শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বলি শহীদ চান্দু স্টেডিয়াম

আবদুর রহমান টুলু, বগুড়া
রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বলি শহীদ চান্দু স্টেডিয়াম

আওয়ামী লীগের রাজনীতির প্রতিহিংসার শিকার হয়ে দীর্ঘ ১৮ বছর ধরে বন্ধ হয়ে আছে বগুড়ার শহীদ চাঁন্দু ক্রিকেট স্টেডিয়াম। এই স্টেডিয়ামে দেড় যুগেও কোনো আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচের আসর বসেনি। ২০০৬ সাল থেকে স্টেডিয়ামটি অবহেলায় পড়ে থাকার পর এখন রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের কারণে আবারও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচের বল গড়ানোর স্বপ্ন দেখছেন উত্তরের ক্রিকেটপ্রেমীরা। মুশফিকুর রহীম মিতু, তৌহিদ হৃদয়, তানজিদ তামিমদের জন্মভূমিতে আবারও আন্তর্জাতিক ম্যাচের চার-ছক্কার বাউন্ডারি দেখার অপেক্ষায় রয়েছে হাজারো দর্শক।

বগুড়ার ক্রীড়া সংগঠকরা বলছেন, আরাফাত রহমান কোকোর হাতে গড়া বগুড়ার শহীদ চাঁন্দু স্টেডিয়াম গত ১৮ বছর ছিল অবহেলিত। বগুড়ার স্টেডিয়ামটি শুধু রাজনৈতিক কারণে প্রতিহিংসার শিকার হয়েছে। এ মাঠের উইকেট অত্যন্ত ভালোমানের হওয়ার পরও বিসিবি নেতৃবৃন্দ এ মাঠ সরিয়ে নিয়ে যায়। বগুড়ায় আন্তর্জাতিক ম্যাচের আইসিসির স্বীকৃতি তুলে নেওয়ার আগেই সিলেটে নির্মাণ করা হয় স্টেডিয়াম। ওই সময় বিসিবির কয়েকজন কর্মকর্তা প্রতিহিংসাবশত বগুড়ার মাঠ থেকে বিএনপির নামটি মুছে দিতেই এমনটি করেছেন বলে অভিযোগ করা হয়। ম্যাচ না থাকায় সংস্কারসহ অবকাঠামোর কোনো উন্নয়নও করা হয়নি। লাখ লাখ টাকা বিদ্যুৎ বিল বকেয়া রাখা হয়েছে। ফ্লাড লাইট স্ট্যান্ড থেকে দামি লাইটগুলোও খুলে নেওয়া হয়েছে। মাঠটি সংস্কার করে এখন এই মাঠে আবারও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচ আয়োজন করা হোক। 

জানা যায়, ১৯৬২ সালে নির্মিত স্টেডিয়ামটি আনুষ্ঠানিকভাবে ১৯৭০ সালে যাত্রা শুরু হয়। ওই সময় ফুটবল, ক্রিকেটসহ স্থানীয় বিভিন্ন দিবসের অনুষ্ঠান হতো এ স্টেডিয়ামে। দীর্ঘদিন এভাবে চলার পর ২০০৩ সালের ৩ জুন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া বগুড়া শহীদ চাঁন্দু ক্রীড়া কমপেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। প্রায় ৮ কোটি টাকা ব্যয় করে ২০০৪ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি স্টেডিয়ামের আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়। অনূর্ধ্ব ১৯ দলের বিশ্বকাপের ম্যাচ দিয়ে শুরু হয় বগুড়ার এই স্টেডিয়ামের। আইসিসির স্বীকৃতি পাওয়ার পর একটি মাত্র টেস্ট ম্যাচ আর ৫টি ওয়ানডে ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। যার মধ্যে টেস্টে বাংলাদেশের পরাজিত এবং চারটি ওয়ানডে ম্যাচে জয় এবং একটি ম্যাচে পরাজিত হয়। এর মধ্যে শ্রীলংকাকে এক ম্যাচে হারিয়ে পরের ম্যাচে পরাজিত হয় বাংলাদেশ। অবশ্য শ্রীলংকাকে হারানোর প্রথম স্বাদটা বগুড়ায় নিয়েছিল বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল। এ ছাড়া কেনিয়ার বিরুদ্ধে একটি এবং জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে দুটি ম্যাচে জয় পায় বাংলাদেশ।

১৮ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার স্টেডিয়ামটিতে সেই জয়ের সঙ্গে বগুড়া এবং উত্তরাঞ্চলের ২৪ হাজার দর্শক নাচেগানে আনন্দের সেই দিনটিকে নিয়ে গিয়েছিল মধ্যরাত পর্যন্ত। বগুড়ার মানুষ ক্রিকেটের জন্য এর পর আর আনন্দে মাতেনি। ২০০৬ সালে শ্রীলংকার বিরুদ্ধে শেষ ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয় বগুড়ায়। এর পর টানা ১৮ বছর বগুড়ায় বসেনি কোনো আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচ। স্টেডিয়ামটি আইসিসির স্বীকৃতি নিয়ে এখন জায়গা দখল করে আছে। ম্যাচ অনুষ্ঠিত না হওয়ায় স্টেডিয়ামের বিদ্যুৎ বিল রয়েছে বকেয়া, স্টাফ বেতন পরিশোধ থাকলেও, আউটফিল্ড, পিচ, সংস্কার, ইনডোর, জিমনেসিয়াম এখন প্রায় অকেজো। স্টেডিয়ামের সঙ্গে গড়া নির্মাণ করা সুইমিং পুলটি মাঝে কয়েকবার চালু করার পর এখন সেটি প্রায় ১০ বছরের বেশি সময় ধরে বন্ধ হয়ে আছে। আওয়ামী লীগ সরকারের সময় এই মাঠে কুচকাওয়াজ, বিভিন্ন জাতীয় দিবসের অনুষ্ঠান পালন করা হয়েছে। পরে জেলা ক্রীড়া সংস্থা অলিখিত একটি কার্যালয় হিসেবে ব্যবহার করে আসছে।

বগুড়া জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাবেক নির্বাহী সদস্য ও ক্রীড়া সংগঠক অ্যাথলেটার শাজাহান আলী বাবু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, এই স্টেডিয়াম থেকেই উঠে এসেছেন জাতীয় ক্রিকেট দলের অন্যতম ক্রিকেটার মুশফিকুর রহীম মিতু, তৌহিদ হৃদয়, তানজিদ তামিম, শফিউল ইসলাম সুহাস, রয়েছেন কয়েকজন নারী ক্রিকেটার। সবাই সুনামের সঙ্গে জাতীয় দলে প্রতিনিধিত্ব করছেন। বগুড়া থেকে জাতীয় পর্যায়ে অসংখ্যা ক্রিকেটার, ফুটবলার ও অন্যান্য খেলোয়াড় তৈরি করা হয়।

অথচ সেই বগুড়াকে জাতীয় পর্যায়ে রাখা হয়েছিল অবহেলিত করে। বগুড়ার এই স্টেডিয়ামটি নষ্ট করেছেন আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতৃবৃন্দ। দীর্ঘদিন ধরে অবহেলায় থাকা এই স্টেডিয়ামের সংস্কারের হিসাব অর্থ নেই। বিদ্যুৎ বিল বকেয়া, সুইমিং পুল বন্ধ, ইনডোর অবস্থা খুবই খারাপ, পিচ ঠিক থাকলেও এর আউটফিল্ড ঠিক নেয়। এই স্টেডিয়ামের পূর্ণাঙ্গ মেরামত করতে হবে। শুধু প্রতিহিংসার কারণে এই আধুনিক স্টেডিয়ামটি নষ্ট করা হয়েছে। এই স্টেডিয়ামটি সংস্কার করে আবারও আন্তর্জাতিক ম্যাচ অনুষ্ঠানের জন্য আমরা সবাই মিলে চেষ্টা করব। আগামী দিনে আরও ভালো খেলোয়াড় তৈরি হয় সে বিষয়ে কাজ করে যাব।

বগুড়া জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাবেক সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম জানান, আগামী দিনে আমরা এই মাঠে আবারও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচ আয়োজনের জন্য যা যা করণীয় তার সবই করা হবে। বগুড়ার একঝাঁক ক্রিকেটার আজ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দায়িত্বতার সঙ্গে খেলে জাতীয় ক্রিকেট দলের জন্য অবদান রেখে যাচ্ছেন। ঢাকার বাইরে যেসব আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম আছে তার মধ্যে বগুড়া উল্লেখযোগ্য। বগুড়ার আবাসন ব্যবস্থা এখন অন্য জেলার চেয়ে অনেক উন্নত। বগুড়ায় বেশ আন্তর্জাতিকমানের হোটেল মোটেল চালু রয়েছে। দেশের অন্যান্য স্টেডিয়ামের চাইতে বগুড়ার স্টেডিয়ামের যোগাযোগসহ অন্যান্য সুযোগ সুবিধা বেশি রয়েছে। তার পরও বগুড়ার এই স্টেডিয়ামকে বঞ্চিত করা হয়েছে। রাজনৈতিক কারণে এই বঞ্চনার শিকার হয়ে এসেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
বসুন্ধরায় শেষ হলো অ্যাম্বাসি ফুটবল ফেস্ট
বসুন্ধরায় শেষ হলো অ্যাম্বাসি ফুটবল ফেস্ট
আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন
টিভিতে
টিভিতে
টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস
ফলাফল
ফলাফল
নারী এশিয়া কাপে ভারত সাতবারের চ্যাম্পিয়ন
নারী এশিয়া কাপে ভারত সাতবারের চ্যাম্পিয়ন
বৃষ্টি বাগড়ায় ব্রিজবেন টেস্ট
বৃষ্টি বাগড়ায় ব্রিজবেন টেস্ট
শ্রীলঙ্কাকে গুঁড়িয়ে সান্ত্বনার জয় মেয়েদের
শ্রীলঙ্কাকে গুঁড়িয়ে সান্ত্বনার জয় মেয়েদের
বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্ট-২০২৪ বিজয়ীদের সঙ্গে ফটোসেশনে সেনাবাহিনী প্রধান
বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্ট-২০২৪ বিজয়ীদের সঙ্গে ফটোসেশনে সেনাবাহিনী প্রধান
ম্যানচেস্টার ডার্বির আগে দুশ্চিন্তায়
ম্যানচেস্টার ডার্বির আগে দুশ্চিন্তায়
ফের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায়
ফের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায়
দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে সিরিজ জেতালেন
দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে সিরিজ জেতালেন
সর্বশেষ খবর
রাবিতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
রাবিতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বারিতে কৃষি যন্ত্রপাতির অংশীজনের সন্নিবদ্ধ কর্মশালা
বারিতে কৃষি যন্ত্রপাতির অংশীজনের সন্নিবদ্ধ কর্মশালা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার সময় স্বামী-স্ত্রী আটক
অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার সময় স্বামী-স্ত্রী আটক

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের সঙ্গে ভাইয়েকানোর ড্র
রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের সঙ্গে ভাইয়েকানোর ড্র

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তে জোতার গোলে ১০ জনের লিভারপুলের ড্র
শেষ মুহূর্তে জোতার গোলে ১০ জনের লিভারপুলের ড্র

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউনের অভিশংসন: সাংবিধানিক আদালত বসবে সোমবার
ইউনের অভিশংসন: সাংবিধানিক আদালত বসবে সোমবার

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির নাগরিকত্ব পেলেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট হাভিয়ের
ইতালির নাগরিকত্ব পেলেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট হাভিয়ের

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত দ. আফ্রিকা-পাকিস্তানের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি
বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত দ. আফ্রিকা-পাকিস্তানের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজ আফগানদের
জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজ আফগানদের

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের ওপর হামলা
কুষ্টিয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের ওপর হামলা

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহৃত ২ বাংলাদেশিসহ ৪ রোহিঙ্গাকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি
অপহৃত ২ বাংলাদেশিসহ ৪ রোহিঙ্গাকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বসুন্ধরা ‍শুভসংঘের মোমবাতি প্রজ্বালন
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বসুন্ধরা ‍শুভসংঘের মোমবাতি প্রজ্বালন

৪ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেকনাফে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ আটক ১
টেকনাফে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ আটক ১

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
মুন্সিগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্র গঠনে বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে রামপালে সমাবেশ
রাষ্ট্র গঠনে বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে রামপালে সমাবেশ

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হেফাজতে ইসলামের খুলনা জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন
হেফাজতে ইসলামের খুলনা জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দখল-চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : গণতন্ত্র মঞ্চ
দখল-চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : গণতন্ত্র মঞ্চ

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষক দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নবীউল্লাহ নবীর মতবিনিময়
কৃষক দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নবীউল্লাহ নবীর মতবিনিময়

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‌‘স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতের দালাল’
‌‘স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতের দালাল’

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশ দেখে দৌঁড়ে পালাল চালক, পিকআপ থেকে উদ্ধার লাখ টাকার চিনি
পুলিশ দেখে দৌঁড়ে পালাল চালক, পিকআপ থেকে উদ্ধার লাখ টাকার চিনি

৮ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

ফ্যাসিস্ট ও তাদের দেশি-বিদেশি দোসর এখনো তৎপর : জোনায়েদ সাকি
ফ্যাসিস্ট ও তাদের দেশি-বিদেশি দোসর এখনো তৎপর : জোনায়েদ সাকি

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে অটোভ্যানের ধাক্কায় শিশু নিহত
গোপালগঞ্জে অটোভ্যানের ধাক্কায় শিশু নিহত

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে কড়াইল বস্তিতে ফায়ার সার্ভিসের গণসংযোগ
অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে কড়াইল বস্তিতে ফায়ার সার্ভিসের গণসংযোগ

৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

জন্মদিনেও বিস্ফোরক স্বস্তিকা
জন্মদিনেও বিস্ফোরক স্বস্তিকা

৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

১৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

১৯ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’
‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন

২২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

১৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের
জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

১৬ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?
ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?

১৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত

সম্পাদকীয়

প্রতিটি শিশুরই আছে সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ
প্রতিটি শিশুরই আছে সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ

বিশেষ আয়োজন

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

এ এক মজার স্কুল...
এ এক মজার স্কুল...

বিশেষ আয়োজন

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা