শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৩৯, বৃহস্পতিবার, ১৮ জুলাই, ২০১৯

তুরস্ক কি আমেরিকার হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
তুরস্ক কি আমেরিকার হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছে?

মুসলিম প্রধান তুরস্কের সাথে পাশ্চাত্যের দীর্ঘদিনের সামরিক এবং রাজনৈতিক মৈত্রী যে মাত্রায় হুমকিতে পড়েছে তা প্রায় নজিরবিহীন।

যুক্তরাষ্ট্র এবং নেটো সামরিক জোটের বহু অনুরোধ উপরোধ এবং সবশেষে হুমকির তোয়াক্কা না করে তুরস্ক গত সপ্তাহ থেকে রাশিয়ার কাছে থেকে অত্যাধুনিক এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রের চালান নিতে শুরু করেছে।

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায়, যুক্তরাষ্ট্র জানিয়ে দিয়েছে তুরস্ককে একশর মতো অত্যাধুনিক এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির চুক্তি তারা স্থগিত করছে। একইসাথে, তারা তুরস্কের ওপর নিষেধাজ্ঞা চাপানোর পরিকল্পনা শুরু করেছে, যদিও সেই নিষেধাজ্ঞার মাত্রা কী হবে তা এখনও খোলাসা করা হয়নি।

তুরস্কের পাশ্চাত্য সামরিক মিত্ররা মানতে পারছে না যে নেটোর সদস্য হয়েও তুরস্ক রাশিয়ার কাছে থেকে কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ এমন ক্ষেপণাস্ত্র কিনছে।

তুরস্কের বক্তব্য যে তারা বাধ্য হয়েছে। বেশ কয়েক বছর আগেই তুরস্ক আমেরিকার কাছ থেকে তাদের প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র কিনতে চেয়েছিল। ওবামা প্রশাসন বেশ কিছুদিন ঝুলিয়ে রেখে তুরস্ককে জানিয়ে দেয় প্যাট্রিয়ট তাদের দেয়া হবেনা।

প্রত্যাখ্যাত হয়ে ২০১৭ সালে তুরস্ক নেটোর সদস্য হওয়া স্বত্বেও জোটের প্রধান বৈরি শক্তি রাশিয়ার দ্বারস্থ হয়। প্রস্তাব সাথে সাথেই লুফে নেয় রাশিয়া, যদিও এখন পর্যন্ত চীন ছাড়া অন্য কোনো দেশে এখনও তারা এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রি করেনি।

তখন থেকেই আমেরিকা এবং নেটো জোটের পক্ষ থেকে তুরস্ককে রুশ ক্ষেপণাস্ত্র কেনা থেকে বিরত রাখার বহু চেষ্টা হলেও প্রেসিডেন্ট এরদোয়ানকে টলানো যায়নি।

কিন্তু তুরস্ক এবং তার পশ্চিমা মিত্রদের সম্পর্কে অবিশ্বাস এতদূর গড়ালো কীভাবে?

কুয়ালালামপুরে মালয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং সমর-বিদ্যা বিশেষজ্ঞ ড. সৈয়দ মাহমুদ আলী বিবিসিকে বলেন, এই দূরত্ব একদিনে তৈরি হয়নি। অনেক বছর ধরে ধীরে ধীরে এটি বেড়েছে।

কেন তুরস্ক এই সম্পর্ককে আর আগের মতে গুরুত্ব দিচ্ছেনা - তার কিছু কারণ উল্লেখ করেন ড. আলী।

১. মুসলিম তুরস্ক

বিশ বছরেরও বেশি সময় ধরে তুরস্ক ইউরোপীয় ইউনিয়নে ঢোকার চেষ্টা করেছে, কিন্তু পারেনি এবং পারবে বলেও তারা এখন আর বিশ্বাস করেনা । অথচ একই সময়ে তুরস্ক দেখছে যে তাদের পাশ কাটিয়ে পূর্ব ইউরোপের দেশগুলোকে এক এক করে ইইউ জোটে নেয়া হয়েছে। ড. সৈয়দ মাহমুদ আলী বলছেন, "কেন তাদের নেওয়া হয়নি তার কারণ স্পষ্ট করে বলা না হলেও তুরস্ক বিশ্বাস করে মুসলিম প্রধান দেশ বলেই তাদেরকে অগ্রাহ্য করা হয়েছে।"

২. গুলেন ফ্যাক্টর

ড. আলীর মতে, এরদোয়ান সরকারের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক এবং স্পর্শকাতর বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী তুর্কি ইসলামি রাজনীতিক ফেতুল্লা গুলেন। দু বছর আগে ব্যর্থ সামরিক অভ্যুত্থানের জন্য তাকেই নাটের গুরু হিসাবে দায়ী করেন প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান। তাকে বিচারের জন্য তুরস্কে পাঠানোর দাবি বারবার প্রত্যাখ্যান করেছে আমেরিকা। বরঞ্চ আমেরিকার সরকারের সহযোগিতায় মি. গুলেন আমেরিকাতে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে বিশাল ইসলাম শিক্ষা কেন্দ্র গড়ে তুলেছেন। একটি রাজনৈতিক সংগঠনও তৈরি করেছেন।

৩. কুর্দি ভীতি

কুর্দিরা বহুদিন ধরে তুরস্কে যে সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদি আন্দোলন করছে তাকে তুরস্কের সরকার দেশের সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে বিরাট একটি হুমকি হিসাবে বিবেচনা করে। ইরাক এবং সিরিয়ায় কুর্দিদের সাথে আমেরিকার যেভাবে সখ্যতা দিনে দিনে বেড়েছে তাতে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে তুরস্ক।

ড. আলী বলেন, "এরদোয়ান বারবার আমেরিকাকে বলেছেন কুর্দিরা আমাদের শত্রু। তোমরা তাদের সমর্থন দিয়ে তাদেরকে স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখাচ্ছো, সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তুলতে তাদের সাহায্য করছো। এটা আমাদের জাতীয় স্বার্থ বিরোধী, এটা আমরা হতে দেবনা।"

বিবিসির প্রতিরক্ষা বিষয়ক ভাষ্যকার জনাথন মার্কাস বলছেন, নেটোর দাবি- হুমকি-অনুরোধ উপেক্ষা করে রাশিয়ার কাছ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র ক্রয় তুরস্কের 'সামরিক-রাজনৈতিক কৌশলে' মৌলিক একটি পরিবর্তনের ইঙ্গিত। তিনি মনে করেন এর পেছনে তুরস্কের যে তাড়না তার মূলে রয়েছে কুর্দিদের ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান অবস্থান। "এক কথায় সেটিই মূল কারণ।"

ইরাক এবং সিরিয়ায় আমেরিকার ভূমিকা গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করেছে তুরস্ক। কীভাবে কুর্দিরা শক্তিশালী হচ্ছে তা দেখছে। জনাথন মার্কাস বলছেন, "এটিই এখন তুরস্কের এক নম্বর নিরাপত্তা উদ্বেগ।"

তুরস্ক কি পশ্চিমা বলয় ছাড়ছে ?

পরিস্থিতি বিবেচনায় প্রশ্ন উঠছে তুরস্ক কি পাশ্চাত্যের সামরিক বলয় থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে?

ড. সৈয়দ মাহমুদ আলী বলছেন, "তুরস্ক বেরিয়ে যেতে চায়না, কিন্তু গত ৬/৭ বছরে তাদের যে অভিজ্ঞতা হয়েছে তাতে তুরস্কের ভেতর সংশয় দেখা দিয়েছে যে পাশ্চাত্য তাদের সত্যিকারের মিত্র হিসাবে দেখেনা এবং কোনো দিন হয়তো দেখবেও না।"

শুধু এরদোয়ান সরকার নয়, যুক্তরাষ্ট্র এবং পাশ্চাত্য বিশ্বকে নিয়ে তুরস্কের সাধারণ মানুষের ভেতরেও বৈরি মনোভাব তীব্রতর হচ্ছে।

এ মাসের গোঁড়ায় তুরস্কের কাদির হাস ইউনিভার্সিটি ব্যাপক একটি জনমত জরিপ করেছে। জরিপে প্রশ্ন করা হয় - আমেরিকা এবং নেটোর তীব্র আপত্তি এবং নিষেধাজ্ঞার হুমকি উপেক্ষা করে রাশিয়ার কাছ থেকে এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র কেনা কি উচিৎ হচ্ছে? ৪৪% উত্তরদাতা বলেছেন, কেনা উচিৎ। অন্যদিকে ২৫ শতাংশের মত বলেছেন উচিৎ নয়।

আমেরিকা এবং রাশিয়ার সাথে সম্পর্কের ক্ষেত্রেও তুরস্কের সাধারণ মানুষের মনোভাবও যে বদলে যাচ্ছে সেটাও বেরিয়ে এসেছে এই জরিপে।

প্রায় ৮১% উত্তরদাতা বলেছেন আমেরিকা তুরস্কের জন্য হুমকি। অন্যদিকে ৫৫% উত্তরদাতা রাশিয়ার সাথে সম্পর্ককে ইতিবাচক বিষয় বলে মতামত দিয়েছেন।

কেন আমেরিকা ক্ষিপ্ত

কোনো নেটো জোটের সদস্য দেশের পক্ষ থেকে রাশিয়ার কাছ থেকে অত্যাধুনিক কৌশলগত অস্ত্র কেনা নজিরবিহীন।

শুধু গ্রিসের কাছে রুশ এস থ্রি হানড্রেড ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে তবে গ্রিরীস তা পেয়েছে পরোক্ষভাবে। সাইপ্রাস তা কিনেছিল এবং তুরস্কের তীব্র আপত্তির মুখে সেগুলো তারা গ্রিসকে দিয়ে দেয়।

আমেরিকার প্রধান উদ্বেগ - নিরাপত্তা। তারা ভয় পাচ্ছে, এস-৪০০ স্থাপন, রক্ষণাবেক্ষণ এবং প্রশিক্ষণের জন্য প্রচুর রুশ সামরিক প্রশিক্ষক এবং প্রকৌশলী তুরস্কে যাতায়াত করবে। ফলে তুরস্কের আকাশে যদি এফ-৩৫ ওড়ে তখন কাছে বসে সহজে ঐ বিমান সম্পর্কে গোয়েন্দাগিরির সুযোগ পেয়ে যাবে রাশিয়া।

ফলে কৌশলগত-ভাবে সেই সম্ভাবনাকে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ মনে করছে আমেরিকা।

একশর মতো এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কেনা নিয়ে বহুদিন ধরেই তুরস্কের সাথে আমেরিকার বোঝাপড়া হয়ে ছিল। এই বিমানের অনেক যন্ত্রাংশ তুরস্কে তৈরি হচ্ছে। এফ-৩৫ চালানোর প্রস্তুতি হিসাবে তুরস্কের বিমানবাহিনীর বৈমানিকরা যুক্তরাষ্ট্রে প্রশিক্ষণ নিচ্ছিলেন।

কিন্তু ক্ষুব্ধ প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প মঙ্গলবার জানিয়ে দেন, এফ-৩৫ বিমান তুরস্কের কাছে বিক্রি করা হবেনা। তবে তিনি এই পরিস্থিতির জন্য তার পূর্বসূরি বারাক ওবামাকে দায়ী করেছেন। তার কথা, প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র কিনতে না পেরে তুরস্ক বাধ্য হয়ে রাশিয়ার দ্বারস্থ হয়েছে।

জানা গেছে, এফ-৩৫ চালানোর যে প্রশিক্ষণ তুর্কি বৈমানিকদের দেওয়া হচ্ছিল, তা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

এছাড়া, এফ-৩৫ বিমানের যেসব যন্ত্রাংশ তুরস্কে তৈরি হচ্ছে, সেগুলোর উৎপাদন অন্যত্র নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।

তবে তুরস্ক এসব হুমকি ধামকিতে কান দিচ্ছেনা। তারা বলছে, ২০১৭ সালে করা চুক্তির শর্ত হিসাবে এরই মধ্যে ২০০ কোটি ডলার রাশিয়াকে দেওয়া হয়ে গেছে, সুতরাং এই চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসার প্রশ্ন নেই।

গত সপ্তাহে এস-৪০০ সরবরাহ শুরু হয়েছে। রোববার পর্যন্ত ক্ষেপণাস্ত্রের যন্ত্রাংশ নিয়ে ১২টি রুশ সামরিক বিমান আঙ্কারার কাছে মুরতেদ সামরিক এয়ারফিল্ডে এসে নেমেছে।

তুরস্ক এবং পশ্চিমা বিশ্বের সম্পর্কে এই সঙ্কটের পরিণতি কী? নেটোতে তুরস্কের অবস্থান কি আল্গা হয়ে পড়বে? নাকি আমেরিকা তুরস্কের গুরুত্ব বুঝে আপোষ করবে?

ড. সৈয়দ মাহমুদ আলী মনে করেন, যদি আমেরিকা নমনীয় না হয়ে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে, তুরস্কের অর্থনীতির বর্তমান সঙ্কট আরো বাড়বে।

তবে তিনি বলেন, নেটোর জন্য তুরস্ক একটি গুরুত্বপূর্ণ সদস্য। তুরস্ক নিষ্ক্রিয় হলে ইউরোপের পূর্ব সীমান্তে নেটোর প্রতিরক্ষা বলয় হুমকিতে পড়বে।

তার মতে, এ কথা এখনই বলা যাবেনা যে তুরস্ক পাশ্চাত্য বলয় থেকে নিশ্চিতভাবে সরে যাচ্ছে। যদিও এটা ঠিক যে তুরস্ক পাশ্চাত্যের কাছ থেকে অনেক কিছু প্রত্যাশা করেছিল, কিন্তু তাদের সেই প্রত্যাশা মিটছে না। সে কারণেই রাশিয়ার দিকে ধীরে ধীরে তারা মুখ ঘুরিয়েছে।

বিবিসির জনথান মার্কাসও মনে করছেন, তুরস্কের সাথে দিন দিন রাশিয়ার সখ্যতা বাড়বে, আর নেটোর সাথে সম্পর্ক আলগা হতে থাকবে।

"যদিও তুরস্ক মনে করছে যদিও তাদের স্বার্থ এবং রাশিয়ার স্বার্থ এক নয়, তবু এটাই তাদের মন্দের ভালো। তারা বুঝতে পারছে এ অঞ্চলে রাশিয়া ধীরে ধীরে বড় মাপের ক্রীড়নক হয়ে উঠছে, ফলে রাশিয়ার সাথে তাদের একটা সম্পর্ক এখন প্রয়োজন।

বিডি প্রতিদিন/১৮ জুলাই, ২০১৯/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
বিমান দুর্ঘটনায় নিহতের পরিবারকে এক কোটি রূপি ক্ষতিপূরণ দেবে টাটা গ্রুপ
বিমান দুর্ঘটনায় নিহতের পরিবারকে এক কোটি রূপি ক্ষতিপূরণ দেবে টাটা গ্রুপ
ভারতে উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা তদন্তে আসছে ব্রিটিশ ও মার্কিন দল
ভারতে উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা তদন্তে আসছে ব্রিটিশ ও মার্কিন দল
পাখির আঘাতে বিধ্বস্ত হয়ে থাকতে পারে ভারতের প্লেনটি
পাখির আঘাতে বিধ্বস্ত হয়ে থাকতে পারে ভারতের প্লেনটি
উপনিবেশবাদীরা ইন্দোনেশিয়া থেকে লুট করেছে ৩১ ট্রিলিয়ন ডলার : প্রেসিডেন্ট
উপনিবেশবাদীরা ইন্দোনেশিয়া থেকে লুট করেছে ৩১ ট্রিলিয়ন ডলার : প্রেসিডেন্ট
ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে
ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে
ভারতের উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনায় পাকিস্তানের শোক
ভারতের উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনায় পাকিস্তানের শোক
পাইলট ‘মে-ডে কল’ পাঠিয়েছিল — কী এই বিপদসংকেত?
পাইলট ‘মে-ডে কল’ পাঠিয়েছিল — কী এই বিপদসংকেত?
ভারতে প্লেন দুর্ঘটনায় হতবাক ব্রিটিশ রাজা চার্লস
ভারতে প্লেন দুর্ঘটনায় হতবাক ব্রিটিশ রাজা চার্লস
প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা
প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা
ভারতে প্লেন দুর্ঘটনায় বিশ্বনেতাদের শোক
ভারতে প্লেন দুর্ঘটনায় বিশ্বনেতাদের শোক
বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী
বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ‘সম্ভাব্য’ কারণ নিয়ে যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ‘সম্ভাব্য’ কারণ নিয়ে যা জানা গেল
সর্বশেষ খবর
ক্লাব বিশ্বকাপে রিয়ালকে ফেভারিট দেখছেন কোর্তোয়া
ক্লাব বিশ্বকাপে রিয়ালকে ফেভারিট দেখছেন কোর্তোয়া

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

'বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ'
'বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ'

২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিমান দুর্ঘটনায় নিহতের পরিবারকে এক কোটি রূপি ক্ষতিপূরণ দেবে টাটা গ্রুপ
বিমান দুর্ঘটনায় নিহতের পরিবারকে এক কোটি রূপি ক্ষতিপূরণ দেবে টাটা গ্রুপ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা তদন্তে আসছে ব্রিটিশ ও মার্কিন দল
ভারতে উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা তদন্তে আসছে ব্রিটিশ ও মার্কিন দল

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা রব্বানী হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
বিএনপি নেতা রব্বানী হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বন্যায় ফসলের ব্যাপক ক্ষতি
কুড়িগ্রামে বন্যায় ফসলের ব্যাপক ক্ষতি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সংস্কার কার্যক্রম সম্পর্কে রাজা চার্লসকে অবহিত করলেন প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সংস্কার কার্যক্রম সম্পর্কে রাজা চার্লসকে অবহিত করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে অজ্ঞাত গাড়ির ধাক্কায় ঝরল মোটরসাইকেল আরোহীর প্রাণ
চট্টগ্রামে অজ্ঞাত গাড়ির ধাক্কায় ঝরল মোটরসাইকেল আরোহীর প্রাণ

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কামিন্স তোপে ১৩৮ রানে অলআউট দক্ষিণ আফ্রিকা
কামিন্স তোপে ১৩৮ রানে অলআউট দক্ষিণ আফ্রিকা

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কালীগঞ্জে সংঘর্ষে নিহতের পর কমিটি বিলুপ্ত, বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার
কালীগঞ্জে সংঘর্ষে নিহতের পর কমিটি বিলুপ্ত, বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাখির আঘাতে বিধ্বস্ত হয়ে থাকতে পারে ভারতের প্লেনটি
পাখির আঘাতে বিধ্বস্ত হয়ে থাকতে পারে ভারতের প্লেনটি

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীর বাংলাদেশ হবে গণতন্ত্রের: টুকু
আগামীর বাংলাদেশ হবে গণতন্ত্রের: টুকু

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপনিবেশবাদীরা ইন্দোনেশিয়া থেকে লুট করেছে ৩১ ট্রিলিয়ন ডলার : প্রেসিডেন্ট
উপনিবেশবাদীরা ইন্দোনেশিয়া থেকে লুট করেছে ৩১ ট্রিলিয়ন ডলার : প্রেসিডেন্ট

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন স্বপ্ন নিয়ে ফের সমুদ্রে জেলেদের যাত্রা
নতুন স্বপ্ন নিয়ে ফের সমুদ্রে জেলেদের যাত্রা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরির গরু বিক্রির জন্য ট্রাক ভাড়া, কৌশলে দুই চোরকে ধরিয়ে দিলেন চালক
চুরির গরু বিক্রির জন্য ট্রাক ভাড়া, কৌশলে দুই চোরকে ধরিয়ে দিলেন চালক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ জনের করোনা শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যমুনা সেতু দিয়ে একদিনে ৩১ হাজার যানবাহন পারাপার
যমুনা সেতু দিয়ে একদিনে ৩১ হাজার যানবাহন পারাপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদুল আজহায় মৌলভীবাজার কারাগারে ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন
ঈদুল আজহায় মৌলভীবাজার কারাগারে ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মাগুরায় বিসিআইসি বাফার গুদামের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
মাগুরায় বিসিআইসি বাফার গুদামের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেচ পাম্পে বিদ্যুৎ সংযোগ দিতে গিয়ে প্রাণ গেল দীন মোহনের
সেচ পাম্পে বিদ্যুৎ সংযোগ দিতে গিয়ে প্রাণ গেল দীন মোহনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যাদুর্গত এলাকার জন্য খাদ্য বরাদ্দ বাড়ানো হবে : খাদ্য উপদেষ্টা
বন্যাদুর্গত এলাকার জন্য খাদ্য বরাদ্দ বাড়ানো হবে : খাদ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে রাস্তার পাশ থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে রাস্তার পাশ থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাতামুহুরী নদী থেকে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
মাতামুহুরী নদী থেকে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে
ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে বরিশালে নার্সিং শিক্ষার্থীসহ তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে বরিশালে নার্সিং শিক্ষার্থীসহ তিনজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাগরে জেলের জালে ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির চারটি ‘টিয়া মাছ’
সাগরে জেলের জালে ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির চারটি ‘টিয়া মাছ’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডে দলের নতুন অধিনায়ক মিরাজ
ওয়ানডে দলের নতুন অধিনায়ক মিরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনায় পাকিস্তানের শোক
ভারতের উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনায় পাকিস্তানের শোক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলট ‘মে-ডে কল’ পাঠিয়েছিল — কী এই বিপদসংকেত?
পাইলট ‘মে-ডে কল’ পাঠিয়েছিল — কী এই বিপদসংকেত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে প্লেন দুর্ঘটনায় হতবাক ব্রিটিশ রাজা চার্লস
ভারতে প্লেন দুর্ঘটনায় হতবাক ব্রিটিশ রাজা চার্লস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন ৫৩ ব্রিটিশ নাগরিক: বিবিসি
ভারতে বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন ৫৩ ব্রিটিশ নাগরিক: বিবিসি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা
ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'
'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!
আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি
চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু
ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : ২৪২ আরোহীর সবাই নিহত
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : ২৪২ আরোহীর সবাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার
বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প
চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা
ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি
প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে
ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত
হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ‘সম্ভাব্য’ কারণ নিয়ে যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ‘সম্ভাব্য’ কারণ নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল
নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট
ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক
৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : নিহতের সংখ্যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : নিহতের সংখ্যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্রিভুজ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল
ত্রিভুজ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের হোস্টেলের ওপর ভেঙে পড়েছে প্লেনটি
চিকিৎসকদের হোস্টেলের ওপর ভেঙে পড়েছে প্লেনটি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ
লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী
বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা
প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে প্রবেশে বাধা, বিপাকে বাংলাদেশের দাবাড়ু রানী হামিদ
ভারতে প্রবেশে বাধা, বিপাকে বাংলাদেশের দাবাড়ু রানী হামিদ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো বিধ্বস্ত হলো বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার
প্রথমবারের মতো বিধ্বস্ত হলো বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন আমীর খসরু
লন্ডন গেলেন আমীর খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য
মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন রূপে করোনার হানা
নতুন রূপে করোনার হানা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ
ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ

স্বাস্থ্য

উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস

স্বাস্থ্য

বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া
বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া

নগর জীবন

অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর
অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?
গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ
ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ

নগর জীবন

মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা
মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের
বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের

মাঠে ময়দানে

আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি
আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি

শোবিজ

কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে
কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি
হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি

মাঠে ময়দানে

ভুল ট্যাকটিসে হারল বাংলাদেশ
ভুল ট্যাকটিসে হারল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সাগরে মৃত্যুমিছিল
সাগরে মৃত্যুমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা
ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা

শোবিজ

যুক্তরাজ্যের সম্পত্তি জব্দ সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের
যুক্তরাজ্যের সম্পত্তি জব্দ সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের

প্রথম পৃষ্ঠা

কত টাকার টিকিট বিক্রি হলো
কত টাকার টিকিট বিক্রি হলো

মাঠে ময়দানে

মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি
মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যটন স্পটগুলোতে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস
পর্যটন স্পটগুলোতে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

কর্ণিয়ার জামদানি শাড়ি
কর্ণিয়ার জামদানি শাড়ি

শোবিজ

২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল
২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

‘অপরাজিত সত্যজিৎ’-এ ববিতা
‘অপরাজিত সত্যজিৎ’-এ ববিতা

শোবিজ

আবুল হায়াতের আক্ষেপ
আবুল হায়াতের আক্ষেপ

শোবিজ

কাবরেরার দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
কাবরেরার দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না
মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না

রকমারি নগর পরিক্রমা