শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৭, বুধবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০১৬ আপডেট:

শেষ ভাষণে ঐক্যের আহ্বান ওবামার

নিউইয়র্ক থেকে এনআরবি নিউজ:
অনলাইন ভার্সন
শেষ ভাষণে ঐক্যের আহ্বান ওবামার

প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা তার শেষ মেয়াদের শেষ ভাষণে আমেরিকানদের  এবং অনাগত ভবিষ্যতে উজ্জ্বল সম্ভাবনার কথা বললেন। চলমান সমস্যার সমাধানে জাতিগত ঐক্য এবং আন্তর্জাতিক নেতৃত্ব অক্ষুণ্ন রাখতে আরও উদার হবার পরামর্শ দিলেন। টানা এক ঘণ্টার এ ভাষণে ওবামা হাস্যোজ্জ্বল কণ্ঠে বললেন, ‘আমি সেই আমেরিকা চিনি, সেই দেশকে ভালোবাসি অত্যন্ত খোলাচিত্তে, হৃদয় উজার করে। যে কোন চ্যালেঞ্জকে দ্বিধাহীনভাবে মোকাবেলায় বিশ্বাসী, সম্ভাবনাকে আলিঙ্গনে পারদর্শীতাই আমেরিকানদের প্রকৃত সত্য। আমেরিকানদের এই দেশপ্রেম আর মহানুভবতায় কোন শর্ত নেই। আর এভাবেই আমাকে প্রচণ্ড আশাবাদী করে উজ্জ্বল ভবিষ্যতের ব্যাপারে। আর এটি ঘটে আপনাদের কারণে। কারণ আমি আপনাদের উপর আস্থাশীল। আর এভাবেই আমাদের পুরো জাতি আজ সবচেয়ে শক্তিশালী। 

ওবামা বলেন, আমি অনেকবার বলেছি যে, অর্থনৈতিক বিষয়গুলো তলায় পড়েছে রাজনৈতিক দামাডোলে। আর এটিও অনেকে বলে থাকেন যে, এহেন পরিস্থির কারণে আমরা দুর্বল হলেও আমাদের শত্রুরা ক্রমান্বয়ে জোরদার হচ্ছে। কিন্তু প্রকৃত সত্য হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র এখনও গোটাবিশ্বে সবচেয়ে শক্তিশালী একটি জাতি। আমি জোর দিয়ে বলতে চাই যে, আমাদের ধারেকাছেও কেউ নেই। এই অহংবোধকে অনন্তকাল জিইয়ে রাখতে সকলকে দলমতের ঊর্ধ্বে উঠতে হবে জাতীয় স্বার্থে। 

ওবামা বন্দুক নিয়ন্ত্রণের আইন তৈরির মধ্য দিয়ে আমেরিকানদের নিরাপদ জীবন-যাপনের পথ সুগম করার আহ্বান জানান কংগ্রেসের প্রতি। ওবামা ছাত্র-ছাত্রীদের উচ্চতর শিক্ষাগ্রহণের জন্যে কিছু পরামর্শ দেন। ভঙ্গুর ইমিগ্রেশন ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানোর লক্ষ্যে কংগ্রেসকে দরদি হবার আহ্বান জানালেন আবারো। এছাড়া মজুরির সমতা সুসংহত করার কথাও বললেন অকপটে। নারী-পুরুষে মজুরির বৈষম্য কাম্য নয় বলেও উল্লেখ করলেন। একইসাথে, সারা আমেরিকায় ন্যূনতম মজুরি বৃদ্ধির ওপর আবারো গুরুত্বারোপ করলেন প্রেসিডেন্ট ওবামা। এ ধরনের ব্যবস্থা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত দায়িত্ব পালনের শেষ মূহূর্ত পর্যন্ত সোচ্চার থাকার অঙ্গিকারও করলেন ওবামা। তবে, হোয়াইট হাউজের পক্ষ থেকে এটি আমার শেষ বছর বলে শুধু এই বছরের কথাই বলবো না, আমি ৫, ১০, ১৫ বছর পরের কথাও বলে যেতে চাই। আমি আমাদের ভবিষ্যতের পরিকল্পনার কথা বলতে চাই। 

মার্কিন কংগ্রেসের উভয়কক্ষের সকল সদস্যের উপস্থিতিতে প্রেসিডেন্ট ওবামা টানা এক ঘণ্টার এই ‘স্টেট অব দ্য ইউনিয়ন ভাষণ’ ১২ জানুয়ারি রাত ৯টা ১০ মিনিটে শুরু করেন। ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং স্পিকার রায়ান পোল ছিলেন মঞ্চে। অতিথির আসনে শূন্য ছিল একটি চেয়ার। সেটি নির্বিচার গুলিতে নিহতদের স্মরণে খালি রাখা হয়। এর আগে এমনটি ঘটেনি কখনো। বন্দুক নিয়ন্ত্রণে যথাযথ আইন প্রনয়ণে কংগ্রেসের উদাসীনতার পরিপ্রেক্ষিতে কদিন আগে ওবামা নির্বাহী আদেশ জারি করেছেন। সে আলোকে কংগ্রেসের ওপর চাপ প্রয়োগের অভিপ্রায়ে চেয়ার খালি রাখার কৌশল গ্রহণ করা হয় বলে অনেকে মনে করছেন। 

ওবামা তার ভাষণে চলমান পরিস্থিতির আলোকপাত করে বলেন, এক্সট্রা অর্ডিনারি পরিবর্তনের মধ্যে আমরা বাস করছি। জীবন-যাপনে পরিবর্তন ঘটছে। গোটাবিশ্বে ঘটছে এমন পরিবর্তন। চিকিৎসা-বিজ্ঞানের পাশাপাশি অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতেও পরিবর্তনের হাওয়া টের পাচ্ছি সকলে। পরিবর্তনের সাথে সঙ্গতি রেখে এগিয়ে চলার জন্যে প্রত্যন্ত অঞ্চলের নারী শিক্ষাকেও গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। সন্ত্রাসীরাও নানাভাবে জনজীবনকে সন্ত্রস্ত করে রেখেছে। ওদের মোকাবেলার জন্যেও প্রতিনিয়ত প্রস্তুতি থাকতে হচ্ছে। 

ওবামা বলেন, আগে যা সত্য ছিল, এখনও তা বিরাজিত রয়েছে। জাতি হিসেবে আমাদের একতাবদ্ধতা এবং সংহতি অনেক পুরনো, যা আমেরিকাকে সারাবিশ্বে ঐতিহ্যমন্ডিত করে রেখেছে। সে কারণেই সাম্প্রতিক মন্দাকে আমরা কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হয়েছি দুর্বার গতিতে। আইনের শাসনের প্রতি আমাদের অঙ্গিকার, সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্যে প্রয়োজনীয় সবকিছুর ইদ্ভাবন ইত্যাদি আমাদের সাহস দিয়েছে। এসব বিষয় সামনে রেখেই আমাদের গভীরভাবে ভাবতে হবে সামনের নির্বাচন নিয়ে। কে হবে আমাদের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট, কারা নেতৃত্ব দেবেন পরবর্তি কংগ্রেসের-এসব আন্তরিকতার সাথে ভাবতে হবে। প্রথমেই ভাবতে হবে, চলতি অর্থনৈতিক পরিস্থিতির মধ্যেই সকলকে এগিয়ে চলার সহায়তা দেয়া এবং নিরাপত্তা অটুট রাখার ব্যাপারগুলো। দ্বিতীয়ত: তথ্য-প্রযুক্তি কীভাবে আমাদের কল্যাণে ব্যবহার করা যাবে-সেটিও ভাবতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তনের স্বার্থে টেকনোলজিকে কীভাবে ব্যবহার করা সম্ভব হবে সেটি মাথায় রাখতে হবে অকৃপণচিত্তে। 

ওবামা বলেন, ওবামা তার শাসনামলে এক কোটি ৪০ লাখ লোকের কর্মসংস্থান করেছেন শত প্রতিকূলতা সত্ত্বেও এটি উল্লেখ করেন ভাষণে। গত ৬ বছরে কল-কারখানাতেই ৯ লাখ আমেরিকানের কর্মসংস্থান হয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি। 

দরিদ্র আমেরিকানদের জন্যে নেয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের সাফল্যের বিবরণও দেন ওবামা। দারিদ্র্য দূর করার জন্যে দীর্ঘ ফিরিস্তি উপস্থাপন করে তিনি বলেন, প্রাইভেট সেক্টর হচ্ছে মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের অন্যতম অবলম্বন। এজন্যে আমার প্রশাসন প্রাইভেট সেক্টরের প্রতি সবসময় যত্নবান রয়েছে। সকল সুযোগ-সুবিধা দেয়া হচ্ছে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের। 

আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের গতি-প্রকৃতি প্রসঙ্গে ওবামা বলেন, আগে ছিল আল কায়েদা। সে স্থলে এসেছে আইএসআইএল। এটিকে অনেকেই তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ মনে করছেন। ওরা প্রতিদিনই অসহায়-নারী -শিশু হত্যায় নতুন নতুন সেক্টর বেছে নিচ্ছে। বিভিন্ন দেশকে ওরা সন্ত্রাসের অভয়ারণ্যে পরিণত করেছে। একে রুখতে হবে সম্মিলিতভাবে। আমাদের সংকল্পবদ্ধ থাকতে হবে ওদেরকে ধ্বংসের জন্যে, ওদের শেকড় ওপরে ফেলার জন্যে। 

অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন সমস্যা প্রসঙ্গে ওবামা বলেন, যতদিন পর্যন্ত আমরা আমাদের রাজনীতিকে সঠিক ধারায় প্রবাহিত করতে সক্ষম না হবো, ততদিন পর্যন্ত প্রত্যাশিত শান্তি-সমৃদ্ধি সম্ভব হবে না। 

 

বিডি-প্রতিদিন/ ১৩ জানুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
মিয়ানমারে ক্ষমতা দখলের পর এই প্রথম নির্বাচনের ঘোষণা জান্তার
মিয়ানমারে ক্ষমতা দখলের পর এই প্রথম নির্বাচনের ঘোষণা জান্তার
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
ইসরায়েল ফিলিস্তিনিদের স্বাস্থ্য পরিকল্পিতভাবে ধ্বংস করছে : অ্যামনেস্টি
ইসরায়েল ফিলিস্তিনিদের স্বাস্থ্য পরিকল্পিতভাবে ধ্বংস করছে : অ্যামনেস্টি
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
ইসরায়েল ইচ্ছাকৃতভাবে গাজার ফিলিস্তিনিদের অনাহারে রাখছে: অ্যামনেস্টি
ইসরায়েল ইচ্ছাকৃতভাবে গাজার ফিলিস্তিনিদের অনাহারে রাখছে: অ্যামনেস্টি
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
ইসরায়েলি এমপির ভিসা বাতিল করলো অস্ট্রেলিয়া
ইসরায়েলি এমপির ভিসা বাতিল করলো অস্ট্রেলিয়া
হোয়াইট হাউসের পথে জেলেনস্কি-ইউরোপীয় নেতারা
হোয়াইট হাউসের পথে জেলেনস্কি-ইউরোপীয় নেতারা
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
ভারতের উপ-রাষ্ট্রপতি পদে এনডিএ প্রার্থী সিপি রাধাকৃষ্ণণ
ভারতের উপ-রাষ্ট্রপতি পদে এনডিএ প্রার্থী সিপি রাধাকৃষ্ণণ
সিরিয়ায় আত্মঘাতী বোমা হামলায় নিহত ১
সিরিয়ায় আত্মঘাতী বোমা হামলায় নিহত ১
সর্বশেষ খবর
সিলেটে ভারি বৃষ্টির সম্ভাবনা
সিলেটে ভারি বৃষ্টির সম্ভাবনা

এই মাত্র | চায়ের দেশ

‘চেন্নাইকে দোষী প্রমাণ করতে চাইনি, আমাকে ভুল বোঝা হচ্ছে’
‘চেন্নাইকে দোষী প্রমাণ করতে চাইনি, আমাকে ভুল বোঝা হচ্ছে’

৯ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

তিন ফরম্যাটেই এক অধিনায়ক চান গম্ভীর
তিন ফরম্যাটেই এক অধিনায়ক চান গম্ভীর

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা
হবিগঞ্জে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি অপু দুই দিনের রিমান্ডে
সাবেক এমপি অপু দুই দিনের রিমান্ডে

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলনের জেরে এনবিআরের আরও চার কর্মকর্তা বরখাস্ত
আন্দোলনের জেরে এনবিআরের আরও চার কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরতে বাবরকে যে শর্ত দিলেন হেসন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরতে বাবরকে যে শর্ত দিলেন হেসন

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইতিহাসে নাম লেখালেন ব্রাজিলিয়ান গোলরক্ষক
ইতিহাসে নাম লেখালেন ব্রাজিলিয়ান গোলরক্ষক

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সীতাকুণ্ডে পৃথক দুটি স্থানে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার
সীতাকুণ্ডে পৃথক দুটি স্থানে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামিনে বের হয়ে অপরাধীরা আবারও অপরাধ করছে : র‌্যাব
জামিনে বের হয়ে অপরাধীরা আবারও অপরাধ করছে : র‌্যাব

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বোরোতে ৪৯ টাকায় চাল ও ৩৬ টাকা দরে ধান কিনবে সরকার
বোরোতে ৪৯ টাকায় চাল ও ৩৬ টাকা দরে ধান কিনবে সরকার

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে প্রথমবারের মতো বৈশ্বিক চাকরি মেলার আয়োজন করছে এটিবি জবস
দেশে প্রথমবারের মতো বৈশ্বিক চাকরি মেলার আয়োজন করছে এটিবি জবস

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাভার উপজেলাকে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ ঘোষণা
সাভার উপজেলাকে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ ঘোষণা

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইবির শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ ৬১ জনকে শাস্তির সুপারিশ
ইবির শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ ৬১ জনকে শাস্তির সুপারিশ

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-২০২৫ পালিত
বোয়ালমারীতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-২০২৫ পালিত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লক্ষ্যে যাবে বাংলাদেশ: জাকের
এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লক্ষ্যে যাবে বাংলাদেশ: জাকের

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউজিসি সদস্য হিসেবে ড. আইয়ূব ইসলামের যোগদান
ইউজিসি সদস্য হিসেবে ড. আইয়ূব ইসলামের যোগদান

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজবাড়ীতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-২০২৫ উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
রাজবাড়ীতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-২০২৫ উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে ৭ গ্রামের মানুষের ৩০ বছর ধরে সেতুর অপেক্ষা
দিনাজপুরে ৭ গ্রামের মানুষের ৩০ বছর ধরে সেতুর অপেক্ষা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ইন্টার্ন চিকিৎসকের ২৪ ঘন্টার আল্টিমেটাম, শিক্ষার্থীদের ক্লাস বর্জন
বরিশালে ইন্টার্ন চিকিৎসকের ২৪ ঘন্টার আল্টিমেটাম, শিক্ষার্থীদের ক্লাস বর্জন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটগুলোকে শতভাগ ধূমপানমুক্ত ঘোষণা
প্রাথমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটগুলোকে শতভাগ ধূমপানমুক্ত ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ পালন
সিলেটে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ পালন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে ক্ষমতা দখলের পর এই প্রথম নির্বাচনের ঘোষণা জান্তার
মিয়ানমারে ক্ষমতা দখলের পর এই প্রথম নির্বাচনের ঘোষণা জান্তার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু
হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি
ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব
দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে ভারি বর্ষণের আভাস, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা
সারাদেশে ভারি বর্ষণের আভাস, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার
যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার

শোবিজ

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা