শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ মে, ২০২২

১৫ জেলায় ১১৯ মানব পাচারকারী

প্রমাণ থাকার পরও ৪৮ জনকে বাদ দিয়ে অভিযোগপত্র
মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
১৫ জেলায় ১১৯ মানব পাচারকারী

দেশের অন্তত ১৫ জেলায় ১১৯ জন মানব পাচারকারীর খোঁজ পেয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এদের মধ্যে ৪৪ জনই মাদারীপুর আর কিশোরগঞ্জ জেলার। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা লিবিয়া হয়ে ইউরোপে মানব পাচারে জড়িত।

মাদারীপুর ও কিশোরগঞ্জ ছাড়াও ঢাকা, সিলেট, সুনামগঞ্জ, গোপালগঞ্জ, শরীয়তপুর, নোয়াখালী, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ফরিদপুর, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, নড়াইল ও বরগুনা জেলায় মানব পাচার চক্রের এসব সদস্যের খোঁজ মিলেছে। লিবিয়া ও ইউরোপে মানব পাচারের নেটওয়ার্ক সক্রিয়ভাবে জড়িত এমন প্রমাণ থাকার পরও ৪৮ জনকে অভিযোগপত্র থেকে বাদ দিয়েছেন সিআইডির তদন্ত-সংশ্লিষ্টরা। সংস্থাটির কর্মকর্তারা বলছেন, তাদের নাম-ঠিকানা না পাওয়ায় বাদ দেওয়া হয়েছে।

২০২০ সালের ২৮ মে লিবিয়ার মিজদাহ শহরে মানব পাচার চক্রের সদস্যরা জিম্মি দশায় রেখে নির্বিচার গুলি চালিয়ে ২৬ বাংলাদেশিকে হত্যা করেন। এ ঘটনায় ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন থানায় মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইনে হওয়া ২৫ মামলার তদন্তে ওই সব পাচারকারীর তথ্য উঠে এসেছে। এরই মধ্যে সিআইডি আদালতে ২৫ মামলার অভিযোগপত্র দিয়েছে। ওই সব অভিযোগপত্রে যেসব পাচারকারীর নাম উঠে এসেছে তারা হলেন- মাদারীপুর সদরের দিনু শেখ ও তার স্ত্রী প্রভা বেগম, একই জেলার রাজৈরের জাহিদুল শেখ, জাকির হোসেন মাতুব্বর, জাহাঙ্গীর হোসেন মাতুব্বর, আমির শেখ (থাকেন লিবিয়ায়), তার ভাই ইমাম হোসেন শেখ, নূর হোসেন শেখ, তার স্ত্রী চম্পা বেগম ও ভাই আকবর শেখ, আমিরের স্ত্রী রাশিদা, একই এলাকার জুলহাস সরদার, রেজাউল বয়াতী, নাসির বয়াতী, হানিফ বয়াতী, তার স্ত্রী ফিরোজা বেগম, হাইসদীর নজরুল মোল্লা, তার স্ত্রী দিনা বেগম, আ. বারেক ফরাজী, পাঠানকান্দির বুলু বেগম, কালকিনির কামাল হোসেন খান ও শিবচরের জাহাঙ্গীর হোসেন। আর কিশোরগঞ্জের ভৈরবের হযরত আলী, তার ছেলে সজীব (থাকেন লিবিয়ায়), সুজন মিয়া, সঞ্জিত, জাফর (থাকেন লিবিয়ায়), তার ভাই শাকিল, সুজন, কাউসার, মামুন ওরফে মানিক, নাজমুল হাসান, তানজিলুর ওরফে তানজিদ, বাহারুল ওরফে বাচ্চু মিলিটারি, জাফর ওরফে জাফর ইকবাল, স্বপন, মিন্টু মিয়া, হেলাল ওরফে হেলু মিয়া, হাজী শহিদ মিয়া, খবির উদ্দিন, মোমেন মিয়া, জ্যোতি নূর শাওন, রুপা বেগম ও পারুল বেগম।

এ ছাড়া অন্য জেলার মধ্যে আছে জামালপুরের সরিষাবাড়ীর আশরাফ হোসেন রনি, গোপালগঞ্জ কোটালীপাড়ার শাওন খান, মুকসুদপুরের মোসলেম শেখ, তাইমুল ইসলাম সায়েম, রব মোড়ল ও তার স্ত্রী নার্গিস বেগম, সুন্দরদীর লিয়াকত শেখ, লোহাইড়ের বশির শিকদার, কানুরিয়ার সেন্টু শিকদার, কুষ্টিয়ার কামাল উদ্দিন ওরফে হাজী কামাল ও আলী হোসেন, শরীয়তপুরের পালংয়ের সাদ্দাম মোল্লা, নীলফামারীর ডিমলার আবদুল্লাহ ওরফে আসাদুজ্জামান, সুনামগঞ্জের দাদা সিলেট ওরফে এনাম তালুকদার, জগন্নাথপুরের সানোয়ার হোসেন, হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ের সামিম হোসেন, ফরিদপুরের নগরকান্দার মোশারেফ হোসেন, শাহাদাত হোসাইন, আবদুল আউয়াল ভূঁইয়া, কাউসার, মাসুম, মহসীন রানা, নজরুল ইসলাম সুমন, আসাদুল জামান ওরফে আবদুল্লাহ, কামাল হোসেন, সাঈদ ঢালী, মনির হোসেন হাওলাদার, মহাসিন হাওলাদার, খোকন হাওলাদার, বাদশা ফকির, কবির, শরিফুল ইসলাম ওরফে শরীফ, মুন্না মাল (থাকেন লিবিয়ায়), রহিম বেঙ্গলী ওরফে আবদুর রহিম, আলামিন, রুবেল শেখ, সাইফুল, নেছার উদ্দিন হাওলাদার, জোবর আলী, শাহিন বাবু (পল্টনের স্কাই ভিউ ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলসের মালিক), হেলাল মিয়া, সজীব মিয়া, মুন্নী আক্তার রূপসী, পারভেজ হাসান, কাউছার মুন্সি, মাহাবুব মুন্সি, পারভেজ আহমেদ, নজরুল ইসলাম সুমন, রবিউল মিয়া ওরফে রবি, ইলিয়াছ মীর, শরীফ হোসেন, রফিকুল ইসলাম সেলিম, খালিদ চৌধুরী, সানজিদা, আবদুস সাত্তার, নুরজাহান আক্তার, জাকির মিয়া, মোক্তার মোল্লা, রাসেল, মঞ্জুর হোসেন রুবেল মির্জা, নাসির উদ্দিন মির্জা ওরফে রোম্মন, রিপন মির্জা, আবু বক্কর মিয়া, সোহেল পাজরী, আসাদুজ্জামান বাবু, কবির হোসেন, হারুন আহমেদ, মোজাম্মেল হোসেন পাটোয়ারী, আবুল হোসেন ওরফে সোহাগ, সেলিম সিকদার, কবির হাওলাদার, নাসির উদ্দিন ওরফে নেছার, আবুল কালাম হাওলাদার, সাব্বির হোসেন ও গিয়াস মাতব্বর। এরা লিবিয়া ও ইউরোপে মানব পাচারের জন্য অন্তত ১৮টি চক্র গড়ে তুলেছেন বলে জানা গেছে। সিআইডির সিরিয়াস ক্রাইম ও হোমিসাইডাল স্কোয়াডের বিশেষ পুলিশ সুপার সাইদুর রহমান খান এ প্রতিবেদককে বলেন, ‘অভিযুক্ত এসব আসামির সবাই এখনো গ্রেফতার হননি। এদের অনেকে বিদেশে পলাতক। যারা পলাতক তাদের বিরুদ্ধে আদালত গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন। আর নাম-ঠিকানা না পাওয়ায় যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়নি, নাম-ঠিকানা পেলে তাদের বিরুদ্ধে পরবর্তী সময়ে সম্পূরক অভিযোগপত্র দেওয়া হবে।’ অভিবাসন খাতের বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সিআইডি যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দিয়েছে, তারা দালাল কি না দেখতে হবে। তারা যদি দালাল হন, তাহলে মানব পাচার বন্ধ হবে না। তারা বলেন, আন্তর্জাতিকভাবে জঙ্গিবাদ যেভাবে দমন করা হয়েছে, মানব পাচার প্রতিরোধেও তেমন শক্ত উদ্যোগ নিতে হবে। তবেই মানব পাচারও নিয়ন্ত্রণে আসবে। সিআইডির তদন্ত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পাচার চক্রের সদস্যরা দেশের বিভিন্ন জেলায় ছোট ছোট গ্রুপে বিভক্ত হয়ে লিবিয়ায় মানব পাচার করছেন। লিবিয়ায় সক্রিয় কয়েকটি চক্র ভূমধ্যসাগর দিয়ে ইউরোপে ঝুঁকিপূর্ণ মানব পাচার করছে। প্রতারণার শিকার হয়ে দেশে ফিরে যারা টাকা ফেরত পান, তারা মানব পাচারকারীদের বিরুদ্ধে মামলা করতে আগ্রহী হন না। কিছু ব্যক্তি মামলা করলেও মানব পাচারকারীর পূর্ণাঙ্গ নাম-ঠিকানা দেন না। এদিকে লিবিয়ার মিজদাহ শহরে নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে ছিলেন কিশোরগঞ্জের যুবক আকাশ। তার ভাই নাজির হোসেন পুলিশের কাছে ১৬১ ধারায় দেওয়া জবানবন্দিতে বলেন, তিনি ঢাকার মানব পাচারকারী হাজী কামালের মাধ্যমে ৩ লাখ ৭০ হাজার টাকা দিয়ে লিবিয়ায় যান। সেখানে অল্প টাকা বেতন পেতেন। লিবিয়ায় মানব পাচারকারী চক্রের হোতা তানজিদুল ত্রিপোলিতে বেশি বেতনে চাকরি দেওয়ার কথা বলে তার কাছ থেকে ৭৫ হাজার টাকা নিলেও সেখানে পাঠাননি। ২০২০ সালের ২০ মে আকাশের কাছ থেকে অডিওবার্তায় তিনি জানতে পারেন, ১২ হাজার ডলার মুক্তিপণের জন্য আকাশকে বৈদ্যুতিক শক দেওয়া হচ্ছে এবং রড দিয়ে পেটানো হচ্ছে। পরে তিনি তানজিদুলের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে আকাশের জন্য তার কাছে ৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ চাওয়া হয়। এরপর ২৮ মে গণমাধ্যমে তিনি জানতে পারেন মুক্তিপণ না পেয়ে আকাশকে হত্যা করা হয়েছে। এর জন্য তানজিদুলকে দায়ী করেন নাজির হোসেন। সিআইডি সূত্র জানায়, ২৫ মামলার মধ্যে ২০২০ সালের ৩১ মে কিশোরগঞ্জের ভৈরবে একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৪৫। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ১ মে। একই বছর ২ জুন রাজধানীর পল্টন থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-১। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ২৮ এপ্রিল। ৫ জুন পল্টন থানায় আরেকটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৪। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ১৯ মে। ২০২০ সালের ৪ জুন রাজধানীর বনানী থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-২। একই বছর ফরিদপুরের সালথা থানায় ১ জুন একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-২। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ৮ এপ্রিল। ২০২০ সালের ৩১ মে মাদারীপুরের সদর থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৪৩। রাজৈর থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-১৯। ২ জুন একই থানায় আরেকটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৩। ৩ জুন একই থানায় আরেকটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৪। এসব মামলার অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ৪ মে, ২৭ মে ও ৩ মে। ২০২০ সালের ১১ জুন রাজধানীর খিলগাঁও থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৯। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ২৩ মে। ২০২০ সালের ৬ জুন রাজধানীর মতিঝিল থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-২। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ২৭ জুন। ২০২০ সালের ৪ জুন রাজধানীর পল্টন থানায় আরেকটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৩। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ৬ জুন। ওই বছর ৭ জুন পল্টন থানায় আরেকটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৭। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ৯ জুন। ২০২০ সালের ৬ জুন রাজধানীর তেজগাঁও থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৬। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ৮ এপ্রিল। ২০২০ সালের ৮ জুন মাদারীপুর সদর থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৯। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ১৪ ফেব্রুয়ারি। ওই বছর ১, ৪, ৮, জুন রাজৈর থানায় ৪টি মামলা হয়। মামলা নম্বর-১, ৭, ৬ ও ১০। এসবের অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে যথাক্রমে গত বছর ১১ মে, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ৯ ফেব্রুয়ারি ও ৮ ফেব্রুয়ারি। ২০২০ সালের ১ জুন গোপালগঞ্জের মোকছেদপুরে একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-১। একই বছর ৪ জুন আরেকটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-২। এসবের অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ১ মার্চ। ২০২০ সালের ১ জুন মাগুরার মহম্মদপুরে একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-১। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ২২ ফেব্রুয়ারি। ওই বছর ৭ জুন হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৮। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে একই বছর ১৬ অক্টোবর। ২০২০ সালের ৬ জুন যশোরের ঝিকরগাছা থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৫। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ২৪ জুন।

সাক্ষী-প্রমাণ না পাওয়ায় যাদের বাদ দেওয়া হয়েছে : দেশের বিভিন্ন থানায় করা ২৫ মামলায় যাদের আসামি করা হয়েছিল কিন্তু সাক্ষী-প্রমাণ না পাওয়ায় অভিযোগপত্র থেকে তাদের বাদ দেওয়া হয়েছে। এদের মধ্যে আছেন হবিগঞ্জের আবদুল মান্নান, সিলেটের কুতুব উদ্দিন, রুবেল আহম্মেদ, রানা মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার রফিকুল ইসলাম, সাতক্ষীরার রুহুল আমিন, লিয়াকত ওরফে লেকু, এনামুল হক গাজী ওরফে এনাম গাজী, শেখ সাহিদুর রহমান, মাহবুবুর রহমান, সাদ্দাম, কুদ্দুস বয়াতী, লালন ও সাহেদা বেগম।

পাচারে জড়িত তবু বাদ : লিবিয়ায় মানব পাচারে জড়িত, কিন্তু পূর্ণ নাম-ঠিকানা না পাওয়ায় অন্তত ৪৮ জনকে অভিযোগপত্র থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। এদের মধ্যে আছেন দুবাইয়ে অবস্থান করা আফ্রিন আহমেদ। এ ছাড়া জনার্দ্দন ওরফে দাদা, শ্যামল, ফারুক, রাহাত, আরিফ, শাকিল, ইতালিতে অবস্থান করা মানিক, সোহাগ হোসেন ওরফে দিল্লি সোহাগ, সামসুল, সেলিম ওরফে সাউথ সেলিম, সাদ্দাম হোসাইন, রাজন ওরফে বুলেট, মিরাজ হাওলাদার, কাজী শরীফ, হারুন, মোমিন, সনাতন দাশ ওরফে দাদা, কাজী ইসমাঈল হোসেন, আবদুর রহমান তৌহিদ, হোসাইন, হাকিম, জসীম, মনির ওরফে সিটি মনির, হাসান, ওসমান, সোলেমান, হেদায়েত, আবদুল্লাহ আল ফারুক ওরফে বাঁধন, চঞ্চল, কাজল, জুয়েল, মোখলেছ, মানিক, শারজায় অবস্থানকারী জসিম, আশরাফ, হেমায়েত, ওয়াসিম বাবু, নিজাম উদ্দিন, রহিম মিয়া, খান, মাহমুদুল হাসান, চপল, মনির হোসেন, তবিবুর রহমান, আলীম, ওয়াসিম ও দুবাইয়ে অবস্থান করা মোসলেম।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য