শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ জুন, ২০২৫

ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

ইরানে কী করতে চাইছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প? কী পরিকল্পনা জায়নিস্ট নেতানিয়াহুর? ইরান ইস্যুতে ডোনাল্ড ট্রাম্প কি পাগলতত্ত্বের চর্চা করছেন? এটা হচ্ছে ‘জাতে মাতাল তালে ঠিক’ ধরনের একটা বিদঘুটে ফরেইন পলিসি। আমেরিকার ৩৭তম প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন নাকি পররাষ্ট্রনীতির ক্ষেত্রে এই পলিসি অনুসরণ করতেন। প্রতিপক্ষ বিশেষ করে কমিউনিস্ট ব্লককে আমেরিকার নীতি সম্পর্কে ভুল বার্তা দেওয়ার উদ্দেশ্যে তিনি এই পন্থা অবলম্বন করেছিলেন। এমন সব পাগলাটে ও অর্থহীন কথাবার্তা বলা হচ্ছিল মস্কো ও বেইজিং (তখন ছিল পিকিং) যাতে বুঝতে না পারে, আসলে ওয়াশিংটন কী করতে চাইছে! নিজেদের উদ্দেশ্য ও গন্তব্য সম্পর্কে ধোঁয়াশা তৈরি করাই ছিল উন্মাদতত্ত্বের সারকথা। একদিকে নিক্সন দৌড়ঝাঁপ করছিলেন স্নায়ুযুদ্ধের তীব্রতা কমিয়ে আনার চেষ্টায়। আরেকদিকে ভিয়েতনামে অগ্নিগোলক তথা নাপাম বোমা মেরে রক্তের বন্যা বইয়ের দেওয়ার প্রক্রিয়া জারি রেখে তিনি প্রদর্শন করেছিলেন ম্যাডম্যান থিউরির পরাকাষ্ঠা। নাপাম গার্লের সেই মর্মস্পর্শী ছবিটি সেদিন বিশ্বমানবের বিবেক কাঁপিয়ে দিয়েছিল। নিউইয়র্ক টাইমসে ছাপা বক্ষবিদীর্ণ করা সেই ছবি দেখে প্রেসিডেন্ট নিক্সন বলেছিলেন, এটা মনে হয় বানানো ছবি। তা সত্ত্বেও বিশ্বজনমতের চাপে ১৯৭৩ সালে তিনি ভিয়েতনামে যুদ্ধাবসানের ঘোষণা দিলেন। কিন্তু যুদ্ধ থামল না। সে ভিন্ন ইতিহাস।

সে যা-ই হোক এই স্থূলপন্থায় নিক্সন আমেরিকার শ্রেষ্ঠত্বের দাবি সমুন্নত করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু অচিরেই সেই পাগলতত্ত্ব ব্যর্থ পরিহাস হয়ে দেখা দিতে শুরু করেছিল। ভিয়েতনাম রণাঙ্গনে আমেরিকা সাম্রাজ্যবাদের পরাজয় অনিবার্য হয়ে উঠতে শুরু করেছিল। শেষমেশ রক্ষা করতে পারলেন না নিজের গদিও। ওয়াটারগেট কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে ভাইস প্রেসিডেন্ট জেরাল্ড ফোর্ডের কাছে ক্ষমতা দিয়ে পদত্যাগ করতে হলো রিচার্ড নিক্সনকে।

আর এখন ডোনাল্ড ট্রাম্প কখন কী বলছেন তারও কোনো ঠিকঠিকানা নেই। একবার মনে হয় তিনি ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধের দ্রুত অবসান চান, আরেকবার এমনভাবে কথা বলেন যাতে মনে হয় তিনি আমেরিকার নয় ইসরায়েলের প্রেসিডেন্ট। ১৩ জুন রাতের অন্ধকারে ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার সঙ্গে সঙ্গে তিনি বললেন, এই হামলার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো যোগ নেই। ইরান তবু যদি আমেরিকার ঘাঁটি আক্রমণ করে তাহলে কঠিন মূল্য দিতে হবে। আর এখন বলছেন, ‘ইরানের তথাকথিত সর্বোচ্চ নেতা খমেনি কোথায় লুকিয়ে রয়েছেন, তা আমরা জানি। কিন্তু ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতাআমরা তাকে অন্তত এখনই ধরব না।’ তিনি এ-ও বলেছেন, ‘ইরানের আকাশ আমাদের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে।’ যুদ্ধ হচ্ছে ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে। আর আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বলছেন, ‘আমরা জানি’, ‘আমাদের দখলে’! মানে কী? পাগল আর কাকে বলে? ট্রাম্পের এ ধরনের ডায়ালগ কোনো স্টেটসম্যানের মুখে শোভা পায় না। এগুলো মেঠোগুন্ডাদের ভাষা। বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেন, তারা খামেনিকে হত্যা না করা পর্যন্ত থামবেন না। আর ট্রাম্প বলেন, হত্যা করা ঠিক হবে না। নেতানিয়াহু বলেন তাদের লক্ষ্য শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন। ট্রাম্প চান ইরানের নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ।

কিন্তু ইরান আত্মসমর্পণ করবে না। ইরান স্পষ্ট করে এ-ও জানিয়েছে, তারা কখনোই আমেরিকার পা চাটবে না। বস্তুত ইরান একাই লড়ে যাচ্ছে। জায়নবাদী ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গত সপ্তাহে ইরান শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে। তেল আবিব তেহরানে শাসক পরিবর্তন করতে চাইছে। এই চাওয়া হয়তো ওয়াশিংটনেরও।

এদিকে ইরানের বিতাড়িত শাহানশাহের পুত্র রেজা শাহ পাহলভি মিসরে বসে ইসলামি শাসনের পতন ঘটিয়ে সাংবিধানিক রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার ছক কষছেন। তিনি ইরানিদের উদ্দেশে এক বার্তায় খামেনির শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন। ১৩ জুন ইরানে ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র হামলার অব্যবহিত পর রেজা শাহ এই আহ্বান জানান। রেজা শাহ পাহলভির প্রতি ইসরায়েল ও আমেরিকার সমর্থন থাকা বিচিত্র নয়। রেজাশাহর পিতা মোহাম্মদ রেজা শাহ পাহলভি ছিলেন ইসরায়েল ও আমেরিকার পরম মিত্র। ১৯৪৮ সালে ইসরায়েল রাষ্ট্র ঘোষিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র স্বীকৃতি দেয়। ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া প্রথম দেশটির নাম আমেরিকা। মোহাম্মদ রেজা শাহ পাহলভির ইরানও ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল কাছাকাছি সময়ই। ইরান ছিল দ্বিতীয় মুসলিম দেশ, যে মধ্যপ্রাচ্যের বিষফোড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল। সেই শাহানশাহের পুত্রের প্রতি ইসরায়েল ও হোয়াইট হাউসের সমর্থন থাকাই স্বাভাবিক।

ইসরায়েল ও আমেরিকার আগ্রাসনের মুখে খামেনির প্রশাসনের অবসান ঘটলে কে বা কারা পরিত্যক্ত মসনদটি অধিকার করবে, সে আলোচনা এখানে জরুরি নয়। তবে আমেরিকা ও ইসরায়েল যে ইরানের বিপ্লবী সরকারকে উৎখাত করতে চাইছে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। আফগানিস্তান, ইরাক ও লিবিয়ার মতো পরিণতির দিকে ইরানকেও ঠেলে দেওয়ার বাসনা যে তাদের রয়েছে, তা প্রায় নিশ্চিত করে বলা যায়।

আফগানিস্তানে মার্কিন জোট হামলা চালিয়েছিল আল-কায়েদার নেতা উসামা বিন লাদেনকে আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগে। মোল্লা ওমরের সরকার উৎখাত করে কাবুলে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল আমেরিকার বশংবদ সরকার। আর ২০০৩ সালে গণবিধ্বংসী অস্ত্র মজুতের ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে ইরাক আক্রমণ করা হয়েছিল। সাদ্দাম হোসেনের পতনের পর অনুসন্ধানী দল তন্ন তন্ন করে খুঁজেও ইরাকের কোথাও কোনো গণবিধ্বংসী অস্ত্র পায়নি। অসত্য অভিযোগে ইরাকের ওপর ভয়াবহ যুদ্ধ চাপিয়ে দেওয়া হলো, দেশটির সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত হানা হলো। কিন্তু সেজন্য যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের কোনো দোষ দেওয়া হলো না। অথচ বিচারের নামে প্রহসন করে ফাঁসিকাষ্ঠে ঝুলিয়ে হত্যা করা হলো সাদ্দাম হোসেনকে। বাগদাদে কায়েম করা হলো ওয়াশিংটনের অনুগত তথাকথিত গণতান্ত্রিক সরকার। ইরাকে স্থাপন করা হলো মার্কিন ঘাঁটি। ইরাক এখন বস্তুত আমেরিকার এক অঘোষিত উপনিবেশ।

২০১১ সালে তথাকথিত আরব বসন্তের ঢেউ আছড়ে পড়ে লিবিয়ায়। মুয়াম্মার গাদ্দাফির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়লে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের অনুমোদন নিয়ে ন্যাটো জোট লিবিয়ায় সামরিক হস্তক্ষেপ করল। ন্যাটোর মদতে গণবিক্ষোভ চরমে উঠলে মুয়াম্মার গাদ্দাফি আত্মগোপন করেও বাঁচতে পারেননি। নির্দয়ভাবে সাম্রাজ্যবাদবিরোধী সংগ্রামের এই মহান নেতাকে হত্যা করা হয়। লিবিয়ার তেলসম্পদের ওপর অধিকার সুপ্রতিষ্ঠিত হলো আমেরিকা ও তার মিত্রদের।

ইসরায়েল ও আমেরিকা একই জিনিস হয়তো করতে চায় ইরানেও। তা চাইলেও বাস্তবে সেটা বোধ হয় হওয়ার নয়। কেননা ইরানের নৈতিক শক্তির ভিত খুবই মজবুত। একটি ইসলামিক দেশ হলেও সংখ্যালঘু সম্প্রদায় তেহরান সরকারের প্রতি অসন্তুষ্ট নয়। ইরানের নাগরিক ইহুদিরাও এখানে নিরাপদ। এমনকি ইরানের পার্লামেন্টেও তাদের প্রতিনিধিত্ব রয়েছে। সামরিক দিক দিয়েও ইরান যথেষ্ট শক্তিশালী। শক্তির তুলনায় তেহরানের আস্ফালন অনেক কম। সাদ্দাম হোসেন বা লিবিয়ার মুয়াম্মার গাদ্দাফির মতো লম্বা কথা বলার স্বভাব থেকেও ইরানের নেতারা মুক্ত বলেই প্রতীয়মান হয়। পক্ষান্তরে ইসরায়েলের যুদ্ধবাজ কসাই নেতানিয়াহু নিজেদের অপরাজেয় মনে করলেও বাস্তবে তার সক্ষমতা যে সীমাবদ্ধ তা আজ আর অপ্রকাশিত নেই। ওয়ালস্ট্রিট জার্নালের এক রিপোর্টে বলা হয়েছে, ইসরায়েলের প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ক্রমেই দুর্বল হয়ে আসছে। তার ক্ষেপণাস্ত্রের মজুতও ফুরিয়ে এসেছে।

আরেক বাস্তবতা হচ্ছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের স্ববিরোধী ও পাগলাটে কৌশল খুব বেশি দিন কাজ করবে বলে মনে হয় না। যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকসাধারণ ইসরায়েলকে নিয়ে ত্যক্তবিরক্ত। ডেমোক্র্যাটরা তো বটেই রিপাবলিকানদেরও অনেকে যুদ্ধের বিরুদ্ধে সোচ্চার। তাদের বক্তব্য ইসরায়েল একটি স্বতন্ত্র ও সার্বভৌম দেশ। তারা যুদ্ধ করে করুক, আমেরিকার তাতে কী? যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকের ট্যাক্সের টাকা কেন ইসরায়েলের পেছনে ব্যয় করা হবে? আর ট্রাম্প যে ইলেকশনের আগে ও পরেও বলছিলেন তার নীতি হলো ‘আমেরিকা ফার্স্ট’। অন্য কোনো দেশের জন্য আমেরিকা অর্থ ও সম্পদ ব্যয় করবে না। আর এখন ইসরায়েলের জন্য ট্রাম্প যা কিছু করছেন তার সঙ্গে ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতির মিল কোথায়?

ট্রাম্প ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের উদ্যোগ নিয়ে শান্তিবাদীদের দলে নিজের নাম লেখান। তিনি তখন বলেছিলেন, মানুষ হত্যার এই যুদ্ধের অবসান চাই। রাশিয়া যদি যুদ্ধাবসানে রাজি না হয়, তাহলে আমি বলব, তারা বোকা, তারা গর্ধব। তার এই প্রচেষ্টা দেখে ২০২৫ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য তাকে মনোনয়ন দেন বেশ কয়েকজন প্রস্তাবক। আজ যখন মি. ট্রাম্প ইরান ইস্যুতে ইসরায়েলের হয়ে হুমকিধমকি দিয়ে চলেছেন তখন হয়তো সেই প্রস্তাবকরা হতবাক।

মুসলিম বিশ্বের কোনো দেশ আক্রান্ত ইরানের পক্ষে বুক চিতিয়ে না দাঁড়ালেও ইরান কিন্তু লিবিয়া বা ইরাকের মতো নিঃসঙ্গ নয়। ইরাক ও লিবিয়া যখন আক্রান্ত হয়, তখনকার বিশ্ব পরিস্থিতি আর হালফিল পরিস্থিতি মোটেই এক রকম নয়। সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়ার পর রাশিয়ার তখন নিজেরই কঠিন অবস্থা। নিউইয়র্কে টুইন টাওয়ার ধ্বংসের পর সন্ত্রাসবিরোধী লড়াই হলে রাশিয়া ও চীনও সমর্থন দেয়। কারণ টুইন টাওয়ারে হামলাটি ছিল অকল্পনীয় ও মৃত্যুভয়াল। সেই বিভীষিকা স্তব্ধ করে দিয়েছিল গোটা বিশ্বকে।

জিওপলিটিক্যাল সিনারিও বদলে গিয়েছিল। আফগানিস্তান, ইরাক ও লিবিয়ার ওপর যুদ্ধ চাপিয়ে দেওয়া হয়েছিল সন্ত্রাসবিরোধী লড়াইয়ের অংশ হিসেবে। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতি ভিন্ন। আজও যদি সন্ত্রাসবিরোধী লড়াই করতে হয়, তবে সেটা করতে হবে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে। সন্ত্রাসের শিরোমণি হিসেবে যদি কারও শাস্তি পাওনা হয়ে থাকে, তবে সে নেতানিয়াহু ছাড়া আর কেউ হতে পারে না। ইরান কোনো সন্ত্রাসবাদী দেশ নয়।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
লক্ষ্মীপুর যুবদলের নতুন সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক লিংকন
লক্ষ্মীপুর যুবদলের নতুন সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক লিংকন

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামেও তরতর করে বাড়ছে ডেঙ্গু
চট্টগ্রামেও তরতর করে বাড়ছে ডেঙ্গু

১২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

২১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের
জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের

৫৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার
শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির
অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ
আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা
রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী
গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ
গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা
সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ
ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২
মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’
‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ
জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ
পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে
শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় সাপের কামড়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর মৃত্যু
মাগুরায় সাপের কামড়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীপিকার সঙ্গে দেখা হলে অস্বস্তিতে ভোগেন আনুশকা
দীপিকার সঙ্গে দেখা হলে অস্বস্তিতে ভোগেন আনুশকা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে সরকারি কিডনি ডায়ালাইসিস ইউনিট বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে সরকারি কিডনি ডায়ালাইসিস ইউনিট বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাভারে পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
সাভারে পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই
সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই

নগর জীবন

ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা বহাল তবিয়তে
ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা বহাল তবিয়তে

নগর জীবন

দুদককে চিঠির বিষয়টি ভুলভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে
দুদককে চিঠির বিষয়টি ভুলভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে

নগর জীবন

ভারী বর্ষণ, ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি
ভারী বর্ষণ, ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি

দেশগ্রাম

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পানিতে ডুবে মৃত্যু পাঁচ শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু পাঁচ শিশুর

দেশগ্রাম

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪
পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪

দেশগ্রাম

ওয়ানডেতে সাকিবের সেঞ্চুরি ৯টি
ওয়ানডেতে সাকিবের সেঞ্চুরি ৯টি

মাঠে ময়দানে

বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে মা ছেলেসহ নিহত ৩
বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে মা ছেলেসহ নিহত ৩

দেশগ্রাম

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

চালের বাজারে সরকারের তীক্ষ্ণ নজর রয়েছে
চালের বাজারে সরকারের তীক্ষ্ণ নজর রয়েছে

নগর জীবন

এবার যুবাদের চীন জয়
এবার যুবাদের চীন জয়

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ১৬ মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে ১৬ মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় এমপিওভুক্তির দাবি
প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় এমপিওভুক্তির দাবি

নগর জীবন

তিন দশক ধরে অসিদের দখলে
তিন দশক ধরে অসিদের দখলে

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

রংপুরে পানিতে ডুবে দুই মাদরাসা ছাত্রের মৃত্যু
রংপুরে পানিতে ডুবে দুই মাদরাসা ছাত্রের মৃত্যু

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
আবারও আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্ট সরকারের দুর্নীতি ও দমন-নিপীড়নের গ্রাফিতি
ফ্যাসিস্ট সরকারের দুর্নীতি ও দমন-নিপীড়নের গ্রাফিতি

নগর জীবন