শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:১০, সোমবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

কন্যা সন্তান জন্ম নিলে কোন টাকা নেন না ডাক্তার গণেশ রাখ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কন্যা সন্তান জন্ম নিলে কোন টাকা নেন না ডাক্তার গণেশ রাখ

ডা. গণেশ রাখ। ভারতের পুনের বাসিন্দা। নারীর ক্ষমতায়নে ও লিঙ্গ বৈষম্য দূরীকরণে একটি মহতী কাজ করে যাচ্ছেন ডা. গণেশ। তার দারুণ এই প্রয়াসটি হলো- তার হাসপাতালে কোন প্রসূতি মা কন্যা সন্তানের জন্ম দিলে তার চিকিৎসার জন্য এক রূপিও গ্রহণ করা হয় না! ছয় বছর পূর্বে তিনি একটি ক্যাম্পেইন চালু করেন। তার পদাঙ্ক অনুসরণ করে পরবর্তী সময়ে আরও অনেকেই একই কাজ করেছেন। 

ডা. গণেশ রাখের এই প্রয়াসটি কীভাবে শুরু হলো জানতে চাইলে ফিরে যেতে হবে ১০ বছর আগে। ২০০৭ সালে ডা. রাখ পুনের হাদাপ্সার এলাকায় তার হাসপাতালটি প্রতিষ্ঠা করেন। এর পর থেকেই তিনি সকল মায়েদের মাঝে অদ্ভুত আচরণ খেয়াল করেন। যা তাকে বিস্মিত করে তোলে। 

তিনি লক্ষ করে দেখলেন, গর্ভাবস্থার সময়ে এমনকি সন্তান জন্মদানের মুহূর্তেও অধিকাংশ মায়েরা গর্ভস্থ শিশুর লিঙ্গ নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েন। পুত্র সন্তান হবে কিনা- এই ব্যাপার নিয়ে তাদের মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা অসীম। 

ডা. রাখ জানান, সন্তান জন্মদানের কষ্ট অনেক মায়েরাই মুহূর্তের মাঝেই ভুলে যেতেন পুত্র সন্তান হবার আনন্দে। অন্যদিকে কন্যা সন্তান জন্ম নেওয়ার ফলে তাদের কষ্ট যেন দ্বিগুণ বেড়ে যেত।

পুত্র সন্তান জন্ম নেওয়া যেখানে একটি পরিবারের খুশির সংবাদ হিসেবে বিবেচিত হতো, কন্যা সন্তানের জন্ম সেখানে অভিশাপ হিসেবে দেখা হতো। প্রায়শই দেখা যেত, কন্যা সন্তান জন্ম নেওয়ার কথা শুনে অনেক আত্মীয়রা শিশুর মুখ না দেখেই চলে গিয়েছে। 

এমনকি, হাসপাতালের বিল দেবার ক্ষেত্রেও নানান রকম সমস্যা তৈরি করত কন্যা সন্তান জন্ম নেওয়ার কারণে। এই সকল ঘটনা ও আচরণের কারণে ডা. রাখ মানসিকভাবে খুব কষ্ট পান। মনে মনে প্রতিজ্ঞা করেন এমন কিছু তিনি করবেন, যার ফলে খুব অল্প হলেও মানুষের চিন্তাধারা পরিবর্তন করা যায়। এইভাবেই ডা. রাখ-এর এমন চমৎকার ক্যাম্পেইনের সূচনা।

২০১২ সালের ৩ জানুয়ারি তিনি এমন অভিনব সিদ্ধান্ত নেন- কন্যা সন্তান জন্ম নিলে হাসপাতালের ডেলিভারি ফির জন্যে কোন বিল করা হবে না। এ পর্যন্ত প্রায় পাঁচ’শর বেশী কন্যা সন্তানের জন্ম হয়েছে একেবারেই বিনামূল্যে। হাসপাতালের সকল রোগীর মাঝে মিষ্টি বিতরণের মাঝে দিয়ে প্রতিটি কন্যা সন্তানের জন্ম আনন্দ নিয়ে পালন করেন হাসপাতালে কর্তব্যরত ৩৫ জন কর্মী। 

কন্সট্রাকশন সাইটের দিনমজুর রাহুল খালসে বলেন, "আমাদের বাসার কাছেও অনেক হাসপাতাল আছে। কিন্তু আমরা দূর থেকে এই হাসপাতালে এসেছি। কারণ ডা. রাখ কোন টাকা গ্রহণ করেন না।" একেবারে ছোট একটি পদক্ষেপ পরবর্তীতে অনেক বড় আকারে ধারণ করেছে। ১০০ জনের বেশী ডাক্তার বর্তমানে কন্যা সন্তানের জন্মের ব্যাপারে পরিবারকে উৎসাহিত করছেন।

ডা. রাখ কখনোই ভাবেননি, তার এতো ছোট একটি পদক্ষেপ এমনভাবে আলোড়ন তুলবে সকলের মাঝে। বিভিন্ন সরকারী অফিস তার কাজের প্রশংসা করেছে। বিখ্যাত বলিউড সুপারস্টার অমিতাভ বচ্চন ডা. রাখ-এর ব্যাপারে বলতে গিয়ে তাকে ‘রিয়েল হিরো’ বলে অভিহিত করেন। "আমি খুবই ছোট একটি কাজ শুরু করেছিলাম। কখনোই আশা করিনি তার প্রভাব এতো বিশাল হবে। আসলে খুব ছোট কিছুও মনের উপরে অনেক বড় প্রভাব তৈরি করে দিতে পারে," বলেছেন ডা. রাখ।

নিজের ব্যাপারে বলতে গিয়ে ডা. রাখ জানান, প্রথমে তিনি কখনোই ডাক্তার হতে চাইতেন না। তিনি সবসময় একজন কুস্তীগির হবার স্বপ্ন দেখতেন। তিনি বলেন, "আমার মা অলকা শাহজি খালসে আমাকে সবসময় এক্ষেত্রে নিরুৎসাহিত করতেন। তিনি বলতেন যে কুস্তীগির হলে আমি অন্য সকলের খাবার একাই খেয়ে ফেলব।" তার বাবা আদিনাথ ভিঠাল রাখ  পেশায় ছিলেন একজন কুলিমজুর। অন্যদিকে মা অন্যের বাসাতে থালাবাসন ধোয়ার কাজ করতেন। দুইজনের এই স্বল্প আয়ে ডা. রাখ এবং তার দুইভাইসহ পরিবারের পাঁচজনের খাওয়া কোনমতে জুটে যেত। ছোটবেলা থেকে বুদ্ধিদীপ্ত ছিলেন বলে তিনি সিদ্ধান্ত নেন ভবিষ্যতে একজন ডাক্তার হবেন তিনি।

ডা. রাখ শুরুর দিকে যখন এমন চমৎকার পরিকল্পনা নিয়ে কাজ শুরু করেছিলেন, তার পরিবারের সকলেই দুশ্চিন্তাতে পড়ে গিয়েছিল। কারণ, ডা. রাখ নিয়েই অর্থনৈতিকভাবে স্বচ্ছল ছিলেন না সে সময়ে। ডা. রাখের স্ত্রী ত্রুপ্তি রাখ বলেন, "আমরা অর্থনৈতিকভাবে খুব একটা ভালো অবস্থায় ছিলাম না। যে কারণে, তার সিদ্ধান্তের ব্যাপারে জানার পর আমি ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। ভাবছিলাম, কীভাবে নিজের ঘরের খরচ চালাবো।" এ সময়ে সাহস ও সমর্থন দেওয়ার জন্য তার বাবা পাশে এসে দাঁড়ান। এমনকি, ছেলেকে সাহায্য করার জন্য তার পুরনো পেশা কুলিমজুর হতেও তার আপত্তি ছিল না! এখন ডা. রাখ কে নিয়ে তার পুরো পরিবারের মানুষ গর্বিত এবং তাকে সকল ক্ষেত্রেই সমর্থন করেন।

ডা. রাখ জানান, তিনি মানুষের আচরণ বদলাতে চান। তিনি বলেন, "যেদিন কন্যা সন্তানের জন্ম নিয়ে সকলেই আনন্দিত হবেন সেদিন থেকে আবারও বিল গ্রহণ করা হবে।" এরপরে কিঞ্চিৎ মজা করে তিনি বলেন, "বিল ছাড়া কীভাবে আমার হাসপাতাল চালাবো আমি?"

বিডিপ্রতিদিন/ ০৮ জানুয়ারি, ২০১৮/ ই জাহান

এই বিভাগের আরও খবর
তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন
তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
নোবেল শান্তি পুরস্কার নিয়ে তথ্য ফাঁসের সন্দেহ, তদন্তে নোবেল ইনস্টিটিউট
নোবেল শান্তি পুরস্কার নিয়ে তথ্য ফাঁসের সন্দেহ, তদন্তে নোবেল ইনস্টিটিউট
হাইতিতে তীব্র খাদ্য সংকটে ৬০ লাখ মানুষ
হাইতিতে তীব্র খাদ্য সংকটে ৬০ লাখ মানুষ
বিদেশে আশ্রয় নেবেন না পেরুর ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট দিনা বোলুয়ার্তে
বিদেশে আশ্রয় নেবেন না পেরুর ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট দিনা বোলুয়ার্তে
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সমুদ্র পরিবহনে কার্বন করের পক্ষে ভোটদানকারীদের যুক্তরাষ্ট্রে হুমকি
সমুদ্র পরিবহনে কার্বন করের পক্ষে ভোটদানকারীদের যুক্তরাষ্ট্রে হুমকি
শ্রীলঙ্কায় প্রথম এআই-চালিত হোটেল, পর্যটনে নতুন যুগের সূচনা
শ্রীলঙ্কায় প্রথম এআই-চালিত হোটেল, পর্যটনে নতুন যুগের সূচনা
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য নতুন আন্তর্জাতিক তহবিল তোলার দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য নতুন আন্তর্জাতিক তহবিল তোলার দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
সর্বশেষ খবর
রবিবার থেকে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের লাগাতার অবস্থান
রবিবার থেকে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের লাগাতার অবস্থান

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ছুরিকাঘাতে ট্রাকচালকের মৃত্যু
ছুরিকাঘাতে ট্রাকচালকের মৃত্যু

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা
রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কালকিনিতে বিএনপির ওয়ার্ডভিত্তিক পুরুষ সদস্য নবায়ন ও ফরম বিতরণ
কালকিনিতে বিএনপির ওয়ার্ডভিত্তিক পুরুষ সদস্য নবায়ন ও ফরম বিতরণ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক এমপি পাভেল
রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক এমপি পাভেল

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে টাইফয়েড টিকা পাবে ৮ লাখ ৯৩ হাজার ১২৮ জন
দিনাজপুরে টাইফয়েড টিকা পাবে ৮ লাখ ৯৩ হাজার ১২৮ জন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনগণ পিআর'র পক্ষে ভোট না দিলে জামায়াত মেনে নেবে: গোলাম পরওয়ার
জনগণ পিআর'র পক্ষে ভোট না দিলে জামায়াত মেনে নেবে: গোলাম পরওয়ার

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মানসিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে অজ্ঞতা অন্যতম প্রতিবন্ধকতা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মানসিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে অজ্ঞতা অন্যতম প্রতিবন্ধকতা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সকল ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে : দুলু
সকল ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে : দুলু

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাবনায় ছেলেকে বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ গেল বৃদ্ধ মায়ের
পাবনায় ছেলেকে বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ গেল বৃদ্ধ মায়ের

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিয়োগ বোর্ড বাতিলসহ তিন দাবিতে ইবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
নিয়োগ বোর্ড বাতিলসহ তিন দাবিতে ইবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিরিজে সমতা ফেরানোর ম্যাচে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
সিরিজে সমতা ফেরানোর ম্যাচে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাল-সবুজের জার্সিতে প্রথম গোল, শমিতকে কানাডিয়ান লিগের অভিনন্দন
লাল-সবুজের জার্সিতে প্রথম গোল, শমিতকে কানাডিয়ান লিগের অভিনন্দন

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় খালে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু
মাগুরায় খালে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ
কুমারখালীতে অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা
সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ১৭ মাসের শিশু নিহত
রংপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ১৭ মাসের শিশু নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪১৩
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪১৩

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর
ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোনো সন্ত্রাসী-চাঁদাবাজ বিএনপির সদস্য হতে পারবেন না: রিজভী
কোনো সন্ত্রাসী-চাঁদাবাজ বিএনপির সদস্য হতে পারবেন না: রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ঘিরে খাগড়াছড়িতে পুলিশের বিশেষ প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু
জাতীয় নির্বাচন ঘিরে খাগড়াছড়িতে পুলিশের বিশেষ প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসু নির্বাচনের ব্যালট পেপার পাঁচ পৃষ্ঠার, গণনা ওএমআর পদ্ধতিতে
চাকসু নির্বাচনের ব্যালট পেপার পাঁচ পৃষ্ঠার, গণনা ওএমআর পদ্ধতিতে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাইক্ষ্যংছড়িতে বিজিবির অভিযানে ১৫ বার্মিজ গরু জব্দ
নাইক্ষ্যংছড়িতে বিজিবির অভিযানে ১৫ বার্মিজ গরু জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতির বাসভবনসহ কিছু এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ : ডিএমপি
প্রধান বিচারপতির বাসভবনসহ কিছু এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ : ডিএমপি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিসিএ সমঝোতা দ্রুততম সময়ে সম্পন্নে বাংলাদেশ-ইইউ ঐকমত্য
পিসিএ সমঝোতা দ্রুততম সময়ে সম্পন্নে বাংলাদেশ-ইইউ ঐকমত্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জ নাগরিক কল্যাণ পরিষদের নবনির্বাচিত কমিটির প্রথম সভা
মানিকগঞ্জ নাগরিক কল্যাণ পরিষদের নবনির্বাচিত কমিটির প্রথম সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮ বছর পর গাইবান্ধা পৌর বিএনপির সম্মেলন ও কাউন্সিল অনুষ্ঠিত
৮ বছর পর গাইবান্ধা পৌর বিএনপির সম্মেলন ও কাউন্সিল অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় ভ্যানযাত্রী নিহত
গাইবান্ধায় যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় ভ্যানযাত্রী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর
জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ
‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে
সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত
দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু
গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা
ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে
ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়

সম্পাদকীয়

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা