শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

শহীদবিহীন ঢাকা

বেলাল চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শহীদবিহীন ঢাকা

বাংলাদেশের প্রথিতযশা কবি শহীদ কাদরী এক সময় ছিলেন ইউরোপে পরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টনে। শহীদ সম্পর্কে বহু উড়ো খবর শোনা যায় প্রায়শ। সত্য-মিথ্যা বলা মুশকিল। তবে শহীদ কাদরী যে ঢাকায় নেই বা শহীদবিহীন ঢাকা শহর এটা দেখছি শহীদের শত্রুমিত্র সবার কাছেই সমান আক্ষেপ ও বেদনার নানা সময়ে এবং প্রসঙ্গে অনেককেই বলতে শুনেছি, ‘আহা শহীদ যদি থাকতে এখন, বেশ হত।’ এই একটি বাক্য দিয়েই বোঝা যায়, শহীদের মিত্র এবং শত্রুরা কতটা ‘মিস’ করত শহীদকে। যে কোন বিষয়ে প্রসঙ্গ থেকে প্রসঙ্গান্তরে যেতে শহীদদের ক্ষমতা ছিল এক কথায় দ্বিতীয় রহিত। ২৮ আগস্ট শহীদ চলে গেলেন না ফেরার দেশে। আমাদের সাহিত্যের অঙ্গনে শহীদের অনুপস্থিতি সত্যি এই সময়ের একটি বিরাট ঘটনা।

শহীদ মানেই ঢাকার অশুনতি কাফে, রেস্তোরাঁ চায়ের দোকানে অখণ্ড ও নির্ভেজাল আড্ডা আর আড্ডা, সদলবলে অ্যাসফল্টের রাস্তা, অলিগলি ভেঙে উদ্দেশ্যবিহীন ঘুরে বেড়ানো দিনের পর দিন, রাতের পর রাত। জমজমাট আড্ডার জন্য যত গুণাবলির প্রয়োজন সেগুলোর সবকটাই শহীদদের মধ্যে অধিক ছাড়া কম ছিল না। যার ফলে যেখানেই শহীদ কাদরী সেখানেই অন্তহীন আড্ডা আর আড্ডা। চায়ের পেয়ালায় তুমুল ঝড়। তা সে শতজীর্ণ চায়ের দোকানেই হোক, চাই শহীদদের নিজের কিংবা অন্য যে কারুর আস্তানা কিংবা আস্তাবল যাই হোক না কোন, এ ব্যাপারে শহীদের কোনো বাছবিচার নেই। কবি বলে শহীদ যে শুধু কবিদের সঙ্গেই আড্ডা দিত মোটেই তা নয়। শহীদদের আড্ডার পরিমণ্ডলে বহু বিচিত্র চরিত্রের সমাবেশ ঘটত। তবে কবি ও কবিতা যে শহীদের কাছে পরম উপাদেয় ও মুখরোচক প্রসঙ্গ ছিল তা তো বলাই বাহুল্য। শহীদকে নিয়ে অজস্র চুটকি, বহু রসিকতা, অনেক কৌতুক প্রচলিত আছে বাজারে। সংখ্যার দিক থেকে সেগুলো এতই প্রতুল ও কৌতূহলোদ্দীপক যে কোনটা ছেড়ে কোনটার কথা বলি! শহীদকে নিয়ে বহু গল্প তার বন্ধুদের মুখে মুখে ঘোরে প্রায় নিত্য এবং প্রিয় প্রসঙ্গে মতো।

এমন একটা সময় ছিল যখন শহীদ কাদরীর দিন শুরু হতো বেলা বারোটার পর থেকে। সদ্য ঘুমভাঙা চোখে মুখে জলের ছিটে দিলো না দিলো, ভরদপুরের রোদ মাথায় নিয়ে শহীদ বেরিয়ে পড়ত আড্ডার সন্ধানে। ওয়ারি পাড়ার কোন চা দোকানের মধ্যাহ্নকালীন আড্ডা সেরে শেষ বিকালের পড়ন্ত রোদ ঝিরঝিরে হাওয়া শরীরে মেখে শহীদ এগুলো বাংলাবাজারের দিকে। বিউটি বোডিং কিংবা গোবিন্দ ধাম ছিল তার গন্তব্যস্থল। রাত ন’টা দশটার দিকে আবার নবাবপুরের কোনো হোটেল কিংবা রেস্তোরাঁ। রাত ১২টার পর ফুলবাড়িয়া রেল ইস্টেশনের টি-স্টল। সেখানে থেকে ভোর ৪টা কি ৫টার দিকে এলোমেলো ইতিউতি হাঁটতে হাঁটতে ততক্ষণে চা দোকানগুলোর উনোনে আঁচ দেওয়া শুরু হয়ে গেছে, জিলিপি ভাজার আয়োজন চলছে। ঝাপসা ফিকে অন্ধকারে জেগে উঠেছে দু’একজন মানুষ। ঝাড়ুদার ঝাড়ুদারনীরা নেমে পড়েছে রাস্তায়। শহীদ গরম গরম জিলাপি সহযোগে দোকানের প্রথম কাপ চা। গতরাতের শেষ কাপ চাও শহীদই পান করেছিল। খেয়ে সিদ্দিকবাজারে ঘরে ফিরে একটানা ঘুম লাগাতে দুপুর বারোটা অব্দি। ফের দুপুর ১২টা থেকে শুরু হতো। এইভাবে শহীদ কাটিয়েছে তার প্রথম যৌবনের অনেকগুলো বছর তার ভাই শাহিদ কাদরীর প্রশ্রয়ে আড্ডা অন্তপ্রাণ শহীদদের।

শহীদ কাদরী সর্বতোভাবে একজন খাঁটি কবি। শহীদ এমন কবিদের দলে যারা অত্যন্ত কম লিখেন কিন্তু তাদের প্রতিটি রচনাই সমানভাবে উল্লেখযোগ্য। এবং পাঠক, সমাজে আদৃত হয়। সংখ্যার দিক থেকে এত কম লিখেছেন যে বিশ্বাসই হতে চায় না তারা কী করে একজন মালার্মে কিংবা টেড হিউজসে হতে পেরেছেন। কারা অনুরাগীরা কিন্তু আগ্রহ ব্যাকুলতার সঙ্গে প্রতীক্ষায় থাকেন তাদের প্রতিটি নতুন রচনার জন্য। কেন না সেগুলোই পাঠকের কাছে এক অনির্বচনীয় অভিজ্ঞতার উপহার স্বরূপ। বিগত পনেরো বছরে শহীদদের মাত্র দুটি কাব্যগ্রন্থ বেরিয়েছে। সব মিলিয়ে তার কবিতার সংখ্যা হয়তো শতাধিকও হবে না। ব্যক্তিগত জীবনে শহীদ অত্যন্ত মার্জিত, সুরাসিক এবং বন্ধুবৎসল অমিয় কোমল হৃদয়। ক্ষুরধার, রসালো তির্যক বাক্যবাণে শহীদে পটুত্ব অসাধারণ কিন্তু সেটা নির্ভেজাল ও মলিনতাহীন। শহীদদের কবিতায় মূর্ত হয়ে ওঠে শহুরে মানুষ নাগরিক মানসের প্রতিচ্ছবি, তাদের সমস্যা-জর্জরিত জটিল জীবন, ভাবাবেগ, আতঙ্ক, অনিশ্চয়তাবোধ, ক্রোধ, হিংসা, হতাশা কখনো বহিরাশ্রয়ী প্রতীকের গভীরতায় কখনো তীক্ষ উপমায় রূপকল্পে। বিংশ শতাব্দীর রুদ্ধশ্বাস নাগরিক জীবনে নাটকীয় স্পন্দনময়তাকে শহীদ তার কবিতার সর্বাঙ্গে বিস্ময়ের নিপুণতার সঙ্গে সংহত করে তোলেন। তার প্রতিটি কবিতাই বুদ্ধিদীপ্ত ও ঝকঝকে। তার ভাষা অত্যন্ত ঋজু সংকেতময় এবং তীব্র গতিসম্পন্ন। ত্রিশোত্তর বাংলা কবিতার নিরক্ত ধমনিতে শহীদ নতুন রক্তচ্ছ্বাস এনে দিয়েছেন। সোপার্জিত মুদ্রা অঙ্কিত করেছেন তার কাব্যপ্রতিমায়। প্রেমের কবিতায় শহীদ একটি ব্যাপক প্রেমানুভূতিকে পরতে পরতে মেলে ধরে তার মধ্যে সঞ্চরিত করেন শাশ্বত রহস্যের আর্থি আকুতি। তার দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ ‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’র সুন্দর প্রচ্ছদচিত্রটি এঁকেছেন শহীদের রূপসী এবং বিদূষী স্ত্রী নাজমুন্নেসা ওরফে পিয়ারী। আর কবি গ্রন্থটি উৎসর্গ করেছেন পিয়ারীকে। উৎসর্গপত্রের উজ্জ্বল পঙিক্ত দুটি তুলে দিচ্ছি—‘গানগুলো যেন পোষা হরিণের পাল/ তোমার চরণ চিহ্নের অভিসারী।’ মধুর দাম্পত্য ছবি নয় কি? আর একটা গোপন খবর, বিজ্ঞানের অধ্যাপিকা হলেও নাজমুন্নেসা ছবি আঁকা ও কবিতা লেখাতেও বিশেষ পারদর্শিনী।

শহীদ পাবলো নেরুদা আকতাভিও পাজ, সেফেরিসের কিছু কবিতার চমৎকার তরতাজা অনুবাদ করেছিলেন বাংলায়। কবিতা ও সাহিত্যবিষয়ক আলোচনায় শহীদ ইতিমধ্যেই লব্ধপ্রতিষ্ঠা। দৈনিক সংবাদপত্রের রবিবাসরীয়তে নিয়মিত ফিচার লিখে শহীদ প্রমাণ করেছেন তার গদ্যশৈলী তার কবিতার মতোই অনুকরণীয়। ইংরেজি রচনাতেও শহীদ অত্যন্ত সাবলীল। কিছু বাংলা কবিতার ইংরেজি অনুবাদও করেছিলেন এক সময়।

শহীদদের  মতো প্রকৃত খাদ্য রসিক আমি অন্তত জীবনে খুব কমই দেখেছি। ভালো খাবারের প্রতি তার এক ধরনের দুর্ময় টান ছিল। দানাদার কী জিনিস এবং দানাদার খাওয়ার ভেতর কী অনির্বচনীয় স্বাদ সুখ ও তৃপ্তি পাওয়া যায় সেটা আমি শহীদদের অভিব্যক্তি থেকেই বুঝেছিলাম।

অসম্ভব ভালো গালগল্প বানানোর একটা আশ্চর্য এবং সহজাত ক্ষমতা ছিল শহীদের। এ ব্যাপারে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই একটি সরস এবং উপাদেয় গল্পের জন্য প্রকৃত তথ্য কখনো বাধার বিদ্ধ্যচল হয়ে দাঁড়াতে পারেনি শহীদের সামনে। প্রয়োজনে কাটছাঁটা বা সংযোজন, পরিবর্ধনের এক নিপুণ শিল্পী ছিল শহীদ। শহীদের পড়াশোনার পরিধি ছিল বিশাল, বিচিত্র ও ব্যাপক। কিন্তু তাই বলে অযথা পণ্ডিত্যের ভারে শহীদকে কখনো ন্যুব্জ হতে দেখিনি। শহীদ তার পড়াশোনাকে ব্যবহার করত খাপখোলা বাঁকা তরবারির মতো। আর ছিল শহীদের সেই প্রায় কিংবদন্তিখ্যাত অট্টহাসি। হাস না বলে হাস্য বললে বোধ হয় কিছুটা মানানসই হয়। এই হাসি দিয়ে যে শহীদ কত রথী-মহারথীকে কুপোকাত করেছে, কত অসার দশ্বের ফাঁপা বেলুনকে মুহূর্তে চুপসে দিয়েছে তার হিসাব-নিকাশ নেই। কিন্তু এই যে এত কিছু যে শহীদকে নিয়ে অর্থাৎ তুখোড় আড্ডাবাজ শহীদ, বাকপটু শহীদ, বিশালবপু শহীদ, পণ্ডিত শহীদ তার সব পরিচয়কে ছাপিয়ে শহীদের ভেতর যে এক সরল, অভিমানী ও অমলিন শিশু এবং সর্বোপরি একজন বড়-মাপের  কবি লুকিয়ে রয়েছে—তার মধ্যে কিন্তু কোথাও একরত্তি খাদ মেশানো নেই। আমার মতে শহীদবিহীন ঢাকা শহরকে আগের তুলনায় অনেক নিষ্প্রভ দেখায়। শহীদের স্বেচ্ছায় নির্বাসনের সঙ্গে সঙ্গে ঢাকা শহর হারিয়েছে তার ঔজ্জ্বল্য, তার মেধাবী রাত আর দিন, বসন্ত দিনের সোনালি কিচেন নক্ষত্রের মতো চকচকে মুদ্রার আস্ফাালন উল্লাস দুহাতের আঙুল গলানো অজস্রতা।

এই শহীদই আমার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিল স্বাধীনতা-পূর্ব ও পরবর্তীকালে যথাক্রমে টাঙ্গাইলের রফিক আজাদ, পশ্চিম থেকে আগত মাহমুদুল হককে। এরপর কী করে যে আমরা সবাই একই গোয়ালের হয়ে যাই তা টের পাইনি। শহীদের সঙ্গে আমার যতবারই দেখা হতো প্রবাস জীবনের ফাঁকে ফাঁকে। আমি ছিলাম আজন্ম প্রবাসী। আজ এ শহর তো কাল ও শহরে। আজ এ বেলা নারিন্দা তো অন্যবেলা তেজকুনিপাড়া। তবে সে দিনের নারিন্দা আর শহর ঢাকার তেজকুনিপাড়ার দ্বিরত্ব বা অবস্থায় দিয়ে আজকে ওই জায়গা দুটি নির্ণয় করতে গেলে বিপদে পড়বেই। সমূহ সম্ভাবনা। একদা জেলা শহর ঢাকা আর আজকের রাজধানী শহর ঢাকার বিস্তর ফারাক। যেমন সে দিনকার শ্রীদাস লেন নিবাসী তরুণ কবি যশোপ্রার্থী শহীদ কাদরী আর হাল সাকিন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অঙ্গরাজ্য বোস্টন নিবাসী স্থিতিজাত্য শহীদ কাদরীর মধ্যে যোজন প্রমাণ যতটা দূরত্ব। কথাবার্তায় শহীদের হয়তো ভরাট কণ্ঠের কারণেই দারুণ একটা সম্মোহনী শক্তি ছিল। তা সে খুব সিরিয়াস কথার বেলাতেই হোক চাই হালকা মেজাজের চটুল কথাবার্তাই হোক। তার স্বাধীনতাচেতা জীবনযাপন। কারুক্কে তোয়াক্কা করতে হয় না। মাঝখানে দীর্ঘ অদর্শন। ৩১ আগস্ট সে দেশে এসেছে, প্রিয় বাংলাদেশে। সে আর ফিরবে না মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। তবু আমার সঙ্গে চিরদিনের জন্য দেখা হবে না। কবি শহীদ কাদরীর আত্মা শান্তি লাভ করুক।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

১০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা