শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩

টুঙ্গিপাড়া কোটালীপাড়া ও কালকিনিতে বিশাল জনসভা

তারেককে ধরে এনে শাস্তি দেওয়া হবে : শেখ হাসিনা

রফিকুল ইসলাম রনি, আমিনুল হাসান শাহীন ও বেলাল রিজভী, মাদারীপুর থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
তারেককে ধরে এনে শাস্তি দেওয়া হবে : শেখ হাসিনা

আগামী নির্বাচনে জয়ী হলে মানুষ পোড়ানোর হুকুম দেওয়ার জন্য বিএনপি নেতা তারেক রহমানকে লন্ডন থেকে ধরে এনে শাস্তির মুখোমুখি করার কথা জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ওই লন্ডনে বসে হুকুম দেবে আর আমার দেশের মানুষের ক্ষতি করবে, দেশের মানুষকে মারবে, তা হবে না। আগামী নির্বাচনে জয়ী হয়ে আসতে পারলে, দরকার হলে ওটাকে ওখান থেকে ধরে এনে শাস্তি দেওয়া হবে।  গতকাল গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া, কোটালীপাড়া এবং মাদারীপুরের কালকিনিতে পৃথক জনসভায় তিনি এসব কথা বলেন। শেখ হাসিনা বলেন, নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। অনেকে আন্তর্জাতিকভাবেও জড়িত। তারা বাংলাদেশে তৃতীয় পক্ষকে ক্ষমতায় আনার জন্য কাজ করছে। আমরা ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের মাধ্যমে ষড়যন্ত্রের উপযুক্ত জবাব দেব। সরকারি প্রটোকলবিহীন ব্যক্তিগত গাড়িতে করে শেখ হাসিনা নিজ নির্বাচনি এলাকা গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া ও কোটালীপাড়ায় দুটি এবং মাদারীপুরের কালকিনিতে একটি জনসভায় ভাষণ দেন।  টুঙ্গিপাড়ার জনসভা শেষ করে তিনি সড়কপথে কোটালীপাড়ায় যান। এরপর তিনি মাদারীপুরের কালকিনির নির্বাচনি জনসভায় ভাষণ দেন। এ সময় তাঁর যাত্রাপথে দাঁড়িয়ে হাজার হাজার সাধারণ মানুষ স্বাগত জানান। তারা প্রধানমন্ত্রীকে হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানান। প্রধানমন্ত্রী গাড়ির মধ্যে থেকে হাত নেড়ে তাদের শুভেচ্ছা জানান। প্রধানমন্ত্রী তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানাকে সঙ্গে নিয়ে বেলা সোয়া ১১টায় সমাবেশস্থলে পৌঁছান এবং জাতীয় পতাকা নেড়ে জনতাকে শুভেচ্ছা জানান। এ সময় কলেজ মাঠ পেরিয়ে পুরো এলাকা জনস্রোতে পরিণত হয়। কেউ গাছের ডালে, কেউ বাসাবাড়ির ছাদে বসে নিজ এমপি শেখ হাসিনাকে দেখেন ও তাঁর বক্তৃতা শোনেন। প্রধানমন্ত্রী নিজের মোবাইল ফোনে গাছের ডালে ও বাসাবাড়ির ছাদে থাকা মানুষের ছবি নিজের ফোনে বন্দি করেন। টুঙ্গিপাড়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আপনারা সকালে সবাই সশরীর এসে নৌকায় ভোট দিয়ে এই বিশ্বকে দেখাবেন, এই নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন। আমরা তা করতে জানি ও করতে পারি। তিনি বলেন, নির্বাচন বানচাল করার অনেক ষড়যন্ত্র আছে। এ ষড়যন্ত্রের সঙ্গে আন্তর্জাতিকভাবেও অনেকে জড়িত। আমাদের দেশের নির্বাচন হবে না, এখানে তারা তৃতীয় পক্ষ আনবে। তৃতীয় পক্ষ দেশের কোনো উন্নতি করতে পারে না। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ফিলিস্তিনিতে যেভাবে মানুষ হত্যা করা হচ্ছে ঠিক একইভাবে করছে তারেক জিয়া। অ্যাম্বুলেন্সে রোগী যায়, তার ওপর হামলা। সাংবাদিকদের ওপর হামলা, পুলিশের ওপর হামলা, পিটিয়ে পুলিশকে হত্যা করা। বাংলাদেশে এসব দুর্বৃত্তায়ন চলবে না। তিনি বলেন, আজকে লন্ডনে বসে হুকুম দিয়ে মানুষ হত্যা করে, রেলগাড়ি পোড়ায়, বাস পোড়ায়, গাড়ি পোড়ায়। তারেকের মতো একটা খুনির কথা শুনে এখানে বিএনপি নেতারা আগুন দিয়ে মানুষ পোড়াচ্ছেন। তার দায়িত্ব যে পোড়াচ্ছে তাকেই নিতে হবে।  বিএনপি নেতাদের প্রতি প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, ওই ধরনের একটা লম্পটের কথা শুনে তারা বা কর্মীরা কেন আগুন দেয়। অগ্নিসন্ত্রাস করে আর মানুষ পোড়ায়। এসবের হিসাব পার্থিব জগতে হবে, আবার আল্লাহর কাছেও হবে। কাজেই শাস্তি তো তাদের পেতে হবে। তিনি বলেন, বিএনপির আন্দোলন হলো মানুষ পোড়ানো। মানুষের ক্ষতি করা। দেশের সম্পদ নষ্ট করা। এদের মধ্যে দেশপ্রেম নেই। দায়িত্ববোধও নেই। এদের মধ্যে মনুষ্যত্ব নেই। ক্ষমতায় থাকতে লুটপাট করে, অর্থ পাচার করে বিদেশে পালিয়েছে। আর সেখান থেকে মানুষ খুন করার হুকুম দিচ্ছে। শেখ হাসিনা বলেন, উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশ যাত্রা শুরু করবে ২০২৬ সালে। আর এই যাত্রা সফল করতে পারে একমাত্র আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগ ছাড়া আর কেউ পারবে না। কারণ সেই যোগ্যতাই নাই বিএনপি-জামায়াতের। বিএনপি খুনিদের পার্টি আর জামায়াত যুদ্ধাপরাধীর পার্টি। তিনি বলেন, অনেক ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্যে চলতে হয়েছে, তারপরও আপনারা আমাকে আগলে রেখেছেন। সেজন্য আমি আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই। এই বাংলাদেশকে নিয়ে যে স্বপ্ন ছিল আমার বাবার, আমি প্রাণপণ চেষ্টা করে গেছি। আমি নিজের দিকে তাকাইনি।

শেখ রেহানাই আমার সন্তানদের মানুষ করেছে : বঙ্গবন্ধুর বড় মেয়ে শেখ হাসিনা টুঙ্গিপাড়ায় বক্তৃতা করতে গিয়ে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। তিনি বলেন, ‘আমার পিতা-মাতা, ভাইসহ অনেককে হারিয়েছি এক রাতে। আমি ও ছোট বোন শেখ রেহানা বিদেশে থাকায় বেঁচে যাই। ধন্যবাদ জানাই আওয়ামী লীগকে। আমার অবর্তমানে আমাকে সভাপতি নির্বাচিত করেছিল। ১০ বছরের জয় ও আট বছরের পুতুলকে রেহানার কাছে রেখে দেশের মাটিতে আসি। ওই আমার সন্তানদের মানুষ করেছে। মঞ্চে শেখ রেহানার দিকে তাকিয়ে বড় বোন শেখ হাসিনা বলেন, রেহানা আমার সবকিছুই সাপোর্ট দিয়ে গেছে। আমার পাশে ছিল। দেশে ফিরে যেসব মুরব্বির সঙ্গে চলেছি, তারা অনেকেই নেই, আমি তাদের শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করি। তাঁরা বেঁচে থাকলে আজকে অনেক খুশি হতেন।  আওয়ামী লীগ সভানেত্রী টুঙ্গিপাড়াবাসীকে বলেন, আমি ৩০০ আসন দেখি। আর আমাকে দেখেন আপনারা। কাজেই এটাই হচ্ছে আমার সব থেকে বড় পাওয়া, আমার মতো একজন সৌভাগ্যবান প্রার্থী বাংলাদেশে আর নেই। এটা হলো বাস্তবতা। আপনারাই আমার দায়িত্ব নেন। আপনারা আমাকে দায়মুক্ত করে রেখেছেন বলেই বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে আমরা কাজ করতে পারছি। আমি একজন প্রার্থী হিসেবে নৌকা মার্কায় ভোট চাই। উত্তরে সমস্বরে চিৎকার করে জনতা দুই হাত তুলে ভোট প্রদানের সম্মতি জানায়।

বিদেশিরা নাক গলাতে এলে মেনে নেব না : কোটালীপাড়ায় জনসভায় জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিদেশিরা নাক গলাতে এলে মেনে নেবেন না বলে জানান আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, নির্বাচন বানচালের যারা ষড়যন্ত্র করছে, তাদেরও এক দিন উপযুক্ত শাস্তি পেতে হবে। আর আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কেউ যদি নাক গলাতে আসে, আমরা সেটা মেনে নেব না। তিনি বলেন, আমরাই স্লোগান দিয়েছি ‘আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব।’ আমরাই স্লোগান দিয়েছি ‘ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠা করব।’ আজকে আমরা ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছি। এই লক্ষ্য নিয়েই আমরা সামনে এগিয়ে যাব।  যারা নির্বাচন বানচাল করতে চায় তাদের বিষয়ে সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, যে যেখানে আছেন, আগুন যারা দেয় বা যারা ক্ষতিগ্রস্ত করে, নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করে, ওদের ধরিয়ে দিন। ওদের উপযুক্ত শাস্তি দিন। তিনি বলেন, অত্যন্ত দুর্ভাগ্যের বিষয়, ওই বিএনপি-জামায়াত জোট মিলে অগ্নিসন্ত্রাস শুরু করেছে। মানুষ হত্যা শুরু করেছে। রেললাইনে মা-শিশুকে পুড়িয়ে মারে। রাস্তাঘাটে যেখানে-সেখানে আগুন দেয়। বাসে আগুন দিয়ে পোড়ায়। এই দুর্বৃত্তপরায়ণতা আমাদের বন্ধ করতে হবে।

কোটালীপাড়া ও টুঙ্গিপাড়াবাসীর কাছে তাঁর কোনো দিন ভোট চাইতে হয়নি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি প্রার্থী হিসেবে আপনাদের কাছে এসেছি, আপনারা আমাকে নৌকা মার্কায় ভোট দেবেন। আমি সেটাই আপনাদের কাছে আবেদন করছি। তিনি বলেন, বাবা-মা-ভাই সব হারিয়েছি। আপনাদের মাঝে হারানো বাবার স্নেহ, হারানো মায়ের স্নেহ, হারানো ভাইয়ের স্নেহ পাই। সেটাই আমার চলার পথের পাথেয়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই কোটালীপাড়ায় জনসভা করতে এসেছিলাম। সেদিন শেখ রেহানাও সঙ্গে ছিল। ৭৬ কেজি ওজনের বোমা এখানে পুঁতে রাখা হয়েছিল। কথায় আছে, রাখে আল্লাহ মারে কে, মারে আল্লাহ রাখে কে। আমি হচ্ছি রাখে আল্লাহ মারে কে। একজন চায়ের দোকানদারের হাতে ধরা পড়ল সেই বোমা। এত নিরাপত্তা, এত পুলিশ থাকা সত্ত্বেও একজন চায়ের দোকানদার খুঁজে পেয়েছিল বলেই আমরা সেদিন বেঁচে গিয়েছিলাম। তারপরও আমি এসেছিলাম এখানে। রেহানা ও তার ছেলে-মেয়েরা সঙ্গে ছিল। বক্তৃতা দিয়ে চলে গেছি। ৭৬ কেজি ওজনের যে বোমাটা হেলিপ্যাডের নিচে পোঁতা ছিল সেটা এক দিন পর পাওয়া যায়। আল্লাহই সেদিন আমাদের বাঁচিয়ে দিয়েছিলেন। আজও সে কথা মনে পড়ে। সেই চায়ের দোকানদারের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। সে যদি সেদিন বোমাটি খুঁজে না পেত তাহলে এ এলাকাটা কী হয়ে যেত। বারবার মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসেছি। কখনো গুলি, কখনো বোমা, কখনো গ্রেনেড হামলা। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা মানবঢাল রচনা করে নিজের জীবনকে উৎসর্গ করে বারবার আমাকে রক্ষা করেছেন।

নৌকাই বাংলাদেশের উন্নয়নের একমাত্র হাতিয়ার : মারাদারীপুরের জনসভায় নতুন ভোটারদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, প্রথমবার যারা ভোটার তাদের অনুরোধ করব, নৌকা মার্কায় ভোট দিতে। বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা যাতে অব্যাহত থাকে, এটাই আমাদের লক্ষ্য। মাদারীপুরে আমাদের যারা প্রার্থী, তাদের ভোট দিয়ে দেবেন। এ সময় মঞ্চে উপস্থিত তিন প্রার্থী নূর ই আলম চৌধুরী লিটন, শাজাহান খান ও আবদুস সোবহান গোলাপকে পরিচয় করিয়ে দেন শেখ হাসিনা।

নূর ই আলম চৌধুরী লিটন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, লিটন চিফ হুইপ হিসেবে খুব ভালো করছে। উন্নয়নে শিবচরকে তো পাল্টে দিয়েছে। বাকি দুজনের নাম ধরে বলেন, আমি নৌকা মার্কায় ভোট চাই। কারণ, নৌকা উন্নয়ন, নৌকা দেবে সব। নৌকা ছাড়া আমাদের কোনো উপায় নেই। এই নৌকা নুহ নবীর নৌকা। যে নৌকা মহাপ্লাবন থেকে মানবজাতিকে রক্ষা করেছিল। এই নৌকায় ভোট দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে। এই নৌকাই বাংলাদেশের উন্নয়নের একমাত্র হাতিয়ার।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে দেশের মাথাপিছু আয় ছিল ৯১ মার্কিন ডলার। মাত্র তিন বছরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মাথাপিছু আয় ২৭৭ ডলারে উন্নীত করেন। ’৭৫-এর পর জিয়া-এরশাদ যারাই ক্ষমতায় এসেছে, এ দেশের মানুষের আয় তারা বাড়াতে পারেনি। শেখ হাসিনা বলেন, জিয়া-এরশাদ সব রাষ্ট্রীয় অর্থসম্পদ দিয়ে কিছু লোককে ধনীক শ্রেণিতে তৈরি করে তাদের মাধ্যমে জনগণের ভোট চুরি করে। সংবিধান লঙ্ঘন করে সেনাপ্রধান ও রাষ্ট্রপতির মতো দুটি গুরুত্বপূর্ণ পদ বেআইনিভাবে দখল করে প্রহসনের নির্বাচন করে মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নেয়। পরে রাজনৈতিক কিছু উচ্ছিষ্ট থেকে তৈরি হয় বিএনপি নামের সংগঠন। আর যারা যুদ্ধাপরাধী তাদের জিয়াউর রহমান ফিরিয়ে আনে। তাদের নিয়েই রাজনীতি করে।

স্মার্ট তরুণ সমাজ গড়তে চাই : আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা দিনের তৃতীয় নির্বাচনি জনসভায় অংশ নেন মাদারীপুরের কালকিনিতে। এ সময় তিনি বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, তারুণ্যের শক্তি বাংলাদেশের অগ্রগতি। স্মার্ট তরুণ সমাজ গড়ে তুলতে চাই। জেলার কালকিনি সৈয়দ আবুল হোসেন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ মাঠে এ জনসভা অনুষ্ঠিত হয়।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দেশের বিভিন্ন স্থানে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল করে দিয়েছে সরকার। সেখানে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ হবে। কারণ আওয়ামী লীগ সরকার বিশ্বাস করে, তারুণ্যের শক্তি বাংলাদেশের অগ্রগতি। সরকারপ্রধান বলেন, যুব সমাজের জন্য কাজের ব্যবস্থা করেছি। কম্পিউটার ও ডিজিটাল ডিভাইস-এগুলোর ব্যবস্থা করে দিয়েছি। আমরা বলেছিলাম ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ব, দিন বদলের সনদ দিয়েছিলাম, বাংলাদেশ ১৫ বছরে বদলে গেছে। অর্থনৈতিক উন্নয়ন থেকে শুরু করে অবকাঠামোগত উন্নয়ন, সামাজিক নিরাপত্তা, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ সবদিকে আজ বাংলাদেশ উন্নয়ন করেছে। আমাদের লক্ষ্য ২০৪১। এই ২০৪১ সালের মধ্যে আমরা দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলব।  কালকিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শাজাহান খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ নুর-ই-আলম চৌধুরী, আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সদস্য সাহাবুদ্দিন ফরাজী প্রমুখ। অভ্যন্তরীণ কোন্দলনের কারণে জেলা-উপজেলার অনেক নেতাই মঞ্চে ছিলেন না।

সৈয়দ আবুল হোসেনকে স্মরণ করে স্মৃতিকাতর প্রধানমন্ত্রী : পদ্মা সেতুতে কোনো দুর্নীতি হয়নি উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, আবুল হোসেন যখন যোগাযোগমন্ত্রী, তখন হঠাৎ বিশ্বব্যাংক একটা অভিযোগ নিয়ে এলো, পদ্মা সেতুর টাকায় দুর্নীতি হয়েছে। তখন পদ্মা সেতু নির্মাণ এই অঞ্চলের মানুষের প্রাণের দাবি, দক্ষিণাঞ্চলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এ আসনের এমপি ছিলেন সৈয়দ আবুল হোসেন। এখানে কেউ দুর্নীতি করবে, এটা কখনোই বিশ্বাসযোগ্য ছিল না। মিথ্যা অপবাদ দেওয়া হচ্ছিল, আমাদের একটি ব্যাংকের এমডি, সে পদ হারাতে চাচ্ছিল না। বয়স হয়েছে, তারপরও পদ হারাতে চাচ্ছিল না। বসে বসে সেই ব্যক্তিই এই ষড়যন্ত্র করেছিল। তখন বিশ্বব্যাংক বলল দুর্নীতি হয়েছে, ঠিক তখনই আমি চ্যালেঞ্জ দিলাম, এখানে কোনো দুর্নীতি হয়নি, তোমরা প্রমাণ করো। বিশ্বব্যাংক পরে কিন্তু প্রমাণ করতে পারে নাই।  প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ দুর্নীতির অভিযোগে কানাডার আদালতে মামলা হয়েছিল। সেই আদালত পরিষ্কার করে বলে দিয়েছিলেন, পদ্মা সেতু নির্মাণে কোনো দুর্নীতি হয় নাই। আমি ঘোষণা দিয়েছিলাম, এই সেতু করব নিজের টাকায়। এ ঘোষণা দিয়ে বেশি লোকের সমর্থনই পাইনি। তখন জিদ ধরে বসেছিলাম, নিজের টাকা ছাড়া পদ্মা সেতু করব না। আল্লাহর রহমতে নিজের টাকায় আজ পদ্মা সেতু করেছি।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১০ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

২৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক
এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা