শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫১, শনিবার, ০৯ আগস্ট, ২০২৫

হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে

তরুণরা একদা যেভাবে লড়েছিল, এখন তাদের সেই ভাবটা নেই কেন? আমরা জানি যে সেই লড়াইটা ছিল রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে। রাষ্ট্র তখন মিত্র ছিল না, শত্রু ছিল; লড়াইটা তাই অত্যাবশ্যক হয়ে পড়েছিল। কিন্তু রাষ্ট্র কি এখন মিত্র হয়ে গেছে, তাই আন্দোলনের আর দরকার নেই?

না, ব্যাপারটা মোটেই তেমন নয়। তবে এ শত্রুতা এখন আগের তুলনায় অনেক বেশি সুচতুর ও সুদক্ষ। তদুপরি তার গায়ে আছে স্বদেশের আচ্ছাদন। শত্রুতা এখন ভান করে এবং প্রচার করে যে তার কাজ জনগণের জন্য সুযোগসুবিধা ও সুখ বৃদ্ধি করা, দেশের উন্নতি ঘটানো। এবং রাষ্ট্র করে দেয় এ সংবাদ যে রাষ্ট্রের যারা কর্তা, তাদের সঙ্গে জনগণের কোনো বিরোধ নেই, তারা একই দেশের, একই জাতির মানুষ; সবাই সবার একান্ত আপনজন। প্রচারমাধ্যমের শক্তি সব সময়েই অদম্য, প্রযুক্তির বিকাশ ও পুঁজির বিপুল বিনিয়োগে মিডিয়া এখন যতটা শক্তিশালী, ততটা আগে কখনোই ছিল না। অর্ধসত্যকে তো বটেই, জলজ্যান্ত মিথ্যাকেও সে সত্য বলে প্রতিপন্ন করার ক্ষমতা রাখে।

তবে শুধু বাংলাদেশ বলে নয়, বিশ্বজুড়েই গণতন্ত্র এ সময় বেশ ভালো রকমের মুশকিলের মধ্যে পড়েছে। এ সংকট পুঁজিবাদেরই সংকট। তাই তো দেখা যাচ্ছে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের মতো ঘরেবাইরে নিন্দিত একজন লোকও পুনরায় নির্বাচিত হয়ে এসেছেন। স্বেচ্ছারিতার চরম দৃষ্টান্ত বিশ্ববাসী দেখছে এবং আরও ভয়ংকর রূপে যে দেখবে, এমন আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। এবং সেটা ঘটবে গণতন্ত্রের তীর্থস্থান বলে স্বীকৃত খোদ আমেরিকাতেই। অন্যত্রও দক্ষিণপন্থিরাই নির্বাচিত হয়ে আসছে। যারা সমাজ পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখে তারা পিছিয়ে যাচ্ছেন। এমনটা ঘটানোর ক্ষমতা পুঁজিবাদ রাখে। পুঁজিবাদের যেটা স্বভাবগত, সেটাই সে করে চলেছে। করতলগত অর্থ, কুটকৌশল, গণমাধ্যমসহ বিভিন্ন হাতিয়ার ব্যবহার করে এবং মানবতাবিদ্বেষী বর্ণবাদ, উগ্র জাতীয়তাবাদ, ধর্মীয় মৌলবাদ ইত্যাদি প্রচারে সামান্যতম বিরতি দিচ্ছে না। মানুষের সভ্যতার হাজার হাজার বছর ধরে অর্জিত জ্ঞান ও অর্জনের সবটা নিয়ে একটি খাদের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। প্রশ্ন দেখা দিয়েছে- সভ্যতা কী বিপজ্জনক যে পথ ধরে তরুণরা একদা যেভাবে লড়েছিল, এখন তাদের সেই ভাবটা নেই কেনএগোচ্ছে সেই পথ ধরেই এগোবে, এবং খাদের মধ্যে পড়ে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে; নাকি পথ বদলে, ব্যক্তিমালিকানাকে পরিত্যাগ করে, সামাজিক মালিকানার দিকে এগিয়ে নিজেকে এবং মানবজাতিকেও বাঁচাবে? বাঁচাবে প্রাণী এবং প্রকৃতিকেও। এককালে এ ধরাধামে ডাইনোসর নামে বিরাটাকার এক প্রাণী ছিল; তারা নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে; মানব প্রজাতিও কি সেভাবে ধ্বংস হয়ে যাবে? এবং সেই ধ্বংসের জন্য অন্য কেউ নয়, দায়ী হবে সে নিজেই? সবকিছুই তো ভেঙেচুরে যাচ্ছে। মানবিক সম্পর্কগুলো আর মানবিক থাকছে না। যেসব সাম্প্রতিক ঘটনাগুলো আশার আলো দেখায় না। তা ছাড়া এগুলো নমুনামাত্র। এদের তুলনায়ও কত কত ভয়ংকর সব ঘটনা যে প্রতিনিয়ত ঘটছে যার খবর আমরা রাখি না; এবং না রাখাটাই হয়তো মঙ্গলজনক, মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য। আমরা আশা করব ভয়ংকর এ ধ্বংসকাণ্ডটি ঘটবে না।

কিন্তু না ঘটানোর জন্য তো চেষ্টা দরকার হবে। সে প্রচেষ্টা কে করবে? জবাব হলো- করবে মানুষের তারুণ্য।  তরুণ না বলে তারুণ্যের কথাই বলতে হয়। কেননা তারুণ্য বয়সনির্ভর নয়; গুণনির্ভর বটে। কোনো তারুণ্যই তরুণ নয়, যদি তার ভিতর তারুণ্য জিনিসটা না থাকে। সেজন্য দেখা যায় তরুণও অকালে বৃদ্ধ হয়ে পড়ে, আবার বৃদ্ধের মধ্যেও তারুণ্য জীবন্ত ও কার্যকর থাকে।

যথার্থ তরুণের কথাই ভাবতে হবে। আজ যারা তরুণ, ভবিষ্যৎ তাদের ওপরই নির্ভর করছে। তাদের নিজেদের ভবিষ্যৎ এবং সমগ্র দেশের ভবিষ্যৎ। কারণ ভবিষ্যতে তারাই থাকবে এবং তাদের হাতেই থাকবে তাদের ভবিষ্যৎও; যদি থাকে। তারুণ্যের গুণ কী? প্রধান গুণ সাহস। তারুণ্যের সাহস বৃদ্ধি পায় যদি সে বিদ্রোহ করে। ব্যক্তিগত বিদ্রোহ নয়, সমষ্টিগত বিদ্রোহ। ব্যক্তিগত বিদ্রোহ বেয়াদবি, অসামাজিক কাজ, সন্ত্রাসী ইত্যাদি হতে পারে। অনেক সময়ে হয়ও। ব্যক্তিগত নয়, বিদ্রোহ চাই সমষ্টিগত। তারুণ্যের আরেক গুণ স্বপ্ন দেখার সাহস রাখা; এবং সেই স্বপ্নকে বাস্তবিক করে তোলার ক্ষেত্রে দুঃসাহসী সংগ্রামে যুক্ত হওয়া। একা নয়, অনেকের সঙ্গে মিলে। যেমনটা ঘটেছিল একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে। তরুণের জন্য জীবিকার সমস্যা ওত পেতে বসে আছে। ওই সমস্যাই চাইবে তাকে গিলে খেয়ে ফেলতে; কিন্তু জীবিকার সমস্যা তো আসলে জীবনেরই সমস্যা। জীবনের জন্যই জীবিকা প্রয়োজন, এ উপলব্ধিটা তরুণের জন্য পাথেয় হওয়া দরকার। আর আজকের দিনে জীবিকা অর্জন যে কঠিন হয়ে পড়ছে তার কারণ হচ্ছে জীবন নিজেই এখন বিপন্ন। বিপন্ন মুনাফালিপ্সা ও ভোগবাদিতার খপ্পরে পড়ে। মুনাফালিপ্সা সৃজনশীল শ্রমের উৎপাদনক্ষমতাকে সংকুচিত করে যন্ত্রকে বড় করে তুলতে চাইছে। সে ব্যস্ত হয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে সৃষ্টিশীল কর্মের বিপরীতে এবং প্রতিপক্ষ হিসেবে স্থাপন করতে। উদ্ভাবন করছে নতুন নতুন মারণাস্ত্র। যুদ্ধ বাধাচ্ছে; বায়ুদূষণ, পানিদূষণ ঘটাচ্ছে; উত্ত্যক্ত করছে প্রকৃতিকে। উদ্যত হয়েছে প্রকৃতির বিনাশে; যার ফলে প্রকৃতি বন্ধু না হয়ে শত্রুতে পরিণত হয়েছে। চতুর্দিকে এখন ধ্বংস ও মৃত্যুর ঘণ্টাধ্বনি। সুস্থ চিত্তবিনোদনের পরিবর্তে সরবরাহ চলছে মাদক ও পর্নোগ্রাফি। মাদক এখন নানা রকমের। ধর্মকেও ব্যবহারের চেষ্টা করা হচ্ছে মাদকের মতো করে। বর্ণবাদ ও উগ্র জাতীয়তাবাদের প্রচার চলছে সমানে। এসব তৎপরতার লক্ষ্যবিন্দু হচ্ছে তরুণ এবং তারুণ্য।

তারুণ্যের সঙ্গে শত্রুতার বিষয়ে সজ্ঞানতা তৈরি হলে তরুণ যুদ্ধে যাবে। সমাজ বদলের যুদ্ধে। কিন্তু সচেতনতা কেমন করে তৈরি হবে? তৈরি হওয়ার প্রধান উপায় হচ্ছে আন্দোলন। তাকেও গড়ে তুলতে হবে।

এ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে বুদ্ধিজীবীদের ভূমিকাটা হতে পারে অত্যন্ত কার্যকর। বুদ্ধিজীবীরা দিতে পারেন পথের সন্ধান। তরুণকে নয় শুধু, তরুণদের অভিভাবকদেরও। আলোচনা, লেখা, বক্তৃতা- সবকিছুর মধ্য দিয়েই এ সত্যটা সামনে নিয়ে আসা দরকার। কোনো এক দেশে নয়, সব দেশে। স্থানীয়ভাবে, তবে অবশ্যই আন্তর্জাতিক পর্যায়েও- পারস্পরিক সম্পর্কের মধ্য দিয়ে, অভিজ্ঞতার আদান-প্রদান করে এবং মানবসভ্যতাকে মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা করে মানুষ ও মনুষ্যত্বের সব অর্জনকে সামনের দিকে এগিয়ে গিয়ে উচ্চতর একটি মানবিক সভ্যতা সমগ্র বিশ্বপরিসরে গড়ে তোলে।

সামাজিক বিপ্লবের কাজটা রাজনৈতিক। কারণ রাষ্ট্রই দায়িত্বে রয়েছে পুঁজিবাদ রক্ষার। বিশ্বব্যাপী সব রাষ্ট্রেরই এখন ওই ভূমিকা। কারণ রাষ্ট্র সর্বদাই শাসক শ্রেণির স্বার্থকেই রক্ষা করতে চায়, এবং শাসক শ্রেণি তার নিজের স্বার্থেই সামাজিক বিপ্লবকে প্রতিহত করতে তৎপর হয়। কিন্তু বৈপ্লবিক রাজনৈতিক কাজ কিছুতেই সফল হয় না সাংস্কৃতিক প্রস্তুতি ও সমর্থন ছাড়া। সামাজিক বিপ্লবের জন্য সাংস্কৃতিক প্রস্তুতি তাই অপরিহার্য। সেখানে বুদ্ধিজীবীদের এগিয়ে আসা চাই। গড়ে তোলা চাই সাংস্কৃতিক আন্দোলন, যে আন্দোলন কোনোমতেই আদর্শবিহীন হবে না। আদর্শ হবে সামাজিক মালিকানা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সামাজিক বিপ্লবকে সম্ভব করে তোলা। অব্যাহত জ্ঞানানুশীলন, সংস্কৃতিচর্চার যত মাধ্যম আছে সবগুলোকে ব্যবহার করা এবং সৃষ্টিশীলতাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে ওই আন্দোলনের কাজ।

উন্নয়নের হিংস্র উন্মাদনায় অসুস্থ ব্যবস্থায় তরুণ ও তারুণ্য উভয়ের পক্ষেই আজ সুস্থ থাকাটা অসম্ভব হয়ে পড়েছে। মনের ব্যাধি অনেক ক্ষতিকর শরীরের ব্যাধির তুলনায়। তরুণ ও তারুণ্যের জন্য সবচেয়ে বড় মানসিক ব্যাধিটা হলো হতাশা।

হতাশা মানুষকে উদ্যমহীন করে, প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে, করে তোলে বিষণ্ন। জগৎব্যাপী এখন বিষণ্নতা বিরাজমান; এবং বর্ধিষ্ণু। এর প্রতিকার হলো সৃষ্টিশীল কাজে যুক্ত থাকা। আর সবচেয়ে সৃষ্টিশীল কাজটা হচ্ছে সমাজবিপ্লবের লড়াই। সেটা যেন না ভুলি।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড় তৈরির কারখানা
বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড় তৈরির কারখানা
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক
জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
সর্বশেষ খবর
নিজের ব্যাটারি নিজেই বদলাতে পারে চীনা রোবট
নিজের ব্যাটারি নিজেই বদলাতে পারে চীনা রোবট

এই মাত্র | বিজ্ঞান

স্কটল্যান্ডে শুরু স্পাইডারম্যানের নতুন সিনেমার শুটিং
স্কটল্যান্ডে শুরু স্পাইডারম্যানের নতুন সিনেমার শুটিং

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ
রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আগামী ২৪ ঘণ্টায় দেশজুড়ে ঝরবে বজ্রবৃষ্টি
আগামী ২৪ ঘণ্টায় দেশজুড়ে ঝরবে বজ্রবৃষ্টি

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে যাত্রা শুরু পাঁচ নভোচারীর
মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে যাত্রা শুরু পাঁচ নভোচারীর

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-ইংল্যান্ড টেস্ট সিরিজে পরীক্ষায় পাস করলো শুধু লিডসের পিচ
ভারত-ইংল্যান্ড টেস্ট সিরিজে পরীক্ষায় পাস করলো শুধু লিডসের পিচ

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কত ফলোয়ারে মিলবে ইনস্টাগ্রামে লাইভ করার অনুমতি?
কত ফলোয়ারে মিলবে ইনস্টাগ্রামে লাইভ করার অনুমতি?

৩৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চুপ থাকা কেন জরুরি?
চুপ থাকা কেন জরুরি?

৪৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নির্বাচনের সময় ঘনিয়ে এলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হবে: সিইসি
নির্বাচনের সময় ঘনিয়ে এলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হবে: সিইসি

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হোয়াইট হাউসে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি
হোয়াইট হাউসে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভবিষ্যতে কি–বোর্ড ও মাউস ছাড়াই চলবে কম্পিউটার, জানাল মাইক্রোসফট
ভবিষ্যতে কি–বোর্ড ও মাউস ছাড়াই চলবে কম্পিউটার, জানাল মাইক্রোসফট

৫৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গোসাইরহাটে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
গোসাইরহাটে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
নবীনগরে কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিএমপি কমিশনারের নামে ফেসবুকে ভুয়া অ্যাকাউন্ট, সতর্ক পুলিশের
সিএমপি কমিশনারের নামে ফেসবুকে ভুয়া অ্যাকাউন্ট, সতর্ক পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই ব্রাজিলিয়ানের গোলে লেভারকুসেনকে হারালো চেলসি
দুই ব্রাজিলিয়ানের গোলে লেভারকুসেনকে হারালো চেলসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্যে মানুষের জীবন অতিষ্ঠ
চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্যে মানুষের জীবন অতিষ্ঠ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে লঞ্চ চলাচল স্বাভাবিক
পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে লঞ্চ চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীতে ফেরার পাঁচ মাসের মধ্যে নাসা ছাড়লেন মহাকাশচারী
পৃথিবীতে ফেরার পাঁচ মাসের মধ্যে নাসা ছাড়লেন মহাকাশচারী

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা
৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অটোরিকশায় বাসের ধাক্কা, প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
অটোরিকশায় বাসের ধাক্কা, প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদকচক্র ভাঙতে সহায়তা করলো কথা বলা তোতা পাখি
মাদকচক্র ভাঙতে সহায়তা করলো কথা বলা তোতা পাখি

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশ দলের ম্যাচের টিকিট বিক্রি শুরু
অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশ দলের ম্যাচের টিকিট বিক্রি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে
যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে প্রাণ গেল শিশুর
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে প্রাণ গেল শিশুর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্মার্টফোন দীর্ঘদিন ভালো রাখতে যা করবেন
স্মার্টফোন দীর্ঘদিন ভালো রাখতে যা করবেন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পেয়ারা পাতায় লুকিয়ে আছে অনেক ঔষধি গুনাগুন
পেয়ারা পাতায় লুকিয়ে আছে অনেক ঔষধি গুনাগুন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জয় দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু পাকিস্তানের
জয় দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব
আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ম‍্যাচ নিষিদ্ধ ফ্লিক, সঙ্গে জরিমানা ২০ হাজার ইউরো
এক ম‍্যাচ নিষিদ্ধ ফ্লিক, সঙ্গে জরিমানা ২০ হাজার ইউরো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা
কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ইরানি নারীর বিরুদ্ধে ১১ স্বামীকে হত্যার অভিযোগ
এক ইরানি নারীর বিরুদ্ধে ১১ স্বামীকে হত্যার অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গুণ্ডাকে এক ইঞ্চি ছাড় দাও, সে এক মাইল নিয়ে নেবে’
‘গুণ্ডাকে এক ইঞ্চি ছাড় দাও, সে এক মাইল নিয়ে নেবে’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন
হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেন্ট মার্টিন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে
সেন্ট মার্টিন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিগুণ শুল্কে ভারত থেকে পণ্য নেওয়া বন্ধ করলো অ্যামাজন-ওয়ালমার্ট
দ্বিগুণ শুল্কে ভারত থেকে পণ্য নেওয়া বন্ধ করলো অ্যামাজন-ওয়ালমার্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস
গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন
গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা দখলের পরিকল্পনা, ভয়ংকর ক্ষোভের মুখে নেতানিয়াহু
গাজা দখলের পরিকল্পনা, ভয়ংকর ক্ষোভের মুখে নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় অফিস খুলে বাংলাদেশবিরোধী কার্যক্রম চালাচ্ছেন হাসিনা : রিজভী
কলকাতায় অফিস খুলে বাংলাদেশবিরোধী কার্যক্রম চালাচ্ছেন হাসিনা : রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’
ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর
ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রতিভাবান সেই ক্ষুদে ফুটবলার সোহানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
প্রতিভাবান সেই ক্ষুদে ফুটবলার সোহানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটার হতে আবেদন অর্ধলাখ প্রবাসীর, এগিয়ে আমিরাত-কম অস্ট্রেলিয়ায়
ভোটার হতে আবেদন অর্ধলাখ প্রবাসীর, এগিয়ে আমিরাত-কম অস্ট্রেলিয়ায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃষ্ণার হ্যাটট্রিকে তিমুরকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
তৃষ্ণার হ্যাটট্রিকে তিমুরকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশিমপুর কারাগার থেকে ৩ ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা, মামলা
কাশিমপুর কারাগার থেকে ৩ ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা, মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো অনেক সচিব নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক
এখনো অনেক সচিব নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্থিরতায় ফ্ল্যাটের বাজার, রডের দাম নিম্নমুখী
অস্থিরতায় ফ্ল্যাটের বাজার, রডের দাম নিম্নমুখী

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংস্কারের দায়িত্ব পালনে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : মামুনুল হক
সংস্কারের দায়িত্ব পালনে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : মামুনুল হক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের দেওয়া রোবোটিক হাত-পায়ে নতুন জীবন পেয়েছেন আহতরা : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চীনের দেওয়া রোবোটিক হাত-পায়ে নতুন জীবন পেয়েছেন আহতরা : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামানত বাতিলের ভয়ে পিআর পদ্ধতিতে ভোট চায় কিছু রাজনৈতিক দল : মেজর হাফিজ
জামানত বাতিলের ভয়ে পিআর পদ্ধতিতে ভোট চায় কিছু রাজনৈতিক দল : মেজর হাফিজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ
ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের আলোচনায় বসবে ঐকমত্য কমিশন: আলী রীয়াজ
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের আলোচনায় বসবে ঐকমত্য কমিশন: আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ্যুত্থান-পরবর্তী যারা বদলাতে পারবে না, আগামী দিনে তারা প্রাসঙ্গিক থাকবে না : সাকি
অভ্যুত্থান-পরবর্তী যারা বদলাতে পারবে না, আগামী দিনে তারা প্রাসঙ্গিক থাকবে না : সাকি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির হলগুলোতে কমিটি ঘোষণা ছাত্রদলের
ঢাবির হলগুলোতে কমিটি ঘোষণা ছাত্রদলের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজা নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনা বন্ধে ইসরায়েলের প্রতি জাতিসংঘের আহ্বান
গাজা নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনা বন্ধে ইসরায়েলের প্রতি জাতিসংঘের আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত জার্মানির
ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত জার্মানির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌর প্যানেলে অনুদানের ৭ বিলিয়ন ডলার বাতিলের পরিকল্পনা ট্রাম্প প্রশাসনের
সৌর প্যানেলে অনুদানের ৭ বিলিয়ন ডলার বাতিলের পরিকল্পনা ট্রাম্প প্রশাসনের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতির মাঠের বল যেভাবে বিএনপির কোর্টে
রাজনীতির মাঠের বল যেভাবে বিএনপির কোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব
আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্রাইম জোন গাজীপুর
ক্রাইম জোন গাজীপুর

প্রথম পৃষ্ঠা

জোটে মনোযোগী বিএনপি
জোটে মনোযোগী বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সরব সম্ভাব্য আট প্রার্থী
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সরব সম্ভাব্য আট প্রার্থী

নগর জীবন

ওষুধ পাচ্ছেন না থাইরয়েড ক্যানসারের রোগীরা
ওষুধ পাচ্ছেন না থাইরয়েড ক্যানসারের রোগীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেটিভার : ভূমিধস রোধে এক জাদুকর ঘাস
ভেটিভার : ভূমিধস রোধে এক জাদুকর ঘাস

পরিবেশ ও জীবন

আয়নাঘরের উদ্ভাবক
আয়নাঘরের উদ্ভাবক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী আটজন অন্য দলের প্রার্থীও সক্রিয়
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী আটজন অন্য দলের প্রার্থীও সক্রিয়

নগর জীবন

হারিয়ে গেছে হাজার হাজার মিল চাতাল, ধানের গোলা
হারিয়ে গেছে হাজার হাজার মিল চাতাল, ধানের গোলা

নগর জীবন

বাজারে বৃষ্টির প্রভাব বাড়ছে পণ্যের দাম
বাজারে বৃষ্টির প্রভাব বাড়ছে পণ্যের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফলোয়ারের শীর্ষে ১০ নায়িকা
ফলোয়ারের শীর্ষে ১০ নায়িকা

শোবিজ

পদ্মায় হারাল শেষ সম্বল
পদ্মায় হারাল শেষ সম্বল

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিপোতে রপ্তানি পণ্যের জট
ডিপোতে রপ্তানি পণ্যের জট

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতকে ট্রাম্পের ‘না’
ভারতকে ট্রাম্পের ‘না’

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক মোড় ঘুরাতে তারা দাঙ্গা চায়
রাজনৈতিক মোড় ঘুরাতে তারা দাঙ্গা চায়

নগর জীবন

ভোটের মাঠে প্রার্থীরা
ভোটের মাঠে প্রার্থীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউইয়র্কে ডজনখানেক প্রতারক চক্র
নিউইয়র্কে ডজনখানেক প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আদিবাসী বিতর্ক উসকে অশান্ত করা হয় পাহাড়
আদিবাসী বিতর্ক উসকে অশান্ত করা হয় পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন পর্যন্ত টিকে থাকাটাই চ্যালেঞ্জ
নির্বাচন পর্যন্ত টিকে থাকাটাই চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যালন ডি’অর লড়াইয়ে ইয়ামাল-দেম্বেলে
ব্যালন ডি’অর লড়াইয়ে ইয়ামাল-দেম্বেলে

মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে পিস্তল নিয়ে রেস্টুরেন্টে কিশোর-কিশোরী
শ্রীপুরে পিস্তল নিয়ে রেস্টুরেন্টে কিশোর-কিশোরী

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজার ছেড়েছেন এনসিপি নেতারা
কক্সবাজার ছেড়েছেন এনসিপি নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় পার্টি কার দখলে
জাতীয় পার্টি কার দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

৫৭ ভাগ বাড়িতে এডিসের লার্ভা
৫৭ ভাগ বাড়িতে এডিসের লার্ভা

নগর জীবন

এনসিপি ছাড়লেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই
এনসিপি ছাড়লেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই

নগর জীবন

কলকাতায় অফিস খুলে রাজনীতি করছে আওয়ামী লীগ
কলকাতায় অফিস খুলে রাজনীতি করছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলের মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী দিনে তারা অপ্রাসঙ্গিক
আগামী দিনে তারা অপ্রাসঙ্গিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিসা লিডারশিপ কনক্লেভ ২০২৫
ভিসা লিডারশিপ কনক্লেভ ২০২৫

নগর জীবন

কাশিমপুর থেকে তিন ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা
কাশিমপুর থেকে তিন ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা