শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ অক্টোবর, ২০২৪

ষোড়শ সংশোধনী বাতিল

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ষোড়শ সংশোধনী বাতিল

উচ্চ আদালতের বিচারপতিদের অপসারণে সংসদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে আনা সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী অবৈধ ঘোষণা করে আপিল বিভাগের রায় পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) আবেদন পর্যবেক্ষণসহ নিষ্পত্তি করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ। ফলে ষোড়শ সংশোধনী বাতিল করে দেওয়া আপিল বিভাগের রায় বহাল রইল। একই সঙ্গে বিচারকদের অপসারণে সংবিধানে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল সংক্রান্ত বিধান পুনর্বহালও করা হয়েছে আদেশে। গতকাল প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন ছয় বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন। ২০১৪ সালে সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনীর মাধ্যমে বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা সংসদের হাতে ফিরিয়ে নিয়েছিল আওয়ামী লীগ সরকার। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, রিটকারীর পক্ষে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মনজিল মোরসেদ শুনানি করেন। আদালতের অনুমতি নিয়ে বক্তব্য উপস্থাপন করেন সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল।

আদেশের পর নিজের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, এ রায়ের ফলে কোনো বিচারপতির বিরুদ্ধে অসমর্থতা ও পেশাগত অসদাচরণের অভিযোগ উঠলে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের মাধ্যমে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া যাবে। এসব বিষয়ে সব ধরনের অস্পষ্টতা দূর হয়েছে। তিনি বলেন, অনেক আগেই ষোড়শ সংশোধনী মামলার রিভিউ আবেদন ফাইল করা ছিল। সেখানে ৯৪টি গ্রাউন্ড ছিল। আমরা সব গ্রাউন্ডই পড়েছি। আমাদের কাছে মনে হয়েছে, এ গ্রাউন্ডগুলোর একটিও গুড গ্রাউন্ড না। আমরা আদালতকে বলেছি, ওই গ্রাউন্ডগুলো প্লেস করব না। আমরা আদালতে বলেছি, বিচারপতিদের পদত্যাগ করার বিধান নিয়ে অস্পষ্টতা রয়েছে। সেই বিষয়টি আদালতের সামনে তুলে ধরেছি। তিনি বলেন, আদালত আমাদের বক্তব্য শুনেছেন। আদালত মনে করেছেন, যে কোনো অস্পষ্টতা দূর করা প্রয়োজন। এ কারণে ৯৬ অনুচ্ছেদে ২ থেকে ৮ পর্যন্ত পুরোপুরি পুনর্বহাল করা হয়েছে। অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, এ আদেশের ফলে একদিকে বিচার বিভাগ দুর্বৃত্তায়ন রাজনীতির খপ্পর থেকে বেরিয়ে এলো। বিচার বিভাগ স্বাধীনভাবে দায়িত্ব পালনের পথ পেল। রিটকারী আইনজীবী মনজিল মোরসেদ বলেন, এই আদেশের ফলে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল বহাল রইল এবং বিচারপতি পদত্যাগ করলে সেটি এখন থেকে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের নিয়মের মধ্যে পড়বে। আদেশের পর আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস সাংবাদিকদের বলেন, সংবিধানের ৯৬ অনুচ্ছেদের ২ থেকে ৮ পর্যন্ত বিধান ষোড়শ সংশোধনীর মাধ্যমে বাতিল করা হয়েছিল। এগুলো পুনর্বহাল করেছেন আপিল বিভাগ। এই রায়কে ঐতিহাসিক বলে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক কায়সার কামাল। তিনি বলেন, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি অপসারণের পথ উন্মুক্ত হলো। বিগত আওয়ামী লীগ সরকার রিভিউ শুনানির উদ্যোগ না নেওয়ায় দুর্নীতি ও অসদাচরণের অভিযোগ ওঠার পরও হাই কোর্টের তিন বিচারপতির বিরুদ্ধে তদন্ত ঝুলে রয়েছে পাঁচ বছর ধরে। এখন রিভিউ নিষ্পত্তি হয়ে যাওয়ায় ওই তিন বিচারপতিসহ মোট ১৫ বিচারপতির বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার পথ উন্মুক্ত হবে। ১৯৭২ সালে প্রণীত মূল সংবিধানে উচ্চ আদালতের বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা জাতীয় সংসদের কাছে ছিল। ১৯৭৫ সালের ২৪ জানুয়ারি সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে এ ক্ষমতা রাষ্ট্রপতির হাতে অর্পণ করা হয়। পরে জিয়াউর রহমানের শাসনামলে সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে বিচারকদের অপসারণের ক্ষমতা দেওয়া হয় সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের কাছে। মার্শাল প্রক্লেমেশনে করা পঞ্চম সংশোধনীতে এক্ষেত্রে ৯৬ অনুচ্ছেদে পরিবর্তন আনা হয়েছিল। এরপর সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী পর্যন্ত সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলই বহাল ছিল। পরে বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা জাতীয় সংসদের কাছে ফিরিয়ে নিতে ২০১৪ সালে সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বিল আনে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার। ওই বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর সংসদে এ সংক্রান্ত বিল পাস হয়। একই বছরের ২২ সেপ্টেম্বর তা গেজেট আকারে প্রকাশিত হয়। সংবিধানের এ সংশোধনীর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ওই বছরের ৫ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্টের নয় আইনজীবী হাই কোর্টে রিট আবেদন করেন। এ রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে একই বছরের ৯ নভেম্বর এ সংশোধনী কেন অবৈধ, বাতিল ও সংবিধান পরিপন্থি ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাই কোর্ট। রুল শুনানি শেষে ২০১৬ সালের ৫ মে সংখ্যাগরিষ্ঠ মতের ভিত্তিতে ষোড়শ সংশোধনী বাতিল করে রায় দেন বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী, বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি মো. আশরাফুল কামালের সমন্বয়ে গঠিত হাই কোর্টের বিশেষ বেঞ্চ। রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি পাওয়ার পর ২০১৭ সালের ৪ জানুয়ারি এ বিষয়ে আপিল করে রাষ্ট্রপক্ষ। ওই আপিলের শুনানি শেষে ২০১৭ সালের ৩ জুলাই হাই কোর্টের রায় বহাল রেখে সর্বসম্মতিক্রমে চূড়ান্ত রায়টি দেন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বে সাত বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চ। পরে একই বছরের ১ আগস্ট ৭৯৯ পৃষ্ঠার পূর্ণাঙ্গ রায়টি প্রকাশিত হয়। এ রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে ২০১৭ সালের ২৪ ডিসেম্বর রাষ্ট্রপক্ষ আপিল বিভাগে আবেদন করে। গতকাল সেই রিভিউ আবেদন পর্যবেক্ষণসহ নিষ্পত্তি করে আদেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ। এর আগে বেশ কয়েকবার সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী অবৈধ ঘোষণা করে দেওয়া আপিল বিভাগের রায় রিভিউ চেয়ে করা আবেদন কার্যতালিকায় এলেও শুনানি হয়নি।

রায় নিয়ে সরকারদলীয়দের ক্ষোভ ও বিচারপতি এস কে সিনহার দেশত্যাগ : ষোড়শ সংশোধনী মামলায় আপিল বিভাগের দেওয়া পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের পরই তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখায় তৎকালীন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার। বিচারপতি সিনহা তার লেখা রায়ে গণতন্ত্র, রাজনীতি, সামরিক শাসন, নির্বাচন কমিশন, সুশাসন, দুর্নীতি, বিচার বিভাগের স্বাধীনতাসহ বিভিন্ন বিষয়ে পর্যবেক্ষণ দেন। রায়ে তার বিভিন্ন পর্যবেক্ষণ নিয়ে ক্ষোভ ও অসন্তোষ প্রকাশ করেন আওয়ামী লীগের সরকারের মন্ত্রী, দলীয় নেতা ও দলটির সমর্থক আইনজীবীরা। তারা প্রধান বিচারপতি সিনহার পদত্যাগের দাবি তোলেন। একপর্যায়ে বিচারপতি এস কে সিনহা ছুটি নিয়ে বিদেশে চলে যান। তাকে অসুস্থতার কথা বলে ছুটিতে যেতে বাধ্য করা হয়েছে বলেও তখন আলোচনা ছিল। যদিও ২০১৭ সালের ১৩ অক্টোবর বিদেশে যাওয়ার প্রাক্কালে তিনি গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, তিনি অসুস্থ নন, ক্ষমতাসীনদের সমালোচনায় তিনি বিব্রত। ২০১৮ সালের ৩১ জানুয়ারি অবসরে যাওয়ার কথা ছিল বিচারপতি সিনহার। কিন্তু নজিরবিহীন এক পরিস্থিতির মধ্যে তার কার্যকাল শেষ হয় মেয়াদের ৮১ দিন আগেই। সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায় নিয়ে ক্ষমতাসীন দলের তোপের মুখে ছুটি নিয়ে বিদেশ যাওয়ার পর ২০১৭ সালের ১১ নভেম্বর তিনি সেখানে থেকেই পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দেন।

৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তনের আগ পর্যন্ত এস কে সিনহার দেশত্যাগ ও প্রধান বিচারপতির পদ থেকে পদত্যাগের বিষয়ে তেমন কিছু জানা যায়নি। তবে গত ১৪ আগস্ট একটি ইংরেজি দৈনিক পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বিচারপতি এস কে সিনহা দাবি করেন, একটি গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে চাপ প্রয়োগ করে তাকে দেশত্যাগ ও পদত্যাগে বাধ্য করা হয়েছে। সাক্ষাৎকারে সাবেক এই প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘বাংলাদেশে আমার শেষ দিনগুলো খুবই ভয়ংকর ছিল, যা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না। কারণ, এটি উপলব্ধির প্রশ্ন। একজন বর্তমান প্রধান বিচারপতি হিসেবে আমাকে গৃহবন্দি করে রাখা হয়েছিল। আমাকে কারও সঙ্গে যোগাযোগ করতে দেওয়া হয়নি। আমার ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন ছিল, আমার বাড়িতে গোয়েন্দারা স্ট্যান্ড গার্ড হিসেবে ছিল। তারা আমার বাড়িতে ঢোকার সময় আমার এক কর্মীকে মারধর করে।’

সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল কাজ করে যেভাবে : ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রিভিউ নিষ্পত্তির পর এই কাউন্সিলের কার্যক্রমের বিষয়টি খোলাসা করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। নিজ কার্যালয়ে গণমাধ্যমকে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলে কোনো অভিযোগ করলে বা পেলে তারা প্রাথমিকভাবে সেটি অনুসন্ধান করবেন। যাচাইবাছাই করে দেখবেন যে, অসদাচরণ বা দুর্নীতি (অর্থনৈতিক বা বুদ্ধিবৃত্তিক) পাওয়া গেছে কি না। তাহলে রিপোর্টটা রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠাবেন। রাষ্ট্রপতি বিচার-বিবেচনা করে তারপর আবার সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের কাছে পাঠাবেন। সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল তখন ফুল তদন্ত করবেন। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এখানে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত রাষ্ট্রপতির। তবে এখানে রাষ্ট্রপতির সিদ্ধান্ত মেকানিক্যাল। সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের দায়িত্ব হলো অসদাচরণ প্রমাণিত হয়েছে কি না, এটাসহ সুপারিশ পাঠানোর। অ্যাটর্নি জেনারেল জানান, এ পর্যন্ত একজন বিচারপতিকে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের মাধ্যমে অপসারণ করা হয়। সেটা ২০০৪ সালের ২০ এপ্রিল হয়েছিল।

এই বিভাগের আরও খবর
১৬ বছরেই পাবে এনআইডি, হারালে লাগবে না জিডি
১৬ বছরেই পাবে এনআইডি, হারালে লাগবে না জিডি
জুলাই সনদ নিয়ে দলগুলোর সঙ্গে শেষ বৈঠক কাল
জুলাই সনদ নিয়ে দলগুলোর সঙ্গে শেষ বৈঠক কাল
এবার কাতারে হামলা চালাল ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালাল ইসরায়েল
অবরুদ্ধ বাংলাদেশিরা, জরুরি বার্তা
অবরুদ্ধ বাংলাদেশিরা, জরুরি বার্তা
নিবন্ধন বাতিল ১৩ এজেন্সির
নিবন্ধন বাতিল ১৩ এজেন্সির
আশপাশে উত্তেজনা সরকারের হস্তক্ষেপ
আশপাশে উত্তেজনা সরকারের হস্তক্ষেপ
জাকসুতে মাদক-টাকার ছড়াছড়ি
জাকসুতে মাদক-টাকার ছড়াছড়ি
সব ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে
সব ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে
ডাকসু জাতীয় নির্বাচনের মডেল
ডাকসু জাতীয় নির্বাচনের মডেল
ভারতের উপরাষ্ট্রপতি রাধাকৃষ্ণণ
ভারতের উপরাষ্ট্রপতি রাধাকৃষ্ণণ
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
অসহায়কে আর্থিক সহায়তা তারেক রহমানের
অসহায়কে আর্থিক সহায়তা তারেক রহমানের
সর্বশেষ খবর
দৌলতপুরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে দুইজন নিহত
দৌলতপুরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে দুইজন নিহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ
ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকার লিগে তাইজুল
প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকার লিগে তাইজুল

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কোটিবাড়ি নদীতে সাত নৌকার প্রতিযোগিতা, প্রথম পুরস্কার গরু
কোটিবাড়ি নদীতে সাত নৌকার প্রতিযোগিতা, প্রথম পুরস্কার গরু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউটিউবে আসছে বাসার-তিশার ‘ফান্দা’
ইউটিউবে আসছে বাসার-তিশার ‘ফান্দা’

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

ব্রাজিলকে হারিয়ে আশা বাঁচিয়ে রাখল বলিভিয়া
ব্রাজিলকে হারিয়ে আশা বাঁচিয়ে রাখল বলিভিয়া

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে টেকনাফে অপহরণের শিকার পাঁচজন উদ্ধার
কক্সবাজারে টেকনাফে অপহরণের শিকার পাঁচজন উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় প্রেমঘটিত অভিমানে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা
কুষ্টিয়ায় প্রেমঘটিত অভিমানে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বকেয়া পাওনার দাবিতে টঙ্গীতে শ্রমিক বিক্ষোভ
বকেয়া পাওনার দাবিতে টঙ্গীতে শ্রমিক বিক্ষোভ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদের পানি বিপদসীমায়, খোলা হলো জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১৬ গেট
কাপ্তাই হ্রদের পানি বিপদসীমায়, খোলা হলো জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১৬ গেট

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার
আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ধরনের বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে নাকাল সিলেটবাসী
বড় ধরনের বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে নাকাল সিলেটবাসী

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তাল-বেল-নিমে সাজবে প্রকৃতি
তাল-বেল-নিমে সাজবে প্রকৃতি

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি
দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় পলাতক ছিনতাইকারী গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় পলাতক ছিনতাইকারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের
কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাবির সকল ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ
আজ ঢাবির সকল ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাম্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)-এর কর্মসূচি
সাম্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)-এর কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, সাতসকালে ঢাকার পরিস্থিতি কী?
বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, সাতসকালে ঢাকার পরিস্থিতি কী?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মাদকের টাকা চাওয়ায় বাবার ধাক্কায় ছেলের মৃত্যু
মাদকের টাকা চাওয়ায় বাবার ধাক্কায় ছেলের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?
ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?
নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল
মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল
ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ
ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ
ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি
নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?
কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ
ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে
ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন
চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির
ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি
ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী
হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার
দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?
পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো জমজমাট আমের বাজার
এখনো জমজমাট আমের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার
বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার

নগর জীবন

ছিল কড়া নিরাপত্তা
ছিল কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ
শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ

নগর জীবন

বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ
বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ

নগর জীবন

পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া
পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন
শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা
নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

নগর জীবন

সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই
সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই

নগর জীবন

ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ
ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ

নগর জীবন

আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়
আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা
ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা

দেশগ্রাম

ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি
ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২
১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ
ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট পালিয়ে গেলেও দোসরদের রেখে গেছে
ফ্যাসিস্ট পালিয়ে গেলেও দোসরদের রেখে গেছে

নগর জীবন

কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে
কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে

পেছনের পৃষ্ঠা

চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন
চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন

নগর জীবন

ডাকসু ভোট নিয়ে শিক্ষার্থীদের ভিড়
ডাকসু ভোট নিয়ে শিক্ষার্থীদের ভিড়

নগর জীবন

বাংলাদেশের পথেই নেপাল
বাংলাদেশের পথেই নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টাপাল্টি যত অভিযোগ
পাল্টাপাল্টি যত অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা