শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

সাহেদ যেভাবে প্রতারণা ব্যবসায়

সাখাওয়াত কায়সার
প্রিন্ট ভার্সন
সাহেদ যেভাবে প্রতারণা ব্যবসায়

সাহেদ করিম ওরফে মো. সাহেদ ওরফে শহীদ। রীতিমতো প্রতারণার জাদুকর। প্রতারণাও যে শৈল্পিক হতে পারে তা করে দেখিয়েছেন বহুরূপী এই ভয়ঙ্কর ব্যক্তি। তার শিকার হয়ে অনেক ব্যক্তি পথে বসলেও কখনোই থেমে ছিলেন না তিনি। বরং একের পর এক নিপুণ শৈলীর প্রতারণা করে তা উৎরে গেছেন অবলীলায়। বাগিয়ে নিয়েছিলেন ক্ষমতাসীন দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের তকমা। এরপর থেকে দিন দিন বেড়েই চলছিল তার ক্ষমতার দাপট। তার ভয়ে রীতিমতো তটস্থ থাকতেন অনেক ভুক্তভোগী। অনেক অপরাধ বিশেষজ্ঞ বলছেন, সাহেদের প্রতারণা আন্তর্জাতিক মানের অনেক বড় বড় প্রতারককেও হার মানিয়েছে। তিনি প্রতারণাকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। তবে সাহেদকে যারা প্রতারণায় উৎসাহ জুগিয়েছেন তাদের আইনের আওতায় আনার কথা বলেছেন তারা।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, অতীতে ছোট ছোট প্রতারণা করলেও শাহ সিমেন্ট কোম্পানির সঙ্গে প্রতারণা দিয়েই প্রতিষ্ঠিত কোনো কোম্পানির সঙ্গে তার আনুষ্ঠানিক প্রতারণা শুরু। অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা পরিচয়ে শাহ সিমেন্ট কোম্পানির কাছ থেকে সাত হাজার বস্তা সিমেন্ট বাকিতে নিয়েছিলেন মো. সাহেদ। শাহ সিমেন্ট কর্তৃপক্ষকে তার দেওয়া সেই ব্যাংক চেক বাউন্স করেছিল। হাজার হোক সাবেক সেনা কর্মকর্তা! তাই তার বিরুদ্ধে শুরুতে মামলায়ও যায়নি শাহ সিমেন্ট কর্তৃপক্ষ। ঠিক কিছুদিন পরই ট্রান্সকম লিমিটেডের সঙ্গে এসি কেলেঙ্কারির ঘটনায় সাহেদকে কাফরুল থানায় গ্রেফতার করার খবর পেয়ে সেখানে উপস্থিত হয় শাহ সিমেন্ট কর্তৃপক্ষসহ আরও ছোট-বড় ২৫টি কোম্পানির প্রতিনিধি। সবার সঙ্গেই সাহেদ প্রধানমন্ত্রীর এডিসি, সাবেক সেনা কর্মকর্তা পরিচয়ে তাদের সঙ্গে প্রতারণা করেছিলেন। তবে তাদের কেউই ওই বিষয়টি যাচাই-বাছাই না করার কারণে বহাল তবিয়তেই রয়ে গিয়েছিলেন তিনি। ডানা মেলছিল তার প্রতারণার পাখার। তবে ওয়ান ইলেভেন-পরবর্তী আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর আবারও প্রতারণার পাখা ডানা মেলে সাহেদের। পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। একের পর এক প্রতারণায় বহু মানুষকে পথে বসিয়েও বাগিয়ে নিয়েছিলেন আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপকমিটির সদস্য পদ।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর রাজধানীর কারওয়ান বাজার এলাকায় একটি পাঁচ তারকা হোটেলের বিপরীতে একটি টেলিভিশনের একজন গণমাধ্যম কর্মী প্রথমে সাহেদকে ব্রেক দেন। পরবর্তীতে আরও দুইজন গণমাধ্যম কর্মী সাহেদকে রাজনৈতিক বিশ্লেষক নামের নতুন তকমা দিয়ে ঘনঘন টিভি পর্দায় নিয়ে আসেন। সাহেদ হয়ে উঠেন একজন টিভি ব্যক্তিত্ব। প্রায় একই সময় সাহেদ সাবেক সেনা কর্মকর্তা পরিচয়ে ‘বিডি ক্লিক ওয়ান’ নামে একটি এমএলএম কোম্পানি খুলে হাতিয়ে নেন গ্রাহকদের অন্তত পাঁচ শত কোটি টাকা। কিছুদিন গা ঢাকা দিলেও যোগাযোগ অব্যাহত রাখেন তার সেই মিডিয়ার পৃষ্ঠপোষকদের সঙ্গে। একপর্যায়ে তাদেরই প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী প্রখ্যাত-বিখ্যাত ব্যক্তিদের সঙ্গে সেলফি উঠিয়ে নিজের বলয় বাড়াতে থাকেন সাহেদ। একপর্যায়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের দুইজন শীর্ষ ব্যক্তির সংস্পর্শে আসার পর সাহেদ তার দুষ্টু পরিকল্পনার অনেকটাই অর্জন করে বসেন। কিছুদিনের মধ্যেই তাদের মাধ্যমেই তার পরিচয় হয় সাবেক এক কূটনীতিকের সঙ্গে। নিজের অতীত অপকর্ম আড়াল করে তার বদৌলতেই বাগিয়ে নেন ২০১৬-১৯ মেয়াদের আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপকমিটির সদস্য পদ। একদিকে টকশো ব্যক্তিত্ব অন্যদিকে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা। সাহেদকে আর ঠেকায় কে!

ব্যক্তিগত কাজে সাহেদ ঢাকার বাইরে গেলেও পুলিশ প্রটোকল নিতেন সাহেদ। তাকে ফেরালে যদি তাদের কোনো ক্ষতি করে বসেন এমন আশঙ্কায় সংশ্লিষ্ট ইউনিট কমান্ডাররা প্রোটেকশন দিতে অনেকটাই বাধ্য হতেন বলে জানিয়েছেন অনেক পুলিশ কর্মকর্তা।

তবে সাহেদের প্রতারণার বিষয়টি কিছুটা ছড়িয়ে পড়লে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে ২০১৬ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক অধিশাখা-২ থেকে পুলিশ সদর দফতরকে একটি চিঠি দেওয়া হলেও রহস্যজনক কারণে তা থেমে যায়। উল্টো, বঙ্গভবন থেকে শুরু করে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সব অনুষ্ঠানে ছিল সাহেদের সরব উপস্থিতি। উপসচিব মোহা. নায়েব আলী স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে (স্মারক নং-৪৪.০০.০০০০.৭৫.০৮.০০৪.১৪.৭১৭) উল্লেখ করা হয় মোহাম্মদ শহীদ বিভিন্ন সময় নিজেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মেজর/লে. কর্নেল এবং ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজের ছাত্র ও সেনাবাহিনীর ১৪তম বিএমএ লং কোর্সের অফিসার হিসেবে নিজের পরিচয় প্রদান করে বিভিন্ন অপকর্ম করে আসছেন। তিনি বিগত ১৯৯৬-২০০০ সময় তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর এডিসি ছিলেন মর্মেও পরিচয় প্রদান করে থাকেন। অভিযুক্ত ব্যক্তি একজন ভয়ঙ্কর প্রকৃতির লোক। তিনি নানা ধরনের প্রতারণামূলক কর্মকাে  সম্পৃক্ত। অভিযুক্ত ব্যক্তির নামে প্রতারণার দায়ে ইতিমধ্যে ৪২০ ধারায় ঢাকাস্থ বিভিন্ন থানায় ৩১টি এবং বরিশালে ১টি সর্বমোট ৩২টি মামলা রয়েছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় তার বিরুদ্ধে হওয়া ৩২টি মামলায় তিনি ২ বছর জেল খাটেন মর্মে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

‘রিজেন্ট’ নাম নিয়েও প্রতারণা : ১৯৮১ সালে প্রতিষ্ঠার পর ১৯৮৮ সালে রেজিস্টার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানি থেকে নিবন্ধনকৃত কোম্পানির রিজেন্ট গ্রুপের মালিক সাবেক রাষ্ট্রদূত গোলাম আকবর খোন্দকার। দীর্ঘদিন এই কোম্পানি সুনামের সঙ্গে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। তবে সাহেদ ২০১৪ সালে ‘রিজেন্ট গ্রুপ’ নামে আরও একটি কোম্পানি খোলার কিছুদিন পর ২০১৫ সালের অক্টোবর মাসে পুরনো রিজেন্ট গ্রুপের মালিক গোলাম আকবর  খোন্দকার আইনজীবীর মাধ্যমে রেজিস্টার্ড ডাকযোগে সাহেদের দুই নম্বর ‘রিজেন্ট গ্রুপ’ বরাবরে লিগ্যাল নোটিস পাঠান। কিন্তু সাহেদ ক্ষমতাশালীদের কাছের মানুষ হওয়ায় আইনের তোয়াক্কা না করে ‘রিজেন্ট গ্রুপ’ নাম দিয়েই তার কুকর্মগুলো চালিয়ে আসছিলেন। ২০১৫ সালে কক্সবাজার মেরিন ড্রাইভে রিজেন্ট গ্রুপের জমির সামনে দাঁড়িয়ে ‘ফিল্ড ভিজিট’ বলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছবি দেওয়ার পর এ নিয়ে রীতিমতো তুলকালাম হয়। মেরিন ড্রাইভের সেই রিজেন্ট প্রোপার্টিজকে নিজের বলেও প্রচার দেন সাহেদ। পরে গোলাম আকবর চৌধুরী এ বিষয়ে জিডি করেছিলেন।

১৯৮১ সালে প্রতিষ্ঠিত প্রথম রিজেন্ট গ্রুপের ডেপুটি ব্যবস্থাপনা পরিচালক ব্যারিস্টার আকবর খন্দকার অনলাইনে সাংবাদিকদের বলেন, সাহেদ একজন বড় মাপের প্রতারক। একই নামে আরেকটি প্রতিষ্ঠান করে সাহেদ তাদের প্রতিষ্ঠানের নানা উদ্যোগকে নিজের বলে চালানোর ব্যবস্থা করছিলেন। সে কারণে পুরনো এই রিজেন্ট গ্রুপ তাকে আইনি নোটিসও পাঠিয়েছিল। ভিডিও বার্তায় আকবর বলেন, ফেক রিজেন্ট গ্রুপের ওয়েবসাইটে গেলে দেখা যাবে সাহেদ আমাদের অঙ্গ প্রতিষ্ঠানগুলোর নাম ব্যবহার করছে। ২০১৫ তে গুলশান ক্লাবের এক অনুষ্ঠানে দুই ব্যক্তি নিজেকে রিজেন্ট গ্রুপের পরিচালক পরিচয় দেন। যাদের আমি চিনি না। পরে জানতে পারি ২ কোটি টাকা করে উত্তরার রিজেন্ট গ্রুপের সাহেদকে দিয়েছেন, তাদের কাগজ দেওয়া হয়নি। পরে বুঝলাম সাহেদ বাটপাড়ি করে ব্যবসা চালান।

২০০৯ সালের জুনে ট্রান্সকম ইলেকট্রনিক্স থেকে তার দুটি কোম্পানির নামে ওয়ার্ক অর্ডার দিয়ে ১৯ লাখ টাকার এসি এবং টিভি কিনে তা বাজারমূল্যের চেয়ে কমে গুলশান ডিসিটি মার্কেটে বিক্রি করে দিয়েছিলেন সাহেদ। বিষয়টি আঁচ করতে পেরে ওই বছরেরই ১৫ জুলাই সেখানে পুলিশ নিয়ে হাজির হয় ট্রান্সকমের লোকজন। সাতটি এসিসহ সাহেদকে গ্রেফতার করে কাফরুল থানা পুলিশ। সে সময়ই কাফরুল থানায় হাজির হন ২৫টি কোম্পানির প্রতিনিধিরা। তাদের সঙ্গেও এমনি করে প্রতারণা করেছিলেন সাহেদ।

জানা গেছে, ৬ জুন সাহেদ রাইজিং শিপিং অ্যান্ড ট্রেডিং কোম্পানি এবং রাইজিং রিয়েল এস্টেট প্রা. লি.-এর চেয়ারম্যান হিসেবে ১০টি দুই টন এবং ১৫টি দেড় টনের এসি সরবরাহের কার্যাদেশ দেন ট্রান্সকম গ্রুপকে। সে সময় তিনি জনতা ব্যাংক উত্তরা শাখার অনুকূলে ১১ লাখ ৯৫ হাজার টাকার দুটি চেক দেন। ১২ জুন টাকা উঠাতে গেলে দুটি চেকই প্রত্যাখ্যাত হয়। এর আগে ট্রান্সকামের উত্তরা শোরুম থেকে ৬ লাখ ৭৮ হাজার টাকা মূল্যের ১০টি এসি ও একটি এলসিডি মনিটর টিভির বিপরীতে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা পরিশোধ করে বাকি টাকা তার অফিস থেকে সংগ্রহের কথা বলেন। পরবর্তীতে তার অফিসে গেলে টাকা না দিয়ে ইসলামী ব্যাংক উত্তরা শাখার তিনটি চেক দেন। সেগুলোও পর্যায়ক্রমে প্রত্যাখ্যাত হয়। পরে ২৬ জুন কাফরুল ও উত্তরা থানায় দুটি মামলা হয়।

সরকারি নথিতে ভয়ঙ্কর প্রতারক হিসেবে সাহেদের নাম উঠলেও সাহেদের টিকিটিও স্পর্শ করতে পারেনি কেউ।  মেয়াদোত্তীর্ণ ‘রিজেন্ট হাসপাতাল’-এর সঙ্গেই কভিড চিকিৎসায় চুক্তিবদ্ধ হয় স্বাস্থ্য অধিদফতর। গত ২১ মার্চ এই চুক্তিতে উপস্থিত ছিলেন খোদ স্বাস্থ্যমন্ত্রীসহ প্রশাসনের অনেক উচ্চ পর্যায়ের লোকজন। সামাজিক  যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতিসহ দেশ-বিদেশের অনেক প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সঙ্গে সাহেদের ছবি দিয়ে নিজেকে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে জাহির করতেন সাহেদ। অনেকে অবশ্য ভড়কে গিয়ে তার প্রস্তাবে সায় দিয়েছেন। কামিয়েও নিয়েছেন বেশ কিছু। একে একে গড়ে তোলেন রিজেন্ট হসপিটাল লিমিটেড (মিরপুর), রিজেন্ট হসপিটাল লিমিটেড (উত্তরা), ঢাকা  সেন্ট্রাল কলেজ, রিজেন্ট ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, হোটেল মিলিনা। অভিযোগ রয়েছে, আরকেসিএস মাইক্রোক্রেডিট ও কর্মসংস্থান সোসাইটি রয়েছে তার। যদিও এর একটিরও  কোনো বৈধ লাইসেন্স নেই। আর অনুমোদনহীন আরকেসিএস মাইক্রোক্রেডিট ও কর্মসংস্থান  সোসাইটির ১২টি শাখা করে হাজার হাজার সদস্যের কাছ থেকে  কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ রয়েছে। এর আগেও সাহেদ উত্তরার ৪, ৭ ও ১৩ নম্বর সেক্টরে ভুয়া শিপিংয়ের ব্যবসা করেছেন। সেই ভুয়া প্রতিষ্ঠানের  নামেই সাধারণ মানুষের কাছ থেকে কোটি কোটি হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। জানা গেছে, সাহেদের গ্রামের বাড়ি সাতক্ষীরায়। মা সাফিয়া করিম ছিলেন স্থানীয় মহিলা আওয়ামী লীগের  নেত্রী। স্থানীয়ভাবে মায়ের নাম ভাঙিয়ে শুরু হয় তার প্রতারণা। সাতক্ষীরার এক মেয়েকে প্রথমে বিয়ে করলেও তার প্রতারণার বিষয়টি জানতে পেরে তার সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেন তার প্রথম স্ত্রী। সাহেদ ফেসবুকে তার নিজের পরিচয় দিয়েছেন আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক কমিটির সদস্য; ন্যাশনাল প্যারা অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস  প্রেসিডেন্ট; রিজেন্ট ডিজাইন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট, রিজেন্ট কেসিএস লিমিটেড, কর্মমুখী কর্মসংস্থান সোসাইটি, রিজেন্ট হসপিটাল লিমিটেড ও রিজেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান।  সেন্টার ফর পলিটিক্যাল রিসার্চ নামে একটি প্রতিষ্ঠানেরও চেয়ারম্যান তিনি।

পাথর জালিয়ালিতেও সাহেদ : গত বছর থেকে সাহেদ পদ্মা সেতুতে পাথর সরবরাহ করার কথা বলে বড় ধরনের টার্গেটে নামেন। প্রধানমন্ত্রীর পিএস পরিচয় দিয়ে ওয়ার্ক অর্ডার দিয়ে প্রথমে বাজারদরের চেয়ে বেশি মূল্যে পাথর কিনে ধুন্দুমার কাে  বিমোহিত করে ফেলেন সব পাথর ব্যবসায়ীকে। ভুক্তভোগীরা রিজেন্ট হাসপাতালের অফিসে এসে বিভিন্ন প্রভাবশালীর সঙ্গে সাহেদের ছবি দেখে বিশ্বাস খুঁজে পেতেন। পাথর ব্যবসায়ীরা একের পর এক পাথর পাঠাতে থাকেন সাহেদের ঠিকানায়। ওই পাথরই বাজারমূল্যের চেয়ে কমে বিক্রি করে দিতেন সাহেদ। তবে কিছুদিন পার হওয়ার পরই তাদের মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে। একের পর এক চেক বাউন্স হতে থাকে। ভুক্তভোগীদেরই একজন সিলেটের জৈন্তা এলাকার মাওলা স্টোন ক্রাশারের মালিক হাজী সামসুল মাওলা। গতকাল এ প্রতিবেদককে বলেন, ভাই আমাদের তিনি পরিচয় দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর পিএস। তার অফিসেও আমি দেখেছি প্রধানমন্ত্রীসহ অনেক মন্ত্রীর সঙ্গে ছবি। আমরা তার কথা বিশ্বাস না কইরা উপায় আছে? ৩০ লাখ টাকার পাথর আমি পাঠাইয়া দিই। তবে তার প্রতিটি চেক বাউন্স করে। পরে উত্তরা থানায় জিডি এবং সিলেট আদালতে আমি মামলা করি। আমার মতো সিলেটের আমিন এবং আকদ্দসও সাহেদের প্রতারণার শিকার। তার পক্ষ থেকে আমাদের সঙ্গে পারভেজ ও নাসির যোগাযোগ করতেন।

সাহেদের প্রতারণার শিকার জুলফিকার আলী ভুট্টো নামে এক ব্যক্তি অভিযোগ করেন, সাহেদ করিমের মালিকানাধীন রিজেন্ট কেসিএস পূর্বাচল প্রজেক্টে বালু সরবরাহের কাজ পেয়েছিল তার প্রতিষ্ঠান রুসাফা কনস্ট্রাকশন। সিলেট থেকে বালু সরবরাহের পর সাহেদ করিম তার পাওনা ৪২ লাখ ৫৭ হাজার ৫৫৯ টাকা  দেননি। উল্টো এক দিন অফিসে ডেকে নিয়ে সন্ত্রাসীদের দিয়ে পেটানো হয়। তারপর ৩০০ টাকার স্ট্যাম্পে সই নিয়ে মেরে গুম করে ফেলার হুমকি দেন। গত বছরের ৩১ অক্টোবর এ ঘটনায় উত্তরা পশ্চিম থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন ভুট্টো।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর