শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ মে, ২০২২

১৫ জেলায় ১১৯ মানব পাচারকারী

প্রমাণ থাকার পরও ৪৮ জনকে বাদ দিয়ে অভিযোগপত্র
মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
১৫ জেলায় ১১৯ মানব পাচারকারী

দেশের অন্তত ১৫ জেলায় ১১৯ জন মানব পাচারকারীর খোঁজ পেয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এদের মধ্যে ৪৪ জনই মাদারীপুর আর কিশোরগঞ্জ জেলার। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা লিবিয়া হয়ে ইউরোপে মানব পাচারে জড়িত।

মাদারীপুর ও কিশোরগঞ্জ ছাড়াও ঢাকা, সিলেট, সুনামগঞ্জ, গোপালগঞ্জ, শরীয়তপুর, নোয়াখালী, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ফরিদপুর, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, নড়াইল ও বরগুনা জেলায় মানব পাচার চক্রের এসব সদস্যের খোঁজ মিলেছে। লিবিয়া ও ইউরোপে মানব পাচারের নেটওয়ার্ক সক্রিয়ভাবে জড়িত এমন প্রমাণ থাকার পরও ৪৮ জনকে অভিযোগপত্র থেকে বাদ দিয়েছেন সিআইডির তদন্ত-সংশ্লিষ্টরা। সংস্থাটির কর্মকর্তারা বলছেন, তাদের নাম-ঠিকানা না পাওয়ায় বাদ দেওয়া হয়েছে।

২০২০ সালের ২৮ মে লিবিয়ার মিজদাহ শহরে মানব পাচার চক্রের সদস্যরা জিম্মি দশায় রেখে নির্বিচার গুলি চালিয়ে ২৬ বাংলাদেশিকে হত্যা করেন। এ ঘটনায় ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন থানায় মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইনে হওয়া ২৫ মামলার তদন্তে ওই সব পাচারকারীর তথ্য উঠে এসেছে। এরই মধ্যে সিআইডি আদালতে ২৫ মামলার অভিযোগপত্র দিয়েছে। ওই সব অভিযোগপত্রে যেসব পাচারকারীর নাম উঠে এসেছে তারা হলেন- মাদারীপুর সদরের দিনু শেখ ও তার স্ত্রী প্রভা বেগম, একই জেলার রাজৈরের জাহিদুল শেখ, জাকির হোসেন মাতুব্বর, জাহাঙ্গীর হোসেন মাতুব্বর, আমির শেখ (থাকেন লিবিয়ায়), তার ভাই ইমাম হোসেন শেখ, নূর হোসেন শেখ, তার স্ত্রী চম্পা বেগম ও ভাই আকবর শেখ, আমিরের স্ত্রী রাশিদা, একই এলাকার জুলহাস সরদার, রেজাউল বয়াতী, নাসির বয়াতী, হানিফ বয়াতী, তার স্ত্রী ফিরোজা বেগম, হাইসদীর নজরুল মোল্লা, তার স্ত্রী দিনা বেগম, আ. বারেক ফরাজী, পাঠানকান্দির বুলু বেগম, কালকিনির কামাল হোসেন খান ও শিবচরের জাহাঙ্গীর হোসেন। আর কিশোরগঞ্জের ভৈরবের হযরত আলী, তার ছেলে সজীব (থাকেন লিবিয়ায়), সুজন মিয়া, সঞ্জিত, জাফর (থাকেন লিবিয়ায়), তার ভাই শাকিল, সুজন, কাউসার, মামুন ওরফে মানিক, নাজমুল হাসান, তানজিলুর ওরফে তানজিদ, বাহারুল ওরফে বাচ্চু মিলিটারি, জাফর ওরফে জাফর ইকবাল, স্বপন, মিন্টু মিয়া, হেলাল ওরফে হেলু মিয়া, হাজী শহিদ মিয়া, খবির উদ্দিন, মোমেন মিয়া, জ্যোতি নূর শাওন, রুপা বেগম ও পারুল বেগম।

এ ছাড়া অন্য জেলার মধ্যে আছে জামালপুরের সরিষাবাড়ীর আশরাফ হোসেন রনি, গোপালগঞ্জ কোটালীপাড়ার শাওন খান, মুকসুদপুরের মোসলেম শেখ, তাইমুল ইসলাম সায়েম, রব মোড়ল ও তার স্ত্রী নার্গিস বেগম, সুন্দরদীর লিয়াকত শেখ, লোহাইড়ের বশির শিকদার, কানুরিয়ার সেন্টু শিকদার, কুষ্টিয়ার কামাল উদ্দিন ওরফে হাজী কামাল ও আলী হোসেন, শরীয়তপুরের পালংয়ের সাদ্দাম মোল্লা, নীলফামারীর ডিমলার আবদুল্লাহ ওরফে আসাদুজ্জামান, সুনামগঞ্জের দাদা সিলেট ওরফে এনাম তালুকদার, জগন্নাথপুরের সানোয়ার হোসেন, হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ের সামিম হোসেন, ফরিদপুরের নগরকান্দার মোশারেফ হোসেন, শাহাদাত হোসাইন, আবদুল আউয়াল ভূঁইয়া, কাউসার, মাসুম, মহসীন রানা, নজরুল ইসলাম সুমন, আসাদুল জামান ওরফে আবদুল্লাহ, কামাল হোসেন, সাঈদ ঢালী, মনির হোসেন হাওলাদার, মহাসিন হাওলাদার, খোকন হাওলাদার, বাদশা ফকির, কবির, শরিফুল ইসলাম ওরফে শরীফ, মুন্না মাল (থাকেন লিবিয়ায়), রহিম বেঙ্গলী ওরফে আবদুর রহিম, আলামিন, রুবেল শেখ, সাইফুল, নেছার উদ্দিন হাওলাদার, জোবর আলী, শাহিন বাবু (পল্টনের স্কাই ভিউ ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলসের মালিক), হেলাল মিয়া, সজীব মিয়া, মুন্নী আক্তার রূপসী, পারভেজ হাসান, কাউছার মুন্সি, মাহাবুব মুন্সি, পারভেজ আহমেদ, নজরুল ইসলাম সুমন, রবিউল মিয়া ওরফে রবি, ইলিয়াছ মীর, শরীফ হোসেন, রফিকুল ইসলাম সেলিম, খালিদ চৌধুরী, সানজিদা, আবদুস সাত্তার, নুরজাহান আক্তার, জাকির মিয়া, মোক্তার মোল্লা, রাসেল, মঞ্জুর হোসেন রুবেল মির্জা, নাসির উদ্দিন মির্জা ওরফে রোম্মন, রিপন মির্জা, আবু বক্কর মিয়া, সোহেল পাজরী, আসাদুজ্জামান বাবু, কবির হোসেন, হারুন আহমেদ, মোজাম্মেল হোসেন পাটোয়ারী, আবুল হোসেন ওরফে সোহাগ, সেলিম সিকদার, কবির হাওলাদার, নাসির উদ্দিন ওরফে নেছার, আবুল কালাম হাওলাদার, সাব্বির হোসেন ও গিয়াস মাতব্বর। এরা লিবিয়া ও ইউরোপে মানব পাচারের জন্য অন্তত ১৮টি চক্র গড়ে তুলেছেন বলে জানা গেছে। সিআইডির সিরিয়াস ক্রাইম ও হোমিসাইডাল স্কোয়াডের বিশেষ পুলিশ সুপার সাইদুর রহমান খান এ প্রতিবেদককে বলেন, ‘অভিযুক্ত এসব আসামির সবাই এখনো গ্রেফতার হননি। এদের অনেকে বিদেশে পলাতক। যারা পলাতক তাদের বিরুদ্ধে আদালত গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন। আর নাম-ঠিকানা না পাওয়ায় যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়নি, নাম-ঠিকানা পেলে তাদের বিরুদ্ধে পরবর্তী সময়ে সম্পূরক অভিযোগপত্র দেওয়া হবে।’ অভিবাসন খাতের বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সিআইডি যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দিয়েছে, তারা দালাল কি না দেখতে হবে। তারা যদি দালাল হন, তাহলে মানব পাচার বন্ধ হবে না। তারা বলেন, আন্তর্জাতিকভাবে জঙ্গিবাদ যেভাবে দমন করা হয়েছে, মানব পাচার প্রতিরোধেও তেমন শক্ত উদ্যোগ নিতে হবে। তবেই মানব পাচারও নিয়ন্ত্রণে আসবে। সিআইডির তদন্ত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পাচার চক্রের সদস্যরা দেশের বিভিন্ন জেলায় ছোট ছোট গ্রুপে বিভক্ত হয়ে লিবিয়ায় মানব পাচার করছেন। লিবিয়ায় সক্রিয় কয়েকটি চক্র ভূমধ্যসাগর দিয়ে ইউরোপে ঝুঁকিপূর্ণ মানব পাচার করছে। প্রতারণার শিকার হয়ে দেশে ফিরে যারা টাকা ফেরত পান, তারা মানব পাচারকারীদের বিরুদ্ধে মামলা করতে আগ্রহী হন না। কিছু ব্যক্তি মামলা করলেও মানব পাচারকারীর পূর্ণাঙ্গ নাম-ঠিকানা দেন না। এদিকে লিবিয়ার মিজদাহ শহরে নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে ছিলেন কিশোরগঞ্জের যুবক আকাশ। তার ভাই নাজির হোসেন পুলিশের কাছে ১৬১ ধারায় দেওয়া জবানবন্দিতে বলেন, তিনি ঢাকার মানব পাচারকারী হাজী কামালের মাধ্যমে ৩ লাখ ৭০ হাজার টাকা দিয়ে লিবিয়ায় যান। সেখানে অল্প টাকা বেতন পেতেন। লিবিয়ায় মানব পাচারকারী চক্রের হোতা তানজিদুল ত্রিপোলিতে বেশি বেতনে চাকরি দেওয়ার কথা বলে তার কাছ থেকে ৭৫ হাজার টাকা নিলেও সেখানে পাঠাননি। ২০২০ সালের ২০ মে আকাশের কাছ থেকে অডিওবার্তায় তিনি জানতে পারেন, ১২ হাজার ডলার মুক্তিপণের জন্য আকাশকে বৈদ্যুতিক শক দেওয়া হচ্ছে এবং রড দিয়ে পেটানো হচ্ছে। পরে তিনি তানজিদুলের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে আকাশের জন্য তার কাছে ৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ চাওয়া হয়। এরপর ২৮ মে গণমাধ্যমে তিনি জানতে পারেন মুক্তিপণ না পেয়ে আকাশকে হত্যা করা হয়েছে। এর জন্য তানজিদুলকে দায়ী করেন নাজির হোসেন। সিআইডি সূত্র জানায়, ২৫ মামলার মধ্যে ২০২০ সালের ৩১ মে কিশোরগঞ্জের ভৈরবে একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৪৫। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ১ মে। একই বছর ২ জুন রাজধানীর পল্টন থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-১। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ২৮ এপ্রিল। ৫ জুন পল্টন থানায় আরেকটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৪। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ১৯ মে। ২০২০ সালের ৪ জুন রাজধানীর বনানী থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-২। একই বছর ফরিদপুরের সালথা থানায় ১ জুন একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-২। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ৮ এপ্রিল। ২০২০ সালের ৩১ মে মাদারীপুরের সদর থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৪৩। রাজৈর থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-১৯। ২ জুন একই থানায় আরেকটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৩। ৩ জুন একই থানায় আরেকটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৪। এসব মামলার অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ৪ মে, ২৭ মে ও ৩ মে। ২০২০ সালের ১১ জুন রাজধানীর খিলগাঁও থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৯। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ২৩ মে। ২০২০ সালের ৬ জুন রাজধানীর মতিঝিল থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-২। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ২৭ জুন। ২০২০ সালের ৪ জুন রাজধানীর পল্টন থানায় আরেকটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৩। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ৬ জুন। ওই বছর ৭ জুন পল্টন থানায় আরেকটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৭। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ৯ জুন। ২০২০ সালের ৬ জুন রাজধানীর তেজগাঁও থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৬। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ৮ এপ্রিল। ২০২০ সালের ৮ জুন মাদারীপুর সদর থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৯। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ১৪ ফেব্রুয়ারি। ওই বছর ১, ৪, ৮, জুন রাজৈর থানায় ৪টি মামলা হয়। মামলা নম্বর-১, ৭, ৬ ও ১০। এসবের অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে যথাক্রমে গত বছর ১১ মে, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ৯ ফেব্রুয়ারি ও ৮ ফেব্রুয়ারি। ২০২০ সালের ১ জুন গোপালগঞ্জের মোকছেদপুরে একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-১। একই বছর ৪ জুন আরেকটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-২। এসবের অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ১ মার্চ। ২০২০ সালের ১ জুন মাগুরার মহম্মদপুরে একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-১। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ২২ ফেব্রুয়ারি। ওই বছর ৭ জুন হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৮। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে একই বছর ১৬ অক্টোবর। ২০২০ সালের ৬ জুন যশোরের ঝিকরগাছা থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৫। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ২৪ জুন।

সাক্ষী-প্রমাণ না পাওয়ায় যাদের বাদ দেওয়া হয়েছে : দেশের বিভিন্ন থানায় করা ২৫ মামলায় যাদের আসামি করা হয়েছিল কিন্তু সাক্ষী-প্রমাণ না পাওয়ায় অভিযোগপত্র থেকে তাদের বাদ দেওয়া হয়েছে। এদের মধ্যে আছেন হবিগঞ্জের আবদুল মান্নান, সিলেটের কুতুব উদ্দিন, রুবেল আহম্মেদ, রানা মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার রফিকুল ইসলাম, সাতক্ষীরার রুহুল আমিন, লিয়াকত ওরফে লেকু, এনামুল হক গাজী ওরফে এনাম গাজী, শেখ সাহিদুর রহমান, মাহবুবুর রহমান, সাদ্দাম, কুদ্দুস বয়াতী, লালন ও সাহেদা বেগম।

পাচারে জড়িত তবু বাদ : লিবিয়ায় মানব পাচারে জড়িত, কিন্তু পূর্ণ নাম-ঠিকানা না পাওয়ায় অন্তত ৪৮ জনকে অভিযোগপত্র থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। এদের মধ্যে আছেন দুবাইয়ে অবস্থান করা আফ্রিন আহমেদ। এ ছাড়া জনার্দ্দন ওরফে দাদা, শ্যামল, ফারুক, রাহাত, আরিফ, শাকিল, ইতালিতে অবস্থান করা মানিক, সোহাগ হোসেন ওরফে দিল্লি সোহাগ, সামসুল, সেলিম ওরফে সাউথ সেলিম, সাদ্দাম হোসাইন, রাজন ওরফে বুলেট, মিরাজ হাওলাদার, কাজী শরীফ, হারুন, মোমিন, সনাতন দাশ ওরফে দাদা, কাজী ইসমাঈল হোসেন, আবদুর রহমান তৌহিদ, হোসাইন, হাকিম, জসীম, মনির ওরফে সিটি মনির, হাসান, ওসমান, সোলেমান, হেদায়েত, আবদুল্লাহ আল ফারুক ওরফে বাঁধন, চঞ্চল, কাজল, জুয়েল, মোখলেছ, মানিক, শারজায় অবস্থানকারী জসিম, আশরাফ, হেমায়েত, ওয়াসিম বাবু, নিজাম উদ্দিন, রহিম মিয়া, খান, মাহমুদুল হাসান, চপল, মনির হোসেন, তবিবুর রহমান, আলীম, ওয়াসিম ও দুবাইয়ে অবস্থান করা মোসলেম।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর