অর্থনীতিবিদ দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেছেন, শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে প্রধান উপদেষ্টার যে উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখেছিলাম, সরকারের যে সহকর্মীরা আছেন, উপদেষ্টামণ্ডলীরা উৎসাহিত হননি। আরও কমভাবে উৎসাহিত ছিলেন যারা আমলা ও কর্মকর্তারা ছিলেন। তাদের ক্ষেত্রেও এটার অসুবিধা দেখছি। বরিশাল নগরীর একটি হোটেলের সম্মেলনকক্ষে গতকাল নাগরিক সংলাপ শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি। অর্থনীতিবিদ দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, ‘এজন্য আমার মনে হয়েছে অসম্পূর্ণ সংস্কারের বিষয়গুলো নির্বাচনি ইশতেহারের ভিতর নিয়ে যাব। সরকারের যে বাকি সময়টুকু রয়েছে চাপ দিয়ে কোনো কোনো বিষয়গুলো সংবিধান ব্যতিরেকে কার্যাদেশ দিয়ে করা সম্ভব। সেটা স্বচ্ছভাবে করা। আগামী দিনে সবাই ডিজিটালিভাবে একটি ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখতে পারবে সংস্কার কতদূর এগিয়েছে। এটা আমরা আগামী মাসের মধ্যে সবার সামনে উপস্থাপন করব।’
সংলাপে বাসদ নেত্রী ডা. মনীষা চক্রবর্তী, এনসিপি নেতা আবু সাইদ মুসা, জামায়াতের মহানগর আমির জহির উদ্দিন মুহাম্মদ বাবরসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও ছাত্র প্রতিনিধিরা বক্তব্য দেন।