শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

স্থবির ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক

বাজার ও সংযোগ সড়কে রাতদিন ২৪ ঘণ্টা যানজট, যেখানে সেখানে থামছে বাস সক্রিয় নয় হাইওয়ে পুলিশ, সিএনজি রিকশা ইজিবাইক সবই চলে হাইওয়েতে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
স্থবির ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক

রাতদিন ২৪ ঘণ্টা তীব্র যানজটে অচল হয়ে পড়েছে ঢাকা-চট্টগ্রাম চার লেন হাইওয়ে। নয়টি বাজার ও বিভিন্ন এলাকায় শুধু ডানে-বাঁয়ের সংযোগ সড়কে যাওয়ার পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না থাকা, মহাসড়কে ইজিবাইক-সিএনজি-রিকশা চালানো, হাইওয়ে পুলিশের তৎপরতার অভাব, যেখানে সেখানে বাস থামানোর কারণে সংকট তৈরি হয়েছে। পরিস্থিতি সামালে কর্তৃপক্ষের নির্বিকার ভূমিকায় সৃষ্টি হয়েছে প্রশ্নের। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অর্থনীতির নাভি খ্যাত এ সড়কের বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত না নিলে আগামীতে ঢাকা-চট্টগ্রাম আসা-যাওয়ায় ব্যয় হবে ১৪ থেকে ১৬ ঘণ্টা। এখনই লাগছে ১০-১২ ঘণ্টা। ঢাকা শহরের যানজট পেরিয়ে মহাসড়কে উঠলে প্রথমেই ভোগান্তিতে পড়তে হয় নারায়ণগঞ্জের মদনপুরে। চট্টগ্রামের দিক থেকে আসা গাড়িগুলো ডান দিকে টার্ন নেওয়ার রূপগঞ্জ-নরসিংদী সড়কে উঠতে যাওয়ার সময় দুই পাশে কয়েক ঘণ্টা যানজট তৈরি হয়। এ যানজট পেরিয়ে কিছুদূর গেলে দ্বিতীয় সংকটে পড়তে হয় সোনারগাঁয়। মেঘনা ব্রিজ পর্যন্ত এ যানজট অব্যাহত থাকে। দাউদকান্দি ব্রিজ পার হওয়ার পর কুমিল্লা পর্যন্ত মাধাইয়া, নিমসার, চান্দিনা বাজারে ফের আটকে পড়তে হয় দুই পাশের সব যানবাহনকে। কোনোমতে দীর্ঘ সময় নিয়ে কুমিল্লা পার হওয়ার পর চৌদ্দগ্রামে একাধিক বাজার ঘিরে আবারও যানজট মোকাবিলা করতে হয়। ফেনী পার হওয়ার পর আবার শুরু হয় যানজট। এভাবেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা পথে থেমে থাকতে হয় সব যানবাহনকে। এর বাইরে মহাসড়কে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করে ইজিবাইক, সিএনজি, রিকশাসহ বিভিন্ন অযান্ত্রিক যানবাহনও। অনেক সময় বিপরীত থেকেও এসে এসব যানবাহন দুর্ঘটনা ঘটায়। পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য কোনো পুলিশি ব্যবস্থা চোখে পড়ে না। এ পরিস্থিতিতে হুমকিতে পড়েছে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এখনই আট লেন ও এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের আলাদা পদক্ষেপ না নিলে আগামী দিনে পুরোপুরি স্থবির হয়ে যাবে সড়কটি।

নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ ও সোনারগাঁ প্রতিনিধি জানান, গতকাল সকাল থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত সরেজমিন দেখা যায়, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের শিমরাইল, কাঁচপুর, মদনপুর, মেঘনা টোল প্লাজা, মোগরাপাড়া এবং ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের কাঁচপুর, তারাবো, বরাবো, রূপসী, বরপা, ভুলতা ও গাউছিয়ায় ঢাকা বাইর ও প্রবেশ মুখে লোকাল বাস, সিএনজি, লেগুনা ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় যাত্রী ওঠানামার কারণে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। এ ছাড়া বিভিন্ন পাড়ামহল্লার অলিগলি থেকে মহাসড়কে উল্টো পথে ব্যাটারিচালিত রিকশা, সিএনজি ও লেগুনা চলছে বেপরোয়াভাবে। এতে প্রায় সময়ই দুর্ঘটনা ঘটছে। সৃষ্টি হচ্ছে দীর্ঘ যানজট।

সোনারগাঁয়ের কাঁচপুর ব্রিজ থেকে নেমে ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কের মদনপুর যাওয়ার পথে গিয়ে দেখা যায় দীর্ঘ যানজট। সেখানে ধীরগতিতে এগিয়ে গিয়ে দেখা যায়- যানজটের মূল কারণ বেশ কয়েকটি লোকাল বাস কে কার চেয়ে বেশি যাত্রী নেবে সে প্রতিযোগিতায় রাস্তা প্রায় আটকে দিয়ে পার্কিং করে আছে। অথচ সামনের রাস্তা পুরোই ফাঁকা। এ ছাড়া ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সাইনবোর্ড থেকে মেঘনা টোল প্লাজা পর্যন্ত দুই পাশে গড়ে উঠেছে শতাধিক অবৈধ লোকাল বাস, দূরপাল্লার বাস, সিএনজি অটোরিকশা ও লেগুনার স্ট্যান্ড। এগুলোর কারণে পথে পথে জটলা লেগে দীর্ঘ যানজট সৃষ্টি হচ্ছে। অন্যদিকে রাস্তায় রাস্তায় বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টির পানি জমে সৃষ্টি হয়েছে খানাখন্দ। ওই খানাখন্দে পড়ে ভেঙে যেতে পারে গাড়ির স্প্রিং। এ স্প্রিং ভাঙা থেকে বাঁচতে গর্ত এড়িয়ে যানবাহন চালাচ্ছেন চালকরা। এতেও বিভিন্ন স্থানে যানবাহনের দীর্ঘ লাইন হতে দেখা গেছে। মেঘনা টোল প্লাজায় গিয়ে দেখা যায়, দুই পাশে একটি চক্র বাঁশি বাজিয়ে পণ্যবাহী যানবাহন থেকে চাঁদা তুলছে। যানবাহন থামিয়ে চাঁদা তোলায় টোল প্লাজায় সৃষ্টি হচ্ছে দীর্ঘ যানজট।

কুমিল্লা প্রতিনিধি জানান, সরেজমিন ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম গিয়ে দেখা যায়, মিরশানী, আমানগণ্ডা, হাড়িসর্দার এলাকায় মহাসড়ক ঢেউ হয়ে আছে। কোথাও সংস্কার করা স্থানে পিচ ফুলে উঠেছে। চৌদ্দগ্রাম বাজারে মহাসড়কের ওপর সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা দাঁড়িয়ে রয়েছে। পদুয়ার বাজার বিশ্বরোড এলাকায় একটি ইউটার্ন আছে। এতে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে। গাড়ির গতি কমছে। সৃষ্টি হচ্ছে যানজট। এখানে ফ্লাইওভার হলে মহাসড়কের গতি বাড়বে। কমবে দুর্ঘটনা। এ ছাড়া এখানে লাকসাম রোডের মাথায় বাস দাঁড়িয়ে যানজটের সৃষ্টি করছে। নাজিরা বাজার এলাকায় আরেকটি ইউটার্ন আছে। সেটি দিয়ে সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কে যান চলাচল করে। ইউটার্নের পাশে বিভিন্ন গাড়ি দাঁড়ানো থাকে। এখানেও মহাসড়কে গাড়ি দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। এখানে একটি আন্ডারপাস বা ইউলুপ হলে মহাসড়কের গতি বাড়বে। নিমসার বাজারে মহাসড়কের ওপরে গাড়ি রেখে পণ্য লোড-আনলোড করা হয়। এ ছাড়া বাজারের পাশে রয়েছে পাঁচটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ছুটি হলে গাড়ি থামিয়ে শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক পার করাতে হয়। এখানে একটি ফুটওভার ব্রিজ দাবি করছেন স্থানীয়রা। চান্দিনা বাসস্ট্যান্ডে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। মহাসড়কের পাশে বাস দাঁড়ানোর স্থান করে দেওয়ার আহ্বান পরিবহনসংশ্লিষ্টদের। দাউদকান্দির গৌরিপুরেও মহাসড়কে বাস পার্কিং করা হচ্ছে। তিন চাকার যানবাহনের বেশ কয়েকজন চালক দাবি করেন, এমন কিছু স্থান আছে যেখানে মহাসড়ক দিয়ে যাওয়া ছাড়া অন্য কোনো পথ নেই। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সহসভাপতি অধ্যক্ষ কবির আহমেদ বলেন, ‘মহাসড়কের মজা মানুষ পাচ্ছে না। যত্রতত্র গাড়ি পার্কিং করা হচ্ছে। এটি আট লেন করা প্রয়োজন। পরিবহন পার্কিংয়ের আলাদা স্থান করে দিতে হবে। বিশেষ করে পদুয়ার বাজারের ইউটার্নে অনেক দুর্ঘটনা ঘটছে। এখানে ফ্লাইওভার হলে মানুষের দুর্ভোগ অনেক কমবে।’ ফেনী প্রতিনিধি জানান, মহাসড়কের মহিপালের লিঙ্ক রোডে প্রতিদিন ছোটখাটো যানজট দেখা যায়। এর একমাত্র কারণ যেনতেনভাবে মহাসড়কে গাড়ি রেখে যাত্রী ওঠানো-নামানো। ফ্লাইওভার নির্মাণের আগে মহাসড়কের ফেনীর অংশে যানজট ছিল নিত্যদিনের। ঘণ্টার পর ঘণ্টাও মহাসড়কের শুধু মহিপালেই যানজটে পড়ে বসে থাকতে হতো হাজার হাজার পরিবহনকে। মহিপালের ফ্লাইওভারটি ছয় লেনের হলেও মহিপালের এ অংশটি ১০ লেনের। মূলত এখানে যানজট যা-ই দেখা দেয় তা দেখা দেয় লিঙ্ক রোডে। ঢাকা-চট্টগ্রাম থেকে ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, কুমিল্লার গণপরিবহনগুলো মহিপালে যাত্রী নামায় এবং এখান থেকে যাত্রী ওঠায় বলে যানজট দেখা দেয়। তা ছাড়া দুই লেনের লিঙ্ক রোডে বিশেষ করে সার্কিট হাউস সড়কে নিয়মিতভাবে ভ্যানগাড়ি নিয়ে ফুটপাতের ব্যবসায়ীরা বসায় এবং মহাসড়কের গাড়ি থামিয়ে যাত্রী ওঠানো-নামানোর কারণে এ অংশে যানজট দেখা দেয়। চট্টগ্রামের সাইডেও দুই লেনে নিয়মিত একটি বাস দাঁড়িয়ে থাকে, আরেকটি বাস পাশাপাশি দাঁড়িয়ে থেকে যাত্রী ওঠানোর সময় এ অংশেও নিয়মিত ছোটখাটো জট লেগে থাকে।

চট্টগ্রাম থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, সরেজমিন দেখা যায় মহাসড়কে মিরসরাই পৌর সদরের আগে আছে একটি ফিলিং স্টেশন। এর একটু পরই আছে এক পাশ থেকে অন্য পাশে যাওয়ার কাটা সড়ক। কিন্তু সড়ক পার হওয়ার সময়ই অনেক ক্ষেত্রে লেগে যায় যানজট। সড়কের যেখানে কাটা আছে সেখানেই দুর্ঘটনা ঘটে। তা ছাড়া মিরসরাই উপজেলার বারৈয়ার হাট, মিঠাছড়ায় যানজট লেগেই থাকে। অন্যদিকে মহাসড়কে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করে ব্যাটারিচালিত রিকশা। এসব রিকশার কারণে বড় যানবাহনগুলোকে ধীরে চলতে হয়। সীতাকুণ্ডের কুমিরা, ভাটিয়ারী, বাড়বকুণ্ড, সীতাকুণ্ড বাজারে থাকে যানজট। সীতাকুণ্ডের বড় দারোগা হাটে স্কেলের কারণে দীর্ঘ হয় যানজট। আবার সীতাকুণ্ডে ফৌজদারহাট দিয়ে বের হয়ে মহাসড়কে ওঠে বন্দরের পণ্যবাহী বড় বড় যানবাহন। এ সময় তৈরি হয় দীর্ঘ যানজট। তা ছাড়া সীতাকুণ্ডে মহাসড়কের আশপাশেই আছে অন্তত ১০টি বাজার। এসব বাজারের প্রভাবে মহাসড়কেও যানজট তৈরি হয়। সীতাকুণ্ডে আছে চারটি বড় কনটেইনার ডিপো। সঙ্গে আছে বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠান। ডিপো ও শিল্পপ্রতিষ্ঠান থেকে যানবাহন প্রবেশ ও বের হওয়ার সময় লেগে যায় যানজট। অনেক সময় ঘটে দুর্ঘটনা হয়। দেশের বৃহত্তম ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কটি চট্টগ্রাম অলংকার মোড় পর্যন্তই চার লেনের। কিন্তু অলংকার মোড়ে নেই কোনো বাস টার্মিনাল। ফলে এখানে সড়কের ওপরই দাঁড়িয়ে যাত্রী ওঠানো-নামানো করা হয়। এ কারণে অলংকার মোড়ে প্রায় সময়ই লেগে থাকে যানজট।

হাইওয়ে পুলিশের কুমিল্লা অঞ্চলের পুলিশ সুপার মুহাম্মদ রহমত উল্লাহ বলেন, ‘মহাসড়কে নিষিদ্ধ তিন চাকার যানবাহনগুলো অনেক সময় গোপনে চলে। এদের বিরুদ্ধে সারা বছরই ব্যবস্থা চলমান আছে। মহাসড়কে অবৈধ তিন চাকার যানবাহন চলাচল বন্ধে হাইওয়ে পুলিশ লিফলেট বিতরণ, মাইকিংসহ সচেতনতামূলক কাজ করে যাচ্ছে।’

সড়ক ও জনপথ বিভাগ, কুমিল্লার নির্বাহী প্রকৌশলী সুনীতি চাকমা বলেন, ‘মহাসড়ক নিয়মিত সংস্কার করা হচ্ছে। পদুয়ার বাজারে দুটি ইউলুপ হবে। আশা করছি আমরা শুকনো মৌসুমে কাজ ধরতে পারব। এ ছাড়া পদুয়ার বাজারে পায়ে হাঁটার একটি আন্ডারপাস ও কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় মোড়ে গাড়ি চলাচলের একটি আন্ডারপাস হবে। এ ছাড়া মহাসড়কের পাশে তিন চাকার পরিবহন চলাচলে দুটি সার্ভিস লেন নির্মাণের জন্য সার্ভে চলছে।’

সওজ চট্টগ্রাম বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী পিন্টু চাকমা বলেন, ‘ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কটি দেশের লাইফলাইন। বলা যায়, এটি দেশের অর্থনীতি সচল রাখার ফুসফুস। তাই যে কোনো মূল্যে সড়কটি সচল ও ভালো রাখতে হবে। এজন্য প্রতিনিয়ই আমরা সড়কটি সংস্কার করি। ছয় মাস ধরে একটি প্রকল্পের আওতায় এর সংস্কারকাজ চলছে। কাজ চলাকালে এক পাশ বন্ধ রাখা হয়। তখন হয়তো কিছুটা যানজট লেগে যায়। তবে সড়ক ঠিক রাখার স্বার্থে কাজটি আমাদের করতেই হয়। আমরা চেষ্টা করি দ্রুত কাজ শেষ করার।’ তিনি বলেন, ‘মহাসড়কে অনেক অবৈধ স্থাপনা আছে। এগুলো আমরা অভিযান চালিয়ে উচ্ছেদও করি। কিন্তু পরে হয়তো তারা আবারও এসে দখল করে ফেলেন।’

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে