শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ মে, ২০২১

নীরব সৌন্দর্য রাজধানীর ভাস্কর্যগুলো

মোস্তফা মতিহার
প্রিন্ট ভার্সন
নীরব সৌন্দর্য রাজধানীর ভাস্কর্যগুলো

পাথর বা ধাতব পদার্থের মাধ্যমে উচ্চতা, দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের ত্রিমাত্রিক অবয়বে কোনো দৃশ্যমান শিল্পকে তুলে ধরাই হচ্ছে ভাস্কর্য। একজন ভাস্কর বা শিল্পী তার সৃজনশীলতায় শিল্পের সুষমায় ইতিহাস বা আদর্শকে ভাস্কর্যে উপস্থাপন করেন। ঐতিহাসিক বা পৌরাণিক খ্যাতির জন্য নান্দনিক সংস্কৃতি, মূল্যবোধজনিত অনুভব, আদর্শিক শৈলী ভাস্কর্যের সুনিপুণ শিল্পকর্মে ফুটিয়ে তোলেন একজন শিল্পী। পাথরে ও ধাতব পদার্থে বিবৃত করেন জাতির ইতিহাস, ঐতিহ্য ও অহংকারের গল্পগুলো। দেশের ইতিহাস, ঐতিহ্যের ভাস্কর্যগুলো গর্বের সঙ্গে দাঁড়িয়ে সাক্ষ্য দিচ্ছে মহান স্বাধীনতা, বাংলার হাজার বছরের বর্ণাঢ্য সংস্কৃতির। রাজধানীর ভাস্কর্যগুলো কালের সাক্ষী হয়ে প্রজন্মকে জানান দিচ্ছে এ দেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও কৃষ্টি-কালচারের কথা। তিলোত্তমা রাজধানী ঢাকার সৌন্দর্যকে ফুটিয়ে তোলার পাশাপাশি জাতিসত্তার পরিচয় তুলে ধরতে রাজধানীর ভাস্কর্যগুলো প্রজন্মের কাছে যেন ইতিহাসের নীরব বয়ানদাতা।

অপরাজেয় বাংলা : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবনের সামনে স্থাপিত এই ভাস্কর্যটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের স্মরণে নিবেদিত একটি ভাস্কর্য। অপরাজেয় বাংলায় তিনজন মুক্তিযোদ্ধাকে চিত্রায়িত করেছেন মুক্তিযোদ্ধা ভাস্কর সৈয়দ আবদুল্লাহ খালিদ। ‘অপরাজেয় বাংলা’ নামকরণ করেছিলেন প্রয়াত মুক্তিযাদ্ধা ও সাংবাদিক সালেহ চৌধুরী। ৬ ফুট বেদির ওপর নির্মিত এর উচ্চতা ১২ ফুট, প্রস্থ ৮ ফুট ও ব্যাস ৬ ফুট। ভাস্কর্যটিতে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ছাত্রসমাজসহ সমাজের বিভিন্ন শ্রেণির মানুষের অংশগ্রহণের দৃশ্য তুলে ধরা হয়েছে। ১৯৭৩ সালে ডাকসুর উদ্যোগে ভাস্কর্যটির নির্মাণ শুরু হয়। ১৯৭৫ সালের পর অনেক দিন অপরাজেয় বাংলার নির্মাণকাজ বন্ধ ছিল। ১৯৭৯ সালের ১৯ জানুয়ারি পূর্ণোদ্যমে অপরাজেয় বাংলার নির্মাণকাজ শুরু হয়। আর ওই বছরের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসে অপরাজেয় বাংলার উদ্বোধন করা হয়।

স্বোপার্জিত স্বাধীনতা : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির পশ্চিম পাশে ডাস-এর পেছনে অবস্থিত অনিন্দ্য সুন্দর ভাস্কর্য ‘স্বোপার্জিত স্বাধীনতা’। এটি একাত্তরে পাকিস্তানি হানাদারের অত্যাচারের একটি খন্ডচিত্র। ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর এটির নির্মাণকাজ শুরু হয়। ১৯৮৮ সালের ২৫ মার্চ এটির কাজ শেষে উদ্বোধন করা হয়। এটি নির্মাণ করেছেন অন্যতম কীর্তিমান ভাস্কর শামীম সিকদার। ভাস্কর্যটি মুক্তিকামী বাঙালিকে মুক্তিযুদ্ধের উত্তাল দিনগুলোতে ফিরিয়ে নিয়ে যায়।

শাপলা চত্বর : রাজধানীর ব্যস্ততম বাণিজ্যিক এলাকা মতিঝিলে অবস্থিত ‘শাপলা চত্বর’ ভাস্কর্যটি। বাংলাদেশের জাতীয় ফুল শাপলার এই ভাস্কর্যটি নগরীর শোভাবর্ধনের পাশাপাশি রাজধানীকে তিলোত্তমা করার ক্ষেত্রে অনবদ্য ভূমিকা রাখছে। 

দোয়েল চত্বর : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের কার্জন হলের সামনে অবস্থিত জাতীয় পাখি দোয়েলের আদলে তৈরি ভাস্কর্যটির নাম ‘দোয়েল চত্বর’। এর স্থপতি আজিজুল জলিল পাশা। এটি বাংলাদেশের জাতীয় বৈশিষ্ট্যের ধারক ও বাহক।

স্বাধীনতা সংগ্রাম : ‘স্বাধীনতা ভাস্কর্য’ এ দেশের সবচেয়ে বড় ভাস্কর্য। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুলার রোডের সলিমুল্লাহ হল, জগন্নাথ হল ও বুয়েট সংলগ্ন সড়কদ্বীপে ১৯৯৯ সালে এটি নির্মাণ করেছেন ভাস্কর শামীম সিকদার। তিনি ১৯৮৮ সালে ফুলার রোডে অবস্থিত সেকেলে বাংলো স্টাইলের বাড়ির (বর্তমানে প্রো-ভিসির ভবন) সামনে পরিত্যক্ত জায়গায় ‘অমর একুশে’ নামে একটি বিশাল ভাস্কর্য নির্মাণ শুরু করেন। ১৯৯০ সালের ফেব্রুয়ারিতে এক ঘরোয়া পরিবেশে প্রয়াত অধ্যাপক আহমদ শরীফ এটি উদ্বোধন করেন। ১৯৯৮ সালে ওই স্থানে উদয়ন স্কুলের নতুন ভবন নির্মাণ শুরু হলে ভাস্কর্যটি স্থানান্তরের প্রয়োজন হয়। ভাস্কর্যটি সড়কদ্বীপে এনে রাখা হয়। পরে ভাস্কর ওই ভাস্কর্যটির অবয়ব পরিবর্তন ও পরিবর্ধন করে ‘স্বাধীনতা সংগ্রাম’ নাম দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের আলোকে নতুনভাবে নির্মাণ করেন। ১৯৯৯ সালের ৭ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এটি উদ্বোধন করেন।

রাজু ভাস্কর্য : ঢাবি টিএসসির চত্বরে অবস্থিত ‘রাজু ভাস্কর্য’। ১৯৯২ সালের ১৩ মার্চ প্রগতিশীল ছাত্র সংগঠনগুলোর জোট গণতান্ত্রিক ছাত্র ঐক্যের সন্ত্রাসবিরোধী মিছিলে সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত মিছিলের নেতৃত্বদানকারী ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় নেতা মঈন হোসেন রাজু ও তার সহযোদ্ধাদের স্মরণে এই ভাস্কর্যটি নির্মিত হয়। এটি নির্মাণ করেছেন ভাস্কর শ্যামল চৌধুরী।

‘স্মৃতি চিরন্তন’ : ফুলার রোডের সড়কদ্বীপে অবস্থিত ‘স্মৃতি চিরন্তন’ ভাস্কর্যটির ফলকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯৪ জন শহীদের নাম রয়েছে। স্থাপনাটির প্রাথমিক নকশা করেছেন স্থপতি আবদুল মোহায়মেন ও মশিউদ্দিন শাকের।

‘গণহত্যা ফলক’ : জগন্নাথ হলের সামনে স্থাপিত ভাস্কর্যটির নাম ‘গণহত্যা ফলক’। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে এই হলে গণহত্যার শিকার হন চারজন শিক্ষক, ৩৬ জন ছাত্র এবং ২১ জন কর্মচারী ও অতিথি। তাদের স্মরণেই এই ‘গণহত্যা ফলক’ ভাস্কর্যটি নির্মাণ করা হয়েছে।

মধুসূদন দে স্মৃতি ভাস্কর্য : বাংলাদেশের ছাত্র আন্দোলন ও সংগ্রামের কেন্দ্রবিন্দু মধুর ক্যান্টিন। তার পুরোনাম মধুসূদন দে। তবে মধুদা নামেই তিনি পরিচিত ছিলেন। তার নামানুসারে এই ক্যান্টিনটির নামকরণ করা হয়েছে। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যে অতর্কিত হামলা চালিয়েছিল তাতে শহীদ হন মধুসূদন দে। তার স্মৃতিকে ধরে রাখতেই মধুর ক্যান্টিনের মূল ফটকের সামনে তৈরি করা হয় এই ভাস্কর্য। ১৯৯৫ সালের ১৮ এপ্রিল ভাস্কর্যটি উদ্বোধন করা হলেও পরবর্তীতে এর পুনর্নির্মাণ করা হয় ২০০১ সালের ২৭ মার্চ। এটি নির্মাণ করেছেন ভাস্কর মো. তৌফিক হোসেন খান।

‘রাজাকার ঘৃণাস্তম্ভ ভাস্কর্য’ : একাত্তরের রাজাকারদের প্রতি ঘৃণা প্রদর্শনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাকসু ক্যাফেটেরিয়ার সামনে নির্মাণ করা হয় এই ‘ঘৃণাস্তম্ভ’ ভাস্কর্যটি। ২ ফুট উচ্চতার কালো রঙের একটি স্তম্ভ এটি। মাথায় টুপির আদলে ত্রিভুজাকৃতি করা। এর তিন পাশে লেখা রয়েছে রাজাকার, আল বদর ও আল শামস। ভাস্কর্যের পেছনে লেখা রয়েছে- ঘৃণাস্তম্ভে রাজাকারদের ধিক্কার জানান। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নির্মিত এ ভাস্কর্যটি কয়েক বছর ধরে জঞ্জালে ঢাকা পড়ে ছিল। কাদের মোল্লার ফাঁসির রায় কার্যকর হওয়ার পর পরই রাজাকার ঘৃণাস্তম্ভটির আয়তন বাড়ানো হয়।

‘সপ্তশহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ : দেখতে ভাস্কর্যের মতো না হলেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ হলের পুকুরের পূর্ব পাড়ে সাতজন বীরের প্রতিমূর্তি ভাস্কর্য হয়ে দাঁড়িয়ে আছে ‘সপ্তশহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ ভাস্কর্যটি। মুক্তিযুদ্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোর শিক্ষার্থীদের ছিল যুগান্তকারী ভূমিকা। তাদের অবদানকে স্মৃতিপটে ধারণ করে রাখতে এই স্মৃতিস্তম্ভ তৈরি করা হয়েছে ফজলুল হক মুসলিম হলে। এ সপ্তশহীদ স্মৃতিস্তম্ভ নামক ভাস্কর্যটি সাতজন বীরশ্রেষ্ঠকে নিয়ে।

অতলান্তিকে বসতি : বনানীর নৌবাহিনী সদর দফতরের সামনের রাস্তায় স্থাপিত নান্দনিক ভাস্কর্য ‘অতলান্তিকে বসতি’। সিমেন্ট ও রড দিয়ে তৈরি নীলরঙা ভাস্কর্যটিতে সমুদ্রের নীল জলের আবহের পটভূমিতে সাঁতারের ভঙ্গিমায় ১৮টি ডলফিন, সোর্ড ফিশ ও হাঙ্গর রয়েছে। ২০০৮ সালে নিজের অর্থায়নে এটি নির্মাণ করেছেন প্রয়াত ভাস্কর মৃণাল হক। কিন্তু রাতের অন্ধকারে এটি ভেঙে ফেলে অজ্ঞাত হামলাকারীরা। এরপর এটির পুনরায় সংস্কার করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।

রাজসিক : ২০০৮ সালে গৌরবময় ইতিহাসের ৪০০ বছর পার করে রাজধানী ঢাকা। চার শতাব্দী পূর্তিকে স্মরণীয় করে রাখতে ওই বছর রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের (তৎকালীন শেরাটন) সামনের রাস্তায় নিজের অর্থায়নে প্রয়াত শিল্পী মৃণাল হক নির্মাণ করেন ‘রাজসিক বিহার’ ভাস্কর্যটি। ঢাকার নবাবরা তাদের পরিবার-পরিজন নিয়ে রাজধানীতে ঘুরতে বের হওয়ার দৃশ্যটি এই ভাস্কর্যে তুলে ধরা হয়েছে।

কোতোয়াল : রাজধানীর মিন্টো রোডের প্রবেশমুখে স্থাপিত এই ভাস্কর্যটিতে ফুটে উঠেছে নবাবী আমলে ঢাকার পুলিশ বা তৎকালীন কোতোয়ালদের  ঘোড়ার গাড়িতে করে দায়িত্ব পালন করার দৃশ্য।

‘রত্নদ্বীপ’ : প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সামনে স্থাপিত এই ভাস্কর্যটি নির্মিত হয় ২০০৮ সালে। এই ভাস্কর্যটিতে ঝিনুকের ভিতরের মুক্তার সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।

বলাকা : রাজধানীর মতিঝিলে বিমান বাংলাদেশের পুরনো প্রধান কার্যালয়ের সামনে দাঁড়িয়ে থেকে বাণিজ্যিক এলাকার শোভাবর্ধন করে চলেছে ‘বলাকা’ ভাস্কর্যটি। একদল বকের আকাশপানে তাকিয়ে উড়ে যাওয়ার প্রবল ইচ্ছাকেই ভাস্কর্যে রূপদান করেছেন শিল্পের কারিগর।

এই বিভাগের আরও খবর
লোক ভাড়া করে ৩০ বাড়িঘরে হামলা লুটপাট
লোক ভাড়া করে ৩০ বাড়িঘরে হামলা লুটপাট
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
হাসিনার বিরুদ্ধে কাল গণহত্যার অভিযোগের তদন্ত রিপোর্ট দাখিল
হাসিনার বিরুদ্ধে কাল গণহত্যার অভিযোগের তদন্ত রিপোর্ট দাখিল
ক্লু খুঁজে পায়নি পুলিশ
ক্লু খুঁজে পায়নি পুলিশ
গণফোরাম ভোট চায় সংবিধানের আলোকে
গণফোরাম ভোট চায় সংবিধানের আলোকে
ভাঙ্গায় লাইনচ্যুত ১২ ঘণ্টা বন্ধ
ভাঙ্গায় লাইনচ্যুত ১২ ঘণ্টা বন্ধ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১০ ঘণ্টা ট্রেন চলাচল ব্যাহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১০ ঘণ্টা ট্রেন চলাচল ব্যাহত
ঋণ পুনঃতফসিলে অগ্রাধিকার পাবেন অনিচ্ছাকৃত খেলাপিরা
ঋণ পুনঃতফসিলে অগ্রাধিকার পাবেন অনিচ্ছাকৃত খেলাপিরা
দিনাজপুরে চলন্ত ট্রেনে সন্তান প্রসব
দিনাজপুরে চলন্ত ট্রেনে সন্তান প্রসব
আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ শুভ বুদ্ধপূর্ণিমা
আজ শুভ বুদ্ধপূর্ণিমা
বিকেএমইএ নির্বাচনে হাতেমের প্যানেল জয়ী
বিকেএমইএ নির্বাচনে হাতেমের প্যানেল জয়ী
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, রাবিতে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, রাবিতে আনন্দ মিছিল

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ
আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম
বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

“সেরা সাঁতারুর খোঁজে বাংলাদেশ–২০২৫” এর উদ্বোধন
“সেরা সাঁতারুর খোঁজে বাংলাদেশ–২০২৫” এর উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাথর খেকোদের বিরুদ্ধে সিলেটবাসী নিরব: সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান
পাথর খেকোদের বিরুদ্ধে সিলেটবাসী নিরব: সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি আদায় করেই জনতা ঘরে ফিরবে: জামায়াত আমির
দাবি আদায় করেই জনতা ঘরে ফিরবে: জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুদানে কারাগার ও শরণার্থীশিবিরে আরএসএফ হামলা, নিহত অন্তত ৩৩
সুদানে কারাগার ও শরণার্থীশিবিরে আরএসএফ হামলা, নিহত অন্তত ৩৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে ছাত্রদলের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের দেওয়া হবে ‘হেপাটাইটিস বি’ ভ্যাকসিন
জাবিতে ছাত্রদলের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের দেওয়া হবে ‘হেপাটাইটিস বি’ ভ্যাকসিন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কক্সবাজার উপকূলে ১১ ফিশিং বোট আটক
কক্সবাজার উপকূলে ১১ ফিশিং বোট আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ চাপায় পথচারীর মৃত্যু
পিকআপ চাপায় পথচারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে পুশইন ৭৮ জন, খাবার-ওষুধ দিয়ে সহায়তা কোস্টগার্ডের
সুন্দরবনে পুশইন ৭৮ জন, খাবার-ওষুধ দিয়ে সহায়তা কোস্টগার্ডের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের রোডম্যাপ না আসায় ‘মার্চ টু যমুনা’ ঘোষণা
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের রোডম্যাপ না আসায় ‘মার্চ টু যমুনা’ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাপের কামড়ে সাপুড়ের মৃত্যু
সাপের কামড়ে সাপুড়ের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ সোনাতলা উপজেলা কল্যাণ সমিতি কমিটি ঘোষণা
ঢাকাস্থ সোনাতলা উপজেলা কল্যাণ সমিতি কমিটি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
কক্সবাজারে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা
বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণ আওয়ামী লীগকে আর দেখতে চায় না : প্রিন্স
জনগণ আওয়ামী লীগকে আর দেখতে চায় না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিকেএমইএ নির্বাচনে হাতেমের প্যানেল জয়ী
বিকেএমইএ নির্বাচনে হাতেমের প্যানেল জয়ী

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ট্রাকচাপায় অটোরিকশার যাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় অটোরিকশার যাত্রী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জ সদরে জমি নিয়ে বিরোধে ৪ জনকে কুপিয়ে জখম
মুন্সিগঞ্জ সদরে জমি নিয়ে বিরোধে ৪ জনকে কুপিয়ে জখম

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ, জলীয় বাষ্পে গরম আরও অসহনীয়
বরিশালে বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ, জলীয় বাষ্পে গরম আরও অসহনীয়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘পতিত পলাতক পরাজিত অপশক্তির পুনর্বাসন চায় না বাংলাদেশের মানুষ’
‌‘পতিত পলাতক পরাজিত অপশক্তির পুনর্বাসন চায় না বাংলাদেশের মানুষ’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাকিনা-মহিপুর সড়কে ভারি যান চলাচল নিয়ে উত্তেজনা, মানববন্ধন
কাকিনা-মহিপুর সড়কে ভারি যান চলাচল নিয়ে উত্তেজনা, মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে বাস থেকে ফেলে শিক্ষার্থী হত্যা, বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
গাজীপুরে বাস থেকে ফেলে শিক্ষার্থী হত্যা, বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যা মামলায় দুই ছেলেসহ মা গ্রেফতার
হত্যা মামলায় দুই ছেলেসহ মা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান
ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ
পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র
ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু
পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল
সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের
তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের
পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির
ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদারীপুরে ইউনিয়ন বিএনপির সম্মেলনে সংঘর্ষ, বোমা
মাদারীপুরে ইউনিয়ন বিএনপির সম্মেলনে সংঘর্ষ, বোমা

খবর

হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করা হলে গণহত্যার অপরাধ ঢাকা পড়বে
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করা হলে গণহত্যার অপরাধ ঢাকা পড়বে

নগর জীবন

আজ শুভ বুদ্ধপূর্ণিমা
আজ শুভ বুদ্ধপূর্ণিমা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের বাজারে সোনার দাম ভরিতে কমল ১০৫০ টাকা
দেশের বাজারে সোনার দাম ভরিতে কমল ১০৫০ টাকা

খবর

গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ

সম্পাদকীয়

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

দিনাজপুরে চলন্ত ট্রেনে সন্তান প্রসব
দিনাজপুরে চলন্ত ট্রেনে সন্তান প্রসব

পেছনের পৃষ্ঠা

আমৃত্যু খেলাফত প্রতিষ্ঠায় আতাউল্লাহ হাফেজ্জী কাজ করে গেছেন
আমৃত্যু খেলাফত প্রতিষ্ঠায় আতাউল্লাহ হাফেজ্জী কাজ করে গেছেন

খবর

রাশিদা বেগমের ৩৩তম মৃত্যুবার্ষিকী
রাশিদা বেগমের ৩৩তম মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

শতভাগ উৎসবভাতা ও পূর্ণাঙ্গ বাড়িভাড়ার দাবি শিক্ষকদের
শতভাগ উৎসবভাতা ও পূর্ণাঙ্গ বাড়িভাড়ার দাবি শিক্ষকদের

খবর