শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৫ আপডেট:

লড়াই জমেছে নৌকা-ধানের শীষে

গোলাম রাব্বানী
প্রিন্ট ভার্সন
লড়াই জমেছে নৌকা-ধানের শীষে

নির্বাচনী মাঠে জমেছে নৌকা-ধানের শীষের লড়াই। পৌষের শীতল হাওয়া উপেক্ষা করে জমজমাট প্রচারণা চলছে পৌর এলাকায়। নির্বাচনী উৎসব বিরাজ করছে পৌরসভার হাট-বাজারে। প্রথমবারের মতো পৌরসভার মেয়র পদে দলীয় প্রতীকে নির্বাচন অনেকটা জাতীয় নির্বাচনে রূপ নিয়েছে। প্রার্থীর ব্যক্তি ইমেজের চেয়ে দলীয় প্রতীকই বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে। দুই দলের লড়াইয়ে মূল অস্ত্র দলীয় প্রতীক নৌকা-ধানের শীষ। এ নির্বাচন আওয়ামী লীগের মর্যাদার লড়াই আর বিএনপির জন্য মরণ কামড় হিসেবেই দেখছেন বিশ্লেষকরা। চায়ের আড্ডা থেকে রাজপথ, সর্বত্র চলছে নির্বাচনী আলাপ-আলোচনা। চুলচেরা বিশ্লেষণ হচ্ছে নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে। বিজয় উৎসব করবে কারা— আওয়ামী লীগ নাকি বিএনপি? এমন প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে রাজনৈতিক মহলে। তবে জয়ের স্বপ্ন নিয়ে নির্বাচনী মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন দুই দলের প্রার্থীরাই।

এদিকে বিজয় ছিনিয়ে আনতে রাত-দিন একাকার করে ভোট প্রার্থনায় মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন প্রার্থীরা। উন্নয়নের আশ্বাস আর স্বপ্নজাগানিয়া কথার ফুলঝুরি নিয়ে ভোটারদের মুখোমুখি হচ্ছেন আওয়ামী লীগ-বিএনপিসহ অন্যান্য দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। নির্বাচনী বিশ্লেষকরা মনে করছেন, দীর্ঘ প্রায় সাত বছর পরে প্রধান দুই দল আওয়ামী লীগ-বিএনপির প্রতীক নৌকা-ধানের শীষ নিয়ে নির্বাচনী লড়াইয়ে নেমেছেন পৌরসভার মেয়র প্রার্থীরা। ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় ২৩৪ পৌরসভা নির্বাচনে ২০টি রাজনৈতিক দল অংশ নিলেও অধিকাংশ পৌরসভায় নৌকা-ধানের শীষের প্রার্থীদের মধ্যেই মূল লড়াই হবে।

এদিকে পৌরসভা নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন। যদিও বিভিন্ন পৌরসভায় আচরণবিধি লঙ্ঘনসহ পক্ষপাতের অভিযোগ উঠেছে রিটার্নিং অফিসারসহ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে। এ জন্য ইসি সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারসহ মন্ত্রী-এমপিদেরও বার বার সতর্ক করছে। তবে ইসির কঠোরতার ওপরই নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া-না হওয়া নির্ভর করছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। নির্বাচন কমিশনের তথ্যানুযায়ী ২৩৪ পৌরসভায় ৯২৩ জন মেয়র প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

ইতিমধ্যে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আওয়ামী লীগের ছয়জন মেয়র প্রার্থী জয়ী হওয়ায় নির্বাচনী লড়াইয়ে আওয়ামী লীগের ২২৮ জন, ১০ পৌরসভায় প্রার্থী না থাকায় বিএনপির ২২২ জন, জাতীয় পার্টির ৭৩, স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ ও বিএনপির বিদ্রোহী এবং জামায়াতসহ) ২৭১ এবং অন্যান্য ১২৫ জন মেয়র প্রার্থী ভোটের লড়াইয়ে আছেন। এ ছাড়া সাধারণ ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে লড়াইয়ে রয়েছেন আরও ১১ হাজারের বেশি প্রার্থী।

নির্বাচন বিশ্লেষকরা মনে করছেন, সারা দেশে প্রায় ১৮০ পৌরসভায় হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে আওয়ামী লীগ-বিএনপির মেয়র প্রার্থীর মধ্যে। ঢাকা বিভাগে এগিয়ে রয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা। তবে রাজশাহী, খুলনা, সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগে দুই দলের লড়াইটা একটু বেশিই হবে। চট্টগ্রামের তিন পার্বত্য জেলায় আওয়ামী লীগ-বিএনপির পাশাপাশি স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে অংশ নেওয়া জেএসএস প্রার্থীর মধ্যে লড়াই হবে। এ ছাড়া বাকি পৌরসভায় জাতীয় পার্টি ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী-বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থীর সঙ্গে অন্যান্য স্বতন্ত্র প্রার্থীর লড়াই হতে পারে।

ইসিসূত্র জানিয়েছে, নির্বাচনী মাঠে অন্যান্য দলের মধ্যে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের ৫৬, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের ২০, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি-এনপিপির ১৭, জাতীয় পার্টি-জেপির ৬, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির ৪, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ৭ জন প্রার্থী রয়েছেন এবার। আরও কয়েকটি দলের দু-তিন জন করে প্রার্থী আছেন নির্বাচনে।

জানা গেছে, রংপুর বিভাগের ২০ পৌরসভায় আওয়ামী লীগ-বিএনপি-জাপার প্রার্থীর মধ্যে লড়াই হবে। এ ক্ষেত্রে দিনাজপুরের ৫ পৌরসভায় আওয়ামী লীগ-বিএনপির প্রার্থীদের মধ্যে লড়াই হবে। তবে দুটি পৌরসভায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহীরা দলীয় প্রার্থীর প্রতিপক্ষ হিসেবে রয়েছেন। এ ছাড়া বীরগঞ্জ পৌরসভায় জামায়াত-বিএনপির প্রার্থী থাকায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী এগিয়ে রয়েছেন। রাজশাহী বিভাগের মধ্যে রাজশাহীতে আওয়ামী লীগ-বিএনপির প্রার্থীরা প্রায় সমান সমান অবস্থানে থাকলেও গোদাগাড়ী পৌরসভায় জামায়াত-বিএনপির আলাদা প্রার্থী থাকায় আওয়ামী লীগের অবস্থান ভালো। বগুড়া বিএনপির ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত হলেও ৯টি পৌরসভার মধ্যে ২-৩টিতে ভাগ বসাবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। সিরাজগঞ্জের ৬ পৌরসভায় হবে আওয়ামী লীগ-বিএনপির প্রার্থীর মধ্যে লড়াই। বাকিদের জামানত হারানোর আশঙ্কা রয়েছে। পাবনার ৭ পৌরসভায় হবে আওয়ামী লীগ-বিএনপি ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর মধ্যে লড়াই। খুলনা বিভাগের যশোরের ৬ পৌরসভায় বর্তমানে বিএনপির মেয়র থাকলেও এবারে নির্বাচনের চিত্র ভিন্ন। হাড্ডাহাড্ডি প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে আওয়ামী লীগ-বিএনপির মধ্যে। তবে এসব পৌরসভায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী থাকায় বিএনপি ৫ পৌরসভায় সুবিধাজনক অবস্থায় রয়েছে। এ ছাড়া কুষ্টিয়ার ৫ পৌরসভার মধ্যে সদরে আওয়ামী লীগ-বিএনপির লড়াই হলেও বাকি ৪ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের অবস্থান ভালো। বরিশাল বিভাগের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পৌরসভা রয়েছে বরিশাল জেলায়। তবে বরিশালে ৬ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের একক প্রার্থী রয়েছে। বিএনপির একক প্রার্থী থাকলেও সব পৌরসভায় একাধিক গ্রুপ রয়েছে। গ্রুপিংয়ের কারণে নেতারা গা বাঁচিয়ে চলছেন। জোর প্রচারণায় রয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা।

এদিকে সার্বিকভাবে ঢাকা বিভাগের পৌরসভায় আওয়ামী লীগের অবস্থান ভালো। এর মধ্যে টাঙ্গাইলের ৮ পৌরসভার মধ্যে বর্তমানে ৭টিতে আওয়ামী লীগের মেয়র রয়েছেন। এবারও তুলনামূলকভাবে আওয়ামী লীগের অবস্থান ভালো। বিএনপির প্রার্থীরাও মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। জামালপুরের ৫ পৌরসভায় হবে আওয়ামী লীগ-বিএনপির ভোটযুদ্ধ। তবে দেওয়ানগঞ্জে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থীর প্রতিপক্ষ হিসেবে রয়েছেন (বিদ্রোহী প্রার্থী) স্থানীয় এমপির এক আত্মীয়। ময়মনসিংহের ৯ পৌরসভার মধ্যে ৭টিতে আওয়ামী লীগের অবস্থান ভালো। বাকি দুটিতে বিএনপির অবস্থান ভালো। কিশোরগঞ্জের ৭ পৌরসভায় মধ্যে ৩টিতে বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছে আওয়ামী লীগের। তবুও আওয়ামী লীগ-বিএনপির মধ্যে লড়াই হতে পারে কিশোরগঞ্জের সব পৌরসভায়।

সিলেট বিভাগের সিলেট জেলার ৩ পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা এগিয়ে থাকলেও বিএনপির সঙ্গে জামায়াত যোগ দিলে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে আওয়ামী লীগ-বিএনপির মধ্যে। কানাইঘাট পৌরসভায় জামায়াতের প্রার্থীকে যদি বিএনপি সমর্থন দেয় তবে তারা বাকি দুই পৌরসভায় বিএনপির পক্ষে থাকতে পারে। হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজারেও আওয়ামী লীগ-বিএনপির লড়াই হবে।

চট্টগ্রাম বিভাগের নির্বাচনী মাঠে এগিয়ে রয়েছে বিএনপি। আওয়ামী লীগ প্রার্থীরাও রয়েছেন সর্বশক্তি নিয়ে। তবে নির্বাচন নিয়ে নানা শঙ্কা রয়েছে বিএনপির প্রার্থীদের মধ্যে। চট্টগ্রামের সাতকানিয়া ও বাঁশখালী উপজেলা জামায়াতের শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। কিন্তু এ দুই পৌরসভায় মেয়র পদে দলীয় কোনো প্রার্থী নেই দলটির। তবুও জামায়াত সমর্থিতদের ভোটই ভাগ্য নির্ধারক হবে বিএনপির প্রার্থীর।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা