শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৫ আপডেট:

লড়াই জমেছে নৌকা-ধানের শীষে

গোলাম রাব্বানী
প্রিন্ট ভার্সন
লড়াই জমেছে নৌকা-ধানের শীষে

নির্বাচনী মাঠে জমেছে নৌকা-ধানের শীষের লড়াই। পৌষের শীতল হাওয়া উপেক্ষা করে জমজমাট প্রচারণা চলছে পৌর এলাকায়। নির্বাচনী উৎসব বিরাজ করছে পৌরসভার হাট-বাজারে। প্রথমবারের মতো পৌরসভার মেয়র পদে দলীয় প্রতীকে নির্বাচন অনেকটা জাতীয় নির্বাচনে রূপ নিয়েছে। প্রার্থীর ব্যক্তি ইমেজের চেয়ে দলীয় প্রতীকই বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে। দুই দলের লড়াইয়ে মূল অস্ত্র দলীয় প্রতীক নৌকা-ধানের শীষ। এ নির্বাচন আওয়ামী লীগের মর্যাদার লড়াই আর বিএনপির জন্য মরণ কামড় হিসেবেই দেখছেন বিশ্লেষকরা। চায়ের আড্ডা থেকে রাজপথ, সর্বত্র চলছে নির্বাচনী আলাপ-আলোচনা। চুলচেরা বিশ্লেষণ হচ্ছে নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে। বিজয় উৎসব করবে কারা— আওয়ামী লীগ নাকি বিএনপি? এমন প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে রাজনৈতিক মহলে। তবে জয়ের স্বপ্ন নিয়ে নির্বাচনী মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন দুই দলের প্রার্থীরাই।

এদিকে বিজয় ছিনিয়ে আনতে রাত-দিন একাকার করে ভোট প্রার্থনায় মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন প্রার্থীরা। উন্নয়নের আশ্বাস আর স্বপ্নজাগানিয়া কথার ফুলঝুরি নিয়ে ভোটারদের মুখোমুখি হচ্ছেন আওয়ামী লীগ-বিএনপিসহ অন্যান্য দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। নির্বাচনী বিশ্লেষকরা মনে করছেন, দীর্ঘ প্রায় সাত বছর পরে প্রধান দুই দল আওয়ামী লীগ-বিএনপির প্রতীক নৌকা-ধানের শীষ নিয়ে নির্বাচনী লড়াইয়ে নেমেছেন পৌরসভার মেয়র প্রার্থীরা। ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় ২৩৪ পৌরসভা নির্বাচনে ২০টি রাজনৈতিক দল অংশ নিলেও অধিকাংশ পৌরসভায় নৌকা-ধানের শীষের প্রার্থীদের মধ্যেই মূল লড়াই হবে।

এদিকে পৌরসভা নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন। যদিও বিভিন্ন পৌরসভায় আচরণবিধি লঙ্ঘনসহ পক্ষপাতের অভিযোগ উঠেছে রিটার্নিং অফিসারসহ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে। এ জন্য ইসি সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারসহ মন্ত্রী-এমপিদেরও বার বার সতর্ক করছে। তবে ইসির কঠোরতার ওপরই নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া-না হওয়া নির্ভর করছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। নির্বাচন কমিশনের তথ্যানুযায়ী ২৩৪ পৌরসভায় ৯২৩ জন মেয়র প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

ইতিমধ্যে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আওয়ামী লীগের ছয়জন মেয়র প্রার্থী জয়ী হওয়ায় নির্বাচনী লড়াইয়ে আওয়ামী লীগের ২২৮ জন, ১০ পৌরসভায় প্রার্থী না থাকায় বিএনপির ২২২ জন, জাতীয় পার্টির ৭৩, স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ ও বিএনপির বিদ্রোহী এবং জামায়াতসহ) ২৭১ এবং অন্যান্য ১২৫ জন মেয়র প্রার্থী ভোটের লড়াইয়ে আছেন। এ ছাড়া সাধারণ ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে লড়াইয়ে রয়েছেন আরও ১১ হাজারের বেশি প্রার্থী।

নির্বাচন বিশ্লেষকরা মনে করছেন, সারা দেশে প্রায় ১৮০ পৌরসভায় হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে আওয়ামী লীগ-বিএনপির মেয়র প্রার্থীর মধ্যে। ঢাকা বিভাগে এগিয়ে রয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা। তবে রাজশাহী, খুলনা, সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগে দুই দলের লড়াইটা একটু বেশিই হবে। চট্টগ্রামের তিন পার্বত্য জেলায় আওয়ামী লীগ-বিএনপির পাশাপাশি স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে অংশ নেওয়া জেএসএস প্রার্থীর মধ্যে লড়াই হবে। এ ছাড়া বাকি পৌরসভায় জাতীয় পার্টি ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী-বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থীর সঙ্গে অন্যান্য স্বতন্ত্র প্রার্থীর লড়াই হতে পারে।

ইসিসূত্র জানিয়েছে, নির্বাচনী মাঠে অন্যান্য দলের মধ্যে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের ৫৬, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের ২০, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি-এনপিপির ১৭, জাতীয় পার্টি-জেপির ৬, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির ৪, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ৭ জন প্রার্থী রয়েছেন এবার। আরও কয়েকটি দলের দু-তিন জন করে প্রার্থী আছেন নির্বাচনে।

জানা গেছে, রংপুর বিভাগের ২০ পৌরসভায় আওয়ামী লীগ-বিএনপি-জাপার প্রার্থীর মধ্যে লড়াই হবে। এ ক্ষেত্রে দিনাজপুরের ৫ পৌরসভায় আওয়ামী লীগ-বিএনপির প্রার্থীদের মধ্যে লড়াই হবে। তবে দুটি পৌরসভায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহীরা দলীয় প্রার্থীর প্রতিপক্ষ হিসেবে রয়েছেন। এ ছাড়া বীরগঞ্জ পৌরসভায় জামায়াত-বিএনপির প্রার্থী থাকায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী এগিয়ে রয়েছেন। রাজশাহী বিভাগের মধ্যে রাজশাহীতে আওয়ামী লীগ-বিএনপির প্রার্থীরা প্রায় সমান সমান অবস্থানে থাকলেও গোদাগাড়ী পৌরসভায় জামায়াত-বিএনপির আলাদা প্রার্থী থাকায় আওয়ামী লীগের অবস্থান ভালো। বগুড়া বিএনপির ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত হলেও ৯টি পৌরসভার মধ্যে ২-৩টিতে ভাগ বসাবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। সিরাজগঞ্জের ৬ পৌরসভায় হবে আওয়ামী লীগ-বিএনপির প্রার্থীর মধ্যে লড়াই। বাকিদের জামানত হারানোর আশঙ্কা রয়েছে। পাবনার ৭ পৌরসভায় হবে আওয়ামী লীগ-বিএনপি ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর মধ্যে লড়াই। খুলনা বিভাগের যশোরের ৬ পৌরসভায় বর্তমানে বিএনপির মেয়র থাকলেও এবারে নির্বাচনের চিত্র ভিন্ন। হাড্ডাহাড্ডি প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে আওয়ামী লীগ-বিএনপির মধ্যে। তবে এসব পৌরসভায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী থাকায় বিএনপি ৫ পৌরসভায় সুবিধাজনক অবস্থায় রয়েছে। এ ছাড়া কুষ্টিয়ার ৫ পৌরসভার মধ্যে সদরে আওয়ামী লীগ-বিএনপির লড়াই হলেও বাকি ৪ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের অবস্থান ভালো। বরিশাল বিভাগের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পৌরসভা রয়েছে বরিশাল জেলায়। তবে বরিশালে ৬ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের একক প্রার্থী রয়েছে। বিএনপির একক প্রার্থী থাকলেও সব পৌরসভায় একাধিক গ্রুপ রয়েছে। গ্রুপিংয়ের কারণে নেতারা গা বাঁচিয়ে চলছেন। জোর প্রচারণায় রয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা।

এদিকে সার্বিকভাবে ঢাকা বিভাগের পৌরসভায় আওয়ামী লীগের অবস্থান ভালো। এর মধ্যে টাঙ্গাইলের ৮ পৌরসভার মধ্যে বর্তমানে ৭টিতে আওয়ামী লীগের মেয়র রয়েছেন। এবারও তুলনামূলকভাবে আওয়ামী লীগের অবস্থান ভালো। বিএনপির প্রার্থীরাও মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। জামালপুরের ৫ পৌরসভায় হবে আওয়ামী লীগ-বিএনপির ভোটযুদ্ধ। তবে দেওয়ানগঞ্জে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থীর প্রতিপক্ষ হিসেবে রয়েছেন (বিদ্রোহী প্রার্থী) স্থানীয় এমপির এক আত্মীয়। ময়মনসিংহের ৯ পৌরসভার মধ্যে ৭টিতে আওয়ামী লীগের অবস্থান ভালো। বাকি দুটিতে বিএনপির অবস্থান ভালো। কিশোরগঞ্জের ৭ পৌরসভায় মধ্যে ৩টিতে বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছে আওয়ামী লীগের। তবুও আওয়ামী লীগ-বিএনপির মধ্যে লড়াই হতে পারে কিশোরগঞ্জের সব পৌরসভায়।

সিলেট বিভাগের সিলেট জেলার ৩ পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা এগিয়ে থাকলেও বিএনপির সঙ্গে জামায়াত যোগ দিলে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে আওয়ামী লীগ-বিএনপির মধ্যে। কানাইঘাট পৌরসভায় জামায়াতের প্রার্থীকে যদি বিএনপি সমর্থন দেয় তবে তারা বাকি দুই পৌরসভায় বিএনপির পক্ষে থাকতে পারে। হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজারেও আওয়ামী লীগ-বিএনপির লড়াই হবে।

চট্টগ্রাম বিভাগের নির্বাচনী মাঠে এগিয়ে রয়েছে বিএনপি। আওয়ামী লীগ প্রার্থীরাও রয়েছেন সর্বশক্তি নিয়ে। তবে নির্বাচন নিয়ে নানা শঙ্কা রয়েছে বিএনপির প্রার্থীদের মধ্যে। চট্টগ্রামের সাতকানিয়া ও বাঁশখালী উপজেলা জামায়াতের শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। কিন্তু এ দুই পৌরসভায় মেয়র পদে দলীয় কোনো প্রার্থী নেই দলটির। তবুও জামায়াত সমর্থিতদের ভোটই ভাগ্য নির্ধারক হবে বিএনপির প্রার্থীর।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস
সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন
আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

২৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

৩৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ