দেশের ২৩৪টি পৌরসভায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩০ ডিসেম্বর। আজ সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিব উদ্দীন আহমদ। মনোনয়নপত্র দাখিল ৩ ডিসেম্বর, যাচাই-বাছাই ৫ ও ৬ ডিসেম্বর এবং প্রত্যাহার ১৩ ডিসেম্বর বলে জানা তিনি।
এদিকে ইসিতে গতকাল সকাল থেকেই পৌরসভা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার সব ফাইল নিয়ে দফায় দফায় বৈঠক করেন নির্বাচন কমিশনাররা ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। তারা জানান, আইন মন্ত্রণালয়কে বার বার তাগাদা দিয়ে বিধিমালার ভেটিং শেষ করে সন্ধ্যায় কমিশনে আনা হয়।
সর্বশেষ ২০১১ সালে এ নির্বাচন হয়েছিল। স্থানীয় সরকার আইন অনুযায়ী পরিষদের মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ার আগের ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন সম্পন্ন করতে হয়। নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাদের মতে, প্রার্থী তালিকা চ‚ড়ান্ত হওয়ার দিন ও ভোট গ্রহণের দিনের মধ্যে ১৫ থেকে ২১ দিন সময় রাখতে হবে। তার আগে তফসিল ঘোষণা, মনোনয়নপত্র গ্রহণ ও বাছাই, মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়া প্রার্থীদের আপিল নিষ্পত্তি এবং সবশেষে চ‚ড়ান্ত প্রার্থী তালিকা তৈরি করার জন্য ১৫ থেকে ২০ দিন সময় দরকার।
উল্লেখ্য, নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত ৪০টি রাজনৈতিক দলের মনোনীত প্রার্থীরা পৌরসভার মেয়র পদের নির্বাচনে দলীয়ভাবে অংশ নিতে পারবেন। বাকিরা স্বতন্ত্রভাবে অংশ নিতে পারবেন। এ ছাড়া সাধারণ কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর প্রার্থীরা নির্দলীয় প্রতীক নিয়ে আগের মতোই নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন।
বিডি-প্রতিদিন/ ২৪ নভেম্বর, ২০১৫/ রশিদা