শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৭, বুধবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০১৬ আপডেট:

শেষ ভাষণে ঐক্যের আহ্বান ওবামার

নিউইয়র্ক থেকে এনআরবি নিউজ:
অনলাইন ভার্সন
শেষ ভাষণে ঐক্যের আহ্বান ওবামার

প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা তার শেষ মেয়াদের শেষ ভাষণে আমেরিকানদের  এবং অনাগত ভবিষ্যতে উজ্জ্বল সম্ভাবনার কথা বললেন। চলমান সমস্যার সমাধানে জাতিগত ঐক্য এবং আন্তর্জাতিক নেতৃত্ব অক্ষুণ্ন রাখতে আরও উদার হবার পরামর্শ দিলেন। টানা এক ঘণ্টার এ ভাষণে ওবামা হাস্যোজ্জ্বল কণ্ঠে বললেন, ‘আমি সেই আমেরিকা চিনি, সেই দেশকে ভালোবাসি অত্যন্ত খোলাচিত্তে, হৃদয় উজার করে। যে কোন চ্যালেঞ্জকে দ্বিধাহীনভাবে মোকাবেলায় বিশ্বাসী, সম্ভাবনাকে আলিঙ্গনে পারদর্শীতাই আমেরিকানদের প্রকৃত সত্য। আমেরিকানদের এই দেশপ্রেম আর মহানুভবতায় কোন শর্ত নেই। আর এভাবেই আমাকে প্রচণ্ড আশাবাদী করে উজ্জ্বল ভবিষ্যতের ব্যাপারে। আর এটি ঘটে আপনাদের কারণে। কারণ আমি আপনাদের উপর আস্থাশীল। আর এভাবেই আমাদের পুরো জাতি আজ সবচেয়ে শক্তিশালী। 

ওবামা বলেন, আমি অনেকবার বলেছি যে, অর্থনৈতিক বিষয়গুলো তলায় পড়েছে রাজনৈতিক দামাডোলে। আর এটিও অনেকে বলে থাকেন যে, এহেন পরিস্থির কারণে আমরা দুর্বল হলেও আমাদের শত্রুরা ক্রমান্বয়ে জোরদার হচ্ছে। কিন্তু প্রকৃত সত্য হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র এখনও গোটাবিশ্বে সবচেয়ে শক্তিশালী একটি জাতি। আমি জোর দিয়ে বলতে চাই যে, আমাদের ধারেকাছেও কেউ নেই। এই অহংবোধকে অনন্তকাল জিইয়ে রাখতে সকলকে দলমতের ঊর্ধ্বে উঠতে হবে জাতীয় স্বার্থে। 

ওবামা বন্দুক নিয়ন্ত্রণের আইন তৈরির মধ্য দিয়ে আমেরিকানদের নিরাপদ জীবন-যাপনের পথ সুগম করার আহ্বান জানান কংগ্রেসের প্রতি। ওবামা ছাত্র-ছাত্রীদের উচ্চতর শিক্ষাগ্রহণের জন্যে কিছু পরামর্শ দেন। ভঙ্গুর ইমিগ্রেশন ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানোর লক্ষ্যে কংগ্রেসকে দরদি হবার আহ্বান জানালেন আবারো। এছাড়া মজুরির সমতা সুসংহত করার কথাও বললেন অকপটে। নারী-পুরুষে মজুরির বৈষম্য কাম্য নয় বলেও উল্লেখ করলেন। একইসাথে, সারা আমেরিকায় ন্যূনতম মজুরি বৃদ্ধির ওপর আবারো গুরুত্বারোপ করলেন প্রেসিডেন্ট ওবামা। এ ধরনের ব্যবস্থা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত দায়িত্ব পালনের শেষ মূহূর্ত পর্যন্ত সোচ্চার থাকার অঙ্গিকারও করলেন ওবামা। তবে, হোয়াইট হাউজের পক্ষ থেকে এটি আমার শেষ বছর বলে শুধু এই বছরের কথাই বলবো না, আমি ৫, ১০, ১৫ বছর পরের কথাও বলে যেতে চাই। আমি আমাদের ভবিষ্যতের পরিকল্পনার কথা বলতে চাই। 

মার্কিন কংগ্রেসের উভয়কক্ষের সকল সদস্যের উপস্থিতিতে প্রেসিডেন্ট ওবামা টানা এক ঘণ্টার এই ‘স্টেট অব দ্য ইউনিয়ন ভাষণ’ ১২ জানুয়ারি রাত ৯টা ১০ মিনিটে শুরু করেন। ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং স্পিকার রায়ান পোল ছিলেন মঞ্চে। অতিথির আসনে শূন্য ছিল একটি চেয়ার। সেটি নির্বিচার গুলিতে নিহতদের স্মরণে খালি রাখা হয়। এর আগে এমনটি ঘটেনি কখনো। বন্দুক নিয়ন্ত্রণে যথাযথ আইন প্রনয়ণে কংগ্রেসের উদাসীনতার পরিপ্রেক্ষিতে কদিন আগে ওবামা নির্বাহী আদেশ জারি করেছেন। সে আলোকে কংগ্রেসের ওপর চাপ প্রয়োগের অভিপ্রায়ে চেয়ার খালি রাখার কৌশল গ্রহণ করা হয় বলে অনেকে মনে করছেন। 

ওবামা তার ভাষণে চলমান পরিস্থিতির আলোকপাত করে বলেন, এক্সট্রা অর্ডিনারি পরিবর্তনের মধ্যে আমরা বাস করছি। জীবন-যাপনে পরিবর্তন ঘটছে। গোটাবিশ্বে ঘটছে এমন পরিবর্তন। চিকিৎসা-বিজ্ঞানের পাশাপাশি অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতেও পরিবর্তনের হাওয়া টের পাচ্ছি সকলে। পরিবর্তনের সাথে সঙ্গতি রেখে এগিয়ে চলার জন্যে প্রত্যন্ত অঞ্চলের নারী শিক্ষাকেও গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। সন্ত্রাসীরাও নানাভাবে জনজীবনকে সন্ত্রস্ত করে রেখেছে। ওদের মোকাবেলার জন্যেও প্রতিনিয়ত প্রস্তুতি থাকতে হচ্ছে। 

ওবামা বলেন, আগে যা সত্য ছিল, এখনও তা বিরাজিত রয়েছে। জাতি হিসেবে আমাদের একতাবদ্ধতা এবং সংহতি অনেক পুরনো, যা আমেরিকাকে সারাবিশ্বে ঐতিহ্যমন্ডিত করে রেখেছে। সে কারণেই সাম্প্রতিক মন্দাকে আমরা কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হয়েছি দুর্বার গতিতে। আইনের শাসনের প্রতি আমাদের অঙ্গিকার, সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্যে প্রয়োজনীয় সবকিছুর ইদ্ভাবন ইত্যাদি আমাদের সাহস দিয়েছে। এসব বিষয় সামনে রেখেই আমাদের গভীরভাবে ভাবতে হবে সামনের নির্বাচন নিয়ে। কে হবে আমাদের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট, কারা নেতৃত্ব দেবেন পরবর্তি কংগ্রেসের-এসব আন্তরিকতার সাথে ভাবতে হবে। প্রথমেই ভাবতে হবে, চলতি অর্থনৈতিক পরিস্থিতির মধ্যেই সকলকে এগিয়ে চলার সহায়তা দেয়া এবং নিরাপত্তা অটুট রাখার ব্যাপারগুলো। দ্বিতীয়ত: তথ্য-প্রযুক্তি কীভাবে আমাদের কল্যাণে ব্যবহার করা যাবে-সেটিও ভাবতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তনের স্বার্থে টেকনোলজিকে কীভাবে ব্যবহার করা সম্ভব হবে সেটি মাথায় রাখতে হবে অকৃপণচিত্তে। 

ওবামা বলেন, ওবামা তার শাসনামলে এক কোটি ৪০ লাখ লোকের কর্মসংস্থান করেছেন শত প্রতিকূলতা সত্ত্বেও এটি উল্লেখ করেন ভাষণে। গত ৬ বছরে কল-কারখানাতেই ৯ লাখ আমেরিকানের কর্মসংস্থান হয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি। 

দরিদ্র আমেরিকানদের জন্যে নেয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের সাফল্যের বিবরণও দেন ওবামা। দারিদ্র্য দূর করার জন্যে দীর্ঘ ফিরিস্তি উপস্থাপন করে তিনি বলেন, প্রাইভেট সেক্টর হচ্ছে মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের অন্যতম অবলম্বন। এজন্যে আমার প্রশাসন প্রাইভেট সেক্টরের প্রতি সবসময় যত্নবান রয়েছে। সকল সুযোগ-সুবিধা দেয়া হচ্ছে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের। 

আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের গতি-প্রকৃতি প্রসঙ্গে ওবামা বলেন, আগে ছিল আল কায়েদা। সে স্থলে এসেছে আইএসআইএল। এটিকে অনেকেই তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ মনে করছেন। ওরা প্রতিদিনই অসহায়-নারী -শিশু হত্যায় নতুন নতুন সেক্টর বেছে নিচ্ছে। বিভিন্ন দেশকে ওরা সন্ত্রাসের অভয়ারণ্যে পরিণত করেছে। একে রুখতে হবে সম্মিলিতভাবে। আমাদের সংকল্পবদ্ধ থাকতে হবে ওদেরকে ধ্বংসের জন্যে, ওদের শেকড় ওপরে ফেলার জন্যে। 

অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন সমস্যা প্রসঙ্গে ওবামা বলেন, যতদিন পর্যন্ত আমরা আমাদের রাজনীতিকে সঠিক ধারায় প্রবাহিত করতে সক্ষম না হবো, ততদিন পর্যন্ত প্রত্যাশিত শান্তি-সমৃদ্ধি সম্ভব হবে না। 

 

বিডি-প্রতিদিন/ ১৩ জানুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি ৫৭
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি ৫৭
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল
ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল
ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে
ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে
ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি
সর্বশেষ খবর
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি ৫৭
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি ৫৭

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের প্রতীকী বয়কট নিয়ে যা বললেন উপ-প্রেস সচিব
রাজনৈতিক দলের প্রতীকী বয়কট নিয়ে যা বললেন উপ-প্রেস সচিব

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে পঞ্চম দিনের মতো আন্দোলনে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
সচিবালয়ে পঞ্চম দিনের মতো আন্দোলনে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ১২ ঘণ্টায় ৫৫ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী গ্রেফতার
কক্সবাজারে ১২ ঘণ্টায় ৫৫ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ২
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ২

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক শিক্ষকদের ফেসবুক ব্যবহারের ওপর কঠোর নজরদারি
প্রাথমিক শিক্ষকদের ফেসবুক ব্যবহারের ওপর কঠোর নজরদারি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ
বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বসুন্ধরা শুভসংঘ চট্টগ্রাম শাখার করোনার ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রম
বসুন্ধরা শুভসংঘ চট্টগ্রাম শাখার করোনার ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রম

৪৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নবীনগরে যুবসমাজকে খেলাধুলায় মনোনিবেশ করাতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ
নবীনগরে যুবসমাজকে খেলাধুলায় মনোনিবেশ করাতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আশুলিয়ায় হত্যা মামলা: ৪ দিন রিমান্ডে সালমান এফ রহমান
আশুলিয়ায় হত্যা মামলা: ৪ দিন রিমান্ডে সালমান এফ রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানী থেকে সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম গ্রেফতার
রাজধানী থেকে সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন ডিজি-টেক
যুক্তরাজ্যের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন ডিজি-টেক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মে মাসে ডিএমপির শ্রেষ্ঠ থানা মোহাম্মদপুর
মে মাসে ডিএমপির শ্রেষ্ঠ থানা মোহাম্মদপুর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৯৫ রানে থামল বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস
৪৯৫ রানে থামল বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরেছেন ৩২ হাজার ৩৭০ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৩২ হাজার ৩৭০ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রোটিয়াদের শিরোপা জিতিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে মার্করামের বড় লাফ
প্রোটিয়াদের শিরোপা জিতিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে মার্করামের বড় লাফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক
মার্কিন উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ ১৮ জেলায় দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ ১৮ জেলায় দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচের ৪৮ ঘণ্টা আগে দল ঘোষণা ইংল্যান্ডের
ম্যাচের ৪৮ ঘণ্টা আগে দল ঘোষণা ইংল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশ্র বিভাগে কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বাংলাদেশের বিদায়
মিশ্র বিভাগে কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বাংলাদেশের বিদায়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজার উপকূলে ভেসে এলো মাঝিমাল্লাবিহীন ফিশিং ট্রলার
কক্সবাজার উপকূলে ভেসে এলো মাঝিমাল্লাবিহীন ফিশিং ট্রলার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাদক কারবারিদের গুলিতে দুই পুলিশ সদস্য আহত
রাজধানীতে মাদক কারবারিদের গুলিতে দুই পুলিশ সদস্য আহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আজও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় আজও বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাসের মান ‘সহনীয়’
আজ ঢাকার বাতাসের মান ‘সহনীয়’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ফল মেলা
আজ থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ফল মেলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভিবাসীদের পক্ষে ফের আওয়াজ তুললেন শাকিরা
অভিবাসীদের পক্ষে ফের আওয়াজ তুললেন শাকিরা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই মৌসুম পর ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগে সাকিব
দুই মৌসুম পর ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগে সাকিব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে বাগছাসের কমিটি ঘোষণা
জাবিতে বাগছাসের কমিটি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র
প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি
ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প
ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা
মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক
ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া
বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল
ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান
পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের
পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট
জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড
গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প
নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল
ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান
ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক
ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে
ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের
ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি
ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর
পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা
আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা
ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ
বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ

নগর জীবন

উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত
উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি

সম্পাদকীয়

আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ
আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ

খবর

যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা
যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা

শোবিজ

ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের
ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের

মাঠে ময়দানে

সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়
সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে
ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি

সম্পাদকীয়

অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা
অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি
এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

রানের পাহাড় টাইগারদের
রানের পাহাড় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মিঠুন ভক্ত আঁখি
মিঠুন ভক্ত আঁখি

শোবিজ

বিরক্ত সামান্থা
বিরক্ত সামান্থা

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা
ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা

মাঠে ময়দানে

অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’
অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’

শোবিজ

যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক

সম্পাদকীয়

মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই
মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই

খবর

সচিবালয় ফের উত্তপ্ত
সচিবালয় ফের উত্তপ্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

খাল-নদীর বরিশালে
খাল-নদীর বরিশালে

সম্পাদকীয়

মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া
মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি
গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি

খবর

পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা
পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা

খবর

ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে
ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি
দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি

খবর