শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ মার্চ, ২০১৭

► যৌথ নয়, বাংলাদেশে একক প্রযোজনা► দুই বছরে শাকিবের ৬ ছবি► আলোচনার ঝড়

ঢাকায় ভেঙ্কটেশ ফিল্মস : কার লাভ কার ক্ষতি?

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকায় ভেঙ্কটেশ ফিল্মস : কার লাভ কার ক্ষতি?

এবার আর যৌথ প্রযোজনা নয়, দেশি প্রতিষ্ঠান হিসেবেই বাংলাদেশে প্রবেশ করতে যাচ্ছে ভারতের শীর্ষ সিনেমা প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান শ্রী ভেঙ্কটেশ ফিল্মস। তাদের চূড়ান্ত প্রস্তুতি সব সম্পন্ন হয়ে গেছে। এখন আনুষ্ঠানিক ঘোষণাই বাকি। একাধিক নির্ভরযোগ্য সূত্র এটি নিশ্চিত করেছে।

ভেঙ্কটেশের বাংলাদেশ ভেঞ্চার নিয়ে সর্বত্র বইছে আলোচনার ঝড়। সবার একটাই জিজ্ঞাসা—এই ঘটনায় কার লাভ হবে আর ক্ষতি হবে কার? সূত্রমতে, নামেমাত্র বাংলাদেশি শিল্পীদের নিয়ে ছবি নির্মাণ করবে তারা। আর সেই ছবি বাংলাদেশে মুক্তি দেওয়া হবে। এরপর সাফটা চুক্তি মোতাবেক সেই ছবি বাংলাদেশি ছবি হিসেবে ভারতে যাবে। বিনিময়ে আরেকটি ভারতীয় ছবি মুক্তি পাবে বাংলাদেশে। হয়তো দেখা যাবে ভেঙ্কটেশেরই ভারতীয় ছবি এনে চালানো হবে এখানে। বিষয়টি অনেকটা কৈ-এর তেলে কৈ ভাজার মতো।

ইতিমধ্যে এর চূড়ান্ত প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে তারা। শোনা যাচ্ছে বাংলাদেশের শাকিব খানকে দুই বছরের জন্য চুক্তিবদ্ধ করেছেন তার। এর মধ্যে কলকাতার নির্মাতা রাজীব বিশ্বাস পরিচালিত নাম চূড়ান্ত না হওয়া একটি ছবির শুটিং মার্চের মাঝামাঝি শুরু হওয়ার কথা। এই ছবিতেই শাকিবের বিপরীতে কলকাতার কোয়েল মল্লিকের অভিনয় করার কথা শোনা যাচ্ছে। আর ছবিটি বাংলাদেশে মুক্তিসহ নানা বিষয় দেখাশোনার জন্য ঢাকার মতিঝিলে একটি অফিসও নিয়েছে ভেঙ্কটেশ ফিল্মস। অফিসের নাম দেওয়া হয়েছে ‘ভিএফএস ওয়ার্ল্ড স্টুডিও প্রাইভেট লিমিটেড’। আর এই অফিস পরিচালনা করবেন ভেঙ্কটেশ ফিল্মসের নির্বাহী কর্মকর্তা ভারতীয় চলচ্চিত্র প্রযোজক বিজয় খেমকা।

বিজয় খেমকা জানান, যৌথ আয়োজনে না হলেও, ছবিটি দুদেশের জন্যই নির্মাণ হবে। শিগগিরই ভেঙ্কটেশ ফিল্মসের উচ্চপদস্থ কয়েকজন কর্মকর্তাসহ ছবির পরিচালক ঢাকায় আসবেন এবং এ বিষয়ে চূড়ান্ত ঘোষণা দেবেন।

এক সূত্রে জানিয়েছে, ভেঙ্কটেশের আগামী ছয়টি ছবিতে শাকিব খান চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন। ছবিগুলো যৌথ প্রযোজনার নয়। এসব ছবিতে শাকিবের বিপরীতে কলকাতার নায়িকা, শিল্পী এবং কলাকুশলীরা কাজ করবেন।

এদিকে বিষয়টি নিয়ে চলচ্চিত্র পাড়ায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বেশ কয়েকজন সিনিয়র নির্মাতা বলছেন, ভেঙ্কটেশের  প্রযোজনায় এসব ছবি প্রথমে কলকাতায় প্রদর্শন হবে না। ভারতীয় চলচ্চিত্র এদিক দিয়ে দুভাবে লাভবান হবে। প্রথমত কলকাতায় এখন বাংলা ছবির ব্যবসা মন্দ। তাই বাংলাদেশে তাদের ব্যবসার বাজার তৈরি করছে। অন্যদিকে বিনিময় চুক্তির আওতায় একই ছবি পরে নামে মাত্র কলকাতায় নিয়ে তার বিপরীতে আরেকটি ভারতীয় ছবি এ দেশে রপ্তানির মাধ্যমে একঢিলে দুই পাখি শিকার করা হবে। এতে বাংলাদেশের টাকা অবলীলায় ভারতে চলে যাবে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্প কতটা লাভবান হবে তা এখন প্রশ্নের মুখে। তাদের কথায় বর্তমানে যৌথ প্রযোজনার নামে নির্মিত ছবিগুলোর কারণে এ দেশের শিল্পী-কলাকুশলীদের কাজ কমে গেছে। এই অবস্থায় ভেঙ্কটেশ যদি চলচ্চিত্র প্রযোজনা করে আর ভারতীয় শিল্পী-কলাকুশলীদের অগ্রাধিকার দেয় তাহলে অচিরেই দেশের শিল্পী-কলাকুশলীরা একেবারে বেকার হয়ে যাবে। বিষয়টিকে ঢালিউডের জন্য চরম অশনি সংকেত বলে মনে করছেন সিনেবোদ্ধারা।

চলচ্চিত্র নির্মাতা ও চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির মহাসচিব বদিউল আলম খোকন বলেন, শুনেছি বিনিয়োগ বোর্ড থেকে অনুমোদন নিয়ে ভেঙ্কটেশ ফিল্মস এই প্রক্রিয়া শুরু করেছে। বিনিয়োগ বোর্ডে এ ধরনের নিয়মনীতিও নাকি আছে। তাই যদি হয় তাহলে আমার দাবি হচ্ছে সম্পূর্ণভাবে আমাদের শিল্পী কলাকুশলী নিয়ে ছবি নির্মাণ করতে হবে। আমার জানা মতে, তারা লোকাল প্রোডাকশন করবে এবং তাদের মেশিন দিয়ে এখানে ছবি চালাবে। যদি এভাবে কাজ হয় তাহলে উদ্বেগের কিছু দেখি না। কারণ দীর্ঘদিন ধরে আমাদের চলচ্চিত্র নির্মাতারা একটি প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের কাছে জিম্মি হয়ে আছে। ওই প্রতিষ্ঠানটি তাদের ছবি দিয়ে সব সিনেমাহল দখল করে রাখে। তাদের মাধ্যমে না হলে কেউ ছবি মুক্তি দিতে পারে না। তা ছাড়া মেশিন ভাড়ার নামে অযৌক্তিকভাবে মনোপলি ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। এ ক্ষেত্রে কাউন্টার হিসেবে হলেও অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান যদি এসে যায় তা হলে আশঙ্কার কিছু নেই। তবে ভেঙ্কটেশের ছবি মুক্তির পর যদি দেখা যায় তারা এ দেশের চলচ্চিত্রের স্বার্থবিরোধী কর্মকাণ্ড করছে তাহলে অবশ্যই তখন তা কঠোর হস্তে দমন করা হবে।

চলচ্চিত্র প্রযোজক সমিতির নেতা খোরশেদ আলম খসরু বলেন, আমি সবসময় ভারতীয় ছবির বিপক্ষে। শুনেছি ভেঙ্কটেশ বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে বিনিয়োগ করবে। তাদের ব্যবসার পলিসি না দেখে এখনই কিছু বলতে পারছি না। আমাদের চলচ্চিত্রে কোনো প্রকার ক্ষতি হয় এমন কিছু কখনো মেনে নেওয়া হবে না। চলচ্চিত্র প্রযোজক ও মধুমিতা সিনেমা হলের কর্ণধার ইফতেখারউদ্দিন নওশাদ বলেন, আমাদের নির্মাতারা এখন পর্যাপ্ত ছবি দিতে পারে না। যা নির্মাণ করে তার বেশির ভাগই মানের অভাবে দর্শক দেখে না। ফলে বছরের পর বছর বিশাল অঙ্কের লোকসান গুনে এখন আমরা অস্তিত্ব সংকটের মুখে পড়েছি। সেক্ষেত্রে ভেঙ্কটেশের উদ্যোগকে আমি পজিটিভভাবেই দেখছি।

কথা হয় শীর্ষ নায়ক শাকিব খানের সঙ্গে। তিনি বলেন, বিষয়টিকে আমি পজিটিভভাবেই দেখছি। কারণ উন্মুক্ত বিশ্বায়নের যুগে নিজের ঘরের দরজা জানালা বন্ধ করে বসে থাকলে নিজেরাই অন্ধকারে থেকে যাব। যৌথ প্রযোজনায় ছবি নির্মাণের মাধ্যমে আমাদের ছবি এখন সারা বিশ্বে মুক্তি পাচ্ছে ও প্রশংসিত হচ্ছে। ভেঙ্কটেশ বর্তমানে যে উদ্যোগ নিয়েছে তাতে আমাদের চলচ্চিত্র বিশ্বায়নের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবে। কারণ প্রতিষ্ঠানটি তাদের নির্মিত ছবি শুধু বাংলাদেশ আর ভারতে নয়, সারা বিশ্বে মুক্তি দেবে। আমি অতীতে কোনো অযৌক্তিক কাজ মেনে নেইনি। আন্দোলনেও নেমেছি। বর্তমানে যদি মনে হয় কারও কোনো কাজ আমাদের দেশ এবং চলচ্চিত্র শিল্পের জন্য ক্ষতিকর বা স্বার্থবিরোধী তাহলে সবাইকে নিয়ে অবশ্যই তা রুখে দেওয়ার ব্যবস্থা করব।’ শাকিব যাই বলুন না কেন শেষ পর্যন্ত কিন্তু তার দায় কিন্তু এড়াতে পারবেন না। শিল্পী সমিতির সভাপতির পদ ছাড়লেও মানুষের ভালোবাসার সঙ্গে কী তিনি প্রতারণা করতে পারবেন?

এই বিভাগের আরও খবর
দাম বাড়ালেন শ্রীলীলা
দাম বাড়ালেন শ্রীলীলা
শান-লুৎফরের যুদ্ধবিরোধী গান
শান-লুৎফরের যুদ্ধবিরোধী গান
মুরাদনগরের ঘটনায় শোবিজ তারকাদের ক্ষোভ
মুরাদনগরের ঘটনায় শোবিজ তারকাদের ক্ষোভ
অনুতপ্ত মালাইকা
অনুতপ্ত মালাইকা
ফুলের বাগানে রাতের আলো
ফুলের বাগানে রাতের আলো
তারকাদের ফেলে আসা দিন
তারকাদের ফেলে আসা দিন
ছায়ানটের সভাপতি সারওয়ার
ছায়ানটের সভাপতি সারওয়ার
জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’
জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’
সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী
সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী
‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...
‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...
মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’
মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’
তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা
তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা
সর্বশেষ খবর
বিপিএলে ‘নোয়াখালী রয়্যালস’ নামে দল নিতে আগ্রহী একটি প্রতিষ্ঠান
বিপিএলে ‘নোয়াখালী রয়্যালস’ নামে দল নিতে আগ্রহী একটি প্রতিষ্ঠান

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

নোবিপ্রবি ক্যাম্পাস পরিদর্শনে প্রতিষ্ঠাকালীন উপাচার্য
নোবিপ্রবি ক্যাম্পাস পরিদর্শনে প্রতিষ্ঠাকালীন উপাচার্য

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেবাচিম হাসপাতালের মেডিসিন ইউনিট স্থানান্তরের দাবি
শেবাচিম হাসপাতালের মেডিসিন ইউনিট স্থানান্তরের দাবি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁর ধামইরহাট পৌরসভার উন্নয়ন বিষয়ক সভা
নওগাঁর ধামইরহাট পৌরসভার উন্নয়ন বিষয়ক সভা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার
নোয়াখালীতে সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
নওগাঁয় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় আইভীর রিমান্ড শুনানি পেছাল
হত্যা মামলায় আইভীর রিমান্ড শুনানি পেছাল

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে শিক্ষার্থীদের নিয়ে আলোচনা সভা
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে শিক্ষার্থীদের নিয়ে আলোচনা সভা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫তম গ্র্যান্ড স্লাম জয়ের সেরা সুযোগ উইম্বলডনেই: জকোভিচ
২৫তম গ্র্যান্ড স্লাম জয়ের সেরা সুযোগ উইম্বলডনেই: জকোভিচ

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কমপ্লিট শাটডাউনে দুইদিনে সরকার রাজস্ব হারিয়েছে প্রায় ৭ কোটি টাকা
কমপ্লিট শাটডাউনে দুইদিনে সরকার রাজস্ব হারিয়েছে প্রায় ৭ কোটি টাকা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ২১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ২১ জনের করোনা শনাক্ত

৩৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শুভসংঘের পরিচিতি সভা ও বৃক্ষরোপণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শুভসংঘের পরিচিতি সভা ও বৃক্ষরোপণ

৪০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইয়াবা সম্রাট ‘পলিথিন তবারক’ গ্রেফতার
ইয়াবা সম্রাট ‘পলিথিন তবারক’ গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দেশের স্বার্থে বন্দর ব্যবস্থাপনার ওপর গুরুত্ব দিতে হবে : নৌপরিবহন উপদেষ্টা
দেশের স্বার্থে বন্দর ব্যবস্থাপনার ওপর গুরুত্ব দিতে হবে : নৌপরিবহন উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৩৫৩
বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৩৫৩

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রেনাডা টেস্টেই মাঠে ফিরছেন স্মিথ
গ্রেনাডা টেস্টেই মাঠে ফিরছেন স্মিথ

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়া পৌরসভার চারশো দুই কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা
বগুড়া পৌরসভার চারশো দুই কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে গুলিসহ গ্রেপ্তার ২
সিরাজগঞ্জে গুলিসহ গ্রেপ্তার ২

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় তিন বাড়িতে চুরি
কলাপাড়ায় তিন বাড়িতে চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভারি বৃষ্টির আভাস
সিলেটে ভারি বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুরাদনগরে ধর্ষণকাণ্ডে ৪ যুবকের ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন
মুরাদনগরে ধর্ষণকাণ্ডে ৪ যুবকের ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান টেস্ট দলের নতুন কোচ আজহার মাহমুদ
পাকিস্তান টেস্ট দলের নতুন কোচ আজহার মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ার এসিল্যান্ডের ইউএনও পদে পদোন্নতি
কুলাউড়ার এসিল্যান্ডের ইউএনও পদে পদোন্নতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভিটামিনের ভাণ্ডার 'মালটা': রোগপ্রতিরোধ থেকে সৌন্দর্য রক্ষায় অন্যতম ফল
ভিটামিনের ভাণ্ডার 'মালটা': রোগপ্রতিরোধ থেকে সৌন্দর্য রক্ষায় অন্যতম ফল

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক
এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক
জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাহরাইনকে ৭-০ গোলে উড়িয়ে দুর্দান্ত শুরু বাংলাদেশের
বাহরাইনকে ৭-০ গোলে উড়িয়ে দুর্দান্ত শুরু বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর
ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি
মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ক্যাটরিনা কখনও আলোচনা করে না', ভিকির কণ্ঠে আক্ষেপ
'ক্যাটরিনা কখনও আলোচনা করে না', ভিকির কণ্ঠে আক্ষেপ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা

সম্পাদকীয়

পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের
পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের

মাঠে ময়দানে

বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে
বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ
ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ

মাঠে ময়দানে

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম