শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০০, বুধবার, ০৫ জানুয়ারি, ২০২২

ভবিষ্যতের সমরাস্ত্র ও লড়াইয়ে চীন ও রাশিয়া কোন দিকে এগিয়ে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভবিষ্যতের সমরাস্ত্র ও লড়াইয়ে চীন ও রাশিয়া কোন দিকে এগিয়ে?

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ২০২১ সালে প্রতিরক্ষা এবং নিরাপত্তা নীতিতে মৌলিক বেশ কিছু পরিবর্তন লক্ষ্য করা গেছে।

যেমন, ব্রিটেন প্রতিরক্ষা খাতে ডিজিটাল প্রযুক্তি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এবং সাইবার প্রযুক্তিতে বাজেট বাড়িয়েছে। পাশাপাশি সনাতনী যুদ্ধাস্ত্র ও সৈন্য সংখ্যার পেছনে ব্যয়বরাদ্দ কমিয়েছে।

একই সময়ে, রাশিয়া ইউক্রেন সীমান্তে সৈন্য সমাবেশ বাড়িয়েছে। মস্কো বেশ কড়া ভাষায় দাবি করেছে নেটো যেন রাশিয়ার ঘরের পাশে তাদের সদস্য দেশগুলোতে সামরিক তৎপরতা বন্ধ করে। চীন আরও উচ্চ কণ্ঠে হুঁশিয়ার করে দিয়েছে যে প্রয়োজন হলে লড়াই করে তারা তাইওয়ান পুনর্দখল করবে।

একইসঙ্গে ২০২১য়ে বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় আঞ্চলিক পর্যায়ে যুদ্ধ বেঁধেছে। ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চলছে। ইউক্রেনের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংঘাতে ২০১৪ সাল থেকে প্রাণ হারিয়েছে ১৪ হাজারের বেশি মানুষ। সিরিয়ায় বিদ্রোহ কিছুটা ছাই চাপা আগুনের মত স্তিমিত রয়েছে এবং আফ্রিকার বিভিন্ন অংশে ইসলামিক স্টেট গোষ্ঠীর উত্থান হয়েছে চোখে পড়ার মত।

এই পটভূমিতে আগামী দিনগুলোতে বড় বড় শক্তির যুদ্ধের কৌশল কী হতে যাচ্ছে? আগামীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় কী ধরনের সমরাস্ত্র নিয়ে তৈরি হচ্ছে পশ্চিমা শক্তিগুলো?

'আগামীর যুদ্ধ কৌশল' শুরু হয়ে গেছে?

"ভবিষ্যত সমর কৌশল"এর একটা রূপরেখা আমরা ইতোমধ্যেই দেখেছি বলা চলে।

একদিকে পশ্চিমা দেশগুলো আর অন্যদিকে বলা যায়, চীন ও রাশিয়ার মধ্যে, বড় ধরনের সংঘাতে কী ধরনের প্রযুক্তি, কী ধরনের কৌশল ব্যবহার হবে, তা ইতোমধ্যেই তৈরি হয়েছে, তার মহড়া হয়ে গেছে এমনকি তা মোতায়েনও করা হয়েছে।

রাশিয়া ১৬ই নভেম্বর মহাকাশে একটি ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালায়, যাতে তাদের নিজেদেরই একটি ক্ষেপণাস্ত্র তারা ধ্বংস করে। গ্রীষ্মে চীন তাদের উন্নত হাইপারসোনিক ক্ষেপণাস্ত্রর পরীক্ষা চালায়। হাইপারসোনিক ক্ষেপণাস্ত্র শব্দের চেয়ে অনেক গুণ দ্রুত গতিতে ছুটতে সক্ষম।

এর বাইরে, সাইবার দুনিয়ায় ক্ষতিসাধনকারী হামলা চালানো, তা সে কোন ব্যবস্থাকে অচল করে দেবার উদ্দেশ্যে হোক বা কোন কিছু হাতিয়ে নেবার লক্ষ্যেই হোক, একটা দৈনিন্দন ঘটনায় দাঁড়িয়েছে। যে ধরনের হামলা পরিচিত "সাব-থ্রেশহোল্ড ওয়ারফেয়ার" হিসাবে যেখানে সামনাসামনি বা প্রত্যক্ষ যুদ্ধ হচ্ছে না, কিন্তু যেটা পরোক্ষ একটা যুদ্ধ।

রাশিয়া ও চীন পশ্চিমের জন্য 'চরম ঝুঁকি'

মিশেল ফ্লুওরনয় প্রেসিডেন্ট ক্লিন্টন এবং প্রেসিডেন্ট ওবামা ক্ষমতায় থাকাকালীন আমেরিকান কৌশল নির্ধারণে পেন্টাগনের নীতি বিষয়ক প্রধানের পদে কাজ করেছেন। তিনি বলছেন গত দুই দশক ধরে পশ্চিমা দেশগুলোর নজর ছিল শুধু মধ্য প্রাচ্যে- মধ্য প্রাচ্য নিয়ে তারা এতটাই ব্যস্ত থেকেছে যেসময় তাদের প্রতিপক্ষ দেশগুলো সামরিক দিক দিয়ে অনেক এগিয়ে গেছে।

"কৌশলগত দিক দিয়ে আসলেই আমরা একটা দুর্বল জায়গায় রয়েছি। আমরা - অর্থাৎ আমেরিকা, ব্রিটেন এবং আমাদের মিত্র দেশগুলো - আমরা বিশ বছর ধরে শুধু নজর দিয়েছি সন্ত্রাস ঠেকাতে আর বিদ্রোহ সামলাতে, ইরাকে আর আফগানিস্তানে যুদ্ধ করে সময় কাটিয়েছি। এখন চোখ খুলে আমরা দেখছি আমরা একটা খুবই গুরুতর, বিশাল একটা শক্তিমত্তার প্রতিযোগিতার মুখোমুখি হয়েছি," তিনি বলছেন।

তিনি অবশ্যই এখানে রাশিয়া আর চীনের প্রতি ইঙ্গিত করছেন। ব্রিটিশ সরকারের একটি প্রতিরক্ষা পর্যালোচনায় এই দুই দেশকে "চরম ঝুঁকি" এবং দীর্ঘমেয়াদের জন্য তাদের পশ্চিমের "কৌশলগত প্রতিদ্বন্দ্বী" বলে বর্ণনা করা হয়েছে।

"আমরা যখন ব্যাপক পরিসরে মধ্য প্রাচ্যকে নিয়ে পড়েছিলাম, তখন এই দেশগুলো পশ্চিমা কায়দায় যুদ্ধ লড়ার স্কুলে পাঠ নিয়েছে। এবং তারা বিভিন্ন ধরনের নতুন প্রযুক্তিতে বাপক মাত্রায় বিনিয়োগ শুরু করেছে," বলেছেন মিশেল ফ্লুওরনয়।

সম্মুখ-সমরের চরিত্র কী হবে?

তবে এর বেশির ভাগটাই বিনিয়োগ করা হয়েছে সাইবার হামল চালানোর প্রযুক্তি ও কর্মকাণ্ডে, যেমন পশ্চিমা সমাজের মূল্যবোধকে আঘাত করতে, তাদের কার্যক্রমে ব্যাঘাত ঘটাতে, নির্বাচনে প্রভাব খাটাতে, এবং স্পর্শকাতর তথ্যউপাত্ত চুরি করতে চালানো বিভিন্ন হামলায়। এগুলো সম্মুখ-সমরের পর্যায় থেকে অনেক দূরে এবং এধরনের হামলার বেশিরভাগই অস্বীকার করা সম্ভব।

কিন্তু ধরা যাক, ইউক্রেন নিয়ে পশ্চিমা বিশ্ব এবং রাশিয়ার মধ্যে বর্তমান উত্তেজনা বা তাইওয়ান নিয়ে আমেরিকা ও চীনের মধ্যে যে উত্তেজনা, তা নিয়ে যুদ্ধ বাঁধল। তখন কী হবে? সেই যুদ্ধ বাঁধলে তার ধরণ কী হবে?

"আমার মনে হয় সেটা তখন খুব দ্রুত বদলে যাওয়া একটা আবহ তৈরি করবে, আর সেটা ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল হয়ে পড়বে তথ্য প্রবাহের ডোমেইনগুলোর ওপর," বলছেন ইন্টারন্যাশানাল ইন্সটিটিউট ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিস (আইআইএসএস)-এর একজন সিনিয়র গবেষক মেইয়া নুওয়্ন্সে। তিনি এই মন্তব্য করেছেন সামরিক কৌশলে তথ্য ব্যবহারের ক্ষেত্রে চীনের এগিয়ে থাকার প্রতি ইঙ্গিত করে।

"চীনের পিপলস লিবারেশন আর্মি, স্ট্র্যাটেজিক ফোর্স নামে একটি সংস্থা গড়ে তুলেছে, যাদের কাজ সাইবার জগত, ইলেকট্রনিক যুদ্ধ এবং ইন্টারনেটের সক্ষমতা নিয়ে।"

কিন্তু বাস্তবে এর অর্থ কী দাঁড়াবে? এধরনের লড়াই বাঁধলে প্রথমেই যেটা হবে, সেটা হল দু পক্ষেই বিশালভাবে সাইবার হামলা শুরু হয়ে যাবে। দু পক্ষই একে অন্যের যোগাযোগ ব্যবস্থা যেমন স্যাটেলইট ব্যবস্থাকে "অকেজো" করে দেবার চেষ্টা করবে, অথবা সমুদ্রের তলা দিয়ে যে কেবল্ ব্যবস্থার মাধ্যমে তথ্য প্রবাহিত হয়, সেগুলো কেটে দেবার চেষ্টা করবে।

আইআইএসএস-এ ভবিষ্যত যুদ্ধাস্ত্র নিয়ে বিশেষজ্ঞ ফ্রানয-স্টেফান গ্যাডিকে আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম - আপনার আমার মত সাধারণ মানুষের ওপর এর কী প্রভাব পড়তে পারে? অর্থাৎ আমাদের জন্য এধরনের লড়াইয়ের অর্থ কী হবে? আমাদের ফোন কী হঠাৎ করে অকেজো হয়ে যাবে? পেট্রল স্টেশনে কী হঠাৎ করে তেল ফুরিয়ে যাবে? খাদ্য সরবরাহ ব্যবস্থা কী আকস্মিকভাবে অচল হয়ে পড়বে?

"হ্যাঁ- এগুলো ঘটা খুবই সম্ভব," তার উত্তর: "কারণ পরাশক্তিগুলো সাইবার স্পেসের ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে লড়াই চালানোর সম্ভাবনায় বিশাল পরিমাণ বিনিয়োগ করছে। শুধু তাই নয়, ইলেকট্রনিক সমরাস্ত্রের পেছনেও প্রচুর বিনিয়োগ হচ্ছে- যেমন উপগ্রহ ব্যবস্থা 'জ্যাম' করে দেয়া এবং যোগাযোগ সক্ষমতা অচল করে দেয়া। ফলে আগামী দিনের সংঘাতে লড়াইয়ের টার্গেট শুধু সামরিক বাহিনী হবে না, মূল লক্ষ্য হবে সার্বিকভাবে গোটা সমাজ।"

সবচেয়ে বড় সামরিক ঝুঁকি কী?

সবচেয়ে বড় সামরিক ঝুঁকির জায়গা হল অপরিকল্পিতভাবে ব্যাপক হামলা। উপগ্রহ ব্যবস্থা অচল হওয়ায় যখন যোগাযোগ বিপর্যস্ত, তখন মাটির নিচে বাঙ্কারে বসে যুদ্ধ পরিকল্পনা করছেন যারা, তারা তো জানতেই পারছেন না কী ঘটছে। তখন লড়াইয়ের পরবর্তী পদক্ষেপ কী হবে সে সিদ্ধান্ত নেয়া তাদের জন্য খুবই কঠিন হয়ে দাঁড়াবে।

মেইয়া নুওয়্ন্সে বলছেন এধরনের পরিস্থিতিতে তাদের সামনে থাকবে দুটো রাস্তা - হয় "ন্যূনতম" নাহয় "সর্বোচ্চ" মাত্রার আঘাত হানা -যেটা হবে অন্ধকারে ঢিল ছোঁড়া। আর এর যে কোন একটারই মধ্যে দিয়ে যুদ্ধের পরিস্থিতিকে আরও উস্কে দেবার ঝুঁকি বাড়বে।

আগামীর যুদ্ধ কৌশলে আরেকটি বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে- সেটা হল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা- এআই। এই প্রযুক্তি সমর অধিনায়কদের অত্যন্ত দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবে। তারা অনেক দ্রুত তথ্য যাচাই করে তাড়াতাড়ি পদক্ষেপ নিতে পারবেন।

এই প্রযুক্তিতে মানের দিক দিয়ে সম্ভাব্য শত্রুপক্ষের চেয়ে আমেরিকা এগিয়ে আছে বলে মনে করেন মিশেল ফ্লুওরনয়। তার বিশ্বাস চীন তার পিপলস লিবারেশন আর্মির বিশালতার নিরীখে যেখানে অনেক এগিয়ে আছে, সেখানে তাকে টেক্কা দিতে আমেরিকাকে সাহায্য করবে এআই।

তিনি বলেন, মানুষ এবং যন্ত্র দুয়ের বুদ্ধিমত্তা একযোগে কাজে লাগালে শত্রুশক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করার পরিকল্পনায় এগিয়ে থাকার সুযোগ পাওয়া যাবে।

রাশিয়া ও চীন কোথায় পশ্চিমকে টেক্কা দিচ্ছে

একটি ক্ষেত্রে পশ্চিমের দেশগুলো বিপজ্জনকভাবে রাশিয়া ও চীনের পেছনে পড়ে রয়েছে। সেটা হল হাইপারসোনিক ক্ষেপণাস্ত্র শক্তির ক্ষেত্রে ।

হাইপারসোনিক মিসাইল হল - উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন ক্ষেপণাস্ত্র যা শব্দের চেয়ে পাঁচ থেকে ২৭ গুণ দ্রুত গতিতে যে কোন জায়গায় উড়তে পারে এবং এই ক্ষেপণাস্ত্রের মুখে অপারমাণবিক অথবা পারমাণবিক দুধরনের অস্ত্রই বসানো সম্ভব।

রাশিয়া যারকন হাইপারসোনিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণে সাফল্যের কথা ঘোষণা করে বলেছিল যে এই ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের যে কোন দেশের যে কোন রকম প্রতিরক্ষাকে পরাস্ত করতে সক্ষম।

চীন ২০১৯ সালে তাদের ডং ফেং ১৭ ক্ষেপণাস্ত্রের কথা প্রকাশ করে। এটিতে হাইপারসোনিক গ্লাইড প্রযুক্তি ব্যবহারের উপযোগী একটি যান আছে, যা বায়ুমণ্ডলের মধ্যে দিয়ে যে কোন নিশানায় ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়তে সক্ষম। এই ক্ষেপণাস্ত্রর গতিপর্থ নির্ণয় করা দুরূহ, ফলে তা ধরাও কঠিন।

অন্যদিকে, আমেরিকার উদ্ভাবিত একটি পদ্ধতির সাম্প্রতিক পরীক্ষা সফল হয়নি। চীনের অস্ত্রসম্ভারে নতুন এই অস্ত্র সংযোজিত হওয়ার আমেরিকার দুশ্চিন্তা বেড়েছে এবং চীন তাইওয়ান দখলের জন্য যুদ্ধের সিদ্ধান্ত নিলে আমেরিকা তাইওয়ানের পক্ষে লড়বে কিনা সে নিয়ে আমেরিকাকে এখন দুবার ভাবতে হবে।

পরিস্থিতি পশ্চিমের জন্য কি শুধুই হতাশাব্যাঞ্জক?

কিন্তু এত উন্নত মানের প্রযুক্তি হাতে থাকার পরেও রাশিয়া ২০২২ সালে এসে ইউক্রেন সীমান্তে যে সৈন্য সমাবেশ করেছে সেখানে মূলত সনাতনপন্থী যুদ্ধের সরঞ্জামই চোখে পড়ছে অর্থাৎ ট্যাঙ্ক, সাঁজোয়া যান এবং সৈন্য, যদিও অবশ্যই তারা সাইবার ও ইলেকট্রনিক হামলার পুরোদস্তুর ক্ষমতা রাখে।

ব্রিটেন সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুরনো প্রথার যুদ্ধ সরঞ্জামের পেছনে ব্যয়বরাদ্দ হ্রাস করে তা নতুন প্রযুক্তিতে বিনিয়োগের। ফ্রানয-স্টেফান গ্যাডি বলছেন এর থেকে লাভের ফসল অবশ্যই পাওয়া যাবে- তবে তা বিশ বছর পরে। কিন্তু তার আগে ব্রিটেনের জন্য শক্তিমত্তার প্রতিযোগিতায় যে ফারাক তৈরি হবে তা উদ্বেগের বৈকি।

"আমার ধারণা আগামী পাঁচ থেকে দশ বছর পশ্চিমের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক চ্যালেঞ্জের সময়। কারণ এ সময়েই ব্যয় হ্রাসের প্রক্রিয়ার প্রভাবগুলো পড়বে। একদিকে ছাঁটকাটের কারণে অনেক কিছুর অভাব, অন্যদিকে প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ সবে শুরু হওয়ায় সক্ষমতাও পুরোদস্তুর তৈরি না হওয়া -প্রতিরক্ষা কার্যকারিতায় বড় ধরনের প্রভাব ফেলবে," তিনি বলছেন।

আর পশ্চিমা দেশগুলোর নিরাপত্তার প্রতি সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ চ্যালেঞ্জগুলো আসবে আগামী পাঁচ থেকে দশ বছরের মধ্যেই। তাহলে পরিস্থিতি কি পশ্চিমের জন্য শুধুই হতাশাব্যাঞ্জক?

মিশেল ফ্লুওরনয় তা মনে করেন না। আমেরিকার প্রতিরক্ষা নীতির কেন্দ্রে তিনি অনেক বছর ধরে কাজ করেছেন। তিনি মনে করেন পশ্চিমকে এই সঙ্কট থেকে উত্তরণের জন্য দুটি দিকে নজর দিতে হবে - মিত্রদের সাথে ঘনিষ্ঠ পর্যায়ে পরামর্শ এবং সমন্বয় আর সঠিক ক্ষেত্রে বিনিয়োগ।

"আমরা যদি একযোগে আলোচনা করি এবং সঠিক প্রযুক্তিতে প্রকৃতভাবে বিনিয়োগ করি, সঠিক পদ্ধতি নিয়ে কাজ করি এবং দ্রুত ও ব্যাপক পর্যায়ে তা গড়ে তোলার কাজে নামি, তাহলে মহাশক্তির মধ্যে লড়াই ঠেকাতে আমরা সমর্থ হব," তিনি বলছেন। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
সর্বশেষ খবর
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে