শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ মে, ২০২২

১৫ জেলায় ১১৯ মানব পাচারকারী

প্রমাণ থাকার পরও ৪৮ জনকে বাদ দিয়ে অভিযোগপত্র
মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
১৫ জেলায় ১১৯ মানব পাচারকারী

দেশের অন্তত ১৫ জেলায় ১১৯ জন মানব পাচারকারীর খোঁজ পেয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এদের মধ্যে ৪৪ জনই মাদারীপুর আর কিশোরগঞ্জ জেলার। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা লিবিয়া হয়ে ইউরোপে মানব পাচারে জড়িত।

মাদারীপুর ও কিশোরগঞ্জ ছাড়াও ঢাকা, সিলেট, সুনামগঞ্জ, গোপালগঞ্জ, শরীয়তপুর, নোয়াখালী, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ফরিদপুর, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, নড়াইল ও বরগুনা জেলায় মানব পাচার চক্রের এসব সদস্যের খোঁজ মিলেছে। লিবিয়া ও ইউরোপে মানব পাচারের নেটওয়ার্ক সক্রিয়ভাবে জড়িত এমন প্রমাণ থাকার পরও ৪৮ জনকে অভিযোগপত্র থেকে বাদ দিয়েছেন সিআইডির তদন্ত-সংশ্লিষ্টরা। সংস্থাটির কর্মকর্তারা বলছেন, তাদের নাম-ঠিকানা না পাওয়ায় বাদ দেওয়া হয়েছে।

২০২০ সালের ২৮ মে লিবিয়ার মিজদাহ শহরে মানব পাচার চক্রের সদস্যরা জিম্মি দশায় রেখে নির্বিচার গুলি চালিয়ে ২৬ বাংলাদেশিকে হত্যা করেন। এ ঘটনায় ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন থানায় মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইনে হওয়া ২৫ মামলার তদন্তে ওই সব পাচারকারীর তথ্য উঠে এসেছে। এরই মধ্যে সিআইডি আদালতে ২৫ মামলার অভিযোগপত্র দিয়েছে। ওই সব অভিযোগপত্রে যেসব পাচারকারীর নাম উঠে এসেছে তারা হলেন- মাদারীপুর সদরের দিনু শেখ ও তার স্ত্রী প্রভা বেগম, একই জেলার রাজৈরের জাহিদুল শেখ, জাকির হোসেন মাতুব্বর, জাহাঙ্গীর হোসেন মাতুব্বর, আমির শেখ (থাকেন লিবিয়ায়), তার ভাই ইমাম হোসেন শেখ, নূর হোসেন শেখ, তার স্ত্রী চম্পা বেগম ও ভাই আকবর শেখ, আমিরের স্ত্রী রাশিদা, একই এলাকার জুলহাস সরদার, রেজাউল বয়াতী, নাসির বয়াতী, হানিফ বয়াতী, তার স্ত্রী ফিরোজা বেগম, হাইসদীর নজরুল মোল্লা, তার স্ত্রী দিনা বেগম, আ. বারেক ফরাজী, পাঠানকান্দির বুলু বেগম, কালকিনির কামাল হোসেন খান ও শিবচরের জাহাঙ্গীর হোসেন। আর কিশোরগঞ্জের ভৈরবের হযরত আলী, তার ছেলে সজীব (থাকেন লিবিয়ায়), সুজন মিয়া, সঞ্জিত, জাফর (থাকেন লিবিয়ায়), তার ভাই শাকিল, সুজন, কাউসার, মামুন ওরফে মানিক, নাজমুল হাসান, তানজিলুর ওরফে তানজিদ, বাহারুল ওরফে বাচ্চু মিলিটারি, জাফর ওরফে জাফর ইকবাল, স্বপন, মিন্টু মিয়া, হেলাল ওরফে হেলু মিয়া, হাজী শহিদ মিয়া, খবির উদ্দিন, মোমেন মিয়া, জ্যোতি নূর শাওন, রুপা বেগম ও পারুল বেগম।

এ ছাড়া অন্য জেলার মধ্যে আছে জামালপুরের সরিষাবাড়ীর আশরাফ হোসেন রনি, গোপালগঞ্জ কোটালীপাড়ার শাওন খান, মুকসুদপুরের মোসলেম শেখ, তাইমুল ইসলাম সায়েম, রব মোড়ল ও তার স্ত্রী নার্গিস বেগম, সুন্দরদীর লিয়াকত শেখ, লোহাইড়ের বশির শিকদার, কানুরিয়ার সেন্টু শিকদার, কুষ্টিয়ার কামাল উদ্দিন ওরফে হাজী কামাল ও আলী হোসেন, শরীয়তপুরের পালংয়ের সাদ্দাম মোল্লা, নীলফামারীর ডিমলার আবদুল্লাহ ওরফে আসাদুজ্জামান, সুনামগঞ্জের দাদা সিলেট ওরফে এনাম তালুকদার, জগন্নাথপুরের সানোয়ার হোসেন, হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ের সামিম হোসেন, ফরিদপুরের নগরকান্দার মোশারেফ হোসেন, শাহাদাত হোসাইন, আবদুল আউয়াল ভূঁইয়া, কাউসার, মাসুম, মহসীন রানা, নজরুল ইসলাম সুমন, আসাদুল জামান ওরফে আবদুল্লাহ, কামাল হোসেন, সাঈদ ঢালী, মনির হোসেন হাওলাদার, মহাসিন হাওলাদার, খোকন হাওলাদার, বাদশা ফকির, কবির, শরিফুল ইসলাম ওরফে শরীফ, মুন্না মাল (থাকেন লিবিয়ায়), রহিম বেঙ্গলী ওরফে আবদুর রহিম, আলামিন, রুবেল শেখ, সাইফুল, নেছার উদ্দিন হাওলাদার, জোবর আলী, শাহিন বাবু (পল্টনের স্কাই ভিউ ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলসের মালিক), হেলাল মিয়া, সজীব মিয়া, মুন্নী আক্তার রূপসী, পারভেজ হাসান, কাউছার মুন্সি, মাহাবুব মুন্সি, পারভেজ আহমেদ, নজরুল ইসলাম সুমন, রবিউল মিয়া ওরফে রবি, ইলিয়াছ মীর, শরীফ হোসেন, রফিকুল ইসলাম সেলিম, খালিদ চৌধুরী, সানজিদা, আবদুস সাত্তার, নুরজাহান আক্তার, জাকির মিয়া, মোক্তার মোল্লা, রাসেল, মঞ্জুর হোসেন রুবেল মির্জা, নাসির উদ্দিন মির্জা ওরফে রোম্মন, রিপন মির্জা, আবু বক্কর মিয়া, সোহেল পাজরী, আসাদুজ্জামান বাবু, কবির হোসেন, হারুন আহমেদ, মোজাম্মেল হোসেন পাটোয়ারী, আবুল হোসেন ওরফে সোহাগ, সেলিম সিকদার, কবির হাওলাদার, নাসির উদ্দিন ওরফে নেছার, আবুল কালাম হাওলাদার, সাব্বির হোসেন ও গিয়াস মাতব্বর। এরা লিবিয়া ও ইউরোপে মানব পাচারের জন্য অন্তত ১৮টি চক্র গড়ে তুলেছেন বলে জানা গেছে। সিআইডির সিরিয়াস ক্রাইম ও হোমিসাইডাল স্কোয়াডের বিশেষ পুলিশ সুপার সাইদুর রহমান খান এ প্রতিবেদককে বলেন, ‘অভিযুক্ত এসব আসামির সবাই এখনো গ্রেফতার হননি। এদের অনেকে বিদেশে পলাতক। যারা পলাতক তাদের বিরুদ্ধে আদালত গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন। আর নাম-ঠিকানা না পাওয়ায় যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়নি, নাম-ঠিকানা পেলে তাদের বিরুদ্ধে পরবর্তী সময়ে সম্পূরক অভিযোগপত্র দেওয়া হবে।’ অভিবাসন খাতের বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সিআইডি যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দিয়েছে, তারা দালাল কি না দেখতে হবে। তারা যদি দালাল হন, তাহলে মানব পাচার বন্ধ হবে না। তারা বলেন, আন্তর্জাতিকভাবে জঙ্গিবাদ যেভাবে দমন করা হয়েছে, মানব পাচার প্রতিরোধেও তেমন শক্ত উদ্যোগ নিতে হবে। তবেই মানব পাচারও নিয়ন্ত্রণে আসবে। সিআইডির তদন্ত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পাচার চক্রের সদস্যরা দেশের বিভিন্ন জেলায় ছোট ছোট গ্রুপে বিভক্ত হয়ে লিবিয়ায় মানব পাচার করছেন। লিবিয়ায় সক্রিয় কয়েকটি চক্র ভূমধ্যসাগর দিয়ে ইউরোপে ঝুঁকিপূর্ণ মানব পাচার করছে। প্রতারণার শিকার হয়ে দেশে ফিরে যারা টাকা ফেরত পান, তারা মানব পাচারকারীদের বিরুদ্ধে মামলা করতে আগ্রহী হন না। কিছু ব্যক্তি মামলা করলেও মানব পাচারকারীর পূর্ণাঙ্গ নাম-ঠিকানা দেন না। এদিকে লিবিয়ার মিজদাহ শহরে নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে ছিলেন কিশোরগঞ্জের যুবক আকাশ। তার ভাই নাজির হোসেন পুলিশের কাছে ১৬১ ধারায় দেওয়া জবানবন্দিতে বলেন, তিনি ঢাকার মানব পাচারকারী হাজী কামালের মাধ্যমে ৩ লাখ ৭০ হাজার টাকা দিয়ে লিবিয়ায় যান। সেখানে অল্প টাকা বেতন পেতেন। লিবিয়ায় মানব পাচারকারী চক্রের হোতা তানজিদুল ত্রিপোলিতে বেশি বেতনে চাকরি দেওয়ার কথা বলে তার কাছ থেকে ৭৫ হাজার টাকা নিলেও সেখানে পাঠাননি। ২০২০ সালের ২০ মে আকাশের কাছ থেকে অডিওবার্তায় তিনি জানতে পারেন, ১২ হাজার ডলার মুক্তিপণের জন্য আকাশকে বৈদ্যুতিক শক দেওয়া হচ্ছে এবং রড দিয়ে পেটানো হচ্ছে। পরে তিনি তানজিদুলের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে আকাশের জন্য তার কাছে ৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ চাওয়া হয়। এরপর ২৮ মে গণমাধ্যমে তিনি জানতে পারেন মুক্তিপণ না পেয়ে আকাশকে হত্যা করা হয়েছে। এর জন্য তানজিদুলকে দায়ী করেন নাজির হোসেন। সিআইডি সূত্র জানায়, ২৫ মামলার মধ্যে ২০২০ সালের ৩১ মে কিশোরগঞ্জের ভৈরবে একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৪৫। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ১ মে। একই বছর ২ জুন রাজধানীর পল্টন থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-১। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ২৮ এপ্রিল। ৫ জুন পল্টন থানায় আরেকটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৪। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ১৯ মে। ২০২০ সালের ৪ জুন রাজধানীর বনানী থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-২। একই বছর ফরিদপুরের সালথা থানায় ১ জুন একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-২। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ৮ এপ্রিল। ২০২০ সালের ৩১ মে মাদারীপুরের সদর থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৪৩। রাজৈর থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-১৯। ২ জুন একই থানায় আরেকটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৩। ৩ জুন একই থানায় আরেকটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৪। এসব মামলার অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ৪ মে, ২৭ মে ও ৩ মে। ২০২০ সালের ১১ জুন রাজধানীর খিলগাঁও থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৯। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ২৩ মে। ২০২০ সালের ৬ জুন রাজধানীর মতিঝিল থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-২। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ২৭ জুন। ২০২০ সালের ৪ জুন রাজধানীর পল্টন থানায় আরেকটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৩। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ৬ জুন। ওই বছর ৭ জুন পল্টন থানায় আরেকটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৭। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ৯ জুন। ২০২০ সালের ৬ জুন রাজধানীর তেজগাঁও থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৬। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ৮ এপ্রিল। ২০২০ সালের ৮ জুন মাদারীপুর সদর থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৯। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ১৪ ফেব্রুয়ারি। ওই বছর ১, ৪, ৮, জুন রাজৈর থানায় ৪টি মামলা হয়। মামলা নম্বর-১, ৭, ৬ ও ১০। এসবের অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে যথাক্রমে গত বছর ১১ মে, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ৯ ফেব্রুয়ারি ও ৮ ফেব্রুয়ারি। ২০২০ সালের ১ জুন গোপালগঞ্জের মোকছেদপুরে একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-১। একই বছর ৪ জুন আরেকটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-২। এসবের অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ১ মার্চ। ২০২০ সালের ১ জুন মাগুরার মহম্মদপুরে একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-১। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ২২ ফেব্রুয়ারি। ওই বছর ৭ জুন হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৮। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে একই বছর ১৬ অক্টোবর। ২০২০ সালের ৬ জুন যশোরের ঝিকরগাছা থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৫। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ২৪ জুন।

সাক্ষী-প্রমাণ না পাওয়ায় যাদের বাদ দেওয়া হয়েছে : দেশের বিভিন্ন থানায় করা ২৫ মামলায় যাদের আসামি করা হয়েছিল কিন্তু সাক্ষী-প্রমাণ না পাওয়ায় অভিযোগপত্র থেকে তাদের বাদ দেওয়া হয়েছে। এদের মধ্যে আছেন হবিগঞ্জের আবদুল মান্নান, সিলেটের কুতুব উদ্দিন, রুবেল আহম্মেদ, রানা মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার রফিকুল ইসলাম, সাতক্ষীরার রুহুল আমিন, লিয়াকত ওরফে লেকু, এনামুল হক গাজী ওরফে এনাম গাজী, শেখ সাহিদুর রহমান, মাহবুবুর রহমান, সাদ্দাম, কুদ্দুস বয়াতী, লালন ও সাহেদা বেগম।

পাচারে জড়িত তবু বাদ : লিবিয়ায় মানব পাচারে জড়িত, কিন্তু পূর্ণ নাম-ঠিকানা না পাওয়ায় অন্তত ৪৮ জনকে অভিযোগপত্র থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। এদের মধ্যে আছেন দুবাইয়ে অবস্থান করা আফ্রিন আহমেদ। এ ছাড়া জনার্দ্দন ওরফে দাদা, শ্যামল, ফারুক, রাহাত, আরিফ, শাকিল, ইতালিতে অবস্থান করা মানিক, সোহাগ হোসেন ওরফে দিল্লি সোহাগ, সামসুল, সেলিম ওরফে সাউথ সেলিম, সাদ্দাম হোসাইন, রাজন ওরফে বুলেট, মিরাজ হাওলাদার, কাজী শরীফ, হারুন, মোমিন, সনাতন দাশ ওরফে দাদা, কাজী ইসমাঈল হোসেন, আবদুর রহমান তৌহিদ, হোসাইন, হাকিম, জসীম, মনির ওরফে সিটি মনির, হাসান, ওসমান, সোলেমান, হেদায়েত, আবদুল্লাহ আল ফারুক ওরফে বাঁধন, চঞ্চল, কাজল, জুয়েল, মোখলেছ, মানিক, শারজায় অবস্থানকারী জসিম, আশরাফ, হেমায়েত, ওয়াসিম বাবু, নিজাম উদ্দিন, রহিম মিয়া, খান, মাহমুদুল হাসান, চপল, মনির হোসেন, তবিবুর রহমান, আলীম, ওয়াসিম ও দুবাইয়ে অবস্থান করা মোসলেম।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২
মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি
প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ
সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের
কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান
রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ
বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স
ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু
যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০
ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা
নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’
‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩
ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান
সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে অস্ত্রসহ ‌‘ডাকাত’ আটক
মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে অস্ত্রসহ ‌‘ডাকাত’ আটক

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী’র মাঝে ছাগল ও গৃহ নির্মাণ উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী’র মাঝে ছাগল ও গৃহ নির্মাণ উপকরণ বিতরণ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কারমাইকেল কলেজে ফুটেছে দুষ্প্রাপ্য হিমঝুরি ফুল
কারমাইকেল কলেজে ফুটেছে দুষ্প্রাপ্য হিমঝুরি ফুল

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেয়াদোত্তীর্ণ শিশু খাদ্য বিক্রি করায় জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেয়াদোত্তীর্ণ শিশু খাদ্য বিক্রি করায় জরিমানা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুয়েট খেলার মাঠের পাশে ফুটপাতে পড়েছিল বৃদ্ধের মরদেহ
বুয়েট খেলার মাঠের পাশে ফুটপাতে পড়েছিল বৃদ্ধের মরদেহ

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

কোহলির ফিফটির রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর
কোহলির ফিফটির রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক সেবনের আখড়া বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল
মাদক সেবনের আখড়া বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর
রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই
ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ
মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫
ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫

৫১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন
পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ