শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ অক্টোবর, ২০১৫ আপডেট:

আমার শিল্পী জীবন

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমার শিল্পী জীবন

আমি ছবি আঁকার বিষয়ে পড়াশোনা করব, আমার পিতার সে রকম কোনো চিন্তা কিংবা ধারণা ছিল না। বিদ্যালয়ের পড়াশোনা ঠিকভাবে না করার জন্য বিভিন্ন সময় আমাকে পিতার কথা শুনতে হতো। এক সময় আমার ছবি আঁকার দিকে আগ্রহ দেখে আমাকে নিয়ে গেলেন ছবি আঁকার স্কুলে ভর্তি করাতে। কিন্তু যখন জানতে পারলাম বগুড়াতে কোনো ছবি আঁকা শিখবার কোনো স্কুল নেই। পরে আমার বড় ভাইয়ের মাধ্যমে জানতে পারলাম ঢাকায় ছবি আঁকার জন্য আর্ট কলেজ আছে। এসএসসি পাস করে সেখানে ভর্তি হওয়া যায়। বগুড়ায় আমাদের নিশেন্দারা গ্রামটা ছিল খুব সুন্দর। সেখান থেকে আমি অনেক কিছু শিখেছি। গ্রামের চারপাশে পুকুর, বিল, ডোবা ছিল। চারদিকে বিভিন্ন রকম ঝোপ-ঝাড়, তাতে বিভিন্ন রকম পাখি থাকত। পুকুর আর ডোবায় বিভিন্ন রকম মাছের পাশাপাশি শাপলা, পদ্মফুল ফুটত। বাঁশঝাড়, আমবাগান, নারিকেল, সুপারি, হরতকীসহ বিভিন্ন ফলের গাছ। আমাদের গ্রাম ছিল বগুড়ার মূল শহর থেকে প্রায় এক মাইল দূরে। শুনেছি ইংরেজ আমলে আমাদের গ্রামের পাশে বেশ বড় একটা চামড়ার ফ্যাক্টরি ছিল। এ রকম একটা গ্রামে আমি বড় হয়েছি।

স্কুলে পড়ার সময় আমার সবচেয়ে বেশি ভালো লাগত গ্রামের মেলায় ঘুরতে যেতে। তখনকার মেলা অনেক সুন্দর ছিল। মেলায় অনেক সুন্দর সুন্দর পুতুল, খেলনা, মাটির জিনিসপত্র বিক্রি হতো। বিভিন্ন গ্রাম থেকে মানুষ মেলায় আসত কিছু জিনিসপত্র বেচতে আর অন্যরা কিনতে। আমার কাছে গ্রাম্যমেলার সেরা আকর্ষণ ছিল হরেক রকম মাটির পুতুল, বায়স্কোপ, নাগরদোলা আর লাঠিখেলা। আমি নিজেও অনেক সময় এই মেলায় গিয়ে কাগজের ফুল তৈরি করে বিক্রি করতাম। মহররমের মেলা আমাদের বাড়ির পাশে যে গ্রাম সেখানে একটা বড় বিলের পাশে আয়োজন করা হতো। এই মেলা কবে থেকে শুরু তা কেউ জানত না। এ বিলে বর্ষার সময় অনেক পদ্মফুল ফুটত বা বিভিন্ন রকমের পাখি আসত। ওই বিলটা ছিল সরকারি মালিকানায়। তার চারদিকে ছিল কবরস্থান। যেদিন মেলা শুরু হতো সকাল থেকে দোকানিরা আসত, খাবার জিনিস তৈরি করত, কুমাররা তাদের তৈরি করা জিনিসপত্র আনত। বেশ বড় রকমের এই মেলায় এক ধরনের বাঁশির আওয়াজ পাওয়া যেত অনেক দূর থেকে। আমরা নিজেরা কিছু কাগজের ফুল নিয়ে হাজির হতাম। মহররমের মেলায়  বেশি বিক্রি হতো জিলাপি, মুড়ি, মুড়কি ও মাটির হাঁড়ি-পাতিল।

আমাদের গ্রামে আর একটি জনপ্রিয় মেলা ছিল বান্নির মেলা। করোতোয়া নদীর পূর্ব পাশে এক দিনের জন্য বান্নির মেলা বসত। মুসলমানদের ওই মেলায় যেতে দিত না। তারপরও ওই মেলায় যেতাম কারণ মেলার মূল আকর্ষণ ছিল সার্কাস আর পুতুল নাচ। এই মেলাতে দেশীয় মিষ্টিসহ বিভিন্ন রকমের শুকনা জিনিস বিক্রি হতো যেমন- বরই, রসুন, তেজপাতা, মরিচ, মাটির জিনিসপত্র। এ ছাড়া পাটা, হাতপাখা, দা, কুড়াল, মাছ ধরার জিনিস। ওই মেলায় মানুষের বেশি পছন্দ ছিল জিলাপি আর পিয়াজু, কটকটি, ঝুরি।

কথিত  আছে রানী বান্নির নাম অনুসারে এই মেলা হতো।

প্রাচীন সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও প্রত্নতত্ত্বের গুরুত্বপূর্ণ স্থান বগুড়া। আর সে কারণে বছরজুড়ে বগুড়ায় নানা রকম সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড চলত। পূজার সময় অনেক জায়গায় মেলা হতো। দত্তবাচীতে যে মেলা হতো সেখানেই মানুষ বেশি যেত। দত্তবাচীর মেলা ছিল সবচেয়ে বড়। বগুড়া শহর ছিল হিন্দুপ্রধান বেশির ভাগ ধনী লোক। ছিল হিন্দু ডাক্তার, উকিল, ব্যবসায়ী, জমির মালিক। শহর ও গ্রামে তাদের অনেকেরই পাকা দালানবাড়ি ছিল। তাদের পূজামণ্ডপে আমরা দলবেঁধে যেতাম। দুর্গাপূজা, কালীপূজা, সরস্বতী পূজায় দারুণ আনন্দ হতো। পূজামণ্ডপগুলো এমনভাবে সাজানো হতো, যা দেখে মানুষ আনন্দে মুগ্ধ হয়ে যেত। আর পূজা উপলক্ষে মাইকে বিভিন্ন ধরনের গান বাজানো হতো। পূজার পাশাপাশি চলত মেলা। প্রায় দশ/বার দিন মেলা হতো। মেলাতে মিষ্টিসহ ছোটদের খেলনা বিক্রি হতো। সেখানে হিন্দু-মুসলিম নির্বিশেষে সব ধর্মাবলম্বীর মানুষের যাতায়াত ছিল। আমরা যারা করোতোয়া নদীতে ভাসান দেখতে যেতাম সেখানে নৌকায় বসে মুড়ি আর নারকেলের নাড়– খেতাম।

ঘুড়ি উড়ানোর মেলা ছিল আমার খুব প্রিয়। বগুড়া শহর থেকে কিছু দূরে এই ঘুড়ি উড়ানোর মেলা হতো এবং শহরের বিভিন্ন স্থানে এই প্রতিযোগিতা হতো। শহরে দুজন লোক ছিল, যারা ঘুড়ি বানানো এবং ঘুড়ি উড়োনোর সুতা তৈরিতে ছিল ওস্তাদ। তারা ঘুড়ি তৈরি করে বিভিন্ন রং দিত। রঙিন ঘুড়ি দেখে আমাদের কিশোর মন আনন্দে নেচে উঠত। আমরা বন্ধুরা নানা পরিকল্পনা করতাম কীভাবে ঘুড়ি উড়ালে অন্যের ঘুড়ি কাটতে পারব। ঘুড়ি উড়ানোর ক্ষেত্রে আমাদের একটাই লক্ষ্য ছিল কে ‘কতটা ঘুড়ি’ কাটতে পারে। সুতা বানানোর পদ্ধতি ছিল মিহি কাঠের গুঁড়ার সঙ্গে এক ধরনের গাম দিয়ে তৈরি। মাঞ্জাও তৈরি করতাম। মাঞ্জা লাগানোর পর ঘুড়ির সুতা এত ধার হতো যেন হাত কেটে যাবে। গ্রামে নানা আনন্দ ছিল। মানুষ সুখে আনন্দে বাস করত। এর মধ্যে এক দিন সকালে গ্রামের কেউ কেউ বলছিল, চালের দাম ২০ টাকা হয়েছে, মানুষ কীভাবে বাঁচবে? আজকে এই কথা মনে হলে মনে হয় সত্যিই কি চালের দাম বিশ টাকা ছিল! গ্রামের সাধারণ মানুষ খুব বেশি লেখাপড়া করত না। যার ফলে ভূতের ভরটা বেশি করত। আমরাও মাঝেমধ্যে ভূত বিশ্বাস করতাম। মানে, ভূতের ব্যাপারে আমাদের মধ্যে রোমাঞ্চ কাজ করত। গ্রামের মানুষ কুপি ও হেরিকেন জ্বালিয়ে  রাতে কাজকর্ম করত। গ্রামের বেশির ভাগ বাড়ি ছিল খড়ের চালা দিয়ে তৈরি এবং দেয়াল দেয়া হতো মাটির। দেখতে খুব সুন্দর ছিল।

আমাদের গ্রামে আর একটি সুন্দর বিষয় ছিল মাছ ধরা। আমি স্কুল থেকে ফেরার পর বকি অথবা ফিকাজাল দিয়ে মাছ ধরতাম। যদি জালে অথবা বড়শিতে কোনো মাছ ধরা পড়ত তাতে যে আনন্দ হতো তা বোঝানো যাবে না। প্রায় দিনই এভাবে মাছ ধরতাম। বর্ষার সময় পুকুর অথবা বিল থেকে যখন পানি বের হয়ে যেত তখন অনেক রকম মাছ বের হতো, সেগুলো ধরার আনন্দ অন্যরকম ছিল। মাছ ধরার সময় আবার সাপের ভয় ছিল। কারণ ওইসব জায়গায় সাপ দেখা যেত। গ্রামের আশপাশে যে ডোবা নালা ছিল সেখানে সাপের আনাগোনা বেশি ছিল।

এসএসসি পাস করার পর ঢাকায় আসি আর্ট কলেজে ভর্তি হওয়ার জন্য। ঢাকা আর্ট কলেজ দেখার পর আমার মনে ভীষণ আনন্দ। চারদিক ঘুরে ঘুরে দেখলাম। অফিস থেকে ভর্তি পরীক্ষার খবর নিলাম। থাকতাম আজিমপুর কলোনিতে বড় ভাইয়ের বাসায়। যথারীতি ভর্তি পরীক্ষা হলো। ভর্তি পরীক্ষায় সাক্ষাৎকারের সময় প্রথম দেখলাম অধ্যক্ষ শিল্পী জয়নুল আবেদিনকে। তিনি প্রথমে আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন, বাড়ি কোথায়? সেখানকার নামকরা একজন শিল্পীর নাম বল তো? আমি নাম বলতে পারলাম না। আবেদিন স্যার নিজেই বললেন, কাজী আবদুর রউফ-এর নাম। আরও বললেন, এখানে লেখাপড়া করে কোনো চাকরি পাওয়া যায় না।

তুমি অন্য কোনো বিষয়ে পড়াশোনা কর, পাশাপাশি আর্ট কলেজে পড়। আমি আর্ট কলেজে ভর্তি হলাম। আমাদের সময় আর্ট কলেজে ভর্তির জন্য এত প্রতিযোগিতা ছিল না। মোটামুটি যারা আসত তাদের ভর্তি করে নেওয়া হতো। আর্ট কলেজে আমি ৫ বছর পড়াশোনা করি। আমাদের শিক্ষকরা ছিলেন দেশের খ্যাতিমান শিল্পী। খুব আন্তরিকতার সঙ্গে তারা আমাদের শেখাতেন। সেই সময় আমরা কয়েকজন একটা গ্রুপ তৈরি করি এবং এর নাম ঠিক করা হয় ‘পটুয়া শিল্পী’। এই গ্রুপের মাধ্যমে খুলনা এবং ঢাকাতে প্রদর্শনী করি। খুলনায় প্রদর্শনী করার সময় অনেক ঘটনা ঘটে। প্রথমদিন প্রদর্শনীতে কোনো ছবি বিক্রি হয়নি। প্রত্যেকের মন খারাপ। এমনকি এক দিন খাবারের জন্য বাজার করার পয়সাও ছিল না।

পরে লিলি চৌধুরীর সহযোগিতায় খুলনা ক্লাবে প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করা হয়। প্রথমদিনই প্রত্যেকের ছবি বিক্রি হয়। এরপর ঢাকার প্রেসক্লাবে ঈদ কার্ডের প্রদর্শনী করা হয়। আমরা গ্রুপ থেকে পশ্চিম পাকিস্তানে ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা করি। সেখানে বিভিন্ন স্থান ঘুরে দেখা এবং পেশোয়ার ও ইসলামাবাদে আমাদের একটা গ্রুপ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। পশ্চিম পাকিস্তান ভ্রমণের জন্য সহযোগিতা করেছিল পাকিস্তান কাউন্সিল এবং তখনকার সচিব তরিকুল আলম।

আমাদের সেখানকার জাদুঘর, আর্ট গ্যালারি বিশেষ কতগুলো স্থান দেখার সুযোগ হয়। যেমন- মহেনযোদাগে, থাট্টা, মারি, বিভিন্ন আর্ট কলেজ প্রভৃতি।

১৯৭০ সালে পাস করার পর আমি চাকরি নিয়ে সিলেটে যাই। ইচ্ছা ছিল সেখানকার চা বাগানের বিষয় নিয়ে ছবি আঁকব। কিন্তু চাকরিতে যোগদানের পরপরই শুরু হলো মুক্তিযুদ্ধ। সেই সময় দেখেছি পাকিস্তানি সৈন্যদের অত্যাচার, হত্যাকাণ্ড এবং বীভৎসতা, যা আমি আগে কখনো দেখিনি। মুক্তিযুদ্ধের একপর্যায়ে আমি সিলেট শহর থেকে প্রায় দশ মাইল দূরে এক গ্রামে আশ্রয় নিই। আমি যে বাড়িতে আশ্রয় নিই ওই বাড়ির বৃদ্ধা মহিলা আমার কষ্টের কথা শুনে সেখানে আশ্রয় দেন। আমি সেখানে বেশ কয়েকমাস অবস্থান করি।

পরে আমরা কয়েকজন শিক্ষক মিলে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা করি। কিন্তু সেখানকার পরিস্থিতি ভালো না থাকায় বিশেষ করে রাস্তায় চুরি, ডাকাতি ঘটনার জন্য আমাদের আর ভারতে যাওয়া হয়নি। এরপর বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর চাকরিতে যোগদান করি।

এরপর আমি ১৯৭৬ সালে সিলেট থেকে বদলি হয়ে চট্টগ্রাম টিটি কলেজে যোগদান করি। কিছুদিন চাকরি করার পর ভারত সরকারের বৃত্তি নিয়ে বড়দার মহারাজা সাহজিরাও  বিশ্ববিদ্যালয়ে আধুনিক চিত্রকলা বিষয়ে উচ্চতর পড়াশোনা করতে যাই। সেখানে আমার শিক্ষক ছিলেন ভারতে বিখ্যাত শিল্পী ও শিক্ষক কে. জি. সুব্রামিয়াম। তার অধীনে দুই বছর পড়াশোনা করি। প্রথম দিন যখন তার সঙ্গে দেখা করি তখন তিনি কিছু উপদেশ দিয়েছিলেন এবং কিছু খসড়া তৈরি করতে বলেন। বেশ কিছুদিন ছবির খসড়া তৈরির পর তার সঙ্গে আলাপ করলাম। এক দিন একটা খসড়া দেখে আমাকে কাজ করার অনুমতি দিলেন।

আমাকে প্রথমে পেইন্টিং বিষয় দেওয়া হয়েছিল, পরে তার কথামতো Musel Design এ পরিবর্তন করি। এক দিন আমাকে বললেন, তুমি এখানকার culture সম্বন্ধে কিছু দেখ এবং সঙ্গে কিছু বই ও শিল্পীর ছবি দেখাতে বললেন। অনেক সময় নিজে কিছু খসড়া দেখিয়ে আধুনিক ছবি সম্বন্ধে বুঝাইতেন। এক দিন পিকসোর গয়েরনিকা ছবি সম্বন্ধে আলাপ করলেন কেন এই ছবি বিখ্যাত। এভাবে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ছবি নিয়ে আলোচনা করতেন। আমাদের সেন্ডকাস্টিং-এর কাজ শেখানোর জন্য একটা ডিজাইন তৈরি করল, সেটা তৈরি করে দেয়ালে লাগাতে হবে। কীভাবে সেন্ডকাস্টিং করা হয় তার নিয়মকানুন শেখার জন্য। এভাবে আমি বেশ কিছু মাধ্যম শিখতে পারলাম। এক দিন কথা প্রসঙ্গে বললেন, দেখ কোনো শিল্পী কখনো অন্য কাউকে শিল্পী বানাইতে পারে না। তুমি যদি শিল্পী হতে চাও আগে নিজের দেশকে দেখ, যদি তোমার মধ্যে শিল্পী হওয়ার যোগ্যতা থাকে তাহলেই শিল্পী হতে পারবে।

এক দিন এক ছাত্র তার কাজ দেখানোর জন্য তাকে ডেকে স্টুডিওতে আনলেন। কে. জি. ছবিগুলো দেখে বের হয়ে যাচ্ছিলেন, তখন ওই ছাত্র তাকে কিছু বলার জন্য অনুরোধ করলেন। তিনি তখন বললেন, তুমি Gold Madel  পেয়েছ। এভাবে চন্দ্র আঁকো আরও মেডেল পাবে। ছাত্রটি ওই দিন সন্ধ্যায় সব জিনিসপত্র নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ত্যাগ করে। পরে জানতে পারলাম সে কে. জি.র অনুমতি ছাড়া কাজ শুরু করেছিল।

 

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবির তিন হলের নতুন নামকরণ
শাবিপ্রবির তিন হলের নতুন নামকরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা
যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিঙ্গাপুরে মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন যে নারী
সিঙ্গাপুরে মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন যে নারী

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যাত্রাবাড়ীতে বাসে অজ্ঞান পার্টির কবলে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
যাত্রাবাড়ীতে বাসে অজ্ঞান পার্টির কবলে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান
ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু
পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু
হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু
যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন
টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি
বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা
গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ
আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য
চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু
বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা
হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়
এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান
অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস
মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত
রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে
৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে

দেশগ্রাম

শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার
শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার

খবর

লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার
লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার

নগর জীবন

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক

নগর জীবন

নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন
নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত
পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী
হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী

খবর

আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি
আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র
আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আসে এক রুটে যায় তিন রুটে
আসে এক রুটে যায় তিন রুটে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪
লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার
ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধনী ইঁদুরের কাণ্ড
ধনী ইঁদুরের কাণ্ড

ডাংগুলি

শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

দেশগ্রাম

পরীবন্ধু দাদি
পরীবন্ধু দাদি

ডাংগুলি

হাতির পিঠে চড়িয়ে বিদায় অধ্যক্ষকে
হাতির পিঠে চড়িয়ে বিদায় অধ্যক্ষকে

দেশগ্রাম

এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এস আলমের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আদেশ
এস আলমের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার কাজ বন্ধ, বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগ
সংস্কার কাজ বন্ধ, বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগ

দেশগ্রাম

হত্যার নির্দেশ উসকানিসহ আট অভিযোগ ইনুর বিরুদ্ধে
হত্যার নির্দেশ উসকানিসহ আট অভিযোগ ইনুর বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফি নাইট
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফি নাইট

নগর জীবন

বাংলাদেশ আই হসপিটাল ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
বাংলাদেশ আই হসপিটাল ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

নগর জীবন

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গাছের চারা বিতরণ
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গাছের চারা বিতরণ

দেশগ্রাম