শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৭, বুধবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০১৬ আপডেট:

শেষ ভাষণে ঐক্যের আহ্বান ওবামার

নিউইয়র্ক থেকে এনআরবি নিউজ:
অনলাইন ভার্সন
শেষ ভাষণে ঐক্যের আহ্বান ওবামার

প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা তার শেষ মেয়াদের শেষ ভাষণে আমেরিকানদের  এবং অনাগত ভবিষ্যতে উজ্জ্বল সম্ভাবনার কথা বললেন। চলমান সমস্যার সমাধানে জাতিগত ঐক্য এবং আন্তর্জাতিক নেতৃত্ব অক্ষুণ্ন রাখতে আরও উদার হবার পরামর্শ দিলেন। টানা এক ঘণ্টার এ ভাষণে ওবামা হাস্যোজ্জ্বল কণ্ঠে বললেন, ‘আমি সেই আমেরিকা চিনি, সেই দেশকে ভালোবাসি অত্যন্ত খোলাচিত্তে, হৃদয় উজার করে। যে কোন চ্যালেঞ্জকে দ্বিধাহীনভাবে মোকাবেলায় বিশ্বাসী, সম্ভাবনাকে আলিঙ্গনে পারদর্শীতাই আমেরিকানদের প্রকৃত সত্য। আমেরিকানদের এই দেশপ্রেম আর মহানুভবতায় কোন শর্ত নেই। আর এভাবেই আমাকে প্রচণ্ড আশাবাদী করে উজ্জ্বল ভবিষ্যতের ব্যাপারে। আর এটি ঘটে আপনাদের কারণে। কারণ আমি আপনাদের উপর আস্থাশীল। আর এভাবেই আমাদের পুরো জাতি আজ সবচেয়ে শক্তিশালী। 

ওবামা বলেন, আমি অনেকবার বলেছি যে, অর্থনৈতিক বিষয়গুলো তলায় পড়েছে রাজনৈতিক দামাডোলে। আর এটিও অনেকে বলে থাকেন যে, এহেন পরিস্থির কারণে আমরা দুর্বল হলেও আমাদের শত্রুরা ক্রমান্বয়ে জোরদার হচ্ছে। কিন্তু প্রকৃত সত্য হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র এখনও গোটাবিশ্বে সবচেয়ে শক্তিশালী একটি জাতি। আমি জোর দিয়ে বলতে চাই যে, আমাদের ধারেকাছেও কেউ নেই। এই অহংবোধকে অনন্তকাল জিইয়ে রাখতে সকলকে দলমতের ঊর্ধ্বে উঠতে হবে জাতীয় স্বার্থে। 

ওবামা বন্দুক নিয়ন্ত্রণের আইন তৈরির মধ্য দিয়ে আমেরিকানদের নিরাপদ জীবন-যাপনের পথ সুগম করার আহ্বান জানান কংগ্রেসের প্রতি। ওবামা ছাত্র-ছাত্রীদের উচ্চতর শিক্ষাগ্রহণের জন্যে কিছু পরামর্শ দেন। ভঙ্গুর ইমিগ্রেশন ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানোর লক্ষ্যে কংগ্রেসকে দরদি হবার আহ্বান জানালেন আবারো। এছাড়া মজুরির সমতা সুসংহত করার কথাও বললেন অকপটে। নারী-পুরুষে মজুরির বৈষম্য কাম্য নয় বলেও উল্লেখ করলেন। একইসাথে, সারা আমেরিকায় ন্যূনতম মজুরি বৃদ্ধির ওপর আবারো গুরুত্বারোপ করলেন প্রেসিডেন্ট ওবামা। এ ধরনের ব্যবস্থা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত দায়িত্ব পালনের শেষ মূহূর্ত পর্যন্ত সোচ্চার থাকার অঙ্গিকারও করলেন ওবামা। তবে, হোয়াইট হাউজের পক্ষ থেকে এটি আমার শেষ বছর বলে শুধু এই বছরের কথাই বলবো না, আমি ৫, ১০, ১৫ বছর পরের কথাও বলে যেতে চাই। আমি আমাদের ভবিষ্যতের পরিকল্পনার কথা বলতে চাই। 

মার্কিন কংগ্রেসের উভয়কক্ষের সকল সদস্যের উপস্থিতিতে প্রেসিডেন্ট ওবামা টানা এক ঘণ্টার এই ‘স্টেট অব দ্য ইউনিয়ন ভাষণ’ ১২ জানুয়ারি রাত ৯টা ১০ মিনিটে শুরু করেন। ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং স্পিকার রায়ান পোল ছিলেন মঞ্চে। অতিথির আসনে শূন্য ছিল একটি চেয়ার। সেটি নির্বিচার গুলিতে নিহতদের স্মরণে খালি রাখা হয়। এর আগে এমনটি ঘটেনি কখনো। বন্দুক নিয়ন্ত্রণে যথাযথ আইন প্রনয়ণে কংগ্রেসের উদাসীনতার পরিপ্রেক্ষিতে কদিন আগে ওবামা নির্বাহী আদেশ জারি করেছেন। সে আলোকে কংগ্রেসের ওপর চাপ প্রয়োগের অভিপ্রায়ে চেয়ার খালি রাখার কৌশল গ্রহণ করা হয় বলে অনেকে মনে করছেন। 

ওবামা তার ভাষণে চলমান পরিস্থিতির আলোকপাত করে বলেন, এক্সট্রা অর্ডিনারি পরিবর্তনের মধ্যে আমরা বাস করছি। জীবন-যাপনে পরিবর্তন ঘটছে। গোটাবিশ্বে ঘটছে এমন পরিবর্তন। চিকিৎসা-বিজ্ঞানের পাশাপাশি অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতেও পরিবর্তনের হাওয়া টের পাচ্ছি সকলে। পরিবর্তনের সাথে সঙ্গতি রেখে এগিয়ে চলার জন্যে প্রত্যন্ত অঞ্চলের নারী শিক্ষাকেও গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। সন্ত্রাসীরাও নানাভাবে জনজীবনকে সন্ত্রস্ত করে রেখেছে। ওদের মোকাবেলার জন্যেও প্রতিনিয়ত প্রস্তুতি থাকতে হচ্ছে। 

ওবামা বলেন, আগে যা সত্য ছিল, এখনও তা বিরাজিত রয়েছে। জাতি হিসেবে আমাদের একতাবদ্ধতা এবং সংহতি অনেক পুরনো, যা আমেরিকাকে সারাবিশ্বে ঐতিহ্যমন্ডিত করে রেখেছে। সে কারণেই সাম্প্রতিক মন্দাকে আমরা কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হয়েছি দুর্বার গতিতে। আইনের শাসনের প্রতি আমাদের অঙ্গিকার, সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্যে প্রয়োজনীয় সবকিছুর ইদ্ভাবন ইত্যাদি আমাদের সাহস দিয়েছে। এসব বিষয় সামনে রেখেই আমাদের গভীরভাবে ভাবতে হবে সামনের নির্বাচন নিয়ে। কে হবে আমাদের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট, কারা নেতৃত্ব দেবেন পরবর্তি কংগ্রেসের-এসব আন্তরিকতার সাথে ভাবতে হবে। প্রথমেই ভাবতে হবে, চলতি অর্থনৈতিক পরিস্থিতির মধ্যেই সকলকে এগিয়ে চলার সহায়তা দেয়া এবং নিরাপত্তা অটুট রাখার ব্যাপারগুলো। দ্বিতীয়ত: তথ্য-প্রযুক্তি কীভাবে আমাদের কল্যাণে ব্যবহার করা যাবে-সেটিও ভাবতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তনের স্বার্থে টেকনোলজিকে কীভাবে ব্যবহার করা সম্ভব হবে সেটি মাথায় রাখতে হবে অকৃপণচিত্তে। 

ওবামা বলেন, ওবামা তার শাসনামলে এক কোটি ৪০ লাখ লোকের কর্মসংস্থান করেছেন শত প্রতিকূলতা সত্ত্বেও এটি উল্লেখ করেন ভাষণে। গত ৬ বছরে কল-কারখানাতেই ৯ লাখ আমেরিকানের কর্মসংস্থান হয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি। 

দরিদ্র আমেরিকানদের জন্যে নেয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের সাফল্যের বিবরণও দেন ওবামা। দারিদ্র্য দূর করার জন্যে দীর্ঘ ফিরিস্তি উপস্থাপন করে তিনি বলেন, প্রাইভেট সেক্টর হচ্ছে মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের অন্যতম অবলম্বন। এজন্যে আমার প্রশাসন প্রাইভেট সেক্টরের প্রতি সবসময় যত্নবান রয়েছে। সকল সুযোগ-সুবিধা দেয়া হচ্ছে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের। 

আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের গতি-প্রকৃতি প্রসঙ্গে ওবামা বলেন, আগে ছিল আল কায়েদা। সে স্থলে এসেছে আইএসআইএল। এটিকে অনেকেই তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ মনে করছেন। ওরা প্রতিদিনই অসহায়-নারী -শিশু হত্যায় নতুন নতুন সেক্টর বেছে নিচ্ছে। বিভিন্ন দেশকে ওরা সন্ত্রাসের অভয়ারণ্যে পরিণত করেছে। একে রুখতে হবে সম্মিলিতভাবে। আমাদের সংকল্পবদ্ধ থাকতে হবে ওদেরকে ধ্বংসের জন্যে, ওদের শেকড় ওপরে ফেলার জন্যে। 

অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন সমস্যা প্রসঙ্গে ওবামা বলেন, যতদিন পর্যন্ত আমরা আমাদের রাজনীতিকে সঠিক ধারায় প্রবাহিত করতে সক্ষম না হবো, ততদিন পর্যন্ত প্রত্যাশিত শান্তি-সমৃদ্ধি সম্ভব হবে না। 

 

বিডি-প্রতিদিন/ ১৩ জানুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩
অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ৭ জন নিহত
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ৭ জন নিহত
জাপানে সুনামির ১৪ বছর পর দেহাবশেষের পরিচয় শনাক্ত
জাপানে সুনামির ১৪ বছর পর দেহাবশেষের পরিচয় শনাক্ত
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
দেশবাসীর মুক্তির জন্য ট্রাম্পই একমাত্র ভরসা: নোবেল জয়ী মাচাদো
দেশবাসীর মুক্তির জন্য ট্রাম্পই একমাত্র ভরসা: নোবেল জয়ী মাচাদো
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
সর্বশেষ খবর
হকি বিশ্বকাপ দলে ডাক পেলেন ঢাবি ছাত্রদল নেতা
হকি বিশ্বকাপ দলে ডাক পেলেন ঢাবি ছাত্রদল নেতা

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘৮ ঘণ্টার বেশি কাজ নয়’— সিদ্ধান্তে অটল দীপিকা
‘৮ ঘণ্টার বেশি কাজ নয়’— সিদ্ধান্তে অটল দীপিকা

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩
অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ৭ জন নিহত
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ৭ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১০
শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মান ঝড়ে উড়ে গেল লুক্সেমবার্গ
জার্মান ঝড়ে উড়ে গেল লুক্সেমবার্গ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু
বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা
ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজারবাইজানকে উড়িয়ে দিয়ে বিশ্বকাপে এক পা ফ্রান্সের
আজারবাইজানকে উড়িয়ে দিয়ে বিশ্বকাপে এক পা ফ্রান্সের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানযাত্রী নিহত, আহত ২
গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানযাত্রী নিহত, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান: কুতুবদিয়ায় ১১ ফিশিং বোট জব্দ
মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান: কুতুবদিয়ায় ১১ ফিশিং বোট জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে সুনামির ১৪ বছর পর দেহাবশেষের পরিচয় শনাক্ত
জাপানে সুনামির ১৪ বছর পর দেহাবশেষের পরিচয় শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দেশবাসীর মুক্তির জন্য ট্রাম্পই একমাত্র ভরসা: নোবেল জয়ী মাচাদো
দেশবাসীর মুক্তির জন্য ট্রাম্পই একমাত্র ভরসা: নোবেল জয়ী মাচাদো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসাসেবার বাইরে ৬০ শতাংশ থাইরয়েড রোগী
চিকিৎসাসেবার বাইরে ৬০ শতাংশ থাইরয়েড রোগী

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মহানবী (সা.)-এর রাজনৈতিক শিক্ষার মূলকথা
মহানবী (সা.)-এর রাজনৈতিক শিক্ষার মূলকথা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে
সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার ঘোষিত তারিখে অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
সরকার ঘোষিত তারিখে অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা
শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ
কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ
বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!
ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন
ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর
জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি
গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা
গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা
এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ
‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল
হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত
বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে কৃষকের বাজারের উদ্বোধন আজ
পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে কৃষকের বাজারের উদ্বোধন আজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯
হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট
অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের ৯ কোম্পানি ও আট নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও আট নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

পূর্ব-পশ্চিম

আগুনে পুড়ল ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বসতঘর
আগুনে পুড়ল ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বসতঘর

দেশগ্রাম

কাবুলে দূতাবাস চালুর ঘোষণা দিল্লির
কাবুলে দূতাবাস চালুর ঘোষণা দিল্লির

পূর্ব-পশ্চিম