শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৯, শুক্রবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

একটি জনপদের পাল্টে যাওয়ার গল্প

জোবায়দা হক অজন্তা
অনলাইন ভার্সন
একটি জনপদের পাল্টে যাওয়ার গল্প

একটি বাস্তব গল্প দিয়ে শুরু করি- ‘২০১৮ সালের ৭ আগস্ট, দিনটি ছিল মঙ্গলবার। সেই দিনের শোকাবহ ও দুঃসহ স্মৃতি আজও আমাদের নড়িয়াবাসীকে তাড়িত করে। ওই দিন দুপুর ২টার দিকে যখন দুপুরের খাবার শেষ করে অনেকে অলস ঘুমের কুলে আশ্রয় নিয়েছে, অনেকে নিজ নিজ কাজে ব্যস্ত তখনই কেদারপুর ইউনিয়নের সাধুরবাজার লঞ্চঘাটে ৩০ মিটার জায়গা নদীতে ধসে পড়ে। আটটি দোকান নদীতে বিলীন হয়ে যায়। তখন সেখানে একটি দোকান থেকে মাহিন্দ্র গাড়িতে সিমেন্ট তুলছিলেন ১৫ জন শ্রমিক। ওই মাহিন্দ্র গাড়ি নিয়ে শ্রমিকরা নদীতে নিমজ্জিত হয়ে যায়। এ ছাড়া দোকান ও লঞ্চঘাটে আরো কয়েকজন মানুষ ছিল। তারাও নদীতে তলিয়ে যায়।’

এটি পদ্মার ভাঙনের শত শত ঘটনার একটি মাত্র। এভাবে যুগে যুগে শত শত বাড়ি ঘর, পুল-কালভার্ট, রাস্তাঘাট, মাদ্রাসা-মসজিদ, স্কুল-কলেজ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ধর্মীয় স্থাপনাসহ হাজার বছরের অনেক ঐতিহ্যবাহী ও স্মৃতি বিজরিত স্থান চলে গেছে পদ্মার গর্ভে।

পদ্মা একদা নড়িয়া-সখিপুরের মানুষের জন্য ছিল আতঙ্ক। বর্ষা এলেই এতদাঞ্চলের মানুষগুলোর মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করতো। এই বুঝি বাড়ি, ঘর, বসতভিটা, কবরস্থান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, স্বাস্থ্যকেন্দ্র পদ্মার বুকে হারিয়ে গেল! এই বুঝি আমার মা-বাবার কবরটা নদীতে তলিয়ে গেল। এই বুঝি শতবছরের পুরনো মসজিদটা নদীর বুকে বিলীন হয়ে গেল, যে মসজিদে আমাদের বাবা, দাদা, দাদার দাদা নামাজ আদায় করেছেন। শেষ সম্বল এক টুকরো জমি, বসতভিটা, থালা-বাসন ভাসিয়ে নিয়ে গেল সর্বনাশা পদ্মা। এই পদ্মা কেড়ে নিয়েছে শত-সহস্র মানুষের মাথার ছাদ, আয়ের এক মাত্র উৎস। কেড়ে নিয়েছে মুখ চেনা প্রিয় কত মানুষকে। 

নড়িয়ার নদী ভাঙন এখন শুধুই অতীত। এই জনপদের জননেতা সংসদ সদস্য একেএম এনামুল হক শামীমের মতো একজন মানুষের আন্তরিকতা, মমত্ববোধ আর প্রধানমন্ত্রী মানবতার মা দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার এতদাঞ্চলের মানুষের প্রতি ভালবাসায় এটি সম্ভব হয়েছে। একজন জনপ্রতিনিধি যদি আন্তরিক হন তাহলে তিনি যে একটি এলাকার চিত্র সম্পূর্ণ পাল্টে দিতে পারেন তার প্রমাণ এনামুল হক শামীম। এই পদ্মার ভাঙন একদিন দুই দিনের নয়, শত বছর ধরে চলে আসছে। এনামুল হক শামীমের মতো অতীতে কেউ হয়তো এমন করে ভাবেননি। এলাকার মানুষকে নিয়ে কারো ভাবার সময় হয়নি। আমার পিতাও ওই এলাকার মানুষের ভালবাসায় সিক্ত হয়েছিলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মনোনয়নে তিনি স্বাধীনতার পর প্রথম জাতীয় সংসদে এমপি নির্বাচিত হয়ে এলাকার উন্নয়ন পরিকল্পনা করাকালেই মাত্র কয়েক মাসের মাথায় আততায়ীর গুলিতে নিহত হন। এরপর থমকে যায় এলাকার মানুষের ভাগ্যের চাকা। দেশ এগিয়ে গেলেও আমাদের এলাকাটি পেছনেই পড়ে থাকে। জননেত্রী শেখ হাসিনা যদি এলাকার জনপ্রতিনিধি হিসেবে এনামুল হক শামীমকে না পাঠাতেন, তাহলে হয়তো এতোদিনে নড়িয়া-সখিপুর বাংলার মানচিত্র থেকে হারিয়ে যেত। পদ্মার ভাঙন থেকে এলাকাকে রক্ষা করতে দিনের পর দিন, রাতের পর রাত এনামুল হক শামীম নদীর পাড়ে কাটিয়েছেন। পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের সাথে নিজে উপস্থিত থেকে নদীতে বালির বস্তা ফেলেছেন। মহান সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছা আর শেখ হাসিনার দুরদর্শী নেতৃত্বে নড়িয়া-সখিপুর এখন উন্নয়নের মূলধারার সাথে যুক্ত হতে পেরেছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐকান্তিক সহযোগিতায় এনামুল হক শামীম বিগত ৫ বছরে নড়িয়া-সখিপুরের যে উন্নয়ন করেছেন বিগত শতবছরেও এতো উন্নয়নমূলক কাজ হয়নি। এখন আর সাধুর বাজার বা মুলফৎগঞ্জ গেলে চেনার উপায় নেই যে, এটি এক সময় ভাঙন কবলিত এলাকা ছিল। নদীর বাঁধ এখন শত শত পর্যটকের পদচারণায় মুখরিত। নদীর পাড়কে ঘিরে গড়ে উঠেছে ব্যবসা-বাণিজ্য, হয়েছে অনেক মানুষের কর্মসংস্থান। মাত্র ৫ বছরে ওই এলাকার উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার কয়েক হাজার কোটি টাকা ব্যয় করেছেন। এরমধ্যে অনেক কাজ সমাপ্ত হয়েছে, অনেকগুলোর কাজ চলমান রয়েছে। কারণ একটাই শরীয়তপুরের মানুষকে শেখ হাসিনা বড্ড ভালবাসেন। আর এই ভালবাসার কারণ এই এলাকার মানুষ বারবার বঙ্গবন্ধু-শেখ হাসিনার নৌকাকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করেছে। ওই এলাকায় নৌকা কখনো পরাজিত হয়নি, ভবিষ্যতেও হবে না। এলাকার মানুষের আশা আগামী নির্বাচনেও এনামুল হক শামীমের হাত ধরে নড়িয়া-সখিপুরে হক-ভাসানী, একে ফজলুল হক, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব, জননেত্রী শেখ হাসিনা আর নূরুল হক হাওলাদারের নৌকা ভোটের দিক থেকে সর্বকালের সকল রেকর্ড অতিক্রম করবে।
নড়িয়া-সখিপুরসহ সমগ্র শরীয়তপুরকে নদী ভাঙনের হাত থেকে রক্ষাকল্পে প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়নের পাশাপাশি ওই এলাকায় হয়েছে ব্যাপক উন্নয়ন। এরমধ্যে রয়েছে- শরীয়তপুরে শেখ হাসিনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অনুমোদন, নড়িয়া-সখিপুরে শতভাগ বিদ্যুতায়ন, সাবমেরিন ক্যাবল দিয়ে চরআত্রা, নওপাড়া, কাঁচিকাটা, কুন্ডেরচর ও উত্তর তারাবুনিয়ায় বিদ্যুৎ প্রদান, নড়িয়া-সখিপুরে বিদ্যুতের জোনাল অফিস স্থাপন এবং সাবস্টেশনসমূহের সক্ষমতা বৃদ্ধি ও নতুন সাবস্টেশনের অনুমোদন, প্রত্যেকটি আবেদনকৃত স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসা এমপিওভুক্তকরণ, ১৫টি উচ্চ বিদ্যালয়, ৮২টি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং মাদ্রাসা’র ভবন ও দেয়াল নির্মাণ, নড়িয়া সরকারি কলেজ ও হাজী শরীয়ত উল্লাহ কলেজসহ সকল কলেজকে স্বয়ংসম্পূর্ণ ও আধুনিকরণ এবং সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব স্থাপন, নড়িয়া ও সখিপুরে সকল গুরুত্বপূর্ণ সড়কসমূহ মেরামত ও বর্ধিতকরণ, নড়িয়া ও সখিপুরে প্রায় ৫ হাজার গভীর নলকূপ প্রদান, নড়িয়ায় নতুন হাসপাতাল অনুমোদন এবং মুলফৎগঞ্জ হাসপাতাল আধুনিকরণ ও তারাবুনিয়ায় ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল চালু, পানি উন্নয়ন বোর্ডের সাব-ডিভিশন, নড়িয়াতে পানি ভবন ও চরআত্রায় আঃ জলিল মুন্সি ডাকবাংলো নির্মাণ এবং নড়িয়া ও সখিপুরে আরো ২টি ডাকবাংলো নির্মাণ প্রক্রিয়াধীন। নড়িয়া পৌরসভাকে ‘ক’ শ্রেণিতে রূপান্তরের কাজ প্রক্রিয়াধীন ও পৌরসভাকে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পে অন্তর্ভূক্তকরণ, যার মাধ্যমে এ বছরই ৫০ কোটি টাকার কাজ শুরু হবে, প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে ১১০ জনকে ৩৫ লাখ টাকা ও এনামুল হক শামীমের পক্ষ থেকে ২০০ জনকে ২০ লাখ টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদান, নড়িয়া ও সখিপুরের বিভিন্ন মসজিদ মাদ্রাসার আলেম-ওলামা ও হাফেজদের প্রায় ৫ হাজার পবিত্র কোরআন শরীফ উপহার প্রদান, জয় বাংলা এভিনিউ স্থাপনের মাধ্যমে নদী ভাঙন কবলিত এলাকাকে পর্যটন এরিয়াতে রূপান্তর, ভাষা সৈনিক গোলাম মাওলা উড়াল সেতু, জয় বাংলা ঘাটলা ও দক্ষিণ তারাবুনিয়াতে জয় বাংলা সেতু নির্মাণ এবং প্রায় ২০০টি বাঁশের সাকোকে কাঠের পুলে রূপান্তর, চরভাগা ‘বঙ্গবন্ধু আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ’কে সরকারিকরণ, চরআত্রা আজিজিয়া উচ্চ বিদ্যালয়কে কলেজে রূপান্তর এবং রাজনগর ও কাঁচিকাটায় উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাকরণ, করোনাকালীন সর্বদা জনগণের পাশে থেকে সর্বোচ্চ সহায়তা প্রদান ও শীতার্তদের মাঝে প্রতি বছর পর্যাপ্ত পরিমাণ শীতবস্ত্র এবং সাহায্য সহযোগিতা প্রদান, নড়িয়া ও সখিপুরে আওয়ামী লীগের অফিস আধুনিকরণ, ৯টি ইউনিয়নে স্থায়ী আওয়ামী লীগ কার্যালয় নির্মাণ এবং বাকী ইউনিয়নগুলোতেও প্রক্রিয়াধীন, নড়িয়ায় ফায়ার সার্ভিস স্টেশন স্থাপন এবং সখিপুরে প্রক্রিয়াধীন, সখিপুর উপজেলা গঠনের কাজ শেষ পর্যায়ে চলমান, প্রায় ৭০০টি মসজিদ-মাদ্রাসা ও ২৫টি মন্দিরে নগদ অর্থ ও অনুদান প্রদান, প্রত্যেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পর্যাপ্ত ক্রীড়া সামগ্রী প্রদান ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে সহায়তা প্রদান, নড়িয়া ও সখিপুরে শেখ রাসেল স্টেডিয়াম ও সখিপুরে সাব-রেজিস্ট্রি অফিস, এএসপি সার্কেল অফিস নির্মাণের কাজ প্রক্রিয়াধীন, নড়িয়ায় উপজেলা কার্যালয়, ভূমি অফিস নির্মাণ ও মডেল মসজিদ নির্মাণ শেষ পর্যায়ে, আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় নড়িয়ায় ৯০০ এবং সখিপুরে ৬০০, সর্বমোট ১৫০০ পরিবারকে জমি ও ঘর প্রদান এবং ‘জমি আছে ঘর নেই’ প্রকল্পের আওতায় ২০০ পরিবারকে ৬ লাখ টাকার দুর্যোগ সহনীয় ঘর প্রদান, ২১ জন আলেম-ওলামা এবং বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নিজ অর্থায়নে পবিত্র ওমরাহ্ হজ্বে প্রেরণ, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় দিবসগুলোতে উপহার প্রদান, মাদক, ইভটিজিং ও সকল অপরাধ নির্মূলে ব্যাপক উদ্যোগ গ্রহণ এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় জিরো টলারেন্স, আওয়ামী লীগসহ সকল সহযোগী সংগঠনকে ঐক্যবদ্ধ, সুশৃঙ্খলকরণ ও কমিটি গঠন, আশ্রাফুন্নেছা ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে মেধাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি ও কম্পিউটার সামগ্রী প্রদান, মেঘনা সেতু (শরীয়তপুর-চাঁদপুর) করার প্রক্রিয়া চলমান, নড়িয়া ও সখিপুরে প্রায় ১৪ হাজার বান্ডেল ঢেউটিন ও ৪২ লাখ টাকা প্রদান, পদ্মা সেতু থেকে শরীয়তপুর হয়ে আলুবাজার ফেরীঘাট পর্যন্ত চার লেন রাস্তা অনুমোদন ও কাজ চলমান। এগুলো বিগত ৫ বছরের উন্নয়ন কার্যক্রমের একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা। 
এবার আসি তার মানবিক কার্যক্রমের কথায়। শত শত মানবিক কাজের মধ্যে দু’একটি এখানে তুলে ধরছি। ৩০ এপ্রিল সড়ক দুর্ঘটনায় আহত নড়িয়ার জালিয়াহাটি গ্রামের সুলতান দেওয়ানের স্ত্রী এবং দুই কন্যা চিকিৎসার জন্য আর্থিক সহযোগিতার আবেদন করেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এটি দেখে এনামুল হক শামীম হাসপাতালে ছুটে যান এবং চিকিৎসার জন্য তাদের আর্থিক সহযোগিতা করেন। বৈশ্বিক মহামারি করোনাকালীন মানুষ যখন আপনজনদের চিকিৎসা দিতে বা তাদের সেবা দেয়ার ক্ষেত্রে ভয় পেতো তখন এনামুল হক শামীম চালু করেন- ‘ডাক্তারের কাছে রোগী নয়, রোগীর কাছে ডাক্তার’ শিরোনামে স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম। অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে ডাক্তাররা রোগীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে স্বাস্থ্যসেবা দেয়ার পাশাপাশি তিনি নিজে রোগীদের বাড়িতে ফল-পথ্য পৌঁছে দিয়েছেন নিজ হাতে। অসহায়, কর্ম হারানো মানুষের বাড়িতে পৌঁছে দিয়েছেন জরুরি ত্রাণ ও খাদ্য সামগ্রী।  সখিপুরের চরভাগা ইউনিয়নের মানিক দর্জি মালয়েশিয়ায় কর্মরত অবস্থায় মারা যান। তার পাসপোর্টে বাবা-মায়ের নামের অমিল থাকায় মরদেহ দেশে আনা নিয়ে জটিলতার সৃষ্টি হয়। পরে এনামুল হক শামীম নিজ চেষ্টায় মরদেহ দেশে আনার ব্যবস্থা করেন এবং ক্ষতিপূরণ বাবদ ২৫ হাজার রিঙ্গিত আদায় করে দেন। রাজিব হাসান নামে এক শিক্ষার্থী মেডিকেলে পড়াশোনার সুযোগ পেয়েও অর্থের অভাবে ভর্তি হতে পারছিল না। পরে তিনি তার মায়ের নামে প্রতিষ্ঠিত বেগম আশরাফুন্নেছা ফাউন্ডেশন থেকে ৫০ হাজার টাকা অনুদান দিয়ে তাকে মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ করে দেন। ডিঙ্গামানিকে রূপা ও তার পরিবার সহায় সম্বল হারিয়ে অন্যের রান্নাঘরে আশ্রয় নিয়েছিল ৩ বেলা খাবার জুটতো না। সরকারের এতো উন্নয়নের ছোঁয়া রূপাদের জীবনে পড়েনি। এনামুল হক শামীম জানতে পেরে নিজে ওদের বাড়িতে যান এবং এদের সার্বিক দায়িত্ব নেন। রূপার জন্য একটি সম্মানজনক চাকরিরও ব্যবস্থা করে দেন। সখিপুর উপজেলার এক  অটোরিকশা চালকের উপার্জনের একমাত্র সম্বল অটোরিকশাটি চুরি হয়ে গেলে তার কলেজ পড়ুয়া ছেলে তাদের অনিশ্চিত ভবিষ্যতের কথা জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দুঃখভরা স্ট্যাটাস দেয়। ওই স্ট্যাটাসে সে তাদের পরিবারের ভরণপোষণ ও লেখাপড়ার অনিশ্চয়তার কথা তুলে ধরে। স্ট্যাটাসটি মানবিক রাজনীতিক এনামুল হক শামীমের চোখে পড়ে। সাথে সাথে সে ওই অটো চালকের বাড়িতে লোক পাঠিয়ে তাকে একটি নতুন অটোরিকশা কিনে দেন এবং তার সন্তানদের পড়াশুনার সার্বিক দায়িত্ব নেন। 

লেখক: কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক উপকমিটির সদস্য এবং উপদেষ্টা নড়িয়া আওয়ামী লীগ।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
সর্বশেষ খবর
শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন
শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

ট্রাম্প লন্ডন ছাড়লেই ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্প লন্ডন ছাড়লেই ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

৫৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

৫৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন