শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৪৯, বুধবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

ইরানের হামলায় উত্তেজনা কমবে নাকি বাড়বে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইরানের হামলায় উত্তেজনা কমবে নাকি বাড়বে?

ইরাকের এরবিল এবং বাগদাদের কাছে আল আসাদে মার্কিন ঘাঁটিতে রবিবার ভোরে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ক্ষয়-ক্ষতি বা প্রাণহানির চিত্রটি এখনো অস্পষ্ট। ইরানের ভেতর থেকে বিভিন্ন সূত্র থেকে দাবি করা হচ্ছে দুটো ঘাঁটিতে ৬০ থেকে ৮০ জন নিহত হয়েছেন।

কিন্তু আমেরিকানদের পক্ষ থেকে এখনো কিছু শোনা যায়নি। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের আনুষ্ঠানিক বিবৃতির জন্য সবাই অপেক্ষা করছে।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের এই হামলা কি দুই বৈরি দেশের মধ্যে যুদ্ধের সূচনা করলো, নাকি এই হামলায় কাসেম সোলাইমানিকে হত্যার পর সৃষ্ট উত্তেজনা প্রশমনের রাস্তা তৈরি হলো?

বিশ্লেষকরা তেহরান এবং ওয়াশিংটনের প্রাথমিক প্রতিক্রিয়াগুলো ঘেঁটে বোঝার চেষ্টা করছেন পরিস্থিতি কোনো দিকে গড়াতে পারে।

ইরানের শীর্ষ নেতা আয়াতউল্লাহ খামেনি বলেছেন, তারা আমেরিকার 'মুখে চপেটাঘাত' করেছেন। তার এই কথার লক্ষ্য যে ইরানের ক্ষুব্ধ জনগণ, সন্দেহ নেই। কিন্তু ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জাভাদ জারিফ এই ক্ষেপণাস্ত্র হামলা নিয়ে যা বলেছেন সে দিকেই গুরুত্ব দিয়ে নজর দিচ্ছে বাইরের বিশ্ব।

এক টুইট বার্তায় জারিফ বলেছেন, ইরান জাতিসংঘ সনদের ৫১ ধারা অনুসরণ করে তার আত্মরক্ষায় 'যথাযথ জবাব দিয়েছে, এবং জবাব দেয়া শেষ করেছে.'।

'আমরা পরিস্থিতিকে আর উত্তপ্ত করতে চাই না বা যুদ্ধ চাই না, কিন্তু আক্রান্ত হলে আত্মরক্ষা করবো,'' তিনি বলেন।

এদিকে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প গত কয়েকদিন ইরানকে লক্ষ্য করে একের পর এক হুমকি ধামকি দিলেও, ইরানের এই হামলার পর এখন পর্যন্ত তার কাছ থেকে তেমন কোনো ক্রদ্ধ কোনো প্রতিক্রিয়া শোনা যায়নি।

এক টুইট বার্তায় তিনি বলেছেন, 'সবকিছু ঠিক আছে। ইরাকে দুটো সামরিক ঘাঁটিতে ইরান ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। ক্ষয়ক্ষতি প্রাণহানির হিসাব চলছে...এখন পর্যন্ত সবকিছু ঠিক আছে।'

বাগদাদ থেকে বিবিসির মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক সম্পাদক জেরেমি বোয়েন বলছেন, জারিফের টুইট দেখে মনে হচ্ছে তিনি উত্তেজনার প্রশমন চাইছেন।

"তিনি (জাভেদ জারিফ) বলেছেন ইরানের হামলা শেষ হয়েছে এবং ইরান এটা করেছে আন্তর্জাতিক আইনের আওতার মধ্যে থেকে,'' বোয়েন বলছেন।

বোয়েন মনে করছেন ইরান সম্ভবত এখন বলটি আমেরিকার কোর্টে ঠেলে দিতে চাইছে, কারণ "ইরান জানে দুই দেশের মধ্যে সামরিক শক্তিতে তারা কতটা পেছনে।"

বিবিসির প্রতিরক্ষা বিষয়ক সংবাদদাতা জনাথন মার্কাসও মনে করছেন, জেনারেল সোলাইমানির মতো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একজন জেনারেলের হত্যাকাণ্ডের বিবেচনায় ইরানের এই 'বদলা' খুবই সাদামাটা।

তিনি বলছেন, যে সময়ে এই হামলা চালানো হয়েছে, বোঝাই যায় তার লক্ষ্য ছিল প্রাণহানি এড়ানো।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে ইরানের ঠেলে দেয়া বলটি কীভাবে খেলবেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প।

এখন পর্যন্ত যে কথা-বার্তা তেহরান এবং ওয়াশিংটন থেকে শোনা যাচ্ছে তা দেখে বাংলাদেশের সাবেক কূটনীতিক এবং মধ্যপ্রাচ্যের বিশ্লেষক হুমায়ুন কবির মনে করছেন, দুই দেশই বড় কোনো সংঘাতে জড়াতে চাইছে না।

'এমনকি যদি কিছু প্রাণহানিও হয়ে থাকে, তারপরও আমার মনে হয় আমেরিকা হজম করে নেবে।'

কারণ, মি কবির বলছেন, এখন মধ্যপ্রাচ্যে আরেকটি যুদ্ধে জড়িয়ে পড়তে মি. ট্রাম্প বা মধ্যপ্রাচ্যে আমেরিকার যেসব মিত্র দেশ রয়েছে তারা কেউই চায়না।

"এর পেছনে অর্থনীতির সম্পর্ক খুবই গুরুত্বপূর্ণ,'' তিনি বলেন।

'ইরাক যুদ্ধে আমেরিকার অর্থনীতির যে ক্ষতি হয়েছে, সে সম্পর্কে তারা ওয়াকিবহাল। ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে সেই ক্ষতি কয়েকগুণ হতে পারে।'

'একইসাথে ইরানের অর্থনীতির যে বেহাল দশা তাতে আমেরিকার মতো একটি অত্যন্ত শক্তিধর দেশের সঙ্গে যুদ্ধ করা তাদের পক্ষে অসম্ভব,'।

তাছাড়াও, নভেম্বরে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী কোনো সংঘাতে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প জড়াতে চাইবেন বলে মনে করছেন না কবির।

'ইরানের হাতে জিম্মি মার্কিন কূটনীতিকদের উদ্ধারে ব্যর্থ হওয়ার কারণেই কিন্তু ১৯৭৯ সালে জিমি কার্টার নির্বাচনে হেরে গিয়েছিলেন। সুতরাং আমার মনে হয় ট্রাম্প হয়তবা তেমন কোনো ঝুঁকি নিতে চাইবেন না।

কবির মনে করছেন, এখন বড়সড় কূটনৈতিক তৎপরতার সূচনা হতে পারে যার আওতায় ইরাকে মার্কিন ঘাঁটি থেকে শুরু করে পারমানবিক চুক্তি এবং নিষেধাজ্ঞার মত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় চলে আসবে।

লন্ডনে স্কুল অব ইকোনমিক্সের আন্তর্জাতিক সম্পর্কের অধ্যাপক ফাওয়াদ গেরজেসও মনে করছেন বড় কোনো সংঘাত দু'দেশই এখন এড়াতে চাইছে। তবে একইসঙ্গে তিনি মনে করে, মধ্যপ্রাচ্যে তাদের লক্ষ্য অর্জন থেকে ইরান সরবে না।

ইরাকসহ তার আঙ্গিনার কাছের দেশগুলো থেকে আমেরিকার সামরিক উপস্থিতির অবসান চায় ইরান। সেইসঙ্গে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা থেকে বেরিয়ে আসনতে চায় তারা।

অধ্যাপক গার্জেস মনে করেন, লক্ষ্য অর্জনে নিজেরা ছাড়াও মধ্যপ্রাচ্যে তাদের মদদপুষ্ট এবং অনুগত মিলিশিয়া গোষ্ঠিগুলোকে ব্যবহার করেই চলবে।

'সুতরাং নিশ্চিত থাকতে পারেন যে ইরান এবং তাদের সঙ্গীদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র এবং মধ্যপ্রাচ্যে তাদের মিত্রদের দীর্ঘস্থায়ী একটি সংঘাতের সূচনা হলো মাত্র।' সূত্র : বিবিসি

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
আর্জেন্টিনা-চিলি উপকূলে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা
আর্জেন্টিনা-চিলি উপকূলে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা
ভারত-পাকিস্তানকে সংযত থাকতে বললেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট
ভারত-পাকিস্তানকে সংযত থাকতে বললেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট
মিয়ানমারে জান্তার ২৪৩ হামলা, নিহত দুই শতাধিক
মিয়ানমারে জান্তার ২৪৩ হামলা, নিহত দুই শতাধিক
ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়
ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়
ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি
ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি
চীনের সঙ্গে শুল্ক সংক্রান্ত আলোচনায় বসতে ‘আগ্রহী’ যুক্তরাষ্ট্র
চীনের সঙ্গে শুল্ক সংক্রান্ত আলোচনায় বসতে ‘আগ্রহী’ যুক্তরাষ্ট্র
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজে ড্রোন হামলা ইসরায়েলের
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজে ড্রোন হামলা ইসরায়েলের
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ
পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার
পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল
রাশিয়ার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় নিষেধাজ্ঞার কথা ভাবছেন ট্রাম্প
রাশিয়ার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় নিষেধাজ্ঞার কথা ভাবছেন ট্রাম্প
যুক্তরাজ্যে নিরাপত্তা কমানো নিয়ে প্রিন্স হ্যারির আপিলের রায় আজ
যুক্তরাজ্যে নিরাপত্তা কমানো নিয়ে প্রিন্স হ্যারির আপিলের রায় আজ
সর্বশেষ খবর
মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা
মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

যারা নির্বাচন পেছাতে চায়, তারা জনগণকে ভয় পায় : প্রিন্স
যারা নির্বাচন পেছাতে চায়, তারা জনগণকে ভয় পায় : প্রিন্স

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ছুটির দিনে কুয়াকাটায় সৈকতজুড়ে পর্যটকের ঢল
ছুটির দিনে কুয়াকাটায় সৈকতজুড়ে পর্যটকের ঢল

৯ মিনিট আগে | পর্যটন

খাল খনন বিএনপির রাজনীতির অন্যতম খুঁটি : আমীর খসরু
খাল খনন বিএনপির রাজনীতির অন্যতম খুঁটি : আমীর খসরু

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিএসএফ ধরে নেয় দুই বাংলাদেশিকে, পাল্টা জবাবে ২ ভারতীয় আটক
বিএসএফ ধরে নেয় দুই বাংলাদেশিকে, পাল্টা জবাবে ২ ভারতীয় আটক

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আর্জেন্টিনা-চিলি উপকূলে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা
আর্জেন্টিনা-চিলি উপকূলে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃদ্ধার মরদেহ উদ্ধার
বৃদ্ধার মরদেহ উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোয়ালন্দে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন, বিক্ষোভ
গোয়ালন্দে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন, বিক্ষোভ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে পুলিশের প্রচার অভিযান
কালিগঞ্জে সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে পুলিশের প্রচার অভিযান

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির অর্থায়নে চট্টগ্রামে দুইটি খাল খননের উদ্যোগ
বিএনপির অর্থায়নে চট্টগ্রামে দুইটি খাল খননের উদ্যোগ

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চকরিয়ায় ধর্ষণ মামলায় সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার
চকরিয়ায় ধর্ষণ মামলায় সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে শিশুদের ন্যাশনাল চিলড্রেন টাস্কফোর্সের নির্বাচন অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে শিশুদের ন্যাশনাল চিলড্রেন টাস্কফোর্সের নির্বাচন অনুষ্ঠিত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনসিডিলসহ মাদক কারবারি আটক
ফেনসিডিলসহ মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দোকানে ঢুকে স্বর্ণকারকে ছুরিকাঘাত করে ছিনতাই
মুন্সিগঞ্জে দোকানে ঢুকে স্বর্ণকারকে ছুরিকাঘাত করে ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হজ ও ভ্রমণে ডায়াবেটিস রোগীদের করণীয় শীর্ষক সেমিনার
হজ ও ভ্রমণে ডায়াবেটিস রোগীদের করণীয় শীর্ষক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার
চকরিয়ায় ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্টারন্যাশনাল ইয়্যুথ প্রজেক্ট সাবমিশনে সেরা দশে শাবির মোফাজ্জল
ইন্টারন্যাশনাল ইয়্যুথ প্রজেক্ট সাবমিশনে সেরা দশে শাবির মোফাজ্জল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে বাবর-রিজওয়ান-রউফ ও শাহিনের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট ব্লক
ভারতে বাবর-রিজওয়ান-রউফ ও শাহিনের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট ব্লক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে নদীগর্ভে সড়ক, দুর্ভোগে ১০ গ্রামের মানুষ
গোপালগঞ্জে নদীগর্ভে সড়ক, দুর্ভোগে ১০ গ্রামের মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় কিশোর নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় কিশোর নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তানকে সংযত থাকতে বললেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট
ভারত-পাকিস্তানকে সংযত থাকতে বললেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিডিইউ কেন্দ্রে জিএসটি ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা
জিডিইউ কেন্দ্রে জিএসটি ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আমরা সুপারস্টার কিনি না, তৈরি করি’, দাবি রাজস্থানের
‘আমরা সুপারস্টার কিনি না, তৈরি করি’, দাবি রাজস্থানের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম
নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে পদ্মা নদীতে অভিযানে আটক ৫, ড্রেজার-ট্রলার জব্দ
নাটোরে পদ্মা নদীতে অভিযানে আটক ৫, ড্রেজার-ট্রলার জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে জান্তার ২৪৩ হামলা, নিহত দুই শতাধিক
মিয়ানমারে জান্তার ২৪৩ হামলা, নিহত দুই শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাঁকজমকপূর্ণ পরিবেশে ইসলামাবাদে বাংলা নববর্ষ উদযাপন
জাঁকজমকপূর্ণ পরিবেশে ইসলামাবাদে বাংলা নববর্ষ উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ সেকেন্ড পার, তবুও রোহিতের রিভিউ! মুম্বাইকে বাড়তি সুবিধা আইপিএলে?
১৫ সেকেন্ড পার, তবুও রোহিতের রিভিউ! মুম্বাইকে বাড়তি সুবিধা আইপিএলে?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে
ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন
সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান
নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার
পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প
ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ
কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?
এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা
‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক
‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পর্যটকে মুখর সিলেট
পর্যটকে মুখর সিলেট

১৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ
তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা
আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা
টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু
টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান
পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তরায় হোটেলে অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে আটক
উত্তরায় হোটেলে অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে আটক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক