শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৮, শনিবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২৫

নির্বাচনে অনিশ্চয়তা বাড়াবে জটিলতা

বিশেষ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচনে অনিশ্চয়তা বাড়াবে জটিলতা

মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ২৫ মার্চ জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সেই ভাষণে তিনি আবারও বলেন, ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে। এটি কোনো নতুন কথা নয়। এর আগেও প্রধান উপদেষ্টা বিভিন্ন ফোরামে ও সাক্ষাৎকারে বারবার বলেছিলেন, তিনি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে চান। এই নির্বাচন পেছাবে না। অনেকে আশা করেছিলেন যে, ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে ভাষণে তিনি নির্বাচনের একটি সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করবেন। কিন্তু সেটি করা হয়নি। 

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন। বাস্তবতা হলো এখন বাংলাদেশে যে রাজনৈতিক এবং সামাজিক পরিস্থিতি তাতে দ্রুত একটি নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। নির্বাচন যত পেছাবে, তত সংঘাত, সহিংসতা, জটিলতা বাড়বে। দেশে অস্থিরতা দেখা দেবে এবং জনমনে এক ধরনের নেতিবাচক মনোভাব প্রতিষ্ঠিত হবে। নির্বাচন পেছানো মানেই ষড়যন্ত্রের ডালপালা বিস্তার। এরকম পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য দ্রুত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। আট মাস ধরে অন্তর্বর্তী সরকার নানা রকম জটিল এবং কঠিন পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছে। 

সময় যত যাচ্ছে পরিস্থিতি তত জটিল থেকে জটিলতর হচ্ছে। এই যেমন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কথাই ধরা যাক। গত সাত মাসে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতির জন্য যতবার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে কিছুটা উন্নতি হওয়ার পর আবার একটি আচমকা ঘটনা ঘটে পরিস্থিতি আগের অবস্থায় ফিরে গেছে। আইনশৃঙ্খলা নিয়ে কোনো সুখবর নেই। কোনো অবস্থাতেই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির লাগাম টানা সম্ভব হয়নি। এর একটি বড় কারণ পুলিশ বাহিনী এখন পর্যন্ত কার্যকর হয়নি। তারা পূর্ণ আস্থা এবং মনোবল নিয়ে মাঠে কাজ করতে পারেনি। 

অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে তাদের আস্থায় নিয়ে মাঠে নামানো এখন প্রায় অসম্ভব। কারণ একটি অন্তর্বর্তী সরকার সবসময় ক্ষণস্থায়ী। এটির নির্দিষ্ট কোনো সময়সীমা নেই। কিন্তু যদি একটি নির্বাচিত সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে তাহলে তাদের একটি সুনির্দিষ্ট রাজনৈতিক দায়িত্ব পালনের সময়সীমা থাকবে। সবাই জানবে তাদের নীতি এবং পদ্ধতি কী হবে। সে অনুযায়ী পুলিশ বাহিনী বা অন্য সবাই কাজ করবে। এ কারণেই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতির জন্য প্রয়োজন একটি নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি।

আমরা দেখেছি, ৫ আগস্টের পর দেশের প্রচুর থানা লুট হয়েছে। অস্ত্রশস্ত্র ছিনিয়ে নিয়ে গেছে কিছু দুর্বৃত্ত। এসব অস্ত্র উদ্ধারের ক্ষেত্রে তেমন কোনো কার্যকর ব্যবস্থা এখন পর্যন্ত নেওয়া হয়নি। এ ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকার কতটুকু সফল হবে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কারণ, গত সাড়ে সাত মাসে অস্ত্র উদ্ধারে কোনো তৎপরতা দেখা যায়নি, বরং স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বারবার এনিয়ে কথা বলেছেন। আবার কদিন পরেই অস্ত্র উদ্ধারের আয়োজন ঝিমিয়ে গেছে। বিপুল অবৈধ অস্ত্র দেশে। এই অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের সফলতা প্রশ্নবিদ্ধ। 

অনেক চিহ্নিত সন্ত্রাসী জেল থেকে ছাড়া পেয়ে এখন সন্ত্রাসী তৎপরতায় লিপ্ত। আমরা দেখছি যে, গত সাড়ে সাত মাসে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভক্তি এবং বিভাজন বেড়েই চলেছে। বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের রাজনৈতিক দূরত্ব বেড়েছে। সদ্য প্রতিষ্ঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির সঙ্গে বিএনপির আদর্শিক দ্বন্দ্ব প্রকাশ্য। তারা কেউ কাউকে ছেড়ে কথা বলছে না। এর চেয়েও আতঙ্কের বিষয় হলো বিভিন্ন স্থানে বিএনপির সঙ্গে জাতীয় নাগরিক পার্টির সহিংসতার ঘটনা ঘটছে। সামনের দিনগুলোতে এই সহিংসতা বাড়বে। সে ধরনের সহিংসতা যদি হয়, তাহলে বাংলাদেশের রাজনীতি দীর্ঘমেয়াদি একটি সংকটের দিকে যাবে। তাই সংকট মোকাবিলার জন্য দ্রুত নির্বাচন প্রয়োজন। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, অন্তর্বর্তী সরকার যে সংস্কার প্রস্তাবগুলো দিয়েছে সেই সংস্কার প্রস্তাব রাজনৈতিক দলগুলোকে দেওয়া হয়েছে। 

রাজনৈতিক দলগুলো এটা নিয়ে আলোচনা করছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হবে সেটুকু নিয়েই তারা এগোতে চান। তাই যদি হয়, তাহলে এসব সংস্কার প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে যে মতামত এসেছে, সেই মতামতের ভিত্তিতে এখন নির্বাচনের রোডম্যাপ চূড়ান্ত করা উচিত। কারণ সব জায়গায় একটা অনিশ্চয়তা এবং আতঙ্ক বিরাজ করছে। ব্যবসা-বাণিজ্যে নতুন বিনিয়োগ নেই। বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন পুরোপুরি রেমিট্যান্সনির্ভর। বিদেশি বিনিয়োগ উদ্বেগজনকভাবে কম। আমরা যতই তথ্য-উপাত্ত দিই না কেন, বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তারা বিনিয়োগে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন। এরকম একটি অবস্থার কারণে সারা দেশের কর্মকাণ্ড যেন স্থবির হয়ে গেছে। এ কথা ঠিক যে, রমজান মাসে অন্তর্বর্তী সরকার পণ্যমূল্য স্থিতিশীল রাখতে সক্ষম হয়েছে। অনেক পণ্যমূল্য গতবারের তুলনায় কম ছিল। কিন্তু এটি হলো একটি আপৎকালীন ব্যবস্থা। বিভিন্ন পণ্যের ওপর শুল্ক কর কমিয়ে কৃত্রিমভাবে দাম কমানোর চেষ্টা করা হয়েছে। এটি ভালো উদ্যোগ, কোনো সন্দেহ নেই। 

কিন্তু যেভাবে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে তা কোনো স্থায়ী সমাধান হতে পারে না। আর এ কারণেই এ সরকারের যে কর্মপরিধি এবং কার্যক্রম সেটি নিয়ে মানুষের মধ্যে আশা-নিরাশার দোলাচল তৈরি হয়েছে। তাছাড়া জুলাই বিপ্লবের বেশ কয়েকটি নেতিবাচক দিক প্রকাশ হয়েছে। প্রথমত, জুলাই বিপ্লবে যারা নেতৃত্ব দিয়েছিলেন, সেই ছাত্রদের ব্যাপারে অনেক রকম কথা হচ্ছে। বিশেষ করে নতুন আত্মপ্রকাশ করা জাতীয় নাগরিক পার্টির অর্থের উৎস এবং তাদের নেতা-কর্মীদের কার্যক্রম নিয়ে জনমনে নানা রকম প্রশ্ন উঠেছে। নির্বাচনের সময় যত পেছাবে, তত এসব বিষয় প্রকাশ হবে। জাতীয় নাগরিক পার্টি মূলত বিপ্লবে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্রদের উদ্যোগে গঠিত। 

আর এ কারণেই হঠাৎ করে তাদের আর্থিক স্ফীতি, তাদের জীবনযাত্রার পরিবর্তন ইত্যাদি মানুষের চোখে দৃষ্টিকটুভাবে লাগছে। জাতীয় নাগরিক পার্টির একজন নেতা পঞ্চগড় গেছেন শতাধিক গাড়ির বহর নিয়ে। খোদ বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের চোখ এতে কপালে উঠেছে। হঠাৎ করে দৃষ্টিকুটুভাবে এ ধরনের শোডাউন রাজনীতির মাঠে বিতর্ক সৃষ্টি করেছে। শুধু একজনের ভুলের কারণে পুরো বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আদর্শ এবং সততা নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপিত হচ্ছে। নায়ক থেকে তারা ভিলেনে রূপান্তরিত হচ্ছেন। কাজেই দ্রুত নির্বাচন দিয়ে এই বিপ্লবকে সুরক্ষা করা সবার দায়িত্ব।

দ্বিতীয়ত, এই আন্দোলনের মাধ্যমে একটি স্বৈরাচারী সরকারের পতন ঘটানো হয়েছিল। কিন্তু যতই দিন যাচ্ছে ততই সাবেক স্বৈরাচার আবার নিজেদের সংগঠিত করতে সক্ষম হচ্ছে। তারা জনগণের মধ্যে নানা রকম বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। তৈরি হচ্ছে নানা রকম অপপ্রচার এবং বিভ্রান্তি। দিন যত বাড়বে ততই তারা পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ পাবে। আমরা লক্ষ্য করেছি যে, সাম্প্রতিক সময়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি যে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণের দাবিতে আন্দোলন শুরু করেছিল, শুরুতেই সেই আন্দোলন মুখথুবড়ে পড়েছে। অধিকাংশ মানুষ এখন এসবের মধ্যে যেতে চায় না। তারা একটা স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে চায়। স্বাভাবিক জীবনে ফেরার একমাত্র পথ একটি নির্বাচিত সরকার।

তৃতীয়ত, এই সাড়ে সাত মাসে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীকে নিয়ে শুরু হয়েছে নোংরা খেলা। একটি মহল আমাদের জাতীয় ঐক্য ও সার্বভৌমত্বের প্রতীক সেনাবাহিনীকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টায় লিপ্ত। এই ষড়যন্ত্র দেশে বড় সংকট সৃষ্টি করবে। সেনাবাহিনী দীর্ঘদিন ধরে ক্যান্টনমেন্টের বাইরে ডিউটি করছে। এটা ভালো লক্ষণ নয়। সশস্ত্র বাহিনীকে বিতর্কমুক্ত করতে প্রয়োজন দ্রুত নির্বাচন। নির্বাচন করে সশস্ত্র বাহিনীক ক্যান্টনমেন্টে ফিরিয়ে নিলেই এই বিতর্কের অবসান হবে।

আমাদের একটি বিষয় মনে রাখতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকার একটি আপৎকালীন ব্যবস্থা। একটি সাময়িক ব্যবস্থাপত্র। এটি কোনো স্থায়ী সমাধান নয়। স্থায়ী সমাধান হলো একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন। সেই নির্বাচনের মাধ্যমে একটি নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। একটি অস্থায়ী ব্যবস্থা দিয়ে দীর্ঘদিন একটি পরিবার, একটি সমাজ বা রাষ্ট্র চলতে পারে না। নানারকম ষড়যন্ত্র করার সুযোগ সৃষ্টি হয়। যার ইঙ্গিত আমরা দেখতে পাচ্ছি। একদিকে যেমন দেশে মানুষ অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর পূর্ণাঙ্গ আস্থা রাখতে পারে না, অন্যদিকে বিদেশিরাও একটা স্থায়ী কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করতে পারে না। দীর্ঘমেয়াদি কোনো চুক্তি হয় না। এ কারণেই এখন আমাদের সামনে একটাই পথ খোলা। তা হলো দ্রুত নির্বাচন। 

একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। নির্বাচনে যারাই জিতুক না কেন তারা জুলাই বিপ্লবের আদর্শ সামনে রাখবেন। সেই অনুযায়ী তারা কাজ করবেন। রাষ্ট্র সংস্কারের যে অঙ্গীকার হয়েছিল, সেই অঙ্গীকারগুলো তারা যথাযথভাবে বাস্তবায়নে কাজ করবে। সবচেয়ে বড় কথা হলো- যারা জুলাই-আগস্টে গণহত্যার সঙ্গে জড়িত ছিল, বিভিন্ন সময়ে লুণ্ঠন, অপরাধ করেছেন, তাদের দ্রুত বিচার করার ক্ষেত্রে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। কিন্তু আমরা যদি নির্বাচনকে বিলম্বিত করি তাহলে রাজনৈতিক অঙ্গনে যেমন বিভক্তি দেখা দেবে, তেমনি জনগণের মধ্যে দেখা দেবে হতাশা। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটবে। ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ হয়ে যাবে। সবকিছু মিলিয়ে বাংলাদেশ মুখথুবড়ে পড়বে।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন
প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন
বৃষ্টি ঝরতে পারে আরো ২ থেকে ৩ দিন
বৃষ্টি ঝরতে পারে আরো ২ থেকে ৩ দিন
খাদ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
খাদ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
জুলাই গণহত্যা নিয়ে জাতিসংঘের প্রতিবেদনকে ‘ঐতিহাসিক দলিল’ ঘোষণা
জুলাই গণহত্যা নিয়ে জাতিসংঘের প্রতিবেদনকে ‘ঐতিহাসিক দলিল’ ঘোষণা
‘জাতিকে একটি সুষ্ঠু, সুন্দর নির্বাচন উপহার দিতে পারবো’
‘জাতিকে একটি সুষ্ঠু, সুন্দর নির্বাচন উপহার দিতে পারবো’
‘পাঠ্যবইয়ে গণহত্যাকারীদের তালিকায় থাকবে শেখ হাসিনার নাম’
‘পাঠ্যবইয়ে গণহত্যাকারীদের তালিকায় থাকবে শেখ হাসিনার নাম’
সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা হতে পারে রবিবার : ইসি সানাউল্লাহ
সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা হতে পারে রবিবার : ইসি সানাউল্লাহ
সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর
সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর
নারীর জন্য নিরাপদ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক পরিবেশ সৃষ্টি টেকসই উন্নয়ন অর্জনের জন্য অত্যন্ত জরুরি
নারীর জন্য নিরাপদ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক পরিবেশ সৃষ্টি টেকসই উন্নয়ন অর্জনের জন্য অত্যন্ত জরুরি
অফিসিয়াল পাসপোর্টে ভিসা ছাড়াই পাকিস্তান সফর করা যাবে : প্রেস সচিব
অফিসিয়াল পাসপোর্টে ভিসা ছাড়াই পাকিস্তান সফর করা যাবে : প্রেস সচিব
আইআরআই’র প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
আইআরআই’র প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
যে কোনো ক্যাডারের কর্মকর্তাকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব নিয়োগ দেওয়া যাবে
যে কোনো ক্যাডারের কর্মকর্তাকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব নিয়োগ দেওয়া যাবে
সর্বশেষ খবর
সোমবার পর্যন্ত ডাকসু নির্বাচনে প্রচারণায় নিষেধাজ্ঞা
সোমবার পর্যন্ত ডাকসু নির্বাচনে প্রচারণায় নিষেধাজ্ঞা

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অটোরিকশা থামিয়ে ছিনতাইকারী চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
অটোরিকশা থামিয়ে ছিনতাইকারী চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন
প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে মোটরসাইকেল চালক নিহত
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে মোটরসাইকেল চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার পুতিনের সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠক
এবার পুতিনের সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে বাবাকে কুপিয়ে জখম
টঙ্গীতে বাবাকে কুপিয়ে জখম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনেডিকে টিকা নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো বন্ধের আহ্বান মার্কিন স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের
কেনেডিকে টিকা নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো বন্ধের আহ্বান মার্কিন স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ঝরতে পারে আরো ২ থেকে ৩ দিন
বৃষ্টি ঝরতে পারে আরো ২ থেকে ৩ দিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির
অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়
আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিস্তায় ভেসে এলো নবজাতকের মরদেহ
তিস্তায় ভেসে এলো নবজাতকের মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে প্রাথমিক বৈধ প্রার্থী ৪৬২ ও স্থগিত ৪৭
ডাকসু নির্বাচনে প্রাথমিক বৈধ প্রার্থী ৪৬২ ও স্থগিত ৪৭

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮৫ বিলিয়ন ডলার : বাংলাদেশ ব্যাংক
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮৫ বিলিয়ন ডলার : বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে কোস্টগার্ডের গণশুনানি অনুষ্ঠিত
চাঁদপুরে কোস্টগার্ডের গণশুনানি অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিসিবি'র পণ্য কিনতে দৌড়, ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল বৃদ্ধের
টিসিবি'র পণ্য কিনতে দৌড়, ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল বৃদ্ধের

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রূপায়ণ সিটি উত্তরা ও বার্জার পেইন্টসের সমঝোতা স্বাক্ষর
রূপায়ণ সিটি উত্তরা ও বার্জার পেইন্টসের সমঝোতা স্বাক্ষর

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ
ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে শিবিরের প্যানেল ঘোষণা : ভিপি আরিফুল্লাহ, জিএস মাজহার
জাকসু নির্বাচনে শিবিরের প্যানেল ঘোষণা : ভিপি আরিফুল্লাহ, জিএস মাজহার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে জাল সনদ তৈরির অভিযোগে জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে জাল সনদ তৈরির অভিযোগে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে মেয়াদোত্তীর্ণ বীজ ও কীটনাশক জব্দ, জরিমানা
বুড়িচংয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে মেয়াদোত্তীর্ণ বীজ ও কীটনাশক জব্দ, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবরস্থান রক্ষায় রেলকর্মীদের মানববন্ধন
কবরস্থান রক্ষায় রেলকর্মীদের মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেধাবীদের দেশেই ধরে রাখতে জীবনমান উন্নয়ন জরুরি : মেয়র শাহাদাত
মেধাবীদের দেশেই ধরে রাখতে জীবনমান উন্নয়ন জরুরি : মেয়র শাহাদাত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জালে আটকা পড়া বিষধর পদ্মগোখরা বনে অবমুক্ত
জালে আটকা পড়া বিষধর পদ্মগোখরা বনে অবমুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুর সীমান্তে এক দালালসহ আটক ৯
মহেশপুর সীমান্তে এক দালালসহ আটক ৯

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টের ২০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৭.৪ শতাংশ বৃদ্ধি
আগস্টের ২০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৭.৪ শতাংশ বৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফুলবাড়ীতে বসতবাড়ি ও দোকান আগুনে পুড়ে ছাই
ফুলবাড়ীতে বসতবাড়ি ও দোকান আগুনে পুড়ে ছাই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ছাত্রীকে শ্লীলতাহানি, কলেজ ছাত্র গ্রেফতার
বগুড়ায় ছাত্রীকে শ্লীলতাহানি, কলেজ ছাত্র গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন ইলেকট্রনিকস উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
মার্কিন ইলেকট্রনিকস উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের

১০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা
ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল
জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?
দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব
ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস
মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ
মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য
৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ
স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না
এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি
প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’
বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর
সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী
মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি
যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম
বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির
অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক