শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৮, শনিবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২৫

নির্বাচনে অনিশ্চয়তা বাড়াবে জটিলতা

বিশেষ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচনে অনিশ্চয়তা বাড়াবে জটিলতা

মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ২৫ মার্চ জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সেই ভাষণে তিনি আবারও বলেন, ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে। এটি কোনো নতুন কথা নয়। এর আগেও প্রধান উপদেষ্টা বিভিন্ন ফোরামে ও সাক্ষাৎকারে বারবার বলেছিলেন, তিনি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে চান। এই নির্বাচন পেছাবে না। অনেকে আশা করেছিলেন যে, ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে ভাষণে তিনি নির্বাচনের একটি সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করবেন। কিন্তু সেটি করা হয়নি। 

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন। বাস্তবতা হলো এখন বাংলাদেশে যে রাজনৈতিক এবং সামাজিক পরিস্থিতি তাতে দ্রুত একটি নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। নির্বাচন যত পেছাবে, তত সংঘাত, সহিংসতা, জটিলতা বাড়বে। দেশে অস্থিরতা দেখা দেবে এবং জনমনে এক ধরনের নেতিবাচক মনোভাব প্রতিষ্ঠিত হবে। নির্বাচন পেছানো মানেই ষড়যন্ত্রের ডালপালা বিস্তার। এরকম পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য দ্রুত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। আট মাস ধরে অন্তর্বর্তী সরকার নানা রকম জটিল এবং কঠিন পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছে। 

সময় যত যাচ্ছে পরিস্থিতি তত জটিল থেকে জটিলতর হচ্ছে। এই যেমন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কথাই ধরা যাক। গত সাত মাসে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতির জন্য যতবার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে কিছুটা উন্নতি হওয়ার পর আবার একটি আচমকা ঘটনা ঘটে পরিস্থিতি আগের অবস্থায় ফিরে গেছে। আইনশৃঙ্খলা নিয়ে কোনো সুখবর নেই। কোনো অবস্থাতেই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির লাগাম টানা সম্ভব হয়নি। এর একটি বড় কারণ পুলিশ বাহিনী এখন পর্যন্ত কার্যকর হয়নি। তারা পূর্ণ আস্থা এবং মনোবল নিয়ে মাঠে কাজ করতে পারেনি। 

অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে তাদের আস্থায় নিয়ে মাঠে নামানো এখন প্রায় অসম্ভব। কারণ একটি অন্তর্বর্তী সরকার সবসময় ক্ষণস্থায়ী। এটির নির্দিষ্ট কোনো সময়সীমা নেই। কিন্তু যদি একটি নির্বাচিত সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে তাহলে তাদের একটি সুনির্দিষ্ট রাজনৈতিক দায়িত্ব পালনের সময়সীমা থাকবে। সবাই জানবে তাদের নীতি এবং পদ্ধতি কী হবে। সে অনুযায়ী পুলিশ বাহিনী বা অন্য সবাই কাজ করবে। এ কারণেই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতির জন্য প্রয়োজন একটি নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি।

আমরা দেখেছি, ৫ আগস্টের পর দেশের প্রচুর থানা লুট হয়েছে। অস্ত্রশস্ত্র ছিনিয়ে নিয়ে গেছে কিছু দুর্বৃত্ত। এসব অস্ত্র উদ্ধারের ক্ষেত্রে তেমন কোনো কার্যকর ব্যবস্থা এখন পর্যন্ত নেওয়া হয়নি। এ ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকার কতটুকু সফল হবে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কারণ, গত সাড়ে সাত মাসে অস্ত্র উদ্ধারে কোনো তৎপরতা দেখা যায়নি, বরং স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বারবার এনিয়ে কথা বলেছেন। আবার কদিন পরেই অস্ত্র উদ্ধারের আয়োজন ঝিমিয়ে গেছে। বিপুল অবৈধ অস্ত্র দেশে। এই অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের সফলতা প্রশ্নবিদ্ধ। 

অনেক চিহ্নিত সন্ত্রাসী জেল থেকে ছাড়া পেয়ে এখন সন্ত্রাসী তৎপরতায় লিপ্ত। আমরা দেখছি যে, গত সাড়ে সাত মাসে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভক্তি এবং বিভাজন বেড়েই চলেছে। বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের রাজনৈতিক দূরত্ব বেড়েছে। সদ্য প্রতিষ্ঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির সঙ্গে বিএনপির আদর্শিক দ্বন্দ্ব প্রকাশ্য। তারা কেউ কাউকে ছেড়ে কথা বলছে না। এর চেয়েও আতঙ্কের বিষয় হলো বিভিন্ন স্থানে বিএনপির সঙ্গে জাতীয় নাগরিক পার্টির সহিংসতার ঘটনা ঘটছে। সামনের দিনগুলোতে এই সহিংসতা বাড়বে। সে ধরনের সহিংসতা যদি হয়, তাহলে বাংলাদেশের রাজনীতি দীর্ঘমেয়াদি একটি সংকটের দিকে যাবে। তাই সংকট মোকাবিলার জন্য দ্রুত নির্বাচন প্রয়োজন। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, অন্তর্বর্তী সরকার যে সংস্কার প্রস্তাবগুলো দিয়েছে সেই সংস্কার প্রস্তাব রাজনৈতিক দলগুলোকে দেওয়া হয়েছে। 

রাজনৈতিক দলগুলো এটা নিয়ে আলোচনা করছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হবে সেটুকু নিয়েই তারা এগোতে চান। তাই যদি হয়, তাহলে এসব সংস্কার প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে যে মতামত এসেছে, সেই মতামতের ভিত্তিতে এখন নির্বাচনের রোডম্যাপ চূড়ান্ত করা উচিত। কারণ সব জায়গায় একটা অনিশ্চয়তা এবং আতঙ্ক বিরাজ করছে। ব্যবসা-বাণিজ্যে নতুন বিনিয়োগ নেই। বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন পুরোপুরি রেমিট্যান্সনির্ভর। বিদেশি বিনিয়োগ উদ্বেগজনকভাবে কম। আমরা যতই তথ্য-উপাত্ত দিই না কেন, বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তারা বিনিয়োগে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন। এরকম একটি অবস্থার কারণে সারা দেশের কর্মকাণ্ড যেন স্থবির হয়ে গেছে। এ কথা ঠিক যে, রমজান মাসে অন্তর্বর্তী সরকার পণ্যমূল্য স্থিতিশীল রাখতে সক্ষম হয়েছে। অনেক পণ্যমূল্য গতবারের তুলনায় কম ছিল। কিন্তু এটি হলো একটি আপৎকালীন ব্যবস্থা। বিভিন্ন পণ্যের ওপর শুল্ক কর কমিয়ে কৃত্রিমভাবে দাম কমানোর চেষ্টা করা হয়েছে। এটি ভালো উদ্যোগ, কোনো সন্দেহ নেই। 

কিন্তু যেভাবে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে তা কোনো স্থায়ী সমাধান হতে পারে না। আর এ কারণেই এ সরকারের যে কর্মপরিধি এবং কার্যক্রম সেটি নিয়ে মানুষের মধ্যে আশা-নিরাশার দোলাচল তৈরি হয়েছে। তাছাড়া জুলাই বিপ্লবের বেশ কয়েকটি নেতিবাচক দিক প্রকাশ হয়েছে। প্রথমত, জুলাই বিপ্লবে যারা নেতৃত্ব দিয়েছিলেন, সেই ছাত্রদের ব্যাপারে অনেক রকম কথা হচ্ছে। বিশেষ করে নতুন আত্মপ্রকাশ করা জাতীয় নাগরিক পার্টির অর্থের উৎস এবং তাদের নেতা-কর্মীদের কার্যক্রম নিয়ে জনমনে নানা রকম প্রশ্ন উঠেছে। নির্বাচনের সময় যত পেছাবে, তত এসব বিষয় প্রকাশ হবে। জাতীয় নাগরিক পার্টি মূলত বিপ্লবে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্রদের উদ্যোগে গঠিত। 

আর এ কারণেই হঠাৎ করে তাদের আর্থিক স্ফীতি, তাদের জীবনযাত্রার পরিবর্তন ইত্যাদি মানুষের চোখে দৃষ্টিকটুভাবে লাগছে। জাতীয় নাগরিক পার্টির একজন নেতা পঞ্চগড় গেছেন শতাধিক গাড়ির বহর নিয়ে। খোদ বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের চোখ এতে কপালে উঠেছে। হঠাৎ করে দৃষ্টিকুটুভাবে এ ধরনের শোডাউন রাজনীতির মাঠে বিতর্ক সৃষ্টি করেছে। শুধু একজনের ভুলের কারণে পুরো বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আদর্শ এবং সততা নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপিত হচ্ছে। নায়ক থেকে তারা ভিলেনে রূপান্তরিত হচ্ছেন। কাজেই দ্রুত নির্বাচন দিয়ে এই বিপ্লবকে সুরক্ষা করা সবার দায়িত্ব।

দ্বিতীয়ত, এই আন্দোলনের মাধ্যমে একটি স্বৈরাচারী সরকারের পতন ঘটানো হয়েছিল। কিন্তু যতই দিন যাচ্ছে ততই সাবেক স্বৈরাচার আবার নিজেদের সংগঠিত করতে সক্ষম হচ্ছে। তারা জনগণের মধ্যে নানা রকম বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। তৈরি হচ্ছে নানা রকম অপপ্রচার এবং বিভ্রান্তি। দিন যত বাড়বে ততই তারা পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ পাবে। আমরা লক্ষ্য করেছি যে, সাম্প্রতিক সময়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি যে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণের দাবিতে আন্দোলন শুরু করেছিল, শুরুতেই সেই আন্দোলন মুখথুবড়ে পড়েছে। অধিকাংশ মানুষ এখন এসবের মধ্যে যেতে চায় না। তারা একটা স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে চায়। স্বাভাবিক জীবনে ফেরার একমাত্র পথ একটি নির্বাচিত সরকার।

তৃতীয়ত, এই সাড়ে সাত মাসে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীকে নিয়ে শুরু হয়েছে নোংরা খেলা। একটি মহল আমাদের জাতীয় ঐক্য ও সার্বভৌমত্বের প্রতীক সেনাবাহিনীকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টায় লিপ্ত। এই ষড়যন্ত্র দেশে বড় সংকট সৃষ্টি করবে। সেনাবাহিনী দীর্ঘদিন ধরে ক্যান্টনমেন্টের বাইরে ডিউটি করছে। এটা ভালো লক্ষণ নয়। সশস্ত্র বাহিনীকে বিতর্কমুক্ত করতে প্রয়োজন দ্রুত নির্বাচন। নির্বাচন করে সশস্ত্র বাহিনীক ক্যান্টনমেন্টে ফিরিয়ে নিলেই এই বিতর্কের অবসান হবে।

আমাদের একটি বিষয় মনে রাখতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকার একটি আপৎকালীন ব্যবস্থা। একটি সাময়িক ব্যবস্থাপত্র। এটি কোনো স্থায়ী সমাধান নয়। স্থায়ী সমাধান হলো একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন। সেই নির্বাচনের মাধ্যমে একটি নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। একটি অস্থায়ী ব্যবস্থা দিয়ে দীর্ঘদিন একটি পরিবার, একটি সমাজ বা রাষ্ট্র চলতে পারে না। নানারকম ষড়যন্ত্র করার সুযোগ সৃষ্টি হয়। যার ইঙ্গিত আমরা দেখতে পাচ্ছি। একদিকে যেমন দেশে মানুষ অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর পূর্ণাঙ্গ আস্থা রাখতে পারে না, অন্যদিকে বিদেশিরাও একটা স্থায়ী কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করতে পারে না। দীর্ঘমেয়াদি কোনো চুক্তি হয় না। এ কারণেই এখন আমাদের সামনে একটাই পথ খোলা। তা হলো দ্রুত নির্বাচন। 

একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। নির্বাচনে যারাই জিতুক না কেন তারা জুলাই বিপ্লবের আদর্শ সামনে রাখবেন। সেই অনুযায়ী তারা কাজ করবেন। রাষ্ট্র সংস্কারের যে অঙ্গীকার হয়েছিল, সেই অঙ্গীকারগুলো তারা যথাযথভাবে বাস্তবায়নে কাজ করবে। সবচেয়ে বড় কথা হলো- যারা জুলাই-আগস্টে গণহত্যার সঙ্গে জড়িত ছিল, বিভিন্ন সময়ে লুণ্ঠন, অপরাধ করেছেন, তাদের দ্রুত বিচার করার ক্ষেত্রে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। কিন্তু আমরা যদি নির্বাচনকে বিলম্বিত করি তাহলে রাজনৈতিক অঙ্গনে যেমন বিভক্তি দেখা দেবে, তেমনি জনগণের মধ্যে দেখা দেবে হতাশা। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটবে। ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ হয়ে যাবে। সবকিছু মিলিয়ে বাংলাদেশ মুখথুবড়ে পড়বে।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য জরুরি নির্দেশনা
এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য জরুরি নির্দেশনা
বন ও প্রাকৃতিক সম্পদ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নিরাপত্তার ভিত্তি : পরিবেশ উপদেষ্টা
বন ও প্রাকৃতিক সম্পদ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নিরাপত্তার ভিত্তি : পরিবেশ উপদেষ্টা
সাগরে লঘুচাপের শঙ্কা, তিন বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
সাগরে লঘুচাপের শঙ্কা, তিন বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম অংশীজন রিকশাওয়ালা ভাইয়েরা: স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম অংশীজন রিকশাওয়ালা ভাইয়েরা: স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
ইমামদের জাতীয় সম্মেলন ২৯ জুন
ইমামদের জাতীয় সম্মেলন ২৯ জুন
দাপ্তরিক কাজে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার নিষিদ্ধ করল বিমান
দাপ্তরিক কাজে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার নিষিদ্ধ করল বিমান
অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প অনুমোদন থেকে বিরত থাকার আহ্বান সালেহউদ্দিন আহমেদের
অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প অনুমোদন থেকে বিরত থাকার আহ্বান সালেহউদ্দিন আহমেদের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক চুক্তি চূড়ান্তে বাংলাদেশের আলোচনা অব্যাহত
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক চুক্তি চূড়ান্তে বাংলাদেশের আলোচনা অব্যাহত
বিশেষ অনুদান পাচ্ছে ৭,১০০ শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
বিশেষ অনুদান পাচ্ছে ৭,১০০ শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
দেশে ফিরেছেন ৫৬ হাজার ৭৪৮ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৫৬ হাজার ৭৪৮ হাজি
বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
সর্বশেষ খবর
কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল শোভাযাত্রা
কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল শোভাযাত্রা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে নতুন সদস্য বাড়াতে হবে : মিন্টু
বিএনপিতে নতুন সদস্য বাড়াতে হবে : মিন্টু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা

১৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সিলেটের ২৩ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
সিলেটের ২৩ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাসড়কে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল কনস্টেবলের
মহাসড়কে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল কনস্টেবলের

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে ৬ বছরের শিশুকে ধর্ষণ
গোবিন্দগঞ্জে ৬ বছরের শিশুকে ধর্ষণ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিরোধে খুন যুবক, অভিযানে মিলল কোটি টাকার মাদক
বিরোধে খুন যুবক, অভিযানে মিলল কোটি টাকার মাদক

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে করোনায় প্রথম মৃত্যু
সিলেটে করোনায় প্রথম মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গরুর মাংস বলে ঘোড়ার মাংস বিক্রি, কসাই আটক
গরুর মাংস বলে ঘোড়ার মাংস বিক্রি, কসাই আটক

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ভোক্তা-স্বার্থ রক্ষায় বিদ্যমান চ্যালেঞ্জ ও করণীয়’ শীর্ষক সেমিনার
‘ভোক্তা-স্বার্থ রক্ষায় বিদ্যমান চ্যালেঞ্জ ও করণীয়’ শীর্ষক সেমিনার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ডেঙ্গু জ্বরে শিশুর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গু জ্বরে শিশুর মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষকদলের প্রস্তুতি সভা
নবীনগরে কৃষকদলের প্রস্তুতি সভা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় মাদক কারবারি আটক
মোংলায় মাদক কারবারি আটক

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৭তম সিনেট অধিবেশন অনুষ্ঠিত
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৭তম সিনেট অধিবেশন অনুষ্ঠিত

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থী সৌমিক নিখোঁজ
ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থী সৌমিক নিখোঁজ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১৩ সেনা নিহত
পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১৩ সেনা নিহত

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমপ্লিট শাটডাউনে সোনামসজিদ স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
কমপ্লিট শাটডাউনে সোনামসজিদ স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে করোনায় আরও দুইজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৭
দেশে করোনায় আরও দুইজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৭

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চুয়াডাঙ্গায় পেশাজীবী গাড়ি চালকদের দক্ষতা বৃদ্ধিমূলক প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় পেশাজীবী গাড়ি চালকদের দক্ষতা বৃদ্ধিমূলক প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল
ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনকে শোকজ
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনকে শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য জরুরি নির্দেশনা
এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য জরুরি নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে বিসিবির নিজস্ব সিলেকশন কমিটি থাকবে : বিসিবি সভাপতি
রংপুরে বিসিবির নিজস্ব সিলেকশন কমিটি থাকবে : বিসিবি সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন ও প্রাকৃতিক সম্পদ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নিরাপত্তার ভিত্তি : পরিবেশ উপদেষ্টা
বন ও প্রাকৃতিক সম্পদ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নিরাপত্তার ভিত্তি : পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে সঙ্গীতশিল্পী কল্যাণ ফাউন্ডেশনের যুগপূর্তি উৎসব
রংপুরে সঙ্গীতশিল্পী কল্যাণ ফাউন্ডেশনের যুগপূর্তি উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাচোলে ভ্যানচালককে অচেতন করে হত্যা, গ্রেফতার ৩
নাচোলে ভ্যানচালককে অচেতন করে হত্যা, গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় ভ্যানচালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় ভ্যানচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে চার দিনে তাপমাত্রা বেড়েছে ১০ ডিগ্রি
রংপুরে চার দিনে তাপমাত্রা বেড়েছে ১০ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার
এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী
১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত
একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের
ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ সরকারের ৩০০ এমপির বিরুদ্ধে একাই লড়াই করেছি: রুমিন ফারহানা
অবৈধ সরকারের ৩০০ এমপির বিরুদ্ধে একাই লড়াই করেছি: রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন
পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প
এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের
ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট
জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ
দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুকাচ্ছে পানি, বিলুপ্তির পথে কাস্পিয়ান সাগর?
শুকাচ্ছে পানি, বিলুপ্তির পথে কাস্পিয়ান সাগর?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু
মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খামেনিকে হত্যাচেষ্টার কথা স্বীকার করলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
খামেনিকে হত্যাচেষ্টার কথা স্বীকার করলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাসড়কে শিয়ালকে চাপা দিল সিএনজি, প্রাণ গেল গৃহবধূর
মহাসড়কে শিয়ালকে চাপা দিল সিএনজি, প্রাণ গেল গৃহবধূর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট
ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন
সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন
যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন রোগের মরণকামড়
তিন রোগের মরণকামড়

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে ইলিশ মাছের দাম
কমছে ইলিশ মাছের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা
আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে কারণে অস্থির চালের বাজার
যে কারণে অস্থির চালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক
পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য
জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ
কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন রুটে দেশে আসছে হেরোইন
তিন রুটে দেশে আসছে হেরোইন

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিমানী মন্দিরা
অভিমানী মন্দিরা

শোবিজ

খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম
খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’
ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার
যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার

শোবিজ

কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি
কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি

নগর জীবন

বাল্যবিয়ে বন্ধ বর-কনের বাবার কারাদণ্ড
বাল্যবিয়ে বন্ধ বর-কনের বাবার কারাদণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি
অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি

শোবিজ

ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম
ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম

শোবিজ

অভিযুক্ত পূজা...
অভিযুক্ত পূজা...

শোবিজ

ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর
ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো
সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার
ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল
ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল

মাঠে ময়দানে

রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ
রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’
স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’

শোবিজ

‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’
‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’

মাঠে ময়দানে

বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত
বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা