শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

স্থবির ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক

বাজার ও সংযোগ সড়কে রাতদিন ২৪ ঘণ্টা যানজট, যেখানে সেখানে থামছে বাস সক্রিয় নয় হাইওয়ে পুলিশ, সিএনজি রিকশা ইজিবাইক সবই চলে হাইওয়েতে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
স্থবির ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক

রাতদিন ২৪ ঘণ্টা তীব্র যানজটে অচল হয়ে পড়েছে ঢাকা-চট্টগ্রাম চার লেন হাইওয়ে। নয়টি বাজার ও বিভিন্ন এলাকায় শুধু ডানে-বাঁয়ের সংযোগ সড়কে যাওয়ার পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না থাকা, মহাসড়কে ইজিবাইক-সিএনজি-রিকশা চালানো, হাইওয়ে পুলিশের তৎপরতার অভাব, যেখানে সেখানে বাস থামানোর কারণে সংকট তৈরি হয়েছে। পরিস্থিতি সামালে কর্তৃপক্ষের নির্বিকার ভূমিকায় সৃষ্টি হয়েছে প্রশ্নের। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অর্থনীতির নাভি খ্যাত এ সড়কের বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত না নিলে আগামীতে ঢাকা-চট্টগ্রাম আসা-যাওয়ায় ব্যয় হবে ১৪ থেকে ১৬ ঘণ্টা। এখনই লাগছে ১০-১২ ঘণ্টা। ঢাকা শহরের যানজট পেরিয়ে মহাসড়কে উঠলে প্রথমেই ভোগান্তিতে পড়তে হয় নারায়ণগঞ্জের মদনপুরে। চট্টগ্রামের দিক থেকে আসা গাড়িগুলো ডান দিকে টার্ন নেওয়ার রূপগঞ্জ-নরসিংদী সড়কে উঠতে যাওয়ার সময় দুই পাশে কয়েক ঘণ্টা যানজট তৈরি হয়। এ যানজট পেরিয়ে কিছুদূর গেলে দ্বিতীয় সংকটে পড়তে হয় সোনারগাঁয়। মেঘনা ব্রিজ পর্যন্ত এ যানজট অব্যাহত থাকে। দাউদকান্দি ব্রিজ পার হওয়ার পর কুমিল্লা পর্যন্ত মাধাইয়া, নিমসার, চান্দিনা বাজারে ফের আটকে পড়তে হয় দুই পাশের সব যানবাহনকে। কোনোমতে দীর্ঘ সময় নিয়ে কুমিল্লা পার হওয়ার পর চৌদ্দগ্রামে একাধিক বাজার ঘিরে আবারও যানজট মোকাবিলা করতে হয়। ফেনী পার হওয়ার পর আবার শুরু হয় যানজট। এভাবেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা পথে থেমে থাকতে হয় সব যানবাহনকে। এর বাইরে মহাসড়কে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করে ইজিবাইক, সিএনজি, রিকশাসহ বিভিন্ন অযান্ত্রিক যানবাহনও। অনেক সময় বিপরীত থেকেও এসে এসব যানবাহন দুর্ঘটনা ঘটায়। পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য কোনো পুলিশি ব্যবস্থা চোখে পড়ে না। এ পরিস্থিতিতে হুমকিতে পড়েছে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এখনই আট লেন ও এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের আলাদা পদক্ষেপ না নিলে আগামী দিনে পুরোপুরি স্থবির হয়ে যাবে সড়কটি।

নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ ও সোনারগাঁ প্রতিনিধি জানান, গতকাল সকাল থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত সরেজমিন দেখা যায়, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের শিমরাইল, কাঁচপুর, মদনপুর, মেঘনা টোল প্লাজা, মোগরাপাড়া এবং ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের কাঁচপুর, তারাবো, বরাবো, রূপসী, বরপা, ভুলতা ও গাউছিয়ায় ঢাকা বাইর ও প্রবেশ মুখে লোকাল বাস, সিএনজি, লেগুনা ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় যাত্রী ওঠানামার কারণে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। এ ছাড়া বিভিন্ন পাড়ামহল্লার অলিগলি থেকে মহাসড়কে উল্টো পথে ব্যাটারিচালিত রিকশা, সিএনজি ও লেগুনা চলছে বেপরোয়াভাবে। এতে প্রায় সময়ই দুর্ঘটনা ঘটছে। সৃষ্টি হচ্ছে দীর্ঘ যানজট।

সোনারগাঁয়ের কাঁচপুর ব্রিজ থেকে নেমে ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কের মদনপুর যাওয়ার পথে গিয়ে দেখা যায় দীর্ঘ যানজট। সেখানে ধীরগতিতে এগিয়ে গিয়ে দেখা যায়- যানজটের মূল কারণ বেশ কয়েকটি লোকাল বাস কে কার চেয়ে বেশি যাত্রী নেবে সে প্রতিযোগিতায় রাস্তা প্রায় আটকে দিয়ে পার্কিং করে আছে। অথচ সামনের রাস্তা পুরোই ফাঁকা। এ ছাড়া ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সাইনবোর্ড থেকে মেঘনা টোল প্লাজা পর্যন্ত দুই পাশে গড়ে উঠেছে শতাধিক অবৈধ লোকাল বাস, দূরপাল্লার বাস, সিএনজি অটোরিকশা ও লেগুনার স্ট্যান্ড। এগুলোর কারণে পথে পথে জটলা লেগে দীর্ঘ যানজট সৃষ্টি হচ্ছে। অন্যদিকে রাস্তায় রাস্তায় বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টির পানি জমে সৃষ্টি হয়েছে খানাখন্দ। ওই খানাখন্দে পড়ে ভেঙে যেতে পারে গাড়ির স্প্রিং। এ স্প্রিং ভাঙা থেকে বাঁচতে গর্ত এড়িয়ে যানবাহন চালাচ্ছেন চালকরা। এতেও বিভিন্ন স্থানে যানবাহনের দীর্ঘ লাইন হতে দেখা গেছে। মেঘনা টোল প্লাজায় গিয়ে দেখা যায়, দুই পাশে একটি চক্র বাঁশি বাজিয়ে পণ্যবাহী যানবাহন থেকে চাঁদা তুলছে। যানবাহন থামিয়ে চাঁদা তোলায় টোল প্লাজায় সৃষ্টি হচ্ছে দীর্ঘ যানজট।

কুমিল্লা প্রতিনিধি জানান, সরেজমিন ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম গিয়ে দেখা যায়, মিরশানী, আমানগণ্ডা, হাড়িসর্দার এলাকায় মহাসড়ক ঢেউ হয়ে আছে। কোথাও সংস্কার করা স্থানে পিচ ফুলে উঠেছে। চৌদ্দগ্রাম বাজারে মহাসড়কের ওপর সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা দাঁড়িয়ে রয়েছে। পদুয়ার বাজার বিশ্বরোড এলাকায় একটি ইউটার্ন আছে। এতে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে। গাড়ির গতি কমছে। সৃষ্টি হচ্ছে যানজট। এখানে ফ্লাইওভার হলে মহাসড়কের গতি বাড়বে। কমবে দুর্ঘটনা। এ ছাড়া এখানে লাকসাম রোডের মাথায় বাস দাঁড়িয়ে যানজটের সৃষ্টি করছে। নাজিরা বাজার এলাকায় আরেকটি ইউটার্ন আছে। সেটি দিয়ে সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কে যান চলাচল করে। ইউটার্নের পাশে বিভিন্ন গাড়ি দাঁড়ানো থাকে। এখানেও মহাসড়কে গাড়ি দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। এখানে একটি আন্ডারপাস বা ইউলুপ হলে মহাসড়কের গতি বাড়বে। নিমসার বাজারে মহাসড়কের ওপরে গাড়ি রেখে পণ্য লোড-আনলোড করা হয়। এ ছাড়া বাজারের পাশে রয়েছে পাঁচটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ছুটি হলে গাড়ি থামিয়ে শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক পার করাতে হয়। এখানে একটি ফুটওভার ব্রিজ দাবি করছেন স্থানীয়রা। চান্দিনা বাসস্ট্যান্ডে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। মহাসড়কের পাশে বাস দাঁড়ানোর স্থান করে দেওয়ার আহ্বান পরিবহনসংশ্লিষ্টদের। দাউদকান্দির গৌরিপুরেও মহাসড়কে বাস পার্কিং করা হচ্ছে। তিন চাকার যানবাহনের বেশ কয়েকজন চালক দাবি করেন, এমন কিছু স্থান আছে যেখানে মহাসড়ক দিয়ে যাওয়া ছাড়া অন্য কোনো পথ নেই। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সহসভাপতি অধ্যক্ষ কবির আহমেদ বলেন, ‘মহাসড়কের মজা মানুষ পাচ্ছে না। যত্রতত্র গাড়ি পার্কিং করা হচ্ছে। এটি আট লেন করা প্রয়োজন। পরিবহন পার্কিংয়ের আলাদা স্থান করে দিতে হবে। বিশেষ করে পদুয়ার বাজারের ইউটার্নে অনেক দুর্ঘটনা ঘটছে। এখানে ফ্লাইওভার হলে মানুষের দুর্ভোগ অনেক কমবে।’ ফেনী প্রতিনিধি জানান, মহাসড়কের মহিপালের লিঙ্ক রোডে প্রতিদিন ছোটখাটো যানজট দেখা যায়। এর একমাত্র কারণ যেনতেনভাবে মহাসড়কে গাড়ি রেখে যাত্রী ওঠানো-নামানো। ফ্লাইওভার নির্মাণের আগে মহাসড়কের ফেনীর অংশে যানজট ছিল নিত্যদিনের। ঘণ্টার পর ঘণ্টাও মহাসড়কের শুধু মহিপালেই যানজটে পড়ে বসে থাকতে হতো হাজার হাজার পরিবহনকে। মহিপালের ফ্লাইওভারটি ছয় লেনের হলেও মহিপালের এ অংশটি ১০ লেনের। মূলত এখানে যানজট যা-ই দেখা দেয় তা দেখা দেয় লিঙ্ক রোডে। ঢাকা-চট্টগ্রাম থেকে ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, কুমিল্লার গণপরিবহনগুলো মহিপালে যাত্রী নামায় এবং এখান থেকে যাত্রী ওঠায় বলে যানজট দেখা দেয়। তা ছাড়া দুই লেনের লিঙ্ক রোডে বিশেষ করে সার্কিট হাউস সড়কে নিয়মিতভাবে ভ্যানগাড়ি নিয়ে ফুটপাতের ব্যবসায়ীরা বসায় এবং মহাসড়কের গাড়ি থামিয়ে যাত্রী ওঠানো-নামানোর কারণে এ অংশে যানজট দেখা দেয়। চট্টগ্রামের সাইডেও দুই লেনে নিয়মিত একটি বাস দাঁড়িয়ে থাকে, আরেকটি বাস পাশাপাশি দাঁড়িয়ে থেকে যাত্রী ওঠানোর সময় এ অংশেও নিয়মিত ছোটখাটো জট লেগে থাকে।

চট্টগ্রাম থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, সরেজমিন দেখা যায় মহাসড়কে মিরসরাই পৌর সদরের আগে আছে একটি ফিলিং স্টেশন। এর একটু পরই আছে এক পাশ থেকে অন্য পাশে যাওয়ার কাটা সড়ক। কিন্তু সড়ক পার হওয়ার সময়ই অনেক ক্ষেত্রে লেগে যায় যানজট। সড়কের যেখানে কাটা আছে সেখানেই দুর্ঘটনা ঘটে। তা ছাড়া মিরসরাই উপজেলার বারৈয়ার হাট, মিঠাছড়ায় যানজট লেগেই থাকে। অন্যদিকে মহাসড়কে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করে ব্যাটারিচালিত রিকশা। এসব রিকশার কারণে বড় যানবাহনগুলোকে ধীরে চলতে হয়। সীতাকুণ্ডের কুমিরা, ভাটিয়ারী, বাড়বকুণ্ড, সীতাকুণ্ড বাজারে থাকে যানজট। সীতাকুণ্ডের বড় দারোগা হাটে স্কেলের কারণে দীর্ঘ হয় যানজট। আবার সীতাকুণ্ডে ফৌজদারহাট দিয়ে বের হয়ে মহাসড়কে ওঠে বন্দরের পণ্যবাহী বড় বড় যানবাহন। এ সময় তৈরি হয় দীর্ঘ যানজট। তা ছাড়া সীতাকুণ্ডে মহাসড়কের আশপাশেই আছে অন্তত ১০টি বাজার। এসব বাজারের প্রভাবে মহাসড়কেও যানজট তৈরি হয়। সীতাকুণ্ডে আছে চারটি বড় কনটেইনার ডিপো। সঙ্গে আছে বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠান। ডিপো ও শিল্পপ্রতিষ্ঠান থেকে যানবাহন প্রবেশ ও বের হওয়ার সময় লেগে যায় যানজট। অনেক সময় ঘটে দুর্ঘটনা হয়। দেশের বৃহত্তম ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কটি চট্টগ্রাম অলংকার মোড় পর্যন্তই চার লেনের। কিন্তু অলংকার মোড়ে নেই কোনো বাস টার্মিনাল। ফলে এখানে সড়কের ওপরই দাঁড়িয়ে যাত্রী ওঠানো-নামানো করা হয়। এ কারণে অলংকার মোড়ে প্রায় সময়ই লেগে থাকে যানজট।

হাইওয়ে পুলিশের কুমিল্লা অঞ্চলের পুলিশ সুপার মুহাম্মদ রহমত উল্লাহ বলেন, ‘মহাসড়কে নিষিদ্ধ তিন চাকার যানবাহনগুলো অনেক সময় গোপনে চলে। এদের বিরুদ্ধে সারা বছরই ব্যবস্থা চলমান আছে। মহাসড়কে অবৈধ তিন চাকার যানবাহন চলাচল বন্ধে হাইওয়ে পুলিশ লিফলেট বিতরণ, মাইকিংসহ সচেতনতামূলক কাজ করে যাচ্ছে।’

সড়ক ও জনপথ বিভাগ, কুমিল্লার নির্বাহী প্রকৌশলী সুনীতি চাকমা বলেন, ‘মহাসড়ক নিয়মিত সংস্কার করা হচ্ছে। পদুয়ার বাজারে দুটি ইউলুপ হবে। আশা করছি আমরা শুকনো মৌসুমে কাজ ধরতে পারব। এ ছাড়া পদুয়ার বাজারে পায়ে হাঁটার একটি আন্ডারপাস ও কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় মোড়ে গাড়ি চলাচলের একটি আন্ডারপাস হবে। এ ছাড়া মহাসড়কের পাশে তিন চাকার পরিবহন চলাচলে দুটি সার্ভিস লেন নির্মাণের জন্য সার্ভে চলছে।’

সওজ চট্টগ্রাম বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী পিন্টু চাকমা বলেন, ‘ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কটি দেশের লাইফলাইন। বলা যায়, এটি দেশের অর্থনীতি সচল রাখার ফুসফুস। তাই যে কোনো মূল্যে সড়কটি সচল ও ভালো রাখতে হবে। এজন্য প্রতিনিয়ই আমরা সড়কটি সংস্কার করি। ছয় মাস ধরে একটি প্রকল্পের আওতায় এর সংস্কারকাজ চলছে। কাজ চলাকালে এক পাশ বন্ধ রাখা হয়। তখন হয়তো কিছুটা যানজট লেগে যায়। তবে সড়ক ঠিক রাখার স্বার্থে কাজটি আমাদের করতেই হয়। আমরা চেষ্টা করি দ্রুত কাজ শেষ করার।’ তিনি বলেন, ‘মহাসড়কে অনেক অবৈধ স্থাপনা আছে। এগুলো আমরা অভিযান চালিয়ে উচ্ছেদও করি। কিন্তু পরে হয়তো তারা আবারও এসে দখল করে ফেলেন।’

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরি অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরি অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার
ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার
শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস
গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩
নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে
পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩
ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ

৫৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি
অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ
সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১
রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত
লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা