শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ মে, ২০২১ আপডেট:

এসপি বাবুলের পরকীয়ার বলি মিতু! জিজ্ঞাসাবাদে করছেন বিভ্রান্ত

মুহাম্মদ সেলিম, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
এসপি বাবুলের পরকীয়ার বলি মিতু! জিজ্ঞাসাবাদে করছেন বিভ্রান্ত

স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতুর খুনের খবর পেয়ে ঢাকা থেকে অঝোরে কেঁদে কেঁদে হেলিকপ্টারে করে চট্টগ্রামে আসেন সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তার। এ কান্না অব্যাহত ছিল মেডিকেল থেকে জানাজা পর্যন্ত। বাবুলের চোখের জলে আবেগাপ্লুত হয় আপামর জনগণ। মিতু খুনের পাঁচ বছর পর পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) তদন্তে উঠে এসেছে বাবুলের কান্নার দৃশ্য ছিল পুরোটাই ‘মেকি’। স্ত্রীকে খুন করিয়ে ঘটনা ভিন্ন খাতে ঘোরানোর জন্যই ওই দিন এমন আবহ তৈরি করেন বাবুল। স্ত্রীকে খুন করার পর সহানুভূতি পাওয়ার চেষ্টা করেন নানাভাবে। কিন্তু পিবিআইর তদন্তে উল্টে গেল মামলার গতি। বাদীর ভূমিকা থেকে আসামির কাঠগড়ায় সাবেক এ পুলিশ সুপার।

মিতুকে খুনের অভিযোগে বুধবার চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ থানায় খুনের মামলা দায়ের করেন মিতুর বাবা মোশাররফ হোসেন, যাতে প্রধান আসামি করা হয় স্বামী বাবুল আক্তারকে। মামলার অন্য সাত আসামি বাবুল আক্তারের ঘনিষ্ঠ সোর্স হিসেবে পরিচিত। স্ত্রী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানোর পর বাবুলকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য নেয় তদন্তকারী সংস্থা পিবিআই। তদন্ত-সংশ্লিষ্টদের দাবি, বাবুল জিজ্ঞাসাবাদে তাদের বিভ্রান্তিকর তথ্য দিচ্ছেন। নানাভাবে প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা করছেন তিনি।

মিতুর বাবা মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘মিতু খুনের পর বাবুল এমন অভিনয় করেছে বোঝার উপায় ছিল না এ খুনের সঙ্গে সে জড়িত। মিতুকে কবর দেওয়ার সময় পারলে বাবুলও কবরে যাওয়ার আবহ তৈরি করেছিল। কিন্তু কিছুদিনের মধ্যে আমাদের সেই ভুল ভাঙে। এরপর থেকে বিভিন্ন জায়গায় বাবুল এ খুনের সঙ্গে সম্পৃক্ত তা বলে আসছি। আমাদের দাবি সঠিক ছিল তা পিবিআইর তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে।’ পিবিআইর পরিদর্শক সন্তোষ কুমার চাকমা বলেন, ‘মামলার তদন্তের দায়িত্ব পাওয়ার পর বাদী বাবুলের ওপরও নজর ছিল। বাবুল আক্তারের এ খুনের সঙ্গে সম্পৃক্ততা পাওয়ায় আগের মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে। নতুন মামলায় তাকে গ্রেফতারের পর জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ।’

জানা যায়, মিতু হত্যা মামলায় বাবুল আক্তারের সম্পৃক্ততা নিশ্চিত হওয়ার পর গ্রেফতারের দুই দিন আগে পিবিআইর হেফাজতে নেওয়া হয়। জিজ্ঞাসাবাদে তাকে মিতু হত্যাকান্ডের বিষয়ে নানা প্রশ্ন করা হলেও সিংহভাগ প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেননি। এর আগে এ খুনের বেশ কিছু তথ্যপ্রমাণ আসে মামলার তদন্তকারী সংস্থার হাতে, যার মধ্যে বাবুল আক্তারের একটি ফোন রেকর্ড এবং কিছু দালিলিক প্রমাণ ছিল। সঙ্গে ছিল বাবুলের দুই ব্যবসায়িক অংশীদার সাইফুল হক এবং গাজী আল মামুনের দেওয়া তথ্য। বাবুল আক্তারের সম্পৃক্ততা নিশ্চিত হওয়ার পর ঊর্ধ্বতন মহলে অবহিত করে প্রথম হত্যা মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়ে নতুন করে মামলা দায়েরের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পরে মিতুর বাবা বাদী হয়ে নগরীর পাঁচলাইশ থানায় নতুন করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়। মামলার বাকি সাত আসামি হলেন- মো. কামরুল ইসলাম শিকদার মুসা, এহতেশামুল হক প্রকাশ হানিফুল হক প্রকাশ ভোলাইয়া, মো. মোতালেব মিয়া ওয়াসিম, মো. আনোয়ার হোসেন, মো. খাইরুল ইসলাম কালু, মো. সাইদুল ইসলাম সিকদার সাক্কু ও শাহজাহান মিয়া।

বাবুলের পরকীয়ার বলি মিতু : সাবেক পুলিশ সুপার বাবুলের বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের বলি হয়েছেন স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু। এ খুনের পরিকল্পনা থেকে শুরু করে তা বাস্তবায়ন সবকিছুই তদারক করেছেন বাবুল নিজেই। এমনকি কিলিং মিশন শেষ হওয়ার পর অংশগ্রহণকারীদের নগদ ৩ লাখ টাকাও দেন। মিতু হত্যার ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলা এবং পিবিআইর দেওয়া অপর মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদনে এসব তথ্য উল্লেখ করা হয়। পাঁচলাইশ থানায় দায়ের হওয়া মামলায় উল্লেখ করা হয়, বাবুল আক্তার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হিসেবে কক্সবাজার থাকাকালে ইউএনএইচসিআরের ফিল্ড অফিসার গায়ত্রী অমর সিংয়ের সঙ্গে পরিচয় হয়। তারা পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। ২০১৪ থেকে ২০১৫ সালে সুদানে মিশনে যাওয়ার সময় বাবুল আক্তার মোবাইল বাসায় রেখে যান। এ সময় গায়ত্রী বিভিন্ন সময় মোবাইলে ২৯টি মেসেজ পাঠান। হত্যাকান্ডের কয়েক মাস আগে বাবুল আক্তার চীনে প্রশিক্ষণের জন্য যান। এ সময় গায়ত্রীর উপহার দেওয়া ‘তালিবান’ এবং ‘বেস্ট কেপ্ট সিক্রেট’ বই দুটি পান। এতে তালিবান বইয়ের তৃতীয় পৃষ্ঠায় গায়ত্রী লেখেন, ‘Coxsbazar, Bangladesh. Hope the memory of my offering you this personal gift, shall eternalize our wonderful bound, love you, Gaitree’. একই বইয়ের ২৭৬ নম্বর পৃষ্ঠায় বাবুল আক্তার লেখেন- ‘First meet: 11 Sept, 2013, First PR in Cox. 07 Oct 2013. G Birth Day, 10 October, First (——): 05 Oct 2013; First beach walk: 8th Oct, 2013, 11 Oct 2013, Mermaid with family, 12 Oct 013, Temple Ramu Prayed Together, 13 Oct 2013; Ramu Rubber Garden Chakaria night beach walk’. বাবুল ও গায়ত্রীর পরকীয়ার প্রতিবাদ করায় পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয় মিতুকে। মিতু হত্যকান্ডে বাবুল আক্তারের সম্পৃক্ততার তথ্য উঠেছে পিবিআইর দেওয়া আরেক মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন ও বাবুল আক্তারের ব্যবসায়িক অংশীদার সাইফুল হক এবং গাজী আল মামুনের সাক্ষী হিসেবে আদালতে দেওয়া জবানবন্দিতে। মঙ্গলবার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফিউদ্দিনের আদালতে জবানবন্দি দেন তারা। ওই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সন্তোষ কুমার চাকমা বলেন, ‘স্ত্রী হত্যার তিন দিন পর বাবুল তার ব্যবসায়িক অংশীদার সাইফুল হককে লাভের অংশ থেকে ৩ লাখ টাকা দেওয়ার জন্য বলেন। সাইফুল বিকাশের মাধ্যমে ওই টাকা গাজী আল মামুনকে পাঠান। পরে মামুন ওই টাকা মুসা, ওয়াসিমসহ অন্য আসামিদের ভাগ করে দেন।’ মিতুর বাবা মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘কক্সবাজার থাকাকালে এনজিও কর্মকর্তা ভারতীয় নাগরিক গায়ত্রী অমর সিংয়ের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে বাবুলের। তাদের পরকীয়ার বিষয় জেনে যাওয়ার পর মিতুর সঙ্গে পারিবারিক কলহ শুরু হয়। এ সময় বাবুল শারীরিক ও মানসিকভাবে মিতুকে নির্যাতন শুরু করে। আবার মিতুকে গায়ত্রী খুনের হুমকিও দেন। বাবুল পথের কাঁটা দূর করতে মিতুকে খুনের পরিকল্পনা করে। নিজের লোকজন দিয়ে মিতুকে খুন করে।’

বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে বাবুল : স্ত্রী খুনের অভিযোগে গ্রেফতার হওয়া সাবেক পুলিশ সুপার বাবুুল আক্তার মামলার তদন্ত সংস্থা পিবিআইকে ভুল তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন। এতে করে জিজ্ঞাসাবাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের বেশ বেগ পেতে হচ্ছে। তদন্ত-সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানান, পেশাগত জীবনে চৌকস অফিসার হওয়ায় বাবুল আক্তার জানেন কীভাবে জিজ্ঞাসাবাদে বিভ্রান্ত করতে হয়। তাই জিজ্ঞাসাবাদে পথে পথে বিভ্রান্ত করছেন তিনি। এ বিভ্রান্তির শুরুটা হয় মামলার এজাহার লেখার মাধ্যমে। পিবিআই হেফাজতে নেওয়ার পর বর্তমান ঠিকানা দেওয়ার জন্য বলা হয় বাবুল আক্তারকে। কিন্তু বাবুল মোহাম্মদপুরের যে সড়ক ও হোল্ডিং নম্বর দেন তা ছিল সম্পূর্ণ ভুল। পরে বাবুল আক্তারের গাড়িচালকের সহায়তায় তার বর্তমান বাসা শনাক্ত করা হয়। তদন্ত-সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা বলেন, ‘কোনো তথ্য জিজ্ঞাসা করলে বাবুল আক্তার বলেন, আমার নার্ভ খুবই শক্ত। সহজে আমাকে ভাঙতে পারবা না। পরক্ষণেই তিনি হাউমাউ করে কেঁদে ওঠেন।’ প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের ৫ জুন নগরীর জিইসির মোড় এলাকায় ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার পথে খুন হন সাবেক এসপি বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু।

সন্তানদের জিম্মা নিতে চান নানা : সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তার ও মাহমুদা খানম মিতু দুই সন্তানের জিম্মা নিতে চান নানা মোশাররফ হোসেন। নাতি-নাতনির জিম্মা আবেদন করতে গতকাল আদালতেও যান তিনি। কিন্তু করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে আদালতের কার্যক্রম বন্ধ থাকায় আবেদন করতে পারেননি।

মিতুর বাবা মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘মিতু সন্তানদের দুজনই অপ্রাপ্ত বয়স্ক। মা পাঁচ বছর আগে খুন হয়েছেন। সেই খুনের দায়ে বাবুল এখন গ্রেফতার। তাই তাদের দেখাশোনা করার মতো বিশ্বস্ত কেউ নেই। তাদের দেখাশোনার দায়দায়িত্ব আমরা নিতে চাই। আদালতে মাধ্যমে জিম্মা নিতে আবেদন করতে গেছিলাম। আদালত বন্ধ থাকায় আবেদন করতে পারিনি। আদালতের কার্যক্রম শুরু হলে তাদের জিম্মা নেওয়ার জন্য আবেদন করব।’ তিনি বলেন, ‘মিতু খুনের একমাত্র প্রত্যক্ষদর্শী মাহির। বাবুলের পরিবারের কাছে থাকলে তার নিরাপত্তা হুমকিতে পড়তে পারে। তাই তাদের জিম্মা আমাদের কাছে দেওয়া জরুরি।’ প্রসঙ্গত, মিতু খুন হওয়ার সময় বাবুলের ছেলেসন্তান মাহির মাহমুদের বয়স ছিল ১২ বছর এবং মেয়ে তাবাসসুমের বয়স ছিল সাত বছর। খুনের পরপর দুই সন্তানকে নিয়ে ঢাকার মেরাদিয়ার শ্বশুরবাড়ির বাসায় ওঠেন বাবুল। ওই খানে কিছুদিন থাকার পর ভাড়া বাসায় যান বাবুল। এর মধ্যেই শ্বশুরবাড়ির সঙ্গে দূরত্ব বাড়ে তার। এরপর গত সাড়ে তিন বছরে মিতুর দুই সন্তানের সঙ্গে দেখাই হয়নি নানা-নানির।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও
ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া
কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা
নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব
কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব

৩২ মিনিট আগে | পরবাস

আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ
আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন

৫৫ মিনিট আগে | পরবাস

ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!
বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের
প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা