শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৩৯, রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫ আপডেট: ২২:৪৬, রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫

ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম

মো. রেজুয়ান খান
অনলাইন ভার্সন
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম

বাংলাদেশের তিন পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি, বান্দরবান ফল উৎপাদনের জন্য এক অনুকূল প্রাকৃতিক পরিবেশ গড়ে উঠেছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের উঁচু পাহাড়, টিলা এবং সমতল জমিতে বিভিন্ন প্রজাতির ফল জন্মায়। গ্রীষ্মকালীন মৌসুমে এই এলাকার সমতল ও উঁচু স্থানে আম, কাঁঠাল, পেঁপে, কলা এবং আনারসের ফলন হয়। সারাবছর মৌসুমি ফল উৎপাদনে পার্বত্য চট্টগ্রাম দেশের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এই অঞ্চলের স্থানীয় বাজারগুলো এখন মৌসুমি ফল বিক্রয়ের জন্য উপযোগী হয়ে উঠেছে।

সবুজে ঘেরা পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রায় এক লাখ হেক্টর জমিতে মৌসুমি ফলের বাগান গড়ে উঠেছে। এর মধ্যে কিছু ফল সারাবছর পাওয়া যায়। যার মধ্যে রসালো আম, মিষ্টি কাঁঠাল আর সুস্বাদু আনারসের প্রাচুর্য চোখে পড়ার মতো। শুধু তাই নয়, এই অঞ্চলের মাটি বিদেশি ফল উৎপাদনেও দারুণ উপযোগী। ম্যাংগোস্টিন, রাম্বুটান, রসকো (স্থানীয় ভাষায় তাইথাক বা রক্তফল নামে পরিচিত), চিন্দিরা, আমড়া, আনোনা, মারফা, লংগান, প্যাশন ফ্রুট এ নামগুলো দেশি ফলগুলোর সাথে মিশে পার্বত্যঞ্চলের মানুষের কাছে  সমাদৃত হয়েছে। এ ফলগুলো এখন পার্বত্য চট্টগ্রামে ব্যাপক ফলন হচ্ছে এবং স্থানীয় বাজারগুলোতে পাওয়া যাচ্ছে। বলা যায়, সারা দেশে বছরজুড়ে দেশের বাজারে যে পরিমাণ ফল উৎপাদিত হয়, তার সিংহভাগের জোগান দেয় পার্বত্য অঞ্চল।

পার্বত্য চট্টগ্রামে উৎপাদিত ফলগুলো পরিবেশবান্ধব ও অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক ও টেকসই কৃষি উদ্যোগ হিসেবে ক্রমেই জনপ্রিয়তা অর্জন করছে। এর উৎপাদন ব্যয় তুলনামূলকভাবে কম হলেও আর্থিক লাভ বেশ উল্লেখযোগ্য, যা পাহাড়ি অঞ্চলগুলোতে গ্রামীণ অর্থনীতির জন্য এক নতুন গতি সৃষ্টি করছে। পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর জন্য ফল চাষ শুধু খাদ্য নিরাপত্তার মাধ্যম নয়, বরং আয় ও জীবিকা নির্বাহের একটি নির্ভরযোগ্য উৎসে পরিণত হয়েছে। কৃষিজ সম্পদ ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়ার ফলে নিয়মিত আয় নিশ্চিত হচ্ছে, যা স্থানীয় পরিবারগুলোর জীবনমান উন্নয়নে সহায়ক হচ্ছে। পাহাড়ি অঞ্চলে উৎপাদিত মৌসুমি ফলগুলো শুধু স্বাদে অনন্য নয়, বরং পুষ্টিগুণেও ভরপুর- যা জনস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এই ফলগুলো পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর খাদ্যাভ্যাসের অংশ হয়ে উঠেছে এবং স্থানীয়ভাবে প্রক্রিয়াজাত করে বিক্রির মাধ্যমে অর্থনৈতিক উন্নয়নেও ভূমিকা রাখছে।

পার্বত্য চট্টগ্রামের নারীরা এখন ফল চাষে কেবল সহায়ক শক্তি নন, বরং একটি আত্মনির্ভরশীল, গতিশীল অংশীদারে পরিণত হয়েছেন। রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান জেলার নানা পাহাড়ি অঞ্চলে নারীরা তাদের নিজেদের উদ্যোগে আম, লিচু, কাঁঠাল, কমলা, আনারস, কলা, পেঁপে ও ড্রাগন ফলসহ নানাবিধ মৌসুমি ফল চাষ করছেন। তারা শুধু ফল উৎপাদনেই সীমাবদ্ধ থাকেনি, বরং ফল রক্ষণাবেক্ষণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং বাজারজাতকরণের প্রতিটি ধাপেই সক্রিয়ভাবে জড়িত। স্থানীয় নারী উদ্যোক্তারা জ্যাম, জেলি, আচার, শুকনো ফল প্রক্রিয়াজাত করে স্থানীয় বাজার ছাড়াও শহরের সুপারশপ ও অনলাইন প্ল্যাটফর্মে বিক্রয় করে তাদের নিজেদের আয় এবং অর্থনৈতিক স্বাধীনতা অর্জন করতে সক্ষম হচ্ছেন। 

এছাড়াও পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের সহায়তায় প্রশিক্ষণ নিয়ে নারীরা আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি, জৈব সার ব্যবহার এবং সঠিক সংগ্রহ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ফলের মানোন্নয়ন ঘটাচ্ছেন। এভাবে তারা শুধু পরিবার ও সমাজে অবদান রাখছেন না, বরং নারীর ক্ষমতায়ন, স্বনির্ভরতা এবং স্থানীয় অর্থনীতির অগ্রযাত্রায় এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করছে।

পার্বত্য চট্টগ্রামে উৎপাদিত অর্গানিক ফলসমূহ রাসায়নিকমুক্ত ও প্রাকৃতিকভাবে উৎপাদিত হওয়ায় অত্যন্ত স্বাস্থ্যসম্মত এবং মানবদেহের পুষ্টির জন্য উপযোগী। স্থানীয় বাজারে সরবরাহ ছাড়াও শহরাঞ্চল ও আন্তর্জাতিক বাজারে অর্গানিক ফলের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে, যা এই খাতকে রপ্তানিমুখী শিল্পে রূপান্তরের সুযোগ এনে দিয়েছে। এসব ফল বিভিন্ন জটিল রোগ প্রতিরোধেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কর্মসংস্থান সৃষ্টি, খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এবং গ্রামীণ অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে পার্বত্য অঞ্চলে ফল চাষের প্রসার উল্লেখযোগ্য অবদান রাখতে পারে। পাশাপাশি, পরিবেশবান্ধব চাষ প্রথা ও সামাজিক ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রেও এটি এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে পারে। টেকসই কৃষি কৌশল এবং পরিকল্পিত উদ্যোগ গ্রহণ করা হলে পার্বত্য চট্টগ্রাম একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন অর্গানিক ফলের ভাণ্ডার হিসেবে গড়ে উঠতে পারে।

অ্যাগ্রো ইকো ট্যুরিজম এমন একটি পর্যটন মডেল যেখানে কৃষি, পরিবেশ ও সংস্কৃতির মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করে পর্যটন পরিচালিত হয়। এতে বনাঞ্চল সংরক্ষণ, জৈব কৃষি চর্চা এবং স্থানীয় সংস্কৃতির প্রচার হবে-যা টেকসই উন্নয়নের সহায়ক। পাহাড়ি জনগোষ্ঠী তাদের নিজস্ব ফল বাগান, হস্তশিল্প ও সংস্কৃতিকে পর্যটনের অংশ করে তুলতে পারেন। এতে তারা শুধু আয়ই করবেন না, বরং নিজেদের ঐতিহ্য ও পরিবেশ রক্ষায়ও ভূমিকা রাখতে পারবেন। পর্যটনের মাধ্যমে স্থানীয় ফলের পরিচিতি বাড়লে দেশের বাইরেও এর চাহিদা তৈরি হতে পারে। এতে রপ্তানির সুযোগ বাড়বে এবং কৃষকদের আয়ও বৃদ্ধি পাবে।

পার্বত্য চট্টগ্রামের ফল বাজারজাতকরণে বেশ কিছু কাঠামোগত ও পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ রয়েছে, যা এই খাতের সম্ভাবনাকে পুরোপুরি কাজে লাগাতে বাধা সৃষ্টি করছে। দুর্গম পাহাড়ি অঞ্চল, নৌপথের ওপর নির্ভরতা এবং কাপ্তাই হ্রদের পানির স্তর কমে যাওয়ায় অনেক সময় ফল পরিবহণ ব্যাহত হয়। আধুনিক কোল্ড স্টোরেজ বা প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানার অভাবে ফল দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়, ফলে কৃষকরা তাদের ন্যায্য মূল্য পাচ্ছেন না। অনেক কৃষক শহরের বড়ো বাজারে সরাসরি পৌঁছাতে পারেন না, ফলে মধ্যস্বত্বভোগীদের ওপর নির্ভর করতে হয়। এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলায় পরিকল্পিত অবকাঠামো উন্নয়ন, সহজ শর্তে ঋণ সুবিধা, প্রশিক্ষণ ও বাজার সংযোগ জোরদার করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নানাবিধ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। রাস্তাঘাট উন্নয়ন, পরিবহণের সহজলভ্যতা এবং ফলভিত্তিক শিক্ষা চালু হলে পার্বত্য অঞ্চল হয়ে উঠবে আরও সজীব।

ফলভিত্তিক শিক্ষা (আউটকাম বেজড এডুকেশন) চালু হলে পার্বত্য চট্টগ্রামে ফল সংগ্রহ, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বাজারজাতকরণে বেশ সহজ হবে। ফলভিত্তিক শিক্ষা গ্রহণের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ফল চাষ, সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও বিপণনের বাস্তব জ্ঞান অর্জন করবে, যা সরাসরি কৃষি ও উদ্যোক্তা খাতে কাজে লাগবে। শিক্ষার্থীরা স্থানীয় ফলের বৈচিত্র্য ও পুষ্টিগুণ বুঝে নতুন পণ্য উদ্ভাবনে আগ্রহী হবে- যেমন জ্যাম, জেলি, শুকনো ফল ইত্যাদি। শিক্ষার্থীরা বিপণন কৌশল, ব্র্যান্ডিং ও ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে স্থানীয় ফলকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে পৌঁছে দিতে পারবে। ফলভিত্তিক শিক্ষা নারীদের ও তরুণদের উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলবে, বিশেষ করে পাহাড়ি নারীদের জন্য এটি হবে একটি টেকসই বিকল্প। এই শিক্ষাব্যবস্থা বাস্তব জীবনের সঙ্গে সংযুক্ত হলে পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও আত্মনির্ভরতা অর্জনে এটি একটি কার্যকর হাতিয়ার হয়ে উঠতে পারে।

পার্বত্য চট্টগ্রামে ফল উৎপাদন ও এর সুষ্ঠু ব্যবহারে বাংলাদেশ সরকার গত দুই দশকে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ, প্রকল্প ও নীতিমালা বাস্তবায়ন করেছে, যা এই অঞ্চলের কৃষি ও অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃক বান্দরবান, রাঙামাটি ও খাগড়াছড়িতে ফল চাষে আগ্রহী কৃষকদের প্রশিক্ষণ, চারা বিতরণ ও কারিগরি সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। বর্তমান সরকার পার্বত্যাঞ্চলে জুমচাষ থেকে সরে এসে স্থায়ী ফল বাগান গড়ে তোলায় উৎসাহ দিচ্ছে। কৃষকদের জন্য মাঠ দিবস, কৃষক সমাবেশ ও প্রশিক্ষণ আয়োজন করা হচ্ছে। পার্বত্য শান্তিচুক্তির পর তিন জেলায় ১২০০ কিলোমিটার পাকা রাস্তা, ৯৮০০টি ব্রিজ ও ১৪০টি কালভার্ট নির্মাণ করা হয়েছে। এর ফলে ফল পরিবহণ সহজ হয়েছে এবং কৃষকরা ন্যায্য মূল্য পাচ্ছেন। উদ্যোক্তারা অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে সরাসরি ফল বিক্রি করছেন, যা মধ্যস্বত্বভোগীদের নির্ভরতা অনেকটা কমিয়ে এনেছে।

সরকার তিন পার্বত্য জেলায় ফল চাষের অনুকূল পরিবেশ গড়ে তুলতে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে। বর্তমানে তিন পার্বত্য জেলায় ২০২৩-২৪ অর্থবছরে মোট ফল চাষের জমি ছিল প্রায় ১ লাখ ৭ হাজার ৭২৯ হেক্টর। যেখানে ৪৫ প্রজাতির ফল উৎপাদিত হচ্ছে, যা দেশে মোট ফল উৎপাদনের প্রায় ১৫ শতাংশ। বান্দরবানেই বছরে ৮ দশমিক ৫ লাখ টন ফল উৎপাদিত হয়, যার বাজারমূল্য প্রায় ৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। প্রায় ১৬ লাখ মানুষের মধ্যে ২৪ শতাংশ মানুষ এখন ফল উৎপাদনের ওপর নির্ভরশীল। পাহাড়ি নারীরা ফল চাষ, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বিপণনে সক্রিয়ভাবে যুক্ত হয়ে নারী ক্ষমতায়নের দৃষ্টান্ত স্থাপন করছেন। এই সাফল্যগুলো আরও টেকসই করতে হলে প্রয়োজন হবে সেচ সুবিধা বৃদ্ধি, সমন্বিত টোল ব্যবস্থা, সহজ শর্তে ঋণ এবং ফলভিত্তিক শিল্প স্থাপন।

পার্বত্য চট্টগ্রামের রঙিন পাহাড় যেমন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে মোহিত করে, তেমনি এখানকার মৌসুমি ফলের বৈচিত্র্য ও পুষ্টিমূল্য আমাদের স্বাস্থ্য ও অর্থনীতির জন্য এক অনন্য সম্পদ। এই অঞ্চলের কৃষকেরা, বিশেষ করে নারীরা, ফল উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিপণনের প্রতিটি ধাপে অংশ নিয়ে নিজেদের শুধু অর্থনৈতিকভাবে নয়, সামাজিকভাবেও আত্মপ্রত্যয়ী করে তুলছেন। সরকার, বেসরকারি সংস্থা এবং স্থানীয় জনগণের সমন্বিত প্রয়াস এই সম্ভাবনাকে আরও সুদৃঢ় করতে পারে। পার্বত্য চট্টগ্রাম হতে পারে ফলভিত্তিক টেকসই উন্নয়ন ও কৃষিভিত্তিক পর্যটনের অনন্য উদাহরণ। তাই প্রয়োজন সংরক্ষণে সহনশীলতা, উৎপাদনে উদ্ভাবন, আর বাজারে সাহসী অংশগ্রহণ।

লেখক: জনসংযোগ কর্মকর্তা, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়

এই বিভাগের আরও খবর
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
আরাফাত রহমান কোকো : এক নিভৃতচারী অমর ক্রীড়াশিল্পী
আরাফাত রহমান কোকো : এক নিভৃতচারী অমর ক্রীড়াশিল্পী
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড় তৈরির কারখানা
বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড় তৈরির কারখানা
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
সর্বশেষ খবর
তৃতীয় পর্যায়ে ৯১টি এজেন্সিকে হজ কার্যক্রমে অংশ নেওয়ার অনুমতি
তৃতীয় পর্যায়ে ৯১টি এজেন্সিকে হজ কার্যক্রমে অংশ নেওয়ার অনুমতি

১৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম

১ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ফেনীতে মাদ্রাসা ও এতিমখানায় মৌসুমি ফল বিতরণ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ফেনীতে মাদ্রাসা ও এতিমখানায় মৌসুমি ফল বিতরণ

৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ডেঙ্গুতে মারা গেলেন সাংবাদিক সঞ্জয় কুমার দাস লিটুর স্ত্রী
ডেঙ্গুতে মারা গেলেন সাংবাদিক সঞ্জয় কুমার দাস লিটুর স্ত্রী

৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে দুইবাসের সংঘর্ষে নিহত ৩
ফরিদপুরে দুইবাসের সংঘর্ষে নিহত ৩

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের বন্যা পরিস্থিতির আরো অবনতি
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের বন্যা পরিস্থিতির আরো অবনতি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের ক্ষেপণাস্ত্র কেন্দ্রে হামলার দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের ক্ষেপণাস্ত্র কেন্দ্রে হামলার দাবি রাশিয়ার

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রামুতে ৭ বছরের শিশু অপহৃত, ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি
রামুতে ৭ বছরের শিশু অপহৃত, ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা
৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মঙ্গলগ্রহে ‘হেলমেট আকৃতির’ রহস্যময় শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে ‘হেলমেট আকৃতির’ রহস্যময় শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

১৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ঢাকায় আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার
ঢাকায় আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতির বাসভবন ও আশপাশের এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
প্রধান বিচারপতির বাসভবন ও আশপাশের এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা জেলার মানবাধিকার পরিস্থিতি পর্যালোচনায় মতবিনিময়
গাইবান্ধা জেলার মানবাধিকার পরিস্থিতি পর্যালোচনায় মতবিনিময়

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু ও প্রভাবমুক্ত নির্বাচন করতে সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ : আসিফ মাহমুদ
সুষ্ঠু ও প্রভাবমুক্ত নির্বাচন করতে সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ : আসিফ মাহমুদ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে
এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৫২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৫২

৩৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নেতানিয়াহুর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা কাতারের
নেতানিয়াহুর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা কাতারের

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরের হড়কা বানে ১২ জনের মৃত্যু
কাশ্মীরের হড়কা বানে ১২ জনের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় বিদ্যুতায়িত হয়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাইবান্ধায় বিদ্যুতায়িত হয়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চানখারপুলে ৬ হত্যা: প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
চানখারপুলে ৬ হত্যা: প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুদক সংস্কারে দুই মাসের মধ্যে প্রস্তাবিত আইন প্রণয়ন : আসিফ নজরুল
দুদক সংস্কারে দুই মাসের মধ্যে প্রস্তাবিত আইন প্রণয়ন : আসিফ নজরুল

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন
চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুঁজিবাজারে সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে
পুঁজিবাজারে সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পীরগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান বাবলু মিয়া গ্রেফতার
পীরগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান বাবলু মিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক
যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব
আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে জন্মাষ্টমী মহাশোভাযাত্রা শনিবার
চট্টগ্রামে জন্মাষ্টমী মহাশোভাযাত্রা শনিবার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সীমান্ত লাউডস্পিকার অপসারণের কথা অস্বীকার উত্তর কোরিয়ার
সীমান্ত লাউডস্পিকার অপসারণের কথা অস্বীকার উত্তর কোরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব
এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?
ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে
২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার
টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী
৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু
কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনগণই নির্ধারণ করবে আগামী দিনে কারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে : নিপুণ রায়
জনগণই নির্ধারণ করবে আগামী দিনে কারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে : নিপুণ রায়

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব
সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম
প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে
বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনাকে ফেরত চেয়ে মোদি বরাবর চিঠি
হাসিনাকে ফেরত চেয়ে মোদি বরাবর চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি
জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৬তম বিসিএস পরীক্ষা : ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন কলেজ কেন্দ্র পরিবর্তন
৪৬তম বিসিএস পরীক্ষা : ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন কলেজ কেন্দ্র পরিবর্তন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ
ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অত্যাধুনিক ইন্টারনেট স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল চীন
অত্যাধুনিক ইন্টারনেট স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার কড়া সমালোচনা উত্তর কোরিয়ার
ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার কড়া সমালোচনা উত্তর কোরিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ
এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন

সম্পাদকীয়

পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি
পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি

পেছনের পৃষ্ঠা

লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া
লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাজারে আগুন
হঠাৎ বাজারে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ গেল কই?
ইলিশ গেল কই?

পেছনের পৃষ্ঠা

লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ
লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা
আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা

পেছনের পৃষ্ঠা

কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা
প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা

নগর জীবন

গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে

নগর জীবন

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

নগর জীবন

কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা
কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রভার প্রবাস জীবন
প্রভার প্রবাস জীবন

শোবিজ

সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা

নগর জীবন

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

পেছনের পৃষ্ঠা

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

খবর

পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা