শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

স্থবির ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক

বাজার ও সংযোগ সড়কে রাতদিন ২৪ ঘণ্টা যানজট, যেখানে সেখানে থামছে বাস সক্রিয় নয় হাইওয়ে পুলিশ, সিএনজি রিকশা ইজিবাইক সবই চলে হাইওয়েতে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
স্থবির ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক

রাতদিন ২৪ ঘণ্টা তীব্র যানজটে অচল হয়ে পড়েছে ঢাকা-চট্টগ্রাম চার লেন হাইওয়ে। নয়টি বাজার ও বিভিন্ন এলাকায় শুধু ডানে-বাঁয়ের সংযোগ সড়কে যাওয়ার পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না থাকা, মহাসড়কে ইজিবাইক-সিএনজি-রিকশা চালানো, হাইওয়ে পুলিশের তৎপরতার অভাব, যেখানে সেখানে বাস থামানোর কারণে সংকট তৈরি হয়েছে। পরিস্থিতি সামালে কর্তৃপক্ষের নির্বিকার ভূমিকায় সৃষ্টি হয়েছে প্রশ্নের। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অর্থনীতির নাভি খ্যাত এ সড়কের বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত না নিলে আগামীতে ঢাকা-চট্টগ্রাম আসা-যাওয়ায় ব্যয় হবে ১৪ থেকে ১৬ ঘণ্টা। এখনই লাগছে ১০-১২ ঘণ্টা। ঢাকা শহরের যানজট পেরিয়ে মহাসড়কে উঠলে প্রথমেই ভোগান্তিতে পড়তে হয় নারায়ণগঞ্জের মদনপুরে। চট্টগ্রামের দিক থেকে আসা গাড়িগুলো ডান দিকে টার্ন নেওয়ার রূপগঞ্জ-নরসিংদী সড়কে উঠতে যাওয়ার সময় দুই পাশে কয়েক ঘণ্টা যানজট তৈরি হয়। এ যানজট পেরিয়ে কিছুদূর গেলে দ্বিতীয় সংকটে পড়তে হয় সোনারগাঁয়। মেঘনা ব্রিজ পর্যন্ত এ যানজট অব্যাহত থাকে। দাউদকান্দি ব্রিজ পার হওয়ার পর কুমিল্লা পর্যন্ত মাধাইয়া, নিমসার, চান্দিনা বাজারে ফের আটকে পড়তে হয় দুই পাশের সব যানবাহনকে। কোনোমতে দীর্ঘ সময় নিয়ে কুমিল্লা পার হওয়ার পর চৌদ্দগ্রামে একাধিক বাজার ঘিরে আবারও যানজট মোকাবিলা করতে হয়। ফেনী পার হওয়ার পর আবার শুরু হয় যানজট। এভাবেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা পথে থেমে থাকতে হয় সব যানবাহনকে। এর বাইরে মহাসড়কে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করে ইজিবাইক, সিএনজি, রিকশাসহ বিভিন্ন অযান্ত্রিক যানবাহনও। অনেক সময় বিপরীত থেকেও এসে এসব যানবাহন দুর্ঘটনা ঘটায়। পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য কোনো পুলিশি ব্যবস্থা চোখে পড়ে না। এ পরিস্থিতিতে হুমকিতে পড়েছে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এখনই আট লেন ও এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের আলাদা পদক্ষেপ না নিলে আগামী দিনে পুরোপুরি স্থবির হয়ে যাবে সড়কটি।

নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ ও সোনারগাঁ প্রতিনিধি জানান, গতকাল সকাল থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত সরেজমিন দেখা যায়, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের শিমরাইল, কাঁচপুর, মদনপুর, মেঘনা টোল প্লাজা, মোগরাপাড়া এবং ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের কাঁচপুর, তারাবো, বরাবো, রূপসী, বরপা, ভুলতা ও গাউছিয়ায় ঢাকা বাইর ও প্রবেশ মুখে লোকাল বাস, সিএনজি, লেগুনা ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় যাত্রী ওঠানামার কারণে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। এ ছাড়া বিভিন্ন পাড়ামহল্লার অলিগলি থেকে মহাসড়কে উল্টো পথে ব্যাটারিচালিত রিকশা, সিএনজি ও লেগুনা চলছে বেপরোয়াভাবে। এতে প্রায় সময়ই দুর্ঘটনা ঘটছে। সৃষ্টি হচ্ছে দীর্ঘ যানজট।

সোনারগাঁয়ের কাঁচপুর ব্রিজ থেকে নেমে ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কের মদনপুর যাওয়ার পথে গিয়ে দেখা যায় দীর্ঘ যানজট। সেখানে ধীরগতিতে এগিয়ে গিয়ে দেখা যায়- যানজটের মূল কারণ বেশ কয়েকটি লোকাল বাস কে কার চেয়ে বেশি যাত্রী নেবে সে প্রতিযোগিতায় রাস্তা প্রায় আটকে দিয়ে পার্কিং করে আছে। অথচ সামনের রাস্তা পুরোই ফাঁকা। এ ছাড়া ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সাইনবোর্ড থেকে মেঘনা টোল প্লাজা পর্যন্ত দুই পাশে গড়ে উঠেছে শতাধিক অবৈধ লোকাল বাস, দূরপাল্লার বাস, সিএনজি অটোরিকশা ও লেগুনার স্ট্যান্ড। এগুলোর কারণে পথে পথে জটলা লেগে দীর্ঘ যানজট সৃষ্টি হচ্ছে। অন্যদিকে রাস্তায় রাস্তায় বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টির পানি জমে সৃষ্টি হয়েছে খানাখন্দ। ওই খানাখন্দে পড়ে ভেঙে যেতে পারে গাড়ির স্প্রিং। এ স্প্রিং ভাঙা থেকে বাঁচতে গর্ত এড়িয়ে যানবাহন চালাচ্ছেন চালকরা। এতেও বিভিন্ন স্থানে যানবাহনের দীর্ঘ লাইন হতে দেখা গেছে। মেঘনা টোল প্লাজায় গিয়ে দেখা যায়, দুই পাশে একটি চক্র বাঁশি বাজিয়ে পণ্যবাহী যানবাহন থেকে চাঁদা তুলছে। যানবাহন থামিয়ে চাঁদা তোলায় টোল প্লাজায় সৃষ্টি হচ্ছে দীর্ঘ যানজট।

কুমিল্লা প্রতিনিধি জানান, সরেজমিন ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম গিয়ে দেখা যায়, মিরশানী, আমানগণ্ডা, হাড়িসর্দার এলাকায় মহাসড়ক ঢেউ হয়ে আছে। কোথাও সংস্কার করা স্থানে পিচ ফুলে উঠেছে। চৌদ্দগ্রাম বাজারে মহাসড়কের ওপর সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা দাঁড়িয়ে রয়েছে। পদুয়ার বাজার বিশ্বরোড এলাকায় একটি ইউটার্ন আছে। এতে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে। গাড়ির গতি কমছে। সৃষ্টি হচ্ছে যানজট। এখানে ফ্লাইওভার হলে মহাসড়কের গতি বাড়বে। কমবে দুর্ঘটনা। এ ছাড়া এখানে লাকসাম রোডের মাথায় বাস দাঁড়িয়ে যানজটের সৃষ্টি করছে। নাজিরা বাজার এলাকায় আরেকটি ইউটার্ন আছে। সেটি দিয়ে সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কে যান চলাচল করে। ইউটার্নের পাশে বিভিন্ন গাড়ি দাঁড়ানো থাকে। এখানেও মহাসড়কে গাড়ি দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। এখানে একটি আন্ডারপাস বা ইউলুপ হলে মহাসড়কের গতি বাড়বে। নিমসার বাজারে মহাসড়কের ওপরে গাড়ি রেখে পণ্য লোড-আনলোড করা হয়। এ ছাড়া বাজারের পাশে রয়েছে পাঁচটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ছুটি হলে গাড়ি থামিয়ে শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক পার করাতে হয়। এখানে একটি ফুটওভার ব্রিজ দাবি করছেন স্থানীয়রা। চান্দিনা বাসস্ট্যান্ডে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। মহাসড়কের পাশে বাস দাঁড়ানোর স্থান করে দেওয়ার আহ্বান পরিবহনসংশ্লিষ্টদের। দাউদকান্দির গৌরিপুরেও মহাসড়কে বাস পার্কিং করা হচ্ছে। তিন চাকার যানবাহনের বেশ কয়েকজন চালক দাবি করেন, এমন কিছু স্থান আছে যেখানে মহাসড়ক দিয়ে যাওয়া ছাড়া অন্য কোনো পথ নেই। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সহসভাপতি অধ্যক্ষ কবির আহমেদ বলেন, ‘মহাসড়কের মজা মানুষ পাচ্ছে না। যত্রতত্র গাড়ি পার্কিং করা হচ্ছে। এটি আট লেন করা প্রয়োজন। পরিবহন পার্কিংয়ের আলাদা স্থান করে দিতে হবে। বিশেষ করে পদুয়ার বাজারের ইউটার্নে অনেক দুর্ঘটনা ঘটছে। এখানে ফ্লাইওভার হলে মানুষের দুর্ভোগ অনেক কমবে।’ ফেনী প্রতিনিধি জানান, মহাসড়কের মহিপালের লিঙ্ক রোডে প্রতিদিন ছোটখাটো যানজট দেখা যায়। এর একমাত্র কারণ যেনতেনভাবে মহাসড়কে গাড়ি রেখে যাত্রী ওঠানো-নামানো। ফ্লাইওভার নির্মাণের আগে মহাসড়কের ফেনীর অংশে যানজট ছিল নিত্যদিনের। ঘণ্টার পর ঘণ্টাও মহাসড়কের শুধু মহিপালেই যানজটে পড়ে বসে থাকতে হতো হাজার হাজার পরিবহনকে। মহিপালের ফ্লাইওভারটি ছয় লেনের হলেও মহিপালের এ অংশটি ১০ লেনের। মূলত এখানে যানজট যা-ই দেখা দেয় তা দেখা দেয় লিঙ্ক রোডে। ঢাকা-চট্টগ্রাম থেকে ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, কুমিল্লার গণপরিবহনগুলো মহিপালে যাত্রী নামায় এবং এখান থেকে যাত্রী ওঠায় বলে যানজট দেখা দেয়। তা ছাড়া দুই লেনের লিঙ্ক রোডে বিশেষ করে সার্কিট হাউস সড়কে নিয়মিতভাবে ভ্যানগাড়ি নিয়ে ফুটপাতের ব্যবসায়ীরা বসায় এবং মহাসড়কের গাড়ি থামিয়ে যাত্রী ওঠানো-নামানোর কারণে এ অংশে যানজট দেখা দেয়। চট্টগ্রামের সাইডেও দুই লেনে নিয়মিত একটি বাস দাঁড়িয়ে থাকে, আরেকটি বাস পাশাপাশি দাঁড়িয়ে থেকে যাত্রী ওঠানোর সময় এ অংশেও নিয়মিত ছোটখাটো জট লেগে থাকে।

চট্টগ্রাম থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, সরেজমিন দেখা যায় মহাসড়কে মিরসরাই পৌর সদরের আগে আছে একটি ফিলিং স্টেশন। এর একটু পরই আছে এক পাশ থেকে অন্য পাশে যাওয়ার কাটা সড়ক। কিন্তু সড়ক পার হওয়ার সময়ই অনেক ক্ষেত্রে লেগে যায় যানজট। সড়কের যেখানে কাটা আছে সেখানেই দুর্ঘটনা ঘটে। তা ছাড়া মিরসরাই উপজেলার বারৈয়ার হাট, মিঠাছড়ায় যানজট লেগেই থাকে। অন্যদিকে মহাসড়কে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করে ব্যাটারিচালিত রিকশা। এসব রিকশার কারণে বড় যানবাহনগুলোকে ধীরে চলতে হয়। সীতাকুণ্ডের কুমিরা, ভাটিয়ারী, বাড়বকুণ্ড, সীতাকুণ্ড বাজারে থাকে যানজট। সীতাকুণ্ডের বড় দারোগা হাটে স্কেলের কারণে দীর্ঘ হয় যানজট। আবার সীতাকুণ্ডে ফৌজদারহাট দিয়ে বের হয়ে মহাসড়কে ওঠে বন্দরের পণ্যবাহী বড় বড় যানবাহন। এ সময় তৈরি হয় দীর্ঘ যানজট। তা ছাড়া সীতাকুণ্ডে মহাসড়কের আশপাশেই আছে অন্তত ১০টি বাজার। এসব বাজারের প্রভাবে মহাসড়কেও যানজট তৈরি হয়। সীতাকুণ্ডে আছে চারটি বড় কনটেইনার ডিপো। সঙ্গে আছে বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠান। ডিপো ও শিল্পপ্রতিষ্ঠান থেকে যানবাহন প্রবেশ ও বের হওয়ার সময় লেগে যায় যানজট। অনেক সময় ঘটে দুর্ঘটনা হয়। দেশের বৃহত্তম ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কটি চট্টগ্রাম অলংকার মোড় পর্যন্তই চার লেনের। কিন্তু অলংকার মোড়ে নেই কোনো বাস টার্মিনাল। ফলে এখানে সড়কের ওপরই দাঁড়িয়ে যাত্রী ওঠানো-নামানো করা হয়। এ কারণে অলংকার মোড়ে প্রায় সময়ই লেগে থাকে যানজট।

হাইওয়ে পুলিশের কুমিল্লা অঞ্চলের পুলিশ সুপার মুহাম্মদ রহমত উল্লাহ বলেন, ‘মহাসড়কে নিষিদ্ধ তিন চাকার যানবাহনগুলো অনেক সময় গোপনে চলে। এদের বিরুদ্ধে সারা বছরই ব্যবস্থা চলমান আছে। মহাসড়কে অবৈধ তিন চাকার যানবাহন চলাচল বন্ধে হাইওয়ে পুলিশ লিফলেট বিতরণ, মাইকিংসহ সচেতনতামূলক কাজ করে যাচ্ছে।’

সড়ক ও জনপথ বিভাগ, কুমিল্লার নির্বাহী প্রকৌশলী সুনীতি চাকমা বলেন, ‘মহাসড়ক নিয়মিত সংস্কার করা হচ্ছে। পদুয়ার বাজারে দুটি ইউলুপ হবে। আশা করছি আমরা শুকনো মৌসুমে কাজ ধরতে পারব। এ ছাড়া পদুয়ার বাজারে পায়ে হাঁটার একটি আন্ডারপাস ও কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় মোড়ে গাড়ি চলাচলের একটি আন্ডারপাস হবে। এ ছাড়া মহাসড়কের পাশে তিন চাকার পরিবহন চলাচলে দুটি সার্ভিস লেন নির্মাণের জন্য সার্ভে চলছে।’

সওজ চট্টগ্রাম বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী পিন্টু চাকমা বলেন, ‘ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কটি দেশের লাইফলাইন। বলা যায়, এটি দেশের অর্থনীতি সচল রাখার ফুসফুস। তাই যে কোনো মূল্যে সড়কটি সচল ও ভালো রাখতে হবে। এজন্য প্রতিনিয়ই আমরা সড়কটি সংস্কার করি। ছয় মাস ধরে একটি প্রকল্পের আওতায় এর সংস্কারকাজ চলছে। কাজ চলাকালে এক পাশ বন্ধ রাখা হয়। তখন হয়তো কিছুটা যানজট লেগে যায়। তবে সড়ক ঠিক রাখার স্বার্থে কাজটি আমাদের করতেই হয়। আমরা চেষ্টা করি দ্রুত কাজ শেষ করার।’ তিনি বলেন, ‘মহাসড়কে অনেক অবৈধ স্থাপনা আছে। এগুলো আমরা অভিযান চালিয়ে উচ্ছেদও করি। কিন্তু পরে হয়তো তারা আবারও এসে দখল করে ফেলেন।’

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশে সহযোগিতা বাড়াতে চায় পাকিস্তান
বাংলাদেশে সহযোগিতা বাড়াতে চায় পাকিস্তান
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
পিএসসিতে ১৫ দফা প্রস্তাব এনসিপির
পিএসসিতে ১৫ দফা প্রস্তাব এনসিপির
নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে না
নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে না
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
তারেক রহমান জনগণের বন্ধু
তারেক রহমান জনগণের বন্ধু
কর্মসূচি সফল করার আহ্বান
কর্মসূচি সফল করার আহ্বান
শেষ পর্যায়ে আরও তিন মামলার বিচার
শেষ পর্যায়ে আরও তিন মামলার বিচার
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
সংসদ নির্বাচনের ভোট কেন্দ্র চূড়ান্ত আজ প্রকাশ
সংসদ নির্বাচনের ভোট কেন্দ্র চূড়ান্ত আজ প্রকাশ
মিত্ররা চায় ধানের শীষ
মিত্ররা চায় ধানের শীষ
সর্বশেষ খবর
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

যুদ্ধ থামলেও গাজার পরিস্থিতি মোটেও বদলায়নি!
যুদ্ধ থামলেও গাজার পরিস্থিতি মোটেও বদলায়নি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিটবুলের ট্যুর ‘আই অ্যাম ব্যাক’
পিটবুলের ট্যুর ‘আই অ্যাম ব্যাক’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি
আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু
মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি
অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের
এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা
আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ
ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা
এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি
সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?
চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন
বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল
ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের  সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর
সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পিআর পদ্ধতিতে জবাবদিহিতামূলক সরকার হবে: রেজাউল করীম
পিআর পদ্ধতিতে জবাবদিহিতামূলক সরকার হবে: রেজাউল করীম

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে ১২৬ রানের লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ
ভারতকে ১২৬ রানের লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ২৫
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ২৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলবার যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
মঙ্গলবার যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল
উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত
বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড
যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’
‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ভারতে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
মঙ্গলবার ভারতে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল
বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল

দেশগ্রাম

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলন
সংবাদ সম্মেলন

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম

সম্পাদকীয়

৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক
৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক

দেশগ্রাম

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

গোবিন্দগঞ্জে স্ত্রীকে ছুরি মেরে হত্যা
গোবিন্দগঞ্জে স্ত্রীকে ছুরি মেরে হত্যা

দেশগ্রাম

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

দ্রুতই হচ্ছে সাংবাদিক সুরক্ষা আইন
দ্রুতই হচ্ছে সাংবাদিক সুরক্ষা আইন

নগর জীবন

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক
অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক

দেশগ্রাম

আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর
আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর

নগর জীবন

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া
সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া

দেশগ্রাম