শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ মে, ২০২১ আপডেট:

এসপি বাবুলের পরকীয়ার বলি মিতু! জিজ্ঞাসাবাদে করছেন বিভ্রান্ত

মুহাম্মদ সেলিম, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
এসপি বাবুলের পরকীয়ার বলি মিতু! জিজ্ঞাসাবাদে করছেন বিভ্রান্ত

স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতুর খুনের খবর পেয়ে ঢাকা থেকে অঝোরে কেঁদে কেঁদে হেলিকপ্টারে করে চট্টগ্রামে আসেন সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তার। এ কান্না অব্যাহত ছিল মেডিকেল থেকে জানাজা পর্যন্ত। বাবুলের চোখের জলে আবেগাপ্লুত হয় আপামর জনগণ। মিতু খুনের পাঁচ বছর পর পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) তদন্তে উঠে এসেছে বাবুলের কান্নার দৃশ্য ছিল পুরোটাই ‘মেকি’। স্ত্রীকে খুন করিয়ে ঘটনা ভিন্ন খাতে ঘোরানোর জন্যই ওই দিন এমন আবহ তৈরি করেন বাবুল। স্ত্রীকে খুন করার পর সহানুভূতি পাওয়ার চেষ্টা করেন নানাভাবে। কিন্তু পিবিআইর তদন্তে উল্টে গেল মামলার গতি। বাদীর ভূমিকা থেকে আসামির কাঠগড়ায় সাবেক এ পুলিশ সুপার।

মিতুকে খুনের অভিযোগে বুধবার চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ থানায় খুনের মামলা দায়ের করেন মিতুর বাবা মোশাররফ হোসেন, যাতে প্রধান আসামি করা হয় স্বামী বাবুল আক্তারকে। মামলার অন্য সাত আসামি বাবুল আক্তারের ঘনিষ্ঠ সোর্স হিসেবে পরিচিত। স্ত্রী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানোর পর বাবুলকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য নেয় তদন্তকারী সংস্থা পিবিআই। তদন্ত-সংশ্লিষ্টদের দাবি, বাবুল জিজ্ঞাসাবাদে তাদের বিভ্রান্তিকর তথ্য দিচ্ছেন। নানাভাবে প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা করছেন তিনি।

মিতুর বাবা মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘মিতু খুনের পর বাবুল এমন অভিনয় করেছে বোঝার উপায় ছিল না এ খুনের সঙ্গে সে জড়িত। মিতুকে কবর দেওয়ার সময় পারলে বাবুলও কবরে যাওয়ার আবহ তৈরি করেছিল। কিন্তু কিছুদিনের মধ্যে আমাদের সেই ভুল ভাঙে। এরপর থেকে বিভিন্ন জায়গায় বাবুল এ খুনের সঙ্গে সম্পৃক্ত তা বলে আসছি। আমাদের দাবি সঠিক ছিল তা পিবিআইর তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে।’ পিবিআইর পরিদর্শক সন্তোষ কুমার চাকমা বলেন, ‘মামলার তদন্তের দায়িত্ব পাওয়ার পর বাদী বাবুলের ওপরও নজর ছিল। বাবুল আক্তারের এ খুনের সঙ্গে সম্পৃক্ততা পাওয়ায় আগের মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে। নতুন মামলায় তাকে গ্রেফতারের পর জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ।’

জানা যায়, মিতু হত্যা মামলায় বাবুল আক্তারের সম্পৃক্ততা নিশ্চিত হওয়ার পর গ্রেফতারের দুই দিন আগে পিবিআইর হেফাজতে নেওয়া হয়। জিজ্ঞাসাবাদে তাকে মিতু হত্যাকান্ডের বিষয়ে নানা প্রশ্ন করা হলেও সিংহভাগ প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেননি। এর আগে এ খুনের বেশ কিছু তথ্যপ্রমাণ আসে মামলার তদন্তকারী সংস্থার হাতে, যার মধ্যে বাবুল আক্তারের একটি ফোন রেকর্ড এবং কিছু দালিলিক প্রমাণ ছিল। সঙ্গে ছিল বাবুলের দুই ব্যবসায়িক অংশীদার সাইফুল হক এবং গাজী আল মামুনের দেওয়া তথ্য। বাবুল আক্তারের সম্পৃক্ততা নিশ্চিত হওয়ার পর ঊর্ধ্বতন মহলে অবহিত করে প্রথম হত্যা মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়ে নতুন করে মামলা দায়েরের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পরে মিতুর বাবা বাদী হয়ে নগরীর পাঁচলাইশ থানায় নতুন করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়। মামলার বাকি সাত আসামি হলেন- মো. কামরুল ইসলাম শিকদার মুসা, এহতেশামুল হক প্রকাশ হানিফুল হক প্রকাশ ভোলাইয়া, মো. মোতালেব মিয়া ওয়াসিম, মো. আনোয়ার হোসেন, মো. খাইরুল ইসলাম কালু, মো. সাইদুল ইসলাম সিকদার সাক্কু ও শাহজাহান মিয়া।

বাবুলের পরকীয়ার বলি মিতু : সাবেক পুলিশ সুপার বাবুলের বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের বলি হয়েছেন স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু। এ খুনের পরিকল্পনা থেকে শুরু করে তা বাস্তবায়ন সবকিছুই তদারক করেছেন বাবুল নিজেই। এমনকি কিলিং মিশন শেষ হওয়ার পর অংশগ্রহণকারীদের নগদ ৩ লাখ টাকাও দেন। মিতু হত্যার ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলা এবং পিবিআইর দেওয়া অপর মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদনে এসব তথ্য উল্লেখ করা হয়। পাঁচলাইশ থানায় দায়ের হওয়া মামলায় উল্লেখ করা হয়, বাবুল আক্তার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হিসেবে কক্সবাজার থাকাকালে ইউএনএইচসিআরের ফিল্ড অফিসার গায়ত্রী অমর সিংয়ের সঙ্গে পরিচয় হয়। তারা পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। ২০১৪ থেকে ২০১৫ সালে সুদানে মিশনে যাওয়ার সময় বাবুল আক্তার মোবাইল বাসায় রেখে যান। এ সময় গায়ত্রী বিভিন্ন সময় মোবাইলে ২৯টি মেসেজ পাঠান। হত্যাকান্ডের কয়েক মাস আগে বাবুল আক্তার চীনে প্রশিক্ষণের জন্য যান। এ সময় গায়ত্রীর উপহার দেওয়া ‘তালিবান’ এবং ‘বেস্ট কেপ্ট সিক্রেট’ বই দুটি পান। এতে তালিবান বইয়ের তৃতীয় পৃষ্ঠায় গায়ত্রী লেখেন, ‘Coxsbazar, Bangladesh. Hope the memory of my offering you this personal gift, shall eternalize our wonderful bound, love you, Gaitree’. একই বইয়ের ২৭৬ নম্বর পৃষ্ঠায় বাবুল আক্তার লেখেন- ‘First meet: 11 Sept, 2013, First PR in Cox. 07 Oct 2013. G Birth Day, 10 October, First (——): 05 Oct 2013; First beach walk: 8th Oct, 2013, 11 Oct 2013, Mermaid with family, 12 Oct 013, Temple Ramu Prayed Together, 13 Oct 2013; Ramu Rubber Garden Chakaria night beach walk’. বাবুল ও গায়ত্রীর পরকীয়ার প্রতিবাদ করায় পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয় মিতুকে। মিতু হত্যকান্ডে বাবুল আক্তারের সম্পৃক্ততার তথ্য উঠেছে পিবিআইর দেওয়া আরেক মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন ও বাবুল আক্তারের ব্যবসায়িক অংশীদার সাইফুল হক এবং গাজী আল মামুনের সাক্ষী হিসেবে আদালতে দেওয়া জবানবন্দিতে। মঙ্গলবার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফিউদ্দিনের আদালতে জবানবন্দি দেন তারা। ওই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সন্তোষ কুমার চাকমা বলেন, ‘স্ত্রী হত্যার তিন দিন পর বাবুল তার ব্যবসায়িক অংশীদার সাইফুল হককে লাভের অংশ থেকে ৩ লাখ টাকা দেওয়ার জন্য বলেন। সাইফুল বিকাশের মাধ্যমে ওই টাকা গাজী আল মামুনকে পাঠান। পরে মামুন ওই টাকা মুসা, ওয়াসিমসহ অন্য আসামিদের ভাগ করে দেন।’ মিতুর বাবা মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘কক্সবাজার থাকাকালে এনজিও কর্মকর্তা ভারতীয় নাগরিক গায়ত্রী অমর সিংয়ের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে বাবুলের। তাদের পরকীয়ার বিষয় জেনে যাওয়ার পর মিতুর সঙ্গে পারিবারিক কলহ শুরু হয়। এ সময় বাবুল শারীরিক ও মানসিকভাবে মিতুকে নির্যাতন শুরু করে। আবার মিতুকে গায়ত্রী খুনের হুমকিও দেন। বাবুল পথের কাঁটা দূর করতে মিতুকে খুনের পরিকল্পনা করে। নিজের লোকজন দিয়ে মিতুকে খুন করে।’

বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে বাবুল : স্ত্রী খুনের অভিযোগে গ্রেফতার হওয়া সাবেক পুলিশ সুপার বাবুুল আক্তার মামলার তদন্ত সংস্থা পিবিআইকে ভুল তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন। এতে করে জিজ্ঞাসাবাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের বেশ বেগ পেতে হচ্ছে। তদন্ত-সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানান, পেশাগত জীবনে চৌকস অফিসার হওয়ায় বাবুল আক্তার জানেন কীভাবে জিজ্ঞাসাবাদে বিভ্রান্ত করতে হয়। তাই জিজ্ঞাসাবাদে পথে পথে বিভ্রান্ত করছেন তিনি। এ বিভ্রান্তির শুরুটা হয় মামলার এজাহার লেখার মাধ্যমে। পিবিআই হেফাজতে নেওয়ার পর বর্তমান ঠিকানা দেওয়ার জন্য বলা হয় বাবুল আক্তারকে। কিন্তু বাবুল মোহাম্মদপুরের যে সড়ক ও হোল্ডিং নম্বর দেন তা ছিল সম্পূর্ণ ভুল। পরে বাবুল আক্তারের গাড়িচালকের সহায়তায় তার বর্তমান বাসা শনাক্ত করা হয়। তদন্ত-সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা বলেন, ‘কোনো তথ্য জিজ্ঞাসা করলে বাবুল আক্তার বলেন, আমার নার্ভ খুবই শক্ত। সহজে আমাকে ভাঙতে পারবা না। পরক্ষণেই তিনি হাউমাউ করে কেঁদে ওঠেন।’ প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের ৫ জুন নগরীর জিইসির মোড় এলাকায় ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার পথে খুন হন সাবেক এসপি বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু।

সন্তানদের জিম্মা নিতে চান নানা : সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তার ও মাহমুদা খানম মিতু দুই সন্তানের জিম্মা নিতে চান নানা মোশাররফ হোসেন। নাতি-নাতনির জিম্মা আবেদন করতে গতকাল আদালতেও যান তিনি। কিন্তু করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে আদালতের কার্যক্রম বন্ধ থাকায় আবেদন করতে পারেননি।

মিতুর বাবা মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘মিতু সন্তানদের দুজনই অপ্রাপ্ত বয়স্ক। মা পাঁচ বছর আগে খুন হয়েছেন। সেই খুনের দায়ে বাবুল এখন গ্রেফতার। তাই তাদের দেখাশোনা করার মতো বিশ্বস্ত কেউ নেই। তাদের দেখাশোনার দায়দায়িত্ব আমরা নিতে চাই। আদালতে মাধ্যমে জিম্মা নিতে আবেদন করতে গেছিলাম। আদালত বন্ধ থাকায় আবেদন করতে পারিনি। আদালতের কার্যক্রম শুরু হলে তাদের জিম্মা নেওয়ার জন্য আবেদন করব।’ তিনি বলেন, ‘মিতু খুনের একমাত্র প্রত্যক্ষদর্শী মাহির। বাবুলের পরিবারের কাছে থাকলে তার নিরাপত্তা হুমকিতে পড়তে পারে। তাই তাদের জিম্মা আমাদের কাছে দেওয়া জরুরি।’ প্রসঙ্গত, মিতু খুন হওয়ার সময় বাবুলের ছেলেসন্তান মাহির মাহমুদের বয়স ছিল ১২ বছর এবং মেয়ে তাবাসসুমের বয়স ছিল সাত বছর। খুনের পরপর দুই সন্তানকে নিয়ে ঢাকার মেরাদিয়ার শ্বশুরবাড়ির বাসায় ওঠেন বাবুল। ওই খানে কিছুদিন থাকার পর ভাড়া বাসায় যান বাবুল। এর মধ্যেই শ্বশুরবাড়ির সঙ্গে দূরত্ব বাড়ে তার। এরপর গত সাড়ে তিন বছরে মিতুর দুই সন্তানের সঙ্গে দেখাই হয়নি নানা-নানির।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

৪৮ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

২৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

৫৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু
গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা