শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:০০, শুক্রবার, ২৬ জুন, ২০২০ আপডেট:

ওগো সোনার মেয়ে তুমি এসেছিলে তাই ভাগ্য মানি

শামীম আজাদ
অনলাইন ভার্সন
ওগো সোনার মেয়ে তুমি এসেছিলে তাই ভাগ্য মানি

তাকে মনে করি। আর দেখেছি তিনি আমাদের মনে থাকেনই। তিনি শহীদ জননী জাহানারা ইমাম-যাকে উত্তমা, যাকে প্রিয়তমা বলেই ডাকি। তিনি ছিলেন আমাদের এ হতভাগা দেশের এক সোনার মেয়ে!

তাকে প্রথম দেখতে গেলে তার এলিফ্যান্ট রোডের বাসা কণিকার সিঁড়ি দিয়ে দোতলায় উঠে রেলিঙ থেকে হাত সরাবার আগেই, সুশৃঙ্খল বসার স্পেসে পা দেবার আগেই রুমির লাইফ সাইজ আঁকা ছবির সাথে দেখা হয়ে গেলো। এমন সুদর্শন যুবক আমি অনেকদিন দেখিনি। এতো মায়াভরা অথচ দীপ্তিময় চোখ! এ সেই রুমি, ক্ষুদিরামের ভাই, সূর্য্যসেনের উত্তরাধিকারী। মুক্তিযোদ্ধা। যারা বাংলাদেশের সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তান।
 
তিনি পাশের বেড রুমে। ভেতরের ফ্যানের হাওয়ায় পর্দা দুলছে। রেডিওতে কি যেন একটা গান চলছে এতদিন পর মনে করতে পারছি না। রুমির দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে হাতে গোছা করে আমার তাঁতের শাড়ি একটু তুলে পা থেকে স্যান্ডেল ছাড়াচ্ছিলাম। হাওয়ার ভেতর থেকে আহবান এলো, শামীম আমি একটু শুয়েছি। এসো মা ভেতরে এসো। আমি তাতেই কেঁপে উঠলাম। গা কাঁটা দিয়ে উঠলো। আমি শহীদ রুমির মাকে দেখবো। আমি এক্ষুনি দেখবো, লেখক, বিচিত্রার দুর্দান্ত টিভি ক্রিটিক, নারী আইকন এবং আমাদের সুচিত্রা সেন জাহানারা ইমামকে। স্টাইল, বিদ্যা, বুদ্ধি, সংযম, শিক্ষা, দয়া, আধুনিকতার আকর এই নারী। আর এই সব  জেনেছি রুমির সহযোদ্ধা, বন্ধু এবং আমার তখনকার বন্ধু ফতেহ, বাদল, আলম, শা চৌ এদের কাছ থেকে। তারা সবাই এখন তার এক একজন রুমি। সবাই তাকে মা ডাকে। তাদের স্ত্রী কবিতা, নায়লা, তৌহিদা, সেলিনা তার পুত্রবধূ। তিনি সপ্তাহে একদিন শহীদ মুক্তিযোদ্ধা আজাদের মাকে দেখতে যান। যে মা আজাদকে হত্যা করার পর আমৃত্যু ভাত খাননি। সময় কাটান লিখে, ক্যান্সারের সাথে কথা কাটাকাটি করে, যুদ্ধের সময় তার পাশে দাঁড়ানো বন্ধু ও ভক্তদের সাথে ফোনে কথা বলেন। তাকে দেখতে আসে কত নতুন মানুষ। আমি তাদের একজন।

এই আমিটা কে? তাঁতের শাড়ি পরে, রিক্সা করে পত্রিকাগুলোর সাহিত্য পাতার সম্পাদকদের কাছে ঘোরাঘুরি করা এক উঠতি গদ্যকার। সন্ধ্যায় সংসার সামলে টিভি রেডিওতে উপস্থাপনা ও আবৃত্তি করা এক সম্ভাবনাময়ী। আসল কথা, আমি তার রেখে যাওয়া কলম হাতে তুলে সাপ্তাহিক বিচিত্রায় লিখছি। এদিকে আবার ঢাকা কলেজে মাস্টারিও করি। ঈশিতা পাঁচ বছরের প্রজাপতি, সজীব পৃথিবীতে মাত্র এসে ঘন পাপড়ি ভরা চোখ নিয়ে এদিক ওদিকে তাকাচ্ছে। আর আজাদ বাংলাদেশ টোব্যাকোর এক গম্ভীর এ্যাকাউট্যান্ট আমার ঘরের বস হবার বিফল চেষ্টায় আছে। বিখ্যাত মুক্তিযোদ্ধা প্রয়াত শাহাদত চৌধুরী তখন আমার বস। মাত্র কিছু দিন হল ঢাকার ফাটাফাটি সাপ্তাহিক বিচিত্রায় টিভি রিভিউ লিখছি। আমার আগে এই কিংবদন্তী কন্যা জাহানারা ইমামই লিখতেন। হঠাৎ করে ক্যান্সার চিকিৎসার জন্য আমেরিকায় তার পুত্র জামি ও পুত্রবধূ ফ্রিডার কাছে গেলে তার কলামটি লেখতে শুরু করেছি আমি। বলা বাহুল্য, আমার সেই প্রথম দিককার টিভি জার্নালিজম নিয়ে আমি কোনদিন গর্বিত ছিলাম না। কারণ আমি নিজেই জানতাম তার সেই চনমনে হিউমার সমৃদ্ধ কলামের গোড়ায় পড়ে আমার লেখা গোঙ্গাচ্ছে। কিন্তু এমন এক রোল মডেল আইকনের অনুপস্থিতিতে রবাহুত হয়ে আমি তাকে দেখার অপেক্ষায় ছিলাম। চিকিৎসা শেষে ক্লান্ত খালা ফিরে এসেছেন। সেখানেই থেকে গেলে তার জন্য ভালো হতো কিন্তু তিনি বাংলাদেশেই থাকবেন। ফোনে অনেক কথা হয়েছে। আজ তাকে দেখবো।

রুমি, এই সেই মেলাঘরের রুমি! ওর গায়ে সেনা পোশাক কেনো? ঘরের সবদিক যেনো এই মাত্র কেউ শিল্প ও সংস্কৃতির পালকে পরিষ্কার করে গেছে এমন। নামী শিল্পীর অরিজিনালের পাশে কাঠ ও বেতের আসবাব, বইয়ের র‍্যাক। ডান দিকে তাকিয়ে মনে হল ওটা খাবার ঘর হবে। আর তার সঙ্গে এই বেড রুমের প্যারালাল নিশ্চয়ই তার সেই স্মার্ট কিচেন। ফ্রিজের হাতল সুন্দর কাপড়ে ঢাকা। সিঙ্কের কাছে ছোট ছোট হাড়ি ধরার বালিশ! আর বাঁ দিক দিয়ে ছাদে ঊঠে গেলেই দেখতে পাবো পৃথিবীর সব চেয়ে সুগন্ধী বেলী। সে বেলী তুলে নিলে অর্ধেক করতল ভরে যাবে। কণিকার ছাদের চিলেকোঠা নাকি পৃথিবীর তাবত সুন্দর বই এর তাকে ঠাসা। একটা ছোট চৌকি আর চেয়ার পাশে চেয়ার!
শামীম কি হল! এসো এসো, এখানেই! আমার যে কি হ’ল বা হচ্ছিলো তা কি করে বুঝাই আপনাদের! পর্দা তুলে আমি প্রবেশ করলাম সেই প্রার্থনালয়ে। শহীদ জননীর শোবার ঘরে। এখানেই লুটোপুটি করেছে রুমি জামি। সক্কাল বেলা  শরীফ খালু তৈরি হয়েছেন অফিস যাবার জন্য। এ যেন তিনি জীবিত থাকতেই এক মিউজিয়াম! পাখার শব্দ বড় হয়ে গেল। ঘরের ঠিক মধ্যে তার বিছানা। মাথার কাছে তাকময় সাইড বোর্ড। বই, কলম পট, লেখার জন্য ছোট ছোট চিরকুট, একটা চায়ের কাপ, সাদা লেসের ঢাকনা দেয়া পানির গ্লাস। লেসের প্রান্তের পুঁতিগুলো হাওয়ায় রিন রিন করছে। নাকি সে শব্দ আমার মনে বেজেছিলো। আজ আর সেই রিন রিন শব্দ থেকে তাকে আলাদা করতে পারি না। 

ওমা! বিছানায় যে নরম তাঁতের শাড়ি পরা নারী, বহুযুগের অহঙ্কার নিয়ে বালিশে লেপ্টে আছেন-তাকে যে দেখতে একদম আমার মায়ের মতই লাগছে। যেনো কত দেখেছি, কত চেনা! একটু উঠে বসলেন। আমার মনে হল পুরো ঘর ফুটে উঠলো। এতক্ষণে চারপাশ দেখলাম। সে ছিল তার একাত্তরের ডায়েরী লেখার কাল। ঝাঁকড়া চুলের গাজী ভাই তখন সে সময়ের অন্যতম সাহিত্য সাপ্তাহিক সচিত্র সন্ধানীর সম্পাদক ও সন্ধানী প্রকাশনীর স্বত্ত্বাধিকারী। সেখানে আমার এক আধটা লেখা ছাপা হচ্ছে।

দেখলাম চিকিৎসাত্তোর ক্লান্তির পাশে তার অবয়বে লেখার অনন্য প্রত্যয়। উঠে বাঁদিকের লেখার টেবিলের উপর থেকে একটি ডায়েরী নিলেন। যে কোনো স্থানে খুললেন। তারপর তার সাংকেতিক নোটগুলো থেকে পড়ে পড়ে গল্প করতে শুরু করলেন। বুলেট পয়েন্ট যাকে বলি সে রকমই। তারিখের নীচে এমন করে আকারে ইঙ্গিতে লেখা যাতে সে সময় আর্মির হাতে ধরা পড়লেও তাদের বাবার সাধ্য নেই মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে তার দৈনন্দিন যোগাযোগ বোঝে! আমরা দুজন হেঁটে রান্নাঘরে গেলাম। গ্যাসের বা ইলেকট্রিক সাদা চুলা। কেটলিটার হাতলটা এলিয়ে পড়ে আছে। চারিদিকে কিচেন ওয়ার্কিং স্পেস। বাইশ বা চব্বিশ ফুট উঁচু হবে। তারই মধ্যে রূপালী সিংক। চুলোর উলটো দিকে সেই কাপড় ঢাকা ফুলতোলা হাতলের বিশাল ফ্রিজ। কি আধুনিক! অথচ কত আগে তার ইঞ্জিনিয়ার স্বামী শরীফ খালুর করা।

এতক্ষণে মনে হল তিনি একটু টেনে কথা বলছেন। হয়তো ক্লান্তি, হয়তো স্মৃতি কাতরতা, হয়তো মন খারাপ দেশের কথা ভেবে। তবু কি সুন্দরী রে বাবা। রাহমান ভাই, হুমায়ূন ভাই তারা তাকে দেখেছেন তখন। এতক্ষণে তিনি ক বার আমাকে কাছে টেনে নিয়েছেন। আমি তার সুগন্ধ পাচ্ছি। মনে হচ্ছে যেনো আমার কোন জনমের সখী। তার ত্বকের লাবণ্যে অবাক হয়ে বলি এত তারুণ্য কি মাখেন? এবার কিশোরীর মত কল কল করে বলেন, শুধু গ্লিসারিন আর গোলাপ জল।
সেই ছিল আমার সাহিত্য ও সংস্কৃতি জগতের প্রথম রোজ ওয়াটার। তারপর তারই সঙ্কেত ও সাহায্যে আমি গড়ে উঠেছি।

এতগুলো বছর শেষে এদিন এলে সকালে সূর্য দেখে বাংলাদেশের সোনার মেয়ে তুমি এসেছিলে তাই ভাগ্য মানি।
২৬ জুন ২০২০
লন্ডন

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন