শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:১৮, মঙ্গলবার, ৩১ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

সাফিয়াত সোবহান সানভীর : উন্নততর ব্যবসা পদ্ধতিতে বিশ্বকে বদলে দেয়া এক নায়ক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সাফিয়াত সোবহান সানভীর : উন্নততর ব্যবসা পদ্ধতিতে বিশ্বকে বদলে দেয়া এক নায়ক

৩০ বছর আগে, যখন বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ হওয়ার লক্ষ্যে ধীরে ধীরে এগিয়ে যাচ্ছিল। তখন প্রয়োজন ছিল এমন নেতার যিনি তার কর্ম, অসীম দৃঢ়তা এবং দূরদর্শিতার মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জনে কাজ করতে পারেন। সাফিয়াত সোবহান সানভীর এমনই একজন নেতা যিনি একটি ইকোসিস্টেম তৈরি করে বাংলাদেশকে বৈশ্বিক ব্যবসায়িক মানচিত্রে স্থান দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।

তার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বসুন্ধরা গ্রুপ দেশের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে উঠেছে। তিনি একজন দূরদর্শী নেতা, তিনি বিভিন্ন খাতে ব্যাপক বিনিয়োগের মাধ্যমে এমন একটি কর্ম সংস্কৃতি তৈরি করেছেন যা সত্যিই মানুষের জন্য কাজ করে। সাফিয়াতের নেতৃত্বের দক্ষতা সম্পর্কে আরও জানতে এবং তরুণ ও উদীয়মান ভবিষ্যৎ লিডারদের জন্য তার পরামর্শের জন্য তার সাথে কথা বলেছে বিজনেস ট্যাবলয়েড। 

খুচরা বাজার একটি ক্রমবর্ধমান ও প্রতিযোগিতামূলক বাজার। এখানে সফল হতে হলে প্রতিনিয়ত নিত্যনতুন উদ্ভাবনের প্রয়োজন। এই প্রতিযোগিতার বাজারে বসুন্ধরা গ্রুপকে একটি বৈশ্বিক রূপ দেয়ার বিষয়টি আপনি কীভাবে পরিচালনা করেছেন?

বসুন্ধরা গ্রুপ পুরো জাতির জন্য সুযোগ সৃষ্টিতে বিশ্বাস করে, এটিই আমাদের সাফল্যের মূল চাবিকাঠি। সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে টিকে থাকতে সবাই এখানে একসাথে কাজ করে এবং নিয়মিত নিজেকে সংশোধনের চেষ্টা করে। আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি ‘জনগণের জন্য, দেশের জন্য’। নতুন উদ্যোগে আমরা সবসময় আমদানির বিকল্প খুঁজে বের করার চেষ্টা করি। আমরা শিল্পটি বিশ্লেষণ করে আমদানি-বিকল্প পণ্য খুঁজে বের করার চেষ্টা করি, এজন্য আমাদের গবেষণা ও উন্নয়ন বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে। 

বসুন্ধরা গ্রুপ অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক বাজারেও গ্রাহকদের ন্যায্য মূল্যে উচ্চমানের পণ্য সরবরাহ করে। নিয়মিত এবং ভবিষ্যতের গ্রাহকদের উচ্চমানের পণ্য সরবরাহ করার জন্য, আমরা কার্যকর একটি সাপ্লাই চেইনের মাধ্যমে ক্রয়, উৎপাদন এবং বিপণন নেটওয়ার্ক নিশ্চিত করেছি।

এছাড়া বিপণনের সেভেন-পি এর অপরিহার্য অংশ হিসেবে আমরা মানুষ ও পণ্যের প্যাকেজিং নিয়ে পর্যালোচনা করে থাকি। ২০ বছর পরে একটি নতুন প্রজন্ম আসবে যাদের চাহিদা হবে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন পণ্য। বিশ্ববাজারে টিকে থাকার জন্য স্থানীয় ব্যবসাগুলোকে অবশ্যই গ্লোবাল ভ্যালু চেইনের সাথে মানিয়ে নিতে হবে। এভাবেই আমরা নিজেদেরকে বিশ্বব্যাপী কর্পোরেশনে রূপান্তরিত করছি।

আপনার অগ্রযাত্রা রিটেইল সেক্টরের অনেক উদীয়মান এবং বর্তমান তরুণদের জন্য অনুপ্রেরণা। আপনার এই অগ্রযাত্রার শিক্ষণীয় কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক নিয়ে আমাদের বলুন।

আমরা বিশ্বাস করি কোন সহযোগী সংগঠন ব্যতীত একটি সংস্থাকে চালানো যায় না। বসুন্ধরা গ্রুপ কেবল মেশিন আউটপুট নিয়েই নয়, মেশিনের পিছনে থাকা মানুষ নিয়েও উদ্বিগ্ন। আমাদের দলের মধ্যে, আমরা একটি সামঞ্জস্যপূর্ণ ব্যবস্থাপনা শৈলী বজায় রাখি। আমার মতে, মানুষ যদি স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে তাহলে এটি আন্তরিকভাবে কাজ করার জন্য তাদের মধ্যে দায়িত্ব এবং মালিকানার অনুভূতি তৈরি করে। আমি আমার কর্মীদের নিয়ন্ত্রণ করার পরিবর্তে কেবল নির্দেশনা দিই। এটি তাদেরকে স্বাধীনভাবে চিন্তা করে নিজেদের ভেতরের সুপ্ত প্রতিভা বিকশিত করতে সাহায্য করে।

বসুন্ধরা গ্রুপের দ্রুত সম্প্রসারণের পিছনে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হল এটি একটি ৩৬০ ডিগ্রি চিন্তা করে সমাধানের পথ বের করার চেষ্টা করে। উদাহরণস্বরূপ, কাঁচামাল কেনার সময় বসুন্ধরা কেবল কাঁচামাল সংগ্রহের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে না, বরং তা উৎপাদনের দিকেও মনোনিবেশ করে।

এরপর, পণ্যটি উৎপাদন শেষে আমরা এর সাধারণ চাহিদা পূরণের চেষ্টা করি, ঠিক যেমন গত ৩০ বছর ধরে বসুন্ধরা এলপিজি চাহিদা পূরণ করে চলেছে। আমাদের দেশ শুধুমাত্র সিমেন্ট এবং বিটুমিন শিল্পে আমদানির উপর নির্ভর করে। বসুন্ধরাই শুধুমাত্র এই বিভাগগুলোতে বিপুল অর্থ বিনিয়োগ করেছে, যা আমাদের এলপিজি, সিমেন্ট, বিটুমিন ইত্যাদির খুচরা মূল্যে প্রভাব ফেলেছে। আমি বিশ্বাস করি এই স্বতন্ত্র কাজের শৈলী আমার পথচলায় গুরুত্বপূর্ণ।

অনলাইন ব্যবসা শুরুর অনেক আগে থেকেই আপনি খুচরা বাজার ব্যবস্থা নিয়ে কাজ করছেন। আপনার কিছু গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ এবং শিক্ষা সম্পর্কে বলুন যা এখনও প্রাসঙ্গিক।

বিশ্বব্যাপী বিপণন প্রক্রিয়ায় একটি বড় পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে। আমাজন এবং আলিবাবার মতো ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মকে ধন্যবাদ। আমাদের দেশও এই পরিবর্তনের সাথে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে। উন্নয়নশীল অর্থনীতির দেশ হিসেবে আমাদের পরিবর্তন খুব দ্রুত হয় না। আমাদের দেশে মানুষের ক্রয় ক্ষমতা এবং নেটওয়ার্কিংয়ের খরচ অসুবিধাজনক। তবে ই-কমার্স শহর এলাকায় ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়, যেখানে অনলাইন প্ল্যাটফর্মের বিস্তৃতি গ্রামাঞ্চলে এখনো সেভাবে গড়ে ওঠেনি। 

আমার মতে, এখানে কিছুটা সময় প্রয়োজন। আমরা ইতিমধ্যেই কিছু প্রতিষ্ঠিত ই-কমার্স সংস্থার সঙ্গে চুক্তি করেছি, কারণ এখনই আমাদের নিজস্ব অনলাইন প্ল্যাটফর্ম চালু করার পরিকল্পনা নেই। তবে আমরা বিষয়টির উপর নজর রাখছি। যদি জনসংখ্যার অধিকাংশই অনলাইনে কেনাকাটায় অভ্যস্ত হয়ে পড়ে, তাহলে সেখানে আমরাও থাকব।

তবে আমরা এখন অনলাইনে এলপিজি'র অর্ডার নিচ্ছি। এছাড়া সারাদেশে আমাদের বেশ কয়েকটি অর্ডার পয়েন্ট রয়েছে। এছাড়া, আমরা আমাদের খাদ্য সামগ্রীর জন্য কয়েকটি প্রদর্শন ও বিক্রয় কেন্দ্র স্থাপন করেছি যাতে তা প্রান্তিক পর্যায়ে আরও সুলভ হয়।

গ্রাহক সেবা এবং অভিজ্ঞতা একটি সফল ব্যবসার দু’টি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। গ্রাহকদের আরও ভালোভাবে সেবা দেয়ার জন্য আপনি কীভাবে এআই, এমএল, রোবোটিক্স, ডিজিটাল পেমেন্ট এবং অন্যান্যগুলো সম্পূর্ণরূপে ব্যবহার করেন?

গ্রাহকদের মন্তব্য জানার জন্য কিছুদিন আগেই হটলাইন নম্বরটি ব্যবহৃত হতো। এখন আমাদের নিজস্ব জরিপ পরিচালনা করা হয়। আমাদের একটি মিডিয়া ব্যবসাও আছে যা আমাদের নিজস্ব মনিটরিং সিস্টেম দ্বারা দৈনিক ভিত্তিতে পর্যবেক্ষণ করা হয়। যদিও আমরা এখনো কোন 'আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স' প্রযুক্তি চালু করিনি। তবে আমরা এটি নিয়ে খোঁজ-খবর রাখছি। 

আমাদের কার্যকর অভ্যন্তরীণ আর্থিক ব্যবস্থাপনাকে ধন্যবাদ, যাদের জন্য আমরা আমাদের পণ্যগুলোকে পরিমিত দামে সরবরাহ করতে পারি। আমাদের তথ্য ব্যবস্থাপনার সাহায্যে আমরা আমাদের পণ্যের মূল্য প্রতিযোগিতামূলক রাখার পাশাপাশি পণ্যের উৎপাদন ও চাহিদা সম্পর্কিত আগাম তথ্য পেতে পারি। বসুন্ধরা পুরোপুরি ভোক্তাকেন্দ্রিক একটি প্রতিষ্ঠান, আমরা তাদের মতামতের সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে থাকি। 

উদীয়মান খুচরা উদ্যোক্তা এবং তরুণদের জন্য আপনার পরামর্শ কী হবে?

খুচরা পর্যায়ে কাজ লাখ লাখ গ্রাহকদের সাথে যোগাযোগের জানালা খুলে দেয়। বিক্রয় প্রতিনিধি থেকে ব্যবস্থাপনা স্তর পর্যন্ত গ্রাহকদের প্রতিক্রিয়া, আচরণ এবং চাহিদা অবশ্যই সেলস টিমের মাধ্যমে পাঠাতে হবে। অল্প সময়ের মধ্যেই আমরা গ্রাহকদের কাছ থেকে পণ্যের সামঞ্জস্য, গুণমান এবং সিআরএম এর মাধ্যমে প্যাকেজিংয়ের বিষয়ে তথ্য পাই।

রিটেইল ইন্ডাস্ট্রিতে যারা সফল হতে চান, তাদেরকে অবশ্যই গ্রাহকদের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে যোগাযোগ সংক্রান্ত বাধা অতিক্রম করতে হবে।  এই যোগাযোগ তৈরি করার জন্য পর্যাপ্ত তহবিলও থাকতে হবে। এছাড়া, টিকা থাকা প্রায় অসম্ভব।

একজন সফল উদ্যোক্তা হতে হলে ব্যবসার গতিশীলতা বুঝতে হবে, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সিদ্ধান্ত নিতে হবে, বিনিয়োগের ক্ষুধা লাগবে এবং পণ্যের মান নিয়ে আপোষহীন থাকতে হবে। সর্বশেষ, অবশ্যই সততা এবং নৈতিকতার অধিকারী হতে হবে।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে কোনোভাবেই ছাড় পাবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে কোনোভাবেই ছাড় পাবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ডা. শফিকুর রহমানের হার্টের বাইপাস সার্জারি চলছে
ডা. শফিকুর রহমানের হার্টের বাইপাস সার্জারি চলছে
৫ আগস্টের আগেও জুলাই ঘোষণাপত্র হতে পারে : মাহফুজ আলম
৫ আগস্টের আগেও জুলাই ঘোষণাপত্র হতে পারে : মাহফুজ আলম
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
আজ মোহাম্মদপুর থানা ও রায়েরবাজার গণকবর পরিদর্শনে যাবেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আজ মোহাম্মদপুর থানা ও রায়েরবাজার গণকবর পরিদর্শনে যাবেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে বৃষ্টির আভাস
রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে বৃষ্টির আভাস
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনায় দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা আরও জোরদার করবে বাংলাদেশ-চীন
পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনায় দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা আরও জোরদার করবে বাংলাদেশ-চীন
সর্বশেষ খবর
জামায়াতে নামাজ পড়ে পাওয়া গেলো উপহার
জামায়াতে নামাজ পড়ে পাওয়া গেলো উপহার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

১১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে কোনোভাবেই ছাড় পাবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে কোনোভাবেই ছাড় পাবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ডা. শফিকুর রহমানের হার্টের বাইপাস সার্জারি চলছে
ডা. শফিকুর রহমানের হার্টের বাইপাস সার্জারি চলছে

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই মাদক কারবারি আটক, দুটি মোটরসাইকেল জব্দ
দুই মাদক কারবারি আটক, দুটি মোটরসাইকেল জব্দ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিয়েভে আবারও ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার, নিহত ৩১
কিয়েভে আবারও ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার, নিহত ৩১

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় তিন বাংলাদেশি নিহত, হাসপাতালে আরও দুইজন
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় তিন বাংলাদেশি নিহত, হাসপাতালে আরও দুইজন

৩৩ মিনিট আগে | পরবাস

সুন্দরবন মার্কেটের চারপাশ পর্যবেক্ষণ করছে ফায়ার সার্ভিসের ড্রোন ইউনিট
সুন্দরবন মার্কেটের চারপাশ পর্যবেক্ষণ করছে ফায়ার সার্ভিসের ড্রোন ইউনিট

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

৫ আগস্টের আগেও জুলাই ঘোষণাপত্র হতে পারে : মাহফুজ আলম
৫ আগস্টের আগেও জুলাই ঘোষণাপত্র হতে পারে : মাহফুজ আলম

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

গণসার্বভৌমত্ব কায়েম করাই গণঅভ্যুত্থানের অভিপ্রায়: ফরহাদ মজহার
গণসার্বভৌমত্ব কায়েম করাই গণঅভ্যুত্থানের অভিপ্রায়: ফরহাদ মজহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার নিষিদ্ধ হলেন মেসির দেহরক্ষী
এবার নিষিদ্ধ হলেন মেসির দেহরক্ষী

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউডিআরটি প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ
ইউডিআরটি প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অনুষ্ঠান শেষে সড়ক পরিষ্কার করল বিএনপি নেতারা
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অনুষ্ঠান শেষে সড়ক পরিষ্কার করল বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় গণহত্যার নিন্দা জানালেন ইসরায়েলি লেখক গ্রসম্যান
গাজায় গণহত্যার নিন্দা জানালেন ইসরায়েলি লেখক গ্রসম্যান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণের অভিযোগে হাকিমির বিচার দাবি ফরাসি কৌঁসুলিদের
ধর্ষণের অভিযোগে হাকিমির বিচার দাবি ফরাসি কৌঁসুলিদের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কঙ্গনার আবেদন খারিজ, আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের
কঙ্গনার আবেদন খারিজ, আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাটগ্রাম সীমান্তের অভ্যন্তরে ভারতীয় ড্রোনের অনুপ্রবেশ, সীমান্তে উত্তেজনা
পাটগ্রাম সীমান্তের অভ্যন্তরে ভারতীয় ড্রোনের অনুপ্রবেশ, সীমান্তে উত্তেজনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে
গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলকাতা থেকে ফিরে গ্রেফতার কুমিল্লার ছাত্রলীগ সভাপতি রাফি
কলকাতা থেকে ফিরে গ্রেফতার কুমিল্লার ছাত্রলীগ সভাপতি রাফি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘উসকানির’ প্রতিক্রিয়ায় রাশিয়ার কাছাকাছি দুটি পারমাণবিক সাবমেরিন পাঠানোর নির্দেশ দিলেন ট্রাম্প
‘উসকানির’ প্রতিক্রিয়ায় রাশিয়ার কাছাকাছি দুটি পারমাণবিক সাবমেরিন পাঠানোর নির্দেশ দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ
জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা ‘বিরক্তিকর’: ট্রাম্প
ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা ‘বিরক্তিকর’: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন
ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা