শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ জুন, ২০২৫

ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

ইরানে কী করতে চাইছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প? কী পরিকল্পনা জায়নিস্ট নেতানিয়াহুর? ইরান ইস্যুতে ডোনাল্ড ট্রাম্প কি পাগলতত্ত্বের চর্চা করছেন? এটা হচ্ছে ‘জাতে মাতাল তালে ঠিক’ ধরনের একটা বিদঘুটে ফরেইন পলিসি। আমেরিকার ৩৭তম প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন নাকি পররাষ্ট্রনীতির ক্ষেত্রে এই পলিসি অনুসরণ করতেন। প্রতিপক্ষ বিশেষ করে কমিউনিস্ট ব্লককে আমেরিকার নীতি সম্পর্কে ভুল বার্তা দেওয়ার উদ্দেশ্যে তিনি এই পন্থা অবলম্বন করেছিলেন। এমন সব পাগলাটে ও অর্থহীন কথাবার্তা বলা হচ্ছিল মস্কো ও বেইজিং (তখন ছিল পিকিং) যাতে বুঝতে না পারে, আসলে ওয়াশিংটন কী করতে চাইছে! নিজেদের উদ্দেশ্য ও গন্তব্য সম্পর্কে ধোঁয়াশা তৈরি করাই ছিল উন্মাদতত্ত্বের সারকথা। একদিকে নিক্সন দৌড়ঝাঁপ করছিলেন স্নায়ুযুদ্ধের তীব্রতা কমিয়ে আনার চেষ্টায়। আরেকদিকে ভিয়েতনামে অগ্নিগোলক তথা নাপাম বোমা মেরে রক্তের বন্যা বইয়ের দেওয়ার প্রক্রিয়া জারি রেখে তিনি প্রদর্শন করেছিলেন ম্যাডম্যান থিউরির পরাকাষ্ঠা। নাপাম গার্লের সেই মর্মস্পর্শী ছবিটি সেদিন বিশ্বমানবের বিবেক কাঁপিয়ে দিয়েছিল। নিউইয়র্ক টাইমসে ছাপা বক্ষবিদীর্ণ করা সেই ছবি দেখে প্রেসিডেন্ট নিক্সন বলেছিলেন, এটা মনে হয় বানানো ছবি। তা সত্ত্বেও বিশ্বজনমতের চাপে ১৯৭৩ সালে তিনি ভিয়েতনামে যুদ্ধাবসানের ঘোষণা দিলেন। কিন্তু যুদ্ধ থামল না। সে ভিন্ন ইতিহাস।

সে যা-ই হোক এই স্থূলপন্থায় নিক্সন আমেরিকার শ্রেষ্ঠত্বের দাবি সমুন্নত করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু অচিরেই সেই পাগলতত্ত্ব ব্যর্থ পরিহাস হয়ে দেখা দিতে শুরু করেছিল। ভিয়েতনাম রণাঙ্গনে আমেরিকা সাম্রাজ্যবাদের পরাজয় অনিবার্য হয়ে উঠতে শুরু করেছিল। শেষমেশ রক্ষা করতে পারলেন না নিজের গদিও। ওয়াটারগেট কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে ভাইস প্রেসিডেন্ট জেরাল্ড ফোর্ডের কাছে ক্ষমতা দিয়ে পদত্যাগ করতে হলো রিচার্ড নিক্সনকে।

আর এখন ডোনাল্ড ট্রাম্প কখন কী বলছেন তারও কোনো ঠিকঠিকানা নেই। একবার মনে হয় তিনি ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধের দ্রুত অবসান চান, আরেকবার এমনভাবে কথা বলেন যাতে মনে হয় তিনি আমেরিকার নয় ইসরায়েলের প্রেসিডেন্ট। ১৩ জুন রাতের অন্ধকারে ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার সঙ্গে সঙ্গে তিনি বললেন, এই হামলার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো যোগ নেই। ইরান তবু যদি আমেরিকার ঘাঁটি আক্রমণ করে তাহলে কঠিন মূল্য দিতে হবে। আর এখন বলছেন, ‘ইরানের তথাকথিত সর্বোচ্চ নেতা খমেনি কোথায় লুকিয়ে রয়েছেন, তা আমরা জানি। কিন্তু ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতাআমরা তাকে অন্তত এখনই ধরব না।’ তিনি এ-ও বলেছেন, ‘ইরানের আকাশ আমাদের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে।’ যুদ্ধ হচ্ছে ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে। আর আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বলছেন, ‘আমরা জানি’, ‘আমাদের দখলে’! মানে কী? পাগল আর কাকে বলে? ট্রাম্পের এ ধরনের ডায়ালগ কোনো স্টেটসম্যানের মুখে শোভা পায় না। এগুলো মেঠোগুন্ডাদের ভাষা। বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেন, তারা খামেনিকে হত্যা না করা পর্যন্ত থামবেন না। আর ট্রাম্প বলেন, হত্যা করা ঠিক হবে না। নেতানিয়াহু বলেন তাদের লক্ষ্য শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন। ট্রাম্প চান ইরানের নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ।

কিন্তু ইরান আত্মসমর্পণ করবে না। ইরান স্পষ্ট করে এ-ও জানিয়েছে, তারা কখনোই আমেরিকার পা চাটবে না। বস্তুত ইরান একাই লড়ে যাচ্ছে। জায়নবাদী ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গত সপ্তাহে ইরান শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে। তেল আবিব তেহরানে শাসক পরিবর্তন করতে চাইছে। এই চাওয়া হয়তো ওয়াশিংটনেরও।

এদিকে ইরানের বিতাড়িত শাহানশাহের পুত্র রেজা শাহ পাহলভি মিসরে বসে ইসলামি শাসনের পতন ঘটিয়ে সাংবিধানিক রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার ছক কষছেন। তিনি ইরানিদের উদ্দেশে এক বার্তায় খামেনির শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন। ১৩ জুন ইরানে ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র হামলার অব্যবহিত পর রেজা শাহ এই আহ্বান জানান। রেজা শাহ পাহলভির প্রতি ইসরায়েল ও আমেরিকার সমর্থন থাকা বিচিত্র নয়। রেজাশাহর পিতা মোহাম্মদ রেজা শাহ পাহলভি ছিলেন ইসরায়েল ও আমেরিকার পরম মিত্র। ১৯৪৮ সালে ইসরায়েল রাষ্ট্র ঘোষিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র স্বীকৃতি দেয়। ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া প্রথম দেশটির নাম আমেরিকা। মোহাম্মদ রেজা শাহ পাহলভির ইরানও ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল কাছাকাছি সময়ই। ইরান ছিল দ্বিতীয় মুসলিম দেশ, যে মধ্যপ্রাচ্যের বিষফোড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল। সেই শাহানশাহের পুত্রের প্রতি ইসরায়েল ও হোয়াইট হাউসের সমর্থন থাকাই স্বাভাবিক।

ইসরায়েল ও আমেরিকার আগ্রাসনের মুখে খামেনির প্রশাসনের অবসান ঘটলে কে বা কারা পরিত্যক্ত মসনদটি অধিকার করবে, সে আলোচনা এখানে জরুরি নয়। তবে আমেরিকা ও ইসরায়েল যে ইরানের বিপ্লবী সরকারকে উৎখাত করতে চাইছে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। আফগানিস্তান, ইরাক ও লিবিয়ার মতো পরিণতির দিকে ইরানকেও ঠেলে দেওয়ার বাসনা যে তাদের রয়েছে, তা প্রায় নিশ্চিত করে বলা যায়।

আফগানিস্তানে মার্কিন জোট হামলা চালিয়েছিল আল-কায়েদার নেতা উসামা বিন লাদেনকে আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগে। মোল্লা ওমরের সরকার উৎখাত করে কাবুলে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল আমেরিকার বশংবদ সরকার। আর ২০০৩ সালে গণবিধ্বংসী অস্ত্র মজুতের ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে ইরাক আক্রমণ করা হয়েছিল। সাদ্দাম হোসেনের পতনের পর অনুসন্ধানী দল তন্ন তন্ন করে খুঁজেও ইরাকের কোথাও কোনো গণবিধ্বংসী অস্ত্র পায়নি। অসত্য অভিযোগে ইরাকের ওপর ভয়াবহ যুদ্ধ চাপিয়ে দেওয়া হলো, দেশটির সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত হানা হলো। কিন্তু সেজন্য যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের কোনো দোষ দেওয়া হলো না। অথচ বিচারের নামে প্রহসন করে ফাঁসিকাষ্ঠে ঝুলিয়ে হত্যা করা হলো সাদ্দাম হোসেনকে। বাগদাদে কায়েম করা হলো ওয়াশিংটনের অনুগত তথাকথিত গণতান্ত্রিক সরকার। ইরাকে স্থাপন করা হলো মার্কিন ঘাঁটি। ইরাক এখন বস্তুত আমেরিকার এক অঘোষিত উপনিবেশ।

২০১১ সালে তথাকথিত আরব বসন্তের ঢেউ আছড়ে পড়ে লিবিয়ায়। মুয়াম্মার গাদ্দাফির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়লে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের অনুমোদন নিয়ে ন্যাটো জোট লিবিয়ায় সামরিক হস্তক্ষেপ করল। ন্যাটোর মদতে গণবিক্ষোভ চরমে উঠলে মুয়াম্মার গাদ্দাফি আত্মগোপন করেও বাঁচতে পারেননি। নির্দয়ভাবে সাম্রাজ্যবাদবিরোধী সংগ্রামের এই মহান নেতাকে হত্যা করা হয়। লিবিয়ার তেলসম্পদের ওপর অধিকার সুপ্রতিষ্ঠিত হলো আমেরিকা ও তার মিত্রদের।

ইসরায়েল ও আমেরিকা একই জিনিস হয়তো করতে চায় ইরানেও। তা চাইলেও বাস্তবে সেটা বোধ হয় হওয়ার নয়। কেননা ইরানের নৈতিক শক্তির ভিত খুবই মজবুত। একটি ইসলামিক দেশ হলেও সংখ্যালঘু সম্প্রদায় তেহরান সরকারের প্রতি অসন্তুষ্ট নয়। ইরানের নাগরিক ইহুদিরাও এখানে নিরাপদ। এমনকি ইরানের পার্লামেন্টেও তাদের প্রতিনিধিত্ব রয়েছে। সামরিক দিক দিয়েও ইরান যথেষ্ট শক্তিশালী। শক্তির তুলনায় তেহরানের আস্ফালন অনেক কম। সাদ্দাম হোসেন বা লিবিয়ার মুয়াম্মার গাদ্দাফির মতো লম্বা কথা বলার স্বভাব থেকেও ইরানের নেতারা মুক্ত বলেই প্রতীয়মান হয়। পক্ষান্তরে ইসরায়েলের যুদ্ধবাজ কসাই নেতানিয়াহু নিজেদের অপরাজেয় মনে করলেও বাস্তবে তার সক্ষমতা যে সীমাবদ্ধ তা আজ আর অপ্রকাশিত নেই। ওয়ালস্ট্রিট জার্নালের এক রিপোর্টে বলা হয়েছে, ইসরায়েলের প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ক্রমেই দুর্বল হয়ে আসছে। তার ক্ষেপণাস্ত্রের মজুতও ফুরিয়ে এসেছে।

আরেক বাস্তবতা হচ্ছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের স্ববিরোধী ও পাগলাটে কৌশল খুব বেশি দিন কাজ করবে বলে মনে হয় না। যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকসাধারণ ইসরায়েলকে নিয়ে ত্যক্তবিরক্ত। ডেমোক্র্যাটরা তো বটেই রিপাবলিকানদেরও অনেকে যুদ্ধের বিরুদ্ধে সোচ্চার। তাদের বক্তব্য ইসরায়েল একটি স্বতন্ত্র ও সার্বভৌম দেশ। তারা যুদ্ধ করে করুক, আমেরিকার তাতে কী? যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকের ট্যাক্সের টাকা কেন ইসরায়েলের পেছনে ব্যয় করা হবে? আর ট্রাম্প যে ইলেকশনের আগে ও পরেও বলছিলেন তার নীতি হলো ‘আমেরিকা ফার্স্ট’। অন্য কোনো দেশের জন্য আমেরিকা অর্থ ও সম্পদ ব্যয় করবে না। আর এখন ইসরায়েলের জন্য ট্রাম্প যা কিছু করছেন তার সঙ্গে ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতির মিল কোথায়?

ট্রাম্প ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের উদ্যোগ নিয়ে শান্তিবাদীদের দলে নিজের নাম লেখান। তিনি তখন বলেছিলেন, মানুষ হত্যার এই যুদ্ধের অবসান চাই। রাশিয়া যদি যুদ্ধাবসানে রাজি না হয়, তাহলে আমি বলব, তারা বোকা, তারা গর্ধব। তার এই প্রচেষ্টা দেখে ২০২৫ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য তাকে মনোনয়ন দেন বেশ কয়েকজন প্রস্তাবক। আজ যখন মি. ট্রাম্প ইরান ইস্যুতে ইসরায়েলের হয়ে হুমকিধমকি দিয়ে চলেছেন তখন হয়তো সেই প্রস্তাবকরা হতবাক।

মুসলিম বিশ্বের কোনো দেশ আক্রান্ত ইরানের পক্ষে বুক চিতিয়ে না দাঁড়ালেও ইরান কিন্তু লিবিয়া বা ইরাকের মতো নিঃসঙ্গ নয়। ইরাক ও লিবিয়া যখন আক্রান্ত হয়, তখনকার বিশ্ব পরিস্থিতি আর হালফিল পরিস্থিতি মোটেই এক রকম নয়। সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়ার পর রাশিয়ার তখন নিজেরই কঠিন অবস্থা। নিউইয়র্কে টুইন টাওয়ার ধ্বংসের পর সন্ত্রাসবিরোধী লড়াই হলে রাশিয়া ও চীনও সমর্থন দেয়। কারণ টুইন টাওয়ারে হামলাটি ছিল অকল্পনীয় ও মৃত্যুভয়াল। সেই বিভীষিকা স্তব্ধ করে দিয়েছিল গোটা বিশ্বকে।

জিওপলিটিক্যাল সিনারিও বদলে গিয়েছিল। আফগানিস্তান, ইরাক ও লিবিয়ার ওপর যুদ্ধ চাপিয়ে দেওয়া হয়েছিল সন্ত্রাসবিরোধী লড়াইয়ের অংশ হিসেবে। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতি ভিন্ন। আজও যদি সন্ত্রাসবিরোধী লড়াই করতে হয়, তবে সেটা করতে হবে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে। সন্ত্রাসের শিরোমণি হিসেবে যদি কারও শাস্তি পাওনা হয়ে থাকে, তবে সে নেতানিয়াহু ছাড়া আর কেউ হতে পারে না। ইরান কোনো সন্ত্রাসবাদী দেশ নয়।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
সীমানা জটিলতা
সীমানা জটিলতা
শুভবুদ্ধির উদয় হোক
শুভবুদ্ধির উদয় হোক
মানবতার পরীক্ষায় পৃথিবী
মানবতার পরীক্ষায় পৃথিবী
সফলতা আমলের ওপর নির্ভরশীল
সফলতা আমলের ওপর নির্ভরশীল
বেকারত্বের অভিশাপ
বেকারত্বের অভিশাপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
খাল-নদীর বরিশালে
খাল-নদীর বরিশালে
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
কক্সবাজার মহাসড়ক
কক্সবাজার মহাসড়ক
চাই কূটনৈতিক তৎপরতা
চাই কূটনৈতিক তৎপরতা
সর্বশেষ খবর
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'
'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা
ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী লীগের মুখে জনগণ চুনকালি মেখেছে : খায়রুল কবির খোকন
আওয়ামী লীগের মুখে জনগণ চুনকালি মেখেছে : খায়রুল কবির খোকন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের নতুন চেয়ারম্যান মাহবুব আনাম
বিপিএলের নতুন চেয়ারম্যান মাহবুব আনাম

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা গ্রেফতার
কক্সবাজারে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে ১১ জনকে বিএসএফের পুশইন, নজরদারি জোরদার
ফেনী সীমান্তে ১১ জনকে বিএসএফের পুশইন, নজরদারি জোরদার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ
প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আড়িয়াল বিলের সব অপরিকল্পিত বাঁধ অপসারণের নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
আড়িয়াল বিলের সব অপরিকল্পিত বাঁধ অপসারণের নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আহত পুলিশ সদস্যদের শয্যাপাশে আইজিপি
আহত পুলিশ সদস্যদের শয্যাপাশে আইজিপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তির ২৫ বছর: স্মরণীয় আয়োজনে অভিষেক দলের সংবর্ধনা
টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তির ২৫ বছর: স্মরণীয় আয়োজনে অভিষেক দলের সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ‘গণমিনার’ নির্মাণের উদ্যোগ
জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ‘গণমিনার’ নির্মাণের উদ্যোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরগুনায় মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠাসহ ৭ দফা দাবিতে মানববন্ধন
বরগুনায় মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠাসহ ৭ দফা দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৮ লাখ ২৬ হাজার নকল
ব্যান্ডরোলসহ ৪ জন গ্রেফতার
বগুড়ায় ৮ লাখ ২৬ হাজার নকল ব্যান্ডরোলসহ ৪ জন গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে ২৪ ঘণ্টায় তিনজন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
রংপুরে ২৪ ঘণ্টায় তিনজন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৮ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের চূড়ান্ত ফলে অনিয়ম ও বৈষম্যের অভিযোগ, পুনঃনিরীক্ষার দাবি
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের চূড়ান্ত ফলে অনিয়ম ও বৈষম্যের অভিযোগ, পুনঃনিরীক্ষার দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় সাবেক 
এমপি নুর মোহাম্মদ জেলহাজতে
দুদকের মামলায় সাবেক  এমপি নুর মোহাম্মদ জেলহাজতে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালো আলোচনা হচ্ছে কিন্তু ঐকমত‍্য হচ্ছে না: এবি পার্টি
ভালো আলোচনা হচ্ছে কিন্তু ঐকমত‍্য হচ্ছে না: এবি পার্টি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গলে শ্রীলঙ্কার বড় জুটি, বাংলাদেশের বোলারদের হতাশা
গলে শ্রীলঙ্কার বড় জুটি, বাংলাদেশের বোলারদের হতাশা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্খা অনুযায়ী বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠন করতে হবে : প্রিন্স
গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্খা অনুযায়ী বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠন করতে হবে : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইমস হায়ার এডুকেশন ইমপ্যাক্ট র‌্যাঙ্কিংয়ে
দেশের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
টাইমস হায়ার এডুকেশন ইমপ্যাক্ট র‌্যাঙ্কিংয়ে দেশের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনে বিএনপি রাতে আওয়ামী লীগ করেছে তাদের সদস্য পদ নবায়ন হবে না: আমিনুল
দিনে বিএনপি রাতে আওয়ামী লীগ করেছে তাদের সদস্য পদ নবায়ন হবে না: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থের বিনিময়ে নৌবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, ৩ সদস্য আটক
অর্থের বিনিময়ে নৌবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, ৩ সদস্য আটক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি
ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল
সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের
এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী
অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি
আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি
ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০
ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ
ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী
৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল
ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ
ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা
লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক
ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির
ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সর্বশেষ হামলায় ইসরায়েলে আহত ১৩৭: আল-জাজিরা
ইরানের সর্বশেষ হামলায় ইসরায়েলে আহত ১৩৭: আল-জাজিরা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা
সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে
এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে

নগর জীবন

জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব
জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না
সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত
ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত

মাঠে ময়দানে

জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প
জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা
আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক
গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত
হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত

মাঠে ময়দানে

আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল
আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত
ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত

মাঠে ময়দানে

আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স
আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

পারবেন কি সোনা জিততে
পারবেন কি সোনা জিততে

মাঠে ময়দানে

টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

অলিভিয়া কেন অন্তরালে
অলিভিয়া কেন অন্তরালে

শোবিজ

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন
৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন

শোবিজ

সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া
সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া

শোবিজ

রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু
রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু

শোবিজ

চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ
চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামায় মিথ্যে প্রেমের গল্প
ক্যাপিটাল ড্রামায় মিথ্যে প্রেমের গল্প

শোবিজ

ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার
ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার

দেশগ্রাম

ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব
দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব

নগর জীবন

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-পাকিস্তান একই গ্রুপে
বাংলাদেশ-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে