শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০২:১০, শনিবার, ১১ অক্টোবর, ২০২৫

তদবিরেও মেলে না তদন্ত রিপোর্ট

♦ ডিএমপিতে থমকে আছে হাজারো মামলার ময়নাতদন্ত ♦ এখনো মেলেনি জুলাইয়ে ঢাকায় শহীদ সাতজনের রিপোর্ট ♦ অপমৃত্যুর মামলা নিয়ে বিড়ম্বনা বেশি
ইমরান রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
তদবিরেও মেলে না তদন্ত রিপোর্ট

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ১৭ জুলাই যাত্রাবাড়ীতে গুলিবিদ্ধ হন মো. ইমরান নামে এক তরুণ। কাজলা মাথায় গুলিবিদ্ধ হওয়ার পরদিন ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে মারা যান তিনি। এ ঘটনায় যাত্রাবাড়ী থানায় একটি মামলা হলেও ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন (পোস্টমর্টেম-‘পিএম’ রিপোর্ট) না পাওয়ায় থমকে আছে মামলার তদন্ত। ৫ আগস্ট গুলিস্তানে গুলিবিদ্ধ হয়ে ৬৫ দিন হাসপাতালের বিছানায় অচেতন থেকে মারা যান জুতা কারখানার শ্রমিক রমজান মিয়া জীবন। পিএম রিপোর্ট না পাওয়ায় থমকে আছে ওই মামলার তদন্তও। ১৩ জুন হাজারীবাগে দোকানের বকেয়া টাকা চাওয়ায় খুন হন মোহাম্মদ শফিউদ্দিন নামে এক ব্যক্তি। তদন্তে নেপথ্যের সবকিছু উঠে এলেও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আদালতে অভিযোগপত্র দিতে পারছেন না শুধু পিএম রিপোর্টের অভাবে।

শুধু জুলাই শহীদ ইমরান ও রমজান এবং দোকানদার শফিউদ্দিনই নন, পিএম রিপোর্টের জন্য শুধু রাজধানীর থানাগুলোতেই থমকে আছে হাজারো মামলার তদন্ত। মাসের পর মাস এমনকি বছর পেরিয়ে গেলেও মিলছে না অপরাধ প্রমাণের অপরিহার্য এই রিপোর্ট। এই দীর্ঘসূত্রতায় একদিকে তদন্তে বিঘ্ন ঘটছে, আরেক দিকে সৃষ্টি হচ্ছে মামলাজট।

সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছেন, হত্যাকাণ্ড কিংবা অপমৃত্যু মামলার তদন্তে ময়নাতদন্ত (পোস্টমর্টেম-পিএম) রিপোর্ট গুরুত্বপূর্ণ আলামত। কোনো মামলার ন্যায়বিচারও অনেকাংশে নির্ভর করে এ প্রতিবেদনের ওপর। হত্যাকাণ্ডের ক্ষেত্রে পিএম রিপোর্ট পেতে দেরি হলেও অন্যান্য আলামতের ভিত্তিতে তদন্ত চালিয়ে নেওয়া যায়। তবে অভিযোগপত্র দিতে দেরি হয়। কিন্তু অপমৃত্যুর ঘটনার ‘পিএম’ রিপোর্ট না পেলে তদন্তই আটকে থাকে। ডিএমপির এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, এ ক্ষেত্রে ডিএমপি সদর দপ্তর থেকে ময়নাতদন্ত সম্পন্নকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিভিন্ন সময় তদবির করেও কোনো লাভ হচ্ছে না।

ডিএমপি সদর দপ্তর সূত্র মতে, গত বছর জুলাই থেকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ঘটনায় হত্যা ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে রাজধানীর ৫০ থানায় মামলা হয়েছে ৭৩৮টি। এর মধ্যে হত্যা মামলা ৪৫৬টি। হত্যা মামলার ১৩১টি তদন্ত করছে তিনটি সংস্থা (পিবিআই, সিআইডি ও এটিইউ)। এগুলোর মধ্যে একটির চার্জশিট দেওয়া হয়েছে। বাকি ৩২৪টি মামলা তদন্ত করছে ডিএমপি। এসব ঘটনার মধ্যে ৬৭ শহীদের লাশের পিএম সম্পন্ন হয়েছে। তবে সাতটি লাশের পিএম রিপোর্ট এখনো হাতে পায়নি ডিএমপি। এদের মধ্যে রয়েছেন-যাত্রাবাড়ীর কাজলা অনাবিল হাসপাতালের সামনে নিহত হওয়া মো. ইমরান, পল্টনে নিহত হওয়া কারখানা শ্রমিক মো. রমজান মিয়া জীবন, উত্তর বাড্ডা বাজারের পাশে নিহত হওয়া কবজা ফ্যাক্টরির কর্মচারী ইমন, উত্তরার আরএকে টাওয়ারের পাশে নিহত বাংলাদেশ এয়ার লাইন্স ট্রেনিং সেন্টারের ছাত্র ওমর নুরুল ইসলাম, উত্তরা ৭ নম্বর সেক্টরে নিহত শিশু আরাফাত হুসাইন, উত্তরা আজমপুরে নিহত মো. জাকির হোসেন ও মিরপুর ১০ নম্বরে নিহত শিক্ষার্থী শাকিল। এদের মধ্যে ইমরান, রমজান, ইমন ও জাকির হোসেনের পিএম রিপোর্ট ঢামেকে, ওমর নুরুল আফছারেরটা চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে, আরাফাত হুসাইনের মিটফোর্ড হাসপাতালে এবং শাকিলের ভোলা জেলা সদর হাসপাতালে আটকা রয়েছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ময়নাতদন্তে অপমৃত্যু যদি হত্যাকাণ্ড প্রমাণিত হয়, মামলার তদন্তের মোড়ই ঘুরে যায়। তখন পুলিশকে আসামি গ্রেপ্তারে কাজ শুরু করতে হয়। তবে ক্লু-লেস ঘটনার ক্ষেত্রে পিএম রিপোর্ট দেরিতে পেলে আসামি অধরা থেকে যাওয়ারও আশঙ্কা দেখা দেয়।

ডিএমপি সূত্র জানায়, শুধু বৈষম্যবিরোধী হত্যাকাণ্ড নয়, রাজধানীতে ছিনতাই, পারিবারিক কলহ, চাঁদাবাজি, পূর্ব শত্রুতাসহ নিয়মিত হত্যাকাণ্ডগুলোর ক্ষেত্রেও পিএম রিপোর্ট সহজে মিলছে না। ডিএমপির আট বিভাগে ময়নাতদন্ত না পাওয়ায় ১ হাজার ১৯৫টি মামলার তদন্ত স্থগিত রয়েছে। এই মামলাগুলোর মধ্যে ৬০টির ময়নাতদন্ত রিপোর্ট এক বছরেরও বেশি সময় পার হলেও পাওয়া যাচ্ছে না। আর ৬ মাসেরও বেশি সময় ধরে ময়নাতদন্ত রিপোর্ট পাওয়া যাচ্ছে না ৩১১টি অপমৃত্যু মামলার। ৩ মাসের বেশি সময় ধরে ২৯১টি মামলার রিপোর্ট ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে।

এ বিষয়ে ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার (ক্রাইম) মো. ফারুক হোসেন বলেন, একটি মামলায় অপরাধ প্রমাণে বিশেষজ্ঞ মতামত খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সে ক্ষেত্রে ময়নাতদন্ত রিপোর্ট ও মেডিকেল সার্টিফিকেট অপরিহার্য। এগুলো পেতে দেরি হলে মামলার তদন্তে বিঘ্ন ঘটে ও আদালতে প্রতিবেদন দিতে দেরি হয়। সমাজ ও অপরাধ বিশ্লেষক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক ড. তৌহিদুল হক বলেন, মামলার বিচার অনেকাংশে ময়নাতদন্ত রিপোর্টের ওপর নির্ভর করে। তাই এই রিপোর্ট দিতে দেরি হয় কেন, সেটি চিহ্নিত করে সরকারের উচিত সমস্যাগুলো সমাধান করার। সেই সঙ্গে ফরেনসিক বিভাগকে আলাদা ইনস্টিটিউট ফ্রেমে আনাটা অপরিহার্য বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

ডিএমপির তথ্যানুযায়ী ঢামেকে ৪ শহীদের ময়নাতদন্ত রিপোর্ট আটকা থাকার তথ্য পাওয়া গেলেও সেখানকার ফরেনসিক বিভাগের প্রধান ডা. কাজী গোলাম মোখলেছুর রহমান বলেন, জুলাই গণ অভ্যুত্থানের সময় সারা দেশ থেকে ঢামেক মর্গে ১৫০টি লাশ আনা হয়েছিল। এর মধ্যে ৬৩টি ছিল অজ্ঞাত লাশ। আমরা সবকটি লাশের ময়নাতদন্ত রিপোর্ট দিয়ে দিয়েছি। অন্য মামলার ময়নাতদন্ত রিপোর্ট দিতে দেরি হওয়ার কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, অনেক ধরনের চ্যালেঞ্জ থাকে। তবে কোনো কারণ ছাড়া আমরা ইচ্ছাকৃত কালক্ষেপণ করি না।

শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগের সাবেক অধ্যাপক সেলিম রেজা বলেন, মৃত্যুর স্পষ্ট কারণ না থাকলে ভিসেরা ও হিস্টোপ্যাথলজি টেস্ট করা হয়। এগুলোর প্রতিবেদন পেতে দেরি হলে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন দিতে দেরি হয়। এ ছাড়া জনবল সংকট, মৃত্যুর ঘটনা ছাড়াও ধর্ষণের ঘটনাগুলোর ফরেনসিক পরীক্ষা, ক্লাস নিতে ব্যস্ত সময় পার করার মতো অনেক কাজের চাপ থাকে।

এই বিভাগের আরও খবর
গাজীপুরে স্ত্রীর গলা কেটে হত্যা
গাজীপুরে স্ত্রীর গলা কেটে হত্যা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফের টর্নেডো
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফের টর্নেডো
বাঁধ
বাঁধ
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বৃষ্টি থাকবে আরও চার দিন
বৃষ্টি থাকবে আরও চার দিন
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ডেঙ্গুতে আরও ৩০৮ জন হাসপাতালে
ডেঙ্গুতে আরও ৩০৮ জন হাসপাতালে
পাল্টে দিচ্ছে নগরীর যানজটের চিত্র
পাল্টে দিচ্ছে নগরীর যানজটের চিত্র
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
সর্বশেষ খবর
সিরাজগঞ্জে নারী গ্রাম পুলিশের মরদেহ উদ্ধার
সিরাজগঞ্জে নারী গ্রাম পুলিশের মরদেহ উদ্ধার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিজে সমতা ফেরাতে বাংলাদেশের টার্গেট ১৯১ রান
সিরিজে সমতা ফেরাতে বাংলাদেশের টার্গেট ১৯১ রান

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবার রোম যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
রবিবার রোম যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে মালয়েশিয়ার কারাগারে থাকা নাম-পরিচয়হীন বাংলাদেশির
পরিচয় মিলেছে মালয়েশিয়ার কারাগারে থাকা নাম-পরিচয়হীন বাংলাদেশির

৩১ মিনিট আগে | পরবাস

পাঁচ দলের বিপিএল আয়োজনের পরিকল্পনা বিসিবির
পাঁচ দলের বিপিএল আয়োজনের পরিকল্পনা বিসিবির

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে দুই মাদক কারবারি আটক
বাগেরহাটে দুই মাদক কারবারি আটক

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে অবৈধভাবে মাছ শিকার, চার জেলে আটক
সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে অবৈধভাবে মাছ শিকার, চার জেলে আটক

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের তারিখ পরিবর্তন
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের তারিখ পরিবর্তন

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

করতোয়া নদীতে গোসলে নেমে কিশোর নিখোঁজ
করতোয়া নদীতে গোসলে নেমে কিশোর নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জিডিপির ৫ শতাংশ শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জিডিপির ৫ শতাংশ শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার মামলায় রবিবার থেকে যুক্তিতর্ক শুরু, হবে সরাসরি সম্প্রচার
শেখ হাসিনার মামলায় রবিবার থেকে যুক্তিতর্ক শুরু, হবে সরাসরি সম্প্রচার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান
পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
বগুড়ায় ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাষ্ট্রসংস্কারের ৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে জনগণের ন্যায়বিচার ফিরে আসবে’
‘রাষ্ট্রসংস্কারের ৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে জনগণের ন্যায়বিচার ফিরে আসবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সপ্তম জাতীয় মানবসম্পদ সম্মেলন ৫ ডিসেম্বর
সপ্তম জাতীয় মানবসম্পদ সম্মেলন ৫ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের রাস্তায় উঠে গেছে গাড়ি, শেষ পর্যন্ত চালিয়ে নিতে হবে: ফখরুল
নির্বাচনের রাস্তায় উঠে গেছে গাড়ি, শেষ পর্যন্ত চালিয়ে নিতে হবে: ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেললাইন, মেডিকেল কলেজ ও নদী সংস্কারের দাবিতে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
রেললাইন, মেডিকেল কলেজ ও নদী সংস্কারের দাবিতে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা হচ্ছে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে যাত্রা: কাদের গনি চৌধুরী
শিক্ষা হচ্ছে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে যাত্রা: কাদের গনি চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসচাপায় সাইকেল আরোহীর মৃত্যু
বাসচাপায় সাইকেল আরোহীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রথমবারের মতো কাল থেকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু
দেশে প্রথমবারের মতো কাল থেকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিরনিদ্রায় শায়িত সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
চিরনিদ্রায় শায়িত সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিক্ষুকের ঘরে মিলল বস্তাভর্তি টাকা
ভিক্ষুকের ঘরে মিলল বস্তাভর্তি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুতে ভোট দিতে পর্যাপ্ত সময় পাবেন ভোটাররা, বহিরাগত প্রবেশে কঠোরতা
চাকসুতে ভোট দিতে পর্যাপ্ত সময় পাবেন ভোটাররা, বহিরাগত প্রবেশে কঠোরতা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্টের মাধ্যমে ফুটবলের পুনর্জাগরণ ঘটবে’
‘জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্টের মাধ্যমে ফুটবলের পুনর্জাগরণ ঘটবে’

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাঁচ বছরে এলপিজির চাহিদা বেড়ে দাঁড়াবে আড়াই মিলিয়ন টন
পাঁচ বছরে এলপিজির চাহিদা বেড়ে দাঁড়াবে আড়াই মিলিয়ন টন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে
সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত
দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা
ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদবিরেও মেলে না ময়নাতদন্ত রিপোর্ট
তদবিরেও মেলে না ময়নাতদন্ত রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু
গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা
ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে
ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়

সম্পাদকীয়

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন হতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম