শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০১৯

দুঃখ, স্বাধীন দেশে জহির রায়হানকে হারালাম

প্রিন্ট ভার্সন
দুঃখ, স্বাধীন দেশে জহির রায়হানকে হারালাম

বাংলাদেশি চলচ্চিত্রের ‘বেহুলা’ খ্যাত জীবন্ত কিংবদন্তি অভিনেত্রী কোহিনূর আক্তার সুচন্দা। তার সুযোগ্য পুত্র অভিনেতা তপু রায়হান। প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার প্রয়াত জহির রায়হানের সহধর্মিণী ও পুত্র। সেরা প্রযোজক ও পরিচালক হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন সুচন্দা। আর অভিনয়ে প্রশংসা কুড়ান তপু। বাংলাদেশ প্রতিদিনের শোবিজ আড্ডায় অতিথি হয়ে এসেছিলেন তারা। তাদের বলা কথা তুলে ধরেছেন- শেখ মেহেদী হাসান, আলাউদ্দীন মাজিদপান্থ আফজাল

ছবি : রাফিয়া আহমেদ

 

পূর্ণিমার রাতে আমি একা...

পূর্ণিমার রাতে আমি একা, দূর আকাশে উঁকি দেয় নিঃসঙ্গ চাঁদ, জ্যোৎস্না রাতে অহর্নিশ কাঁদে বেহুলা, তুমি চাঁদ হয়ে আছো চাঁদের আকাশে, আমি খুঁজে পেয়েছি তোমাকে... এখনো পূর্ণিমার রাতে জানালার গ্রিল ধরে আকাশে চোখ রাখি, জ্যোৎস্না এসে পরম মমতায় আমায় ছুঁয়ে যায়। এমন সময় মনজুড়ে শুধুই জহির রায়হানের ভাবনা আমাকে কাতর করে। ছেলে-মেয়ে নাতি-নাতনিদের ডেকে চাঁদ দেখাই... কষ্টের নীলাভ হৃদয়ে লালিত বেদনা দীর্ঘশ্বাস হয়ে মনের আঙিনা ছাড়ে...। এক পৌষের মধ্য দুপুরে চলচ্চিত্রের ‘বেহুলা’-খ্যাত জীবন্ত কিংবদন্তি কোহিনূর আক্তার সুচন্দা এলেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের অফিসে। সঙ্গে জহির রায়হান-সুচন্দা দম্পতির সন্তান অভিনেতা তপু রায়হান। একসময় এই কিংবদন্তি অভিনেত্রী আর তার সন্তান ফেলে আসা দিনের ঝাঁপি খোলেন। ঝাঁপি ছেড়ে মুক্ত হয় নানা না বলা কথার মালা।

এখনো সেই প্রাণবন্ত বেহুলা

১৯৬৮ সালের কথা, দর্শক মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে সিনেমা ঘরে দেখেছিল ‘বেহুলা’কে। ডাগর কালো চোখের চাহনি আর হৃদয়ে ঝড় তোলা হাসি নিয়ে এখনো প্রাণবন্ত সেই বেহুলা। কথার সরলতা আর রূপের জাদুতে এতটুকু ভাটা পড়েনি। জানতে চাইলাম এর গোপন রহস্য কী? মনখোলা হাসিতে বলে উঠলেন, ‘না.. না.. রহস্য বলে কিছু নেই, শত ঝড়-ঝঞ্ঝার মাঝেও মনের ঘরে আলো জ্বালিয়ে রাখতে হবে। মানে মনকে ভালো রাখতে হবে। আমিই তো এর জীবন্ত উদাহরণ। জহিরের সঙ্গে ঘর বাঁধার পাঁচ বছরের মাথায় দেশে শুরু হয়ে গেল মুক্তির সংগ্রাম। একদিকে মুক্তিযুদ্ধ অন্যদিকে আমার জীবনযুদ্ধ। কোলের শিশুদের নিয়ে জহিরের সঙ্গে আমিও দেশ স্বাধীনের যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়লাম। স্বাধীন দেশে আবারও জীবনযুদ্ধের মুখোমুখি হলাম। 

 

স্বাধীন দেশে তাকে হারালাম...

‘স্বাধীন দেশে আবার কিসের যুদ্ধ?’ এমন প্রশ্নে আনমনা হয়ে ওঠা সুচন্দা বলে চললেন, যুদ্ধ চলাকালীন যদি জহির রায়হান নিখোঁজ হতেন বা মারা যেতেন তাহলে মনকে এই বলে সান্ত্বনা দিতে পারতাম, যুদ্ধে হারানোটা স্বাভাবিক। কিন্তু স্বাধীন দেশে কেন তাকে নিরুদ্দেশ হতে হলো? অন্য কোনো বুদ্ধিজীবী তো শত্রুমুক্ত দেশে নিখোঁজ হননি। মনে হয় এর পেছনে দেশি-বিদেশি কোনো ষড়যন্ত্র অবশ্যই ছিল। স্বাধীন শত্রুমুক্ত একটি দেশে এ ধরনের একজন মানুষকে হারানোর বেদনা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। নিজেকে সান্ত্বনা দেওয়ার কোনো ভাষাও থাকে না। আমার আজীবনের একটি আফসোস, স্বাধীন-সার্বভৌম দেশে জহির রায়হানকে হারালাম।

 

জহির রায়হানের মূল্যায়ন হলো না

জহির রায়হান নির্মিত ছবিগুলো মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট নিয়ে নিল। এ কথা জানিয়ে কষ্টে জড়িয়ে আসা কণ্ঠে সুচন্দা বলেন, ছবিগুলোর জন্য মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়সহ সব জায়গায় গেলাম। কেউ ছবিগুলো বা একটি পয়সাও দিল না। শূন্য হাতে ফিরিয়ে দিল। অনেকের কাছে অপ্রিয় হলাম। বড় কষ্ট হয়, জহির রায়হানের সম্পদ তার উত্তরাধিকাররা কেন পাবে না। জীবনভর শুধু যুদ্ধই করে গেলাম। সুখ-শান্তির দেখা পেলাম না। ভারতের প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা সত্যজিৎ রায় একবার জহির রায়হানের পিঠ চাপড়ে বলেছিলেন, ‘তোমার মতো মেধাবী একজন মানুষের জন্ম ভারতে কেন হলো না?’ অথচ নিজ দেশে তার মূল্যায়ন হলো না।

 

জহির রায়হানকে খাটো করার চেষ্টা হাস্যকর

বাবাকে নিয়ে মায়ের কষ্টের অশ্রুধারা দেখে এক সময় সরব হয়ে উঠলেন তপু রায়হান। তিনি বলেন, বাবাকে নিয়ে এখনো অনেকে ব্যবসা করতে চায়, এটা দুঃখজনক। এতদিন এসবের প্রতিবাদ করিনি। এখন আর চুপ করে থাকব না। সত্যজিৎ রায় বা মৃণাল সেনের কাজ নিয়ে প্রশ্ন তোলা যেমন হাস্যকর, বাবার বেলাতেও তাই। বাবা ছিলেন সৃষ্টিশীল কর্মের অধিকারী একজন মানুষ। তিনি একই সঙ্গে একজন বড় মাপের লেখক। তার নামে একটি ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠা করব। বাবার অসমাপ্ত ছবি ‘লেট দেয়ার বি লাইট’ ছবিটির ডাব করা বাকি আছে শুধু। এই কাজটি সম্পন্ন করে ছবিটিকে আলোর মুখ দেখানোর উদ্যোগ নিচ্ছি।

 

যেতনা চাহেগা হাম দেঙ্গে...

জহির রায়হানের প্রসঙ্গ উঠে আসায় ভারি হয়ে ওঠা আড্ডার পরিবেশকে হালকা করতে আবেগঘন সুচন্দা ফিরে গেলেন তার চলচ্চিত্র জীবনের শুরুর গল্পে। জানালেন তার প্রথম অভিনীত ছবির কথা। ১৯৬৬ সাল। প্রখ্যাত চিত্র নির্মাতা সুভাষ দত্ত আমাকে নিয়ে নির্মাণ করছেন ‘কাগজের নৌকা’ ছবিটি। চলচ্চিত্রে আমার প্রথম অভিনয়। ক্যামেরাসহ নির্মাণের অনেক ভাষাই ছিল আমার অজানা। চিত্রায়ণ চলছে। ক্যামেরার সামনে দাঁড়ানো আমি। সুভাষ দা লাইটম্যানকে বার বার বলছেন, ওর চুলটা আরেকটু কাটো... আরেকটু কাটো...! আমি তো ভয়ে অস্থির, আমার এত সুন্দর লম্বা চুল কেটে ফেলবে। সুভাষ দা’কে কিছু বলার সাহসও পাচ্ছি না। ততক্ষণে চোখে অশ্রু জমে গেছে। শর্ট শেষ হলে দেখলাম কই চুল তো কাটা হয়নি। সুভাষ দা’র কাছে কাটাকাটির বিষয়টি জানতে চাইলে হেসে উঠে তিনি বলেন, ‘ধুর বোকা মেয়ে, ধীরে ধীরে সব বুঝবি’। সে দিনের সেই কথা মনে পড়লে আজো আপন মনে হেসে উঠি। এরপর ১৯৬৮ সালে জহির রায়হানের ‘বেহুলা’ ছবিতে রাজ্জাকের সঙ্গে জুটি বেঁধে কাজ করলাম। এটি নায়ক হিসেবে রাজ্জাকের প্রথম অভিনয়। ছবিটি বাম্পার হিট হয়ে গেল। এরপর আমি আর রাজ্জাক জুটি হয়ে বহু ছবিতে অভিনয় করলাম। সবই     দর্শক-নন্দিত হলো। আমাদের জুটির চাহিদা এতটাই বেড়ে গেল যে, তৎকালীন পাকিস্তানি চলচ্চিত্র প্রযোজকরাও আমাদের নিয়ে কাজ করতে হুমড়ি খেয়ে পড়ল। তাদের কথায় ‘যেতনা চাহেগা হাম দেঙ্গে, লেকেন সুচন্দা আওর রাজ্জাককো হামারি পিকচারমে চাইয়ে...।

 

বাবার শেষ ইচ্ছে পূরণে ‘তিনকন্যা’ নির্মাণ

১৯৮৫ সালে মুক্তি পেল সুচন্দা প্রযোজিত ‘তিনকন্যা’ ছবিটি। এর আগে অবশ্য ষাটের দশকে ‘টাকা আনা পাই’ ও ‘প্রতিশোধ’ নামে দুটি ছবি প্রযোজনা করেন তিনি। তিনকন্যা ছবিতে সুচন্দা আর তার দু’বোন ববিতা আর চম্পা প্রথম একসঙ্গে অভিনয় করেছিলেন। এ ছবির মাধ্যমেই অভিনয়ে এসেছিলেন চম্পা। ছবিটির নির্মাণের কথা জানাতে গিয়ে সুচন্দা বলেন, বাবা তার জীবনের শেষ দিনগুলোতে অসুস্থ অবস্থায় প্রায় আমাকে ডেকে বলতেন, তুমি একটি ছবি নির্মাণ করো। তাতে তোমরা একসঙ্গে তিন বোন অভিনয় করবে। একসময় বাবা মারা গেলেন।  বাবার ইচ্ছে পূরণে ‘তিনকন্যা’র গল্প লিখলাম। যেহেতু তিন বোনের গল্প তাই ছবির নাম দিলাম তিনকন্যা। পরিচালনা করলেন শিবলী সাদিক। বাস্তবের মতো পর্দাতেও তিনকন্যার ঝড় উঠল।

 

তপু রায়হান যেভাবে নায়ক হলেন

চলচ্চিত্রে নায়ক হিসেবে অভিনয় করেছিলেন তপু। তার নায়ক হওয়া প্রসঙ্গে মা সুচন্দা বলেন, ‘প্রেম দিওয়ানা’ নামে একটি ছবি নির্মাণ করতে চেয়েছিলাম। ছবির নায়িকা হিসেবে বোন চম্পার কাছে শিডিউল চেয়ে পেলাম না। মনে জিদ চাপল। সিদ্ধান্ত নিলাম নতুনদের নিয়ে অন্য একটি ছবি নির্মাণ করব। তাতে নায়ক থাকবে তপু। আর নায়িকা হবে কলকাতার। তপুকে নিয়ে নায়িকা খুঁজতে কলকাতা গেলাম। সেখানে প্রিয়াংকা নামের একটি মেয়েকে মনে ধরল। প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা সত্যজিৎ রায়ের নামি স্টিল ক্যামেরাম্যান নিমাই ঘোষকে বললাম, ‘দাদা দুজনের একটি ছবি তুলে দেন তো’। নিমাইদা বলেন, ‘কেন বলুন তো’? কিছু না বলে শুধু হাসলাম। তিনি বেশ কিছু ছবি তুললেন। তার কাছে জানতে চাইলাম, ‘দুজনকে কেমন লাগছে দাদা?’ তিনি বলেন, ‘সে আর বলতে... এক কথায় দারুণ’। দাদাকে মনের কথা জানিয়ে বললাম, দুজনকে জুটি করে ছবি নির্মাণ করতে চাই। দাদার কথায়, ‘বেশ হবে’। ছবির নাম দিলাম ‘প্রেম প্রীতি’। পরিচালনা করলেন রায়হান মুজিব। ছবিটি অসাধারণ ব্যবসা করল। এরপর তপুকে নিয়ে আরেকটি ছবি নির্মাণ করলাম। এর শিরোনাম ‘সবুজ কোট কালো চশমা’।

 

যে কারণে চলচ্চিত্রে থিতু হলাম না

তপু রায়হান বেশ আক্ষেপ নিয়ে বলেন, ছোটবেলা থেকেই মা আর খালাম্মাদের চলচ্চিত্রে অভিনয় করতে দেখে আমারও ইচ্ছে হতো এই অঙ্গনে আসার। এক সময় মায়ের হাত ধরে ঠিকই এলাম। দর্শকপ্রিয়তাও পেলাম। কিন্তু যে সময়ে এলাম তখন চলচ্চিত্রে একটা বাজে অবস্থা চলছিল। অশ্লীল ছবির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ভালো ছবি ব্যবসা করতে পারছিল না। মধ্য থেকে উচ্চবিত্তের দর্শক অশ্লীল ছবির কারণে সিনেমা হলবিমুখ হয়ে পড়ল। এ অবস্থায় মা আর খালাম্মারা বলেন, এসব ছবির সঙ্গে কম্প্রোমাইজ করা যাবে না। তোমার মনে রাখতে হবে তুমি কার সন্তান। এ কারণেই চলচ্চিত্রে আর থিতু হতে পারলাম না।

 

যেভাবে চলচ্চিত্র ‘হাজার বছর ধরে’ নির্মাণ হলো

জহির রায়হানের উপন্যাস ‘হাজার বছর ধরে’ অবলম্বনে সুচন্দা একই শিরোনামে চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন। সুচন্দা বলেন, এই উপন্যাসটির চলচ্চিত্রায়ণ করার স্বপ্ন আমার দীর্ঘদিনের। ভাবলাম জহির তো নেই, কাকে স্ক্রিপ্ট দেখাব। সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হক আমাকে খুব পছন্দ করতেন। তাকে দেখে দিতে বললাম। তিনি বললেন, ঠিক আছে দেখে দেব, তবে এক শর্তে আর তা হলো, তোমাকে ছবিটি পরিচালনা করতে হবে। তার শর্ত পূরণে ছবিটির নির্দেশনা দিলাম। ‘হাজার বছর ধরে’ শুধু দর্শকপ্রিয় হলো না, সেরা ছবি, নির্মাতাসহ একাধিক ক্যাটাগরিতে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জয় করল।

 

বাবাকে দেখিনি, মা আমার সবকিছু

বাবাকে না দেখার আক্ষেপ নিয়ে তপু দুঃখঝরা কণ্ঠে বলে ওঠেন, কিছু বুঝে না ওঠার বয়সেই বাবাকে হারিয়েছি। তাই পিতৃস্নেহ বা বাবা কাকে বলে জানি না। তারপরও বাবার শূন্যস্থান বুঝতে দেননি মা। অবর্ণনীয় সংগ্রামে আমি ও আমার অন্য ভাইবোনদের বাবা-মার স্নেহে বড় আর প্রতিষ্ঠা এনে দিয়েছেন মা। তাকে নিয়ে গর্ব করি। তার মতো একজন মায়ের গর্ভে জন্মেছি বলে ধন্য আমার জীবন।

 

সৃষ্টিকর্তার অপরূপ সৃষ্টিকে বড় ভালোবাসি

আড্ডা যখন তুঙ্গে তখনই আনমনা হয়ে ওঠেন কিংবদন্তি চলচ্চিত্রকার সুচন্দা। চিন্তার ভাঁজ তার কপালে। প্রশ্ন করতেই সম্বিত ফিরে পেয়ে অন্য জগতে যেন চলে যান তিনি। বলতে থাকেন, মহান সৃষ্টিকর্তার অপরূপ সব সৃষ্টি আমাকে খুব ভাবায়। ছোটবেলা থেকেই আমি প্রকৃতিপ্রেমী। ফুল-পাখি আমার খুব প্রিয়। টিউলিপ ফুল আর তুষারপাত দেখতে সুইজারল্যান্ড, আমেরিকা ছুটে যাই। ভোরবেলা আজানের মধুর ধ্বনি আর পাখির মনকাড়া কলতান আমার প্রাণ জুড়িয়ে দেয়। সে এক এমন ভালো লাগা যার কোনো শেষ নেই...।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে