শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৫ আপডেট:

লড়াই জমেছে নৌকা-ধানের শীষে

গোলাম রাব্বানী
প্রিন্ট ভার্সন
লড়াই জমেছে নৌকা-ধানের শীষে

নির্বাচনী মাঠে জমেছে নৌকা-ধানের শীষের লড়াই। পৌষের শীতল হাওয়া উপেক্ষা করে জমজমাট প্রচারণা চলছে পৌর এলাকায়। নির্বাচনী উৎসব বিরাজ করছে পৌরসভার হাট-বাজারে। প্রথমবারের মতো পৌরসভার মেয়র পদে দলীয় প্রতীকে নির্বাচন অনেকটা জাতীয় নির্বাচনে রূপ নিয়েছে। প্রার্থীর ব্যক্তি ইমেজের চেয়ে দলীয় প্রতীকই বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে। দুই দলের লড়াইয়ে মূল অস্ত্র দলীয় প্রতীক নৌকা-ধানের শীষ। এ নির্বাচন আওয়ামী লীগের মর্যাদার লড়াই আর বিএনপির জন্য মরণ কামড় হিসেবেই দেখছেন বিশ্লেষকরা। চায়ের আড্ডা থেকে রাজপথ, সর্বত্র চলছে নির্বাচনী আলাপ-আলোচনা। চুলচেরা বিশ্লেষণ হচ্ছে নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে। বিজয় উৎসব করবে কারা— আওয়ামী লীগ নাকি বিএনপি? এমন প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে রাজনৈতিক মহলে। তবে জয়ের স্বপ্ন নিয়ে নির্বাচনী মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন দুই দলের প্রার্থীরাই।

এদিকে বিজয় ছিনিয়ে আনতে রাত-দিন একাকার করে ভোট প্রার্থনায় মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন প্রার্থীরা। উন্নয়নের আশ্বাস আর স্বপ্নজাগানিয়া কথার ফুলঝুরি নিয়ে ভোটারদের মুখোমুখি হচ্ছেন আওয়ামী লীগ-বিএনপিসহ অন্যান্য দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। নির্বাচনী বিশ্লেষকরা মনে করছেন, দীর্ঘ প্রায় সাত বছর পরে প্রধান দুই দল আওয়ামী লীগ-বিএনপির প্রতীক নৌকা-ধানের শীষ নিয়ে নির্বাচনী লড়াইয়ে নেমেছেন পৌরসভার মেয়র প্রার্থীরা। ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় ২৩৪ পৌরসভা নির্বাচনে ২০টি রাজনৈতিক দল অংশ নিলেও অধিকাংশ পৌরসভায় নৌকা-ধানের শীষের প্রার্থীদের মধ্যেই মূল লড়াই হবে।

এদিকে পৌরসভা নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন। যদিও বিভিন্ন পৌরসভায় আচরণবিধি লঙ্ঘনসহ পক্ষপাতের অভিযোগ উঠেছে রিটার্নিং অফিসারসহ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে। এ জন্য ইসি সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারসহ মন্ত্রী-এমপিদেরও বার বার সতর্ক করছে। তবে ইসির কঠোরতার ওপরই নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া-না হওয়া নির্ভর করছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। নির্বাচন কমিশনের তথ্যানুযায়ী ২৩৪ পৌরসভায় ৯২৩ জন মেয়র প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

ইতিমধ্যে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আওয়ামী লীগের ছয়জন মেয়র প্রার্থী জয়ী হওয়ায় নির্বাচনী লড়াইয়ে আওয়ামী লীগের ২২৮ জন, ১০ পৌরসভায় প্রার্থী না থাকায় বিএনপির ২২২ জন, জাতীয় পার্টির ৭৩, স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ ও বিএনপির বিদ্রোহী এবং জামায়াতসহ) ২৭১ এবং অন্যান্য ১২৫ জন মেয়র প্রার্থী ভোটের লড়াইয়ে আছেন। এ ছাড়া সাধারণ ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে লড়াইয়ে রয়েছেন আরও ১১ হাজারের বেশি প্রার্থী।

নির্বাচন বিশ্লেষকরা মনে করছেন, সারা দেশে প্রায় ১৮০ পৌরসভায় হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে আওয়ামী লীগ-বিএনপির মেয়র প্রার্থীর মধ্যে। ঢাকা বিভাগে এগিয়ে রয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা। তবে রাজশাহী, খুলনা, সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগে দুই দলের লড়াইটা একটু বেশিই হবে। চট্টগ্রামের তিন পার্বত্য জেলায় আওয়ামী লীগ-বিএনপির পাশাপাশি স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে অংশ নেওয়া জেএসএস প্রার্থীর মধ্যে লড়াই হবে। এ ছাড়া বাকি পৌরসভায় জাতীয় পার্টি ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী-বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থীর সঙ্গে অন্যান্য স্বতন্ত্র প্রার্থীর লড়াই হতে পারে।

ইসিসূত্র জানিয়েছে, নির্বাচনী মাঠে অন্যান্য দলের মধ্যে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের ৫৬, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের ২০, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি-এনপিপির ১৭, জাতীয় পার্টি-জেপির ৬, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির ৪, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ৭ জন প্রার্থী রয়েছেন এবার। আরও কয়েকটি দলের দু-তিন জন করে প্রার্থী আছেন নির্বাচনে।

জানা গেছে, রংপুর বিভাগের ২০ পৌরসভায় আওয়ামী লীগ-বিএনপি-জাপার প্রার্থীর মধ্যে লড়াই হবে। এ ক্ষেত্রে দিনাজপুরের ৫ পৌরসভায় আওয়ামী লীগ-বিএনপির প্রার্থীদের মধ্যে লড়াই হবে। তবে দুটি পৌরসভায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহীরা দলীয় প্রার্থীর প্রতিপক্ষ হিসেবে রয়েছেন। এ ছাড়া বীরগঞ্জ পৌরসভায় জামায়াত-বিএনপির প্রার্থী থাকায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী এগিয়ে রয়েছেন। রাজশাহী বিভাগের মধ্যে রাজশাহীতে আওয়ামী লীগ-বিএনপির প্রার্থীরা প্রায় সমান সমান অবস্থানে থাকলেও গোদাগাড়ী পৌরসভায় জামায়াত-বিএনপির আলাদা প্রার্থী থাকায় আওয়ামী লীগের অবস্থান ভালো। বগুড়া বিএনপির ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত হলেও ৯টি পৌরসভার মধ্যে ২-৩টিতে ভাগ বসাবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। সিরাজগঞ্জের ৬ পৌরসভায় হবে আওয়ামী লীগ-বিএনপির প্রার্থীর মধ্যে লড়াই। বাকিদের জামানত হারানোর আশঙ্কা রয়েছে। পাবনার ৭ পৌরসভায় হবে আওয়ামী লীগ-বিএনপি ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর মধ্যে লড়াই। খুলনা বিভাগের যশোরের ৬ পৌরসভায় বর্তমানে বিএনপির মেয়র থাকলেও এবারে নির্বাচনের চিত্র ভিন্ন। হাড্ডাহাড্ডি প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে আওয়ামী লীগ-বিএনপির মধ্যে। তবে এসব পৌরসভায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী থাকায় বিএনপি ৫ পৌরসভায় সুবিধাজনক অবস্থায় রয়েছে। এ ছাড়া কুষ্টিয়ার ৫ পৌরসভার মধ্যে সদরে আওয়ামী লীগ-বিএনপির লড়াই হলেও বাকি ৪ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের অবস্থান ভালো। বরিশাল বিভাগের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পৌরসভা রয়েছে বরিশাল জেলায়। তবে বরিশালে ৬ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের একক প্রার্থী রয়েছে। বিএনপির একক প্রার্থী থাকলেও সব পৌরসভায় একাধিক গ্রুপ রয়েছে। গ্রুপিংয়ের কারণে নেতারা গা বাঁচিয়ে চলছেন। জোর প্রচারণায় রয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা।

এদিকে সার্বিকভাবে ঢাকা বিভাগের পৌরসভায় আওয়ামী লীগের অবস্থান ভালো। এর মধ্যে টাঙ্গাইলের ৮ পৌরসভার মধ্যে বর্তমানে ৭টিতে আওয়ামী লীগের মেয়র রয়েছেন। এবারও তুলনামূলকভাবে আওয়ামী লীগের অবস্থান ভালো। বিএনপির প্রার্থীরাও মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। জামালপুরের ৫ পৌরসভায় হবে আওয়ামী লীগ-বিএনপির ভোটযুদ্ধ। তবে দেওয়ানগঞ্জে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থীর প্রতিপক্ষ হিসেবে রয়েছেন (বিদ্রোহী প্রার্থী) স্থানীয় এমপির এক আত্মীয়। ময়মনসিংহের ৯ পৌরসভার মধ্যে ৭টিতে আওয়ামী লীগের অবস্থান ভালো। বাকি দুটিতে বিএনপির অবস্থান ভালো। কিশোরগঞ্জের ৭ পৌরসভায় মধ্যে ৩টিতে বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছে আওয়ামী লীগের। তবুও আওয়ামী লীগ-বিএনপির মধ্যে লড়াই হতে পারে কিশোরগঞ্জের সব পৌরসভায়।

সিলেট বিভাগের সিলেট জেলার ৩ পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা এগিয়ে থাকলেও বিএনপির সঙ্গে জামায়াত যোগ দিলে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে আওয়ামী লীগ-বিএনপির মধ্যে। কানাইঘাট পৌরসভায় জামায়াতের প্রার্থীকে যদি বিএনপি সমর্থন দেয় তবে তারা বাকি দুই পৌরসভায় বিএনপির পক্ষে থাকতে পারে। হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজারেও আওয়ামী লীগ-বিএনপির লড়াই হবে।

চট্টগ্রাম বিভাগের নির্বাচনী মাঠে এগিয়ে রয়েছে বিএনপি। আওয়ামী লীগ প্রার্থীরাও রয়েছেন সর্বশক্তি নিয়ে। তবে নির্বাচন নিয়ে নানা শঙ্কা রয়েছে বিএনপির প্রার্থীদের মধ্যে। চট্টগ্রামের সাতকানিয়া ও বাঁশখালী উপজেলা জামায়াতের শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। কিন্তু এ দুই পৌরসভায় মেয়র পদে দলীয় কোনো প্রার্থী নেই দলটির। তবুও জামায়াত সমর্থিতদের ভোটই ভাগ্য নির্ধারক হবে বিএনপির প্রার্থীর।

এই বিভাগের আরও খবর
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
সর্বশেষ খবর
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যাবে তৈরি হচ্ছে মানুষের দাঁত
ল্যাবে তৈরি হচ্ছে মানুষের দাঁত

৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রাশিয়ার আবাসিক এলাকায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
রাশিয়ার আবাসিক এলাকায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে প্রশিক্ষিত তিন হাজার কর্মী নেবে জাপান
বাংলাদেশ থেকে প্রশিক্ষিত তিন হাজার কর্মী নেবে জাপান

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে শারীরিক প্রতিবন্ধী ইমামের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে শারীরিক প্রতিবন্ধী ইমামের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চীনা কমিউনিস্ট পার্টির বৈঠক থেকে যে তিন সিদ্ধান্ত এলো
চীনা কমিউনিস্ট পার্টির বৈঠক থেকে যে তিন সিদ্ধান্ত এলো

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি কোন শর্তে হতে পারে?
ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি কোন শর্তে হতে পারে?

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ায় মুখোমুখি হচ্ছেন ট্রাম্প ও শি জিন পিং
দক্ষিণ কোরিয়ায় মুখোমুখি হচ্ছেন ট্রাম্প ও শি জিন পিং

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের ক্যাম্পেইন
জকিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের ক্যাম্পেইন

২২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রুশ তেল কেনা ‘স্থগিত’ করল চীনের রাষ্ট্রীয় কোম্পানিগুলো
রুশ তেল কেনা ‘স্থগিত’ করল চীনের রাষ্ট্রীয় কোম্পানিগুলো

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাপসিকাম খাওয়ার ৮ উপকারিতা
ক্যাপসিকাম খাওয়ার ৮ উপকারিতা

২৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে, ট্রাম্পের কঠোর বার্তা
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে, ট্রাম্পের কঠোর বার্তা

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরল ৩০৯ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরল ৩০৯ বাংলাদেশি

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৪৬৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৪৬৮

৩৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে পৌঁছেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
চট্টগ্রামে পৌঁছেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানি হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানি হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির পর পশ্চিম তীর দখল স্থগিত করল ইসরায়েল
ট্রাম্পের হুমকির পর পশ্চিম তীর দখল স্থগিত করল ইসরায়েল

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভোটকেন্দ্রে প্রথম প্রতিরক্ষা স্তর হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন আনসার সদস্যরা’
‘ভোটকেন্দ্রে প্রথম প্রতিরক্ষা স্তর হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন আনসার সদস্যরা’

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রিনমাইন্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে অনুষ্ঠিত হলো সায়েন্স ফেয়ার
গ্রিনমাইন্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে অনুষ্ঠিত হলো সায়েন্স ফেয়ার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যানথ্রপিককে ১০ লাখ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চিপ দেবে গুগল
অ্যানথ্রপিককে ১০ লাখ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চিপ দেবে গুগল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েলি পার্লামেন্টে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের তীব্র নিন্দা বাংলাদেশের
ইসরায়েলি পার্লামেন্টে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের তীব্র নিন্দা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের সহায়তায় চুরি হওয়া ভ্যান ফিরে পেলেন হাফিজ শেখ
পুলিশের সহায়তায় চুরি হওয়া ভ্যান ফিরে পেলেন হাফিজ শেখ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৌলতপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধে যুবক খুন, আহত ৩
দৌলতপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধে যুবক খুন, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বুধ ও শুক্রের মাঝখানে ঘুরছে রহস্যময় গ্রহাণু
বুধ ও শুক্রের মাঝখানে ঘুরছে রহস্যময় গ্রহাণু

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের শামিল: এম এ মালিক
পিআর গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের শামিল: এম এ মালিক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্ষতিপূরণ দাও, নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিনিয়োগ বাড়াও’
‘ক্ষতিপূরণ দাও, নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিনিয়োগ বাড়াও’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল
এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

২৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’
‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’
‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো
সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন
ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বাড়তি শুল্কে মিয়ানমারে বন্ধ হচ্ছে একের পর এক পোশাক কারখানা
ট্রাম্পের বাড়তি শুল্কে মিয়ানমারে বন্ধ হচ্ছে একের পর এক পোশাক কারখানা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে