শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:২৯, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই, ২০২৫

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

অধ্যাপক ডা. সৈয়দ সহিদুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

সুস্থ থাকা ও চলাফেরা করে দৈনন্দিন কর্মকাণ্ড সম্পাদন করার জন্য হাড় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজনীয় অঙ্গ। ষাটোর্ধ্ব সব পুরুষ ও নারীর পরীক্ষার মাধ্যমে হাড়ের ঘনত্ব পরিমাপ করে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী স্বাস্থ্যকর খাদ্য, প্রয়েজনীয় ব্যায়াম ও ওষুধ ব্যবহার করে হাড়কে মজবুত করতে হবে যাতে হাড় ভেঙে না যায়।

অস্টিওপোরেসিস বা হাড় ক্ষয় কী?

হাড়ের ঘনত্ব কমে যাওয়াকে হাড় ক্ষয় বলে। এতে হাড় ফাঁপা এবং ভঙ্গুর হয়ে পড়ে। ফলে সামান্য আঘাতে বা বিনা আঘাতেই হাড় ভেঙে যায়। হাড় ক্ষয় রোগকে কাঠে ঘুণ ধরার সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে। পঞ্চাশোর্ধ্বে প্রতি তিনজন নারীর একজন এবং প্রতি পাঁচজন পুরুষের একজন হাড় ক্ষয় রোগে ভুগছেন এবং তাদের সবারই হাড় ভেঙে যাওয়ার ঝুঁকি আছে। অথচ তারা জানেই না যে তাদের হাড় ক্ষয় রোগ আছে। ২০০৮ সালের বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাব মতে বিশ্বে ৫০০ মিলিয়ন পুরুষ ও মহিলা হাড় ক্ষয় রোগে আক্রান্ত। কিছু পরিসংখ্যান দিলে হাড় ক্ষয় রোগের ব্যাপকতা ও ভয়াবহতা সম্পর্কে ধারণা করা যাবে। বিশ্বে হাড়ক্ষয়ের কারণে প্রতি বছর ৫৫ বছরোর্ধ্ব ৩৭০ লাখ মানুষের হাড় ভেঙে যায়, অর্থাৎ প্রতি মিনিটে ৭০ জন মানুষের হাড় ভেঙে যাচ্ছে। পঞ্চাশোর্ধ নারী-পুরুষের হাড় ভাঙার ঝুঁকি ৪০% এবং এটা হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকির সমান। নারীদের হাড় ক্ষয়জনিত কারণে হাড় ভেঙে যাওয়ার প্রবণতা সম্মিলিতভাবে হার্টঅ্যাটাক, স্ট্রোক ও স্তন ক্যান্সারের (যোগফলের) চেয়েও বেশি। আশ্চর্যের বিষয় যে শতকরা ৮০ জন মানুষই জানে না যে তার হাড় ক্ষয় আছে এবং হাড় ভেঙে গেছে, (বিশেষ করে মেরুদণ্ডের হাড়) এবং তারা কেউই হাড়ক্ষয়ের চিকিৎসা গ্রহণ করেনি। মেরুদণ্ডের হাড়ভাঙা দুই তৃতীয়াংশ মানুষ জানেই না যে তাদের হাড় ভেঙে গেছে। কারণ দৈনন্দিন স্বাভাবিক কাজের মধ্যেই (যেমন সামনে ঝুঁকে কাজ করা, ভারী জিনিস তোলা বা বহন করা, হাঁচি/ কাশি দেওয়া) তাদের হাড় ভেঙে যায়। এমনকি ৩০% ক্ষেত্রে স্বাভাবিকভাবে বিছানায় শোয়া অবস্থায়ই মেরুদণ্ডের হাড় ভেঙে যায়।

নীরব ঘাতক : হাড় ক্ষয় রোগের তেমন কোনো উপসর্গ থাকে না। হাড় ক্ষয়ের কারণে হাড় নরম ও ভঙ্গুর হয়ে ভেঙে গেলে মানুষ সাধারণত চিকিৎসকের কাছে যায়। একজন হাড়ক্ষয়ে আক্রান্ত ব্যক্তির মেরুদণ্ডের হাড় ভেঙে গেলে তার মৃত্যুঝুঁকি ৮ গুণ বেড়ে যায়। আর ঊরুসন্ধির হাড় ভেঙে গেলে তাকে অপারেশনের মাধ্যমে চিকিৎসা করা হয়। যত আধুনিক বিজ্ঞানসম্মত চিকিৎসা দেওয়া হোক না কেন ঊরুসন্ধির হাড় ভাঙার এক বছরের মধ্যে শতকরা ২৫ জন মৃত্যুবরণ করেন। যার সংখ্যা হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণের কাছাকাছি। ভালো অপারেশনের পরেও এদের শতকরা ৪০ জন একাকী চলাফেরা করতে পারে না। অন্যের ওপর নির্ভর করতে হয়। নারীদের ক্ষেত্রে স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণের চেয়ে অনেক বেশি। এ কারণেই হাড় ক্ষয় রোগকে নীরব ঘাতক বলে।

কেন হাড় ক্ষয় হয়?

দুই ধরনের হাড় ক্ষয় রোগ- ১. প্রাইমারি : বয়স বৃদ্ধির কারণে শরীরে প্রতিনিয়ত হাড় তৈরি ও ক্ষয় হয়। প্রথম প্রায় ২০ বছর পর্যন্ত হাড় ক্ষয়ের তুলনায় হাড় বেশি তৈরি হওয়ার জন্যই আমাদের হাড় লম্বা ও মোটা হয় এবং হাড়ের ঘনত্ব বাড়তে থাকে। ২০ থেকে ৪৫ বছর পর্যন্ত হাড় তৈরি ও ক্ষয় সমান সমান হয় বলে হাড় স্থিতি অবস্থায় থাকে। বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে হাড় তৈরির চেয়ে ক্ষয় বেশি হওয়ায় হাড়ের ঘনত্ব কমতে থাকে। মেয়েদের শরীরে একটি বিশেষ হরমোন থাকে যার নাম ইস্ট্রোজেন। এটি নারীর সেকেন্ডারি যৌন বৈশিষ্ট্য বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং একই সঙ্গে মাসিকচক্রে কাজ করে। পাশাপাশি এই হরমোন হাড় ক্ষয়কারী কোষ অস্টিওক্লাস্টকে হাড় ক্ষয় করা থেকে নিবৃত্ত রাখে। ৪৫ বছর বয়সে এ হরমোন হঠাৎ করেই কমে যায় এবং নারীদের মাসিক বন্ধ হয়ে যায়। এ সময় ইস্ট্রোজেনের অভাবে হাড় ক্ষয়কারী কোষের কাজ বেড়ে গেলে হঠাৎ করেই হাড় তৈরির চেয়ে হাড় ক্ষয় বেড়ে যায় এবং হাড়ের ঘনত্ব কমে যায়। এটাকেই পোস্ট মেনোপজাল হাড় ক্ষয় বা অস্টিওপোরেসিস বলে। পাশাপাশি পুরুষের স্বাভাবিক গতিতেই ধীরে ধীরে হাড় ক্ষয় হতে থাকে এবং ৬৫-৭০ বয়সে হাড় ক্ষয় বাড়ে।

২. সেকেন্ডারি অস্টিওপোরেসিস : অনেক রোগ বা ত্রুটিপূর্ণ জীবনযাপন ও কিছু ওষুুধ ব্যবহারের কারণে যে হাড় ক্ষয় হয় সেটাই সেকেন্ডারি হাড় ক্ষয়।

সেকেন্ডারি হাড় ক্ষয় রোগসমূহ : হাইপার থাইরয়েডিজম হাইপার প্যারাথাইরেডিজম, হাইপোগোনাডিজম ডায়াবেটিস, কুসিং সিনড্রোম, পরিপাকতন্ত্রের অসুখ, বাতজাতীয় রোগ, কিডনির রোগ। বেশ কিছু ওষুধ দীর্ঘদিন সেবন করলেও হাড় ক্ষয় হয় যেমন- স্টেরয়েড, হেপারিন, পেপটিক আলসারের ওষুধ, এন্টিকনভালস্যান্ট ইত্যাদি।

লেখক : সিনিয়র কনসালট্যান্ট, অর্থোপেডিক ও স্পাইন সার্জারি, ল্যাবএইড ক্যানসার হাসপাতাল, ধানমন্ডি, ঢাকা।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশকে করোনা পরীক্ষার আরও কিট উপহার দিল চীন
বাংলাদেশকে করোনা পরীক্ষার আরও কিট উপহার দিল চীন
শিশুর দেহে ‘মৃত’ হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপন: চিকিৎসায় যুগান্তকারী সাফল্য
শিশুর দেহে ‘মৃত’ হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপন: চিকিৎসায় যুগান্তকারী সাফল্য
দেশে আরও সাতজনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও সাতজনের করোনা শনাক্ত
প্রাইভেট মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাচন বুধবার
প্রাইভেট মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাচন বুধবার
দেশে আরও তিনজনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও তিনজনের করোনা শনাক্ত
বিএমইউতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার রোবট দেবে ফিজিওথেরাপি, চালু হচ্ছে কাল
বিএমইউতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার রোবট দেবে ফিজিওথেরাপি, চালু হচ্ছে কাল
করোনা প্রতিরোধে সোনামসজিদ ইমিগ্রেশনে দায়সারা কাজ করছে বিশেষ মেডিকেল টিম
করোনা প্রতিরোধে সোনামসজিদ ইমিগ্রেশনে দায়সারা কাজ করছে বিশেষ মেডিকেল টিম
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১১
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১১
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
দেশে ২৪ ঘণ্টায় তিনজনের করোনা শনাক্ত
দেশে ২৪ ঘণ্টায় তিনজনের করোনা শনাক্ত
করোনায় আরো একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
করোনায় আরো একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
সর্বশেষ খবর
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন

এই মাত্র | মুক্তমঞ্চ

ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি
ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

উদ্যোগে ভাটা, স্থবির শিল্প খাত
উদ্যোগে ভাটা, স্থবির শিল্প খাত

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

‌‘ভাষা আন্দোলনের’ ডাক দিলেন মমতা
‌‘ভাষা আন্দোলনের’ ডাক দিলেন মমতা

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমবঙ্গে বজ্রপাতে ১৫ জনের মৃত্যু
পশ্চিমবঙ্গে বজ্রপাতে ১৫ জনের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ৬৬ মাওবাদীর আত্মসমর্পণ
ভারতে ৬৬ মাওবাদীর আত্মসমর্পণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপান সফর বাতিল করলো বার্সেলোনা
জাপান সফর বাতিল করলো বার্সেলোনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?
কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪১ বলে ডি ভিলিয়ার্সের সেঞ্চুরি
৪১ বলে ডি ভিলিয়ার্সের সেঞ্চুরি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রেডিট কার্ডে খরচ কমেছে ভারতে, বেড়েছে চীনে
ক্রেডিট কার্ডে খরচ কমেছে ভারতে, বেড়েছে চীনে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মসজিদভিত্তিক পাঠাগারে সমাজ বদলের স্বপ্ন
মসজিদভিত্তিক পাঠাগারে সমাজ বদলের স্বপ্ন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে
মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স : ম্যাক্রোঁ
সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স : ম্যাক্রোঁ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ভালো ব্যাটিং করতে পারিনি : লিটন
আমরা ভালো ব্যাটিং করতে পারিনি : লিটন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েটের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাকসুদ হেলালী
কুয়েটের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাকসুদ হেলালী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'
মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৃত্যুর গুজব উড়িয়ে দিয়ে যা বললেন সেফুদা
মৃত্যুর গুজব উড়িয়ে দিয়ে যা বললেন সেফুদা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রেসলিং কিংবদন্তি হাল্ক হোগান আর নেই
রেসলিং কিংবদন্তি হাল্ক হোগান আর নেই

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন ৪২ জন, আশঙ্কাজনক অবস্থায় ৬
বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন ৪২ জন, আশঙ্কাজনক অবস্থায় ৬

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কত খরচ সংস্কার কমিশনে?
কত খরচ সংস্কার কমিশনে?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিযোগীদের কম শুল্কই বড় চ্যালেঞ্জ
প্রতিযোগীদের কম শুল্কই বড় চ্যালেঞ্জ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ সেই মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ পরীক্ষায়
ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ সেই মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ পরীক্ষায়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিজার্ভ বেড়ে আবারও ৩০ বিলিয়ন ডলার
রিজার্ভ বেড়ে আবারও ৩০ বিলিয়ন ডলার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১২৩ বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে প্রবেশে বাধা
১২৩ বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে প্রবেশে বাধা

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

চীনের চিকিৎসক দল ঢাকায়
চীনের চিকিৎসক দল ঢাকায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৫২
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৫২

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতনকাঠামো নির্ধারণে পে কমিশন গঠন
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতনকাঠামো নির্ধারণে পে কমিশন গঠন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে টক্কর দিতে চীন নিয়ে এসেছে ফাইটার জে-৩৫
যুক্তরাষ্ট্রকে টক্কর দিতে চীন নিয়ে এসেছে ফাইটার জে-৩৫

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৯ আরোহী নিয়ে রাশিয়ায় উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, সবাই নিহতের শঙ্কা
৪৯ আরোহী নিয়ে রাশিয়ায় উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, সবাই নিহতের শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিজীবীরা আন্দোলন করলে বাধ্যতামূলক অবসর
সরকারি চাকরিজীবীরা আন্দোলন করলে বাধ্যতামূলক অবসর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় বিমান বিধ্বস্ত, কাউকে জীবিত পাওয়া যায়নি
রাশিয়ায় বিমান বিধ্বস্ত, কাউকে জীবিত পাওয়া যায়নি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন হুঁশিয়ারি সত্ত্বেও রাশিয়ায় বিস্ফোরক পাঠিয়েছে ভারতীয় কোম্পানি
মার্কিন হুঁশিয়ারি সত্ত্বেও রাশিয়ায় বিস্ফোরক পাঠিয়েছে ভারতীয় কোম্পানি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড সংঘাত: কার ভাণ্ডারে কী অস্ত্র আছে?
কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড সংঘাত: কার ভাণ্ডারে কী অস্ত্র আছে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিলামে আরও ১০ মিলিয়ন ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নিলামে আরও ১০ মিলিয়ন ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাঝ আকাশেই প্লেনের যাত্রীদের মধ্যে হাতাহাতি, কী ঘটেছিল?
মাঝ আকাশেই প্লেনের যাত্রীদের মধ্যে হাতাহাতি, কী ঘটেছিল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন শাস্তি হওয়া উচিত যেন ভবিষ্যতে কোনো খায়রুল হকের জন্ম না হয়: কায়সার কামাল
এমন শাস্তি হওয়া উচিত যেন ভবিষ্যতে কোনো খায়রুল হকের জন্ম না হয়: কায়সার কামাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যান্ত্রিক ত্রুটি, ২৮৭ যাত্রী নিয়ে চট্টগ্রামে ফিরে এল বিমান
যান্ত্রিক ত্রুটি, ২৮৭ যাত্রী নিয়ে চট্টগ্রামে ফিরে এল বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড হামলা-পাল্টা হামলা, নিহত ১২
কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড হামলা-পাল্টা হামলা, নিহত ১২

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব বিশ্বকে হুথির হুঁশিয়ারি
আরব বিশ্বকে হুথির হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পোশাক সংক্রান্ত নির্দেশনা প্রত্যাহার
বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পোশাক সংক্রান্ত নির্দেশনা প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাপক জালিয়াতির অভিযোগ, ভারতের শিল্পপতি অনিল আম্বানির বাড়ি-অফিসে তল্লাশি
ব্যাপক জালিয়াতির অভিযোগ, ভারতের শিল্পপতি অনিল আম্বানির বাড়ি-অফিসে তল্লাশি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিলমিল প্রকল্পের প্লট শেখ হাসিনার দপ্তরের ১৫ ড্রাইভারের নামে!
ঝিলমিল প্রকল্পের প্লট শেখ হাসিনার দপ্তরের ১৫ ড্রাইভারের নামে!

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনের নিহত দুই শিক্ষক পাবেন রাষ্ট্রীয় সম্মাননা
মাইলস্টোনের নিহত দুই শিক্ষক পাবেন রাষ্ট্রীয় সম্মাননা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ সেই মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ পরীক্ষায়
ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ সেই মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ পরীক্ষায়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মামাতো ভাই আওয়ামী লীগ নেতা শেখ হীরা গ্রেফতার
শেখ হাসিনার মামাতো ভাই আওয়ামী লীগ নেতা শেখ হীরা গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ রেহানার স্বামী ও ছেলের গাজীপুরের জমি জব্দ
শেখ রেহানার স্বামী ও ছেলের গাজীপুরের জমি জব্দ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলফলকের সামনে রিশাদ, ছাড়িয়ে যেতে পারেন সাকিবকে
মাইলফলকের সামনে রিশাদ, ছাড়িয়ে যেতে পারেন সাকিবকে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেরিতে হলেও খায়রুল হকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ায় সরকারকে ধন্যবাদ বিএনপির
দেরিতে হলেও খায়রুল হকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ায় সরকারকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপি কিভাবে বড় দল হয়- প্রশ্ন জিল্লুর রহমানের
এনসিপি কিভাবে বড় দল হয়- প্রশ্ন জিল্লুর রহমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

গোপালগঞ্জে হামলার ঘটনায় সাবেক বিচারপতির নেতৃত্বে তদন্ত কমিশন গঠন
গোপালগঞ্জে হামলার ঘটনায় সাবেক বিচারপতির নেতৃত্বে তদন্ত কমিশন গঠন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরে আওয়ামী সন্ত্রাসে নিহতদের তালিকা প্রস্তুতের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
১৫ বছরে আওয়ামী সন্ত্রাসে নিহতদের তালিকা প্রস্তুতের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক থাকছে না : আসিফ মাহমুদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক থাকছে না : আসিফ মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৩ বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে প্রবেশে বাধা
১২৩ বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে প্রবেশে বাধা

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অন্তর্বর্তী সরকারের ক্ষমতা হস্তান্তর শান্তিপূর্ণ হবে কিনা, সন্দেহ নুরুল হক নুরের
অন্তর্বর্তী সরকারের ক্ষমতা হস্তান্তর শান্তিপূর্ণ হবে কিনা, সন্দেহ নুরুল হক নুরের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোর হত্যা মামলা: সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে
কিশোর হত্যা মামলা: সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে উত্তেজনা, বাংলাদেশিদের দূতাবাসের সতর্কবার্তা
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে উত্তেজনা, বাংলাদেশিদের দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অনুমোদন না থাকায় পাঁচটি আবাসন প্রকল্পে উচ্ছেদ অভিযান
অনুমোদন না থাকায় পাঁচটি আবাসন প্রকল্পে উচ্ছেদ অভিযান

নগর জীবন

আইসিইউতে লড়ছে শিশুরা
আইসিইউতে লড়ছে শিশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতে ভয়ংকর যে মহাসড়ক
রাতে ভয়ংকর যে মহাসড়ক

নগর জীবন

হুইসলের অপেক্ষায় যমুনা পাড়ের মানুষ
হুইসলের অপেক্ষায় যমুনা পাড়ের মানুষ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বড়শিতে ধরা পড়ল ২৬ কেজির কোরাল
বড়শিতে ধরা পড়ল ২৬ কেজির কোরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোজ্য তেলের দাম কমানোর সুপারিশ
ভোজ্য তেলের দাম কমানোর সুপারিশ

নগর জীবন

যুদ্ধে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া!
যুদ্ধে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া!

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইফুজ্জামানের সম্পদ নেই কোন দেশে?
সাইফুজ্জামানের সম্পদ নেই কোন দেশে?

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা
প্রকাশ্যে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মা-বাবার বিরুদ্ধে করা মেয়ের মামলা খারিজ
মা-বাবার বিরুদ্ধে করা মেয়ের মামলা খারিজ

নগর জীবন

স্বরূপে ফিরছে শ্বেতপদ্ম দিঘি
স্বরূপে ফিরছে শ্বেতপদ্ম দিঘি

পেছনের পৃষ্ঠা

শচীন দেব বললেন দুই দেশের দুই লতাকে নিয়ে ছবি তুলছি : সাবিনা ইয়াসমিন
শচীন দেব বললেন দুই দেশের দুই লতাকে নিয়ে ছবি তুলছি : সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

ঐক্য না হলে সিদ্ধান্ত দেবে কমিশন
ঐক্য না হলে সিদ্ধান্ত দেবে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না
বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না

সম্পাদকীয়

শিশুদের প্রাণ বাঁচাতে শরীরের চামড়া দান
শিশুদের প্রাণ বাঁচাতে শরীরের চামড়া দান

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক

প্রথম পৃষ্ঠা

গণঅধিকার পরিষদে প্রার্থী ঘোষণায় হট্টগোল
গণঅধিকার পরিষদে প্রার্থী ঘোষণায় হট্টগোল

নগর জীবন

১০ ঘণ্টা পর সচল সড়ক যোগাযোগ
১০ ঘণ্টা পর সচল সড়ক যোগাযোগ

খবর

এশিয়া কাপের তারিখ চূড়ান্ত হয়নি
এশিয়া কাপের তারিখ চূড়ান্ত হয়নি

মাঠে ময়দানে

দেশের এক বড় শত্রু গ্রেপ্তার হলো
দেশের এক বড় শত্রু গ্রেপ্তার হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

কুসুম চরিত্রে জয়া...
কুসুম চরিত্রে জয়া...

শোবিজ

গ্রিসে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ২১০ বাংলাদেশি পাবেন বিনামূল্যে পাসপোর্ট
গ্রিসে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ২১০ বাংলাদেশি পাবেন বিনামূল্যে পাসপোর্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

জনতার আদালতে খায়রুল হকের বিচার হতে হবে
জনতার আদালতে খায়রুল হকের বিচার হতে হবে

নগর জীবন

বৃষ্টি নেই, তবু হঠাৎ বজ্রপাতে ভবন ক্ষতিগ্রস্ত
বৃষ্টি নেই, তবু হঠাৎ বজ্রপাতে ভবন ক্ষতিগ্রস্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বেতন কমিশন গঠন করল সরকার
নতুন বেতন কমিশন গঠন করল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

যে বাংলাদেশ চেয়েছিলাম তা পাইনি
যে বাংলাদেশ চেয়েছিলাম তা পাইনি

নগর জীবন

বদলি-পদোন্নতি তদবিরে লাগাম টানছে সরকার
বদলি-পদোন্নতি তদবিরে লাগাম টানছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

৪১ বছরের আইনি লড়াই শেষ হলো হরেন্দ্রনাথের
৪১ বছরের আইনি লড়াই শেষ হলো হরেন্দ্রনাথের

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মামলায় চিন্ময় কৃষ্ণের জামিন নামঞ্জুর
পাঁচ মামলায় চিন্ময় কৃষ্ণের জামিন নামঞ্জুর

নগর জীবন