শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

হত্যাসহ সব অপরাধের বিচার চাই

খায়রুল কবির খোকন
হত্যাসহ সব অপরাধের বিচার চাই

এ লেখা যখন লিখছি তখন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া হাসপাতালে। নানা জটিল রোগে ভুগছেন তিনি। বুধবার দিবাগত গভীর রাতে তাঁকে নেওয়া হয় এভারকেয়ার হাসপাতালে। সাড়ে ১৬ বছর সরকারের আক্রোশের শিকার ছিলেন বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে ঠাঁই পাওয়া এই নেত্রী। কারাগারে দেশনেত্রীকে বিনা চিকিৎসায় রাখা হয়েছে। তিলে তিলে ঠেলে দেওয়া হয়েছে সংকটাপন্ন অবস্থার দিকে। এমনকি স্লো-পয়জন প্রয়োগ করে মারার চেষ্টা চলেছে এমন অভিযোগও করা হয়েছে দায়িত্বশীল মহল থেকে। চিকিৎসকরা তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার পরামর্শ দিলেও আওয়ামী লীগ সরকারের কাছ থেকে অনুমতি পাওয়া যায়নি। গণ অভ্যুত্থানে সে দুর্দিনের অবসান ঘটেছে। অশেষ কৃতজ্ঞতা আমাদের ছাত্রসমাজের প্রতি। দেশনেত্রীর উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে যুক্তরাজ্যে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে। তবে বিমানে উঠতে হলে নেগেটিভ চাপ সহ্য করার মতো সুস্থতা থাকতে হয়। বিমান ল্যান্ড করার সময় চাপ সহ্য করার শারীরিক সুস্থতাও জরুরি। দীর্ঘদিন ধরে কারাগারে একা ফেলে রাখা হয় তাঁকে। এমনকি গৃহবন্দি থাকার সময়ও চলেছে পরোক্ষভাবে নির্দয় আচরণ। সংকটজনক অবস্থায় ঠেলে দেওয়া হয়েছে তাঁকে।  দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতার জন্য দেশবাসীর দোয়া চাচ্ছি।

বাংলাদেশের মানুষ হিটলার মুসোলিনিকে দেখেনি। তবে তারা শেখ হাসিনাকে দেখেছেন। অবৈধ ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে প্রতিপক্ষের ওপর নির্যাতন নিপীড়ন আর নির্বিচারে হত্যাকান্ড চালানোর রেকর্ড সৃষ্টি করতে চেয়েছিলেন আওয়ামী লীগ নেত্রী। সন্দেহ নেই এক্ষেত্রে তিনি শতভাগ সফল। সাড়ে ১৫ বছরের হত্যা গুমের বিচার হলে বিশ্ববাসী জানবে হিটলার-মুসোলিনির পাশে আরও একটি নাম উচ্চারিত হবে কি না।

সাম্প্রতিক বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে প্রায় ১ হাজার শিক্ষার্থী ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার নাগরিক শহীদ হয়েছেন। আহত হয়েছেন কমপক্ষে ১৫ হাজার। আহতদের অনেকেই গুলিবিদ্ধ। কেউ না কেউ হাসপাতালে প্রাণত্যাগ করছেন প্রায় প্রতিদিন। শহীদের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। নিষ্ঠুরতার প্রতীক আওয়ামী লীগের কর্তৃত্ববাদী শাসনকালের সাড়ে ১৫ বছরে ৭ শতাধিক রাজনৈতিক কর্মী ও অন্য পেশাজীবী ব্যক্তি আয়নাঘরে গুম হয়েছেন। রাজপথের আন্দোলনেও পুলিশ বা অন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গুলিতে বা লাঠিচার্জে এবং ছাত্রলীগ-যুবলীগ মাস্তান বাহিনীর সশস্ত্র হামলায় নিহত হয়েছেন অনেকে। তাতে প্রকৃত শহীদের সংখ্যা সব মিলিয়ে বারো/তেরো শ’র নিচে নয়।

এবার আসা যাক অন্যসব গুরুতর অপরাধের ঘটনায়। নারী-ধর্ষণ, গণধর্ষণ, মারাত্মক নারী নিপীড়ন, শিশু-কিশোর-কিশোরী ধর্ষণ-বলাৎকার, হত্যা ও গুরুতর নির্যাতন, ব্যাংক-লুট, শেয়ার মার্কেট-দস্যুতা এবং ঘুষ-দুর্নীতির মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় সম্পদের অবাধ-লুণ্ঠন আরও নানারকম গুরুতর অপরাধ হয়েছে ক্ষমতাধর আওয়ামী লীগ নেতাদের সরাসরি অংশগ্রহণে কিংবা তাদের সমর্থকদের আশ্রয়-প্রশ্রয়-দানে। এর বাইরে সাধারণ অপরাধীদের অপরাধ তো হয়েছেই সরকারের দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণে- ঘুষ ও মাদকদ্রব্যের চোরাকারবার এবং রাষ্ট্র-সম্পদ অবৈধ অর্জন বা দখলবাজিতে। অন্তত ৪০ লাখ কোটি টাকা আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী নামধারী দুর্নীতিবাজ ও ডাকাত-দস্যুরা (তাদের সমর্থক ঠিকাদার ও পুলিশ-কর্মকর্তা এবং অন্যসব আমলাসহ) রাষ্ট্র-সম্পদ থেকে লুটপাট করে নিয়েছেন একটানা দেড় দশক ক্ষমতাসীন থাকাকালে। তার মধ্যে কমপক্ষে ১২ লাখ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন তারা। এসব আওয়ামী লীগ অনুসারী দস্যু-ডাকাত-খুনির সংখ্যা ২ লাখের নিচে নয়। তাদের মধ্যে সবচেয়ে ভয়ংকর দানব অন্তত কুড়ি হাজারের বিচার করতে হবে এক্ষুনি- এই অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদকালের মধ্যেই। অন্যদের বিচার-কাজ চালু থাকবে ধারাবাহিকভাবে।

এই বিচার কর্মকান্ডের যথার্থ সাফল্যের লক্ষ্যে অবিলম্বে পুলিশ ও অন্যসব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংস্কার করতে হবে- পুলিশ সংস্কার কমিশন গঠন ও তাকে দিয়ে উপযুক্ত কর্মকান্ড পরিচালনার মাধ্যমে। সেটি বেশ কঠিন কাজ; ‘প্রায়-অসম্ভব’ একটি রাষ্ট্রীয় তৎপরতা। তবে বর্তমান সরকারের সদিচ্ছা রয়েছে, ভরসা রাখা যায়। কিন্তু অতীতের সরকারগুলো প্রমাণ করেছে- তাদের কারও নেতৃত্বে এই কঠিন কাজটি সম্ভব নয়, একেবারেই সম্ভব নয়। কারণ আসল কথা হচ্ছে- তাদের মধ্যে সেই সততা ও আন্তরিকতা নেই। সদিচ্ছা নেই, সেই দক্ষতাও নেই, তারা সবাই দলকানা। নিজ নিজ রাজনৈতিক ক্ষুদ্র-স্বার্থের ঊর্ধ্বে ওঠার শক্তি-সাহস কোনোটাই নেই।

অতীতের স্বৈরাচার এরশাদ আমলের অগণন হত্যাকান্ডসহ নানা অপরাধের বিচার করা সম্ভব হয়নি প্রধান প্রধান দলের রাজনৈতিক হানাহানি ও হীনমন্য আচরণের কারণে। প্রেসিডেন্ট জিয়া হত্যাকান্ডের বিচার করা যায়নি, মূল হত্যাকারী (যা তথ্যপ্রমাণ বলে) তৎকালীন সেনাপ্রধান লে. জেনারেল হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ পরবর্তীকালে রাষ্ট্রক্ষমতা দখলে নেওয়ায় তা আর সম্ভব হয়নি। কিন্তু স্বৈরাচার এরশাদের পতনের পরও তার সহযোগীদের বিচার করা যায়নি। কেন যায়নি? কারণটা সম্ভবত এই যে, রাজনৈতিক নানা স্বার্থের হিসাব-নিকাশে এটা বাদ দেওয়া হয়েছে। স্মরণ রাখতে হবে এরশাদেরই প্রত্যক্ষ চক্রান্তে চট্টগ্রাম বিদ্রোহের বিচারের নামে জেনারেল আবদুর রহমানের (পরে মৃত বা ‘নিহত’) নেতৃত্বাধীন কোর্ট মার্শালে ১৩ জন মুক্তিযোদ্ধা সামরিক অফিসারের ফাঁসি দেওয়া হয়। অনেক মুক্তিযোদ্ধা সামরিক অফিসারের জেল হয়, অনেকে চাকরি হারান। সে বিচার ছিল এরশাদের সাজানো নাটকের বিচার।

তারও আগে স্বাধীনতার প্রথম সাড়ে তিন বছরে ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট পর্যন্ত সংঘটিত সিরাজ শিকদার হত্যাসহ রাজনৈতিক হত্যাকান্ডগুলোর যার সংখ্যা কুড়ি হাজার কোনো বিচার হয়নি। স্বৈরাচার এরশাদ আমলের অবসানের পরের হত্যাকান্ডসহ গুরুতর অপরাধগুলোর বিচার করাও সম্ভব হয়নি। কারণ, রাজনৈতিক নানা স্বার্থ এ সময় ন্যায়বিচারের চেয়ে বেশি গুরুত্ব পেয়েছে।

অনেক হত্যাকান্ড, পাইকারি সন্ত্রাস, নানা অপরাধ ও অপরাধী গোষ্ঠীর হোতা শীর্ষ সন্ত্রাসীরা কীভাবে জামিন পেয়ে জেল থেকে বেরিয়ে আসছে এখন? কীভাবে প্রতিবেশী দেশের পলাতক-দশা থেকে দুঃসাহসী হয়ে দেশে ফিরছে তারা! এই হলো আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও বিচারব্যবস্থার দুর্বলতার নমুনা। (আমরা কী ভুলে গেলাম- মাত্র দুই দশক আগে ২৩ জন শীর্ষ সন্ত্রাসীর নরক-তান্ডবে ঢাকা নগরীসহ বিভিন্ন নগর-শহর গ্রামাঞ্চল ‘অপরাধীদের মাফিয়া-জগৎ’ সৃষ্টি করে জনজীবন ‘দোজখ’ বানিয়ে ছেড়ে ছিল। তাই তাদের ধরিয়ে দিতে পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছিল। র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন সৃষ্টিই হয়েছিল এসব ইবলিশ-গোষ্ঠীকে প্রতিরোধের লক্ষ্য নিয়ে। এ অবস্থায় কীভাবে আশা করা যায় যে, রাজনৈতিক নেতারা- ভবিষ্যতে পুরনো হত্যাকান্ড ও অন্যসব অপরাধের বিচার করবেন। পুলিশ বাহিনীর প্রকৃত সংস্কার করবেন, আসল রাষ্ট্র ও সমাজ সংস্কারের কাজ করবেন সর্বক্ষেত্রে এবং সফল হবেন?

৫ সেপ্টেম্বর একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত গুরুত্বপূর্ণ খবর- ‘শেখ হাসিনার নামে ১১৯ হত্যা মামলা, তাঁর মন্ত্রীরাও আসামি’। ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে : সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সংঘর্ষ-সংঘাতে বিপুলসংখ্যক লোক প্রাণ হারিয়েছে।

একই পত্রিকার খবরে (৬ সেপ্টেম্বর) বলা হয় : সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার (যিনি পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন) বিরুদ্ধে ৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দায়েরকৃত মামলার সংখ্যা ১৩৮টি, এর মধ্যে ১২৫টি হত্যা মামলা। এই লেখা তৈরির (৬ সেপ্টেম্বর) পরও তার বিরুদ্ধে আরও মামলা দায়েরের সম্ভাবনা রয়েছে। তা যদি না-ও হয়, এই যে ১৩৮টি মামলার বিচার কীভাবে কবে শুরু হবে সেটাই এখন বিশাল এক প্রশ্ন। সে প্রশ্ন শহীদদের পরিবার, ফ্যাসিবাদবিরোধী ও গণতন্ত্র, সুশাসনকামী সব শিক্ষার্থী ও রাজনৈতিক কর্মীদের এবং শান্তিপ্রিয় নিরীহ কোটি কোটি দেশবাসীর। এ ছাড়া রয়েছে আওয়ামী লীগ-কেন্দ্রিক সব ফ্যাসিবাদী সাবেক মন্ত্রী ও নেতাদের এবং আমলা ও ঠিকাদারদের অপরিসীম রাষ্ট্র-লুণ্ঠন, আন্দোলনকারী ও অন্যান্য রাজনৈতিক হত্যাকান্ড। তাদের অন্তত ২ লাখ ব্যক্তি আছেন যারা গুরুতর অপরাধী। তাদের মধ্যে সর্বাপেক্ষা বিপজ্জনক অন্তত কুড়ি হাজার ব্যক্তির দ্রুত বিচার করা অতি জরুরি। কারণ এদের শাস্তিদানের মাধ্যমে ফাঁসি ও কারাদন্ড দিয়ে জেলে বন্দি না করা গেলে রাষ্ট্র ও সমাজ সংস্কার তো হবেই না, সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান হবে অসম্ভব। তার চেয়েও বড় কথা এই লোকগুলো বর্তমান সরকারকে প্রতিমুহূর্তে ক্ষমতাচ্যুত করার ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাবে।

তাই নিপীড়িত দেশবাসীর আকাক্সক্ষা- ছাত্র-জনতার এত আত্মদান যাতে বৃথা না যায়, সে লক্ষ্যে এই কুড়ি হাজার সর্বাপেক্ষা ভয়ংকর অপরাধীর বিচার এক্ষুনি শুরু করতে হবে এবং অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই সমস্ত আদালতের বিচার-কর্মকান্ড সম্পাদন করতে হবে। সবকিছুর আগে মনুষ্যরূপী এই দৈত্য-দানবগুলোকে দ্রুততার সঙ্গে আটক করে (যারা ইতোমধ্যে পালিয়ে দেশের বাইরে চলে গেছেন তাদের ইন্টারপোলের মাধ্যমে ধরে এনে) জেলবন্দি করতে হবে। আর বিচার সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত তারা যাতে কারাবন্দি থাকেন, যাতে জামিন নিয়ে পালিয়ে যেতে না পারেন, সে ব্যবস্থা নিশ্চিত করা দরকার-আইনি প্রক্রিয়ায়।

প্রয়োজনে এসব অপরাধীকে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠনের মাধ্যমে দ্রুত বিচার করতে হবে। সে কাজে অনেক বাড়তি জনবল লাগতে পারে এবং সাধারণ বাজেটের বাইরে আরও ৫০০ কোটি টাকা বাড়তি ব্যয় বরাদ্দ দরকার হতে পারে। প্রয়োজনে তা অবিলম্বে বরাদ্দ করতে হবে। এক্ষেত্রে কোনো রকম সময়ক্ষেপণ আন্দোলনরত শিক্ষার্থী ও গণমানুষ একেবারেই সহ্য করবেন না।

♦ লেখক : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্যসেবা
স্বাস্থ্যসেবা
নির্বাচন বিতর্ক
নির্বাচন বিতর্ক
বাণী
বাণী
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বায়ুদূষণ
বায়ুদূষণ
বেকারত্ব
বেকারত্ব
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
ছেলেবেলার ভুবনখানি
ছেলেবেলার ভুবনখানি
সর্বশেষ খবর
মাত্র একজন ডোম দিয়ে ফেনী হাসপাতালে
১৫ হাজার লাশের ময়নাতদন্ত
মাত্র একজন ডোম দিয়ে ফেনী হাসপাতালে ১৫ হাজার লাশের ময়নাতদন্ত

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জ সদরে বিএনপির সভাপতি সোহেল, সম্পাদক ইসরাইল
কিশোরগঞ্জ সদরে বিএনপির সভাপতি সোহেল, সম্পাদক ইসরাইল

২ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় অটোরিকশা ছিনতাইয়ের চেষ্টা, নারীসহ গ্রেফতার ৩
বগুড়ায় অটোরিকশা ছিনতাইয়ের চেষ্টা, নারীসহ গ্রেফতার ৩

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির নবীনদের বরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির নবীনদের বরণ

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জলাবদ্ধতা নিরসনে খাল খনন কার্যকর ভূমিকা রাখবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে খাল খনন কার্যকর ভূমিকা রাখবে : মেয়র শাহাদাত

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে বাসের ধাক্কা, সুপারভাইজারসহ নিহত ৩
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে বাসের ধাক্কা, সুপারভাইজারসহ নিহত ৩

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আমরা আদৌ দুর্নীতিমুক্ত কিনা তা প্রকাশ্যে থাকা উচিত’
‘আমরা আদৌ দুর্নীতিমুক্ত কিনা তা প্রকাশ্যে থাকা উচিত’

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ৯ মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের 
মাঝে কম্বল বিতরণ
বগুড়ায় ৯ মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের  মাঝে কম্বল বিতরণ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় চালু হয়েছে পার্টনার ফিল্ড স্কুল
কলাপাড়ায় চালু হয়েছে পার্টনার ফিল্ড স্কুল

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন ড. ইউনূস
বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন ড. ইউনূস

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে আগুনে পুড়লো চারটি বসতঘর
চট্টগ্রামে আগুনে পুড়লো চারটি বসতঘর

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বুড়িমারী স্থলবন্দরে অবৈধ মালামালসহ ভারতীয় ট্রাকচালক আটক
বুড়িমারী স্থলবন্দরে অবৈধ মালামালসহ ভারতীয় ট্রাকচালক আটক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে ছাত্রশিবিরের ৩ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে ছাত্রশিবিরের ৩ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডিসেম্বরের দুই সপ্তাহে এলো ১৩৮ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
ডিসেম্বরের দুই সপ্তাহে এলো ১৩৮ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৩৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

রায়পুরে ইউএনও’র অপসারণের পক্ষে-বিপক্ষে পাল্টাপাল্টি মানববন্ধন
রায়পুরে ইউএনও’র অপসারণের পক্ষে-বিপক্ষে পাল্টাপাল্টি মানববন্ধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসির ফরম পূরণের সময় আরও বাড়ল
এসএসসির ফরম পূরণের সময় আরও বাড়ল

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে গভীর রাতে ডিসির কম্বল বিতরণ
সিরাজগঞ্জে গভীর রাতে ডিসির কম্বল বিতরণ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শফিক রেহমানকে আজীবন সম্মাননা দিচ্ছে সিজেএফবি
শফিক রেহমানকে আজীবন সম্মাননা দিচ্ছে সিজেএফবি

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

বিজয় দিবসে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধান উপদেষ্টা
বিজয় দিবসে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন কবে জনগণের তা জানার অধিকার আছে : তারেক রহমান
নির্বাচন কবে জনগণের তা জানার অধিকার আছে : তারেক রহমান

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বতসোয়ানায় রহস্যজনকভাবে ৩৫০ হাতির মৃত্যু : ৪ বছর পর জানা গেল কারণ
বতসোয়ানায় রহস্যজনকভাবে ৩৫০ হাতির মৃত্যু : ৪ বছর পর জানা গেল কারণ

৫৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সেই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
সেই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুনে পুড়ে বৃদ্ধার মৃত্যু
আগুনে পুড়ে বৃদ্ধার মৃত্যু

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে বিজয় দিবস কনসার্টে গাইবেন যারা!
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে বিজয় দিবস কনসার্টে গাইবেন যারা!

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বেনজীর ও মতিউর পরিবারের বিরুদ্ধে ৬ মামলা
বেনজীর ও মতিউর পরিবারের বিরুদ্ধে ৬ মামলা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের তিন নেতা গ্রেফতার
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের তিন নেতা গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শীতবস্ত্র বিতরণ
সিলেটে শীতবস্ত্র বিতরণ

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

নরসিংদী চেম্বার নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ১৮ পরিচালক
নরসিংদী চেম্বার নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ১৮ পরিচালক

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভোটার এলাকা পরিবর্তনে যুক্ত হতে যাচ্ছে ফেস ভেরিফিকেশন
ভোটার এলাকা পরিবর্তনে যুক্ত হতে যাচ্ছে ফেস ভেরিফিকেশন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

স্বৈরাচার আসাদের পতনের পর দামেস্ক বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আনন্দ উৎসব
স্বৈরাচার আসাদের পতনের পর দামেস্ক বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আনন্দ উৎসব

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া
৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

১৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে
পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

১০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

১৪ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা
ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা
কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ
দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার
২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার

৯ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার
ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা
হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল
আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের
নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের

৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান
সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর

২২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’
‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা
আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা

৫ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা
গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা
কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা

মাঠে ময়দানে

১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি
শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন