শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৩৮, শনিবার, ১১ জুলাই, ২০২০

ইমরান খানের দলের সামনে ‘অসন্তোষের গ্রীষ্ম’

মালিহা লোদি
অনলাইন ভার্সন
ইমরান খানের দলের সামনে ‘অসন্তোষের গ্রীষ্ম’

গত সপ্তাহে পাকিস্তান সরকার খুব সহজেই অর্থবিল ২০২০-২১ পাস নিশ্চিত করেছে। তবে এটি নিশ্চিত করার জন্য প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে তার দলের সংসদ সদস্য এবং জোটের শরিকদের মধ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতা কমাতে নৈশভোজের আয়োজন করতে হয়েছে।

তবে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের লনে একটি সন্ধ্যা মানেই এমন নয় যে, সেটি কোনো রাজনৈতিক কৌশল উপস্থাপন করছে। নিজ দল এবং জোটের সঙ্গে সরকারের সমস্যা ও বাজেটের মাধ্যমে বা গত সপ্তাহে দু’বার সংসদে প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতেই সমাধান হয়ে যাবে না। বাজেট অধিবেশন এটাই দেখিয়েছে যে, কোভিড-১৯ এর কারণে সরকার যেসব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছে, তা দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলা করতে না পারায় যে চাপে রয়েছে, সে চাপ আরও বাড়াতে চাচ্ছে একতাবদ্ধ ও অটল বিরোধী দল। বিশেষ করে ক্ষমতাসীন দলের ক্রমবর্ধমান মতবিরোধ এবং অন্তর্দ্বন্দ্ব ইঙ্গিত দেয় যে, দল পরিচালনা করাও এ জটিল মুহূর্তে একটি কঠিন সমস্যা হয়ে উঠেছে।

যে কোনো রাজনৈতিক দলে কিছুটা মতবিরোধ এবং অসন্তুষ্টি থাকতেই পারে এবং এটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। কিন্তু যখন প্রায়ই তা জনসমক্ষে প্রকাশিত হয় এবং বিশিষ্ট মন্ত্রীরা এবং সংসদ সদস্যরা টেলিভিশনে ভিন্নমত পোষণ করেন, তখন এটি রাজনৈতিক তাৎপর্য অর্জন করে। তবে খোলাখুলিভাবে এ ধরনের প্রকাশ্য বিভ্রান্তি যখন প্রশাসনের ত্রুটি সম্পর্কে জনসাধারণের ধারণার সঙ্গে মিলে যায় বা এতে উৎসাহিত হয়, তখন তা আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে।

এসব থেকে আমরা কী বুঝতে পারি? এটি ক্ষমতাসীন দল সম্পর্কে কী প্রকাশ করে? এর নেতার রাজনীতি পরিচালনার কৌশল সম্পর্কে? তার দলের এবং অসুখী জোটের অংশীদারদের অসন্তুষ্টি মোকাবিলা করার দক্ষতা সম্পর্কে?

পিটিআই (পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ) সরকারের সর্বাধিক সুস্পষ্ট দিক, যা ঘন ঘন মন্তব্য আকৃষ্ট করে, তা হলো, নির্বাচিত সদস্য এবং অনির্বাচিত উপদেষ্টা এবং বিশেষ সহকারীদের একটি বাহিনীর মধ্যে অন্তর্নিহিত উত্তেজনা। পূর্ববর্তী ক্ষমতাসীন দলগুলোতেও এ ধরনের সংঘাত দেখা গেছে। তবে পিটিআই সরকার রেকর্ডসংখ্যক উপদেষ্টা এবং বিশেষ সহকারী নিয়োগের কৃতিত্ব অর্জন করেছে-সাম্প্রতিক ইতিহাসে যা সবচেয়ে বেশি। এটি দলের আইন প্রণেতাদের মধ্যে ক্রমবর্ধমান ক্ষোভের জন্ম দিয়েছে। শীর্ষে এবং উন্নয়ন তহবিলগুলো পর্যন্ত পৌঁছাতে না পারাও তাদের হতাশার পেছনেও রয়েছে। অনেক আইনপ্রণেতাই মনে করেন, নেতা ক্ষমতা নিশ্চিত করতে তাদের ব্যবহার করেছেন এবং পরে তাদের এড়িয়ে গেছেন। সংসদীয় প্রস্তাবে ভোটের প্রয়োজন ছাড়া অন্য সময় এ অসন্তোষকে কোনো সমস্যা বলেই মনে না করার মাধ্যমে নেতা নিজেই এ উত্তেজনা আরও বাড়ার সুযোগ করে দিয়েছেন। এ পদ্ধতি অন্তর্নিহিত সমস্যাগুলোর সমাধান করতে খুব কমই কাজ করে।

বিশেষ করে জোট সরকারের ক্ষেত্রে মৈত্রীদের সঙ্গে কাজ করার সময় এটি ঘটে। সংসদে সরকারের সংখ্যাগরিষ্ঠতা বজায় রাখতে মিত্রদের প্রয়োজন রয়েছে। তবে জোটের অংশীদারদের স্বার্থ রক্ষা করতে না পারায় ইতোমধ্যে বিএনপি-এমকে (বেলুচিস্তান ন্যাশনাল পার্টি-মেঙ্গল) এ পথ বিভাজনের দিকে নিয়ে গেছে, যার নেতা আখতার মেঙ্গল এ ভাঙনের পেছনে প্রতিশ্রুতি রক্ষায় সরকারের ব্যর্থতাকেই কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। আরেক মিত্র পিএমএল-কিউ প্রধানমন্ত্রীর নৈশভোজে অনুপস্থিত থাকার ব্যাপারটি স্পষ্টই অসম্পূর্ণ প্রতিশ্রুতি নিয়ে তাদের অসন্তুষ্টির ইঙ্গিত দেয়।

এ ক্রমবর্ধমান অসন্তোষের পেছনে একটি কারণ সংসদের প্রতি নেতার মনোভাব। প্রধানমন্ত্রী নিজে সংসদের কাজে খুব কম আগ্রহ ও ধৈর্য দেখিয়েছেন। শুধু বক্তৃতা দেওয়ার জন্য মাঝে মধ্যে উপস্থিতি হওয়াই যথেষ্ট নয়। সংসদীয় রাজনীতিতে অংশগ্রহণ খুব গুরুত্বপূর্ণ। এর জন্য ঐক্য তৈরি করা, বিরোধী মতামত শোনা, ভিন্নমত পোষণকারী কণ্ঠ সমন্বিত করা এবং নিয়মিতভাবে দলের ব্যাকবেঞ্চারদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তাদের দাবিগুলো আদায় এবং নীতিমালার জন্য সমর্থন চাওয়ার প্রয়োজন রয়েছে। ‘প্রথাগত রাজনীতি’ প্রত্যাখ্যান করে, ক্ষমতাসীন দল একইভাবে সংসদের ভূমিকা অবমূল্যায়ন করেছে এবং কেবল ফ্রন্টবেঞ্চাররা বিরোধী দলকে আক্রমণ করতে এটি ব্যবহার করেছে।

তবে আরেকটি আরও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে, যা নেতার সংসদ সদস্যদের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। যখন মিত্রদের এবং নিজস্ব সংসদ সদস্যদের সমর্থনের প্রয়োজন দেখা দিয়েছে, তখন বেসামরিক-সামরিক প্রতিষ্ঠান সরকারকে এ সমর্থন জোগাতে সহায়তা করেছে। অরাজনৈতিক ব্যক্তিদের ওপর নির্ভরতা সংসদকে গুরুত্ব সহকারে নেওয়ার এবং এর সদস্যদের সঙ্গে নিয়মিত যুক্ত হওয়ার প্রয়োজন কমিয়ে দিয়েছে। তদুপরি, জোটটি নিজেই প্রতিষ্ঠানের সহায়তায় একত্রিত হয়েছিল, তাই দলীয় নেতারা আবার মিত্রবাহিনীকে লাইনে রাখার জন্য এর দিকেই ঝুঁকছেন।

দলের অভ্যন্তরীণ ফাটলগুলোর মাধ্যমে এটাই প্রতিফলিত হয় যে, পিটিআই বিভিন্ন স্বার্থের সমন্বয়ে গঠিত এবং দলটিতে রয়েছে বৈচিত্র্যময় মূল সমর্থকরা, অন্য দলচ্যুতরা এবং প্রতিষ্ঠানের সমর্থনে নির্বাচনের সময় নিয়োগপ্রাপ্ত নতুন প্রবেশকারীরা। পাঞ্জাবের যারা দলে যোগ দিয়েছিলেন তাদের অনেকেই ছিলেন পিএমএল-কিউ এবং পিপিপির সাবেক সদস্য এবং খাইবার পাখতুনখোয়ায় জামায়াতে ইসলামী, পিপিপি এবং পিএমএল-এনের দলচ্যুত সদস্যরা যোগ দিয়েছিলেন।

বৈচিত্র্যময় এ সদস্যদের নির্দিষ্ট লক্ষ্যে একীভূত করা সহজ ছিল না এবং এটাই ব্যাখ্যা দেয়, কেন ক্ষমতাসীন দল পরস্পরবিরোধী অবস্থানে ঘোরাফেরা করছে। ঠিক এ কারণেই দলটি কিসের পক্ষে অবস্থান করছে তা না বলে কিসের বিরোধিতা করছে, তা দিয়ে নিজেকে সংজ্ঞায়িত করে। এটি ‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে’, ‘প্রথাগত রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে’ এবং ব্যবসায় ‘মাফিয়াদের’ বিরুদ্ধে। তাই দলটি এখনো নিজের জন্য ইতিবাচক কোনো পরিচয় তৈরি করতে পারেনি।

ক্ষমতাসীন একটি দল পরিচালনা করা আরও বড় একটি চ্যালেঞ্জ, বিশেষ করে যখন দলটি সুসংগঠিত নয়-বরং অনেকটা ফ্যানক্লাবের মতো। দীর্ঘদিন ধরে দল পরিচালনার দায়িত্ব পাকা রাজনীতিবিদ জাহাঙ্গীর তারিনকে দেওয়া হয়েছিল। তিনি খানের সমর্থন হারানোর আগ পর্যন্ত এটি ভালোভাবেই কাজ করেছে। পরবর্তীকালে কাউকেই এ কাজটি দেওয়া হয়নি, ফলে দলটি অবিন্যস্ত হয়ে পড়েছে এবং বিবদমান কণ্ঠস্বর বাড়ছে।

তবে দলের, বিশেষ করে জ্যেষ্ঠ সদস্যদের মধ্যকার অন্তর্দ্বন্দ্ব নিয়ন্ত্রণ করতে নেতার অনীহার কারণ, এখনো ধাঁধা হিসেবে রয়ে গেলো। জ্যেষ্ঠ নেতাদের ভারসাম্য নষ্ট করতে ইচ্ছাকৃতভাবে তাদের লড়াইয়ে রাখার কৌশল, একটি ব্যাখ্যা হতে পারে। আরেকটি সম্ভাব্য কারণ হলো, তিনি তার পথ থেকে সরে এসে দলীয় রাজনৈতিক বিরোধ মীমাংসার জন্য ‘হাত নোংরা করতে’ অনিচ্ছুক। তবে কারণ যাই হোক না কেন, তা দলটিকে একটি বিশৃঙ্খল অবস্থায় ফেলে রেখেছে এবং দলীয় বিষয় থেকে নেতা দূরে রয়েছেন, এমন ধারণা তৈরি করছে। তাছাড়া এটি মন্ত্রীদের যা খুশি বলা এবং টুইটারে লেখার স্বাধীনতা দিচ্ছে, যা কখনো কখনো সরকারি নীতির বিরুদ্ধেও যাচ্ছে। এতে জনগণের এ ধারণা আরও শক্তিশালী হচ্ছে যে, একটি বিশৃঙ্খল দল সরকার পরিচালনা করছে।

এসবের কোনোটাই অবশ্য সরকারের অস্তিত্বের জন্য হুমকি নয়। তবে মিত্রদের দূরে সরিয়ে দেওয়া এবং দলীয় উত্তেজনা অমীমাংসিত রেখে দেওয়া এমন সংকেত দেয় যে, সামনের দীর্ঘ এবং রাজনৈতিকভাবে গরম গ্রীষ্মে বিপদ আসন্ন।

লেখক: যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এবং জাতিসংঘে পাকিস্তানের সাবেক দূত।


বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রাম্পের কর-ব্যয়ের বিল নিয়ে ফের ক্ষোভ ঝাড়লেন ইলন মাস্ক
ট্রাম্পের কর-ব্যয়ের বিল নিয়ে ফের ক্ষোভ ঝাড়লেন ইলন মাস্ক
সুদানে স্বর্ণের খনি ধস, নিহত ১১
সুদানে স্বর্ণের খনি ধস, নিহত ১১
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
সরকারবিরোধী আন্দোলনে উত্তাল সার্বিয়া
সরকারবিরোধী আন্দোলনে উত্তাল সার্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে দুই ফায়ারফাইটার নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে দুই ফায়ারফাইটার নিহত
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
ভারতের উত্তরাখণ্ডে আকস্মিক বন্যায় নিহত ২, নিখোঁজ ৭
ভারতের উত্তরাখণ্ডে আকস্মিক বন্যায় নিহত ২, নিখোঁজ ৭
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
তানজানিয়ায় সংঘর্ষের পর বাস পুড়ে ৩৮ জনের মৃত্যু
তানজানিয়ায় সংঘর্ষের পর বাস পুড়ে ৩৮ জনের মৃত্যু
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
সর্বশেষ খবর
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কাস্টমস আন্দোলনের কোনও প্রভাব পড়েনি মোংলা বন্দরে
কাস্টমস আন্দোলনের কোনও প্রভাব পড়েনি মোংলা বন্দরে

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় ৮ দিন আটকে রাখা ব্যক্তিকে উদ্ধার, একজন গ্রেফতার
ভাঙ্গায় ৮ দিন আটকে রাখা ব্যক্তিকে উদ্ধার, একজন গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন হাজার পিস ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
তিন হাজার পিস ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতে বিতর্ক, পাকিস্তানে হিট : দিলজিতের ‘সর্দারজি থ্রি’ ঝড় তুলেছে
ভারতে বিতর্ক, পাকিস্তানে হিট : দিলজিতের ‘সর্দারজি থ্রি’ ঝড় তুলেছে

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের কর-ব্যয়ের বিল নিয়ে ফের ক্ষোভ ঝাড়লেন ইলন মাস্ক
ট্রাম্পের কর-ব্যয়ের বিল নিয়ে ফের ক্ষোভ ঝাড়লেন ইলন মাস্ক

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় ইজিবাইকের দুইজন নিহত, আহত ৪
খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় ইজিবাইকের দুইজন নিহত, আহত ৪

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখার আয়োজনে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখার আয়োজনে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৪৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৬ জেলায় নির্মিত হচ্ছে আধুনিক তথ্য কমপ্লেক্স
২৬ জেলায় নির্মিত হচ্ছে আধুনিক তথ্য কমপ্লেক্স

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীপিকার হৃদয়ে জায়গা করে নিলেন ব্র্যাড পিট
দীপিকার হৃদয়ে জায়গা করে নিলেন ব্র্যাড পিট

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনা নাগরিকের ছিনতাই হওয়া মোবাইল উদ্ধার, আটক ১
চীনা নাগরিকের ছিনতাই হওয়া মোবাইল উদ্ধার, আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মা হচ্ছেন না সোনাক্ষী, গুঞ্জনের জবাব দিলেন নিজেই
মা হচ্ছেন না সোনাক্ষী, গুঞ্জনের জবাব দিলেন নিজেই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমিরকে বলা হয়েছিল, ‘তুমি যা চাইবে, আমরা তা দেব’
আমিরকে বলা হয়েছিল, ‘তুমি যা চাইবে, আমরা তা দেব’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বরিশালে দুই ট্রাকের সংঘর্ষে নিহত ২
বরিশালে দুই ট্রাকের সংঘর্ষে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওজন কমাতে মেনে চলুন এই ৫টি সহজ নিয়ম
ওজন কমাতে মেনে চলুন এই ৫টি সহজ নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সুদানে স্বর্ণের খনি ধস, নিহত ১১
সুদানে স্বর্ণের খনি ধস, নিহত ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাঁচা মরিচের দামে খুশি মানিকগঞ্জের কৃষক
কাঁচা মরিচের দামে খুশি মানিকগঞ্জের কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই বছর আটকে থাকার পর আসছে ‘অন্যদিন...’
দুই বছর আটকে থাকার পর আসছে ‘অন্যদিন...’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যারা নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করার চেষ্টা করবেন, তারা গণধিকৃত হবেন : ব্যারিস্টার মীর হেলাল
যারা নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করার চেষ্টা করবেন, তারা গণধিকৃত হবেন : ব্যারিস্টার মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আবু সাঈদ হত্যা : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
আবু সাঈদ হত্যা : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্ষায় শিশুর ত্বকে ডায়াপার র‍্যাশ ও চর্মরোগ, প্রতিরোধে যা করবেন
বর্ষায় শিশুর ত্বকে ডায়াপার র‍্যাশ ও চর্মরোগ, প্রতিরোধে যা করবেন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে গেলেন সাভোনা
ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে গেলেন সাভোনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাল ফিতায় বন্দি ঋণের সহায়তা ফাইল
লাল ফিতায় বন্দি ঋণের সহায়তা ফাইল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমের টানে ভারতের যুবক হাতীবান্ধায়, আটক করলো পুলিশ
প্রেমের টানে ভারতের যুবক হাতীবান্ধায়, আটক করলো পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী
৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার
৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক
এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে
দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী
মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা
অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস
দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’
৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত
শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু
মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী মূল্যবোধ ও জাতীয় স্বার্থকে গুরুত্ব দিয়ে নির্বাচনে অংশ নেবে খেলাফত মজলিস
ইসলামী মূল্যবোধ ও জাতীয় স্বার্থকে গুরুত্ব দিয়ে নির্বাচনে অংশ নেবে খেলাফত মজলিস

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ঐকমত্য কমিশনের সব প্রস্তাব মানার ধারণা থেকে বের হতে হবে’
‘ঐকমত্য কমিশনের সব প্রস্তাব মানার ধারণা থেকে বের হতে হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাহরাইনকে ৭-০ গোলে উড়িয়ে দুর্দান্ত শুরু বাংলাদেশের
বাহরাইনকে ৭-০ গোলে উড়িয়ে দুর্দান্ত শুরু বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল
রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা

সম্পাদকীয়

পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের
পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে
বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা

সম্পাদকীয়

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম

নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ
নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা