শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

স্থবির ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক

বাজার ও সংযোগ সড়কে রাতদিন ২৪ ঘণ্টা যানজট, যেখানে সেখানে থামছে বাস সক্রিয় নয় হাইওয়ে পুলিশ, সিএনজি রিকশা ইজিবাইক সবই চলে হাইওয়েতে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
স্থবির ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক

রাতদিন ২৪ ঘণ্টা তীব্র যানজটে অচল হয়ে পড়েছে ঢাকা-চট্টগ্রাম চার লেন হাইওয়ে। নয়টি বাজার ও বিভিন্ন এলাকায় শুধু ডানে-বাঁয়ের সংযোগ সড়কে যাওয়ার পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না থাকা, মহাসড়কে ইজিবাইক-সিএনজি-রিকশা চালানো, হাইওয়ে পুলিশের তৎপরতার অভাব, যেখানে সেখানে বাস থামানোর কারণে সংকট তৈরি হয়েছে। পরিস্থিতি সামালে কর্তৃপক্ষের নির্বিকার ভূমিকায় সৃষ্টি হয়েছে প্রশ্নের। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অর্থনীতির নাভি খ্যাত এ সড়কের বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত না নিলে আগামীতে ঢাকা-চট্টগ্রাম আসা-যাওয়ায় ব্যয় হবে ১৪ থেকে ১৬ ঘণ্টা। এখনই লাগছে ১০-১২ ঘণ্টা। ঢাকা শহরের যানজট পেরিয়ে মহাসড়কে উঠলে প্রথমেই ভোগান্তিতে পড়তে হয় নারায়ণগঞ্জের মদনপুরে। চট্টগ্রামের দিক থেকে আসা গাড়িগুলো ডান দিকে টার্ন নেওয়ার রূপগঞ্জ-নরসিংদী সড়কে উঠতে যাওয়ার সময় দুই পাশে কয়েক ঘণ্টা যানজট তৈরি হয়। এ যানজট পেরিয়ে কিছুদূর গেলে দ্বিতীয় সংকটে পড়তে হয় সোনারগাঁয়। মেঘনা ব্রিজ পর্যন্ত এ যানজট অব্যাহত থাকে। দাউদকান্দি ব্রিজ পার হওয়ার পর কুমিল্লা পর্যন্ত মাধাইয়া, নিমসার, চান্দিনা বাজারে ফের আটকে পড়তে হয় দুই পাশের সব যানবাহনকে। কোনোমতে দীর্ঘ সময় নিয়ে কুমিল্লা পার হওয়ার পর চৌদ্দগ্রামে একাধিক বাজার ঘিরে আবারও যানজট মোকাবিলা করতে হয়। ফেনী পার হওয়ার পর আবার শুরু হয় যানজট। এভাবেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা পথে থেমে থাকতে হয় সব যানবাহনকে। এর বাইরে মহাসড়কে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করে ইজিবাইক, সিএনজি, রিকশাসহ বিভিন্ন অযান্ত্রিক যানবাহনও। অনেক সময় বিপরীত থেকেও এসে এসব যানবাহন দুর্ঘটনা ঘটায়। পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য কোনো পুলিশি ব্যবস্থা চোখে পড়ে না। এ পরিস্থিতিতে হুমকিতে পড়েছে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এখনই আট লেন ও এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের আলাদা পদক্ষেপ না নিলে আগামী দিনে পুরোপুরি স্থবির হয়ে যাবে সড়কটি।

নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ ও সোনারগাঁ প্রতিনিধি জানান, গতকাল সকাল থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত সরেজমিন দেখা যায়, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের শিমরাইল, কাঁচপুর, মদনপুর, মেঘনা টোল প্লাজা, মোগরাপাড়া এবং ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের কাঁচপুর, তারাবো, বরাবো, রূপসী, বরপা, ভুলতা ও গাউছিয়ায় ঢাকা বাইর ও প্রবেশ মুখে লোকাল বাস, সিএনজি, লেগুনা ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় যাত্রী ওঠানামার কারণে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। এ ছাড়া বিভিন্ন পাড়ামহল্লার অলিগলি থেকে মহাসড়কে উল্টো পথে ব্যাটারিচালিত রিকশা, সিএনজি ও লেগুনা চলছে বেপরোয়াভাবে। এতে প্রায় সময়ই দুর্ঘটনা ঘটছে। সৃষ্টি হচ্ছে দীর্ঘ যানজট।

সোনারগাঁয়ের কাঁচপুর ব্রিজ থেকে নেমে ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কের মদনপুর যাওয়ার পথে গিয়ে দেখা যায় দীর্ঘ যানজট। সেখানে ধীরগতিতে এগিয়ে গিয়ে দেখা যায়- যানজটের মূল কারণ বেশ কয়েকটি লোকাল বাস কে কার চেয়ে বেশি যাত্রী নেবে সে প্রতিযোগিতায় রাস্তা প্রায় আটকে দিয়ে পার্কিং করে আছে। অথচ সামনের রাস্তা পুরোই ফাঁকা। এ ছাড়া ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সাইনবোর্ড থেকে মেঘনা টোল প্লাজা পর্যন্ত দুই পাশে গড়ে উঠেছে শতাধিক অবৈধ লোকাল বাস, দূরপাল্লার বাস, সিএনজি অটোরিকশা ও লেগুনার স্ট্যান্ড। এগুলোর কারণে পথে পথে জটলা লেগে দীর্ঘ যানজট সৃষ্টি হচ্ছে। অন্যদিকে রাস্তায় রাস্তায় বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টির পানি জমে সৃষ্টি হয়েছে খানাখন্দ। ওই খানাখন্দে পড়ে ভেঙে যেতে পারে গাড়ির স্প্রিং। এ স্প্রিং ভাঙা থেকে বাঁচতে গর্ত এড়িয়ে যানবাহন চালাচ্ছেন চালকরা। এতেও বিভিন্ন স্থানে যানবাহনের দীর্ঘ লাইন হতে দেখা গেছে। মেঘনা টোল প্লাজায় গিয়ে দেখা যায়, দুই পাশে একটি চক্র বাঁশি বাজিয়ে পণ্যবাহী যানবাহন থেকে চাঁদা তুলছে। যানবাহন থামিয়ে চাঁদা তোলায় টোল প্লাজায় সৃষ্টি হচ্ছে দীর্ঘ যানজট।

কুমিল্লা প্রতিনিধি জানান, সরেজমিন ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম গিয়ে দেখা যায়, মিরশানী, আমানগণ্ডা, হাড়িসর্দার এলাকায় মহাসড়ক ঢেউ হয়ে আছে। কোথাও সংস্কার করা স্থানে পিচ ফুলে উঠেছে। চৌদ্দগ্রাম বাজারে মহাসড়কের ওপর সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা দাঁড়িয়ে রয়েছে। পদুয়ার বাজার বিশ্বরোড এলাকায় একটি ইউটার্ন আছে। এতে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে। গাড়ির গতি কমছে। সৃষ্টি হচ্ছে যানজট। এখানে ফ্লাইওভার হলে মহাসড়কের গতি বাড়বে। কমবে দুর্ঘটনা। এ ছাড়া এখানে লাকসাম রোডের মাথায় বাস দাঁড়িয়ে যানজটের সৃষ্টি করছে। নাজিরা বাজার এলাকায় আরেকটি ইউটার্ন আছে। সেটি দিয়ে সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কে যান চলাচল করে। ইউটার্নের পাশে বিভিন্ন গাড়ি দাঁড়ানো থাকে। এখানেও মহাসড়কে গাড়ি দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। এখানে একটি আন্ডারপাস বা ইউলুপ হলে মহাসড়কের গতি বাড়বে। নিমসার বাজারে মহাসড়কের ওপরে গাড়ি রেখে পণ্য লোড-আনলোড করা হয়। এ ছাড়া বাজারের পাশে রয়েছে পাঁচটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ছুটি হলে গাড়ি থামিয়ে শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক পার করাতে হয়। এখানে একটি ফুটওভার ব্রিজ দাবি করছেন স্থানীয়রা। চান্দিনা বাসস্ট্যান্ডে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। মহাসড়কের পাশে বাস দাঁড়ানোর স্থান করে দেওয়ার আহ্বান পরিবহনসংশ্লিষ্টদের। দাউদকান্দির গৌরিপুরেও মহাসড়কে বাস পার্কিং করা হচ্ছে। তিন চাকার যানবাহনের বেশ কয়েকজন চালক দাবি করেন, এমন কিছু স্থান আছে যেখানে মহাসড়ক দিয়ে যাওয়া ছাড়া অন্য কোনো পথ নেই। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সহসভাপতি অধ্যক্ষ কবির আহমেদ বলেন, ‘মহাসড়কের মজা মানুষ পাচ্ছে না। যত্রতত্র গাড়ি পার্কিং করা হচ্ছে। এটি আট লেন করা প্রয়োজন। পরিবহন পার্কিংয়ের আলাদা স্থান করে দিতে হবে। বিশেষ করে পদুয়ার বাজারের ইউটার্নে অনেক দুর্ঘটনা ঘটছে। এখানে ফ্লাইওভার হলে মানুষের দুর্ভোগ অনেক কমবে।’ ফেনী প্রতিনিধি জানান, মহাসড়কের মহিপালের লিঙ্ক রোডে প্রতিদিন ছোটখাটো যানজট দেখা যায়। এর একমাত্র কারণ যেনতেনভাবে মহাসড়কে গাড়ি রেখে যাত্রী ওঠানো-নামানো। ফ্লাইওভার নির্মাণের আগে মহাসড়কের ফেনীর অংশে যানজট ছিল নিত্যদিনের। ঘণ্টার পর ঘণ্টাও মহাসড়কের শুধু মহিপালেই যানজটে পড়ে বসে থাকতে হতো হাজার হাজার পরিবহনকে। মহিপালের ফ্লাইওভারটি ছয় লেনের হলেও মহিপালের এ অংশটি ১০ লেনের। মূলত এখানে যানজট যা-ই দেখা দেয় তা দেখা দেয় লিঙ্ক রোডে। ঢাকা-চট্টগ্রাম থেকে ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, কুমিল্লার গণপরিবহনগুলো মহিপালে যাত্রী নামায় এবং এখান থেকে যাত্রী ওঠায় বলে যানজট দেখা দেয়। তা ছাড়া দুই লেনের লিঙ্ক রোডে বিশেষ করে সার্কিট হাউস সড়কে নিয়মিতভাবে ভ্যানগাড়ি নিয়ে ফুটপাতের ব্যবসায়ীরা বসায় এবং মহাসড়কের গাড়ি থামিয়ে যাত্রী ওঠানো-নামানোর কারণে এ অংশে যানজট দেখা দেয়। চট্টগ্রামের সাইডেও দুই লেনে নিয়মিত একটি বাস দাঁড়িয়ে থাকে, আরেকটি বাস পাশাপাশি দাঁড়িয়ে থেকে যাত্রী ওঠানোর সময় এ অংশেও নিয়মিত ছোটখাটো জট লেগে থাকে।

চট্টগ্রাম থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, সরেজমিন দেখা যায় মহাসড়কে মিরসরাই পৌর সদরের আগে আছে একটি ফিলিং স্টেশন। এর একটু পরই আছে এক পাশ থেকে অন্য পাশে যাওয়ার কাটা সড়ক। কিন্তু সড়ক পার হওয়ার সময়ই অনেক ক্ষেত্রে লেগে যায় যানজট। সড়কের যেখানে কাটা আছে সেখানেই দুর্ঘটনা ঘটে। তা ছাড়া মিরসরাই উপজেলার বারৈয়ার হাট, মিঠাছড়ায় যানজট লেগেই থাকে। অন্যদিকে মহাসড়কে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করে ব্যাটারিচালিত রিকশা। এসব রিকশার কারণে বড় যানবাহনগুলোকে ধীরে চলতে হয়। সীতাকুণ্ডের কুমিরা, ভাটিয়ারী, বাড়বকুণ্ড, সীতাকুণ্ড বাজারে থাকে যানজট। সীতাকুণ্ডের বড় দারোগা হাটে স্কেলের কারণে দীর্ঘ হয় যানজট। আবার সীতাকুণ্ডে ফৌজদারহাট দিয়ে বের হয়ে মহাসড়কে ওঠে বন্দরের পণ্যবাহী বড় বড় যানবাহন। এ সময় তৈরি হয় দীর্ঘ যানজট। তা ছাড়া সীতাকুণ্ডে মহাসড়কের আশপাশেই আছে অন্তত ১০টি বাজার। এসব বাজারের প্রভাবে মহাসড়কেও যানজট তৈরি হয়। সীতাকুণ্ডে আছে চারটি বড় কনটেইনার ডিপো। সঙ্গে আছে বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠান। ডিপো ও শিল্পপ্রতিষ্ঠান থেকে যানবাহন প্রবেশ ও বের হওয়ার সময় লেগে যায় যানজট। অনেক সময় ঘটে দুর্ঘটনা হয়। দেশের বৃহত্তম ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কটি চট্টগ্রাম অলংকার মোড় পর্যন্তই চার লেনের। কিন্তু অলংকার মোড়ে নেই কোনো বাস টার্মিনাল। ফলে এখানে সড়কের ওপরই দাঁড়িয়ে যাত্রী ওঠানো-নামানো করা হয়। এ কারণে অলংকার মোড়ে প্রায় সময়ই লেগে থাকে যানজট।

হাইওয়ে পুলিশের কুমিল্লা অঞ্চলের পুলিশ সুপার মুহাম্মদ রহমত উল্লাহ বলেন, ‘মহাসড়কে নিষিদ্ধ তিন চাকার যানবাহনগুলো অনেক সময় গোপনে চলে। এদের বিরুদ্ধে সারা বছরই ব্যবস্থা চলমান আছে। মহাসড়কে অবৈধ তিন চাকার যানবাহন চলাচল বন্ধে হাইওয়ে পুলিশ লিফলেট বিতরণ, মাইকিংসহ সচেতনতামূলক কাজ করে যাচ্ছে।’

সড়ক ও জনপথ বিভাগ, কুমিল্লার নির্বাহী প্রকৌশলী সুনীতি চাকমা বলেন, ‘মহাসড়ক নিয়মিত সংস্কার করা হচ্ছে। পদুয়ার বাজারে দুটি ইউলুপ হবে। আশা করছি আমরা শুকনো মৌসুমে কাজ ধরতে পারব। এ ছাড়া পদুয়ার বাজারে পায়ে হাঁটার একটি আন্ডারপাস ও কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় মোড়ে গাড়ি চলাচলের একটি আন্ডারপাস হবে। এ ছাড়া মহাসড়কের পাশে তিন চাকার পরিবহন চলাচলে দুটি সার্ভিস লেন নির্মাণের জন্য সার্ভে চলছে।’

সওজ চট্টগ্রাম বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী পিন্টু চাকমা বলেন, ‘ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কটি দেশের লাইফলাইন। বলা যায়, এটি দেশের অর্থনীতি সচল রাখার ফুসফুস। তাই যে কোনো মূল্যে সড়কটি সচল ও ভালো রাখতে হবে। এজন্য প্রতিনিয়ই আমরা সড়কটি সংস্কার করি। ছয় মাস ধরে একটি প্রকল্পের আওতায় এর সংস্কারকাজ চলছে। কাজ চলাকালে এক পাশ বন্ধ রাখা হয়। তখন হয়তো কিছুটা যানজট লেগে যায়। তবে সড়ক ঠিক রাখার স্বার্থে কাজটি আমাদের করতেই হয়। আমরা চেষ্টা করি দ্রুত কাজ শেষ করার।’ তিনি বলেন, ‘মহাসড়কে অনেক অবৈধ স্থাপনা আছে। এগুলো আমরা অভিযান চালিয়ে উচ্ছেদও করি। কিন্তু পরে হয়তো তারা আবারও এসে দখল করে ফেলেন।’

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

৩৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন