শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ মার্চ, ২০২৩

সড়ক দুর্ঘটনা রোধে মিডিয়ার ভূমিকা ও আইনের প্রয়োগ

ইলিয়াস কাঞ্চন, প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান নিরাপদ সড়ক চাই
প্রিন্ট ভার্সন
সড়ক দুর্ঘটনা রোধে মিডিয়ার ভূমিকা ও আইনের প্রয়োগ

নিরাপদ সড়ক, সময়ের দাবি। বলা যায়-মানুষের অন্যতম অধিকার। কেননা, নিরাপদ সড়ক মানুষের জীবনকে নিরাপদ করে। অপমৃত্যুর হাত থেকে বাঁচায়। দেশের অর্থনীতিকে করে তোলে সমৃদ্ধশালী।  তাই মানুষের জীবনে নিরাপদ সড়ক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ ও সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি বিশ্বব্যাপী একটি অন্যতম প্রধান সামাজিক, অর্থনৈতিক ও জনস্বাস্থ্যগত সমস্যা। যদিও সব দেশেই কম-বেশি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটছে, তবু দুর্ঘটনার লাগাম টেনে ধরার প্রচেষ্টাও চলছে অবিরাম। সড়ক-মহাসড়কে ঘটছে মূল্যবান প্রাণহানির ঘটনা। এ প্রাণহানি অত্যন্ত বেদনার। সড়ক দুর্ঘটনায় যিনি মারা যান, তার পরিবারকে বয়ে বেড়াতে হয় দুঃসহ যন্ত্রণা। যাঁরা প্রাণে বেঁচে যান, পঙ্গুত্ব তাদের জীবনকে করে দুর্বিষহ।

প্রতি বছর ২২ অক্টোবর, নিরাপদ সড়ক দিবসটি পালন করা হয়। নতুন নতুন প্রতিপাদ্য বিষয় আসে, কিন্তু নিরাপদ হয়নি সড়কগুলো। দিন-দুপুরে কর্মক্ষম জনসম্পদ বা প্রাণগুলো হারিয়ে স্রেফ সংখ্যায় পরিণত হয়। আমাদের পরিসংখ্যানে, প্রতিবছর সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশে ৭ থেকে ৮ হাজার মানুষ মারা যায়। তবে জাতিসংঘের তথ্য আরও ভয়াবহ। সংস্থাটি বলছে, বাংলাদেশে প্রতিবছর ২৪ হাজার ৯০০ মানুষ অপমৃত্যুর শিকার হন। অনেকেই বরণ করেন অভিশপ্ত পঙ্গুত্বজীবন। আর এ কারণেই নিরাপদ সড়ক গুরুত্বপূর্ণ।

নিরাপদ সড়ক মানুষকে সুশৃঙ্খল হতে সহায়তা করে। বাংলাদেশের সড়কে মানুষ যেভাবে উচ্ছৃঙ্খলভাবে চলাচল করে, গাড়ি চালায়; তাতে নিজেরাও দুর্ঘটনার শিকার হন। অনেক সময় অন্যের জীবননাশের কারণ হয়ে দাঁড়ান। যে দেশে ট্রাফিক বিশৃঙ্খলা ও সড়ক দুর্ঘটনা যত কম সে দেশকে তত বেশি আধুনিক ও সভ্য রাষ্ট্র হিসেবে মনে করা হয়। আমাদের দেশে যে পরিমাণে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে, মানুষ যেভাবে সড়ক আইন অমান্য করে, কোনো ধরনের প্রশিক্ষণ ছাড়াই যেভাবে সড়কে গাড়ি চালায়, বিশ্বের খুব কম দেশেই এমন অনিয়মের দেখা মেলে। এ কারণেই আমাদের দেশে মৃত্যুর হার বেশি এবং এটি সড়ক দুর্ঘটনার অন্যতম কারণও।

মানুষের মৃত্যুকে কখনো অর্থনীতি দিয়ে তুলনা করা যায় না, এর সঙ্গে মানুষের আবেগ জড়িত। যেমন আমার সন্তানরা মা হারিয়েছে। এ শূন্যতা আমি কী দিয়ে পূরণ করব? কেউই এ শূন্যতা পূরণ করতে পারবে না। ফলে একটি রাষ্ট্রের জন্য, একটি রাষ্ট্রের মানুষের জন্য, মানুষের আবেগের জন্য নিরাপদ সড়ক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

অন্যান্য দেশে যারা রাষ্ট্র পরিচালনা করেন, তারা নিরাপদ সড়ককে গুরুত্বসহকারে নিয়েছেন। তারা প্রতি মুহূর্তে চেষ্টা করেন যেন মানুষ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত না হন। বিশ্বজুড়ে এমন রাষ্ট্র রয়েছে, যেখানে সড়ক দুর্ঘটনার হার ৯০ শতাংশ কম, কোনো দেশ সে সংখ্যা শূন্য। জাতিসংঘ উল্লেখ করেছে, সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিহতে সবচেয়ে জরুরি সরকারের ইচ্ছা। এটি অনেক ক্ষেত্রে রাজনৈতিক ইচ্ছা ও রাজনীতিবিদদের ইচ্ছার ওপরও নির্ভর করে। এর যথার্থ উদাহরণ বাংলাদেশেই আছে। সরকার পদ্মা সেতু তৈরি করতে চেয়েছিল। কিন্তু সেটি করতে গিয়ে অসংখ্য বাধার সম্মুখীন হয়েছে সরকার। বিশ্বব্যাংক টাকা দিতে গিয়েও দেয়নি। ফেরত চলে যায়। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছাটা ছিল প্রবল, নানা বাধা সত্ত্বেও নিজস্ব অর্থায়নে আজ পদ্মা সেতু সমগ্র বিশ্বে দৃশ্যমান। তাই বলা যায়, সড়ক দুর্ঘটনা রোধে সরকারের ইচ্ছা একটি বড় বিষয়।

বিশ্বের অন্যান্য দেশের সরকার সে ইচ্ছেটা রাখে। ইংল্যান্ড ও আমেরিকার মেয়ররা ঘোষণা দিয়েছেন, সড়ক দুর্ঘটনা শূন্যের কোটায় নিয়ে আসবেন। সে লক্ষ্যেই তারা কাজ করছেন। তাদের দেশের চালক, মালিক এবং সরকার; প্রত্যেকেই নিয়মে চলেন। একটা আইন করা হলে সে আইনটা মানার চেষ্টা করেন সবাই, এরকম বিরোধিতা কিন্তু তারা করেন না। তবে আশ্চর্য বিষয় হলো, বিদেশে আইন না মানার জন্য কোনো আন্দোলন হয় না। দুর্ভাগ্য হলেও সত্য, আমাদের দেশে আইন করলেই আন্দোলন হয়। আমাদের দেশ ও বিদেশের এটাই পার্থক্য। অন্যদিকে আমরা অনেক পরিশ্রম করে দীর্ঘ সময় পর একটা আইন নিয়ে এসেছিলাম, তারও বাস্তবায়ন করা সম্ভব হচ্ছে না। এখনো নানা কৌশলে আইনটির বিরোধিতা করা হচ্ছে। যেন এ দেশে আইনটি বাস্তবায়ন না হয়। অনেক ক্ষেত্রে সরকারও বিষয়টি নিয়ে উদাসীন। বিশ্বের উন্নত রাষ্ট্রগুলোয় এমন অনৈতিক আপস নেই। আইন অমান্য করলে শাস্তি তাকে পেতেই হবে। সে যেই হোক না কেন। সম্প্রতি গাড়ি চালানোর সময়ে সিটবেল্ট না বাঁধার অপরাধে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাককে জরিমানা করেছে ব্রিটিশ পুলিশ। অথচ আমাদের দেশে যারা ক্ষমতায়, তারাই আইনকে বেশি অমান্য করে। আইন অমান্য করাকে ক্ষমতার অধিকারী এবং ক্ষমতা প্রদর্শন হিসেবে মনে করে। একজন সরকারি কর্মকর্তার অফিস তার ক্ষমতার স্থান। কিন্তু তার গাড়িতে কেন স্ট্যাম্প লাগাতে হবে? অনেক ক্ষেত্রে ট্রাফিক পুলিশও ভয় পায়। অনৈতিক কাজটি করে সেই কর্মকর্তার গাড়ি চালকও মজা নিয়ে থাকেন। আমাদের দেশে ভালো জিনিসগুলো উঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। আগে সরকারি গাড়িগুলোয় আলাদা নম্বর প্লেট ছিল। যা দেখে বোঝা যেত যে গাড়িটি সরকারি। অর্থাৎ গাড়িটি সরকারি কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে নাকি ব্যক্তিগত ঘোরাঘুরির জন্য ব্যবহার হচ্ছে। এই লজ্জা থেকে বাঁচার জন্য এখন সাধারণ নম্বর প্লেট ব্যবহার শুরু হয়। সাধারণ নাম্বার প্লেট লাগিয়ে সাধারণের তালিকায় চলে এলেন ঠিকই, অথচ ডান্ডা লাগিয়েছেন। এমন দৃশ্য বিশ্বের অন্য কোথাও দেখা যাবে না। আমাদের দেশে অনিয়মের এমন অনেক উদাহরণ আছে যা অন্যান্য দেশের সঙ্গে পার্থক্য সৃষ্টি করে।

সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিহতে জাতিসংঘ যে পাঁচটা বিষয় উল্লেখ করেছে, সেগুলো কাজে লাগিয়ে অন্যান্য দেশ অনেক এগিয়ে গেছে। কিন্তু আমার সেগুলো কাজে লাগাতে পারছি না। সাংবাদিকরা মানুষের উপকারের জন্য সড়কের অনিয়মের কথা তুলে আনেন এবং প্রচার করেন। সরকারও সেটা দেখল এবং জানল। বুঝল অনিয়ম দূর করার প্রয়োজন আছে। কিন্তু আমাদের দেশের সরকার এই লেখা দেখে কোনো কাজ করে না। যখন তারা কাজটা করে না তখন আমরা মানুষকে সচেতন করি। পাড়া-মহল্লা, স্কুল-কলেজে গিয়ে মানুষকে সচেতন করার চেষ্টা করি, যদিও তা কার্যকরী হচ্ছে না। কার্যকর হতো তখনই যখন তারা সচেতনতার যথার্থ উদাহরণ দেখত। এ জন্য আইনের প্রয়োগ থাকতে হবে। মানুষ যখন দেখবে, অন্যায় বন্ধে আইনের প্রয়োগ করা হচ্ছে তখন তারা নিজেরাই সচেতন হবে।  আমরা মানুষকে বলি, আইন অমান্য করলে অপমৃত্যু হতে পারে। তাছাড়া শাস্তির বিধান তো আছেই! কিন্তু তারা যখন দেখে শাস্তি হয় না, ঘুষ দিলেই পার পাওয়া যায়, তখন সে কেন সচেতন হবে? সে কারণেই সচেতনতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে আইন প্রয়োগের বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সড়ক দুর্ঘটনা রোধ এবং নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত করা সরকারের অগ্রাধিকার।  তাই মুখ দিয়ে যা বলছেন, তা করে দেখাতে হবে, অন্যথায় এই দেখানো সচেতনতায় কোনো ফল আসবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের নতুন চেয়ারম্যান মাহবুব আনাম
বিপিএলের নতুন চেয়ারম্যান মাহবুব আনাম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা গ্রেফতার
কক্সবাজারে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে ১১ জনকে বিএসএফের পুশইন, নজরদারি জোরদার
ফেনী সীমান্তে ১১ জনকে বিএসএফের পুশইন, নজরদারি জোরদার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ
প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আড়িয়াল বিলের সব অপরিকল্পিত বাঁধ অপসারণের নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
আড়িয়াল বিলের সব অপরিকল্পিত বাঁধ অপসারণের নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আহত পুলিশ সদস্যদের শয্যাপাশে আইজিপি
আহত পুলিশ সদস্যদের শয্যাপাশে আইজিপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তির ২৫ বছর: স্মরণীয় আয়োজনে অভিষেক দলের সংবর্ধনা
টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তির ২৫ বছর: স্মরণীয় আয়োজনে অভিষেক দলের সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ‘গণমিনার’ নির্মাণের উদ্যোগ
জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ‘গণমিনার’ নির্মাণের উদ্যোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরগুনায় মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠাসহ ৭ দফা দাবিতে মানববন্ধন
বরগুনায় মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠাসহ ৭ দফা দাবিতে মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৮ লাখ ২৬ হাজার নকল
ব্যান্ডরোলসহ ৪ জন গ্রেফতার
বগুড়ায় ৮ লাখ ২৬ হাজার নকল ব্যান্ডরোলসহ ৪ জন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে ২৪ ঘণ্টায় তিনজন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
রংপুরে ২৪ ঘণ্টায় তিনজন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের চূড়ান্ত ফলে অনিয়ম ও বৈষম্যের অভিযোগ, পুনঃনিরীক্ষার দাবি
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের চূড়ান্ত ফলে অনিয়ম ও বৈষম্যের অভিযোগ, পুনঃনিরীক্ষার দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় সাবেক 
এমপি নুর মোহাম্মদ জেলহাজতে
দুদকের মামলায় সাবেক  এমপি নুর মোহাম্মদ জেলহাজতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালো আলোচনা হচ্ছে কিন্তু ঐকমত‍্য হচ্ছে না: এবি পার্টি
ভালো আলোচনা হচ্ছে কিন্তু ঐকমত‍্য হচ্ছে না: এবি পার্টি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গলে শ্রীলঙ্কার বড় জুটি, বাংলাদেশের বোলারদের হতাশা
গলে শ্রীলঙ্কার বড় জুটি, বাংলাদেশের বোলারদের হতাশা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্খা অনুযায়ী বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠন করতে হবে : প্রিন্স
গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্খা অনুযায়ী বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠন করতে হবে : প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইমস হায়ার এডুকেশন ইমপ্যাক্ট র‌্যাঙ্কিংয়ে
দেশের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
টাইমস হায়ার এডুকেশন ইমপ্যাক্ট র‌্যাঙ্কিংয়ে দেশের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনে বিএনপি রাতে আওয়ামী লীগ করেছে তাদের সদস্য পদ নবায়ন হবে না: আমিনুল
দিনে বিএনপি রাতে আওয়ামী লীগ করেছে তাদের সদস্য পদ নবায়ন হবে না: আমিনুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থের বিনিময়ে নৌবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, ৩ সদস্য আটক
অর্থের বিনিময়ে নৌবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, ৩ সদস্য আটক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমানের শিক্ষাদর্শন ও কর্মসূচি নিয়ে পিএইচডি গবেষণা হতে পারে: মঈন খান
জিয়াউর রহমানের শিক্ষাদর্শন ও কর্মসূচি নিয়ে পিএইচডি গবেষণা হতে পারে: মঈন খান

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিটিভি-বেতারের স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত ও গণমাধ্যম নীতিমালা পর্যালোচনায় ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিটিভি-বেতারের স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত ও গণমাধ্যম নীতিমালা পর্যালোচনায় ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম
নতুন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি
ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি
ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল
সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের
এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল
ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী
অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি
আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০
ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি
ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ
ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী
৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ
ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল
ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক
ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে
এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে

নগর জীবন

সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা
সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না
সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব
জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প
জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প

মাঠে ময়দানে

গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক
গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক

পেছনের পৃষ্ঠা

হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত
হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত
ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত

মাঠে ময়দানে

আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স
আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল
আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত
ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত

মাঠে ময়দানে

পারবেন কি সোনা জিততে
পারবেন কি সোনা জিততে

মাঠে ময়দানে

টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার
ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার

দেশগ্রাম

অলিভিয়া কেন অন্তরালে
অলিভিয়া কেন অন্তরালে

শোবিজ

বাংলাদেশের টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম হ্যাটট্রিক অলক কাপালির
বাংলাদেশের টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম হ্যাটট্রিক অলক কাপালির

মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান একই গ্রুপে
বাংলাদেশ-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

জোবেদা খানমের কুলখানি আজ
জোবেদা খানমের কুলখানি আজ

নগর জীবন

শুভবুদ্ধির উদয় হোক
শুভবুদ্ধির উদয় হোক

সম্পাদকীয়

সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল মধ্যপ্রাচ্যের ক্যানসার : উ. কোরিয়া
ইসরায়েল মধ্যপ্রাচ্যের ক্যানসার : উ. কোরিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

সফলতা আমলের ওপর নির্ভরশীল
সফলতা আমলের ওপর নির্ভরশীল

সম্পাদকীয়

মানবতার পরীক্ষায় পৃথিবী
মানবতার পরীক্ষায় পৃথিবী

সম্পাদকীয়

দুই প্রকল্পে ১০,৯৯৮ কোটি টাকা ঋণ দেবে এডিবি
দুই প্রকল্পে ১০,৯৯৮ কোটি টাকা ঋণ দেবে এডিবি

নগর জীবন