শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ মে, ২০২১ আপডেট:

এসপি বাবুলের পরকীয়ার বলি মিতু! জিজ্ঞাসাবাদে করছেন বিভ্রান্ত

মুহাম্মদ সেলিম, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
এসপি বাবুলের পরকীয়ার বলি মিতু! জিজ্ঞাসাবাদে করছেন বিভ্রান্ত

স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতুর খুনের খবর পেয়ে ঢাকা থেকে অঝোরে কেঁদে কেঁদে হেলিকপ্টারে করে চট্টগ্রামে আসেন সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তার। এ কান্না অব্যাহত ছিল মেডিকেল থেকে জানাজা পর্যন্ত। বাবুলের চোখের জলে আবেগাপ্লুত হয় আপামর জনগণ। মিতু খুনের পাঁচ বছর পর পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) তদন্তে উঠে এসেছে বাবুলের কান্নার দৃশ্য ছিল পুরোটাই ‘মেকি’। স্ত্রীকে খুন করিয়ে ঘটনা ভিন্ন খাতে ঘোরানোর জন্যই ওই দিন এমন আবহ তৈরি করেন বাবুল। স্ত্রীকে খুন করার পর সহানুভূতি পাওয়ার চেষ্টা করেন নানাভাবে। কিন্তু পিবিআইর তদন্তে উল্টে গেল মামলার গতি। বাদীর ভূমিকা থেকে আসামির কাঠগড়ায় সাবেক এ পুলিশ সুপার।

মিতুকে খুনের অভিযোগে বুধবার চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ থানায় খুনের মামলা দায়ের করেন মিতুর বাবা মোশাররফ হোসেন, যাতে প্রধান আসামি করা হয় স্বামী বাবুল আক্তারকে। মামলার অন্য সাত আসামি বাবুল আক্তারের ঘনিষ্ঠ সোর্স হিসেবে পরিচিত। স্ত্রী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানোর পর বাবুলকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য নেয় তদন্তকারী সংস্থা পিবিআই। তদন্ত-সংশ্লিষ্টদের দাবি, বাবুল জিজ্ঞাসাবাদে তাদের বিভ্রান্তিকর তথ্য দিচ্ছেন। নানাভাবে প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা করছেন তিনি।

মিতুর বাবা মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘মিতু খুনের পর বাবুল এমন অভিনয় করেছে বোঝার উপায় ছিল না এ খুনের সঙ্গে সে জড়িত। মিতুকে কবর দেওয়ার সময় পারলে বাবুলও কবরে যাওয়ার আবহ তৈরি করেছিল। কিন্তু কিছুদিনের মধ্যে আমাদের সেই ভুল ভাঙে। এরপর থেকে বিভিন্ন জায়গায় বাবুল এ খুনের সঙ্গে সম্পৃক্ত তা বলে আসছি। আমাদের দাবি সঠিক ছিল তা পিবিআইর তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে।’ পিবিআইর পরিদর্শক সন্তোষ কুমার চাকমা বলেন, ‘মামলার তদন্তের দায়িত্ব পাওয়ার পর বাদী বাবুলের ওপরও নজর ছিল। বাবুল আক্তারের এ খুনের সঙ্গে সম্পৃক্ততা পাওয়ায় আগের মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে। নতুন মামলায় তাকে গ্রেফতারের পর জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ।’

জানা যায়, মিতু হত্যা মামলায় বাবুল আক্তারের সম্পৃক্ততা নিশ্চিত হওয়ার পর গ্রেফতারের দুই দিন আগে পিবিআইর হেফাজতে নেওয়া হয়। জিজ্ঞাসাবাদে তাকে মিতু হত্যাকান্ডের বিষয়ে নানা প্রশ্ন করা হলেও সিংহভাগ প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেননি। এর আগে এ খুনের বেশ কিছু তথ্যপ্রমাণ আসে মামলার তদন্তকারী সংস্থার হাতে, যার মধ্যে বাবুল আক্তারের একটি ফোন রেকর্ড এবং কিছু দালিলিক প্রমাণ ছিল। সঙ্গে ছিল বাবুলের দুই ব্যবসায়িক অংশীদার সাইফুল হক এবং গাজী আল মামুনের দেওয়া তথ্য। বাবুল আক্তারের সম্পৃক্ততা নিশ্চিত হওয়ার পর ঊর্ধ্বতন মহলে অবহিত করে প্রথম হত্যা মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়ে নতুন করে মামলা দায়েরের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পরে মিতুর বাবা বাদী হয়ে নগরীর পাঁচলাইশ থানায় নতুন করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়। মামলার বাকি সাত আসামি হলেন- মো. কামরুল ইসলাম শিকদার মুসা, এহতেশামুল হক প্রকাশ হানিফুল হক প্রকাশ ভোলাইয়া, মো. মোতালেব মিয়া ওয়াসিম, মো. আনোয়ার হোসেন, মো. খাইরুল ইসলাম কালু, মো. সাইদুল ইসলাম সিকদার সাক্কু ও শাহজাহান মিয়া।

বাবুলের পরকীয়ার বলি মিতু : সাবেক পুলিশ সুপার বাবুলের বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের বলি হয়েছেন স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু। এ খুনের পরিকল্পনা থেকে শুরু করে তা বাস্তবায়ন সবকিছুই তদারক করেছেন বাবুল নিজেই। এমনকি কিলিং মিশন শেষ হওয়ার পর অংশগ্রহণকারীদের নগদ ৩ লাখ টাকাও দেন। মিতু হত্যার ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলা এবং পিবিআইর দেওয়া অপর মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদনে এসব তথ্য উল্লেখ করা হয়। পাঁচলাইশ থানায় দায়ের হওয়া মামলায় উল্লেখ করা হয়, বাবুল আক্তার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হিসেবে কক্সবাজার থাকাকালে ইউএনএইচসিআরের ফিল্ড অফিসার গায়ত্রী অমর সিংয়ের সঙ্গে পরিচয় হয়। তারা পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। ২০১৪ থেকে ২০১৫ সালে সুদানে মিশনে যাওয়ার সময় বাবুল আক্তার মোবাইল বাসায় রেখে যান। এ সময় গায়ত্রী বিভিন্ন সময় মোবাইলে ২৯টি মেসেজ পাঠান। হত্যাকান্ডের কয়েক মাস আগে বাবুল আক্তার চীনে প্রশিক্ষণের জন্য যান। এ সময় গায়ত্রীর উপহার দেওয়া ‘তালিবান’ এবং ‘বেস্ট কেপ্ট সিক্রেট’ বই দুটি পান। এতে তালিবান বইয়ের তৃতীয় পৃষ্ঠায় গায়ত্রী লেখেন, ‘Coxsbazar, Bangladesh. Hope the memory of my offering you this personal gift, shall eternalize our wonderful bound, love you, Gaitree’. একই বইয়ের ২৭৬ নম্বর পৃষ্ঠায় বাবুল আক্তার লেখেন- ‘First meet: 11 Sept, 2013, First PR in Cox. 07 Oct 2013. G Birth Day, 10 October, First (——): 05 Oct 2013; First beach walk: 8th Oct, 2013, 11 Oct 2013, Mermaid with family, 12 Oct 013, Temple Ramu Prayed Together, 13 Oct 2013; Ramu Rubber Garden Chakaria night beach walk’. বাবুল ও গায়ত্রীর পরকীয়ার প্রতিবাদ করায় পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয় মিতুকে। মিতু হত্যকান্ডে বাবুল আক্তারের সম্পৃক্ততার তথ্য উঠেছে পিবিআইর দেওয়া আরেক মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন ও বাবুল আক্তারের ব্যবসায়িক অংশীদার সাইফুল হক এবং গাজী আল মামুনের সাক্ষী হিসেবে আদালতে দেওয়া জবানবন্দিতে। মঙ্গলবার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফিউদ্দিনের আদালতে জবানবন্দি দেন তারা। ওই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সন্তোষ কুমার চাকমা বলেন, ‘স্ত্রী হত্যার তিন দিন পর বাবুল তার ব্যবসায়িক অংশীদার সাইফুল হককে লাভের অংশ থেকে ৩ লাখ টাকা দেওয়ার জন্য বলেন। সাইফুল বিকাশের মাধ্যমে ওই টাকা গাজী আল মামুনকে পাঠান। পরে মামুন ওই টাকা মুসা, ওয়াসিমসহ অন্য আসামিদের ভাগ করে দেন।’ মিতুর বাবা মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘কক্সবাজার থাকাকালে এনজিও কর্মকর্তা ভারতীয় নাগরিক গায়ত্রী অমর সিংয়ের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে বাবুলের। তাদের পরকীয়ার বিষয় জেনে যাওয়ার পর মিতুর সঙ্গে পারিবারিক কলহ শুরু হয়। এ সময় বাবুল শারীরিক ও মানসিকভাবে মিতুকে নির্যাতন শুরু করে। আবার মিতুকে গায়ত্রী খুনের হুমকিও দেন। বাবুল পথের কাঁটা দূর করতে মিতুকে খুনের পরিকল্পনা করে। নিজের লোকজন দিয়ে মিতুকে খুন করে।’

বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে বাবুল : স্ত্রী খুনের অভিযোগে গ্রেফতার হওয়া সাবেক পুলিশ সুপার বাবুুল আক্তার মামলার তদন্ত সংস্থা পিবিআইকে ভুল তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন। এতে করে জিজ্ঞাসাবাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের বেশ বেগ পেতে হচ্ছে। তদন্ত-সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানান, পেশাগত জীবনে চৌকস অফিসার হওয়ায় বাবুল আক্তার জানেন কীভাবে জিজ্ঞাসাবাদে বিভ্রান্ত করতে হয়। তাই জিজ্ঞাসাবাদে পথে পথে বিভ্রান্ত করছেন তিনি। এ বিভ্রান্তির শুরুটা হয় মামলার এজাহার লেখার মাধ্যমে। পিবিআই হেফাজতে নেওয়ার পর বর্তমান ঠিকানা দেওয়ার জন্য বলা হয় বাবুল আক্তারকে। কিন্তু বাবুল মোহাম্মদপুরের যে সড়ক ও হোল্ডিং নম্বর দেন তা ছিল সম্পূর্ণ ভুল। পরে বাবুল আক্তারের গাড়িচালকের সহায়তায় তার বর্তমান বাসা শনাক্ত করা হয়। তদন্ত-সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা বলেন, ‘কোনো তথ্য জিজ্ঞাসা করলে বাবুল আক্তার বলেন, আমার নার্ভ খুবই শক্ত। সহজে আমাকে ভাঙতে পারবা না। পরক্ষণেই তিনি হাউমাউ করে কেঁদে ওঠেন।’ প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের ৫ জুন নগরীর জিইসির মোড় এলাকায় ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার পথে খুন হন সাবেক এসপি বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু।

সন্তানদের জিম্মা নিতে চান নানা : সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তার ও মাহমুদা খানম মিতু দুই সন্তানের জিম্মা নিতে চান নানা মোশাররফ হোসেন। নাতি-নাতনির জিম্মা আবেদন করতে গতকাল আদালতেও যান তিনি। কিন্তু করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে আদালতের কার্যক্রম বন্ধ থাকায় আবেদন করতে পারেননি।

মিতুর বাবা মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘মিতু সন্তানদের দুজনই অপ্রাপ্ত বয়স্ক। মা পাঁচ বছর আগে খুন হয়েছেন। সেই খুনের দায়ে বাবুল এখন গ্রেফতার। তাই তাদের দেখাশোনা করার মতো বিশ্বস্ত কেউ নেই। তাদের দেখাশোনার দায়দায়িত্ব আমরা নিতে চাই। আদালতে মাধ্যমে জিম্মা নিতে আবেদন করতে গেছিলাম। আদালত বন্ধ থাকায় আবেদন করতে পারিনি। আদালতের কার্যক্রম শুরু হলে তাদের জিম্মা নেওয়ার জন্য আবেদন করব।’ তিনি বলেন, ‘মিতু খুনের একমাত্র প্রত্যক্ষদর্শী মাহির। বাবুলের পরিবারের কাছে থাকলে তার নিরাপত্তা হুমকিতে পড়তে পারে। তাই তাদের জিম্মা আমাদের কাছে দেওয়া জরুরি।’ প্রসঙ্গত, মিতু খুন হওয়ার সময় বাবুলের ছেলেসন্তান মাহির মাহমুদের বয়স ছিল ১২ বছর এবং মেয়ে তাবাসসুমের বয়স ছিল সাত বছর। খুনের পরপর দুই সন্তানকে নিয়ে ঢাকার মেরাদিয়ার শ্বশুরবাড়ির বাসায় ওঠেন বাবুল। ওই খানে কিছুদিন থাকার পর ভাড়া বাসায় যান বাবুল। এর মধ্যেই শ্বশুরবাড়ির সঙ্গে দূরত্ব বাড়ে তার। এরপর গত সাড়ে তিন বছরে মিতুর দুই সন্তানের সঙ্গে দেখাই হয়নি নানা-নানির।

এই বিভাগের আরও খবর
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
তিন আসামির যাবজ্জীবন
তিন আসামির যাবজ্জীবন
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়