শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০০, বুধবার, ০৫ জানুয়ারি, ২০২২

ভবিষ্যতের সমরাস্ত্র ও লড়াইয়ে চীন ও রাশিয়া কোন দিকে এগিয়ে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভবিষ্যতের সমরাস্ত্র ও লড়াইয়ে চীন ও রাশিয়া কোন দিকে এগিয়ে?

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ২০২১ সালে প্রতিরক্ষা এবং নিরাপত্তা নীতিতে মৌলিক বেশ কিছু পরিবর্তন লক্ষ্য করা গেছে।

যেমন, ব্রিটেন প্রতিরক্ষা খাতে ডিজিটাল প্রযুক্তি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এবং সাইবার প্রযুক্তিতে বাজেট বাড়িয়েছে। পাশাপাশি সনাতনী যুদ্ধাস্ত্র ও সৈন্য সংখ্যার পেছনে ব্যয়বরাদ্দ কমিয়েছে।

একই সময়ে, রাশিয়া ইউক্রেন সীমান্তে সৈন্য সমাবেশ বাড়িয়েছে। মস্কো বেশ কড়া ভাষায় দাবি করেছে নেটো যেন রাশিয়ার ঘরের পাশে তাদের সদস্য দেশগুলোতে সামরিক তৎপরতা বন্ধ করে। চীন আরও উচ্চ কণ্ঠে হুঁশিয়ার করে দিয়েছে যে প্রয়োজন হলে লড়াই করে তারা তাইওয়ান পুনর্দখল করবে।

একইসঙ্গে ২০২১য়ে বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় আঞ্চলিক পর্যায়ে যুদ্ধ বেঁধেছে। ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চলছে। ইউক্রেনের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংঘাতে ২০১৪ সাল থেকে প্রাণ হারিয়েছে ১৪ হাজারের বেশি মানুষ। সিরিয়ায় বিদ্রোহ কিছুটা ছাই চাপা আগুনের মত স্তিমিত রয়েছে এবং আফ্রিকার বিভিন্ন অংশে ইসলামিক স্টেট গোষ্ঠীর উত্থান হয়েছে চোখে পড়ার মত।

এই পটভূমিতে আগামী দিনগুলোতে বড় বড় শক্তির যুদ্ধের কৌশল কী হতে যাচ্ছে? আগামীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় কী ধরনের সমরাস্ত্র নিয়ে তৈরি হচ্ছে পশ্চিমা শক্তিগুলো?

'আগামীর যুদ্ধ কৌশল' শুরু হয়ে গেছে?

"ভবিষ্যত সমর কৌশল"এর একটা রূপরেখা আমরা ইতোমধ্যেই দেখেছি বলা চলে।

একদিকে পশ্চিমা দেশগুলো আর অন্যদিকে বলা যায়, চীন ও রাশিয়ার মধ্যে, বড় ধরনের সংঘাতে কী ধরনের প্রযুক্তি, কী ধরনের কৌশল ব্যবহার হবে, তা ইতোমধ্যেই তৈরি হয়েছে, তার মহড়া হয়ে গেছে এমনকি তা মোতায়েনও করা হয়েছে।

রাশিয়া ১৬ই নভেম্বর মহাকাশে একটি ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালায়, যাতে তাদের নিজেদেরই একটি ক্ষেপণাস্ত্র তারা ধ্বংস করে। গ্রীষ্মে চীন তাদের উন্নত হাইপারসোনিক ক্ষেপণাস্ত্রর পরীক্ষা চালায়। হাইপারসোনিক ক্ষেপণাস্ত্র শব্দের চেয়ে অনেক গুণ দ্রুত গতিতে ছুটতে সক্ষম।

এর বাইরে, সাইবার দুনিয়ায় ক্ষতিসাধনকারী হামলা চালানো, তা সে কোন ব্যবস্থাকে অচল করে দেবার উদ্দেশ্যে হোক বা কোন কিছু হাতিয়ে নেবার লক্ষ্যেই হোক, একটা দৈনিন্দন ঘটনায় দাঁড়িয়েছে। যে ধরনের হামলা পরিচিত "সাব-থ্রেশহোল্ড ওয়ারফেয়ার" হিসাবে যেখানে সামনাসামনি বা প্রত্যক্ষ যুদ্ধ হচ্ছে না, কিন্তু যেটা পরোক্ষ একটা যুদ্ধ।

রাশিয়া ও চীন পশ্চিমের জন্য 'চরম ঝুঁকি'

মিশেল ফ্লুওরনয় প্রেসিডেন্ট ক্লিন্টন এবং প্রেসিডেন্ট ওবামা ক্ষমতায় থাকাকালীন আমেরিকান কৌশল নির্ধারণে পেন্টাগনের নীতি বিষয়ক প্রধানের পদে কাজ করেছেন। তিনি বলছেন গত দুই দশক ধরে পশ্চিমা দেশগুলোর নজর ছিল শুধু মধ্য প্রাচ্যে- মধ্য প্রাচ্য নিয়ে তারা এতটাই ব্যস্ত থেকেছে যেসময় তাদের প্রতিপক্ষ দেশগুলো সামরিক দিক দিয়ে অনেক এগিয়ে গেছে।

"কৌশলগত দিক দিয়ে আসলেই আমরা একটা দুর্বল জায়গায় রয়েছি। আমরা - অর্থাৎ আমেরিকা, ব্রিটেন এবং আমাদের মিত্র দেশগুলো - আমরা বিশ বছর ধরে শুধু নজর দিয়েছি সন্ত্রাস ঠেকাতে আর বিদ্রোহ সামলাতে, ইরাকে আর আফগানিস্তানে যুদ্ধ করে সময় কাটিয়েছি। এখন চোখ খুলে আমরা দেখছি আমরা একটা খুবই গুরুতর, বিশাল একটা শক্তিমত্তার প্রতিযোগিতার মুখোমুখি হয়েছি," তিনি বলছেন।

তিনি অবশ্যই এখানে রাশিয়া আর চীনের প্রতি ইঙ্গিত করছেন। ব্রিটিশ সরকারের একটি প্রতিরক্ষা পর্যালোচনায় এই দুই দেশকে "চরম ঝুঁকি" এবং দীর্ঘমেয়াদের জন্য তাদের পশ্চিমের "কৌশলগত প্রতিদ্বন্দ্বী" বলে বর্ণনা করা হয়েছে।

"আমরা যখন ব্যাপক পরিসরে মধ্য প্রাচ্যকে নিয়ে পড়েছিলাম, তখন এই দেশগুলো পশ্চিমা কায়দায় যুদ্ধ লড়ার স্কুলে পাঠ নিয়েছে। এবং তারা বিভিন্ন ধরনের নতুন প্রযুক্তিতে বাপক মাত্রায় বিনিয়োগ শুরু করেছে," বলেছেন মিশেল ফ্লুওরনয়।

সম্মুখ-সমরের চরিত্র কী হবে?

তবে এর বেশির ভাগটাই বিনিয়োগ করা হয়েছে সাইবার হামল চালানোর প্রযুক্তি ও কর্মকাণ্ডে, যেমন পশ্চিমা সমাজের মূল্যবোধকে আঘাত করতে, তাদের কার্যক্রমে ব্যাঘাত ঘটাতে, নির্বাচনে প্রভাব খাটাতে, এবং স্পর্শকাতর তথ্যউপাত্ত চুরি করতে চালানো বিভিন্ন হামলায়। এগুলো সম্মুখ-সমরের পর্যায় থেকে অনেক দূরে এবং এধরনের হামলার বেশিরভাগই অস্বীকার করা সম্ভব।

কিন্তু ধরা যাক, ইউক্রেন নিয়ে পশ্চিমা বিশ্ব এবং রাশিয়ার মধ্যে বর্তমান উত্তেজনা বা তাইওয়ান নিয়ে আমেরিকা ও চীনের মধ্যে যে উত্তেজনা, তা নিয়ে যুদ্ধ বাঁধল। তখন কী হবে? সেই যুদ্ধ বাঁধলে তার ধরণ কী হবে?

"আমার মনে হয় সেটা তখন খুব দ্রুত বদলে যাওয়া একটা আবহ তৈরি করবে, আর সেটা ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল হয়ে পড়বে তথ্য প্রবাহের ডোমেইনগুলোর ওপর," বলছেন ইন্টারন্যাশানাল ইন্সটিটিউট ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিস (আইআইএসএস)-এর একজন সিনিয়র গবেষক মেইয়া নুওয়্ন্সে। তিনি এই মন্তব্য করেছেন সামরিক কৌশলে তথ্য ব্যবহারের ক্ষেত্রে চীনের এগিয়ে থাকার প্রতি ইঙ্গিত করে।

"চীনের পিপলস লিবারেশন আর্মি, স্ট্র্যাটেজিক ফোর্স নামে একটি সংস্থা গড়ে তুলেছে, যাদের কাজ সাইবার জগত, ইলেকট্রনিক যুদ্ধ এবং ইন্টারনেটের সক্ষমতা নিয়ে।"

কিন্তু বাস্তবে এর অর্থ কী দাঁড়াবে? এধরনের লড়াই বাঁধলে প্রথমেই যেটা হবে, সেটা হল দু পক্ষেই বিশালভাবে সাইবার হামলা শুরু হয়ে যাবে। দু পক্ষই একে অন্যের যোগাযোগ ব্যবস্থা যেমন স্যাটেলইট ব্যবস্থাকে "অকেজো" করে দেবার চেষ্টা করবে, অথবা সমুদ্রের তলা দিয়ে যে কেবল্ ব্যবস্থার মাধ্যমে তথ্য প্রবাহিত হয়, সেগুলো কেটে দেবার চেষ্টা করবে।

আইআইএসএস-এ ভবিষ্যত যুদ্ধাস্ত্র নিয়ে বিশেষজ্ঞ ফ্রানয-স্টেফান গ্যাডিকে আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম - আপনার আমার মত সাধারণ মানুষের ওপর এর কী প্রভাব পড়তে পারে? অর্থাৎ আমাদের জন্য এধরনের লড়াইয়ের অর্থ কী হবে? আমাদের ফোন কী হঠাৎ করে অকেজো হয়ে যাবে? পেট্রল স্টেশনে কী হঠাৎ করে তেল ফুরিয়ে যাবে? খাদ্য সরবরাহ ব্যবস্থা কী আকস্মিকভাবে অচল হয়ে পড়বে?

"হ্যাঁ- এগুলো ঘটা খুবই সম্ভব," তার উত্তর: "কারণ পরাশক্তিগুলো সাইবার স্পেসের ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে লড়াই চালানোর সম্ভাবনায় বিশাল পরিমাণ বিনিয়োগ করছে। শুধু তাই নয়, ইলেকট্রনিক সমরাস্ত্রের পেছনেও প্রচুর বিনিয়োগ হচ্ছে- যেমন উপগ্রহ ব্যবস্থা 'জ্যাম' করে দেয়া এবং যোগাযোগ সক্ষমতা অচল করে দেয়া। ফলে আগামী দিনের সংঘাতে লড়াইয়ের টার্গেট শুধু সামরিক বাহিনী হবে না, মূল লক্ষ্য হবে সার্বিকভাবে গোটা সমাজ।"

সবচেয়ে বড় সামরিক ঝুঁকি কী?

সবচেয়ে বড় সামরিক ঝুঁকির জায়গা হল অপরিকল্পিতভাবে ব্যাপক হামলা। উপগ্রহ ব্যবস্থা অচল হওয়ায় যখন যোগাযোগ বিপর্যস্ত, তখন মাটির নিচে বাঙ্কারে বসে যুদ্ধ পরিকল্পনা করছেন যারা, তারা তো জানতেই পারছেন না কী ঘটছে। তখন লড়াইয়ের পরবর্তী পদক্ষেপ কী হবে সে সিদ্ধান্ত নেয়া তাদের জন্য খুবই কঠিন হয়ে দাঁড়াবে।

মেইয়া নুওয়্ন্সে বলছেন এধরনের পরিস্থিতিতে তাদের সামনে থাকবে দুটো রাস্তা - হয় "ন্যূনতম" নাহয় "সর্বোচ্চ" মাত্রার আঘাত হানা -যেটা হবে অন্ধকারে ঢিল ছোঁড়া। আর এর যে কোন একটারই মধ্যে দিয়ে যুদ্ধের পরিস্থিতিকে আরও উস্কে দেবার ঝুঁকি বাড়বে।

আগামীর যুদ্ধ কৌশলে আরেকটি বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে- সেটা হল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা- এআই। এই প্রযুক্তি সমর অধিনায়কদের অত্যন্ত দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবে। তারা অনেক দ্রুত তথ্য যাচাই করে তাড়াতাড়ি পদক্ষেপ নিতে পারবেন।

এই প্রযুক্তিতে মানের দিক দিয়ে সম্ভাব্য শত্রুপক্ষের চেয়ে আমেরিকা এগিয়ে আছে বলে মনে করেন মিশেল ফ্লুওরনয়। তার বিশ্বাস চীন তার পিপলস লিবারেশন আর্মির বিশালতার নিরীখে যেখানে অনেক এগিয়ে আছে, সেখানে তাকে টেক্কা দিতে আমেরিকাকে সাহায্য করবে এআই।

তিনি বলেন, মানুষ এবং যন্ত্র দুয়ের বুদ্ধিমত্তা একযোগে কাজে লাগালে শত্রুশক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করার পরিকল্পনায় এগিয়ে থাকার সুযোগ পাওয়া যাবে।

রাশিয়া ও চীন কোথায় পশ্চিমকে টেক্কা দিচ্ছে

একটি ক্ষেত্রে পশ্চিমের দেশগুলো বিপজ্জনকভাবে রাশিয়া ও চীনের পেছনে পড়ে রয়েছে। সেটা হল হাইপারসোনিক ক্ষেপণাস্ত্র শক্তির ক্ষেত্রে ।

হাইপারসোনিক মিসাইল হল - উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন ক্ষেপণাস্ত্র যা শব্দের চেয়ে পাঁচ থেকে ২৭ গুণ দ্রুত গতিতে যে কোন জায়গায় উড়তে পারে এবং এই ক্ষেপণাস্ত্রের মুখে অপারমাণবিক অথবা পারমাণবিক দুধরনের অস্ত্রই বসানো সম্ভব।

রাশিয়া যারকন হাইপারসোনিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণে সাফল্যের কথা ঘোষণা করে বলেছিল যে এই ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের যে কোন দেশের যে কোন রকম প্রতিরক্ষাকে পরাস্ত করতে সক্ষম।

চীন ২০১৯ সালে তাদের ডং ফেং ১৭ ক্ষেপণাস্ত্রের কথা প্রকাশ করে। এটিতে হাইপারসোনিক গ্লাইড প্রযুক্তি ব্যবহারের উপযোগী একটি যান আছে, যা বায়ুমণ্ডলের মধ্যে দিয়ে যে কোন নিশানায় ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়তে সক্ষম। এই ক্ষেপণাস্ত্রর গতিপর্থ নির্ণয় করা দুরূহ, ফলে তা ধরাও কঠিন।

অন্যদিকে, আমেরিকার উদ্ভাবিত একটি পদ্ধতির সাম্প্রতিক পরীক্ষা সফল হয়নি। চীনের অস্ত্রসম্ভারে নতুন এই অস্ত্র সংযোজিত হওয়ার আমেরিকার দুশ্চিন্তা বেড়েছে এবং চীন তাইওয়ান দখলের জন্য যুদ্ধের সিদ্ধান্ত নিলে আমেরিকা তাইওয়ানের পক্ষে লড়বে কিনা সে নিয়ে আমেরিকাকে এখন দুবার ভাবতে হবে।

পরিস্থিতি পশ্চিমের জন্য কি শুধুই হতাশাব্যাঞ্জক?

কিন্তু এত উন্নত মানের প্রযুক্তি হাতে থাকার পরেও রাশিয়া ২০২২ সালে এসে ইউক্রেন সীমান্তে যে সৈন্য সমাবেশ করেছে সেখানে মূলত সনাতনপন্থী যুদ্ধের সরঞ্জামই চোখে পড়ছে অর্থাৎ ট্যাঙ্ক, সাঁজোয়া যান এবং সৈন্য, যদিও অবশ্যই তারা সাইবার ও ইলেকট্রনিক হামলার পুরোদস্তুর ক্ষমতা রাখে।

ব্রিটেন সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুরনো প্রথার যুদ্ধ সরঞ্জামের পেছনে ব্যয়বরাদ্দ হ্রাস করে তা নতুন প্রযুক্তিতে বিনিয়োগের। ফ্রানয-স্টেফান গ্যাডি বলছেন এর থেকে লাভের ফসল অবশ্যই পাওয়া যাবে- তবে তা বিশ বছর পরে। কিন্তু তার আগে ব্রিটেনের জন্য শক্তিমত্তার প্রতিযোগিতায় যে ফারাক তৈরি হবে তা উদ্বেগের বৈকি।

"আমার ধারণা আগামী পাঁচ থেকে দশ বছর পশ্চিমের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক চ্যালেঞ্জের সময়। কারণ এ সময়েই ব্যয় হ্রাসের প্রক্রিয়ার প্রভাবগুলো পড়বে। একদিকে ছাঁটকাটের কারণে অনেক কিছুর অভাব, অন্যদিকে প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ সবে শুরু হওয়ায় সক্ষমতাও পুরোদস্তুর তৈরি না হওয়া -প্রতিরক্ষা কার্যকারিতায় বড় ধরনের প্রভাব ফেলবে," তিনি বলছেন।

আর পশ্চিমা দেশগুলোর নিরাপত্তার প্রতি সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ চ্যালেঞ্জগুলো আসবে আগামী পাঁচ থেকে দশ বছরের মধ্যেই। তাহলে পরিস্থিতি কি পশ্চিমের জন্য শুধুই হতাশাব্যাঞ্জক?

মিশেল ফ্লুওরনয় তা মনে করেন না। আমেরিকার প্রতিরক্ষা নীতির কেন্দ্রে তিনি অনেক বছর ধরে কাজ করেছেন। তিনি মনে করেন পশ্চিমকে এই সঙ্কট থেকে উত্তরণের জন্য দুটি দিকে নজর দিতে হবে - মিত্রদের সাথে ঘনিষ্ঠ পর্যায়ে পরামর্শ এবং সমন্বয় আর সঠিক ক্ষেত্রে বিনিয়োগ।

"আমরা যদি একযোগে আলোচনা করি এবং সঠিক প্রযুক্তিতে প্রকৃতভাবে বিনিয়োগ করি, সঠিক পদ্ধতি নিয়ে কাজ করি এবং দ্রুত ও ব্যাপক পর্যায়ে তা গড়ে তোলার কাজে নামি, তাহলে মহাশক্তির মধ্যে লড়াই ঠেকাতে আমরা সমর্থ হব," তিনি বলছেন। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩
অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ৭ জন নিহত
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ৭ জন নিহত
জাপানে সুনামির ১৪ বছর পর দেহাবশেষের পরিচয় শনাক্ত
জাপানে সুনামির ১৪ বছর পর দেহাবশেষের পরিচয় শনাক্ত
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
দেশবাসীর মুক্তির জন্য ট্রাম্পই একমাত্র ভরসা: নোবেল জয়ী মাচাদো
দেশবাসীর মুক্তির জন্য ট্রাম্পই একমাত্র ভরসা: নোবেল জয়ী মাচাদো
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
সর্বশেষ খবর
আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস আজ
আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস আজ

২৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হকি বিশ্বকাপ দলে ডাক পেলেন ঢাবি ছাত্রদল নেতা
হকি বিশ্বকাপ দলে ডাক পেলেন ঢাবি ছাত্রদল নেতা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘৮ ঘণ্টার বেশি কাজ নয়’— সিদ্ধান্তে অটল দীপিকা
‘৮ ঘণ্টার বেশি কাজ নয়’— সিদ্ধান্তে অটল দীপিকা

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩
অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ৭ জন নিহত
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ৭ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১০
শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মান ঝড়ে উড়ে গেল লুক্সেমবার্গ
জার্মান ঝড়ে উড়ে গেল লুক্সেমবার্গ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু
বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা
ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজারবাইজানকে উড়িয়ে দিয়ে বিশ্বকাপে এক পা ফ্রান্সের
আজারবাইজানকে উড়িয়ে দিয়ে বিশ্বকাপে এক পা ফ্রান্সের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানযাত্রী নিহত, আহত ২
গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানযাত্রী নিহত, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান: কুতুবদিয়ায় ১১ ফিশিং বোট জব্দ
মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান: কুতুবদিয়ায় ১১ ফিশিং বোট জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে সুনামির ১৪ বছর পর দেহাবশেষের পরিচয় শনাক্ত
জাপানে সুনামির ১৪ বছর পর দেহাবশেষের পরিচয় শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দেশবাসীর মুক্তির জন্য ট্রাম্পই একমাত্র ভরসা: নোবেল জয়ী মাচাদো
দেশবাসীর মুক্তির জন্য ট্রাম্পই একমাত্র ভরসা: নোবেল জয়ী মাচাদো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসাসেবার বাইরে ৬০ শতাংশ থাইরয়েড রোগী
চিকিৎসাসেবার বাইরে ৬০ শতাংশ থাইরয়েড রোগী

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মহানবী (সা.)-এর রাজনৈতিক শিক্ষার মূলকথা
মহানবী (সা.)-এর রাজনৈতিক শিক্ষার মূলকথা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে
সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা
শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ
কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ
বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!
ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর
জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি
গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা
গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা
এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ
‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল
হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত
বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে কৃষকের বাজারের উদ্বোধন আজ
পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে কৃষকের বাজারের উদ্বোধন আজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯
হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট
অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনে পুড়ল ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বসতঘর
আগুনে পুড়ল ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বসতঘর

দেশগ্রাম

ভারতের ৯ কোম্পানি ও আট নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও আট নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

পূর্ব-পশ্চিম

উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়

সম্পাদকীয়