শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

শহীদবিহীন ঢাকা

বেলাল চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শহীদবিহীন ঢাকা

বাংলাদেশের প্রথিতযশা কবি শহীদ কাদরী এক সময় ছিলেন ইউরোপে পরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টনে। শহীদ সম্পর্কে বহু উড়ো খবর শোনা যায় প্রায়শ। সত্য-মিথ্যা বলা মুশকিল। তবে শহীদ কাদরী যে ঢাকায় নেই বা শহীদবিহীন ঢাকা শহর এটা দেখছি শহীদের শত্রুমিত্র সবার কাছেই সমান আক্ষেপ ও বেদনার নানা সময়ে এবং প্রসঙ্গে অনেককেই বলতে শুনেছি, ‘আহা শহীদ যদি থাকতে এখন, বেশ হত।’ এই একটি বাক্য দিয়েই বোঝা যায়, শহীদের মিত্র এবং শত্রুরা কতটা ‘মিস’ করত শহীদকে। যে কোন বিষয়ে প্রসঙ্গ থেকে প্রসঙ্গান্তরে যেতে শহীদদের ক্ষমতা ছিল এক কথায় দ্বিতীয় রহিত। ২৮ আগস্ট শহীদ চলে গেলেন না ফেরার দেশে। আমাদের সাহিত্যের অঙ্গনে শহীদের অনুপস্থিতি সত্যি এই সময়ের একটি বিরাট ঘটনা।

শহীদ মানেই ঢাকার অশুনতি কাফে, রেস্তোরাঁ চায়ের দোকানে অখণ্ড ও নির্ভেজাল আড্ডা আর আড্ডা, সদলবলে অ্যাসফল্টের রাস্তা, অলিগলি ভেঙে উদ্দেশ্যবিহীন ঘুরে বেড়ানো দিনের পর দিন, রাতের পর রাত। জমজমাট আড্ডার জন্য যত গুণাবলির প্রয়োজন সেগুলোর সবকটাই শহীদদের মধ্যে অধিক ছাড়া কম ছিল না। যার ফলে যেখানেই শহীদ কাদরী সেখানেই অন্তহীন আড্ডা আর আড্ডা। চায়ের পেয়ালায় তুমুল ঝড়। তা সে শতজীর্ণ চায়ের দোকানেই হোক, চাই শহীদদের নিজের কিংবা অন্য যে কারুর আস্তানা কিংবা আস্তাবল যাই হোক না কোন, এ ব্যাপারে শহীদের কোনো বাছবিচার নেই। কবি বলে শহীদ যে শুধু কবিদের সঙ্গেই আড্ডা দিত মোটেই তা নয়। শহীদদের আড্ডার পরিমণ্ডলে বহু বিচিত্র চরিত্রের সমাবেশ ঘটত। তবে কবি ও কবিতা যে শহীদের কাছে পরম উপাদেয় ও মুখরোচক প্রসঙ্গ ছিল তা তো বলাই বাহুল্য। শহীদকে নিয়ে অজস্র চুটকি, বহু রসিকতা, অনেক কৌতুক প্রচলিত আছে বাজারে। সংখ্যার দিক থেকে সেগুলো এতই প্রতুল ও কৌতূহলোদ্দীপক যে কোনটা ছেড়ে কোনটার কথা বলি! শহীদকে নিয়ে বহু গল্প তার বন্ধুদের মুখে মুখে ঘোরে প্রায় নিত্য এবং প্রিয় প্রসঙ্গে মতো।

এমন একটা সময় ছিল যখন শহীদ কাদরীর দিন শুরু হতো বেলা বারোটার পর থেকে। সদ্য ঘুমভাঙা চোখে মুখে জলের ছিটে দিলো না দিলো, ভরদপুরের রোদ মাথায় নিয়ে শহীদ বেরিয়ে পড়ত আড্ডার সন্ধানে। ওয়ারি পাড়ার কোন চা দোকানের মধ্যাহ্নকালীন আড্ডা সেরে শেষ বিকালের পড়ন্ত রোদ ঝিরঝিরে হাওয়া শরীরে মেখে শহীদ এগুলো বাংলাবাজারের দিকে। বিউটি বোডিং কিংবা গোবিন্দ ধাম ছিল তার গন্তব্যস্থল। রাত ন’টা দশটার দিকে আবার নবাবপুরের কোনো হোটেল কিংবা রেস্তোরাঁ। রাত ১২টার পর ফুলবাড়িয়া রেল ইস্টেশনের টি-স্টল। সেখানে থেকে ভোর ৪টা কি ৫টার দিকে এলোমেলো ইতিউতি হাঁটতে হাঁটতে ততক্ষণে চা দোকানগুলোর উনোনে আঁচ দেওয়া শুরু হয়ে গেছে, জিলিপি ভাজার আয়োজন চলছে। ঝাপসা ফিকে অন্ধকারে জেগে উঠেছে দু’একজন মানুষ। ঝাড়ুদার ঝাড়ুদারনীরা নেমে পড়েছে রাস্তায়। শহীদ গরম গরম জিলাপি সহযোগে দোকানের প্রথম কাপ চা। গতরাতের শেষ কাপ চাও শহীদই পান করেছিল। খেয়ে সিদ্দিকবাজারে ঘরে ফিরে একটানা ঘুম লাগাতে দুপুর বারোটা অব্দি। ফের দুপুর ১২টা থেকে শুরু হতো। এইভাবে শহীদ কাটিয়েছে তার প্রথম যৌবনের অনেকগুলো বছর তার ভাই শাহিদ কাদরীর প্রশ্রয়ে আড্ডা অন্তপ্রাণ শহীদদের।

শহীদ কাদরী সর্বতোভাবে একজন খাঁটি কবি। শহীদ এমন কবিদের দলে যারা অত্যন্ত কম লিখেন কিন্তু তাদের প্রতিটি রচনাই সমানভাবে উল্লেখযোগ্য। এবং পাঠক, সমাজে আদৃত হয়। সংখ্যার দিক থেকে এত কম লিখেছেন যে বিশ্বাসই হতে চায় না তারা কী করে একজন মালার্মে কিংবা টেড হিউজসে হতে পেরেছেন। কারা অনুরাগীরা কিন্তু আগ্রহ ব্যাকুলতার সঙ্গে প্রতীক্ষায় থাকেন তাদের প্রতিটি নতুন রচনার জন্য। কেন না সেগুলোই পাঠকের কাছে এক অনির্বচনীয় অভিজ্ঞতার উপহার স্বরূপ। বিগত পনেরো বছরে শহীদদের মাত্র দুটি কাব্যগ্রন্থ বেরিয়েছে। সব মিলিয়ে তার কবিতার সংখ্যা হয়তো শতাধিকও হবে না। ব্যক্তিগত জীবনে শহীদ অত্যন্ত মার্জিত, সুরাসিক এবং বন্ধুবৎসল অমিয় কোমল হৃদয়। ক্ষুরধার, রসালো তির্যক বাক্যবাণে শহীদে পটুত্ব অসাধারণ কিন্তু সেটা নির্ভেজাল ও মলিনতাহীন। শহীদদের কবিতায় মূর্ত হয়ে ওঠে শহুরে মানুষ নাগরিক মানসের প্রতিচ্ছবি, তাদের সমস্যা-জর্জরিত জটিল জীবন, ভাবাবেগ, আতঙ্ক, অনিশ্চয়তাবোধ, ক্রোধ, হিংসা, হতাশা কখনো বহিরাশ্রয়ী প্রতীকের গভীরতায় কখনো তীক্ষ উপমায় রূপকল্পে। বিংশ শতাব্দীর রুদ্ধশ্বাস নাগরিক জীবনে নাটকীয় স্পন্দনময়তাকে শহীদ তার কবিতার সর্বাঙ্গে বিস্ময়ের নিপুণতার সঙ্গে সংহত করে তোলেন। তার প্রতিটি কবিতাই বুদ্ধিদীপ্ত ও ঝকঝকে। তার ভাষা অত্যন্ত ঋজু সংকেতময় এবং তীব্র গতিসম্পন্ন। ত্রিশোত্তর বাংলা কবিতার নিরক্ত ধমনিতে শহীদ নতুন রক্তচ্ছ্বাস এনে দিয়েছেন। সোপার্জিত মুদ্রা অঙ্কিত করেছেন তার কাব্যপ্রতিমায়। প্রেমের কবিতায় শহীদ একটি ব্যাপক প্রেমানুভূতিকে পরতে পরতে মেলে ধরে তার মধ্যে সঞ্চরিত করেন শাশ্বত রহস্যের আর্থি আকুতি। তার দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ ‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’র সুন্দর প্রচ্ছদচিত্রটি এঁকেছেন শহীদের রূপসী এবং বিদূষী স্ত্রী নাজমুন্নেসা ওরফে পিয়ারী। আর কবি গ্রন্থটি উৎসর্গ করেছেন পিয়ারীকে। উৎসর্গপত্রের উজ্জ্বল পঙিক্ত দুটি তুলে দিচ্ছি—‘গানগুলো যেন পোষা হরিণের পাল/ তোমার চরণ চিহ্নের অভিসারী।’ মধুর দাম্পত্য ছবি নয় কি? আর একটা গোপন খবর, বিজ্ঞানের অধ্যাপিকা হলেও নাজমুন্নেসা ছবি আঁকা ও কবিতা লেখাতেও বিশেষ পারদর্শিনী।

শহীদ পাবলো নেরুদা আকতাভিও পাজ, সেফেরিসের কিছু কবিতার চমৎকার তরতাজা অনুবাদ করেছিলেন বাংলায়। কবিতা ও সাহিত্যবিষয়ক আলোচনায় শহীদ ইতিমধ্যেই লব্ধপ্রতিষ্ঠা। দৈনিক সংবাদপত্রের রবিবাসরীয়তে নিয়মিত ফিচার লিখে শহীদ প্রমাণ করেছেন তার গদ্যশৈলী তার কবিতার মতোই অনুকরণীয়। ইংরেজি রচনাতেও শহীদ অত্যন্ত সাবলীল। কিছু বাংলা কবিতার ইংরেজি অনুবাদও করেছিলেন এক সময়।

শহীদদের  মতো প্রকৃত খাদ্য রসিক আমি অন্তত জীবনে খুব কমই দেখেছি। ভালো খাবারের প্রতি তার এক ধরনের দুর্ময় টান ছিল। দানাদার কী জিনিস এবং দানাদার খাওয়ার ভেতর কী অনির্বচনীয় স্বাদ সুখ ও তৃপ্তি পাওয়া যায় সেটা আমি শহীদদের অভিব্যক্তি থেকেই বুঝেছিলাম।

অসম্ভব ভালো গালগল্প বানানোর একটা আশ্চর্য এবং সহজাত ক্ষমতা ছিল শহীদের। এ ব্যাপারে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই একটি সরস এবং উপাদেয় গল্পের জন্য প্রকৃত তথ্য কখনো বাধার বিদ্ধ্যচল হয়ে দাঁড়াতে পারেনি শহীদের সামনে। প্রয়োজনে কাটছাঁটা বা সংযোজন, পরিবর্ধনের এক নিপুণ শিল্পী ছিল শহীদ। শহীদের পড়াশোনার পরিধি ছিল বিশাল, বিচিত্র ও ব্যাপক। কিন্তু তাই বলে অযথা পণ্ডিত্যের ভারে শহীদকে কখনো ন্যুব্জ হতে দেখিনি। শহীদ তার পড়াশোনাকে ব্যবহার করত খাপখোলা বাঁকা তরবারির মতো। আর ছিল শহীদের সেই প্রায় কিংবদন্তিখ্যাত অট্টহাসি। হাস না বলে হাস্য বললে বোধ হয় কিছুটা মানানসই হয়। এই হাসি দিয়ে যে শহীদ কত রথী-মহারথীকে কুপোকাত করেছে, কত অসার দশ্বের ফাঁপা বেলুনকে মুহূর্তে চুপসে দিয়েছে তার হিসাব-নিকাশ নেই। কিন্তু এই যে এত কিছু যে শহীদকে নিয়ে অর্থাৎ তুখোড় আড্ডাবাজ শহীদ, বাকপটু শহীদ, বিশালবপু শহীদ, পণ্ডিত শহীদ তার সব পরিচয়কে ছাপিয়ে শহীদের ভেতর যে এক সরল, অভিমানী ও অমলিন শিশু এবং সর্বোপরি একজন বড়-মাপের  কবি লুকিয়ে রয়েছে—তার মধ্যে কিন্তু কোথাও একরত্তি খাদ মেশানো নেই। আমার মতে শহীদবিহীন ঢাকা শহরকে আগের তুলনায় অনেক নিষ্প্রভ দেখায়। শহীদের স্বেচ্ছায় নির্বাসনের সঙ্গে সঙ্গে ঢাকা শহর হারিয়েছে তার ঔজ্জ্বল্য, তার মেধাবী রাত আর দিন, বসন্ত দিনের সোনালি কিচেন নক্ষত্রের মতো চকচকে মুদ্রার আস্ফাালন উল্লাস দুহাতের আঙুল গলানো অজস্রতা।

এই শহীদই আমার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিল স্বাধীনতা-পূর্ব ও পরবর্তীকালে যথাক্রমে টাঙ্গাইলের রফিক আজাদ, পশ্চিম থেকে আগত মাহমুদুল হককে। এরপর কী করে যে আমরা সবাই একই গোয়ালের হয়ে যাই তা টের পাইনি। শহীদের সঙ্গে আমার যতবারই দেখা হতো প্রবাস জীবনের ফাঁকে ফাঁকে। আমি ছিলাম আজন্ম প্রবাসী। আজ এ শহর তো কাল ও শহরে। আজ এ বেলা নারিন্দা তো অন্যবেলা তেজকুনিপাড়া। তবে সে দিনের নারিন্দা আর শহর ঢাকার তেজকুনিপাড়ার দ্বিরত্ব বা অবস্থায় দিয়ে আজকে ওই জায়গা দুটি নির্ণয় করতে গেলে বিপদে পড়বেই। সমূহ সম্ভাবনা। একদা জেলা শহর ঢাকা আর আজকের রাজধানী শহর ঢাকার বিস্তর ফারাক। যেমন সে দিনকার শ্রীদাস লেন নিবাসী তরুণ কবি যশোপ্রার্থী শহীদ কাদরী আর হাল সাকিন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অঙ্গরাজ্য বোস্টন নিবাসী স্থিতিজাত্য শহীদ কাদরীর মধ্যে যোজন প্রমাণ যতটা দূরত্ব। কথাবার্তায় শহীদের হয়তো ভরাট কণ্ঠের কারণেই দারুণ একটা সম্মোহনী শক্তি ছিল। তা সে খুব সিরিয়াস কথার বেলাতেই হোক চাই হালকা মেজাজের চটুল কথাবার্তাই হোক। তার স্বাধীনতাচেতা জীবনযাপন। কারুক্কে তোয়াক্কা করতে হয় না। মাঝখানে দীর্ঘ অদর্শন। ৩১ আগস্ট সে দেশে এসেছে, প্রিয় বাংলাদেশে। সে আর ফিরবে না মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। তবু আমার সঙ্গে চিরদিনের জন্য দেখা হবে না। কবি শহীদ কাদরীর আত্মা শান্তি লাভ করুক।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
পর্যাপ্ত প্রতিভা নেই, সংবেদনশীল খাতে বিদেশি অপরিহার্য: ট্রাম্প
পর্যাপ্ত প্রতিভা নেই, সংবেদনশীল খাতে বিদেশি অপরিহার্য: ট্রাম্প

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ফ্রান্সের ওপর চটেছেন ট্রাম্প?
কেন ফ্রান্সের ওপর চটেছেন ট্রাম্প?

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নিখোঁজের ৩ দিন পর নদী থেকে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজের ৩ দিন পর নদী থেকে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক কিশোরের মৃত্যু
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক কিশোরের মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বাজ অলড্রিনের ক্যামেরায় ধরা পড়ে মানবজাতির প্রথম মহাকাশ সেলফি
বাজ অলড্রিনের ক্যামেরায় ধরা পড়ে মানবজাতির প্রথম মহাকাশ সেলফি

১৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা সীমান্তে বড় সেনা ঘাঁটি বানানোর পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
গাজা সীমান্তে বড় সেনা ঘাঁটি বানানোর পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয়নগরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন
বিজয়নগরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৪৪ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৪৪ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৯৯৯-এ খবরে ডাকাত ধরতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে আহত পুলিশ কর্মকর্তা
৯৯৯-এ খবরে ডাকাত ধরতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে আহত পুলিশ কর্মকর্তা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় ৩ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় ৩ ফিলিস্তিনি নিহত

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরাইলের শীর্ষ মন্ত্রী রন ডারমারের পদত্যাগ
ইসরাইলের শীর্ষ মন্ত্রী রন ডারমারের পদত্যাগ

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ইসলায়েলি পরিকল্পনা নিয়ে ফরাসি প্রেসিডেন্টের কড়া বার্তা
পশ্চিম তীরে ইসলায়েলি পরিকল্পনা নিয়ে ফরাসি প্রেসিডেন্টের কড়া বার্তা

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ির পথে ধর্মেন্দ্র
বাড়ির পথে ধর্মেন্দ্র

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

শিবচরে মহাসড়কে তল্লাশি, অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
শিবচরে মহাসড়কে তল্লাশি, অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়-সাদমানের ব্যাটে দারুণ সূচনা বাংলাদেশের
জয়-সাদমানের ব্যাটে দারুণ সূচনা বাংলাদেশের

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে গ্রেপ্তার আ.লীগ নেতা কারাগারে
সিলেটে গ্রেপ্তার আ.লীগ নেতা কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে আবারও হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে আবারও হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুলিয়ায় সড়কে পার্কিং করা বাসে আগুন
আশুলিয়ায় সড়কে পার্কিং করা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'আফগানিস্তানে হাসপাতালে প্রবেশে বোরকা বাধ্যতামূলক'
'আফগানিস্তানে হাসপাতালে প্রবেশে বোরকা বাধ্যতামূলক'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে দুই বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে দুই বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ার জহরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়
মালয়েশিয়ার জহরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে আল-শারা, বিশ্বমঞ্চে ফিরছে সিরিয়া?
যুক্তরাষ্ট্র সফরে আল-শারা, বিশ্বমঞ্চে ফিরছে সিরিয়া?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি
জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন