শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩

টুঙ্গিপাড়া কোটালীপাড়া ও কালকিনিতে বিশাল জনসভা

তারেককে ধরে এনে শাস্তি দেওয়া হবে : শেখ হাসিনা

রফিকুল ইসলাম রনি, আমিনুল হাসান শাহীন ও বেলাল রিজভী, মাদারীপুর থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
তারেককে ধরে এনে শাস্তি দেওয়া হবে : শেখ হাসিনা

আগামী নির্বাচনে জয়ী হলে মানুষ পোড়ানোর হুকুম দেওয়ার জন্য বিএনপি নেতা তারেক রহমানকে লন্ডন থেকে ধরে এনে শাস্তির মুখোমুখি করার কথা জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ওই লন্ডনে বসে হুকুম দেবে আর আমার দেশের মানুষের ক্ষতি করবে, দেশের মানুষকে মারবে, তা হবে না। আগামী নির্বাচনে জয়ী হয়ে আসতে পারলে, দরকার হলে ওটাকে ওখান থেকে ধরে এনে শাস্তি দেওয়া হবে।  গতকাল গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া, কোটালীপাড়া এবং মাদারীপুরের কালকিনিতে পৃথক জনসভায় তিনি এসব কথা বলেন। শেখ হাসিনা বলেন, নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। অনেকে আন্তর্জাতিকভাবেও জড়িত। তারা বাংলাদেশে তৃতীয় পক্ষকে ক্ষমতায় আনার জন্য কাজ করছে। আমরা ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের মাধ্যমে ষড়যন্ত্রের উপযুক্ত জবাব দেব। সরকারি প্রটোকলবিহীন ব্যক্তিগত গাড়িতে করে শেখ হাসিনা নিজ নির্বাচনি এলাকা গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া ও কোটালীপাড়ায় দুটি এবং মাদারীপুরের কালকিনিতে একটি জনসভায় ভাষণ দেন।  টুঙ্গিপাড়ার জনসভা শেষ করে তিনি সড়কপথে কোটালীপাড়ায় যান। এরপর তিনি মাদারীপুরের কালকিনির নির্বাচনি জনসভায় ভাষণ দেন। এ সময় তাঁর যাত্রাপথে দাঁড়িয়ে হাজার হাজার সাধারণ মানুষ স্বাগত জানান। তারা প্রধানমন্ত্রীকে হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানান। প্রধানমন্ত্রী গাড়ির মধ্যে থেকে হাত নেড়ে তাদের শুভেচ্ছা জানান। প্রধানমন্ত্রী তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানাকে সঙ্গে নিয়ে বেলা সোয়া ১১টায় সমাবেশস্থলে পৌঁছান এবং জাতীয় পতাকা নেড়ে জনতাকে শুভেচ্ছা জানান। এ সময় কলেজ মাঠ পেরিয়ে পুরো এলাকা জনস্রোতে পরিণত হয়। কেউ গাছের ডালে, কেউ বাসাবাড়ির ছাদে বসে নিজ এমপি শেখ হাসিনাকে দেখেন ও তাঁর বক্তৃতা শোনেন। প্রধানমন্ত্রী নিজের মোবাইল ফোনে গাছের ডালে ও বাসাবাড়ির ছাদে থাকা মানুষের ছবি নিজের ফোনে বন্দি করেন। টুঙ্গিপাড়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আপনারা সকালে সবাই সশরীর এসে নৌকায় ভোট দিয়ে এই বিশ্বকে দেখাবেন, এই নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন। আমরা তা করতে জানি ও করতে পারি। তিনি বলেন, নির্বাচন বানচাল করার অনেক ষড়যন্ত্র আছে। এ ষড়যন্ত্রের সঙ্গে আন্তর্জাতিকভাবেও অনেকে জড়িত। আমাদের দেশের নির্বাচন হবে না, এখানে তারা তৃতীয় পক্ষ আনবে। তৃতীয় পক্ষ দেশের কোনো উন্নতি করতে পারে না। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ফিলিস্তিনিতে যেভাবে মানুষ হত্যা করা হচ্ছে ঠিক একইভাবে করছে তারেক জিয়া। অ্যাম্বুলেন্সে রোগী যায়, তার ওপর হামলা। সাংবাদিকদের ওপর হামলা, পুলিশের ওপর হামলা, পিটিয়ে পুলিশকে হত্যা করা। বাংলাদেশে এসব দুর্বৃত্তায়ন চলবে না। তিনি বলেন, আজকে লন্ডনে বসে হুকুম দিয়ে মানুষ হত্যা করে, রেলগাড়ি পোড়ায়, বাস পোড়ায়, গাড়ি পোড়ায়। তারেকের মতো একটা খুনির কথা শুনে এখানে বিএনপি নেতারা আগুন দিয়ে মানুষ পোড়াচ্ছেন। তার দায়িত্ব যে পোড়াচ্ছে তাকেই নিতে হবে।  বিএনপি নেতাদের প্রতি প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, ওই ধরনের একটা লম্পটের কথা শুনে তারা বা কর্মীরা কেন আগুন দেয়। অগ্নিসন্ত্রাস করে আর মানুষ পোড়ায়। এসবের হিসাব পার্থিব জগতে হবে, আবার আল্লাহর কাছেও হবে। কাজেই শাস্তি তো তাদের পেতে হবে। তিনি বলেন, বিএনপির আন্দোলন হলো মানুষ পোড়ানো। মানুষের ক্ষতি করা। দেশের সম্পদ নষ্ট করা। এদের মধ্যে দেশপ্রেম নেই। দায়িত্ববোধও নেই। এদের মধ্যে মনুষ্যত্ব নেই। ক্ষমতায় থাকতে লুটপাট করে, অর্থ পাচার করে বিদেশে পালিয়েছে। আর সেখান থেকে মানুষ খুন করার হুকুম দিচ্ছে। শেখ হাসিনা বলেন, উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশ যাত্রা শুরু করবে ২০২৬ সালে। আর এই যাত্রা সফল করতে পারে একমাত্র আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগ ছাড়া আর কেউ পারবে না। কারণ সেই যোগ্যতাই নাই বিএনপি-জামায়াতের। বিএনপি খুনিদের পার্টি আর জামায়াত যুদ্ধাপরাধীর পার্টি। তিনি বলেন, অনেক ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্যে চলতে হয়েছে, তারপরও আপনারা আমাকে আগলে রেখেছেন। সেজন্য আমি আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই। এই বাংলাদেশকে নিয়ে যে স্বপ্ন ছিল আমার বাবার, আমি প্রাণপণ চেষ্টা করে গেছি। আমি নিজের দিকে তাকাইনি।

শেখ রেহানাই আমার সন্তানদের মানুষ করেছে : বঙ্গবন্ধুর বড় মেয়ে শেখ হাসিনা টুঙ্গিপাড়ায় বক্তৃতা করতে গিয়ে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। তিনি বলেন, ‘আমার পিতা-মাতা, ভাইসহ অনেককে হারিয়েছি এক রাতে। আমি ও ছোট বোন শেখ রেহানা বিদেশে থাকায় বেঁচে যাই। ধন্যবাদ জানাই আওয়ামী লীগকে। আমার অবর্তমানে আমাকে সভাপতি নির্বাচিত করেছিল। ১০ বছরের জয় ও আট বছরের পুতুলকে রেহানার কাছে রেখে দেশের মাটিতে আসি। ওই আমার সন্তানদের মানুষ করেছে। মঞ্চে শেখ রেহানার দিকে তাকিয়ে বড় বোন শেখ হাসিনা বলেন, রেহানা আমার সবকিছুই সাপোর্ট দিয়ে গেছে। আমার পাশে ছিল। দেশে ফিরে যেসব মুরব্বির সঙ্গে চলেছি, তারা অনেকেই নেই, আমি তাদের শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করি। তাঁরা বেঁচে থাকলে আজকে অনেক খুশি হতেন।  আওয়ামী লীগ সভানেত্রী টুঙ্গিপাড়াবাসীকে বলেন, আমি ৩০০ আসন দেখি। আর আমাকে দেখেন আপনারা। কাজেই এটাই হচ্ছে আমার সব থেকে বড় পাওয়া, আমার মতো একজন সৌভাগ্যবান প্রার্থী বাংলাদেশে আর নেই। এটা হলো বাস্তবতা। আপনারাই আমার দায়িত্ব নেন। আপনারা আমাকে দায়মুক্ত করে রেখেছেন বলেই বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে আমরা কাজ করতে পারছি। আমি একজন প্রার্থী হিসেবে নৌকা মার্কায় ভোট চাই। উত্তরে সমস্বরে চিৎকার করে জনতা দুই হাত তুলে ভোট প্রদানের সম্মতি জানায়।

বিদেশিরা নাক গলাতে এলে মেনে নেব না : কোটালীপাড়ায় জনসভায় জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিদেশিরা নাক গলাতে এলে মেনে নেবেন না বলে জানান আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, নির্বাচন বানচালের যারা ষড়যন্ত্র করছে, তাদেরও এক দিন উপযুক্ত শাস্তি পেতে হবে। আর আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কেউ যদি নাক গলাতে আসে, আমরা সেটা মেনে নেব না। তিনি বলেন, আমরাই স্লোগান দিয়েছি ‘আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব।’ আমরাই স্লোগান দিয়েছি ‘ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠা করব।’ আজকে আমরা ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছি। এই লক্ষ্য নিয়েই আমরা সামনে এগিয়ে যাব।  যারা নির্বাচন বানচাল করতে চায় তাদের বিষয়ে সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, যে যেখানে আছেন, আগুন যারা দেয় বা যারা ক্ষতিগ্রস্ত করে, নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করে, ওদের ধরিয়ে দিন। ওদের উপযুক্ত শাস্তি দিন। তিনি বলেন, অত্যন্ত দুর্ভাগ্যের বিষয়, ওই বিএনপি-জামায়াত জোট মিলে অগ্নিসন্ত্রাস শুরু করেছে। মানুষ হত্যা শুরু করেছে। রেললাইনে মা-শিশুকে পুড়িয়ে মারে। রাস্তাঘাটে যেখানে-সেখানে আগুন দেয়। বাসে আগুন দিয়ে পোড়ায়। এই দুর্বৃত্তপরায়ণতা আমাদের বন্ধ করতে হবে।

কোটালীপাড়া ও টুঙ্গিপাড়াবাসীর কাছে তাঁর কোনো দিন ভোট চাইতে হয়নি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি প্রার্থী হিসেবে আপনাদের কাছে এসেছি, আপনারা আমাকে নৌকা মার্কায় ভোট দেবেন। আমি সেটাই আপনাদের কাছে আবেদন করছি। তিনি বলেন, বাবা-মা-ভাই সব হারিয়েছি। আপনাদের মাঝে হারানো বাবার স্নেহ, হারানো মায়ের স্নেহ, হারানো ভাইয়ের স্নেহ পাই। সেটাই আমার চলার পথের পাথেয়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই কোটালীপাড়ায় জনসভা করতে এসেছিলাম। সেদিন শেখ রেহানাও সঙ্গে ছিল। ৭৬ কেজি ওজনের বোমা এখানে পুঁতে রাখা হয়েছিল। কথায় আছে, রাখে আল্লাহ মারে কে, মারে আল্লাহ রাখে কে। আমি হচ্ছি রাখে আল্লাহ মারে কে। একজন চায়ের দোকানদারের হাতে ধরা পড়ল সেই বোমা। এত নিরাপত্তা, এত পুলিশ থাকা সত্ত্বেও একজন চায়ের দোকানদার খুঁজে পেয়েছিল বলেই আমরা সেদিন বেঁচে গিয়েছিলাম। তারপরও আমি এসেছিলাম এখানে। রেহানা ও তার ছেলে-মেয়েরা সঙ্গে ছিল। বক্তৃতা দিয়ে চলে গেছি। ৭৬ কেজি ওজনের যে বোমাটা হেলিপ্যাডের নিচে পোঁতা ছিল সেটা এক দিন পর পাওয়া যায়। আল্লাহই সেদিন আমাদের বাঁচিয়ে দিয়েছিলেন। আজও সে কথা মনে পড়ে। সেই চায়ের দোকানদারের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। সে যদি সেদিন বোমাটি খুঁজে না পেত তাহলে এ এলাকাটা কী হয়ে যেত। বারবার মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসেছি। কখনো গুলি, কখনো বোমা, কখনো গ্রেনেড হামলা। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা মানবঢাল রচনা করে নিজের জীবনকে উৎসর্গ করে বারবার আমাকে রক্ষা করেছেন।

নৌকাই বাংলাদেশের উন্নয়নের একমাত্র হাতিয়ার : মারাদারীপুরের জনসভায় নতুন ভোটারদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, প্রথমবার যারা ভোটার তাদের অনুরোধ করব, নৌকা মার্কায় ভোট দিতে। বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা যাতে অব্যাহত থাকে, এটাই আমাদের লক্ষ্য। মাদারীপুরে আমাদের যারা প্রার্থী, তাদের ভোট দিয়ে দেবেন। এ সময় মঞ্চে উপস্থিত তিন প্রার্থী নূর ই আলম চৌধুরী লিটন, শাজাহান খান ও আবদুস সোবহান গোলাপকে পরিচয় করিয়ে দেন শেখ হাসিনা।

নূর ই আলম চৌধুরী লিটন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, লিটন চিফ হুইপ হিসেবে খুব ভালো করছে। উন্নয়নে শিবচরকে তো পাল্টে দিয়েছে। বাকি দুজনের নাম ধরে বলেন, আমি নৌকা মার্কায় ভোট চাই। কারণ, নৌকা উন্নয়ন, নৌকা দেবে সব। নৌকা ছাড়া আমাদের কোনো উপায় নেই। এই নৌকা নুহ নবীর নৌকা। যে নৌকা মহাপ্লাবন থেকে মানবজাতিকে রক্ষা করেছিল। এই নৌকায় ভোট দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে। এই নৌকাই বাংলাদেশের উন্নয়নের একমাত্র হাতিয়ার।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে দেশের মাথাপিছু আয় ছিল ৯১ মার্কিন ডলার। মাত্র তিন বছরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মাথাপিছু আয় ২৭৭ ডলারে উন্নীত করেন। ’৭৫-এর পর জিয়া-এরশাদ যারাই ক্ষমতায় এসেছে, এ দেশের মানুষের আয় তারা বাড়াতে পারেনি। শেখ হাসিনা বলেন, জিয়া-এরশাদ সব রাষ্ট্রীয় অর্থসম্পদ দিয়ে কিছু লোককে ধনীক শ্রেণিতে তৈরি করে তাদের মাধ্যমে জনগণের ভোট চুরি করে। সংবিধান লঙ্ঘন করে সেনাপ্রধান ও রাষ্ট্রপতির মতো দুটি গুরুত্বপূর্ণ পদ বেআইনিভাবে দখল করে প্রহসনের নির্বাচন করে মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নেয়। পরে রাজনৈতিক কিছু উচ্ছিষ্ট থেকে তৈরি হয় বিএনপি নামের সংগঠন। আর যারা যুদ্ধাপরাধী তাদের জিয়াউর রহমান ফিরিয়ে আনে। তাদের নিয়েই রাজনীতি করে।

স্মার্ট তরুণ সমাজ গড়তে চাই : আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা দিনের তৃতীয় নির্বাচনি জনসভায় অংশ নেন মাদারীপুরের কালকিনিতে। এ সময় তিনি বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, তারুণ্যের শক্তি বাংলাদেশের অগ্রগতি। স্মার্ট তরুণ সমাজ গড়ে তুলতে চাই। জেলার কালকিনি সৈয়দ আবুল হোসেন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ মাঠে এ জনসভা অনুষ্ঠিত হয়।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দেশের বিভিন্ন স্থানে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল করে দিয়েছে সরকার। সেখানে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ হবে। কারণ আওয়ামী লীগ সরকার বিশ্বাস করে, তারুণ্যের শক্তি বাংলাদেশের অগ্রগতি। সরকারপ্রধান বলেন, যুব সমাজের জন্য কাজের ব্যবস্থা করেছি। কম্পিউটার ও ডিজিটাল ডিভাইস-এগুলোর ব্যবস্থা করে দিয়েছি। আমরা বলেছিলাম ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ব, দিন বদলের সনদ দিয়েছিলাম, বাংলাদেশ ১৫ বছরে বদলে গেছে। অর্থনৈতিক উন্নয়ন থেকে শুরু করে অবকাঠামোগত উন্নয়ন, সামাজিক নিরাপত্তা, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ সবদিকে আজ বাংলাদেশ উন্নয়ন করেছে। আমাদের লক্ষ্য ২০৪১। এই ২০৪১ সালের মধ্যে আমরা দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলব।  কালকিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শাজাহান খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ নুর-ই-আলম চৌধুরী, আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সদস্য সাহাবুদ্দিন ফরাজী প্রমুখ। অভ্যন্তরীণ কোন্দলনের কারণে জেলা-উপজেলার অনেক নেতাই মঞ্চে ছিলেন না।

সৈয়দ আবুল হোসেনকে স্মরণ করে স্মৃতিকাতর প্রধানমন্ত্রী : পদ্মা সেতুতে কোনো দুর্নীতি হয়নি উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, আবুল হোসেন যখন যোগাযোগমন্ত্রী, তখন হঠাৎ বিশ্বব্যাংক একটা অভিযোগ নিয়ে এলো, পদ্মা সেতুর টাকায় দুর্নীতি হয়েছে। তখন পদ্মা সেতু নির্মাণ এই অঞ্চলের মানুষের প্রাণের দাবি, দক্ষিণাঞ্চলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এ আসনের এমপি ছিলেন সৈয়দ আবুল হোসেন। এখানে কেউ দুর্নীতি করবে, এটা কখনোই বিশ্বাসযোগ্য ছিল না। মিথ্যা অপবাদ দেওয়া হচ্ছিল, আমাদের একটি ব্যাংকের এমডি, সে পদ হারাতে চাচ্ছিল না। বয়স হয়েছে, তারপরও পদ হারাতে চাচ্ছিল না। বসে বসে সেই ব্যক্তিই এই ষড়যন্ত্র করেছিল। তখন বিশ্বব্যাংক বলল দুর্নীতি হয়েছে, ঠিক তখনই আমি চ্যালেঞ্জ দিলাম, এখানে কোনো দুর্নীতি হয়নি, তোমরা প্রমাণ করো। বিশ্বব্যাংক পরে কিন্তু প্রমাণ করতে পারে নাই।  প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ দুর্নীতির অভিযোগে কানাডার আদালতে মামলা হয়েছিল। সেই আদালত পরিষ্কার করে বলে দিয়েছিলেন, পদ্মা সেতু নির্মাণে কোনো দুর্নীতি হয় নাই। আমি ঘোষণা দিয়েছিলাম, এই সেতু করব নিজের টাকায়। এ ঘোষণা দিয়ে বেশি লোকের সমর্থনই পাইনি। তখন জিদ ধরে বসেছিলাম, নিজের টাকা ছাড়া পদ্মা সেতু করব না। আল্লাহর রহমতে নিজের টাকায় আজ পদ্মা সেতু করেছি।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫
ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ

৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়
ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের
৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩
সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩

১০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার
হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার

১৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’
‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা