শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০১৯

দুঃখ, স্বাধীন দেশে জহির রায়হানকে হারালাম

প্রিন্ট ভার্সন
দুঃখ, স্বাধীন দেশে জহির রায়হানকে হারালাম

বাংলাদেশি চলচ্চিত্রের ‘বেহুলা’ খ্যাত জীবন্ত কিংবদন্তি অভিনেত্রী কোহিনূর আক্তার সুচন্দা। তার সুযোগ্য পুত্র অভিনেতা তপু রায়হান। প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার প্রয়াত জহির রায়হানের সহধর্মিণী ও পুত্র। সেরা প্রযোজক ও পরিচালক হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন সুচন্দা। আর অভিনয়ে প্রশংসা কুড়ান তপু। বাংলাদেশ প্রতিদিনের শোবিজ আড্ডায় অতিথি হয়ে এসেছিলেন তারা। তাদের বলা কথা তুলে ধরেছেন- শেখ মেহেদী হাসান, আলাউদ্দীন মাজিদপান্থ আফজাল

ছবি : রাফিয়া আহমেদ

 

পূর্ণিমার রাতে আমি একা...

পূর্ণিমার রাতে আমি একা, দূর আকাশে উঁকি দেয় নিঃসঙ্গ চাঁদ, জ্যোৎস্না রাতে অহর্নিশ কাঁদে বেহুলা, তুমি চাঁদ হয়ে আছো চাঁদের আকাশে, আমি খুঁজে পেয়েছি তোমাকে... এখনো পূর্ণিমার রাতে জানালার গ্রিল ধরে আকাশে চোখ রাখি, জ্যোৎস্না এসে পরম মমতায় আমায় ছুঁয়ে যায়। এমন সময় মনজুড়ে শুধুই জহির রায়হানের ভাবনা আমাকে কাতর করে। ছেলে-মেয়ে নাতি-নাতনিদের ডেকে চাঁদ দেখাই... কষ্টের নীলাভ হৃদয়ে লালিত বেদনা দীর্ঘশ্বাস হয়ে মনের আঙিনা ছাড়ে...। এক পৌষের মধ্য দুপুরে চলচ্চিত্রের ‘বেহুলা’-খ্যাত জীবন্ত কিংবদন্তি কোহিনূর আক্তার সুচন্দা এলেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের অফিসে। সঙ্গে জহির রায়হান-সুচন্দা দম্পতির সন্তান অভিনেতা তপু রায়হান। একসময় এই কিংবদন্তি অভিনেত্রী আর তার সন্তান ফেলে আসা দিনের ঝাঁপি খোলেন। ঝাঁপি ছেড়ে মুক্ত হয় নানা না বলা কথার মালা।

এখনো সেই প্রাণবন্ত বেহুলা

১৯৬৮ সালের কথা, দর্শক মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে সিনেমা ঘরে দেখেছিল ‘বেহুলা’কে। ডাগর কালো চোখের চাহনি আর হৃদয়ে ঝড় তোলা হাসি নিয়ে এখনো প্রাণবন্ত সেই বেহুলা। কথার সরলতা আর রূপের জাদুতে এতটুকু ভাটা পড়েনি। জানতে চাইলাম এর গোপন রহস্য কী? মনখোলা হাসিতে বলে উঠলেন, ‘না.. না.. রহস্য বলে কিছু নেই, শত ঝড়-ঝঞ্ঝার মাঝেও মনের ঘরে আলো জ্বালিয়ে রাখতে হবে। মানে মনকে ভালো রাখতে হবে। আমিই তো এর জীবন্ত উদাহরণ। জহিরের সঙ্গে ঘর বাঁধার পাঁচ বছরের মাথায় দেশে শুরু হয়ে গেল মুক্তির সংগ্রাম। একদিকে মুক্তিযুদ্ধ অন্যদিকে আমার জীবনযুদ্ধ। কোলের শিশুদের নিয়ে জহিরের সঙ্গে আমিও দেশ স্বাধীনের যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়লাম। স্বাধীন দেশে আবারও জীবনযুদ্ধের মুখোমুখি হলাম। 

 

স্বাধীন দেশে তাকে হারালাম...

‘স্বাধীন দেশে আবার কিসের যুদ্ধ?’ এমন প্রশ্নে আনমনা হয়ে ওঠা সুচন্দা বলে চললেন, যুদ্ধ চলাকালীন যদি জহির রায়হান নিখোঁজ হতেন বা মারা যেতেন তাহলে মনকে এই বলে সান্ত্বনা দিতে পারতাম, যুদ্ধে হারানোটা স্বাভাবিক। কিন্তু স্বাধীন দেশে কেন তাকে নিরুদ্দেশ হতে হলো? অন্য কোনো বুদ্ধিজীবী তো শত্রুমুক্ত দেশে নিখোঁজ হননি। মনে হয় এর পেছনে দেশি-বিদেশি কোনো ষড়যন্ত্র অবশ্যই ছিল। স্বাধীন শত্রুমুক্ত একটি দেশে এ ধরনের একজন মানুষকে হারানোর বেদনা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। নিজেকে সান্ত্বনা দেওয়ার কোনো ভাষাও থাকে না। আমার আজীবনের একটি আফসোস, স্বাধীন-সার্বভৌম দেশে জহির রায়হানকে হারালাম।

 

জহির রায়হানের মূল্যায়ন হলো না

জহির রায়হান নির্মিত ছবিগুলো মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট নিয়ে নিল। এ কথা জানিয়ে কষ্টে জড়িয়ে আসা কণ্ঠে সুচন্দা বলেন, ছবিগুলোর জন্য মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়সহ সব জায়গায় গেলাম। কেউ ছবিগুলো বা একটি পয়সাও দিল না। শূন্য হাতে ফিরিয়ে দিল। অনেকের কাছে অপ্রিয় হলাম। বড় কষ্ট হয়, জহির রায়হানের সম্পদ তার উত্তরাধিকাররা কেন পাবে না। জীবনভর শুধু যুদ্ধই করে গেলাম। সুখ-শান্তির দেখা পেলাম না। ভারতের প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা সত্যজিৎ রায় একবার জহির রায়হানের পিঠ চাপড়ে বলেছিলেন, ‘তোমার মতো মেধাবী একজন মানুষের জন্ম ভারতে কেন হলো না?’ অথচ নিজ দেশে তার মূল্যায়ন হলো না।

 

জহির রায়হানকে খাটো করার চেষ্টা হাস্যকর

বাবাকে নিয়ে মায়ের কষ্টের অশ্রুধারা দেখে এক সময় সরব হয়ে উঠলেন তপু রায়হান। তিনি বলেন, বাবাকে নিয়ে এখনো অনেকে ব্যবসা করতে চায়, এটা দুঃখজনক। এতদিন এসবের প্রতিবাদ করিনি। এখন আর চুপ করে থাকব না। সত্যজিৎ রায় বা মৃণাল সেনের কাজ নিয়ে প্রশ্ন তোলা যেমন হাস্যকর, বাবার বেলাতেও তাই। বাবা ছিলেন সৃষ্টিশীল কর্মের অধিকারী একজন মানুষ। তিনি একই সঙ্গে একজন বড় মাপের লেখক। তার নামে একটি ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠা করব। বাবার অসমাপ্ত ছবি ‘লেট দেয়ার বি লাইট’ ছবিটির ডাব করা বাকি আছে শুধু। এই কাজটি সম্পন্ন করে ছবিটিকে আলোর মুখ দেখানোর উদ্যোগ নিচ্ছি।

 

যেতনা চাহেগা হাম দেঙ্গে...

জহির রায়হানের প্রসঙ্গ উঠে আসায় ভারি হয়ে ওঠা আড্ডার পরিবেশকে হালকা করতে আবেগঘন সুচন্দা ফিরে গেলেন তার চলচ্চিত্র জীবনের শুরুর গল্পে। জানালেন তার প্রথম অভিনীত ছবির কথা। ১৯৬৬ সাল। প্রখ্যাত চিত্র নির্মাতা সুভাষ দত্ত আমাকে নিয়ে নির্মাণ করছেন ‘কাগজের নৌকা’ ছবিটি। চলচ্চিত্রে আমার প্রথম অভিনয়। ক্যামেরাসহ নির্মাণের অনেক ভাষাই ছিল আমার অজানা। চিত্রায়ণ চলছে। ক্যামেরার সামনে দাঁড়ানো আমি। সুভাষ দা লাইটম্যানকে বার বার বলছেন, ওর চুলটা আরেকটু কাটো... আরেকটু কাটো...! আমি তো ভয়ে অস্থির, আমার এত সুন্দর লম্বা চুল কেটে ফেলবে। সুভাষ দা’কে কিছু বলার সাহসও পাচ্ছি না। ততক্ষণে চোখে অশ্রু জমে গেছে। শর্ট শেষ হলে দেখলাম কই চুল তো কাটা হয়নি। সুভাষ দা’র কাছে কাটাকাটির বিষয়টি জানতে চাইলে হেসে উঠে তিনি বলেন, ‘ধুর বোকা মেয়ে, ধীরে ধীরে সব বুঝবি’। সে দিনের সেই কথা মনে পড়লে আজো আপন মনে হেসে উঠি। এরপর ১৯৬৮ সালে জহির রায়হানের ‘বেহুলা’ ছবিতে রাজ্জাকের সঙ্গে জুটি বেঁধে কাজ করলাম। এটি নায়ক হিসেবে রাজ্জাকের প্রথম অভিনয়। ছবিটি বাম্পার হিট হয়ে গেল। এরপর আমি আর রাজ্জাক জুটি হয়ে বহু ছবিতে অভিনয় করলাম। সবই     দর্শক-নন্দিত হলো। আমাদের জুটির চাহিদা এতটাই বেড়ে গেল যে, তৎকালীন পাকিস্তানি চলচ্চিত্র প্রযোজকরাও আমাদের নিয়ে কাজ করতে হুমড়ি খেয়ে পড়ল। তাদের কথায় ‘যেতনা চাহেগা হাম দেঙ্গে, লেকেন সুচন্দা আওর রাজ্জাককো হামারি পিকচারমে চাইয়ে...।

 

বাবার শেষ ইচ্ছে পূরণে ‘তিনকন্যা’ নির্মাণ

১৯৮৫ সালে মুক্তি পেল সুচন্দা প্রযোজিত ‘তিনকন্যা’ ছবিটি। এর আগে অবশ্য ষাটের দশকে ‘টাকা আনা পাই’ ও ‘প্রতিশোধ’ নামে দুটি ছবি প্রযোজনা করেন তিনি। তিনকন্যা ছবিতে সুচন্দা আর তার দু’বোন ববিতা আর চম্পা প্রথম একসঙ্গে অভিনয় করেছিলেন। এ ছবির মাধ্যমেই অভিনয়ে এসেছিলেন চম্পা। ছবিটির নির্মাণের কথা জানাতে গিয়ে সুচন্দা বলেন, বাবা তার জীবনের শেষ দিনগুলোতে অসুস্থ অবস্থায় প্রায় আমাকে ডেকে বলতেন, তুমি একটি ছবি নির্মাণ করো। তাতে তোমরা একসঙ্গে তিন বোন অভিনয় করবে। একসময় বাবা মারা গেলেন।  বাবার ইচ্ছে পূরণে ‘তিনকন্যা’র গল্প লিখলাম। যেহেতু তিন বোনের গল্প তাই ছবির নাম দিলাম তিনকন্যা। পরিচালনা করলেন শিবলী সাদিক। বাস্তবের মতো পর্দাতেও তিনকন্যার ঝড় উঠল।

 

তপু রায়হান যেভাবে নায়ক হলেন

চলচ্চিত্রে নায়ক হিসেবে অভিনয় করেছিলেন তপু। তার নায়ক হওয়া প্রসঙ্গে মা সুচন্দা বলেন, ‘প্রেম দিওয়ানা’ নামে একটি ছবি নির্মাণ করতে চেয়েছিলাম। ছবির নায়িকা হিসেবে বোন চম্পার কাছে শিডিউল চেয়ে পেলাম না। মনে জিদ চাপল। সিদ্ধান্ত নিলাম নতুনদের নিয়ে অন্য একটি ছবি নির্মাণ করব। তাতে নায়ক থাকবে তপু। আর নায়িকা হবে কলকাতার। তপুকে নিয়ে নায়িকা খুঁজতে কলকাতা গেলাম। সেখানে প্রিয়াংকা নামের একটি মেয়েকে মনে ধরল। প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা সত্যজিৎ রায়ের নামি স্টিল ক্যামেরাম্যান নিমাই ঘোষকে বললাম, ‘দাদা দুজনের একটি ছবি তুলে দেন তো’। নিমাইদা বলেন, ‘কেন বলুন তো’? কিছু না বলে শুধু হাসলাম। তিনি বেশ কিছু ছবি তুললেন। তার কাছে জানতে চাইলাম, ‘দুজনকে কেমন লাগছে দাদা?’ তিনি বলেন, ‘সে আর বলতে... এক কথায় দারুণ’। দাদাকে মনের কথা জানিয়ে বললাম, দুজনকে জুটি করে ছবি নির্মাণ করতে চাই। দাদার কথায়, ‘বেশ হবে’। ছবির নাম দিলাম ‘প্রেম প্রীতি’। পরিচালনা করলেন রায়হান মুজিব। ছবিটি অসাধারণ ব্যবসা করল। এরপর তপুকে নিয়ে আরেকটি ছবি নির্মাণ করলাম। এর শিরোনাম ‘সবুজ কোট কালো চশমা’।

 

যে কারণে চলচ্চিত্রে থিতু হলাম না

তপু রায়হান বেশ আক্ষেপ নিয়ে বলেন, ছোটবেলা থেকেই মা আর খালাম্মাদের চলচ্চিত্রে অভিনয় করতে দেখে আমারও ইচ্ছে হতো এই অঙ্গনে আসার। এক সময় মায়ের হাত ধরে ঠিকই এলাম। দর্শকপ্রিয়তাও পেলাম। কিন্তু যে সময়ে এলাম তখন চলচ্চিত্রে একটা বাজে অবস্থা চলছিল। অশ্লীল ছবির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ভালো ছবি ব্যবসা করতে পারছিল না। মধ্য থেকে উচ্চবিত্তের দর্শক অশ্লীল ছবির কারণে সিনেমা হলবিমুখ হয়ে পড়ল। এ অবস্থায় মা আর খালাম্মারা বলেন, এসব ছবির সঙ্গে কম্প্রোমাইজ করা যাবে না। তোমার মনে রাখতে হবে তুমি কার সন্তান। এ কারণেই চলচ্চিত্রে আর থিতু হতে পারলাম না।

 

যেভাবে চলচ্চিত্র ‘হাজার বছর ধরে’ নির্মাণ হলো

জহির রায়হানের উপন্যাস ‘হাজার বছর ধরে’ অবলম্বনে সুচন্দা একই শিরোনামে চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন। সুচন্দা বলেন, এই উপন্যাসটির চলচ্চিত্রায়ণ করার স্বপ্ন আমার দীর্ঘদিনের। ভাবলাম জহির তো নেই, কাকে স্ক্রিপ্ট দেখাব। সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হক আমাকে খুব পছন্দ করতেন। তাকে দেখে দিতে বললাম। তিনি বললেন, ঠিক আছে দেখে দেব, তবে এক শর্তে আর তা হলো, তোমাকে ছবিটি পরিচালনা করতে হবে। তার শর্ত পূরণে ছবিটির নির্দেশনা দিলাম। ‘হাজার বছর ধরে’ শুধু দর্শকপ্রিয় হলো না, সেরা ছবি, নির্মাতাসহ একাধিক ক্যাটাগরিতে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জয় করল।

 

বাবাকে দেখিনি, মা আমার সবকিছু

বাবাকে না দেখার আক্ষেপ নিয়ে তপু দুঃখঝরা কণ্ঠে বলে ওঠেন, কিছু বুঝে না ওঠার বয়সেই বাবাকে হারিয়েছি। তাই পিতৃস্নেহ বা বাবা কাকে বলে জানি না। তারপরও বাবার শূন্যস্থান বুঝতে দেননি মা। অবর্ণনীয় সংগ্রামে আমি ও আমার অন্য ভাইবোনদের বাবা-মার স্নেহে বড় আর প্রতিষ্ঠা এনে দিয়েছেন মা। তাকে নিয়ে গর্ব করি। তার মতো একজন মায়ের গর্ভে জন্মেছি বলে ধন্য আমার জীবন।

 

সৃষ্টিকর্তার অপরূপ সৃষ্টিকে বড় ভালোবাসি

আড্ডা যখন তুঙ্গে তখনই আনমনা হয়ে ওঠেন কিংবদন্তি চলচ্চিত্রকার সুচন্দা। চিন্তার ভাঁজ তার কপালে। প্রশ্ন করতেই সম্বিত ফিরে পেয়ে অন্য জগতে যেন চলে যান তিনি। বলতে থাকেন, মহান সৃষ্টিকর্তার অপরূপ সব সৃষ্টি আমাকে খুব ভাবায়। ছোটবেলা থেকেই আমি প্রকৃতিপ্রেমী। ফুল-পাখি আমার খুব প্রিয়। টিউলিপ ফুল আর তুষারপাত দেখতে সুইজারল্যান্ড, আমেরিকা ছুটে যাই। ভোরবেলা আজানের মধুর ধ্বনি আর পাখির মনকাড়া কলতান আমার প্রাণ জুড়িয়ে দেয়। সে এক এমন ভালো লাগা যার কোনো শেষ নেই...।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন