শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

স্থবির ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক

বাজার ও সংযোগ সড়কে রাতদিন ২৪ ঘণ্টা যানজট, যেখানে সেখানে থামছে বাস সক্রিয় নয় হাইওয়ে পুলিশ, সিএনজি রিকশা ইজিবাইক সবই চলে হাইওয়েতে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
স্থবির ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক

রাতদিন ২৪ ঘণ্টা তীব্র যানজটে অচল হয়ে পড়েছে ঢাকা-চট্টগ্রাম চার লেন হাইওয়ে। নয়টি বাজার ও বিভিন্ন এলাকায় শুধু ডানে-বাঁয়ের সংযোগ সড়কে যাওয়ার পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না থাকা, মহাসড়কে ইজিবাইক-সিএনজি-রিকশা চালানো, হাইওয়ে পুলিশের তৎপরতার অভাব, যেখানে সেখানে বাস থামানোর কারণে সংকট তৈরি হয়েছে। পরিস্থিতি সামালে কর্তৃপক্ষের নির্বিকার ভূমিকায় সৃষ্টি হয়েছে প্রশ্নের। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অর্থনীতির নাভি খ্যাত এ সড়কের বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত না নিলে আগামীতে ঢাকা-চট্টগ্রাম আসা-যাওয়ায় ব্যয় হবে ১৪ থেকে ১৬ ঘণ্টা। এখনই লাগছে ১০-১২ ঘণ্টা। ঢাকা শহরের যানজট পেরিয়ে মহাসড়কে উঠলে প্রথমেই ভোগান্তিতে পড়তে হয় নারায়ণগঞ্জের মদনপুরে। চট্টগ্রামের দিক থেকে আসা গাড়িগুলো ডান দিকে টার্ন নেওয়ার রূপগঞ্জ-নরসিংদী সড়কে উঠতে যাওয়ার সময় দুই পাশে কয়েক ঘণ্টা যানজট তৈরি হয়। এ যানজট পেরিয়ে কিছুদূর গেলে দ্বিতীয় সংকটে পড়তে হয় সোনারগাঁয়। মেঘনা ব্রিজ পর্যন্ত এ যানজট অব্যাহত থাকে। দাউদকান্দি ব্রিজ পার হওয়ার পর কুমিল্লা পর্যন্ত মাধাইয়া, নিমসার, চান্দিনা বাজারে ফের আটকে পড়তে হয় দুই পাশের সব যানবাহনকে। কোনোমতে দীর্ঘ সময় নিয়ে কুমিল্লা পার হওয়ার পর চৌদ্দগ্রামে একাধিক বাজার ঘিরে আবারও যানজট মোকাবিলা করতে হয়। ফেনী পার হওয়ার পর আবার শুরু হয় যানজট। এভাবেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা পথে থেমে থাকতে হয় সব যানবাহনকে। এর বাইরে মহাসড়কে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করে ইজিবাইক, সিএনজি, রিকশাসহ বিভিন্ন অযান্ত্রিক যানবাহনও। অনেক সময় বিপরীত থেকেও এসে এসব যানবাহন দুর্ঘটনা ঘটায়। পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য কোনো পুলিশি ব্যবস্থা চোখে পড়ে না। এ পরিস্থিতিতে হুমকিতে পড়েছে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এখনই আট লেন ও এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের আলাদা পদক্ষেপ না নিলে আগামী দিনে পুরোপুরি স্থবির হয়ে যাবে সড়কটি।

নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ ও সোনারগাঁ প্রতিনিধি জানান, গতকাল সকাল থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত সরেজমিন দেখা যায়, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের শিমরাইল, কাঁচপুর, মদনপুর, মেঘনা টোল প্লাজা, মোগরাপাড়া এবং ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের কাঁচপুর, তারাবো, বরাবো, রূপসী, বরপা, ভুলতা ও গাউছিয়ায় ঢাকা বাইর ও প্রবেশ মুখে লোকাল বাস, সিএনজি, লেগুনা ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় যাত্রী ওঠানামার কারণে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। এ ছাড়া বিভিন্ন পাড়ামহল্লার অলিগলি থেকে মহাসড়কে উল্টো পথে ব্যাটারিচালিত রিকশা, সিএনজি ও লেগুনা চলছে বেপরোয়াভাবে। এতে প্রায় সময়ই দুর্ঘটনা ঘটছে। সৃষ্টি হচ্ছে দীর্ঘ যানজট।

সোনারগাঁয়ের কাঁচপুর ব্রিজ থেকে নেমে ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কের মদনপুর যাওয়ার পথে গিয়ে দেখা যায় দীর্ঘ যানজট। সেখানে ধীরগতিতে এগিয়ে গিয়ে দেখা যায়- যানজটের মূল কারণ বেশ কয়েকটি লোকাল বাস কে কার চেয়ে বেশি যাত্রী নেবে সে প্রতিযোগিতায় রাস্তা প্রায় আটকে দিয়ে পার্কিং করে আছে। অথচ সামনের রাস্তা পুরোই ফাঁকা। এ ছাড়া ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সাইনবোর্ড থেকে মেঘনা টোল প্লাজা পর্যন্ত দুই পাশে গড়ে উঠেছে শতাধিক অবৈধ লোকাল বাস, দূরপাল্লার বাস, সিএনজি অটোরিকশা ও লেগুনার স্ট্যান্ড। এগুলোর কারণে পথে পথে জটলা লেগে দীর্ঘ যানজট সৃষ্টি হচ্ছে। অন্যদিকে রাস্তায় রাস্তায় বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টির পানি জমে সৃষ্টি হয়েছে খানাখন্দ। ওই খানাখন্দে পড়ে ভেঙে যেতে পারে গাড়ির স্প্রিং। এ স্প্রিং ভাঙা থেকে বাঁচতে গর্ত এড়িয়ে যানবাহন চালাচ্ছেন চালকরা। এতেও বিভিন্ন স্থানে যানবাহনের দীর্ঘ লাইন হতে দেখা গেছে। মেঘনা টোল প্লাজায় গিয়ে দেখা যায়, দুই পাশে একটি চক্র বাঁশি বাজিয়ে পণ্যবাহী যানবাহন থেকে চাঁদা তুলছে। যানবাহন থামিয়ে চাঁদা তোলায় টোল প্লাজায় সৃষ্টি হচ্ছে দীর্ঘ যানজট।

কুমিল্লা প্রতিনিধি জানান, সরেজমিন ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম গিয়ে দেখা যায়, মিরশানী, আমানগণ্ডা, হাড়িসর্দার এলাকায় মহাসড়ক ঢেউ হয়ে আছে। কোথাও সংস্কার করা স্থানে পিচ ফুলে উঠেছে। চৌদ্দগ্রাম বাজারে মহাসড়কের ওপর সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা দাঁড়িয়ে রয়েছে। পদুয়ার বাজার বিশ্বরোড এলাকায় একটি ইউটার্ন আছে। এতে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে। গাড়ির গতি কমছে। সৃষ্টি হচ্ছে যানজট। এখানে ফ্লাইওভার হলে মহাসড়কের গতি বাড়বে। কমবে দুর্ঘটনা। এ ছাড়া এখানে লাকসাম রোডের মাথায় বাস দাঁড়িয়ে যানজটের সৃষ্টি করছে। নাজিরা বাজার এলাকায় আরেকটি ইউটার্ন আছে। সেটি দিয়ে সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কে যান চলাচল করে। ইউটার্নের পাশে বিভিন্ন গাড়ি দাঁড়ানো থাকে। এখানেও মহাসড়কে গাড়ি দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। এখানে একটি আন্ডারপাস বা ইউলুপ হলে মহাসড়কের গতি বাড়বে। নিমসার বাজারে মহাসড়কের ওপরে গাড়ি রেখে পণ্য লোড-আনলোড করা হয়। এ ছাড়া বাজারের পাশে রয়েছে পাঁচটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ছুটি হলে গাড়ি থামিয়ে শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক পার করাতে হয়। এখানে একটি ফুটওভার ব্রিজ দাবি করছেন স্থানীয়রা। চান্দিনা বাসস্ট্যান্ডে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। মহাসড়কের পাশে বাস দাঁড়ানোর স্থান করে দেওয়ার আহ্বান পরিবহনসংশ্লিষ্টদের। দাউদকান্দির গৌরিপুরেও মহাসড়কে বাস পার্কিং করা হচ্ছে। তিন চাকার যানবাহনের বেশ কয়েকজন চালক দাবি করেন, এমন কিছু স্থান আছে যেখানে মহাসড়ক দিয়ে যাওয়া ছাড়া অন্য কোনো পথ নেই। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সহসভাপতি অধ্যক্ষ কবির আহমেদ বলেন, ‘মহাসড়কের মজা মানুষ পাচ্ছে না। যত্রতত্র গাড়ি পার্কিং করা হচ্ছে। এটি আট লেন করা প্রয়োজন। পরিবহন পার্কিংয়ের আলাদা স্থান করে দিতে হবে। বিশেষ করে পদুয়ার বাজারের ইউটার্নে অনেক দুর্ঘটনা ঘটছে। এখানে ফ্লাইওভার হলে মানুষের দুর্ভোগ অনেক কমবে।’ ফেনী প্রতিনিধি জানান, মহাসড়কের মহিপালের লিঙ্ক রোডে প্রতিদিন ছোটখাটো যানজট দেখা যায়। এর একমাত্র কারণ যেনতেনভাবে মহাসড়কে গাড়ি রেখে যাত্রী ওঠানো-নামানো। ফ্লাইওভার নির্মাণের আগে মহাসড়কের ফেনীর অংশে যানজট ছিল নিত্যদিনের। ঘণ্টার পর ঘণ্টাও মহাসড়কের শুধু মহিপালেই যানজটে পড়ে বসে থাকতে হতো হাজার হাজার পরিবহনকে। মহিপালের ফ্লাইওভারটি ছয় লেনের হলেও মহিপালের এ অংশটি ১০ লেনের। মূলত এখানে যানজট যা-ই দেখা দেয় তা দেখা দেয় লিঙ্ক রোডে। ঢাকা-চট্টগ্রাম থেকে ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, কুমিল্লার গণপরিবহনগুলো মহিপালে যাত্রী নামায় এবং এখান থেকে যাত্রী ওঠায় বলে যানজট দেখা দেয়। তা ছাড়া দুই লেনের লিঙ্ক রোডে বিশেষ করে সার্কিট হাউস সড়কে নিয়মিতভাবে ভ্যানগাড়ি নিয়ে ফুটপাতের ব্যবসায়ীরা বসায় এবং মহাসড়কের গাড়ি থামিয়ে যাত্রী ওঠানো-নামানোর কারণে এ অংশে যানজট দেখা দেয়। চট্টগ্রামের সাইডেও দুই লেনে নিয়মিত একটি বাস দাঁড়িয়ে থাকে, আরেকটি বাস পাশাপাশি দাঁড়িয়ে থেকে যাত্রী ওঠানোর সময় এ অংশেও নিয়মিত ছোটখাটো জট লেগে থাকে।

চট্টগ্রাম থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, সরেজমিন দেখা যায় মহাসড়কে মিরসরাই পৌর সদরের আগে আছে একটি ফিলিং স্টেশন। এর একটু পরই আছে এক পাশ থেকে অন্য পাশে যাওয়ার কাটা সড়ক। কিন্তু সড়ক পার হওয়ার সময়ই অনেক ক্ষেত্রে লেগে যায় যানজট। সড়কের যেখানে কাটা আছে সেখানেই দুর্ঘটনা ঘটে। তা ছাড়া মিরসরাই উপজেলার বারৈয়ার হাট, মিঠাছড়ায় যানজট লেগেই থাকে। অন্যদিকে মহাসড়কে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করে ব্যাটারিচালিত রিকশা। এসব রিকশার কারণে বড় যানবাহনগুলোকে ধীরে চলতে হয়। সীতাকুণ্ডের কুমিরা, ভাটিয়ারী, বাড়বকুণ্ড, সীতাকুণ্ড বাজারে থাকে যানজট। সীতাকুণ্ডের বড় দারোগা হাটে স্কেলের কারণে দীর্ঘ হয় যানজট। আবার সীতাকুণ্ডে ফৌজদারহাট দিয়ে বের হয়ে মহাসড়কে ওঠে বন্দরের পণ্যবাহী বড় বড় যানবাহন। এ সময় তৈরি হয় দীর্ঘ যানজট। তা ছাড়া সীতাকুণ্ডে মহাসড়কের আশপাশেই আছে অন্তত ১০টি বাজার। এসব বাজারের প্রভাবে মহাসড়কেও যানজট তৈরি হয়। সীতাকুণ্ডে আছে চারটি বড় কনটেইনার ডিপো। সঙ্গে আছে বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠান। ডিপো ও শিল্পপ্রতিষ্ঠান থেকে যানবাহন প্রবেশ ও বের হওয়ার সময় লেগে যায় যানজট। অনেক সময় ঘটে দুর্ঘটনা হয়। দেশের বৃহত্তম ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কটি চট্টগ্রাম অলংকার মোড় পর্যন্তই চার লেনের। কিন্তু অলংকার মোড়ে নেই কোনো বাস টার্মিনাল। ফলে এখানে সড়কের ওপরই দাঁড়িয়ে যাত্রী ওঠানো-নামানো করা হয়। এ কারণে অলংকার মোড়ে প্রায় সময়ই লেগে থাকে যানজট।

হাইওয়ে পুলিশের কুমিল্লা অঞ্চলের পুলিশ সুপার মুহাম্মদ রহমত উল্লাহ বলেন, ‘মহাসড়কে নিষিদ্ধ তিন চাকার যানবাহনগুলো অনেক সময় গোপনে চলে। এদের বিরুদ্ধে সারা বছরই ব্যবস্থা চলমান আছে। মহাসড়কে অবৈধ তিন চাকার যানবাহন চলাচল বন্ধে হাইওয়ে পুলিশ লিফলেট বিতরণ, মাইকিংসহ সচেতনতামূলক কাজ করে যাচ্ছে।’

সড়ক ও জনপথ বিভাগ, কুমিল্লার নির্বাহী প্রকৌশলী সুনীতি চাকমা বলেন, ‘মহাসড়ক নিয়মিত সংস্কার করা হচ্ছে। পদুয়ার বাজারে দুটি ইউলুপ হবে। আশা করছি আমরা শুকনো মৌসুমে কাজ ধরতে পারব। এ ছাড়া পদুয়ার বাজারে পায়ে হাঁটার একটি আন্ডারপাস ও কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় মোড়ে গাড়ি চলাচলের একটি আন্ডারপাস হবে। এ ছাড়া মহাসড়কের পাশে তিন চাকার পরিবহন চলাচলে দুটি সার্ভিস লেন নির্মাণের জন্য সার্ভে চলছে।’

সওজ চট্টগ্রাম বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী পিন্টু চাকমা বলেন, ‘ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কটি দেশের লাইফলাইন। বলা যায়, এটি দেশের অর্থনীতি সচল রাখার ফুসফুস। তাই যে কোনো মূল্যে সড়কটি সচল ও ভালো রাখতে হবে। এজন্য প্রতিনিয়ই আমরা সড়কটি সংস্কার করি। ছয় মাস ধরে একটি প্রকল্পের আওতায় এর সংস্কারকাজ চলছে। কাজ চলাকালে এক পাশ বন্ধ রাখা হয়। তখন হয়তো কিছুটা যানজট লেগে যায়। তবে সড়ক ঠিক রাখার স্বার্থে কাজটি আমাদের করতেই হয়। আমরা চেষ্টা করি দ্রুত কাজ শেষ করার।’ তিনি বলেন, ‘মহাসড়কে অনেক অবৈধ স্থাপনা আছে। এগুলো আমরা অভিযান চালিয়ে উচ্ছেদও করি। কিন্তু পরে হয়তো তারা আবারও এসে দখল করে ফেলেন।’

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর