শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪৬, রবিবার, ২৬ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

হাটে জাল নোট থেকে সাবধান

রিয়াজুল হক
অনলাইন ভার্সন
হাটে জাল নোট থেকে সাবধান

সামনেই ঈদ-উল-আজহা। পবিত্র এই উৎসবের উপর ভর করেই সারাদেশে পশুর হাটগুলোতে পশু বেচাকেনা জমে উঠবে। দেশের বিভিন্ন প্রান্তের কৃষক তাদের পশু নিয়ে হাজির হয় পশুর হাটগুলোতে। কিছু লাভের আশায় অনেক কৃষক সারা বছর গরু-ছাগল পালন করেন থাকেন।

অতীতে দেখা গেছে, কিছু অসাধু জাল নোট কারবারিদের অপতৎপরতার জন্য অসহায় কৃষকদের চোখের জল ছিল একমাত্র সম্বল। অনেকেই বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ নিয়ে পশু পালন করেছেন। জাল নোট কারবারিদের খপ্পরে পড়ে ভিটে মাটিও বিক্রি করে দিয়েছেন। কোরবানির হাটগুলোতে এমনিতেই পশু বিক্রির খুব চাপ থাকে। তিল পরিমাণ ঠাঁই থাকে না। কেনাবেচার এই ব্যস্ততার মাঝে এক শ্রেণীর অসাধু মানুষ জাল টাকা ছড়িয়ে চলে। ভীড়ের মাঝে সাধারণ মানুষের কিছুটা সচেতনতার অভাব এবং জাল নোট কারবারিদের নিত্য নতুন প্রযুক্তির উদ্ভাবন এই সমস্যা সকলকেই ভাবিয়ে তুলেছে। বড় নোটের ক্ষেত্রে জাল করার ঘটনাগুলো বেশি ঘটে থাকে। এজন্যই বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক নির্ধারিত ৫০০ এবং ১০০০ টাকা মূল্যমানের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি সম্বলিত আসল ব্যাংক নোটের কিছু সহজ বৈশিষ্ট্য, যা খালি চোখে দ্রুত বোঝা যায়, আমাদের জেনে রাখা প্রয়োজন-

কাগজ: নোটটি সিনথেটিক ফাইবার মিশ্রিত অধিক টেকসই কাগজে মুদ্রিত।

ইন্টাগ্লিও লাইন: নোটের ডানদিকে আড়াআড়িভাবে ইন্টাগ্লিও কালিতে ৭টি সমান্তরাল লাইন আছে।

অসমতল ছাপা: নোটের সামনের দিকে ইন্টাগ্লিও কালিতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি মুদ্রিত।

অন্ধদের জন্য বিন্দু: ১০০০ টাকার নোটের ডানদিকে অন্ধদের জন্য ৫টি ছোট বিন্দু;  ৫০০ টাকার নোটের ডানদিকে অন্ধদের জন্য ৪টি ছোট বিন্দু রয়েছে যা হাতের স্পর্শে উচু নিচু অনুভূত হবে।

রং পরিবর্তনশীল হলোগ্রাফিক সুতা: নোটের বাম পাশে ৪ মিলিমিটার চওড়া নিরাপত্তা সুতা; যাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের লোগো ও ৫০০/১০০০ টাকা লেখা আছে; সরাসরি দেখলে লোগো ও ৫০০/১০০০ টাকা সাদা দেখাবে; কিন্তু পাশ থেকে দেখলে বা ৯০ ডিগ্রিতে নোটটি ঘোরালে তা কালো দেখাবে।

জলছাপ: কাগজে জলছাপ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি; প্রতিকৃতির নিচে অতি উজ্জ্বল ইলেক্ট্রোটাইপ জলছাপে ৫০০/১০০০ লেখা আছে এবং জলছাপের বামপাশে বাংলাদেশ ব্যাংকের উজ্জ্বলতর ইলেক্ট্রোটাইপ জলছাপ রয়েছে।

ব্যাকগ্রাউন্ড মুদ্রণ: ৫০০/১০০০ টাকার নোটের সামনের দিকে পটভূমি বা ব্যাকগ্রাউন্ডে হালকা অফসেটে জাতীয় স্মৃতিসৌধ রয়েছে।

নোটের পেছন ভাগ: ১০০০ টাকার নোটের পেছনের দিকে ইন্টাগ্লিও কালিতে জাতীয় সংসদ ভবন মুদ্রিত আছে যা হাতের আঙ্গুলের স্পর্শে অসমতল অনুভূত হবে। ৫০০ টাকার নোটের পেছনের দিকে ইন্টাগ্লিও কালিতে বাংলাদেশের কৃষি কাজের দৃশ্য মুদ্রিত আছে যা হাতের আঙ্গুলের স্পর্শে অসমতল অনুভূত হবে।

রং পরিবর্তনশীল কালি: ১০০০ টাকার ডানদিকের কোণায় ১০০০ লেখাটি সরাসরি তাকালে সোনালী এবং তির্যকভাবে তাকালে সবুজ রং দেখা যাবে। ৫০০ টাকার ডানদিকের কোণায় সরাসরি তাকালে ৫০০ লেখাটি লালচে এবং তির্যকভাবে তাকালে সবুজ রং দেখা যাবে। 

কোরবানির পশুর হাটে পশু ব্যবসায়ীদের নোট যাচাইকরণের জন্য বিভিন্ন তফশিলী ব্যাংক জালনোট সনাক্তকারী মেশিনের সাহায্যে অভিজ্ঞ ক্যাশ কর্মকর্তাদের দ্বারা ঈদের পূর্বরাত পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে পশু ব্যবসায়ীদেরকে বিনা খরচে টাকা গণনাসহ জাল নোট সনাক্তকরণে সাহায্য করে থাকে। এই সুযোগ প্রতিটি পশু ব্যবসায়ীকে গ্রহণ করতে হবে। 

‘সহজেই জাল টাকা সনাক্ত করবেন যেভাবে’ বিষয়ক একটি প্রতিবেদনে কিছু সহজ উপায় উল্লেখ করা হয়েছে। জাল টাকার টাকার নোটগুলো নতুন হবে। কারণ জাল টাকার নোটগুলো সাধারণ কাগজের তৈরি; তাই পুরাতন হয়ে গেলে সেই নোট নাজেহাল হয়ে যায় বা তা অতি সহজেই বোঝা যায় । জাল টাকার নোট ঝাপসা দেখায়। আসল নোটের মত ঝকঝকে থাকে না। সেটা নতুন হোক আর পুরাতন হোক এবং কিছুটা পাতলা বা হালকা ধরনের যা একজন আরেকজনের কাছ থেকে টাকা লেনদেন করার সময় একটু মনযোগ সহকারে দেখলেই বোঝা যায়। জাল নোট হাতের মধ্যে নিয়ে মুষ্টিবদ্ধ করে কিছুক্ষণ পর ছেড়ে দিলে তা সাধারণ কাগজের মতো ভাঁজ হয়ে যাবে। আর আসল নোট ভাঁজ হবে না। যদিও সামান্য ভাঁজ হবে তবুও তা জাল নোটের ক্ষেত্রে তুলনামূলক অনেক বেশি। টাকা সবসময় দুটি অংশ দিয়ে তৈরি হয়। টাকার দুই পার্শে দুটো নোট জোড়া লাগানো থাকে এবং এটা হরিণের চামড়া দিয়ে তৈরি বলে পানিতে ভেজালেও খুব তাড়াতাড়ি ভেঙ্গে যাবে না। আর জাল নোট পানিতে ভেজানোর সাথে সাথেই তা ভেঙ্গে যাবে। আসল নোট সবসময় খসখসে হবে।

সবশেষে একটা ঘটনা দিয়েই লেখাটা শেষ করব। আব্দুল গফুর (ছদ্মনাম) এর বয়স সত্তরের উপর। সাতক্ষীরা থেকে খুলনার একটি হাটে এসেছিলেন দুইটি গরু নিয়ে। সাথে তার বড় নাতি। কোরবানির হাটে গরু দুইটি বিক্রি করবেন বলে বাড়তি যত্ন নিয়েছিলেন প্রায় ছয় ধরে। প্রথম গরুটি বিক্রি করার পর গরু বিক্রির ৭৫,০০০ টাকা বাড়ি (সাতক্ষীরা) যেয়ে রেখে আসেন। ঈদের আগের দিন রাতে দ্বিতীয় গরুটি ৬১,০০০ টাকায় বিক্রি করে দাদা-নাতি বাড়ি চলে যায়। ঈদের দিন সেই ৬১,০০০ টাকা থেকে প্রতিবেশীর ধারের ১০,০০০ টাকা শোধ করতে গেলে বিপত্তি বাঁধে। কারণ ৬১,০০০ টাকার মধ্যে ১,০০০ টাকার ৮টি নোট জাল ছিল। তাড়াতাড়ি বাড়ি আসার জন্য গরু বিক্রির টাকা ভালো করে দেখে নিতে পারেননি। ফলে  ৮,০০০ টাকার ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়েছিল দরিদ্র কৃষক পরিবারটিকে। কতখানি অধঃপতন আমাদের! কোরবানির টাকার মধ্যেও জাল টাকা দিচ্ছি।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

লেখক: যুগ্ম-পরিচালক, বাংলাদেশ ব্যাংক

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
সর্বশেষ খবর
মন ভালো করার ইনডোর প্লান্ট
মন ভালো করার ইনডোর প্লান্ট

১৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় মার্কিন নাগরিক নিহত
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় মার্কিন নাগরিক নিহত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরগঞ্জে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
সুন্দরগঞ্জে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়সওয়ালের ফিফটিতে ভারতের লিড
জয়সওয়ালের ফিফটিতে ভারতের লিড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেন ভিনিসিয়ুস
ব্রাজিলকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেন ভিনিসিয়ুস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিয়াদে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপন
রিয়াদে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত
উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী
২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১
নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন
ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান
সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি
সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড
টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি
ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক পাঙ্গাস
অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক পাঙ্গাস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি
৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার
কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম
বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবদল নেতার ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার দাবি
যুবদল নেতার ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার দাবি

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা