শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০১৯

দুঃখ, স্বাধীন দেশে জহির রায়হানকে হারালাম

প্রিন্ট ভার্সন
দুঃখ, স্বাধীন দেশে জহির রায়হানকে হারালাম

বাংলাদেশি চলচ্চিত্রের ‘বেহুলা’ খ্যাত জীবন্ত কিংবদন্তি অভিনেত্রী কোহিনূর আক্তার সুচন্দা। তার সুযোগ্য পুত্র অভিনেতা তপু রায়হান। প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার প্রয়াত জহির রায়হানের সহধর্মিণী ও পুত্র। সেরা প্রযোজক ও পরিচালক হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন সুচন্দা। আর অভিনয়ে প্রশংসা কুড়ান তপু। বাংলাদেশ প্রতিদিনের শোবিজ আড্ডায় অতিথি হয়ে এসেছিলেন তারা। তাদের বলা কথা তুলে ধরেছেন- শেখ মেহেদী হাসান, আলাউদ্দীন মাজিদপান্থ আফজাল

ছবি : রাফিয়া আহমেদ

 

পূর্ণিমার রাতে আমি একা...

পূর্ণিমার রাতে আমি একা, দূর আকাশে উঁকি দেয় নিঃসঙ্গ চাঁদ, জ্যোৎস্না রাতে অহর্নিশ কাঁদে বেহুলা, তুমি চাঁদ হয়ে আছো চাঁদের আকাশে, আমি খুঁজে পেয়েছি তোমাকে... এখনো পূর্ণিমার রাতে জানালার গ্রিল ধরে আকাশে চোখ রাখি, জ্যোৎস্না এসে পরম মমতায় আমায় ছুঁয়ে যায়। এমন সময় মনজুড়ে শুধুই জহির রায়হানের ভাবনা আমাকে কাতর করে। ছেলে-মেয়ে নাতি-নাতনিদের ডেকে চাঁদ দেখাই... কষ্টের নীলাভ হৃদয়ে লালিত বেদনা দীর্ঘশ্বাস হয়ে মনের আঙিনা ছাড়ে...। এক পৌষের মধ্য দুপুরে চলচ্চিত্রের ‘বেহুলা’-খ্যাত জীবন্ত কিংবদন্তি কোহিনূর আক্তার সুচন্দা এলেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের অফিসে। সঙ্গে জহির রায়হান-সুচন্দা দম্পতির সন্তান অভিনেতা তপু রায়হান। একসময় এই কিংবদন্তি অভিনেত্রী আর তার সন্তান ফেলে আসা দিনের ঝাঁপি খোলেন। ঝাঁপি ছেড়ে মুক্ত হয় নানা না বলা কথার মালা।

এখনো সেই প্রাণবন্ত বেহুলা

১৯৬৮ সালের কথা, দর্শক মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে সিনেমা ঘরে দেখেছিল ‘বেহুলা’কে। ডাগর কালো চোখের চাহনি আর হৃদয়ে ঝড় তোলা হাসি নিয়ে এখনো প্রাণবন্ত সেই বেহুলা। কথার সরলতা আর রূপের জাদুতে এতটুকু ভাটা পড়েনি। জানতে চাইলাম এর গোপন রহস্য কী? মনখোলা হাসিতে বলে উঠলেন, ‘না.. না.. রহস্য বলে কিছু নেই, শত ঝড়-ঝঞ্ঝার মাঝেও মনের ঘরে আলো জ্বালিয়ে রাখতে হবে। মানে মনকে ভালো রাখতে হবে। আমিই তো এর জীবন্ত উদাহরণ। জহিরের সঙ্গে ঘর বাঁধার পাঁচ বছরের মাথায় দেশে শুরু হয়ে গেল মুক্তির সংগ্রাম। একদিকে মুক্তিযুদ্ধ অন্যদিকে আমার জীবনযুদ্ধ। কোলের শিশুদের নিয়ে জহিরের সঙ্গে আমিও দেশ স্বাধীনের যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়লাম। স্বাধীন দেশে আবারও জীবনযুদ্ধের মুখোমুখি হলাম। 

 

স্বাধীন দেশে তাকে হারালাম...

‘স্বাধীন দেশে আবার কিসের যুদ্ধ?’ এমন প্রশ্নে আনমনা হয়ে ওঠা সুচন্দা বলে চললেন, যুদ্ধ চলাকালীন যদি জহির রায়হান নিখোঁজ হতেন বা মারা যেতেন তাহলে মনকে এই বলে সান্ত্বনা দিতে পারতাম, যুদ্ধে হারানোটা স্বাভাবিক। কিন্তু স্বাধীন দেশে কেন তাকে নিরুদ্দেশ হতে হলো? অন্য কোনো বুদ্ধিজীবী তো শত্রুমুক্ত দেশে নিখোঁজ হননি। মনে হয় এর পেছনে দেশি-বিদেশি কোনো ষড়যন্ত্র অবশ্যই ছিল। স্বাধীন শত্রুমুক্ত একটি দেশে এ ধরনের একজন মানুষকে হারানোর বেদনা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। নিজেকে সান্ত্বনা দেওয়ার কোনো ভাষাও থাকে না। আমার আজীবনের একটি আফসোস, স্বাধীন-সার্বভৌম দেশে জহির রায়হানকে হারালাম।

 

জহির রায়হানের মূল্যায়ন হলো না

জহির রায়হান নির্মিত ছবিগুলো মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট নিয়ে নিল। এ কথা জানিয়ে কষ্টে জড়িয়ে আসা কণ্ঠে সুচন্দা বলেন, ছবিগুলোর জন্য মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়সহ সব জায়গায় গেলাম। কেউ ছবিগুলো বা একটি পয়সাও দিল না। শূন্য হাতে ফিরিয়ে দিল। অনেকের কাছে অপ্রিয় হলাম। বড় কষ্ট হয়, জহির রায়হানের সম্পদ তার উত্তরাধিকাররা কেন পাবে না। জীবনভর শুধু যুদ্ধই করে গেলাম। সুখ-শান্তির দেখা পেলাম না। ভারতের প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা সত্যজিৎ রায় একবার জহির রায়হানের পিঠ চাপড়ে বলেছিলেন, ‘তোমার মতো মেধাবী একজন মানুষের জন্ম ভারতে কেন হলো না?’ অথচ নিজ দেশে তার মূল্যায়ন হলো না।

 

জহির রায়হানকে খাটো করার চেষ্টা হাস্যকর

বাবাকে নিয়ে মায়ের কষ্টের অশ্রুধারা দেখে এক সময় সরব হয়ে উঠলেন তপু রায়হান। তিনি বলেন, বাবাকে নিয়ে এখনো অনেকে ব্যবসা করতে চায়, এটা দুঃখজনক। এতদিন এসবের প্রতিবাদ করিনি। এখন আর চুপ করে থাকব না। সত্যজিৎ রায় বা মৃণাল সেনের কাজ নিয়ে প্রশ্ন তোলা যেমন হাস্যকর, বাবার বেলাতেও তাই। বাবা ছিলেন সৃষ্টিশীল কর্মের অধিকারী একজন মানুষ। তিনি একই সঙ্গে একজন বড় মাপের লেখক। তার নামে একটি ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠা করব। বাবার অসমাপ্ত ছবি ‘লেট দেয়ার বি লাইট’ ছবিটির ডাব করা বাকি আছে শুধু। এই কাজটি সম্পন্ন করে ছবিটিকে আলোর মুখ দেখানোর উদ্যোগ নিচ্ছি।

 

যেতনা চাহেগা হাম দেঙ্গে...

জহির রায়হানের প্রসঙ্গ উঠে আসায় ভারি হয়ে ওঠা আড্ডার পরিবেশকে হালকা করতে আবেগঘন সুচন্দা ফিরে গেলেন তার চলচ্চিত্র জীবনের শুরুর গল্পে। জানালেন তার প্রথম অভিনীত ছবির কথা। ১৯৬৬ সাল। প্রখ্যাত চিত্র নির্মাতা সুভাষ দত্ত আমাকে নিয়ে নির্মাণ করছেন ‘কাগজের নৌকা’ ছবিটি। চলচ্চিত্রে আমার প্রথম অভিনয়। ক্যামেরাসহ নির্মাণের অনেক ভাষাই ছিল আমার অজানা। চিত্রায়ণ চলছে। ক্যামেরার সামনে দাঁড়ানো আমি। সুভাষ দা লাইটম্যানকে বার বার বলছেন, ওর চুলটা আরেকটু কাটো... আরেকটু কাটো...! আমি তো ভয়ে অস্থির, আমার এত সুন্দর লম্বা চুল কেটে ফেলবে। সুভাষ দা’কে কিছু বলার সাহসও পাচ্ছি না। ততক্ষণে চোখে অশ্রু জমে গেছে। শর্ট শেষ হলে দেখলাম কই চুল তো কাটা হয়নি। সুভাষ দা’র কাছে কাটাকাটির বিষয়টি জানতে চাইলে হেসে উঠে তিনি বলেন, ‘ধুর বোকা মেয়ে, ধীরে ধীরে সব বুঝবি’। সে দিনের সেই কথা মনে পড়লে আজো আপন মনে হেসে উঠি। এরপর ১৯৬৮ সালে জহির রায়হানের ‘বেহুলা’ ছবিতে রাজ্জাকের সঙ্গে জুটি বেঁধে কাজ করলাম। এটি নায়ক হিসেবে রাজ্জাকের প্রথম অভিনয়। ছবিটি বাম্পার হিট হয়ে গেল। এরপর আমি আর রাজ্জাক জুটি হয়ে বহু ছবিতে অভিনয় করলাম। সবই     দর্শক-নন্দিত হলো। আমাদের জুটির চাহিদা এতটাই বেড়ে গেল যে, তৎকালীন পাকিস্তানি চলচ্চিত্র প্রযোজকরাও আমাদের নিয়ে কাজ করতে হুমড়ি খেয়ে পড়ল। তাদের কথায় ‘যেতনা চাহেগা হাম দেঙ্গে, লেকেন সুচন্দা আওর রাজ্জাককো হামারি পিকচারমে চাইয়ে...।

 

বাবার শেষ ইচ্ছে পূরণে ‘তিনকন্যা’ নির্মাণ

১৯৮৫ সালে মুক্তি পেল সুচন্দা প্রযোজিত ‘তিনকন্যা’ ছবিটি। এর আগে অবশ্য ষাটের দশকে ‘টাকা আনা পাই’ ও ‘প্রতিশোধ’ নামে দুটি ছবি প্রযোজনা করেন তিনি। তিনকন্যা ছবিতে সুচন্দা আর তার দু’বোন ববিতা আর চম্পা প্রথম একসঙ্গে অভিনয় করেছিলেন। এ ছবির মাধ্যমেই অভিনয়ে এসেছিলেন চম্পা। ছবিটির নির্মাণের কথা জানাতে গিয়ে সুচন্দা বলেন, বাবা তার জীবনের শেষ দিনগুলোতে অসুস্থ অবস্থায় প্রায় আমাকে ডেকে বলতেন, তুমি একটি ছবি নির্মাণ করো। তাতে তোমরা একসঙ্গে তিন বোন অভিনয় করবে। একসময় বাবা মারা গেলেন।  বাবার ইচ্ছে পূরণে ‘তিনকন্যা’র গল্প লিখলাম। যেহেতু তিন বোনের গল্প তাই ছবির নাম দিলাম তিনকন্যা। পরিচালনা করলেন শিবলী সাদিক। বাস্তবের মতো পর্দাতেও তিনকন্যার ঝড় উঠল।

 

তপু রায়হান যেভাবে নায়ক হলেন

চলচ্চিত্রে নায়ক হিসেবে অভিনয় করেছিলেন তপু। তার নায়ক হওয়া প্রসঙ্গে মা সুচন্দা বলেন, ‘প্রেম দিওয়ানা’ নামে একটি ছবি নির্মাণ করতে চেয়েছিলাম। ছবির নায়িকা হিসেবে বোন চম্পার কাছে শিডিউল চেয়ে পেলাম না। মনে জিদ চাপল। সিদ্ধান্ত নিলাম নতুনদের নিয়ে অন্য একটি ছবি নির্মাণ করব। তাতে নায়ক থাকবে তপু। আর নায়িকা হবে কলকাতার। তপুকে নিয়ে নায়িকা খুঁজতে কলকাতা গেলাম। সেখানে প্রিয়াংকা নামের একটি মেয়েকে মনে ধরল। প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা সত্যজিৎ রায়ের নামি স্টিল ক্যামেরাম্যান নিমাই ঘোষকে বললাম, ‘দাদা দুজনের একটি ছবি তুলে দেন তো’। নিমাইদা বলেন, ‘কেন বলুন তো’? কিছু না বলে শুধু হাসলাম। তিনি বেশ কিছু ছবি তুললেন। তার কাছে জানতে চাইলাম, ‘দুজনকে কেমন লাগছে দাদা?’ তিনি বলেন, ‘সে আর বলতে... এক কথায় দারুণ’। দাদাকে মনের কথা জানিয়ে বললাম, দুজনকে জুটি করে ছবি নির্মাণ করতে চাই। দাদার কথায়, ‘বেশ হবে’। ছবির নাম দিলাম ‘প্রেম প্রীতি’। পরিচালনা করলেন রায়হান মুজিব। ছবিটি অসাধারণ ব্যবসা করল। এরপর তপুকে নিয়ে আরেকটি ছবি নির্মাণ করলাম। এর শিরোনাম ‘সবুজ কোট কালো চশমা’।

 

যে কারণে চলচ্চিত্রে থিতু হলাম না

তপু রায়হান বেশ আক্ষেপ নিয়ে বলেন, ছোটবেলা থেকেই মা আর খালাম্মাদের চলচ্চিত্রে অভিনয় করতে দেখে আমারও ইচ্ছে হতো এই অঙ্গনে আসার। এক সময় মায়ের হাত ধরে ঠিকই এলাম। দর্শকপ্রিয়তাও পেলাম। কিন্তু যে সময়ে এলাম তখন চলচ্চিত্রে একটা বাজে অবস্থা চলছিল। অশ্লীল ছবির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ভালো ছবি ব্যবসা করতে পারছিল না। মধ্য থেকে উচ্চবিত্তের দর্শক অশ্লীল ছবির কারণে সিনেমা হলবিমুখ হয়ে পড়ল। এ অবস্থায় মা আর খালাম্মারা বলেন, এসব ছবির সঙ্গে কম্প্রোমাইজ করা যাবে না। তোমার মনে রাখতে হবে তুমি কার সন্তান। এ কারণেই চলচ্চিত্রে আর থিতু হতে পারলাম না।

 

যেভাবে চলচ্চিত্র ‘হাজার বছর ধরে’ নির্মাণ হলো

জহির রায়হানের উপন্যাস ‘হাজার বছর ধরে’ অবলম্বনে সুচন্দা একই শিরোনামে চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন। সুচন্দা বলেন, এই উপন্যাসটির চলচ্চিত্রায়ণ করার স্বপ্ন আমার দীর্ঘদিনের। ভাবলাম জহির তো নেই, কাকে স্ক্রিপ্ট দেখাব। সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হক আমাকে খুব পছন্দ করতেন। তাকে দেখে দিতে বললাম। তিনি বললেন, ঠিক আছে দেখে দেব, তবে এক শর্তে আর তা হলো, তোমাকে ছবিটি পরিচালনা করতে হবে। তার শর্ত পূরণে ছবিটির নির্দেশনা দিলাম। ‘হাজার বছর ধরে’ শুধু দর্শকপ্রিয় হলো না, সেরা ছবি, নির্মাতাসহ একাধিক ক্যাটাগরিতে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জয় করল।

 

বাবাকে দেখিনি, মা আমার সবকিছু

বাবাকে না দেখার আক্ষেপ নিয়ে তপু দুঃখঝরা কণ্ঠে বলে ওঠেন, কিছু বুঝে না ওঠার বয়সেই বাবাকে হারিয়েছি। তাই পিতৃস্নেহ বা বাবা কাকে বলে জানি না। তারপরও বাবার শূন্যস্থান বুঝতে দেননি মা। অবর্ণনীয় সংগ্রামে আমি ও আমার অন্য ভাইবোনদের বাবা-মার স্নেহে বড় আর প্রতিষ্ঠা এনে দিয়েছেন মা। তাকে নিয়ে গর্ব করি। তার মতো একজন মায়ের গর্ভে জন্মেছি বলে ধন্য আমার জীবন।

 

সৃষ্টিকর্তার অপরূপ সৃষ্টিকে বড় ভালোবাসি

আড্ডা যখন তুঙ্গে তখনই আনমনা হয়ে ওঠেন কিংবদন্তি চলচ্চিত্রকার সুচন্দা। চিন্তার ভাঁজ তার কপালে। প্রশ্ন করতেই সম্বিত ফিরে পেয়ে অন্য জগতে যেন চলে যান তিনি। বলতে থাকেন, মহান সৃষ্টিকর্তার অপরূপ সব সৃষ্টি আমাকে খুব ভাবায়। ছোটবেলা থেকেই আমি প্রকৃতিপ্রেমী। ফুল-পাখি আমার খুব প্রিয়। টিউলিপ ফুল আর তুষারপাত দেখতে সুইজারল্যান্ড, আমেরিকা ছুটে যাই। ভোরবেলা আজানের মধুর ধ্বনি আর পাখির মনকাড়া কলতান আমার প্রাণ জুড়িয়ে দেয়। সে এক এমন ভালো লাগা যার কোনো শেষ নেই...।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন