শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ মে, ২০২১ আপডেট:

এসপি বাবুলের পরকীয়ার বলি মিতু! জিজ্ঞাসাবাদে করছেন বিভ্রান্ত

মুহাম্মদ সেলিম, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
এসপি বাবুলের পরকীয়ার বলি মিতু! জিজ্ঞাসাবাদে করছেন বিভ্রান্ত

স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতুর খুনের খবর পেয়ে ঢাকা থেকে অঝোরে কেঁদে কেঁদে হেলিকপ্টারে করে চট্টগ্রামে আসেন সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তার। এ কান্না অব্যাহত ছিল মেডিকেল থেকে জানাজা পর্যন্ত। বাবুলের চোখের জলে আবেগাপ্লুত হয় আপামর জনগণ। মিতু খুনের পাঁচ বছর পর পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) তদন্তে উঠে এসেছে বাবুলের কান্নার দৃশ্য ছিল পুরোটাই ‘মেকি’। স্ত্রীকে খুন করিয়ে ঘটনা ভিন্ন খাতে ঘোরানোর জন্যই ওই দিন এমন আবহ তৈরি করেন বাবুল। স্ত্রীকে খুন করার পর সহানুভূতি পাওয়ার চেষ্টা করেন নানাভাবে। কিন্তু পিবিআইর তদন্তে উল্টে গেল মামলার গতি। বাদীর ভূমিকা থেকে আসামির কাঠগড়ায় সাবেক এ পুলিশ সুপার।

মিতুকে খুনের অভিযোগে বুধবার চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ থানায় খুনের মামলা দায়ের করেন মিতুর বাবা মোশাররফ হোসেন, যাতে প্রধান আসামি করা হয় স্বামী বাবুল আক্তারকে। মামলার অন্য সাত আসামি বাবুল আক্তারের ঘনিষ্ঠ সোর্স হিসেবে পরিচিত। স্ত্রী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানোর পর বাবুলকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য নেয় তদন্তকারী সংস্থা পিবিআই। তদন্ত-সংশ্লিষ্টদের দাবি, বাবুল জিজ্ঞাসাবাদে তাদের বিভ্রান্তিকর তথ্য দিচ্ছেন। নানাভাবে প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা করছেন তিনি।

মিতুর বাবা মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘মিতু খুনের পর বাবুল এমন অভিনয় করেছে বোঝার উপায় ছিল না এ খুনের সঙ্গে সে জড়িত। মিতুকে কবর দেওয়ার সময় পারলে বাবুলও কবরে যাওয়ার আবহ তৈরি করেছিল। কিন্তু কিছুদিনের মধ্যে আমাদের সেই ভুল ভাঙে। এরপর থেকে বিভিন্ন জায়গায় বাবুল এ খুনের সঙ্গে সম্পৃক্ত তা বলে আসছি। আমাদের দাবি সঠিক ছিল তা পিবিআইর তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে।’ পিবিআইর পরিদর্শক সন্তোষ কুমার চাকমা বলেন, ‘মামলার তদন্তের দায়িত্ব পাওয়ার পর বাদী বাবুলের ওপরও নজর ছিল। বাবুল আক্তারের এ খুনের সঙ্গে সম্পৃক্ততা পাওয়ায় আগের মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে। নতুন মামলায় তাকে গ্রেফতারের পর জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ।’

জানা যায়, মিতু হত্যা মামলায় বাবুল আক্তারের সম্পৃক্ততা নিশ্চিত হওয়ার পর গ্রেফতারের দুই দিন আগে পিবিআইর হেফাজতে নেওয়া হয়। জিজ্ঞাসাবাদে তাকে মিতু হত্যাকান্ডের বিষয়ে নানা প্রশ্ন করা হলেও সিংহভাগ প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেননি। এর আগে এ খুনের বেশ কিছু তথ্যপ্রমাণ আসে মামলার তদন্তকারী সংস্থার হাতে, যার মধ্যে বাবুল আক্তারের একটি ফোন রেকর্ড এবং কিছু দালিলিক প্রমাণ ছিল। সঙ্গে ছিল বাবুলের দুই ব্যবসায়িক অংশীদার সাইফুল হক এবং গাজী আল মামুনের দেওয়া তথ্য। বাবুল আক্তারের সম্পৃক্ততা নিশ্চিত হওয়ার পর ঊর্ধ্বতন মহলে অবহিত করে প্রথম হত্যা মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়ে নতুন করে মামলা দায়েরের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পরে মিতুর বাবা বাদী হয়ে নগরীর পাঁচলাইশ থানায় নতুন করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়। মামলার বাকি সাত আসামি হলেন- মো. কামরুল ইসলাম শিকদার মুসা, এহতেশামুল হক প্রকাশ হানিফুল হক প্রকাশ ভোলাইয়া, মো. মোতালেব মিয়া ওয়াসিম, মো. আনোয়ার হোসেন, মো. খাইরুল ইসলাম কালু, মো. সাইদুল ইসলাম সিকদার সাক্কু ও শাহজাহান মিয়া।

বাবুলের পরকীয়ার বলি মিতু : সাবেক পুলিশ সুপার বাবুলের বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের বলি হয়েছেন স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু। এ খুনের পরিকল্পনা থেকে শুরু করে তা বাস্তবায়ন সবকিছুই তদারক করেছেন বাবুল নিজেই। এমনকি কিলিং মিশন শেষ হওয়ার পর অংশগ্রহণকারীদের নগদ ৩ লাখ টাকাও দেন। মিতু হত্যার ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলা এবং পিবিআইর দেওয়া অপর মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদনে এসব তথ্য উল্লেখ করা হয়। পাঁচলাইশ থানায় দায়ের হওয়া মামলায় উল্লেখ করা হয়, বাবুল আক্তার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হিসেবে কক্সবাজার থাকাকালে ইউএনএইচসিআরের ফিল্ড অফিসার গায়ত্রী অমর সিংয়ের সঙ্গে পরিচয় হয়। তারা পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। ২০১৪ থেকে ২০১৫ সালে সুদানে মিশনে যাওয়ার সময় বাবুল আক্তার মোবাইল বাসায় রেখে যান। এ সময় গায়ত্রী বিভিন্ন সময় মোবাইলে ২৯টি মেসেজ পাঠান। হত্যাকান্ডের কয়েক মাস আগে বাবুল আক্তার চীনে প্রশিক্ষণের জন্য যান। এ সময় গায়ত্রীর উপহার দেওয়া ‘তালিবান’ এবং ‘বেস্ট কেপ্ট সিক্রেট’ বই দুটি পান। এতে তালিবান বইয়ের তৃতীয় পৃষ্ঠায় গায়ত্রী লেখেন, ‘Coxsbazar, Bangladesh. Hope the memory of my offering you this personal gift, shall eternalize our wonderful bound, love you, Gaitree’. একই বইয়ের ২৭৬ নম্বর পৃষ্ঠায় বাবুল আক্তার লেখেন- ‘First meet: 11 Sept, 2013, First PR in Cox. 07 Oct 2013. G Birth Day, 10 October, First (——): 05 Oct 2013; First beach walk: 8th Oct, 2013, 11 Oct 2013, Mermaid with family, 12 Oct 013, Temple Ramu Prayed Together, 13 Oct 2013; Ramu Rubber Garden Chakaria night beach walk’. বাবুল ও গায়ত্রীর পরকীয়ার প্রতিবাদ করায় পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয় মিতুকে। মিতু হত্যকান্ডে বাবুল আক্তারের সম্পৃক্ততার তথ্য উঠেছে পিবিআইর দেওয়া আরেক মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন ও বাবুল আক্তারের ব্যবসায়িক অংশীদার সাইফুল হক এবং গাজী আল মামুনের সাক্ষী হিসেবে আদালতে দেওয়া জবানবন্দিতে। মঙ্গলবার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফিউদ্দিনের আদালতে জবানবন্দি দেন তারা। ওই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সন্তোষ কুমার চাকমা বলেন, ‘স্ত্রী হত্যার তিন দিন পর বাবুল তার ব্যবসায়িক অংশীদার সাইফুল হককে লাভের অংশ থেকে ৩ লাখ টাকা দেওয়ার জন্য বলেন। সাইফুল বিকাশের মাধ্যমে ওই টাকা গাজী আল মামুনকে পাঠান। পরে মামুন ওই টাকা মুসা, ওয়াসিমসহ অন্য আসামিদের ভাগ করে দেন।’ মিতুর বাবা মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘কক্সবাজার থাকাকালে এনজিও কর্মকর্তা ভারতীয় নাগরিক গায়ত্রী অমর সিংয়ের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে বাবুলের। তাদের পরকীয়ার বিষয় জেনে যাওয়ার পর মিতুর সঙ্গে পারিবারিক কলহ শুরু হয়। এ সময় বাবুল শারীরিক ও মানসিকভাবে মিতুকে নির্যাতন শুরু করে। আবার মিতুকে গায়ত্রী খুনের হুমকিও দেন। বাবুল পথের কাঁটা দূর করতে মিতুকে খুনের পরিকল্পনা করে। নিজের লোকজন দিয়ে মিতুকে খুন করে।’

বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে বাবুল : স্ত্রী খুনের অভিযোগে গ্রেফতার হওয়া সাবেক পুলিশ সুপার বাবুুল আক্তার মামলার তদন্ত সংস্থা পিবিআইকে ভুল তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন। এতে করে জিজ্ঞাসাবাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের বেশ বেগ পেতে হচ্ছে। তদন্ত-সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানান, পেশাগত জীবনে চৌকস অফিসার হওয়ায় বাবুল আক্তার জানেন কীভাবে জিজ্ঞাসাবাদে বিভ্রান্ত করতে হয়। তাই জিজ্ঞাসাবাদে পথে পথে বিভ্রান্ত করছেন তিনি। এ বিভ্রান্তির শুরুটা হয় মামলার এজাহার লেখার মাধ্যমে। পিবিআই হেফাজতে নেওয়ার পর বর্তমান ঠিকানা দেওয়ার জন্য বলা হয় বাবুল আক্তারকে। কিন্তু বাবুল মোহাম্মদপুরের যে সড়ক ও হোল্ডিং নম্বর দেন তা ছিল সম্পূর্ণ ভুল। পরে বাবুল আক্তারের গাড়িচালকের সহায়তায় তার বর্তমান বাসা শনাক্ত করা হয়। তদন্ত-সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা বলেন, ‘কোনো তথ্য জিজ্ঞাসা করলে বাবুল আক্তার বলেন, আমার নার্ভ খুবই শক্ত। সহজে আমাকে ভাঙতে পারবা না। পরক্ষণেই তিনি হাউমাউ করে কেঁদে ওঠেন।’ প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের ৫ জুন নগরীর জিইসির মোড় এলাকায় ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার পথে খুন হন সাবেক এসপি বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু।

সন্তানদের জিম্মা নিতে চান নানা : সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তার ও মাহমুদা খানম মিতু দুই সন্তানের জিম্মা নিতে চান নানা মোশাররফ হোসেন। নাতি-নাতনির জিম্মা আবেদন করতে গতকাল আদালতেও যান তিনি। কিন্তু করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে আদালতের কার্যক্রম বন্ধ থাকায় আবেদন করতে পারেননি।

মিতুর বাবা মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘মিতু সন্তানদের দুজনই অপ্রাপ্ত বয়স্ক। মা পাঁচ বছর আগে খুন হয়েছেন। সেই খুনের দায়ে বাবুল এখন গ্রেফতার। তাই তাদের দেখাশোনা করার মতো বিশ্বস্ত কেউ নেই। তাদের দেখাশোনার দায়দায়িত্ব আমরা নিতে চাই। আদালতে মাধ্যমে জিম্মা নিতে আবেদন করতে গেছিলাম। আদালত বন্ধ থাকায় আবেদন করতে পারিনি। আদালতের কার্যক্রম শুরু হলে তাদের জিম্মা নেওয়ার জন্য আবেদন করব।’ তিনি বলেন, ‘মিতু খুনের একমাত্র প্রত্যক্ষদর্শী মাহির। বাবুলের পরিবারের কাছে থাকলে তার নিরাপত্তা হুমকিতে পড়তে পারে। তাই তাদের জিম্মা আমাদের কাছে দেওয়া জরুরি।’ প্রসঙ্গত, মিতু খুন হওয়ার সময় বাবুলের ছেলেসন্তান মাহির মাহমুদের বয়স ছিল ১২ বছর এবং মেয়ে তাবাসসুমের বয়স ছিল সাত বছর। খুনের পরপর দুই সন্তানকে নিয়ে ঢাকার মেরাদিয়ার শ্বশুরবাড়ির বাসায় ওঠেন বাবুল। ওই খানে কিছুদিন থাকার পর ভাড়া বাসায় যান বাবুল। এর মধ্যেই শ্বশুরবাড়ির সঙ্গে দূরত্ব বাড়ে তার। এরপর গত সাড়ে তিন বছরে মিতুর দুই সন্তানের সঙ্গে দেখাই হয়নি নানা-নানির।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন