শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৪৬, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫ আপডেট: ১৬:৫০, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫

গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা

অধ্যাপক ডা. মওদুদ হোসেন আলমগীর (পাভেল)
অনলাইন ভার্সন
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা

৫ আগস্ট ২০২৪ সাল।
সেদিনের সকালটা আর দশটা সাধারণ সকালের মত নয়, সারাটা রাত তীব্র উৎকন্ঠায় জেগে থাকা বিশ কোটি মানুষের নিদ্রাহীন রাতের শেষে এক পরিবর্তনের প্রত্যাশিত শুভ সকাল। সকাল থেকেই ঢাকার গুমোট আকাশে সূর্যহীন ধূসর মেঘ, প্রশস্ত রাজপথগুলো জনশূন্য শুনশান। জনহীন রাজপথে সকালের নীরবতা বিদীর্ণ হচ্ছে পুলিশ, বিডিআর, সেনাবাহিনীর টহল গাড়ির কর্কশ শব্দে। গতরাতে রাস্তায় পোড়ানো টায়ারগুলো থেকে আসছে ধোঁয়ার উৎকট গন্ধ। এদিক-ওদিক ছড়ানো লোহার ব্যারিকেড রাস্তা জুড়ে। বেলা বাড়ার সাথে সাথে বাড়ছে রোদের তেজ আর সূর্যের আনাগোনা। রাজনৈতিক কর্মী, ছাত্র-জনতার ছোট ছোট জটলা আস্তে আস্তে জনস্রোতে পরিণত হচ্ছে। 

উৎকণ্ঠিত দেশবাসী একটা সুসংবাদের অপেক্ষায় টেলিভিশনের পর্দার সামনে প্রায় নিষ্পলক তাকিয়ে। চারদিকে গুজব আর সত্যের মিশেলে কখনো আনন্দ কখনো আবার ক্ষণিক উৎকণ্ঠার দোলাচল। আজ বাংলাদেশ কারো নির্দেশের অপেক্ষায় নেই, স্বৈরাচারী হাসিনা যুগের পতন মুহূর্তের অপেক্ষায় সারা বাংলাদেশ। বেলা বাড়ার সাথে সাথে উত্তরা, যাত্রাবাড়ী, শাহবাগ, শনির-আখড়ায় জনস্রোত ততক্ষণে জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। আজ সারা ঢাকা শুধুই এক মিছিলের শহর। সারাদেশে গুজব গণভবনে শেখ হাসিনার সাথে পুলিশ আর সশস্ত্র বাহিনী প্রধানদের লম্বা বৈঠক চলছে। দাবানলের মত খবরটা ছড়াতেই চতুর্মুখী মিছিলের গন্তব্য একটাই ‘গণভবন’। রাস্তায় ছাত্র-জনতার বুকে নির্বিচার গুলি চালানো পুলিশ আর বিডিআর সদস্যরা ছাত্র-জনতার ধাওয়ায় ইউনিফর্ম ফেলে প্রাণ নিয়ে পালিয়েছে। সকাল হওয়ার পরপরই সেনা সদস্যরাও মাঠে নেই ভোর থেকেই।

হঠাৎ সব কল্পনার অবসান ঘটিয়ে এলো সেই প্রত্যাশিত বিজয়ের মুহূর্ত, যার জন্য সারা বাংলাদেশের অপেক্ষা দীর্ঘ সতেরো বছর ধরে। জনতার রুদ্র রোষ থেকে প্রাণে বাঁচতে ‘শেখ হাসিনা পালায় না’ বলে দম্ভোক্তি করা ফ্যাসিস্ট তার অগণিত নেতাকর্মীকে ফেলে শুধু পদত্যাগই নয় বরং দীর্ঘশ্বাস দৌড়ে আরেক লুটেরা ছোট বোন রেহানাসহ হেলিকপ্টারে উঠে কার্গো বিমানে ভারতে পালিয়ে গেছে। আর কয়েক মিনিট দেরি হলে ঢাকার সকল প্রান্ত থেকে গণভবনমুখী মিছিলের জনস্রোতে শেখ হাসিনা নামের কোন মানুষকে শনাক্ত করার কোন চিহ্নই হয়তো খুঁজে পাওয়া যেত না। শেখ হাসিনাকে না পাওয়া বিক্ষুব্ধ জনতার হাতে বিধ্বস্ত হল গণভবন আর দেশজুড়ে ছড়িয়ে থাকা শেখ নামের প্রতিটি চিহ্ন -এসবের সাথে নেই কোন দল বা সংগঠন আছে শুধুই বাংলাদেশ। পুলিশ আর প্রশাসনবিহীন সেই বিশৃঙ্খল বাংলাদেশের পরবর্তী কয়েকদিন যে নামের আহ্বানে বিক্ষুব্ধ জনতা যতটুকু সংযত ছিল, সেই নাম ‘জনাব তারেক রহমান’।

মুক্ত বাংলাদেশে সর্বত্রই সেদিন বাঁধভাঙা আনন্দ। গণভবনের সবুজ ঘাসের গালিচায় মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত শুকরিয়া মহান আল্লাহর দরবারে। যে মানুষ জীবনে কখনো মিছিলে শামিল হননি, আজ সে মিছিলের অগ্রভাগে। বাবার কাঁধে উচ্ছল শিশুর চোখে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের সম্ভাবনা, গালে কপালে বাংলাদেশের মানচিত্র আঁকা কিশোরী তরুণীরা সেদিন মুক্ত বিহঙ্গ যেন। আজ বাংলাদেশে সবাই মুক্ত - শিশু কিশোর, তরুণ, যুবা, বৃদ্ধ, অন্তঃপুরবাসিনী সকলেই, কেউ বাদ নেই এই পতন উদযাপনের উৎসবে। 

অথচ এই বিজয় অর্জন এতটা সহজ ছিল না, দীর্ঘ সতেরো বছর ধরে আগ্নেয়গিরির লাভা উত্তপ্ত হতে হতে মহা বিস্ফোরণে অগ্ন্যুৎপাতে উদ্‌গিরিত হয়েছে ৫ আগস্টের দ্বিপ্রহরে। 

এক দীর্ঘ ষড়যন্ত্রের সূচনা সেই এক এগারোর অশুভ ঐক্যের মাধ্যমে, বিএনপি আর জিয়া পরিবারকে নিশ্চিহ্ন করার সেই দেশীয় ষড়যন্ত্রের নকশা রচিত হয়েছে আন্তর্জাতিক সহযোগীদের প্রত্যক্ষ পৃষ্ঠপোষকতায়। 

দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া হলেন অন্তরিন, গ্রেপ্তার হলেন তারেক রহমান, বাদ গেল না ছোটভাই রাজনীতি থেকে হাজার মাইল দূরে থাকা আরাফাত রহমান। অমানবিক নির্যাতনে প্রায় মৃত্যুর মুখোমুখি তারেক রহমান বাধ্য হলেন দেশ ছাড়তে শুধুমাত্র চিরস্থায়ী পঙ্গুত্ব থেকে রক্ষা পেতে। 
এদিকে মাটি কামড়ে পড়ে রইলেন বেগম খালেদা জিয়া, ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির সামনে নতজানু এদেশের সেনাপ্রধান তার চাকরির নিশ্চয়তার বিনিময়ে হলেন ষড়যন্ত্রের অংশীদার। বিতর্কিত নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে পরিকল্পিতভাবে ক্ষমতায় এনেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা আর সার্বভৌমত্বকে বিলীন করার দীর্ঘ পরিকল্পনায় সূচনা হলো শেখ হাসিনার ক্ষমতা চিরস্থায়ী করার অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নের মাধ্যমে। প্রথমেই পঞ্চদশ সংশোধনীতে বিএনপি'র প্রবর্তিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করে মানুষের ভোটাধিকারকে করা হলো অর্থহীন। সর্বোচ্চ আদালত থেকে অধস্তন আদালতকে কুক্ষিগত করে ধ্বংস করা হলো বিচার ব্যবস্থা। 

একদা অনুগত প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহাকে মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে দেশ ছাড়া করা হলো। নির্লজ্জ দলীয়করণে প্রশাসন হয়ে গেল পুরোপুরি তাঁবেদার আর আজ্ঞাবহ । আদালতের অসহায় আত্মসমর্পণে বিএনপি'র হাজার হাজার নেতাকর্মী মিথ্যা মামলায় কারান্তরীণ হলেন অনিশ্চিত সময়ের জন্য। রিমান্ডে হারুনদের মতো দলীয় ক্যাডারদের হাতে নির্যাতন যন্ত্রে পঙ্গুত্ব থেকে মৃত্যুর মুখোমুখি হলেন অগণিত বিএনপি নেতাকর্মী। মামলার সংখ্যা বাড়তে বাড়তে সেটা ছাড়লো ৬০ লক্ষের ঘর । শিকার হলো প্রায় একলক্ষ ষাট হাজার বিএনপি নেতাকর্মী। কারো কারো নামে মামলার সংখ্যা দাঁড়ালো তিনশত ছুঁই ছুঁই। নির্দয় হাসিনার নিষ্ঠুরতায় কারাবন্দি অনেকেই বঞ্চিত হলেন প্রিয়জনের জানাজা থেকে, যদিও কেউ পেলেন কয়েক ঘণ্টা প্যারোল মুক্তি কিন্তু ডান্ডা বেরি থেকে মুক্তি মিলল না। রিমান্ডের সাথে যুক্ত হল গুম আর আয়না ঘর নামের কুখ্যাত নির্যাতন পদ্ধতি।

ইলিয়াস আলী, চৌধুরী আলমের মতো চৌকস উদীয়মান নেতারা একে একে হারিয়ে গেলেন গুমের অন্ধকারে। পরিবার আজও জানলো না মানুষটি জীবিত না মৃত, হলো না জানাজার আয়োজন, হলোনা ফাতেহা পাঠ। এই সংখ্যা ছাড়িয়ে গেল পাঁচশত। প্রতীক্ষার পালা দীর্ঘতর হলো, এসবের সাথে যুক্ত হলো বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের মতো জঘন্য মানবতা বিরোধী অপরাধ। ২০১৩ সালের মে মাসে ইতিহাসের বর্বরতম শাপলা চত্বর হত্যাকাণ্ডের শিকার হলো অগণিত নিরীহ মাদ্রাসা ছাত্ররা। একই বছরে বিতর্কিত প্রশ্নবিদ্ধ বিচারে প্রান দিলেন রাজনৈতিক নেতারা।

ক্ষমতায় টিকে থাকতে র‍্যাবের মত চৌকস এক বাহিনীকে পরিণত করা হলো সরকারি লাঠিয়াল হিসেবে আর পুলিশ পরিণত হলো ‘পুলিশ লীগে’। প্রশাসনই বা বাদ যায় কেন, তারাও তাবেদারির প্রতিযোগিতায় নেমে পড়লো। নির্লজ্জতার চূড়ান্ত প্রদর্শন করে তারাও হয়ে গেল ‘প্রশাসন লীগ’। এভাবে রাষ্ট্রের প্রতিটি স্তম্ভই ভেঙে পড়ল একে একে। চতুর্থ স্তম্ভ বা জাতির দর্পণ নামের মিডিয়া এবং সংবাদপত্রের বেহায়াপনা আর রুচিহীন স্তাবকতায় ভরসার শেষ আশ্রয়ও সমর্পিত হলো অসহায়ভাবে। 

শিক্ষাঙ্গণ পরিণত হলো সন্ত্রাস আর কুরুচীর কারখানায়। ছাত্রলীগ আবির্ভূত হল মূর্তিমান এক দুঃস্বপ্নের নাম হয়ে, যুবলীগ আর দুবৃত্তের নাম একাকার হয়ে গেল। লক্ষ কোটি ডলার পাচার, আর অনৈতিকতার প্রতিটি সংবাদের সাথেই অবধারিতভাবে যুক্ত হলো তাদের নাম। সুপরিকল্পিতভাবে রাষ্ট্রযন্ত্র ধ্বংসের নীল নকশায় সংঘটিত হলো বিদ্রোহের নামে নৃশংস বিডিআর হত্যাকাণ্ড। 

ব্যাংক আর আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ধ্বংসের সাথে আওয়ামী লীগের নাম ঐতিহাসিকভাবেই জড়িয়ে আছে, শেয়ার বাজারের কারসাজিতে একদিকে লক্ষ লক্ষ পরিবার রাতারাতি নিঃস্ব হলো সর্বস্ব হারিয়ে। হলমার্ক, যুবক, ডেসটিনি, বিসমিল্লা গ্রুপ, এস আলমরা সমার্থক হয়ে উঠলো ব্যাংক লুটেরা হিসেবে। বাংলাদেশ ব্যাংকও তার সঞ্চয় ধরে রাখতে পারল না, পরিকল্পিতভাবে সুরক্ষিত রাষ্ট্রের কোষাগার থেকে ডিজিটাল চুরির মাধ্যমে রিজার্ভের ডলার হারিয়ে গেল অজানা গন্তব্যে, নির্লিপ্ত নির্লজ্জ সরকার কোটি কোটি ডলারকে ক্ষুদ্র চিনাবাদাম বানিয়ে ফেললো। এমনি অরাজক বিভীষিকার বাংলাদেশে প্রতিবাদের একমাত্র কণ্ঠস্বর হয়ে মাঠে রইল বিএনপি আর মিডিয়ায় প্রতিবাদী হয়ে রইলেন মোহাম্মদ আসাফউদ্দৌলা, পিয়াস করীম, মাহফুজুল্লাহ, মাহমুদুর রহমান, নুরুল কবীর আর আসিফ নজরুলের মত কতিপয় নির্ভীক মানুষ। নিত্যপণ্যের বাজার চলে গেল সিন্ডিকেটের হাতে।

দশ টাকা কেজি চাল আর ঘরে ঘরে চাকরির স্বপ্ন পরিণত হলো নিদারুণ দুঃস্বপ্নে, পেঁয়াজ পরিণত হলো মহার্ঘ পণ্যে, বেগুন, কাঁচা মরিচও বাদ গেল না। সয়াবিন তেলও দুর্লভ হতে হতে বিয়ের যৌতুকের কৌতুকে পরিণত হলো। 

আর ভোটাধিকার? ফ্যাসিবাদ আর গণতন্ত্র যেহেতু একসাথে চলে না তাই নির্বাচন পরিণত হল চরম প্রহসনে, ২০১৪ সালে রকিবুল হুদা নির্বাচন কমিশন মঞ্চস্থ করল শতাব্দীর জঘন্যতম ভোটারবিহীন জাতীয় নির্বাচন। ভারতীয় পররাষ্ট্র সচিব সুজাতা সিং এর প্রত্যক্ষ হস্তক্ষেপ আর প্রমাণিত বিশ্বাসঘাতক জাতীয় পার্টির বিশ্বাস ঘাতকতায় জন্ম নিল গৃহপালিত বিরোধী দলের এক চাটুকার সংসদ। 

২০১৩ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের প্রতিবাদে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে সারাদেশ তখন আন্দোলনে অগ্নিগর্ভ। সরকার দীর্ঘ আন্দোলনের তীব্রতায় যখন কোণঠাসা ঠিক তখনই পুনঃনির্বাচনের মিথ্যা আশ্বাসে পশ্চিমা বিশ্বের হস্তক্ষেপে প্রায় সফল আন্দোলনে স্তিমিত হওয়া মৃতপ্রায় আওয়ামী লীগের প্রাণসঞ্চার হলো। 

তারপর পরই স্বমূর্তিতে আবির্ভূত আওয়ামী নির্যাতনের প্রধান লক্ষ্যবস্তু তখন শুধুমাত্র বিএনপি। একের পর এক মিথ্যা মামলায় বিএনপি'র প্রতিটি নেতাকর্মীই তখন মামলা জালে জর্জরিত, দেশের প্রতিটি কারাগার তখন বিএনপি নেতাকর্মীতে পরিপূর্ণ। একজন নেতা কর্মীও রইল না মামলা হামলা আর আক্রমণের বাইরে। তাঁবেদার পুলিশ বাহিনীর তাণ্ডবে মিছিল মিটিং দূরে থাক সামান্য মানববন্ধনও হয়ে উঠল অসম্ভব। বিএনপির দলীয় কার্যালয় তছনছ হলো বারবার, নিরাপত্তা আর তদন্তের নামে সেখানে লাগলো তালা। 

প্রতিবাদের কণ্ঠস্বর দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে স্তব্ধ করতে মিথ্যা মামলায় ২০১৮ সালে করা হলো কারারুদ্ধ, বিশাল নির্জন ভয়াবহ এক কারাগারে একমাত্র বন্দী হিসেবে কাটালেন বছরের পর বছর। সুদূর লন্ডন থেকে দলের দায়িত্ব নিলেন জনাব তারেক রহমান,  মামলা আর হামলায় জর্জরিত দলকে সংগঠিত করে শত বাঁধার মাঝেও একের পর এক তারুণ্যের সমাবেশ, প্রতিটি বিভাগীয় শহরে পর্যায়ক্রমে বিভাগীয় সমাবেশ আর সেখানে নজিরবিহীন জনসমাগম, নদীর সাঁতরে, শত কিলোমিটার পায়ে হেঁটে- সাইকেল চালিয়ে সমাবেশে যোগ দিয়ে প্রতিবাদের নব দৃষ্টান্ত স্থাপন করলো প্রতিবাদী নেতাকর্মী। সংগঠনের কাঠামো এতটাই মজবুত করলেন যে শত নির্যাতনে একজন মানুষও দল ছাড়লেন না। 

এরই মাঝে নুরুল হুদা নির্বাচন কমিশনের প্রযোজনায় প্রশাসন আর পুলিশের নির্লজ্জ ভূমিকায় মঞ্চস্থ হলো কারচুপির নতুন সংস্করণ - ‘নিশি রাতের ভোট’। নির্বাচনের আগের রাতেই সিল মেরে ব্যালট বাক্স ভর্তি করার আওয়ামী পদ্ধতি সুস্পষ্ট হলো একটি সত্যি- আন্দোলন ছাড়া এই সরকার অপসারণের দ্বিতীয় পথ খোলা নেই। মরীয়া হাসিনার রাক্ষসী চরিত্র তখন এক ভয়াবহ নৃশংসতায় পরিণত হয়েছে, ফেসবুকে সামান্য মন্তব্যও ডেকে আনলো অনন্ত কারাবাস বা অনিবার্য মৃত্যু, ২০১৯ সালে বুয়েটে ছাত্রলীগের নৃশংসতায় শহীদ হলো আবরার ফাহাদ।

ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দিলেন আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি, একের পর এক অনুষ্ঠিত হলো বিএনপি'র বিশাল সমাবেশ। বছরব্যাপী বিভাগীয় সম্মেলন, ২০২২-এর ডিসেম্বরে ঢাকা বিভাগীয় মহাসমাবেশ জনতার ঢলে পরিণত হলো, রাষ্ট্রীয় নিষেধাজ্ঞায় তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচার তখন নিষিদ্ধ। এরই মাঝে স্বৈরাচারের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে আন্দোলনের পাশাপাশি তিনি দিলেন রাষ্ট্র সংস্কারের ২৭ দফা পরবর্তীতে ৩১ দফা। তেইশের অক্টোবরের নয়া পল্টন জনসমাবেশ ছিল এদেশের ইতিহাসের বৃহত্তম জনসমাবেশ। সমাবেশের ব্যাপ্তি আর জনতার উদ্দীপনা রুখতে সেই সনাতনী পুলিশি প্রতিক্রিয়ায় ভন্ডুল করা হলো এক অবিস্মরণীয় সমাবেশ। আবারো শুরু হল নির্বিচারে গণ গ্রেফতার, শীর্ষ নেতৃত্বের কেউই বাদ গেলেন না। বিএনপি'র সকল নেতাদের কারারুদ্ধ রেখে হাবিবুল আউয়াল এর নির্বাচন কমিশন ২০২৪-এর জানুয়ারিতে উপহার দিল আরেক কলঙ্কিত আমি-ডামির নির্বাচন। 

নির্বাচনের পরেও অব্যাহত রইল আওয়ামী নির্যাতন। নব পরিকল্পনায় ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আন্দোলনের চূড়ান্ত কর্মসূচির দিকে এগোলেন। প্রতিনিয়ত জনসংযোগে উদ্বুদ্ধ রাখলেন সাধারণ কর্মীদের, খোঁজ রাখলেন ব্যক্তিগত সমস্যার। 

বিএনপির চলমান আন্দোলনের সাথে সমান্তরাল হয়ে - এল ছাত্রদের বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন। কোটা সংস্কারের দাবি নিয়ে ৫ জুন থেকে শুরু হওয়া আন্দোলনে প্রকাশ্যে-অপ্রকাশ্যে সকল পদ্ধতিতে তিনি নিজে যেমন সম্পৃক্ত রইলেন- আর তারই নির্দেশে ছাত্রদলও সকল বাধা ও নির্যাতন উপেক্ষা করে রইলো ছাত্রদের পাশে। আন্দোলনের সেই প্রাথমিক দিনে সিদ্ধান্ত গ্রহণে প্রয়োজন ছিল সর্বোচ্চ সতর্কতা আর নির্ভুল পদক্ষেপ। জনাব তারেক রহমান প্রকাশ্য ঘোষণায় ছাত্র-আন্দোলনে সমর্থন যেমন দিলেন, ঠিক তেমনি ছাত্রদল যুবদলকে সর্বত প্রস্তুতিতে প্রতি মুহূর্তে মূল আন্দোলনকে সহায়তা করে যাওয়ার তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত দিয়ে গেছেন প্রতিদিনই। মার্চে শুরু হওয়া আপাতদৃষ্টির কোটা বাতিলের সাদামাটা আন্দোলনে একটা অগ্নি ফুলিঙ্গের প্রয়োজন ছিল, শেখ হাসিনা দাম্ভিক উচ্চারণে আন্দোলনকারীদের রাজাকারের বাচ্চা বলে ১৪ই জুলাই ঠিক সময়মত অপেক্ষমাণ তীব্র আন্দোলনে অগ্নি সংযোগ করলেন। সাথে যুক্ত হলো সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, তথ্য প্রতিমন্ত্রী আরাফাত, পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাসান মাহমুদ, আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের দম্ভোক্তি। 

বছরের শুরুতে জানুয়ারি মাসে ‘আমি ডামি নির্বাচন’ বর্জন আর প্রতিহতের জন্য তারেক রহমানের ডাকে ভোট প্রদান না করে স্বতঃস্ফূর্ত জনসমর্থন আগে থেকেই তৈরি ছিল সমন্বিত আন্দোলনে অংশগ্রহণের প্রতীক্ষায়। আন্দোলনকে বিএনপি-জামাতের কাজ বলে অর্বাচীন প্রধানমন্ত্রী নিজের অজান্তেই বাস্তবতাকে প্রকাশ করে ফেলেছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, শাহবাগ চত্বর, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু করে দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয় আর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত হলো আন্দোলনে। ‘তুমি কে আমি কে - রাজাকার! রাজাকার!, কে বলেছে! কে বলেছে! স্বৈরাচার! স্বৈরাচার!’ স্লোগান হয়ে উঠলো সার্বজনীন। ১৫ জুলাই ওবায়দুল কাদেরের দাম্ভোক্তি আর ছাত্রলীগের আক্রমণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণ পরিণত হলো রণক্ষেত্রে। সাধারণ ছাত্রদের সাথে সাথে আহত হলো অগণিত ছাত্রদল কর্মীরাও।

১৬ই জুলাই এলো আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেয়া দিন হয়ে - আওয়ামী পুলিশের সামনে নির্ভীক চিত্তে সাহসী বুক পেতে রংপুরের আবু সাঈদ ঘাতক বুলেট বুকে নিয়ে তাৎক্ষণিক শাহাদাতে কাঁপিয়ে দিলেন সারা বিশ্ব। প্রায় একই সময়ে চট্টগ্রামে শাহাদাত বরণ করেন ছাত্রদল নেতা ওয়াসিম, এদের সাহসী আত্মদানে দেশের সকল ছাত্র জনতা বিক্ষোভে ফেটে পড়লেন একসাথে, এক অভাবিত ঐক্যের বন্ধনে সূচনা হলো এক দফা আন্দোলনের চূড়ান্ত পর্ব ।

১৭ জুলাই ঘোষিত হল কমপ্লিট শাটডাউন, সারাদেশ জুড়ে ১৮ জুলাই ১৯ জেলায় হাসিনা বাহিনীর গুলিতে একদিনে শহীদ হলেন ২৯ জন, ঐদিন সন্ধ্যায়- তথ্য ও যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী পলক এবং হাসিনার নির্দেশে সারাদেশে বন্ধ হলো ইন্টারনেট সেবা। প্রতিবাদে বিক্ষুব্ধ জনতা গুজবের আঁতুড়ঘর বিটিভি ভবন, সড়ক ভবন, সেতু ভবন, টোল প্লাজা আগুনে ভশ্মীভূত করে দিল স্বতঃস্ফূর্তভাবে। আক্রান্ত হলো মেট্রোরেল। ইন্টারনেট বিহীন বাংলাদেশ বিচ্ছিন্ন হলো বহির্বিশ্ব থেকে। হার না মানা তারেক রহমান সাধারণ ফোনে আন্দোলন অব্যাহত করার নির্দেশ দিলেন ছাত্রদলসহ দলের সকল নেতাকর্মীদের।  

১৯ জুলাই হাসিনা বাহিনীর গুলিতে সারাদেশে প্রাণ দিলেন ৬৬ জন। রাতে জারি করা হলো কারফিউ। ২০ জুলাই কারফিউ এর প্রথম দিনে শহীদ হলেন ২১ জন, অব্যাহত রইলো কারফিউ, গ্রেপ্তার হলেন বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের নেতা নাহিদ ইসলাম। বিএনপি’র বিরুদ্ধে শুরু হয় গণ-গ্রেপ্তার অভিযান। প্রেসক্লাবের সামনে বিএনপির প্রতিবাদ সমাবেশ থেকে গ্রেফতার হলেন রিজভী আহমেদ, গুরুতর অসুস্থ মৃত্যু পথযাত্রী স্ত্রীর পাশে থেকে গ্রেপ্তার হন বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। দলের মহাসচিব থেকে শুরু করে স্থায়ী কমিটির সদস্যবৃন্দ, বিএনপি’র শীর্ষ নেতৃত্বের প্রায় সকলেই তখন কারারুদ্ধ। নেতৃত্বশূন্যতাকে অগ্রাহ্য করে তারেক রহমান সাধারণ নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দিলেন ‘নেতৃত্ব নিন-নেতৃত্ব দিন’।

২৬ জুলাই তিনি আহ্বান জানালেন জাতীয় ঐক্য ও সরকার পতনের। ২৮ জুলাই ডিবি প্রধান- হারুনের প্রযোজনায় অনুষ্ঠিত নাটকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়কারীদের আন্দোলন প্রত্যাহারের ঘোষণায় বাধ্য করা হলো। তবে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভের মুখে সে ঘোষণা ছিলো প্রভাবহীন। ছাত্রজনতার সামনে তখন বিজয়ের হাতছানি। আন্দোলনে সম্পৃক্ত হলেন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকরা, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলোও সরব হল। এক আগস্ট এলো জামাত শিবির নিষিদ্ধ করার হাস্যকর অসহায় প্রজ্ঞাপন।

২ আগস্ট অনুষ্ঠিত হলো শিক্ষক, অভিভাবক আর সমাজের সর্বস্তরের মানুষের দ্রোহযাত্রা। এদিকে শাহবাগ সায়েন্সল্যাব, যাত্রাবাড়ীতে চলছে আন্দোলনকারীদের সাথে পুলিশের বিরামহীন সংঘর্ষ। উত্তপ্ত আগস্টের সূচনায় স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা পতন দেয়াল লিখনে স্পষ্ট হয়ে উঠেছিলো, সারাদেশ তখন হাসিনা পতনের এক দফায় ঐক্যবদ্ধ। ৩ আগস্টের বৃষ্টি ভেজা বিকেলে শহীদ মিনার চত্বর পরিণত হলো প্রতিবাদের জনারণ্যে। বুক চিতিয়ে সামনে দাঁড়ানো আবু সাঈদ আর ওয়াসিমরা মানুষের মন থেকে তাড়িয়ে দিয়েছে মৃত্যুর ভয়। ৪ আগস্ট হাসিনা বাহিনীর নৃশংসতার শহীদ হলেন ৯৩ জন। পাগল প্রায় শেখ হাসিনার নির্দেশে আগস্টের প্রথম দিন থেকেই হেলিকপ্টার হতে নির্বিচার গুলি বর্ষণ করা হয়েছে নিরস্ত্র সাধারণ মানুষের উপর। রাজপথ দখলে নেয়া লাখো কোটি মানুষ দমনে উন্মাদ স্বৈরাচার নির্বিচার গুলি বর্ষণ করতে পারে, কিন্তু অগ্রযাত্রা ঠেকাতে পারে না। হত্যাকারী পুলিশ কর্মকর্তার নির্লজ্জ অসহায় স্বীকারোক্তি একটাকে মারি- একটাই মরে, বাকিডা যায় না। শুধু জুলাই-আগস্ট শহীদদের সংখ্যা দাঁড়ালো কমপক্ষে দুই হাজারে। এর মধ্যে বিএনপি এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের শহীদদের সংখ্যা প্রায় পাঁচশতাধিক। 

ছাত্র জনতার কাতারে শামিল হওয়ায় দুর্লভ মুহূর্ত থেকে বঞ্চিত হতে চায় না কেউই। গৃহবধূ, কিশোর, পর্দানশীল মা-বোন কেউই না। আর তাই বাংলাদেশের সকল দেয়াল বর্ণাঢ্য হয়ে ওঠে প্রত্যয় বিজয় আর তারুণ্যের প্রত্যাশার গ্রাফীতিতে। সনাতন আন্দোলনের নতুন মাত্রা প্রতিবাদ আর প্রত্যয় প্রকাশের নবতর ধারণা গ্রাফিতি। সহমর্মিতা জানাতে বিশ্বের সর্বত্রই একই প্রতিবাদ আর প্রত্যয়ের কণ্ঠস্বরে সামিল হয়। বিক্ষুব্ধ হয় লন্ডন, নিউইয়র্ক-প্যারিস, জেগে ওঠে জনতার হয়ে। 

দুবাইতে প্রতিবাদে অবশ্যম্ভাবী কারাবাস আর শাস্তি হাসিমুখে মেনে নেন ৫৭ জন বীর বাংলাদেশি।

আগস্টের উত্তপ্ত ভ্যাপসা গরমকে অগ্রাহ্য করে ছুঁয়ে দেখা দূরত্বের মুক্তির আরো নিকটবর্তী হতে চলেছে বাংলাদেশ। বুক চিতিয়ে প্রাণ দেয়া আবু সাঈদদের মৃত্যুঞ্জয় দৃঢ়তা আর অসীম সাহস তখন সঞ্চারিত সবার মাঝে। আর তাই শীর্ণ তরুণী তার সমস্ত শক্তিকে রূপান্তরিত করে পুলিশের ভ্যানের সামনে দাঁড়িয়ে দু-হাতে পথ রোধ করে। দুর্বার সাহসে অকুতোভয় মীর মুগ্ধ টিয়ার গ্যাসে জ্বলে যাওয়া দৃষ্টিশক্তিকে প্রাণপণে বাঁচিয়ে রেখে গ্যাসের মেঘের মাঝে চিৎকার করে বলতে পারে ‘পানি লাগবে? পানি?’। একেবারে শেষ নিশ্বাস অব্দি মৃত্যু অবধারিত জেনেও আহত বন্ধুকে টেনে নিতে চায় জীবনের নিরাপত্তার কাছাকাছি- হতাশ ব্যর্থ চেষ্টায়। স্কুটির ডালায় পানির বোতল নিয়ে বুলেট বৃষ্টির মাঝে স্বাচ্ছন্দ্যে থাকতে পারেন সাধারণ গৃহবধূ। কাঁঠালের কোয়া নিয়ে ছুটতে পারেন বস্তিবাসী বোনেরা, যাত্রাবাড়ীতে পুলিশের অবিশ্রান্ত গুলি বৃষ্টির মাঝেও রাজপথ না ছাড়ার প্রত্যয়ে অবিচল থাকে ফুটপাতের সাধারণ মানুষ।

৬ তারিখ ঘোষিত মার্চ টু ঢাকা কৌশলগত কারণে এগিয়ে এলো ৫ আগস্টে, ঐতিহাসিক পাঁচ আগস্ট জনতার অনিবার্য বিজয় জেনে সেনাবাহিনী সাফ জানিয়ে দিলো- ‘কোন গুলি নয়’। প্রাণ ভয়ে পালালো এতদিনের বিশ্বস্ত সেবা দেয়া লাঠিয়াল আওয়ামী পুলিশ। পুরো বাংলাদেশ সেদিন জনতার দখলে, স্বৈরাচারের দম্ভোক্তি কলঙ্কিত হলো লজ্জাজনক প্রাণভয়ে পালিয়ে যাওয়া অমোচনীয় আজন্ম কালিমায়। সামনে রইলো এক অপার সম্ভাবনা আর প্রত্যাশার বাংলাদেশ। 

সাঈদ-ওয়াসিম-মুগ্ধের বুক পেতে দেয়া আত্মাহুতি, আশুলিয়ায় রিকশা ভ্যানের উপরে অগ্নিদগ্ধ লাশের সারি, আর্মাড গাড়ি থেকে অসম্মানজনকভাবে ফেলে দেয়া শহীদের মৃতদেহের প্রতি সামান্য কৃতজ্ঞতা বোধ থাকলে নতুন করে বাংলাদেশ গড়ার এমন সুবর্ণ সুযোগ হারিয়ে যেতে দেয়া যাবে না। 
রিমান্ড যাত্রী সন্তানের প্রতি স্নেহময়ী মায়ের প্রত্যয়ী আশ্বাস সত্যি হোক। 

‘‘ভয় নেই বাংলাদেশ আমরা আছি 
রক্তাক্ত শপথে বন্দী- 
রক্তের শেষ বিন্দু রইল তোমার জন্য জন্মভূমি, 
তোমার স্বাধীনতা, তোমার সার্বভৌমত্বের জন্য, 
আগামী প্রজন্মের জন্য এ আমার দৃপ্ত অঙ্গীকার।’’

লেখক: 
অধ্যাপক ডা. মওদুদ হোসেন আলমগীর (পাভেল)
আহ্বায়ক, বিএনপি মিডিয়া সেল

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের
হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ

সম্পাদকীয়