শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ জুন, ২০২৫

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য

রাষ্ট্র সংস্কার ইস্যুতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপে অংশ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য আনতে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের বিদ্যমান পদ্ধতি পরিবর্তন ও তার ক্ষমতা বাড়ানোর প্রস্তাবে ঐকমত্যে পৌঁছেছে। তবে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের পদ্ধতিসহ অন্যান্য বিষয়ে নানা মত উঠে এসেছে। দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদের বিষয়ে অধিকাংশ রাজনৈতিক দল একমত হলেও সংসদ গঠন ও নির্বাচনের বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারেনি দলগুলো। এ আলোচনা অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে গতকাল জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।

সংলাপ শেষে প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি বলেন, সব রাজনৈতিক দল রাষ্ট্রপতি নির্বাচনপদ্ধতি পরিবর্তন বিষয়ে একমত হয়েছে। এ ছাড়া দ্বিকক্ষবিশিষ্ট আইনসভা প্রতিষ্ঠার বিষয়ে অধিকাংশ দল একমত হয়েছে। উচ্চকক্ষে ১০০ আসনের বিষয়ে মত দিয়েছে দলগুলো। এ আলোচনা অব্যাহত থাকবে। তিনি বলেন, সংলাপে আলোচনা শেষে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে যেসব বিষয়ে ঐকমত্য হবে না, তা স্বচ্ছতার সঙ্গে উল্লেখ করা হবে। বাস্তবতার পরিপ্র্রেক্ষিতে সব বিষয়ে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হবে, এমন প্রত্যাশা করাও ঠিক হবে না। কিন্তু, কমিশন এবং রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে একমত হওয়ার সদিচ্ছা রয়েছে। সংলাপে আলোচনার অগ্রগতি সম্পর্কে বিএনপির প্রতিনিধি দলের নেতা ও দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, বিদ্যমান পদ্ধতিতেই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন করা সম্ভব। এ ক্ষেত্রে ৩০০ আসনের সংসদ সদস্যরা ভোট দেবেন। আর যদি সংরক্ষিত আসনে নারী আসন ৫০ থেকে বাড়িয়ে ১০০ করা হয় এবং কমিশনের প্রস্তাবিত দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ হয় সেখানে উচ্চকক্ষের ১০০ আসন টোটাল ৫০০ আসনের ভোটের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি গোপন ব্যালটে রাষ্ট্রপতিকে নির্বাচিত করতে ভোট দিতে পারবেন।

সংশ্লিষ্টরা জানান, দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদের বিষয়ে অধিকাংশ রাজনৈতিক দল একমত হয়েছে। সংসদের উচ্চকক্ষ ১০০ সদস্যের বিষয়ে অনেকেই মত দিয়েছেন। তবে সংসদের দ্বিকক্ষ নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ে এখনো একমত হতে পারেনি রাজনৈতিক দলগুলো। আলোচনায় এনসিপি, গণসংহতি আন্দোলন, জেএসডি, গণঅধিকার পরিষদসহ অধিকাংশ দল সংখ্যানুপাতিকে উচ্চকক্ষের পক্ষে মত দিয়েছে। জামায়াত উভয়কক্ষকে সংখ্যানুপাতিক করার পক্ষে। আর বিএনপি, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, ১২ দলীয় জোট, এনডিএম নিম্নকক্ষের আসন অনুপাতে উচ্চকক্ষের আসনে নির্বাচনের পক্ষে। টানা দুই মেয়াদের পর গ্যাপ দিয়ে আবারও একজন প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন বলে মত দিয়েছে বিএনপি। তবে একই ব্যক্তি পর পর দুবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না বলে মত দিয়েছে জামায়াতে ইসলামীসহ সমমনা দলগুলো। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত না হওয়ায় গত তিন দিনের আলোচ্য বিষয়গুলো নিয়ে আগামী রবিবার আবারও আলোচনা হবে। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ক্ষেত্রে ইলেকটোরাল কলেজপদ্ধতি প্রবর্তনের প্রস্তাব দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। কমিশনের প্রস্তাব অনুযায়ী, ইলেকটোরাল কলেজে ইউপি মেম্বার থেকে শুরু করে ৭০ হাজার জনপ্রতিনিধি ভোটার হিসেবে থাকবেন। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ইলেকটোরাল কলেজের সংখ্যা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো কয়েকটি মতামত তুলে ধরেছে। সংসদ যদি উচ্চকক্ষ ও নিম্নকক্ষে বিভক্ত হয়, তাহলে ৫০০ ইলেকটোরাল কলেজ। আরেকটি প্রস্তাব হলো, উচ্চকক্ষ ও নিম্নকক্ষের সদস্যদের পাশাপাশি জেলা পরিষদ ও সিটি করপোরেশনের সদস্যদের অন্তর্ভুক্ত করে ৫৭৬ ইলেকটোরাল কলেজে উন্নীত করা। তৃতীয় মতটি হলো ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাব। জামায়াতে ইসলামী তিনটির যেকোনো প্রস্তাবকে গ্রহণ করতে রাজি আছে বলে জানান আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেন, সংখ্যার বিষয়ে জামায়াতে ইসলামীর অবস্থান নমনীয় থাকবে। তবে ইলেকটোরাল কলেজ বৃদ্ধির প্রস্তাব গ্রহণ করতে হলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের শর্তারোপ করেছে জামায়াতে ইসলামী। আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মতো স্থানীয় সরকার নির্বাচনও সুষ্ঠু হওয়া জরুরি। না হলে যারা ভোটার থাকবেন, তাদের মতামত প্রশ্নবিদ্ধ থাকবে।

গোপন ব্যালটে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রস্তাব করেছে কয়েকটি দল। ওই প্রস্তাবের সঙ্গে একমত প্রকাশ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি জানান, নিম্নকক্ষের সমানুপাতিক ভোটের অনুপাতে উচ্চকক্ষে ১০০ সদস্য নির্বাচনের প্রস্তাব দিয়েছে এনসিপি। উচ্চ ও নিম্নকক্ষের ৫০০ সদস্যের ভোটে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হবেন। দুবারের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী থাকতে পারবেন না। তিনি আরও বলেন, এখনো সরকারের সব জায়গায় ফ্যাসিস্টের দোসররা বসে আছে। এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারেনি সরকার। এর দায় সরকারকেই নিতে হবে। বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক ও বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমন্বয়ক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ক্ষেত্রে সৎ, যোগ্য, সুনামসম্পন্ন, মুক্তিযুদ্ধ ও দেশের সার্বভৌমত্বের পক্ষে অসাম্প্রদায়িক ব্যক্তিদের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দেওয়ার বিধান করার জন্য বলেছি। ৭০ অনুচ্ছেদ সংশোধিত হলে সংসদ সদস্য রাষ্ট্রপতি পদে যেকোনো প্রার্থীকে ভোট দিতে পারবে। এটি বিবেচনা করে গোপন ব্যালটে ভোট প্রদান করা যেতে পারে বলে আমরা বলেছি। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বর্তমান পদ্ধতি পরিবর্তনের প্রস্তাব দিয়েছি। প্রধানমন্ত্রী পরপর দুই মেয়াদের বেশি না থাকার পক্ষেই আমরা মতামত দিয়েছি।

নুর ও ইরানের ক্ষোভ : জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপে ১৪ দলীয় মহাজোটের দুই শরিক দলকে আমন্ত্রণ জানানোয় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নূর ও বাংলাদেশের লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান। ইরান বলেন, আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোটের দুই শরিক বাংলাদেশ জাসদ ও জাকের পার্টিকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এটি জুলাই আকাঙ্ক্ষার প্রতি কুঠারাঘাত। আগামীতে তাদের আমন্ত্রণ জানালে আমরা সংলাপ বয়কট করব। নুরুল হক নুর বলেন, সংলাপে ফ্যাসিবাদের দোসর দুটি দলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এটি কোনোভাবেই কাম্য নয়। এটি জুলাইয়ের চেতনার প্রতি সুস্পষ্ট অবমাননা। আমরা এ বিষয়ে ব্যাখ্যা চাইব।

এই বিভাগের আরও খবর
টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা
টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফার আলোচনা শুরু
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফার আলোচনা শুরু
মার্কিন শুল্ক আরোপে উদ্বেগ বিএনপির
মার্কিন শুল্ক আরোপে উদ্বেগ বিএনপির
মামলা দায়ের করল দুই ভারতীয় পরিবার
মামলা দায়ের করল দুই ভারতীয় পরিবার
জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও
জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও
মার্কিন শুল্কারোপ নিয়ে ব্যবসায়ীরা আতঙ্কিত
মার্কিন শুল্কারোপ নিয়ে ব্যবসায়ীরা আতঙ্কিত
হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে
হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে
তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত
তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত
প্রতি ১০০ জনে ৭০ জন শূন্য কর দেয়
প্রতি ১০০ জনে ৭০ জন শূন্য কর দেয়
ধরন বদলে জটিল ডেঙ্গু
ধরন বদলে জটিল ডেঙ্গু
অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা
অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা
অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে
অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে
সর্বশেষ খবর
রাষ্ট্রপতির কাছে সৌদি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ
রাষ্ট্রপতির কাছে সৌদি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পোপের সঙ্গে শান্তি আলোচনা জেলেনস্কির
পোপের সঙ্গে শান্তি আলোচনা জেলেনস্কির

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা
স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে ডিসি-এসপি পদে রদবদল হবে
নির্বাচনের আগে ডিসি-এসপি পদে রদবদল হবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের অপরাধ থেকে সুন্দরবনকে মুক্ত রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে পরিবেশ উপদেষ্টার নির্দেশ
সব ধরনের অপরাধ থেকে সুন্দরবনকে মুক্ত রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে পরিবেশ উপদেষ্টার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
কুমিল্লা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় ‘জাতীয় সনদ ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ
কুমিল্লায় ‘জাতীয় সনদ ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ
নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার
সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি
পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি
বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি
টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাস পর কবর থেকে 
লাশ উত্তোলন
১৫ মাস পর কবর থেকে  লাশ উত্তোলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ
সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীকাল থেকে বৃষ্টি কমতে পারে
আগামীকাল থেকে বৃষ্টি কমতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীরগঞ্জে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে জরিমানা
বীরগঞ্জে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে মালামালসহ ৯ ডাকাত গ্রেফতার
বাগেরহাটে মালামালসহ ৯ ডাকাত গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী বাংলাদেশিদের স্বার্থ রক্ষায় কুয়েত দূতাবাসের কঠোর পদক্ষেপ
প্রবাসী বাংলাদেশিদের স্বার্থ রক্ষায় কুয়েত দূতাবাসের কঠোর পদক্ষেপ

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মিরসরাইয়ে ঝরনায় পড়ে ২ বন্ধুর মৃত্যু
মিরসরাইয়ে ঝরনায় পড়ে ২ বন্ধুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’
হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল
গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক