শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৪৬, মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

বিশ্ব বিখ্যাত দার্শনিক সক্রেটিস এর কারাগারে একদিন

মতিউর রহমান মুন্না, গ্রিস থেকে
অনলাইন ভার্সন
বিশ্ব বিখ্যাত দার্শনিক সক্রেটিস এর কারাগারে একদিন

সক্রেটিস। একজন বিশ্ব বিখ্যাত দার্শনিক। বিশ্বে যত বড় বড় দার্শনিকের জন্ম হয়েছে তাদের মধ্যে অন্যতম সক্রেটিস। এই গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিসকে চেনেন না এমন মানুষ পাওয়া দুষ্কর। ইউরোপের দেশ গ্রিসের তার জন্ম। এই এথেন্সকে বলা হয় সভ্যতার আতুর ঘর। এথেন্সের কোণায় কোণায় কয়েক হাজার বছরের ইতিহাসের ছাপ রয়েছে। এথেন্স শহরের সবচেয়ে বিখ্যাত দর্শনীয় স্থান অ্যাক্রোপোলিস। বিশ্বের যত পর্যটকই গ্রিস ভ্রমণ করেন, এথেন্সের অ্যাক্রোপোলিস যান না এমন পর্যটক পাওয়া দুষ্কর। এই অঞ্চলে রয়েছে বিশ্ব বিখ্যাত দার্শনিক সক্রেটিসের কারাগার। সেখানে কেটেছিল সক্রেটিসের জীবনের শেষ দিনগুলো। যা দেখতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পর্যটকদের ভিড় থাকে লক্ষণীয়। 

ইন্টারনেট ঘাঁটাঘাঁটি করে সক্রেটিসের শৈশব সম্পর্কে কিছু জানা যায়নি। তবে উনার শিষ্য প্লেটোর লেখনিতেই সক্রেটিস সম্পর্কে জানা যায়। 

গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিস খ্রিস্ট্রপূর্ব ৪৭০ সালে গ্রিসের এথেন্সে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তরুণদের ভুলপথে চালিত করা, ধর্মের অপব্যাখ্যা এবং দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেওয়ার মতো অভিযোগ আনা হয়েছিল তার বিরুদ্ধে। সক্রেটিস এমন এক দার্শনিক চিন্তাধারার জন্ম দিয়েছিলেন, যা দীর্ঘ ২০০০ বছর ধরে পশ্চিমা সংস্কৃতি, দর্শন ও সভ্যতাকে প্রভাবিত করেছে। কিন্তু প্রাচীন গ্রিসের শাসকরা সক্রেটিসের তত্ত্বগুলিকে মানতে চায়নি। সক্রেটিস ছিলেন এক মহান সাধারণ শিক্ষক, যিনি কেবল শিষ্য গ্রহণের মাধ্যমে শিক্ষা প্রদানে বিশ্বাসী ছিলেন না। তার কোনো নির্দিষ্ট শিক্ষায়তন ছিল না। যেখানেই যাকে পেতেন তাকেই মৌলিক প্রশ্নগুলোর উত্তর বোঝানোর চেষ্টা করতেন। তিনি মানব চেতনায় আমাদের ইচ্ছাকে নিন্দা করেছেন, কিন্তু সৌন্দর্য দ্বারা নিজেও আনন্দিত হয়েছেন।

এথেন্সের তৎকালীন আরাধ্য দেবতাদের নিয়ে প্রকাশ্যেই প্রশ্ন তুলেছিলেন সক্রেটিস। তার বিরুদ্ধে অত্যাচারী শাসকদের সমর্থনেরও অভিযোগ আনা হয়েছিল। যদিও বলা হয়, সক্রেটিস নির্দোষ হলেও মুখ বুজে বিচারকদের রায় মেনে নিয়েছিলেন। মৃত্যুর আগে কারাগারে বন্দী থাকা অবস্থায় কারারক্ষীরাও তার জ্ঞানে মুগ্ধ হয়েছিলেন। তারা তাকে পালিয়ে যেতে সাহায্য করতে চেয়েছিল। কিন্তু সক্রেটিস বিনয়ের সাথে না করে দিয়ে বলেছিলেন আজ পালিয়ে গেলে ইতিহাস আমায় কাপুরুষ ভাববে।

পাশ্চাত্য সভ্যতার ইতিহাসে মহান দার্শনিক সক্রেটিসের নাম উজ্জ্বল ও ভাস্বর হয়ে আছে। প্লেটোর বর্ণনামতে- সক্রেটিসের বাবার নাম সফ্রোনিস্কাস, যিনি পেশায় একজন স্থপতি (অন্য মতে: ভাস্কর) এবং মায়ের নাম ফিনারিটি, যিনি একজন ধাত্রী ছিলেন। তার স্ত্রীর নাম জ্যানথিপ। সংসার জীবনে তাদের তিন ছেলে সন্তানের জন্ম হয়। অভাবের সংসার বলে সংসার জীবনে খুব একটা সুখী ছিলেন না। সংসারের জ্বালা-যন্ত্রণা ভুলতে তিনি বেশিরভাগ সময় দার্শনিক তত্ত্ব আলোচনায় নিজেকে নিয়োজিত রাখতেন। তার নাক নাকি ছিলো থ্যাবড়া। দেখতেও ছিলেন অনেকটা কুৎসিত। তবে ছিলেন অসম্ভব মেধাবী। তর্কে ছিলেন তুখোড়। তর্ক করে কেউ তাকে হারাতে পারতো না। তার প্রিয় বাক্য ছিল ‘নিজেকে জানো’।

সক্রেটিস তার নিজ দর্শন প্রচারের জন্য নির্দিষ্ট কোন প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করতে পারেননি। রাস্তা-ঘাট, হাট-বাজার প্রভৃতি স্থানে যখন যেখানে সুবিধা সেখানেই আবাল-বৃদ্ধ-বণিতার সাথে বিনামূল্যে তিনি দর্শন আলোচনায় প্রবৃত্ত হতেন।

সোফিস্টদের মতো তিনি শিক্ষাদানের বিনিময়ে অর্থ গ্রহণকে ঘৃণা করতেন। দার্শনিক আলোচনার প্রতি তার এতো বেশি ঝোঁক ছিল যে, তিনি প্রায়শই বলতেন,‘নিজেকে অন্যের মধ্যে বিলিয়ে দেওয়াই আমার অভ্যাস, আর এজন্যই এমনিতে না পেলে পয়সাকড়ি দিয়ে হলেও আমি দার্শনিক আলোচনার সাথী সংগ্রহ করতাম।’

তিনি নিজেকে কখনও সোফিস্টদের মতো জ্ঞানী ভাবতেন না বরং তিনি বলতেন, ‘আমি জ্ঞানী নই, জ্ঞানানুরাগী মাত্র। একটি জিনিসই আমি জানি সেটি হলো- এই যে, আমি কিছুই জানি না।

জ্ঞান, শিক্ষা দিয়ে তিনি এথেন্সের মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নেন। তার অনুসারীর সংখ্যা বাড়তে থাকে। তার প্রিয় শিষ্য প্লেটো প্রচার করতে থাকেন গুরুর শিক্ষা-দীক্ষা। কিন্তু দেশটির সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সক্রেটিসের এ খ্যাতি মেনে নেয়নি। পছন্দ করেনি তার শিক্ষা-দর্শন। একপর্যায়ে তারা অভিযোগ করেন, সক্রেটিস যুব সমাজকে বিপথগামী করছেন। এ অভিযোগে তাকে ঢোকানো হয় কারাগারে। কিন্তু এতেও তাকে থামানো যায়নি। তাই সিদ্ধান্ত হয় মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার। 

সত্য ও জ্ঞানের প্রতি অবিচল সক্রেটিসকে তৎকালীন শাসকগোষ্ঠী তথাকথিত অভিযোগে তাকে হেমলক বিষ পানে মৃত্যুদণ্ড দেয় এবং আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল সক্রেটিস নিজ হাতে বিষাক্ত হেমলকের রস পান করে চিরনিদ্রায় ঘুমিয়ে পড়েন। তার নশ্বর দেহটা এথেন্সে মাটিতে মিশে গেলেও তার আদর্শ ও চিন্তা যুগ যুগ মানুষকে স্বাধীনভাবে চিন্তা করার প্রেরণা যুগিয়েছে। মৃত্যুর আগে তাকে পালানোর সুযোগ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তিনি পালাননি।

হেমলক বিষপান করে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ মাথা পেতে নিয়েছিলেন সক্রেটিস। তিনি সত্যিই দোষী ছিলেন কি না, সেই সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়ার জন্য এথেন্সের ওনাসিস ফাউন্ডেশনের একটি আদালতে ফের নতুন করে বিচারব্যবস্থার আয়োজন করা হয়েছিল। এদিকে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর ২৪১৫ বছর পরে গ্রিসের একটি আদালত জানায়, সক্রেটিস নির্দোষ ছিলেন। সেই বিচারে সক্রেটিসকে সম্পূর্ণ নির্দোষ বলে রায় দেয় ওই আদালত।

সক্রেটিসের সমর্থনে তার আইনজীবী বলেন,  কোনো ব্যক্তির অভিমত অপরাধ হতে পারে না। সক্রেটিস সত্যের সন্ধান করতেন। আর তা করতে গিয়েই তিনি তার নিজস্ব মত তুলে ধরতেন। তবে আমার মক্কেলের একটাই দোষ, তিনি উসকানিমূলক কথা বলে মানুষকে খ্যাপাতেন। আর সবসময় বাঁকা বাঁকা কথা বলতেন। যেমন- তিনি বলতেন, ‘দেখাও তোমাদের গণতন্ত্র কতটুকু খাঁটি ও বিশ্বাসযোগ্য’ ইত্যাদি। তিনি আরও বলেন, সাধারণ মামলাকে জটিল করার জন্য মৃত্যুদণ্ডের মতো শাস্তি দেওয়াটা কোনোভাবেই সমর্থনযোগ্য নয়।

সক্রেটিসের হয়ে এই মামলায় ফ্রান্সের এই বিখ্যাত আইনজীবী সওয়াল করেন। উল্টোদিকে গ্রিসসহ বেশ কয়েকটি দেশের আইনজীবীরা সক্রেটিসের বিরোধিতা করেন। এই মামলার বিচারের জন্য আমেরিকা ও ইউরোপীয় বিচারকদের সমন্বয়ে একটি প্যানেল তৈরি করা হয়। দীর্ঘ বাদানুবাদের পরে সক্রেটিসের আইনজীবীর যুক্তিতেই সিলমোহর দেন বিচারকরা। ২০১৬ সালের নিউইয়র্কের একটি আদালতেও সক্রেটিস নির্দোষ প্রমাণিত হয়েছিলেন। তিনি এমন এক দার্শনিক আদর্শ ও মূল্যবোধের প্রবর্তক যা পাশ্চাত্য সভ্যতা, সংস্কৃতি ও দর্শনকে দুই হাজার বছরেরও বেশি সময় ধরে প্রভাবিত করেছে।

সক্রেটিসের কয়েকটি উক্তি :

* ‘বিস্ময় হলো জ্ঞানের শুরু।’

* ‘টাকার বিনিময়ে শিক্ষা অর্জনের চেয়ে অশিক্ষিত থাকা ভালো।’

* ‘জ্ঞানের শিক্ষকের কাজ কোনো ব্যক্তিকে প্রশ্ন করে তার কাছ থেকে উত্তর জেনে দেখানো যে, জ্ঞানটা তার মধ্যেই ছিল।’

* ‘বন্ধু হচ্ছে দুটি হৃদয়ের একটি অভিন্ন মন।’

* ‘পোশাক হলো বাইরের আবরণ, মানুষের আসল সৌন্দর্য হচ্ছে তার জ্ঞান।’

* ‘নিজেকে জানো।’

* ‘তুমি কিছুই জান না এটা জানা-ই জ্ঞানের আসল মানে।’

* ‘তুমি যা হতে চাও তা-ই হও।’

* ‘কঠিন যুদ্ধেও সবার প্রতি দয়ালু হও।’

* মৃত্যুই হলো মানুষের সর্বাপেক্ষা বড় আশীর্বাদ।

সক্রেটিস বেঁচে থাকলে জগৎ হয়ত আরো অনেক মহৎ জ্ঞান পেত। 

বিডিপ্রতিদিন/কবিরুল

এই বিভাগের আরও খবর
ফুটবল খেলা দেখতে খেজুর গাছের মাথায় দর্শক
ফুটবল খেলা দেখতে খেজুর গাছের মাথায় দর্শক
সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ
সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ
অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল
অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নিলামে উঠছে সবচেয়ে দামি টয়লেট ‘আমেরিকা’
নিলামে উঠছে সবচেয়ে দামি টয়লেট ‘আমেরিকা’
বাদুড়ের দেহ কেন জ্বলে ওঠে, রহস্য অজানা বিজ্ঞানীদেরও
বাদুড়ের দেহ কেন জ্বলে ওঠে, রহস্য অজানা বিজ্ঞানীদেরও
সহজ মানসিক অনুশীলনে মস্তিষ্কের বয়স কমানো সম্ভব: নতুন গবেষণা
সহজ মানসিক অনুশীলনে মস্তিষ্কের বয়স কমানো সম্ভব: নতুন গবেষণা
জন্ম-মৃত্যু নিষিদ্ধ যে দ্বীপে
জন্ম-মৃত্যু নিষিদ্ধ যে দ্বীপে
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
মাটির আবরণে সংরক্ষিত ছিল ডাইনোসরের দেহ
মাটির আবরণে সংরক্ষিত ছিল ডাইনোসরের দেহ
বিরল ধূমকেতু থ্রিআই-অ্যাটলাস নিয়ে নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
বিরল ধূমকেতু থ্রিআই-অ্যাটলাস নিয়ে নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও
বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ-তুরস্ক সম্পর্কের দৃঢ়তায় নতুন দিগন্ত
বাংলাদেশ-তুরস্ক সম্পর্কের দৃঢ়তায় নতুন দিগন্ত

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের সময় যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমানে আগুন, নিহত ৩
উড্ডয়নের সময় যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমানে আগুন, নিহত ৩

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি

১৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

২৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকার বাতাসে মাঝারি দূষণ, কলকাতার অবস্থা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাসে মাঝারি দূষণ, কলকাতার অবস্থা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক

৫০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কষ্টার্জিত জয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু পাকিস্তানের
কষ্টার্জিত জয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত
মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর
হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’
প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’
গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির
দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত
ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন
আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম
শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা