শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩০, সোমবার, ০৬ জানুয়ারি, ২০১৪

সর্বাত্মক আন্দোলন অব্যাহত থাকবে: তারেক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সর্বাত্মক আন্দোলন অব্যাহত থাকবে: তারেক

তামাশার নির্বাচনকে কার্যত রুখে দিয়েছে জনগণ। এর মাধ্যমে দেশবাসী একটি লক্ষ্য অর্জন করলো মাত্র। এটি চূড়ান্ত সাফল্য নয়, বরং চলমান স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের প্রক্রিয়ারই একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ- এমনটাই দাবি করেছেন বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর স্থানীয় সময় রবিবার রাতে লন্ডনের ডকল্যান্ডের একটি হোটেলে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

তারেক রহমান বলেন, বাংলাদশের ভয়ানক এ দুর্যোগের সময়ে বর্তমানে যেন ন্যায়ের সঙ্গে অন্যায়ের, সত্যের সঙ্গে মিথ্যার এবং জনগণের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে একটি রাজনৈতিক গোষ্ঠীর ক্ষমতার মোহের লড়াই চলছে। বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের আহ্বানে সাড়া দিয়ে প্রহসনের নির্বাচনকে প্রতিরোধ, প্রতিহত ও বর্জন করায় গণতন্ত্রকামী সমগ্র দেশবাসী ও ১৮ দলীয় ঐক্যজোটের তৃণমূলসহ সব স্তরের নেতাকর্মীকে জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ ও অভিনন্দন।

তিনি বলেন, সাধারণ জনগণ ঘরে-বাইরে সর্বত্র তাদের অধিকার হরণের এ নির্বাচনের বিরুদ্ধে যে দৃঢ় অবস্থান নিয়েছেন তা একাধারে রাজপথে থাকা আন্দোলনরত নেতাকর্মীদের জন্য যেমন অনুপ্রেরণাদায়ক, তেমন দেশের গণতন্ত্রকে সমুন্নত রেখে মুক্ত আদর্শ ও চিন্তা প্রকাশের সহায়ক। ব্যক্তিগত ও দলীয় স্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য আমাদের এই ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের সাফল্য ইনশাল্লাহ অনিবার্য।

তারেক বলেন, আমাদের সবার মূল লক্ষ্য নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি আদায় করে গণতন্ত্রকামী মানুষের চেতনার প্রতিফলন ঘটানো। সেই অভীষ্ঠ গন্তব্যে না পৌঁছানো পর্যন্ত সর্বাত্মক আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। আমাদের মাঝে অনেকেই দিনের পর দিন ধরে সংগ্রাম করছেন রাজপথে। আর তাদের সঙ্গে রয়েছে সব শ্রেণী ও পেশার আরো কোটি-কোটি মানুষ সমর্থন, প্রেরণা, উচ্ছ্বাস ও দোয়া। আমি বিশেষভাবে বলতে চাই, সরকারের বাকস্বাধীনতা হরণের সব অপচেষ্টার মাঝেও অনেক গণমাধ্যম যেভাবে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনে দায়বদ্ধতা অব্যাহত রাখছে, তাতে মুক্তিকামী বাংলাদেশীরা আজ অনুপ্রাণিত।

তিনি অভিযোগ করে বলেন, আওয়ামী স্বৈরাচারী সরকারের বিরুদ্ধে আমাদের এ আন্দোলনে ইতিমধ্যে অনেক হতাহতের ঘটনা ঘটেছে। ৫ জানুয়ারির প্রত্যাখ্যাত নির্বাচনের দিন সরকারের নির্বিচার গুলিতে নিহত হয়েছেন ২০ জনেরও বেশি সাহসী সেনানী, আহত হয়েছেন অসংখ্য। নির্মম নির্যাতন ও জেল-জুলুমের স্বীকার হচ্ছেন অগুনিত মানুষ।

তারেক রহমান আরও বলেন, প্রবাসে চলমান চিকিৎসার কারণে বর্তমানে আমি অতীতের মতো রাজপথের আন্দোলনে শরিক হতে পারছি না। কিন্তু আমার চিন্তা-চেতনা, ভাবনা-পরিকল্পনার সবকিছুর আবর্তন বাংলাদেশ, বাংলাদেশের জনগণ, ও চলমান আন্দোলনকে ঘিরেই।। আপনাদের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা এবং আন্দোলনের সাফল্য আমার জীবনীশক্তি। একইভাবে আপনাদের ওপর নেমে আসা আঘাত আমাকে শোকাহত করে তুলে। বিএনপির তৃণমূলসহ সব পর্যায়ের নেতাকর্মীর প্রতি আমার প্রত্যাশা-আমার শারীরিক অনুপস্থিতি যেন বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের আজকের এই ঐতিহাসিক সংগ্রামের পথে বাধা হয়ে না দাঁড়ায়।

দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে আমার নির্দেশনা থাকবে, আপনারা নিজ নিজ এলাকায় শত প্রতিকূলতার মাঝে হলেও সংগ্রাম করে গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে যেকোনো মূল্যে অব্যাহত রাখুন। সবাই এক হয়ে, আলোচনার মাধ্যমে, সাংগঠনিকভিত্তিকে মজবুত করে, নিজ নিজ এলাকার জনগণকে একাত্ম করে সর্বশক্তি দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ুন। আমাদের প্রতিটি অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের সকল সদস্য যদি আন্দোলনে আন্তরিকভাবে শরিক হন। ইনশাল্লাহ পৃথিবীর কোনো শক্তির পক্ষে আমাদেরকে দমিয়ে রাখা সম্ভব হবে না।

তারেক বলেন, প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা যারা ৫ জানুয়ারির কলঙ্কিত নির্বাচন প্রক্রিয়ায় জড়িত ছিলেন, নিজ চোখে সরকারের কারচুপি ও অরাজকতা দেখেছেন তাদেরকে আমি অনুরোধ করব, বিবেকের কাছে সততা নিয়ে প্রশ্ন করুন আপনারা কাদের পক্ষ হয়ে, কাদের বিপক্ষে কাজ করছেন? আপনাদের দায়বদ্ধতা কি জনবিচ্ছিন্ন, সমর্থনহীন সরকারের প্রতি; নাকি নিষ্পেষিত গণমানুষের প্রতি? দেশের অর্ধেকেরও কম আসনে অনুষ্ঠিত ন্যাক্কারজনক নির্বাচনে যখন শতকরা ৫ ভাগেরও কম ভোট পড়ে। অর্থাৎ সমগ্র দেশের শতকরা ২ ভাগেরও কম মানুষ যখন ৫ বছরে একবারের জন্য ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন। সেই ভোটারদের আবার প্রায় সবাই যখন হয় অবৈধ সরকারের জাল ভোটার, দলীয় কর্মী ও ক্যাডার বাহিনীর সদস্য, তখন দেশের জন্য নেওয়া শপথের সম্মানে হলেও আপনাদের উচিত নিজেদের কর্তব্য ও কর্মকাণ্ডকে নিয়ে নতুন করে ভাবার।

তিনি আরো বলেন, আমার উদাত্ত আহ্বান, দেশবাসীর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ অংশগ্রহণে এগিয়ে চলা এই আন্দোলনে যার যার অবস্থান থেকে সবাই সর্বাত্মক প্রতিরোধ গড়ে তুলুন। দেশের প্রতিটি ইঞ্চি মাটিকে, প্রতিটি বাড়িকে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত করুন। একাত্তরে আমরা এভাবেই দেশকে হানাদারমুক্ত করেছিলাম। সেই সংগ্রাম ছিল স্বাধীনতা অর্জনের। আর আজকের এই সংগ্রাম সার্বভৌমত্ব রক্ষার। সেই সংগ্রাম ছিল দেশকে হানাদার-মুক্ত করার। আর আজকের এই সংগ্রাম দেশে গণতন্ত্র পুনর্প্রতিষ্ঠার।

এই বিভাগের আরও খবর
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর
ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর
৪৮ ঘণ্টা শাটডাউনের পর এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহার
৪৮ ঘণ্টা শাটডাউনের পর এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহার
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে মাউশির নতুন নির্দেশনা
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে মাউশির নতুন নির্দেশনা
‘প্রাণিস্বাস্থ্যের বিষয়ে আপোসের কোনো সুযোগ নেই’
‘প্রাণিস্বাস্থ্যের বিষয়ে আপোসের কোনো সুযোগ নেই’
দেশব্যাপী দূষণরোধে অভিযানে ২৫ কোটিরও বেশি জরিমানা
দেশব্যাপী দূষণরোধে অভিযানে ২৫ কোটিরও বেশি জরিমানা
এনবিআর পরিস্থিতি সামাল দিতে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
এনবিআর পরিস্থিতি সামাল দিতে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
সাত অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে হতে পারে ঝড়
সাত অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে হতে পারে ঝড়
ঢাকায় চালু হচ্ছে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক কার্যালয়
ঢাকায় চালু হচ্ছে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক কার্যালয়
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি
‌‘MIST Environment Fest’ আয়োজনের মাধ্যমে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদযাপন
‌‘MIST Environment Fest’ আয়োজনের মাধ্যমে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদযাপন
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে কানাডার হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে কানাডার হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
সর্বশেষ খবর
দীর্ঘ ১৭ বছর পর টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির সম্মেলন
দীর্ঘ ১৭ বছর পর টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির সম্মেলন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

থমকে গেছে ঋণসহায়তা কমিটির কার্যক্রম
থমকে গেছে ঋণসহায়তা কমিটির কার্যক্রম

১২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেসি-সুয়ারেসদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি
মেসি-সুয়ারেসদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতেই সংসদ নির্বাচন হবে : আমীর খসরু
ফেব্রুয়ারিতেই সংসদ নির্বাচন হবে : আমীর খসরু

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

৩১ দফা বাস্তবায়নে খিলক্ষেতে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে খিলক্ষেতে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে আকস্মিক বন্যায় ৪৫ জনের মৃত্যু
পাকিস্তানে আকস্মিক বন্যায় ৪৫ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুলাওয়ায়োতে দুর্দান্ত সেঞ্চুরি, ইতিহাসে উইলিয়ামস
বুলাওয়ায়োতে দুর্দান্ত সেঞ্চুরি, ইতিহাসে উইলিয়ামস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ছাদ থেকে লাফ দিয়ে মাদ্রাসাছাত্রীর আত্মহত্যা চেষ্টার অভিযোগ
ছাদ থেকে লাফ দিয়ে মাদ্রাসাছাত্রীর আত্মহত্যা চেষ্টার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর
ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টা শাটডাউনের পর এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহার
৪৮ ঘণ্টা শাটডাউনের পর এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ক্যাটরিনা কখনও আলোচনা করে না', ভিকির কণ্ঠে আক্ষেপ
'ক্যাটরিনা কখনও আলোচনা করে না', ভিকির কণ্ঠে আক্ষেপ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নড়াইলে এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রসচিব ও ট্যাগ অফিসারকে অব্যাহতি
নড়াইলে এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রসচিব ও ট্যাগ অফিসারকে অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবার অধিকার রক্ষায় কাজ করবে বিএনপি : তাহসিনা রুশদীর লুনা
সবার অধিকার রক্ষায় কাজ করবে বিএনপি : তাহসিনা রুশদীর লুনা

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে মাউশির নতুন নির্দেশনা
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে মাউশির নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবির প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু ৭ জুলাই
শাবিপ্রবির প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু ৭ জুলাই

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘প্রাণিস্বাস্থ্যের বিষয়ে আপোসের কোনো সুযোগ নেই’
‘প্রাণিস্বাস্থ্যের বিষয়ে আপোসের কোনো সুযোগ নেই’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় পথচারী নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পথচারী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুরাদনগরের ঘটনায় ৪ জনের নামে পর্নোগ্রাফি মামলা, কারাগারে প্রেরণ
মুরাদনগরের ঘটনায় ৪ জনের নামে পর্নোগ্রাফি মামলা, কারাগারে প্রেরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের সামনে গুলিবর্ষণ, যুবক আটক
মুন্সীগঞ্জে এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের সামনে গুলিবর্ষণ, যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালগাছ কেটে বাবুই পাখি হত্যার ঘটনায় দুই মামলা
তালগাছ কেটে বাবুই পাখি হত্যার ঘটনায় দুই মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ওপর হামলায় ৪ জনের সাজা
মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ওপর হামলায় ৪ জনের সাজা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশব্যাপী দূষণরোধে অভিযানে ২৫ কোটিরও বেশি জরিমানা
দেশব্যাপী দূষণরোধে অভিযানে ২৫ কোটিরও বেশি জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাড়ির ধাক্কায় নারীর মৃত্যু
গাড়ির ধাক্কায় নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘গ্রীন অ্যান্ড ক্লিন নারায়ণগঞ্জ’ কর্মসূচিতে গাছ লাগাল আনসার-ভিডিপি
‘গ্রীন অ্যান্ড ক্লিন নারায়ণগঞ্জ’ কর্মসূচিতে গাছ লাগাল আনসার-ভিডিপি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর পরিস্থিতি সামাল দিতে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
এনবিআর পরিস্থিতি সামাল দিতে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী
৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না
মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম আবার কমলো
স্বর্ণের দাম আবার কমলো

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ
এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার
৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে
দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক
এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার
সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী
মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র
ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!
৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ
সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে
ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’
৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস
দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'
শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা
অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

পারমাণবিক বোমা তৈরিতে ইরানের সক্ষমতা রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরিতে ইরানের সক্ষমতা রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম

ডেঙ্গু কেড়ে নিল নববধূর প্রাণ
ডেঙ্গু কেড়ে নিল নববধূর প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা
ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ভোলাহাটে উসকানির অভিযোগে গ্রেপ্তার
ভোলাহাটে উসকানির অভিযোগে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ
নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছে চিকিৎসাসেবা
ভেঙে পড়েছে চিকিৎসাসেবা

দেশগ্রাম

কৃষকরা পেলেন বীজ-সার
কৃষকরা পেলেন বীজ-সার

দেশগ্রাম

চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

বগুড়া প্রেস ক্লাবের কমিটি
বগুড়া প্রেস ক্লাবের কমিটি

দেশগ্রাম

কিশোরীকে ধর্ষণচেষ্টা
কিশোরীকে ধর্ষণচেষ্টা

দেশগ্রাম

ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ
ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ

মাঠে ময়দানে

শিশু ধর্ষণচেষ্টায় বৃদ্ধ গ্রেপ্তার
শিশু ধর্ষণচেষ্টায় বৃদ্ধ গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

কৃষকরা পেলেন বীজ-সার
কৃষকরা পেলেন বীজ-সার

দেশগ্রাম