শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৯, শনিবার, ০৪ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

সোলাইমানি হত্যার প্রতিশোধ নিতে কতটা সক্ষম ইরান?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সোলাইমানি হত্যার প্রতিশোধ নিতে কতটা সক্ষম ইরান?

ইরাকের বাগদাদ বিমানবন্দরে মার্কিন হামলায় জেনারেল কাসেম সোলাইমানি নিহত হবার পর প্রতিশোধ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে ইরান।

যারা জেনারেল কাসেম সোলাইমানিকে হত্যার পেছনে দায়ী তাদের জন্য “কঠিন প্রতিশোধ অপেক্ষা করছে”, বলেছেন দেশটির সর্বোচ্চ নেতা।

কিন্তু কতটা সক্ষমতা আছে ইরানের সামরিক বাহিনীর।

ইরানের আর্মি কতটা বিশাল?

যুক্তরাজ্য ভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল ইন্সটিটিউট ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের মতে প্রায় ৫ লাখ ২৩ হাজার সক্রিয় সদস্য আছে দেশটির সামরিক বাহিনীর বিভিন্ন স্তরে।

এর মধ্যে ৩ লাখ ৫০ হাজার নিয়মিত আর্মি আর কমপক্ষে এক লাখ পঞ্চাশ হাজার ইসলামিক রিভলিউশানারি গার্ড কর্পস বা আইআরজিসি।

এছাড়া আরও বিশ হাজার আছে আইআরজিসির নৌ বাহিনীতে।

এরা হরমুজ প্রণালিতে আর্মড পেট্রল বোট পরিচালনা করে।

আইআরজিসি বাসিজ ইউনিটও নিয়ন্ত্রণ করে যারা মূলত স্বেচ্ছাসেবী ফোর্স।

মূলত অভ্যন্তরীণ অসন্তোষ মোকাবেলায় তারা কাজ করে।

এরা দ্রুত হাজার হাজার মানুষকে জমায়েত করতে পারে।

আইআরজিসি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ৪০ বছর আগে, যা পরে বড় মিলিটারি, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত হয়।

এটাকে ইরানর সবচেয়ে প্রভাবশালী ফোর্স বলে মনে করা হয়।

দেশের বাইরে অভিযান

কুদস ফোর্স যার নেতৃত্বে ছিলেন জেনারেল সোলাইমানি, সেটি বিদেশে অনেক গোপন অভিযান পরিচালনা করে এবং তারা সরাসরি দেশটির সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির কাছে জবাবদিহি করে।

এই ইউনিটকেই সিরিয়াতে মোতায়েন করা হয়েছিল যারা সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ ও সশস্ত্র শিয়া মিলিশিয়াদের সঙ্গে একসাথে যুদ্ধ করেছে।

ইরাকে তারা শিয়া নিয়ন্ত্রিত একটি প্যারা মিলিটারি ফোর্সকে সমর্থন করতো যারা ইসলামিক স্টেট গ্রুপের পরাজয়ে সহায়তা করেছে।

যদিও যুক্তরাষ্ট্র বলছে কুদস ফোর্স অর্থ, প্রশিক্ষণ, অস্ত্র ও উপকরণ দিয়েছে এমন সংগঠনকে যাদের যুক্তরাষ্ট্র সন্ত্রাসী গ্রুপ হিসেবে মনে করে।

এর মধ্যে লেবাননের হিজবুল্লাহ আন্দোলন এবং ফিলিস্তিনের ইসলামিক জিহাদও রয়েছে।

অর্থনৈতিক সমস্যা ও অবরোধ ইরানের অস্ত্র আমদানিকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে।

দেশটির প্রতিরক্ষা খাতে ২০০৯ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে যে পরিমাণ আমদানি হয়েছে তা সৌদির আরবের মোট সামরিক আমদানির ৩ দশমিক ৫ শতাংশ মাত্র।

ইরানিরা সামরিক খাতে বেশি আমদানি করেছে রাশিয়া থেকে এবং এর পরেই আছে চীনের অবস্থান।

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র আছে?

হ্যাঁ, ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র সক্ষমতা দেশটির সশস্ত্র বাহিনীর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগের মতে দেশটির ক্ষেপণাস্ত্র শক্তি মধ্যপ্রাচ্যে সবচেয়ে বড় বিশেষ করে স্বল্প পাল্লা আর মাঝারি পাল্লার।

তারা আরও বলছে, ইরান স্পেস টেকনোলজি নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছে যাতে করে আন্তঃমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করা যায়।

তবে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি ইরান স্থগিত করেছিল ২০১৫ সালের পরমাণু চুক্তির পর, বলছে রয়্যাল ইউনাইটেড সার্ভিস ইন্সটিটিউট।

তবে তারা এও বলছে যে এটি আবার শুরু হয়ে যেতে পারে ওই চুক্তির অনিশ্চয়তার কারণে।

অনেক ক্ষেত্রেই সৌদি আরব ও উপসাগরীয় এলাকার অনেক টার্গেট ইরানের স্বল্প বা মাঝারি পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রের আওতাতেই আছে, বিশেষ করে ইসরায়েলে সম্ভাব্য লক্ষ্যবস্তুগুলো।

এছাড়া আরও প্রমাণ আছে যে তেহরানের আঞ্চলিক মিত্ররাও ইরানের সরবরাহ করা ক্ষেপণাস্ত্র ও গাইডেন্স সিস্টেম ব্যবহার করে বিশেষ করে সৌদি আরব, ইসরায়েল ও আরব আমিরাতের টার্গেটগুলোর ক্ষেত্রে।

গত বছর মে মাসে যুক্তরাষ্ট্র প্যাট্রিয়ট অ্যান্টি মিসাইল ডিফেন্স সিস্টেম মোতায়েন করে মধ্যপ্রাচ্যে, যা ইরানের সাথে উত্তেজনা আরও বাড়িয়ে দেয়।

এর মানে হল পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র, ক্রুজ মিসাইল ও অগ্রবর্তী এয়ারক্রাফট।

অপ্রচলিত (নন কনভেনশনাল) অস্ত্র কোনগুলো

কয়েক বছরের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও ইরান তার ড্রোন সক্ষমতা বাড়িয়ে নিয়েছে।

ইসলামিক স্টেটের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ২০১৬ সাল থেকেই ইরাকে ড্রোন ব্যবহার করে ইরান। ২০১৯ সালের জুনে যুক্তরাষ্ট্রের একটি ড্রোনকে ভূপাতিত করে তারা এই অভিযোগে যে ড্রোনটি ইরানের আকাশসীমা লঙ্ঘন করেছে।

এর বাইরে তারা ড্রোন প্রযুক্তি তাদের মিত্রদের কাছেও স্থানান্তর বা বিক্রিও করেছে।

২০১৯ সালেই ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হেনেছিল সৌদি তেল ক্ষেত্রে।

সৌদি আরব ও যুক্তরাষ্ট্র এজন্য ইরানকেই দায়ী করেছিল।

যদিও তেহরান এ অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে।

বরং তারা ইয়েমেনের বিদ্রোহীদের দায় স্বীকারের দিকে ইঙ্গিত করেছে।

ইরানের সাইবার সক্ষমতা আছে?

২০১০ সালে ইরানের পরমাণু কর্মসূচির ওপর বড় ধরণের সাইবার অ্যাটাকের পর তারা সাইবার স্পেস সক্ষমতায় জোর দেয়।

আইআরজিসিরি নিজস্ব সাইবার কমান্ড আছে বলে মনে করা হয়।

যুক্তরাষ্ট্র ২০১৯ সালের এক রিপোর্টে বলেছে, ইরান অ্যারোস্পেস কোম্পানি, প্রতিরক্ষা ঠিকাদার, এনার্জি ও ন্যাচারাল রিসোর্সেস কোম্পানি ও টেলিকম ফার্মগুলোকে তাদের বিশ্বব্যাপী সাইবার অপারেশনের কাজে টার্গেট করেছে।

২০১৯ সালে মাইক্রোসফট বলেছিল ইরান ভিত্তিক একটি হ্যাকার গ্রুপ যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারণাকে টার্গেট করেছিল ও তারা আমেরিকা সরকারের অ্যাকাউন্টগুলোর নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার চেষ্টা করেছিল। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
পরিবারে প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি, তাই লির জন্য লালগালিচা সংবর্ধনা
পরিবারে প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি, তাই লির জন্য লালগালিচা সংবর্ধনা
আলো আসবেই গ্রুপের সাবার সঙ্গে বাঁধনের ভার্চুয়াল লড়াই
আলো আসবেই গ্রুপের সাবার সঙ্গে বাঁধনের ভার্চুয়াল লড়াই
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
চিকেন নেকে চিন্তা, রেল যোগাযোগ বাড়াচ্ছে ভারত
চিকেন নেকে চিন্তা, রেল যোগাযোগ বাড়াচ্ছে ভারত
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
ইসরায়েলের পণ্যেও ১৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প
ইসরায়েলের পণ্যেও ১৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে অস্ত্র বাণিজ্য নিষিদ্ধ করেছে স্লোভেনিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে অস্ত্র বাণিজ্য নিষিদ্ধ করেছে স্লোভেনিয়া
ইমরান খানের দল পিটিআইর ১০৮ নেতাকর্মীর কারাদণ্ড
ইমরান খানের দল পিটিআইর ১০৮ নেতাকর্মীর কারাদণ্ড
মার্কিন শুল্ক চাপ সত্ত্বেও দক্ষিণ কোরিয়ার রপ্তানিতে রেকর্ড
মার্কিন শুল্ক চাপ সত্ত্বেও দক্ষিণ কোরিয়ার রপ্তানিতে রেকর্ড
ইউক্রেনের রাজধানীতে ভয়াবহ রুশ হামলায় নিহত ২৬
ইউক্রেনের রাজধানীতে ভয়াবহ রুশ হামলায় নিহত ২৬
সর্বশেষ খবর
পরিবারে প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি, তাই লির জন্য লালগালিচা সংবর্ধনা
পরিবারে প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি, তাই লির জন্য লালগালিচা সংবর্ধনা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলো আসবেই গ্রুপের সাবার সঙ্গে বাঁধনের ভার্চুয়াল লড়াই
আলো আসবেই গ্রুপের সাবার সঙ্গে বাঁধনের ভার্চুয়াল লড়াই

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনমজুরের ছিন্নভিন্ন লাশ উদ্ধার
দিনমজুরের ছিন্নভিন্ন লাশ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্ধু নির্বাচনে সতর্ক থাকা উচিত: তাসকিন
বন্ধু নির্বাচনে সতর্ক থাকা উচিত: তাসকিন

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো চুক্তি হয়নি : প্রেসসচিব
দেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো চুক্তি হয়নি : প্রেসসচিব

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

খুলনায় বিজ্ঞান বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত এবং পুরস্কার বিতরণ
খুলনায় বিজ্ঞান বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত এবং পুরস্কার বিতরণ

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বায়ুদূষণের সঙ্গে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের যোগসূত্র?
বায়ুদূষণের সঙ্গে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের যোগসূত্র?

৫০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জুলাই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তীব্র এক বিস্ফোরণ : ফারুকী
জুলাই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তীব্র এক বিস্ফোরণ : ফারুকী

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জের ভুলতা স্কুল এন্ড কলেজের সরকারি ফলজ গাছের চারা বিতরণ না করে ফেলে দিলেন অধ্যক্ষ
রূপগঞ্জের ভুলতা স্কুল এন্ড কলেজের সরকারি ফলজ গাছের চারা বিতরণ না করে ফেলে দিলেন অধ্যক্ষ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক যুবকের মৃত্যু
খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৬ বছর বয়সে সৌদি ছেড়ে ফের ইউরোপে অবামেয়াং
৩৬ বছর বয়সে সৌদি ছেড়ে ফের ইউরোপে অবামেয়াং

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কলাপাড়ায় ট্রান্সফরমার চোর চক্রের সদস্য গ্রেফতার
কলাপাড়ায় ট্রান্সফরমার চোর চক্রের সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যার পর সন্তানসহ থানায় হাজির স্বামী
স্ত্রীকে হত্যার পর সন্তানসহ থানায় হাজির স্বামী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওভাল টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন ওকস
ওভাল টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন ওকস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইবির ক্যাম্পাসে সাপ আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসে সাপ আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডল‌ফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডল‌ফিন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকেন নেকে চিন্তা, রেল যোগাযোগ বাড়াচ্ছে ভারত
চিকেন নেকে চিন্তা, রেল যোগাযোগ বাড়াচ্ছে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিলের ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ৬
নোয়াখালীতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিলের ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানোয় বিক্ষোভ অব্যাহত, মহাসড়ক আবরোধের ডাক
বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানোয় বিক্ষোভ অব্যাহত, মহাসড়ক আবরোধের ডাক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে ১৭ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর
মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে ১৭ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন
সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের
পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ
কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিসহ ২৮ দল হিসাব দিল
বিএনপিসহ ২৮ দল হিসাব দিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি
জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের
আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

প্রথম পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

মাঠে ময়দানে

মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা
মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের
ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের

দেশগ্রাম

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০

পূর্ব-পশ্চিম

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের
লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক
জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক

মাঠে ময়দানে