শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:০০, শুক্রবার, ২৬ জুন, ২০২০ আপডেট:

ওগো সোনার মেয়ে তুমি এসেছিলে তাই ভাগ্য মানি

শামীম আজাদ
অনলাইন ভার্সন
ওগো সোনার মেয়ে তুমি এসেছিলে তাই ভাগ্য মানি

তাকে মনে করি। আর দেখেছি তিনি আমাদের মনে থাকেনই। তিনি শহীদ জননী জাহানারা ইমাম-যাকে উত্তমা, যাকে প্রিয়তমা বলেই ডাকি। তিনি ছিলেন আমাদের এ হতভাগা দেশের এক সোনার মেয়ে!

তাকে প্রথম দেখতে গেলে তার এলিফ্যান্ট রোডের বাসা কণিকার সিঁড়ি দিয়ে দোতলায় উঠে রেলিঙ থেকে হাত সরাবার আগেই, সুশৃঙ্খল বসার স্পেসে পা দেবার আগেই রুমির লাইফ সাইজ আঁকা ছবির সাথে দেখা হয়ে গেলো। এমন সুদর্শন যুবক আমি অনেকদিন দেখিনি। এতো মায়াভরা অথচ দীপ্তিময় চোখ! এ সেই রুমি, ক্ষুদিরামের ভাই, সূর্য্যসেনের উত্তরাধিকারী। মুক্তিযোদ্ধা। যারা বাংলাদেশের সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তান।
 
তিনি পাশের বেড রুমে। ভেতরের ফ্যানের হাওয়ায় পর্দা দুলছে। রেডিওতে কি যেন একটা গান চলছে এতদিন পর মনে করতে পারছি না। রুমির দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে হাতে গোছা করে আমার তাঁতের শাড়ি একটু তুলে পা থেকে স্যান্ডেল ছাড়াচ্ছিলাম। হাওয়ার ভেতর থেকে আহবান এলো, শামীম আমি একটু শুয়েছি। এসো মা ভেতরে এসো। আমি তাতেই কেঁপে উঠলাম। গা কাঁটা দিয়ে উঠলো। আমি শহীদ রুমির মাকে দেখবো। আমি এক্ষুনি দেখবো, লেখক, বিচিত্রার দুর্দান্ত টিভি ক্রিটিক, নারী আইকন এবং আমাদের সুচিত্রা সেন জাহানারা ইমামকে। স্টাইল, বিদ্যা, বুদ্ধি, সংযম, শিক্ষা, দয়া, আধুনিকতার আকর এই নারী। আর এই সব  জেনেছি রুমির সহযোদ্ধা, বন্ধু এবং আমার তখনকার বন্ধু ফতেহ, বাদল, আলম, শা চৌ এদের কাছ থেকে। তারা সবাই এখন তার এক একজন রুমি। সবাই তাকে মা ডাকে। তাদের স্ত্রী কবিতা, নায়লা, তৌহিদা, সেলিনা তার পুত্রবধূ। তিনি সপ্তাহে একদিন শহীদ মুক্তিযোদ্ধা আজাদের মাকে দেখতে যান। যে মা আজাদকে হত্যা করার পর আমৃত্যু ভাত খাননি। সময় কাটান লিখে, ক্যান্সারের সাথে কথা কাটাকাটি করে, যুদ্ধের সময় তার পাশে দাঁড়ানো বন্ধু ও ভক্তদের সাথে ফোনে কথা বলেন। তাকে দেখতে আসে কত নতুন মানুষ। আমি তাদের একজন।

এই আমিটা কে? তাঁতের শাড়ি পরে, রিক্সা করে পত্রিকাগুলোর সাহিত্য পাতার সম্পাদকদের কাছে ঘোরাঘুরি করা এক উঠতি গদ্যকার। সন্ধ্যায় সংসার সামলে টিভি রেডিওতে উপস্থাপনা ও আবৃত্তি করা এক সম্ভাবনাময়ী। আসল কথা, আমি তার রেখে যাওয়া কলম হাতে তুলে সাপ্তাহিক বিচিত্রায় লিখছি। এদিকে আবার ঢাকা কলেজে মাস্টারিও করি। ঈশিতা পাঁচ বছরের প্রজাপতি, সজীব পৃথিবীতে মাত্র এসে ঘন পাপড়ি ভরা চোখ নিয়ে এদিক ওদিকে তাকাচ্ছে। আর আজাদ বাংলাদেশ টোব্যাকোর এক গম্ভীর এ্যাকাউট্যান্ট আমার ঘরের বস হবার বিফল চেষ্টায় আছে। বিখ্যাত মুক্তিযোদ্ধা প্রয়াত শাহাদত চৌধুরী তখন আমার বস। মাত্র কিছু দিন হল ঢাকার ফাটাফাটি সাপ্তাহিক বিচিত্রায় টিভি রিভিউ লিখছি। আমার আগে এই কিংবদন্তী কন্যা জাহানারা ইমামই লিখতেন। হঠাৎ করে ক্যান্সার চিকিৎসার জন্য আমেরিকায় তার পুত্র জামি ও পুত্রবধূ ফ্রিডার কাছে গেলে তার কলামটি লেখতে শুরু করেছি আমি। বলা বাহুল্য, আমার সেই প্রথম দিককার টিভি জার্নালিজম নিয়ে আমি কোনদিন গর্বিত ছিলাম না। কারণ আমি নিজেই জানতাম তার সেই চনমনে হিউমার সমৃদ্ধ কলামের গোড়ায় পড়ে আমার লেখা গোঙ্গাচ্ছে। কিন্তু এমন এক রোল মডেল আইকনের অনুপস্থিতিতে রবাহুত হয়ে আমি তাকে দেখার অপেক্ষায় ছিলাম। চিকিৎসা শেষে ক্লান্ত খালা ফিরে এসেছেন। সেখানেই থেকে গেলে তার জন্য ভালো হতো কিন্তু তিনি বাংলাদেশেই থাকবেন। ফোনে অনেক কথা হয়েছে। আজ তাকে দেখবো।

রুমি, এই সেই মেলাঘরের রুমি! ওর গায়ে সেনা পোশাক কেনো? ঘরের সবদিক যেনো এই মাত্র কেউ শিল্প ও সংস্কৃতির পালকে পরিষ্কার করে গেছে এমন। নামী শিল্পীর অরিজিনালের পাশে কাঠ ও বেতের আসবাব, বইয়ের র‍্যাক। ডান দিকে তাকিয়ে মনে হল ওটা খাবার ঘর হবে। আর তার সঙ্গে এই বেড রুমের প্যারালাল নিশ্চয়ই তার সেই স্মার্ট কিচেন। ফ্রিজের হাতল সুন্দর কাপড়ে ঢাকা। সিঙ্কের কাছে ছোট ছোট হাড়ি ধরার বালিশ! আর বাঁ দিক দিয়ে ছাদে ঊঠে গেলেই দেখতে পাবো পৃথিবীর সব চেয়ে সুগন্ধী বেলী। সে বেলী তুলে নিলে অর্ধেক করতল ভরে যাবে। কণিকার ছাদের চিলেকোঠা নাকি পৃথিবীর তাবত সুন্দর বই এর তাকে ঠাসা। একটা ছোট চৌকি আর চেয়ার পাশে চেয়ার!
শামীম কি হল! এসো এসো, এখানেই! আমার যে কি হ’ল বা হচ্ছিলো তা কি করে বুঝাই আপনাদের! পর্দা তুলে আমি প্রবেশ করলাম সেই প্রার্থনালয়ে। শহীদ জননীর শোবার ঘরে। এখানেই লুটোপুটি করেছে রুমি জামি। সক্কাল বেলা  শরীফ খালু তৈরি হয়েছেন অফিস যাবার জন্য। এ যেন তিনি জীবিত থাকতেই এক মিউজিয়াম! পাখার শব্দ বড় হয়ে গেল। ঘরের ঠিক মধ্যে তার বিছানা। মাথার কাছে তাকময় সাইড বোর্ড। বই, কলম পট, লেখার জন্য ছোট ছোট চিরকুট, একটা চায়ের কাপ, সাদা লেসের ঢাকনা দেয়া পানির গ্লাস। লেসের প্রান্তের পুঁতিগুলো হাওয়ায় রিন রিন করছে। নাকি সে শব্দ আমার মনে বেজেছিলো। আজ আর সেই রিন রিন শব্দ থেকে তাকে আলাদা করতে পারি না। 

ওমা! বিছানায় যে নরম তাঁতের শাড়ি পরা নারী, বহুযুগের অহঙ্কার নিয়ে বালিশে লেপ্টে আছেন-তাকে যে দেখতে একদম আমার মায়ের মতই লাগছে। যেনো কত দেখেছি, কত চেনা! একটু উঠে বসলেন। আমার মনে হল পুরো ঘর ফুটে উঠলো। এতক্ষণে চারপাশ দেখলাম। সে ছিল তার একাত্তরের ডায়েরী লেখার কাল। ঝাঁকড়া চুলের গাজী ভাই তখন সে সময়ের অন্যতম সাহিত্য সাপ্তাহিক সচিত্র সন্ধানীর সম্পাদক ও সন্ধানী প্রকাশনীর স্বত্ত্বাধিকারী। সেখানে আমার এক আধটা লেখা ছাপা হচ্ছে।

দেখলাম চিকিৎসাত্তোর ক্লান্তির পাশে তার অবয়বে লেখার অনন্য প্রত্যয়। উঠে বাঁদিকের লেখার টেবিলের উপর থেকে একটি ডায়েরী নিলেন। যে কোনো স্থানে খুললেন। তারপর তার সাংকেতিক নোটগুলো থেকে পড়ে পড়ে গল্প করতে শুরু করলেন। বুলেট পয়েন্ট যাকে বলি সে রকমই। তারিখের নীচে এমন করে আকারে ইঙ্গিতে লেখা যাতে সে সময় আর্মির হাতে ধরা পড়লেও তাদের বাবার সাধ্য নেই মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে তার দৈনন্দিন যোগাযোগ বোঝে! আমরা দুজন হেঁটে রান্নাঘরে গেলাম। গ্যাসের বা ইলেকট্রিক সাদা চুলা। কেটলিটার হাতলটা এলিয়ে পড়ে আছে। চারিদিকে কিচেন ওয়ার্কিং স্পেস। বাইশ বা চব্বিশ ফুট উঁচু হবে। তারই মধ্যে রূপালী সিংক। চুলোর উলটো দিকে সেই কাপড় ঢাকা ফুলতোলা হাতলের বিশাল ফ্রিজ। কি আধুনিক! অথচ কত আগে তার ইঞ্জিনিয়ার স্বামী শরীফ খালুর করা।

এতক্ষণে মনে হল তিনি একটু টেনে কথা বলছেন। হয়তো ক্লান্তি, হয়তো স্মৃতি কাতরতা, হয়তো মন খারাপ দেশের কথা ভেবে। তবু কি সুন্দরী রে বাবা। রাহমান ভাই, হুমায়ূন ভাই তারা তাকে দেখেছেন তখন। এতক্ষণে তিনি ক বার আমাকে কাছে টেনে নিয়েছেন। আমি তার সুগন্ধ পাচ্ছি। মনে হচ্ছে যেনো আমার কোন জনমের সখী। তার ত্বকের লাবণ্যে অবাক হয়ে বলি এত তারুণ্য কি মাখেন? এবার কিশোরীর মত কল কল করে বলেন, শুধু গ্লিসারিন আর গোলাপ জল।
সেই ছিল আমার সাহিত্য ও সংস্কৃতি জগতের প্রথম রোজ ওয়াটার। তারপর তারই সঙ্কেত ও সাহায্যে আমি গড়ে উঠেছি।

এতগুলো বছর শেষে এদিন এলে সকালে সূর্য দেখে বাংলাদেশের সোনার মেয়ে তুমি এসেছিলে তাই ভাগ্য মানি।
২৬ জুন ২০২০
লন্ডন

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
সর্বশেষ খবর
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য নতুন আন্তর্জাতিক তহবিল তোলার দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য নতুন আন্তর্জাতিক তহবিল তোলার দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাস সংকটের কারণে সিরামিকে ৩০০ কোটি টাকা লোকসান করেছি: আকিজ বশির গ্রুপের সিওও
গ্যাস সংকটের কারণে সিরামিকে ৩০০ কোটি টাকা লোকসান করেছি: আকিজ বশির গ্রুপের সিওও

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শহীদ মিনারে সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের মরদেহে শ্রদ্ধা
শহীদ মিনারে সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের মরদেহে শ্রদ্ধা

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

একদিন বাকি, নিবন্ধন করেছেন মাত্র ১৫ শতাংশ হজযাত্রী
একদিন বাকি, নিবন্ধন করেছেন মাত্র ১৫ শতাংশ হজযাত্রী

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতিটি কন্যার স্বপ্ন পূরণে রাষ্ট্রকে অংশীদার বানাবো: তারেক রহমান
প্রতিটি কন্যার স্বপ্ন পূরণে রাষ্ট্রকে অংশীদার বানাবো: তারেক রহমান

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাইকোলজিক্যাল হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস কেয়ারে ডিসকাউন্ট পাবেন মেটলাইফের গ্রাহকরা
সাইকোলজিক্যাল হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস কেয়ারে ডিসকাউন্ট পাবেন মেটলাইফের গ্রাহকরা

২৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

পরিবেশ রক্ষাকারীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা
পরিবেশ রক্ষাকারীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় নারী নির্যাতন মামলায় ইউনিয়ন পরিষদের সচিব আটক
কুষ্টিয়ায় নারী নির্যাতন মামলায় ইউনিয়ন পরিষদের সচিব আটক

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় হাসপাতালের পুকুরে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
কুষ্টিয়ায় হাসপাতালের পুকুরে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনে হাজারো কর্মী ছাঁটাই শুরু
ট্রাম্প প্রশাসনে হাজারো কর্মী ছাঁটাই শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির আভাস, জানাল আবহাওয়া অফিস
রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির আভাস, জানাল আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিখোঁজ ১৮, সবার নিহতের শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিখোঁজ ১৮, সবার নিহতের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিজ বাঁচানোর লড়াইয়ে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচানোর লড়াইয়ে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৬ হাজার, মৃত্যু ২৬ জনের
গত ১০ দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৬ হাজার, মৃত্যু ২৬ জনের

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বায়ুদূষণে শীর্ষে লাহোর, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণে শীর্ষে লাহোর, ঢাকার অবস্থান কত?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেক্সিকোতে এক সপ্তাহ ধরে ভারী বৃষ্টি, ২৭ জনের মৃত্যু
মেক্সিকোতে এক সপ্তাহ ধরে ভারী বৃষ্টি, ২৭ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস আজ
আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হকি বিশ্বকাপ দলে ডাক পেলেন ঢাবি শিক্ষার্থী সাহিদুর রহমান সাজু
হকি বিশ্বকাপ দলে ডাক পেলেন ঢাবি শিক্ষার্থী সাহিদুর রহমান সাজু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘৮ ঘণ্টার বেশি কাজ নয়’— সিদ্ধান্তে অটল দীপিকা
‘৮ ঘণ্টার বেশি কাজ নয়’— সিদ্ধান্তে অটল দীপিকা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩
অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা
শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ
কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর
জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ
বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!
ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি
গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা
এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ
‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল
হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯
হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার, বিদ্যুৎ-পানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার, বিদ্যুৎ-পানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা
ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়

সম্পাদকীয়

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট
অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা