শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ মে, ২০২২

১৫ জেলায় ১১৯ মানব পাচারকারী

প্রমাণ থাকার পরও ৪৮ জনকে বাদ দিয়ে অভিযোগপত্র
মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
১৫ জেলায় ১১৯ মানব পাচারকারী

দেশের অন্তত ১৫ জেলায় ১১৯ জন মানব পাচারকারীর খোঁজ পেয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এদের মধ্যে ৪৪ জনই মাদারীপুর আর কিশোরগঞ্জ জেলার। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা লিবিয়া হয়ে ইউরোপে মানব পাচারে জড়িত।

মাদারীপুর ও কিশোরগঞ্জ ছাড়াও ঢাকা, সিলেট, সুনামগঞ্জ, গোপালগঞ্জ, শরীয়তপুর, নোয়াখালী, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ফরিদপুর, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, নড়াইল ও বরগুনা জেলায় মানব পাচার চক্রের এসব সদস্যের খোঁজ মিলেছে। লিবিয়া ও ইউরোপে মানব পাচারের নেটওয়ার্ক সক্রিয়ভাবে জড়িত এমন প্রমাণ থাকার পরও ৪৮ জনকে অভিযোগপত্র থেকে বাদ দিয়েছেন সিআইডির তদন্ত-সংশ্লিষ্টরা। সংস্থাটির কর্মকর্তারা বলছেন, তাদের নাম-ঠিকানা না পাওয়ায় বাদ দেওয়া হয়েছে।

২০২০ সালের ২৮ মে লিবিয়ার মিজদাহ শহরে মানব পাচার চক্রের সদস্যরা জিম্মি দশায় রেখে নির্বিচার গুলি চালিয়ে ২৬ বাংলাদেশিকে হত্যা করেন। এ ঘটনায় ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন থানায় মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইনে হওয়া ২৫ মামলার তদন্তে ওই সব পাচারকারীর তথ্য উঠে এসেছে। এরই মধ্যে সিআইডি আদালতে ২৫ মামলার অভিযোগপত্র দিয়েছে। ওই সব অভিযোগপত্রে যেসব পাচারকারীর নাম উঠে এসেছে তারা হলেন- মাদারীপুর সদরের দিনু শেখ ও তার স্ত্রী প্রভা বেগম, একই জেলার রাজৈরের জাহিদুল শেখ, জাকির হোসেন মাতুব্বর, জাহাঙ্গীর হোসেন মাতুব্বর, আমির শেখ (থাকেন লিবিয়ায়), তার ভাই ইমাম হোসেন শেখ, নূর হোসেন শেখ, তার স্ত্রী চম্পা বেগম ও ভাই আকবর শেখ, আমিরের স্ত্রী রাশিদা, একই এলাকার জুলহাস সরদার, রেজাউল বয়াতী, নাসির বয়াতী, হানিফ বয়াতী, তার স্ত্রী ফিরোজা বেগম, হাইসদীর নজরুল মোল্লা, তার স্ত্রী দিনা বেগম, আ. বারেক ফরাজী, পাঠানকান্দির বুলু বেগম, কালকিনির কামাল হোসেন খান ও শিবচরের জাহাঙ্গীর হোসেন। আর কিশোরগঞ্জের ভৈরবের হযরত আলী, তার ছেলে সজীব (থাকেন লিবিয়ায়), সুজন মিয়া, সঞ্জিত, জাফর (থাকেন লিবিয়ায়), তার ভাই শাকিল, সুজন, কাউসার, মামুন ওরফে মানিক, নাজমুল হাসান, তানজিলুর ওরফে তানজিদ, বাহারুল ওরফে বাচ্চু মিলিটারি, জাফর ওরফে জাফর ইকবাল, স্বপন, মিন্টু মিয়া, হেলাল ওরফে হেলু মিয়া, হাজী শহিদ মিয়া, খবির উদ্দিন, মোমেন মিয়া, জ্যোতি নূর শাওন, রুপা বেগম ও পারুল বেগম।

এ ছাড়া অন্য জেলার মধ্যে আছে জামালপুরের সরিষাবাড়ীর আশরাফ হোসেন রনি, গোপালগঞ্জ কোটালীপাড়ার শাওন খান, মুকসুদপুরের মোসলেম শেখ, তাইমুল ইসলাম সায়েম, রব মোড়ল ও তার স্ত্রী নার্গিস বেগম, সুন্দরদীর লিয়াকত শেখ, লোহাইড়ের বশির শিকদার, কানুরিয়ার সেন্টু শিকদার, কুষ্টিয়ার কামাল উদ্দিন ওরফে হাজী কামাল ও আলী হোসেন, শরীয়তপুরের পালংয়ের সাদ্দাম মোল্লা, নীলফামারীর ডিমলার আবদুল্লাহ ওরফে আসাদুজ্জামান, সুনামগঞ্জের দাদা সিলেট ওরফে এনাম তালুকদার, জগন্নাথপুরের সানোয়ার হোসেন, হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ের সামিম হোসেন, ফরিদপুরের নগরকান্দার মোশারেফ হোসেন, শাহাদাত হোসাইন, আবদুল আউয়াল ভূঁইয়া, কাউসার, মাসুম, মহসীন রানা, নজরুল ইসলাম সুমন, আসাদুল জামান ওরফে আবদুল্লাহ, কামাল হোসেন, সাঈদ ঢালী, মনির হোসেন হাওলাদার, মহাসিন হাওলাদার, খোকন হাওলাদার, বাদশা ফকির, কবির, শরিফুল ইসলাম ওরফে শরীফ, মুন্না মাল (থাকেন লিবিয়ায়), রহিম বেঙ্গলী ওরফে আবদুর রহিম, আলামিন, রুবেল শেখ, সাইফুল, নেছার উদ্দিন হাওলাদার, জোবর আলী, শাহিন বাবু (পল্টনের স্কাই ভিউ ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলসের মালিক), হেলাল মিয়া, সজীব মিয়া, মুন্নী আক্তার রূপসী, পারভেজ হাসান, কাউছার মুন্সি, মাহাবুব মুন্সি, পারভেজ আহমেদ, নজরুল ইসলাম সুমন, রবিউল মিয়া ওরফে রবি, ইলিয়াছ মীর, শরীফ হোসেন, রফিকুল ইসলাম সেলিম, খালিদ চৌধুরী, সানজিদা, আবদুস সাত্তার, নুরজাহান আক্তার, জাকির মিয়া, মোক্তার মোল্লা, রাসেল, মঞ্জুর হোসেন রুবেল মির্জা, নাসির উদ্দিন মির্জা ওরফে রোম্মন, রিপন মির্জা, আবু বক্কর মিয়া, সোহেল পাজরী, আসাদুজ্জামান বাবু, কবির হোসেন, হারুন আহমেদ, মোজাম্মেল হোসেন পাটোয়ারী, আবুল হোসেন ওরফে সোহাগ, সেলিম সিকদার, কবির হাওলাদার, নাসির উদ্দিন ওরফে নেছার, আবুল কালাম হাওলাদার, সাব্বির হোসেন ও গিয়াস মাতব্বর। এরা লিবিয়া ও ইউরোপে মানব পাচারের জন্য অন্তত ১৮টি চক্র গড়ে তুলেছেন বলে জানা গেছে। সিআইডির সিরিয়াস ক্রাইম ও হোমিসাইডাল স্কোয়াডের বিশেষ পুলিশ সুপার সাইদুর রহমান খান এ প্রতিবেদককে বলেন, ‘অভিযুক্ত এসব আসামির সবাই এখনো গ্রেফতার হননি। এদের অনেকে বিদেশে পলাতক। যারা পলাতক তাদের বিরুদ্ধে আদালত গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন। আর নাম-ঠিকানা না পাওয়ায় যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়নি, নাম-ঠিকানা পেলে তাদের বিরুদ্ধে পরবর্তী সময়ে সম্পূরক অভিযোগপত্র দেওয়া হবে।’ অভিবাসন খাতের বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সিআইডি যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দিয়েছে, তারা দালাল কি না দেখতে হবে। তারা যদি দালাল হন, তাহলে মানব পাচার বন্ধ হবে না। তারা বলেন, আন্তর্জাতিকভাবে জঙ্গিবাদ যেভাবে দমন করা হয়েছে, মানব পাচার প্রতিরোধেও তেমন শক্ত উদ্যোগ নিতে হবে। তবেই মানব পাচারও নিয়ন্ত্রণে আসবে। সিআইডির তদন্ত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পাচার চক্রের সদস্যরা দেশের বিভিন্ন জেলায় ছোট ছোট গ্রুপে বিভক্ত হয়ে লিবিয়ায় মানব পাচার করছেন। লিবিয়ায় সক্রিয় কয়েকটি চক্র ভূমধ্যসাগর দিয়ে ইউরোপে ঝুঁকিপূর্ণ মানব পাচার করছে। প্রতারণার শিকার হয়ে দেশে ফিরে যারা টাকা ফেরত পান, তারা মানব পাচারকারীদের বিরুদ্ধে মামলা করতে আগ্রহী হন না। কিছু ব্যক্তি মামলা করলেও মানব পাচারকারীর পূর্ণাঙ্গ নাম-ঠিকানা দেন না। এদিকে লিবিয়ার মিজদাহ শহরে নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে ছিলেন কিশোরগঞ্জের যুবক আকাশ। তার ভাই নাজির হোসেন পুলিশের কাছে ১৬১ ধারায় দেওয়া জবানবন্দিতে বলেন, তিনি ঢাকার মানব পাচারকারী হাজী কামালের মাধ্যমে ৩ লাখ ৭০ হাজার টাকা দিয়ে লিবিয়ায় যান। সেখানে অল্প টাকা বেতন পেতেন। লিবিয়ায় মানব পাচারকারী চক্রের হোতা তানজিদুল ত্রিপোলিতে বেশি বেতনে চাকরি দেওয়ার কথা বলে তার কাছ থেকে ৭৫ হাজার টাকা নিলেও সেখানে পাঠাননি। ২০২০ সালের ২০ মে আকাশের কাছ থেকে অডিওবার্তায় তিনি জানতে পারেন, ১২ হাজার ডলার মুক্তিপণের জন্য আকাশকে বৈদ্যুতিক শক দেওয়া হচ্ছে এবং রড দিয়ে পেটানো হচ্ছে। পরে তিনি তানজিদুলের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে আকাশের জন্য তার কাছে ৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ চাওয়া হয়। এরপর ২৮ মে গণমাধ্যমে তিনি জানতে পারেন মুক্তিপণ না পেয়ে আকাশকে হত্যা করা হয়েছে। এর জন্য তানজিদুলকে দায়ী করেন নাজির হোসেন। সিআইডি সূত্র জানায়, ২৫ মামলার মধ্যে ২০২০ সালের ৩১ মে কিশোরগঞ্জের ভৈরবে একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৪৫। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ১ মে। একই বছর ২ জুন রাজধানীর পল্টন থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-১। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ২৮ এপ্রিল। ৫ জুন পল্টন থানায় আরেকটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৪। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ১৯ মে। ২০২০ সালের ৪ জুন রাজধানীর বনানী থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-২। একই বছর ফরিদপুরের সালথা থানায় ১ জুন একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-২। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ৮ এপ্রিল। ২০২০ সালের ৩১ মে মাদারীপুরের সদর থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৪৩। রাজৈর থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-১৯। ২ জুন একই থানায় আরেকটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৩। ৩ জুন একই থানায় আরেকটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৪। এসব মামলার অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ৪ মে, ২৭ মে ও ৩ মে। ২০২০ সালের ১১ জুন রাজধানীর খিলগাঁও থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৯। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ২৩ মে। ২০২০ সালের ৬ জুন রাজধানীর মতিঝিল থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-২। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ২৭ জুন। ২০২০ সালের ৪ জুন রাজধানীর পল্টন থানায় আরেকটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৩। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ৬ জুন। ওই বছর ৭ জুন পল্টন থানায় আরেকটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৭। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ৯ জুন। ২০২০ সালের ৬ জুন রাজধানীর তেজগাঁও থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৬। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ৮ এপ্রিল। ২০২০ সালের ৮ জুন মাদারীপুর সদর থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৯। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ১৪ ফেব্রুয়ারি। ওই বছর ১, ৪, ৮, জুন রাজৈর থানায় ৪টি মামলা হয়। মামলা নম্বর-১, ৭, ৬ ও ১০। এসবের অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে যথাক্রমে গত বছর ১১ মে, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ৯ ফেব্রুয়ারি ও ৮ ফেব্রুয়ারি। ২০২০ সালের ১ জুন গোপালগঞ্জের মোকছেদপুরে একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-১। একই বছর ৪ জুন আরেকটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-২। এসবের অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ১ মার্চ। ২০২০ সালের ১ জুন মাগুরার মহম্মদপুরে একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-১। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ২২ ফেব্রুয়ারি। ওই বছর ৭ জুন হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৮। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে একই বছর ১৬ অক্টোবর। ২০২০ সালের ৬ জুন যশোরের ঝিকরগাছা থানায় একটি মামলা হয়। মামলা নম্বর-৫। এর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে গত বছর ২৪ জুন।

সাক্ষী-প্রমাণ না পাওয়ায় যাদের বাদ দেওয়া হয়েছে : দেশের বিভিন্ন থানায় করা ২৫ মামলায় যাদের আসামি করা হয়েছিল কিন্তু সাক্ষী-প্রমাণ না পাওয়ায় অভিযোগপত্র থেকে তাদের বাদ দেওয়া হয়েছে। এদের মধ্যে আছেন হবিগঞ্জের আবদুল মান্নান, সিলেটের কুতুব উদ্দিন, রুবেল আহম্মেদ, রানা মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার রফিকুল ইসলাম, সাতক্ষীরার রুহুল আমিন, লিয়াকত ওরফে লেকু, এনামুল হক গাজী ওরফে এনাম গাজী, শেখ সাহিদুর রহমান, মাহবুবুর রহমান, সাদ্দাম, কুদ্দুস বয়াতী, লালন ও সাহেদা বেগম।

পাচারে জড়িত তবু বাদ : লিবিয়ায় মানব পাচারে জড়িত, কিন্তু পূর্ণ নাম-ঠিকানা না পাওয়ায় অন্তত ৪৮ জনকে অভিযোগপত্র থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। এদের মধ্যে আছেন দুবাইয়ে অবস্থান করা আফ্রিন আহমেদ। এ ছাড়া জনার্দ্দন ওরফে দাদা, শ্যামল, ফারুক, রাহাত, আরিফ, শাকিল, ইতালিতে অবস্থান করা মানিক, সোহাগ হোসেন ওরফে দিল্লি সোহাগ, সামসুল, সেলিম ওরফে সাউথ সেলিম, সাদ্দাম হোসাইন, রাজন ওরফে বুলেট, মিরাজ হাওলাদার, কাজী শরীফ, হারুন, মোমিন, সনাতন দাশ ওরফে দাদা, কাজী ইসমাঈল হোসেন, আবদুর রহমান তৌহিদ, হোসাইন, হাকিম, জসীম, মনির ওরফে সিটি মনির, হাসান, ওসমান, সোলেমান, হেদায়েত, আবদুল্লাহ আল ফারুক ওরফে বাঁধন, চঞ্চল, কাজল, জুয়েল, মোখলেছ, মানিক, শারজায় অবস্থানকারী জসিম, আশরাফ, হেমায়েত, ওয়াসিম বাবু, নিজাম উদ্দিন, রহিম মিয়া, খান, মাহমুদুল হাসান, চপল, মনির হোসেন, তবিবুর রহমান, আলীম, ওয়াসিম ও দুবাইয়ে অবস্থান করা মোসলেম।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
সর্বশেষ খবর
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন