শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৩৯, রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫ আপডেট: ২২:৪৬, রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫

ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম

মো. রেজুয়ান খান
অনলাইন ভার্সন
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম

বাংলাদেশের তিন পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি, বান্দরবান ফল উৎপাদনের জন্য এক অনুকূল প্রাকৃতিক পরিবেশ গড়ে উঠেছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের উঁচু পাহাড়, টিলা এবং সমতল জমিতে বিভিন্ন প্রজাতির ফল জন্মায়। গ্রীষ্মকালীন মৌসুমে এই এলাকার সমতল ও উঁচু স্থানে আম, কাঁঠাল, পেঁপে, কলা এবং আনারসের ফলন হয়। সারাবছর মৌসুমি ফল উৎপাদনে পার্বত্য চট্টগ্রাম দেশের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এই অঞ্চলের স্থানীয় বাজারগুলো এখন মৌসুমি ফল বিক্রয়ের জন্য উপযোগী হয়ে উঠেছে।

সবুজে ঘেরা পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রায় এক লাখ হেক্টর জমিতে মৌসুমি ফলের বাগান গড়ে উঠেছে। এর মধ্যে কিছু ফল সারাবছর পাওয়া যায়। যার মধ্যে রসালো আম, মিষ্টি কাঁঠাল আর সুস্বাদু আনারসের প্রাচুর্য চোখে পড়ার মতো। শুধু তাই নয়, এই অঞ্চলের মাটি বিদেশি ফল উৎপাদনেও দারুণ উপযোগী। ম্যাংগোস্টিন, রাম্বুটান, রসকো (স্থানীয় ভাষায় তাইথাক বা রক্তফল নামে পরিচিত), চিন্দিরা, আমড়া, আনোনা, মারফা, লংগান, প্যাশন ফ্রুট এ নামগুলো দেশি ফলগুলোর সাথে মিশে পার্বত্যঞ্চলের মানুষের কাছে  সমাদৃত হয়েছে। এ ফলগুলো এখন পার্বত্য চট্টগ্রামে ব্যাপক ফলন হচ্ছে এবং স্থানীয় বাজারগুলোতে পাওয়া যাচ্ছে। বলা যায়, সারা দেশে বছরজুড়ে দেশের বাজারে যে পরিমাণ ফল উৎপাদিত হয়, তার সিংহভাগের জোগান দেয় পার্বত্য অঞ্চল।

পার্বত্য চট্টগ্রামে উৎপাদিত ফলগুলো পরিবেশবান্ধব ও অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক ও টেকসই কৃষি উদ্যোগ হিসেবে ক্রমেই জনপ্রিয়তা অর্জন করছে। এর উৎপাদন ব্যয় তুলনামূলকভাবে কম হলেও আর্থিক লাভ বেশ উল্লেখযোগ্য, যা পাহাড়ি অঞ্চলগুলোতে গ্রামীণ অর্থনীতির জন্য এক নতুন গতি সৃষ্টি করছে। পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর জন্য ফল চাষ শুধু খাদ্য নিরাপত্তার মাধ্যম নয়, বরং আয় ও জীবিকা নির্বাহের একটি নির্ভরযোগ্য উৎসে পরিণত হয়েছে। কৃষিজ সম্পদ ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়ার ফলে নিয়মিত আয় নিশ্চিত হচ্ছে, যা স্থানীয় পরিবারগুলোর জীবনমান উন্নয়নে সহায়ক হচ্ছে। পাহাড়ি অঞ্চলে উৎপাদিত মৌসুমি ফলগুলো শুধু স্বাদে অনন্য নয়, বরং পুষ্টিগুণেও ভরপুর- যা জনস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এই ফলগুলো পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর খাদ্যাভ্যাসের অংশ হয়ে উঠেছে এবং স্থানীয়ভাবে প্রক্রিয়াজাত করে বিক্রির মাধ্যমে অর্থনৈতিক উন্নয়নেও ভূমিকা রাখছে।

পার্বত্য চট্টগ্রামের নারীরা এখন ফল চাষে কেবল সহায়ক শক্তি নন, বরং একটি আত্মনির্ভরশীল, গতিশীল অংশীদারে পরিণত হয়েছেন। রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান জেলার নানা পাহাড়ি অঞ্চলে নারীরা তাদের নিজেদের উদ্যোগে আম, লিচু, কাঁঠাল, কমলা, আনারস, কলা, পেঁপে ও ড্রাগন ফলসহ নানাবিধ মৌসুমি ফল চাষ করছেন। তারা শুধু ফল উৎপাদনেই সীমাবদ্ধ থাকেনি, বরং ফল রক্ষণাবেক্ষণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং বাজারজাতকরণের প্রতিটি ধাপেই সক্রিয়ভাবে জড়িত। স্থানীয় নারী উদ্যোক্তারা জ্যাম, জেলি, আচার, শুকনো ফল প্রক্রিয়াজাত করে স্থানীয় বাজার ছাড়াও শহরের সুপারশপ ও অনলাইন প্ল্যাটফর্মে বিক্রয় করে তাদের নিজেদের আয় এবং অর্থনৈতিক স্বাধীনতা অর্জন করতে সক্ষম হচ্ছেন। 

এছাড়াও পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের সহায়তায় প্রশিক্ষণ নিয়ে নারীরা আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি, জৈব সার ব্যবহার এবং সঠিক সংগ্রহ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ফলের মানোন্নয়ন ঘটাচ্ছেন। এভাবে তারা শুধু পরিবার ও সমাজে অবদান রাখছেন না, বরং নারীর ক্ষমতায়ন, স্বনির্ভরতা এবং স্থানীয় অর্থনীতির অগ্রযাত্রায় এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করছে।

পার্বত্য চট্টগ্রামে উৎপাদিত অর্গানিক ফলসমূহ রাসায়নিকমুক্ত ও প্রাকৃতিকভাবে উৎপাদিত হওয়ায় অত্যন্ত স্বাস্থ্যসম্মত এবং মানবদেহের পুষ্টির জন্য উপযোগী। স্থানীয় বাজারে সরবরাহ ছাড়াও শহরাঞ্চল ও আন্তর্জাতিক বাজারে অর্গানিক ফলের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে, যা এই খাতকে রপ্তানিমুখী শিল্পে রূপান্তরের সুযোগ এনে দিয়েছে। এসব ফল বিভিন্ন জটিল রোগ প্রতিরোধেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কর্মসংস্থান সৃষ্টি, খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এবং গ্রামীণ অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে পার্বত্য অঞ্চলে ফল চাষের প্রসার উল্লেখযোগ্য অবদান রাখতে পারে। পাশাপাশি, পরিবেশবান্ধব চাষ প্রথা ও সামাজিক ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রেও এটি এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে পারে। টেকসই কৃষি কৌশল এবং পরিকল্পিত উদ্যোগ গ্রহণ করা হলে পার্বত্য চট্টগ্রাম একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন অর্গানিক ফলের ভাণ্ডার হিসেবে গড়ে উঠতে পারে।

অ্যাগ্রো ইকো ট্যুরিজম এমন একটি পর্যটন মডেল যেখানে কৃষি, পরিবেশ ও সংস্কৃতির মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করে পর্যটন পরিচালিত হয়। এতে বনাঞ্চল সংরক্ষণ, জৈব কৃষি চর্চা এবং স্থানীয় সংস্কৃতির প্রচার হবে-যা টেকসই উন্নয়নের সহায়ক। পাহাড়ি জনগোষ্ঠী তাদের নিজস্ব ফল বাগান, হস্তশিল্প ও সংস্কৃতিকে পর্যটনের অংশ করে তুলতে পারেন। এতে তারা শুধু আয়ই করবেন না, বরং নিজেদের ঐতিহ্য ও পরিবেশ রক্ষায়ও ভূমিকা রাখতে পারবেন। পর্যটনের মাধ্যমে স্থানীয় ফলের পরিচিতি বাড়লে দেশের বাইরেও এর চাহিদা তৈরি হতে পারে। এতে রপ্তানির সুযোগ বাড়বে এবং কৃষকদের আয়ও বৃদ্ধি পাবে।

পার্বত্য চট্টগ্রামের ফল বাজারজাতকরণে বেশ কিছু কাঠামোগত ও পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ রয়েছে, যা এই খাতের সম্ভাবনাকে পুরোপুরি কাজে লাগাতে বাধা সৃষ্টি করছে। দুর্গম পাহাড়ি অঞ্চল, নৌপথের ওপর নির্ভরতা এবং কাপ্তাই হ্রদের পানির স্তর কমে যাওয়ায় অনেক সময় ফল পরিবহণ ব্যাহত হয়। আধুনিক কোল্ড স্টোরেজ বা প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানার অভাবে ফল দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়, ফলে কৃষকরা তাদের ন্যায্য মূল্য পাচ্ছেন না। অনেক কৃষক শহরের বড়ো বাজারে সরাসরি পৌঁছাতে পারেন না, ফলে মধ্যস্বত্বভোগীদের ওপর নির্ভর করতে হয়। এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলায় পরিকল্পিত অবকাঠামো উন্নয়ন, সহজ শর্তে ঋণ সুবিধা, প্রশিক্ষণ ও বাজার সংযোগ জোরদার করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নানাবিধ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। রাস্তাঘাট উন্নয়ন, পরিবহণের সহজলভ্যতা এবং ফলভিত্তিক শিক্ষা চালু হলে পার্বত্য অঞ্চল হয়ে উঠবে আরও সজীব।

ফলভিত্তিক শিক্ষা (আউটকাম বেজড এডুকেশন) চালু হলে পার্বত্য চট্টগ্রামে ফল সংগ্রহ, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বাজারজাতকরণে বেশ সহজ হবে। ফলভিত্তিক শিক্ষা গ্রহণের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ফল চাষ, সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও বিপণনের বাস্তব জ্ঞান অর্জন করবে, যা সরাসরি কৃষি ও উদ্যোক্তা খাতে কাজে লাগবে। শিক্ষার্থীরা স্থানীয় ফলের বৈচিত্র্য ও পুষ্টিগুণ বুঝে নতুন পণ্য উদ্ভাবনে আগ্রহী হবে- যেমন জ্যাম, জেলি, শুকনো ফল ইত্যাদি। শিক্ষার্থীরা বিপণন কৌশল, ব্র্যান্ডিং ও ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে স্থানীয় ফলকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে পৌঁছে দিতে পারবে। ফলভিত্তিক শিক্ষা নারীদের ও তরুণদের উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলবে, বিশেষ করে পাহাড়ি নারীদের জন্য এটি হবে একটি টেকসই বিকল্প। এই শিক্ষাব্যবস্থা বাস্তব জীবনের সঙ্গে সংযুক্ত হলে পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও আত্মনির্ভরতা অর্জনে এটি একটি কার্যকর হাতিয়ার হয়ে উঠতে পারে।

পার্বত্য চট্টগ্রামে ফল উৎপাদন ও এর সুষ্ঠু ব্যবহারে বাংলাদেশ সরকার গত দুই দশকে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ, প্রকল্প ও নীতিমালা বাস্তবায়ন করেছে, যা এই অঞ্চলের কৃষি ও অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃক বান্দরবান, রাঙামাটি ও খাগড়াছড়িতে ফল চাষে আগ্রহী কৃষকদের প্রশিক্ষণ, চারা বিতরণ ও কারিগরি সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। বর্তমান সরকার পার্বত্যাঞ্চলে জুমচাষ থেকে সরে এসে স্থায়ী ফল বাগান গড়ে তোলায় উৎসাহ দিচ্ছে। কৃষকদের জন্য মাঠ দিবস, কৃষক সমাবেশ ও প্রশিক্ষণ আয়োজন করা হচ্ছে। পার্বত্য শান্তিচুক্তির পর তিন জেলায় ১২০০ কিলোমিটার পাকা রাস্তা, ৯৮০০টি ব্রিজ ও ১৪০টি কালভার্ট নির্মাণ করা হয়েছে। এর ফলে ফল পরিবহণ সহজ হয়েছে এবং কৃষকরা ন্যায্য মূল্য পাচ্ছেন। উদ্যোক্তারা অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে সরাসরি ফল বিক্রি করছেন, যা মধ্যস্বত্বভোগীদের নির্ভরতা অনেকটা কমিয়ে এনেছে।

সরকার তিন পার্বত্য জেলায় ফল চাষের অনুকূল পরিবেশ গড়ে তুলতে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে। বর্তমানে তিন পার্বত্য জেলায় ২০২৩-২৪ অর্থবছরে মোট ফল চাষের জমি ছিল প্রায় ১ লাখ ৭ হাজার ৭২৯ হেক্টর। যেখানে ৪৫ প্রজাতির ফল উৎপাদিত হচ্ছে, যা দেশে মোট ফল উৎপাদনের প্রায় ১৫ শতাংশ। বান্দরবানেই বছরে ৮ দশমিক ৫ লাখ টন ফল উৎপাদিত হয়, যার বাজারমূল্য প্রায় ৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। প্রায় ১৬ লাখ মানুষের মধ্যে ২৪ শতাংশ মানুষ এখন ফল উৎপাদনের ওপর নির্ভরশীল। পাহাড়ি নারীরা ফল চাষ, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বিপণনে সক্রিয়ভাবে যুক্ত হয়ে নারী ক্ষমতায়নের দৃষ্টান্ত স্থাপন করছেন। এই সাফল্যগুলো আরও টেকসই করতে হলে প্রয়োজন হবে সেচ সুবিধা বৃদ্ধি, সমন্বিত টোল ব্যবস্থা, সহজ শর্তে ঋণ এবং ফলভিত্তিক শিল্প স্থাপন।

পার্বত্য চট্টগ্রামের রঙিন পাহাড় যেমন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে মোহিত করে, তেমনি এখানকার মৌসুমি ফলের বৈচিত্র্য ও পুষ্টিমূল্য আমাদের স্বাস্থ্য ও অর্থনীতির জন্য এক অনন্য সম্পদ। এই অঞ্চলের কৃষকেরা, বিশেষ করে নারীরা, ফল উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিপণনের প্রতিটি ধাপে অংশ নিয়ে নিজেদের শুধু অর্থনৈতিকভাবে নয়, সামাজিকভাবেও আত্মপ্রত্যয়ী করে তুলছেন। সরকার, বেসরকারি সংস্থা এবং স্থানীয় জনগণের সমন্বিত প্রয়াস এই সম্ভাবনাকে আরও সুদৃঢ় করতে পারে। পার্বত্য চট্টগ্রাম হতে পারে ফলভিত্তিক টেকসই উন্নয়ন ও কৃষিভিত্তিক পর্যটনের অনন্য উদাহরণ। তাই প্রয়োজন সংরক্ষণে সহনশীলতা, উৎপাদনে উদ্ভাবন, আর বাজারে সাহসী অংশগ্রহণ।

লেখক: জনসংযোগ কর্মকর্তা, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়

এই বিভাগের আরও খবর
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সর্বশেষ খবর
‌‘সোহাগ হত্যা মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানোর পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে’
‌‘সোহাগ হত্যা মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানোর পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে’

১ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে শিল্প চুক্তি স্বাক্ষর রাশিয়ার
পাকিস্তানের সঙ্গে শিল্প চুক্তি স্বাক্ষর রাশিয়ার

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান

১০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা
টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা

১৩ মিনিট আগে | পরবাস

সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট
সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা
কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি
অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে জবির ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগে তালা
ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে জবির ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগে তালা

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুষ্টিয়া পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের কর্মবিরতি
কুষ্টিয়া পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের কর্মবিরতি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন
বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা
জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর
লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন
অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার
ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও
চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ
২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২
শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি
মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই

সম্পাদকীয়

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ