শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

শহীদবিহীন ঢাকা

বেলাল চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শহীদবিহীন ঢাকা

বাংলাদেশের প্রথিতযশা কবি শহীদ কাদরী এক সময় ছিলেন ইউরোপে পরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টনে। শহীদ সম্পর্কে বহু উড়ো খবর শোনা যায় প্রায়শ। সত্য-মিথ্যা বলা মুশকিল। তবে শহীদ কাদরী যে ঢাকায় নেই বা শহীদবিহীন ঢাকা শহর এটা দেখছি শহীদের শত্রুমিত্র সবার কাছেই সমান আক্ষেপ ও বেদনার নানা সময়ে এবং প্রসঙ্গে অনেককেই বলতে শুনেছি, ‘আহা শহীদ যদি থাকতে এখন, বেশ হত।’ এই একটি বাক্য দিয়েই বোঝা যায়, শহীদের মিত্র এবং শত্রুরা কতটা ‘মিস’ করত শহীদকে। যে কোন বিষয়ে প্রসঙ্গ থেকে প্রসঙ্গান্তরে যেতে শহীদদের ক্ষমতা ছিল এক কথায় দ্বিতীয় রহিত। ২৮ আগস্ট শহীদ চলে গেলেন না ফেরার দেশে। আমাদের সাহিত্যের অঙ্গনে শহীদের অনুপস্থিতি সত্যি এই সময়ের একটি বিরাট ঘটনা।

শহীদ মানেই ঢাকার অশুনতি কাফে, রেস্তোরাঁ চায়ের দোকানে অখণ্ড ও নির্ভেজাল আড্ডা আর আড্ডা, সদলবলে অ্যাসফল্টের রাস্তা, অলিগলি ভেঙে উদ্দেশ্যবিহীন ঘুরে বেড়ানো দিনের পর দিন, রাতের পর রাত। জমজমাট আড্ডার জন্য যত গুণাবলির প্রয়োজন সেগুলোর সবকটাই শহীদদের মধ্যে অধিক ছাড়া কম ছিল না। যার ফলে যেখানেই শহীদ কাদরী সেখানেই অন্তহীন আড্ডা আর আড্ডা। চায়ের পেয়ালায় তুমুল ঝড়। তা সে শতজীর্ণ চায়ের দোকানেই হোক, চাই শহীদদের নিজের কিংবা অন্য যে কারুর আস্তানা কিংবা আস্তাবল যাই হোক না কোন, এ ব্যাপারে শহীদের কোনো বাছবিচার নেই। কবি বলে শহীদ যে শুধু কবিদের সঙ্গেই আড্ডা দিত মোটেই তা নয়। শহীদদের আড্ডার পরিমণ্ডলে বহু বিচিত্র চরিত্রের সমাবেশ ঘটত। তবে কবি ও কবিতা যে শহীদের কাছে পরম উপাদেয় ও মুখরোচক প্রসঙ্গ ছিল তা তো বলাই বাহুল্য। শহীদকে নিয়ে অজস্র চুটকি, বহু রসিকতা, অনেক কৌতুক প্রচলিত আছে বাজারে। সংখ্যার দিক থেকে সেগুলো এতই প্রতুল ও কৌতূহলোদ্দীপক যে কোনটা ছেড়ে কোনটার কথা বলি! শহীদকে নিয়ে বহু গল্প তার বন্ধুদের মুখে মুখে ঘোরে প্রায় নিত্য এবং প্রিয় প্রসঙ্গে মতো।

এমন একটা সময় ছিল যখন শহীদ কাদরীর দিন শুরু হতো বেলা বারোটার পর থেকে। সদ্য ঘুমভাঙা চোখে মুখে জলের ছিটে দিলো না দিলো, ভরদপুরের রোদ মাথায় নিয়ে শহীদ বেরিয়ে পড়ত আড্ডার সন্ধানে। ওয়ারি পাড়ার কোন চা দোকানের মধ্যাহ্নকালীন আড্ডা সেরে শেষ বিকালের পড়ন্ত রোদ ঝিরঝিরে হাওয়া শরীরে মেখে শহীদ এগুলো বাংলাবাজারের দিকে। বিউটি বোডিং কিংবা গোবিন্দ ধাম ছিল তার গন্তব্যস্থল। রাত ন’টা দশটার দিকে আবার নবাবপুরের কোনো হোটেল কিংবা রেস্তোরাঁ। রাত ১২টার পর ফুলবাড়িয়া রেল ইস্টেশনের টি-স্টল। সেখানে থেকে ভোর ৪টা কি ৫টার দিকে এলোমেলো ইতিউতি হাঁটতে হাঁটতে ততক্ষণে চা দোকানগুলোর উনোনে আঁচ দেওয়া শুরু হয়ে গেছে, জিলিপি ভাজার আয়োজন চলছে। ঝাপসা ফিকে অন্ধকারে জেগে উঠেছে দু’একজন মানুষ। ঝাড়ুদার ঝাড়ুদারনীরা নেমে পড়েছে রাস্তায়। শহীদ গরম গরম জিলাপি সহযোগে দোকানের প্রথম কাপ চা। গতরাতের শেষ কাপ চাও শহীদই পান করেছিল। খেয়ে সিদ্দিকবাজারে ঘরে ফিরে একটানা ঘুম লাগাতে দুপুর বারোটা অব্দি। ফের দুপুর ১২টা থেকে শুরু হতো। এইভাবে শহীদ কাটিয়েছে তার প্রথম যৌবনের অনেকগুলো বছর তার ভাই শাহিদ কাদরীর প্রশ্রয়ে আড্ডা অন্তপ্রাণ শহীদদের।

শহীদ কাদরী সর্বতোভাবে একজন খাঁটি কবি। শহীদ এমন কবিদের দলে যারা অত্যন্ত কম লিখেন কিন্তু তাদের প্রতিটি রচনাই সমানভাবে উল্লেখযোগ্য। এবং পাঠক, সমাজে আদৃত হয়। সংখ্যার দিক থেকে এত কম লিখেছেন যে বিশ্বাসই হতে চায় না তারা কী করে একজন মালার্মে কিংবা টেড হিউজসে হতে পেরেছেন। কারা অনুরাগীরা কিন্তু আগ্রহ ব্যাকুলতার সঙ্গে প্রতীক্ষায় থাকেন তাদের প্রতিটি নতুন রচনার জন্য। কেন না সেগুলোই পাঠকের কাছে এক অনির্বচনীয় অভিজ্ঞতার উপহার স্বরূপ। বিগত পনেরো বছরে শহীদদের মাত্র দুটি কাব্যগ্রন্থ বেরিয়েছে। সব মিলিয়ে তার কবিতার সংখ্যা হয়তো শতাধিকও হবে না। ব্যক্তিগত জীবনে শহীদ অত্যন্ত মার্জিত, সুরাসিক এবং বন্ধুবৎসল অমিয় কোমল হৃদয়। ক্ষুরধার, রসালো তির্যক বাক্যবাণে শহীদে পটুত্ব অসাধারণ কিন্তু সেটা নির্ভেজাল ও মলিনতাহীন। শহীদদের কবিতায় মূর্ত হয়ে ওঠে শহুরে মানুষ নাগরিক মানসের প্রতিচ্ছবি, তাদের সমস্যা-জর্জরিত জটিল জীবন, ভাবাবেগ, আতঙ্ক, অনিশ্চয়তাবোধ, ক্রোধ, হিংসা, হতাশা কখনো বহিরাশ্রয়ী প্রতীকের গভীরতায় কখনো তীক্ষ উপমায় রূপকল্পে। বিংশ শতাব্দীর রুদ্ধশ্বাস নাগরিক জীবনে নাটকীয় স্পন্দনময়তাকে শহীদ তার কবিতার সর্বাঙ্গে বিস্ময়ের নিপুণতার সঙ্গে সংহত করে তোলেন। তার প্রতিটি কবিতাই বুদ্ধিদীপ্ত ও ঝকঝকে। তার ভাষা অত্যন্ত ঋজু সংকেতময় এবং তীব্র গতিসম্পন্ন। ত্রিশোত্তর বাংলা কবিতার নিরক্ত ধমনিতে শহীদ নতুন রক্তচ্ছ্বাস এনে দিয়েছেন। সোপার্জিত মুদ্রা অঙ্কিত করেছেন তার কাব্যপ্রতিমায়। প্রেমের কবিতায় শহীদ একটি ব্যাপক প্রেমানুভূতিকে পরতে পরতে মেলে ধরে তার মধ্যে সঞ্চরিত করেন শাশ্বত রহস্যের আর্থি আকুতি। তার দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ ‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’র সুন্দর প্রচ্ছদচিত্রটি এঁকেছেন শহীদের রূপসী এবং বিদূষী স্ত্রী নাজমুন্নেসা ওরফে পিয়ারী। আর কবি গ্রন্থটি উৎসর্গ করেছেন পিয়ারীকে। উৎসর্গপত্রের উজ্জ্বল পঙিক্ত দুটি তুলে দিচ্ছি—‘গানগুলো যেন পোষা হরিণের পাল/ তোমার চরণ চিহ্নের অভিসারী।’ মধুর দাম্পত্য ছবি নয় কি? আর একটা গোপন খবর, বিজ্ঞানের অধ্যাপিকা হলেও নাজমুন্নেসা ছবি আঁকা ও কবিতা লেখাতেও বিশেষ পারদর্শিনী।

শহীদ পাবলো নেরুদা আকতাভিও পাজ, সেফেরিসের কিছু কবিতার চমৎকার তরতাজা অনুবাদ করেছিলেন বাংলায়। কবিতা ও সাহিত্যবিষয়ক আলোচনায় শহীদ ইতিমধ্যেই লব্ধপ্রতিষ্ঠা। দৈনিক সংবাদপত্রের রবিবাসরীয়তে নিয়মিত ফিচার লিখে শহীদ প্রমাণ করেছেন তার গদ্যশৈলী তার কবিতার মতোই অনুকরণীয়। ইংরেজি রচনাতেও শহীদ অত্যন্ত সাবলীল। কিছু বাংলা কবিতার ইংরেজি অনুবাদও করেছিলেন এক সময়।

শহীদদের  মতো প্রকৃত খাদ্য রসিক আমি অন্তত জীবনে খুব কমই দেখেছি। ভালো খাবারের প্রতি তার এক ধরনের দুর্ময় টান ছিল। দানাদার কী জিনিস এবং দানাদার খাওয়ার ভেতর কী অনির্বচনীয় স্বাদ সুখ ও তৃপ্তি পাওয়া যায় সেটা আমি শহীদদের অভিব্যক্তি থেকেই বুঝেছিলাম।

অসম্ভব ভালো গালগল্প বানানোর একটা আশ্চর্য এবং সহজাত ক্ষমতা ছিল শহীদের। এ ব্যাপারে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই একটি সরস এবং উপাদেয় গল্পের জন্য প্রকৃত তথ্য কখনো বাধার বিদ্ধ্যচল হয়ে দাঁড়াতে পারেনি শহীদের সামনে। প্রয়োজনে কাটছাঁটা বা সংযোজন, পরিবর্ধনের এক নিপুণ শিল্পী ছিল শহীদ। শহীদের পড়াশোনার পরিধি ছিল বিশাল, বিচিত্র ও ব্যাপক। কিন্তু তাই বলে অযথা পণ্ডিত্যের ভারে শহীদকে কখনো ন্যুব্জ হতে দেখিনি। শহীদ তার পড়াশোনাকে ব্যবহার করত খাপখোলা বাঁকা তরবারির মতো। আর ছিল শহীদের সেই প্রায় কিংবদন্তিখ্যাত অট্টহাসি। হাস না বলে হাস্য বললে বোধ হয় কিছুটা মানানসই হয়। এই হাসি দিয়ে যে শহীদ কত রথী-মহারথীকে কুপোকাত করেছে, কত অসার দশ্বের ফাঁপা বেলুনকে মুহূর্তে চুপসে দিয়েছে তার হিসাব-নিকাশ নেই। কিন্তু এই যে এত কিছু যে শহীদকে নিয়ে অর্থাৎ তুখোড় আড্ডাবাজ শহীদ, বাকপটু শহীদ, বিশালবপু শহীদ, পণ্ডিত শহীদ তার সব পরিচয়কে ছাপিয়ে শহীদের ভেতর যে এক সরল, অভিমানী ও অমলিন শিশু এবং সর্বোপরি একজন বড়-মাপের  কবি লুকিয়ে রয়েছে—তার মধ্যে কিন্তু কোথাও একরত্তি খাদ মেশানো নেই। আমার মতে শহীদবিহীন ঢাকা শহরকে আগের তুলনায় অনেক নিষ্প্রভ দেখায়। শহীদের স্বেচ্ছায় নির্বাসনের সঙ্গে সঙ্গে ঢাকা শহর হারিয়েছে তার ঔজ্জ্বল্য, তার মেধাবী রাত আর দিন, বসন্ত দিনের সোনালি কিচেন নক্ষত্রের মতো চকচকে মুদ্রার আস্ফাালন উল্লাস দুহাতের আঙুল গলানো অজস্রতা।

এই শহীদই আমার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিল স্বাধীনতা-পূর্ব ও পরবর্তীকালে যথাক্রমে টাঙ্গাইলের রফিক আজাদ, পশ্চিম থেকে আগত মাহমুদুল হককে। এরপর কী করে যে আমরা সবাই একই গোয়ালের হয়ে যাই তা টের পাইনি। শহীদের সঙ্গে আমার যতবারই দেখা হতো প্রবাস জীবনের ফাঁকে ফাঁকে। আমি ছিলাম আজন্ম প্রবাসী। আজ এ শহর তো কাল ও শহরে। আজ এ বেলা নারিন্দা তো অন্যবেলা তেজকুনিপাড়া। তবে সে দিনের নারিন্দা আর শহর ঢাকার তেজকুনিপাড়ার দ্বিরত্ব বা অবস্থায় দিয়ে আজকে ওই জায়গা দুটি নির্ণয় করতে গেলে বিপদে পড়বেই। সমূহ সম্ভাবনা। একদা জেলা শহর ঢাকা আর আজকের রাজধানী শহর ঢাকার বিস্তর ফারাক। যেমন সে দিনকার শ্রীদাস লেন নিবাসী তরুণ কবি যশোপ্রার্থী শহীদ কাদরী আর হাল সাকিন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অঙ্গরাজ্য বোস্টন নিবাসী স্থিতিজাত্য শহীদ কাদরীর মধ্যে যোজন প্রমাণ যতটা দূরত্ব। কথাবার্তায় শহীদের হয়তো ভরাট কণ্ঠের কারণেই দারুণ একটা সম্মোহনী শক্তি ছিল। তা সে খুব সিরিয়াস কথার বেলাতেই হোক চাই হালকা মেজাজের চটুল কথাবার্তাই হোক। তার স্বাধীনতাচেতা জীবনযাপন। কারুক্কে তোয়াক্কা করতে হয় না। মাঝখানে দীর্ঘ অদর্শন। ৩১ আগস্ট সে দেশে এসেছে, প্রিয় বাংলাদেশে। সে আর ফিরবে না মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। তবু আমার সঙ্গে চিরদিনের জন্য দেখা হবে না। কবি শহীদ কাদরীর আত্মা শান্তি লাভ করুক।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৫০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি
সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম