যবস্থা করেছে। আজ ঘরে বন্দী হয়ে আছে।

নঈমের আবারো পজিটিভ রিপোর্ট নিয়ে ডাক্তারদের সঙ্গে কথা বলি, তারা বললেন ডেড ভাইরাস থাকলে পজিটিভ শো করে ভয়ের কিছু নাই।পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আমার ভাইবোনরা আমাকে বকাবকি করতে থাকে এখনও কেন আইসোলেশনে রেখেছি। ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলেছি, প্রত্যেকেই বলেছেন, আর কটা দিন যাক। সেও নেগেটিভ না হলে বের হতে রাজি না। আরও সাতদিন আবার অপেক্ষা করে অবশেষে সেই কাঙ্ক্ষিত রিপোর্ট পেলাম। নঈমের কোভিড-১৯ নিগেটিভ। ২১ দিনের এই জার্নি সফলভাবে শেষ হয়েছে তার দৃঢ় মনোবল আর আত্মবিশ্বাসের কারণে। পরিবার তাকে সাহসটা জুগিয়েছে। সে নিজের প্লেট, বাটি, কাপড় চোপড় নিজে ধুয়েছে। নিজের বিছানার চাদর বদলেছে। এটাই তার জন্য অনেক কিছু। 

একবার দুই মাসের জন্য ছেলেমেয়েদের কাছে বিদেশে ছিলাম। এসে দেখি বিছানায় ছাড়পোকা বাসা বেঁধেছে। সে সকালে বের হতো, রাতে এসে ঘুমাত। আমি লেপ, তোষক, জাজিম, কাথা বালিশ , মশারি সব ফেলে দিয়ে নতুন করে তৈরি করি। আমার কাছে প্রথম প্রায়োরিটি পরিবার, তারপর আমার ক্যারিয়ার বা অন্যকিছু। অনেকগুলো বই গুছিয়ে রেখেছিলাম পড়ব বলে, অনেক কিছু ভেবে রেখেছিলাম লিখব বলে, কিছুই করা হয়নি, অফিসেও যাওয়া হয়নি।

কোভিড-১৯ সামনে আমাদের আরো কতকিছু দেখাবে জানি না। আমার মায়ের জানাজায় আমি যেতে পারিনি। শুধু লাশ গাড়ির বাইরে থেকে দেখেছি আম্মা পরম শান্তিতে ঘুমিয়ে আছেন। মনে হল আম্মা মুচকি হাসি দিয়ে বলছেন আমাকে তো দেখতে এলে না।

লেখক : জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক। 

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
সর্বশেষ খবর
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে অনির্বাচিত কারও দ্বারা সংবিধান সংশোধনের নজির নেই: হাফিজ উদ্দিন
বিশ্বে অনির্বাচিত কারও দ্বারা সংবিধান সংশোধনের নজির নেই: হাফিজ উদ্দিন

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

যশোরে জুলাই শহীদদের স্মরণে ড্যাব’র ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
যশোরে জুলাই শহীদদের স্মরণে ড্যাব’র ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মির্জাপুরে অপহরণ করে চাঁদা দাবি, নারীসহ গ্রেপ্তার ৬
মির্জাপুরে অপহরণ করে চাঁদা দাবি, নারীসহ গ্রেপ্তার ৬

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জলবায়ু সংক্রান্ত আইসিজের মতামত বৈশ্বিক জলবায়ু নীতি পরিবর্তনে অনেক নৈতিক সাহস যোগাবে
জলবায়ু সংক্রান্ত আইসিজের মতামত বৈশ্বিক জলবায়ু নীতি পরিবর্তনে অনেক নৈতিক সাহস যোগাবে

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রাশিয়ায় নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রাশিয়ায় নিহত ৩

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু, তদন্ত কমিটি গঠন
জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু, তদন্ত কমিটি গঠন

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় ‘জুলাইয়ের মায়েরা’ শীর্ষক অভিভাবক সমাবেশ ও আলোচনা সভা
নওগাঁয় ‘জুলাইয়ের মায়েরা’ শীর্ষক অভিভাবক সমাবেশ ও আলোচনা সভা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মির্জাপুরে দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
মির্জাপুরে দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে জুলাই আন্দোলনের স্মৃতিচারণে কান্নায় ভেঙে পড়লেন শহীদদের মায়েরা
ঠাকুরগাঁওয়ে জুলাই আন্দোলনের স্মৃতিচারণে কান্নায় ভেঙে পড়লেন শহীদদের মায়েরা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বিশ্বনাথে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে জাতীয় শিক্ষক ফোরামের মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে জাতীয় শিক্ষক ফোরামের মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে
আবারও হামলা
বগুড়ায় জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে আবারও হামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা
কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী নেতৃবৃন্দ
সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী নেতৃবৃন্দ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে ৬৪৪ কৃতী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
গোপালগঞ্জে ৬৪৪ কৃতী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউকে বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি শোয়েব, সম্পাদক মাহফুজ
ইউকে বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি শোয়েব, সম্পাদক মাহফুজ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই মাসে ৪৩৮ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার
দুই মাসে ৪৩৮ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামাতে নামাজ পড়ে পাওয়া গেলো উপহার
জামাতে নামাজ পড়ে পাওয়া গেলো উপহার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে কোনোভাবেই ছাড় পাবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে কোনোভাবেই ছাড় পাবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডা. শফিকুর রহমানের হার্টের বাইপাস সার্জারি চলছে
ডা. শফিকুর রহমানের হার্টের বাইপাস সার্জারি চলছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাদক কারবারি আটক, দুটি মোটরসাইকেল জব্দ
দুই মাদক কারবারি আটক, দুটি মোটরসাইকেল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা