শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ জুলাই, ২০২৪

পদ নিয়ে নেতারা ঘরে বসে থাকেন কাদেরের সামনেই কর্মীদের ক্ষোভ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
পদ নিয়ে নেতারা ঘরে বসে থাকেন কাদেরের সামনেই কর্মীদের ক্ষোভ

কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে বিএনপি-জামায়াতের সহিংসতার বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মীরা কেন রুখে দাঁড়াতে পারেননি তার কারণ জানতে রাজধানীর এলাকাভিত্তিক নেতা-কর্মীদের সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক করছেন দলটির শীর্ষ নেতারা।

গতকাল ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ছিল দ্বিতীয় বৈঠক। এতে দলটির সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের উপস্থিতিতেই ক্ষোভ প্রকাশ করেন মাঠপর্যায়ের নেতারা।

তারা বলেন, আওয়ামী লীগের পদ-পদবি নিয়ে অনেকেই দুর্দিনে গা-ঢাকা দিয়েছে। তাদের আত্মীয়স্বজনরা কোটা সংস্কার আন্দোলনে যুক্ত হওয়াসহ বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে নেতৃত্ব দিয়েছেন। এসব নেতার গত সাড়ে পনেরো বছরে অনেক টাকা হয়েছে। তারা টাকা বাঁচাতে চান। সে কারণে মাঠে নামেননি। তারা শেখ হাসিনাকে অনিরাপদ রেখে নিজে নিরাপদ থাকতে চান।

বৈঠকে উপস্থিত একাধিক নেতা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। আজ বৃহস্পতিবার তেজগাঁও কার্যালয়ে তৃতীয় দিনের মতো বৈঠক হবে। তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে বেলা সাড়ে ১১টায় শুরু হওয়া বৈঠক ২টা পর্যন্ত চলে। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সভাপতিত্বে বৈঠকে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, মাহবুব-উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, ডা. দীপু মনি, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বি এম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, এস এম কামাল হোসেন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, কৃষি সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, স্বাস্থ্য সম্পাদক ডা. রোকেয়া সুলতানা, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ, উপ দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান, কেন্দ্রীয় সদস্য সাহাবুদ্দিন ফরাজী, আনোয়ার হোসেন, আনিসুর রহমান, পারভিন জামান কল্পনা, সানজিদা খানম, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বেনজির আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক পনিরুজ্জামান তরুণ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান, ঢাকা-৪ আসনের এমপি মশিউর রহমান সজল, ঢাকা-৫ আসনের এমপি ড. আওলাদ হোসেন, ঢাকা-১৮ আসনের এমপি খসরু চৌধুরী প্রমুখ। বৈঠকে ওবায়দুল কাদের কোটা সংস্কার আন্দোলনের নামে গত কয়েক দিনের চিত্র ও সাংগঠনিক পরিস্থিতি তুলে ধরার আহ্বান করেন।

বৈঠক সূত্র জানায়, দক্ষিণখান থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এ কে এম মাসুদুজ্জামান মিঠু বলেন, আন্দোলনের শুরু থেকেই আমরা মাঠে ছিলাম। আজকে অনেক নেতা পদ-পদবি নিয়ে বাড়িতে বসে ছিলেন। তাদের আত্মীয়স্বজন বিএনপি-জামায়াতের সহিংসতায় নেতৃত্ব দিয়েছেন। তারা এখন আত্মীয়স্বজনদের বাঁচাতে মরিয়া। এসব ব্যক্তির কারণে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা নিরাপদ না। আজকে যারা শেখ হাসিনাকে অনিরাপদ রেখে নিজেকে রাখতে চান, তারা বোকার স্বর্গে বাস করছেন।

ঢাকা-১৮ আসনের একটি থানার নেতা বলেন, এখন টাকার বিনিময়ে কমিটি করা হচ্ছে। টাকা দিয়ে যারা পদ-পদবি নেবে তারা কখনো দলের দুর্দিনে মাঠে থাকবে না। এ সময় উপস্থিত অধিকাংশ নেতা-কর্মীই টাকার বিনিময়ে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের থানা-ওয়ার্ডে কমিটি হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন আওয়ামী লীগের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের কাছে। ঢাকা উত্তর সিটির ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ইসহাক মিয়া বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলন যখনই সরকারবিরোধী আন্দোলনে রূপ নিল, তখন থেকেই আমরা মাঠে সক্রিয় ছিলাম। বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীরা সংঘবদ্ধ ছিল। আমরাও চেষ্টা করেছি তাদের প্রতিহত করতে।

ডেমরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হাবিবুর রহমান হাবু ও মাতুয়াইল ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক শান্তনু খান শান্ত বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনের শুরুতেই ঢাকা-৫ আসনের এমপি মশিউর রহমান মোল্লা সজলের নেতৃত্বে আমরা প্রতিরোধ গড়ে তোলার চেষ্টা করেছি। ডেমরাকে নিরাপদ রাখা গেলেও শনিরআখড়া এলাকায় বিএনপি-জামায়াত-শিবিরের সশস্ত্র ক্যাডারদের কারণে দু-এক দিন আমরা পিছু হটতে বাধ্য হই। পরে আবার তাদেরকে পরাস্ত করি। ঢাকা দক্ষিণ সিটির ৪৮ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবুল কালাম আজাদ অনু বলেন, শুরু থেকেই যাত্রাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশিদ মুন্নার নেতৃত্বে যাত্রাবাড়ী এলাকায় আমরা অবস্থান নেই। যাত্রাবাড়ীতে সন্ত্রাসীরা আমাদের প্রতিরোধের কারণে টিকতে পারেনি। দক্ষিণের ৬৩ নম্বরের কাউন্সিলর শফিকুল ইসলাম দিলুর কার্যালয় ভাঙার বর্ণনা করেন। এ সময় কিছু নেতার নিষ্ক্রিয়তা ও সমন্বহীনতার অভিযোগ তোলেন।

দক্ষিণ আওয়ামী লীগের এক নেতা বলেন, গত কয়েক বছরে আওয়ামী লীগের অনেক নেতার গায়ে তেল জমে গেছে। তারা অনেক টাকার মালিক হয়েছেন। সে কারণে মাঠে নামেননি। কর্মীরা ঠিকই ঝুঁকি নিয়েছে। দুর্দিনে কর্মীরাই ঝুঁকি নেয়। নেতাদের খুঁজে পাওয়া যায় না। আবার গায়ে তেলজমা নেতা-কর্মীদের সঙ্গেও খারাপ আচরণ করেন। দুর্দিনের কর্মীদের চেয়ে হাইব্রিড টাকাওয়ালা ও চকচকে চেহারা তাদের ভালো লাগে। সবার বক্তব্য মনোযোগ দিয়ে শোনে দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ কেন্দ্রীয় নেতারা। পরে তিনি বলেন, সহিংসতার সময় নেতা-কর্মীদের মাঠে রাখতে না পারাটাই দলীয় সাংগঠনিক ব্যর্থতা। উত্তরার দিকে গ্রুপিং রাজনীতি চলছে, যাত্রাবাড়ীর দিকে গ্রুপিং রাজনীতি চলছে, যে কারণে সেখানে কেউ রুখে দাঁড়াতে পারেনি। গ্রুপিং রাজনীতি বন্ধ করতে হবে। প্রতিটি ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের অবস্থান নিশ্চিত করতে হবে। দলের মধ্যে যে কোন্দল রয়েছে তা মিটিয়ে ফেলতে হবে। সবার শেষে উপস্থিত নেতা-কর্মীদের শপথ করান ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, আপনারা আজ প্রতিজ্ঞা করে যান, আপনারা ঐক্যবদ্ধ থাকবেন কি না। জবাবে সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকার প্রতিশ্রুতি দেন। অনুষ্ঠানে ওবায়দুল কাদের বলেন, সহিংসতার সঙ্গে জড়িত সবাইকে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার দেশের জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ। এই দায়বদ্ধতা পূরণে অপশক্তিকে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। এই সহিংসতার সঙ্গে জড়িত সবাইকে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। দেশবিরোধী এই অপশক্তি বিভিন্ন ধরনের গুজব সৃষ্টি করছে। মিথ্যা তথ্য দিয়ে আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করার অপতৎপরতায় লিপ্ত রয়েছে। এদের বিরুদ্ধে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে এবং ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। এ সময় দক্ষিণখান থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এ কে এম মাসুদুজ্জামান মিঠু, উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কাউন্সিলরদের মধ্যে আকাশ কুমার ভৌমিক, রুহুল আমিন, ইসহাক মিয়া, আফসার আলীসহ ২০ জন নেতা ও কাউন্সিলর বক্তৃতা করেন।

আহত নেতা-কর্মীদের দেখতে হাসপাতালে নাছিম-কামাল : কোটা সংস্কার আন্দোলনে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীদের হাতে অনেক আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, কৃষক লীগ নেতা-কর্মী আহত হয়েছে বলে জানিয়েছেন দলটির নেতা-কর্মীরা। কেউ কেউ নিহত হয়েছেন। আহত নেতা-কর্মীরা রাজধানীসহ বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। গতকাল আহত নেতাদের দেখতে বিভিন্ন হাসপাতালে যান আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম ও সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন। তারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসাধীন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মাকসুদুর রহমান মাকসুদ ও চট্টগ্রামের এক যুবলীগ নেতা, যিনি বর্তমানেও আইসিসিইউতে রয়েছেন, তাদেরকে দেখতে যান। এ ছাড়াও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মন্নাফী রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন নেতা-কর্মীদের দেখতে যান।

এই বিভাগের আরও খবর
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
বিএনপিসহ ৩০ দলের সঙ্গে আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
বিএনপিসহ ৩০ দলের সঙ্গে আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
পতাকা বৈঠকে গরু ফেরত দিল বিএসএফ
পতাকা বৈঠকে গরু ফেরত দিল বিএসএফ
সিলেটে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সিলেটে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সরকারি সফরে অতিরিক্ত সচিবের আনন্দভ্রমণ
সরকারি সফরে অতিরিক্ত সচিবের আনন্দভ্রমণ
সংঘর্ষের পর স্থগিত ইউনিয়ন বিএনপির সম্মেলন, আহত ৩০
সংঘর্ষের পর স্থগিত ইউনিয়ন বিএনপির সম্মেলন, আহত ৩০
মেয়ে বিয়ে না দেওয়ায় বাবাকে পিটিয়ে মারলেন স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা
মেয়ে বিয়ে না দেওয়ায় বাবাকে পিটিয়ে মারলেন স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা
ঝিনাইদহে গৃহবধূর ছিন্নভিন্ন লাশ উদ্ধার
ঝিনাইদহে গৃহবধূর ছিন্নভিন্ন লাশ উদ্ধার
বিএনপির প্রতিনিধিদল চীন যাবে ২৪ জুন
বিএনপির প্রতিনিধিদল চীন যাবে ২৪ জুন
ভারতে কপ্টার দুর্ঘটনায় পাইলটসহ নিহত ৭
ভারতে কপ্টার দুর্ঘটনায় পাইলটসহ নিহত ৭
ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু হাসপাতালে ২৪৯
ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু হাসপাতালে ২৪৯
স্বরূপে ফিরছে রাজধানী
স্বরূপে ফিরছে রাজধানী
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের গুম সম্পর্কিত কার্যনির্বাহী প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আইন উপদেষ্টার বৈঠক
জাতিসংঘের গুম সম্পর্কিত কার্যনির্বাহী প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আইন উপদেষ্টার বৈঠক

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বয়স কেবল সংখ্যা! ৫৮ বছরেও মাঠ কাঁপিয়ে যাচ্ছেন জাপানের ‘কিং কাজু’
বয়স কেবল সংখ্যা! ৫৮ বছরেও মাঠ কাঁপিয়ে যাচ্ছেন জাপানের ‘কিং কাজু’

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলের মহাসড়ক নিরাপদ রাখতে মাঠে হাইওয়ে পুলিশ
উত্তরাঞ্চলের মহাসড়ক নিরাপদ রাখতে মাঠে হাইওয়ে পুলিশ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউটিউব আর চলবে না যেসব ফোনে
ইউটিউব আর চলবে না যেসব ফোনে

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বোমা আতঙ্কে মাঝ আকাশে ভারত থেকে জার্মানিতে ফিরল বিমান
বোমা আতঙ্কে মাঝ আকাশে ভারত থেকে জার্মানিতে ফিরল বিমান

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস

৪০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সড়ক দুর্ঘটনায় ইবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ইবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সব দ্রুত করার জন‍্য তাগিদ আলোন্সোর
সব দ্রুত করার জন‍্য তাগিদ আলোন্সোর

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ মুজিবের মতো হাসিনাও একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল : তারেক রহমান
শেখ মুজিবের মতো হাসিনাও একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের কোচের দায়িত্ব ছাড়ার কারণ জানালেন কার্স্টেন
পাকিস্তানের কোচের দায়িত্ব ছাড়ার কারণ জানালেন কার্স্টেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে বাধ্যতামূলক মাস্ক-স্যানিটাইজার
এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে বাধ্যতামূলক মাস্ক-স্যানিটাইজার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বাস-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৩
কক্সবাজারে বাস-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেমিনির নতুন ফিচারে থাকছে যে নতুন সুবিধা
জেমিনির নতুন ফিচারে থাকছে যে নতুন সুবিধা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ
মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি
৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা
কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির
অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ
গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র
পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়